Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী ১১ মে ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ২২৪৭

বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের সময়সূচি

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

          পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদের নামাজের জামাআত অনুষ্ঠিত হবে।

          প্রথম জামাআত সকাল ৭টা, দ্বিতীয় জামাআত সকাল ৮টা, তৃতীয় জামাআত সকাল ৯টা, চতুর্থ জামাআত সকাল ১০টায় এবং পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাআত সকাল ১০ টা ৪৫ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে।

          বতর্মান করোনা পরিস্থিতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে গত

২৬ এপ্রিলে জারীকৃত বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করে যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মসজিদের ইমাম-খতিব, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি, ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

#

শারমীন/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                       নম্বর : ২২৪৬

গবাদিপশুর ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণে ৩৫ লাখ ডোজ

ভ্যাকসিন আমদানি করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

            গবাদিপশুর ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণে রাশিয়া থেকে উন্নতমানের ৩৫ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন আমদানি করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাস্তবায়নাধীন পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের আওতায় সম্প্রতি এ ভ্যাকসিন আমদানি করা হয়েছে।

            দেশের গবাদিপশুর জন্য গুরুত্বপূর্ণ পাবনা, সিরাজগঞ্জ, মানিকগঞ্জ ও ভোলা জেলায় আমদানিকৃত এ ভ্যাকসিনের যথাক্রমে ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০ ডোজ, ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০ ডোজ, ৬ লাখ ৭০ হাজার ডোজ এবং ৭ লাখ ৯৫ হাজার ডোজ প্রেরণ করা হয়েছে।

            এ প্রসঙ্গে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, গবাদিপশুর ক্ষুরা রোগ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাণিসম্পদ খাতের খামারিদের অর্থনৈতিক লাভের নিশ্চয়তা প্রদান ও বিশ্ববাজারে দেশের প্রাণিজাত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে এ রোগ নিয়ন্ত্রণ অত্যন্ত জরুরি। এ রোগে দেশের ডেইরি খাত ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বিধায় পিপিআর রোগ নির্মূল ও ক্ষুরা রোগ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের মাধ্যমে ১৯৬ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৩ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন আমদানি করছে সরকার। ইতোমধ্যে ৯০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ কোটি ৩৭ লাখ ১৪ হাজার ২৮৬ ডোজ ভ্যাকসিনের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে যার প্রথম ধাপে ৩৫ লাখ ডোজ অতিসম্প্রতি রাশিয়া থেকে দেশে এসেছে। এর মাধ্যমে দেশের বিপুল সংখ্যক গরু, ছাগল, মহিষ এবং ভেড়া ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনা হচ্ছে যা দেশের প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। করোনা মহামারির এ সময়ে খামারিদের ক্ষয়-ক্ষতি কমাতে এ ভ্যাকসিন কার্যকর ভূমিকা রাখবে। করোনা সংকটে সরকার খামারিদের ক্ষয়-ক্ষতি কমানো ও প্রাণিসম্পদ খাতের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর।

            উল্লেখ্য, অর্থনৈতিক ও উৎপাদনশীলতার দিক থেকে গবাদিপশুর সবচেয়ে মারাত্মক সংক্রামক ব্যাধি ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজ যা সংক্ষেপে এফএমডি নামে পরিচিত। এ রোগ সাধারণত গবাদিপশুর ক্ষুরে বেশি হয় বলে একে ক্ষুরা রোগ বলা হয়।

#

ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২২৪৫
 
প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ বিতরণ কার্যক্রমে স্বচ্ছতার আহ্বান শিল্পমন্ত্রীর   
                                                        
 
ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ বিতরণ কার্যক্রমে যেন স্বচ্ছতা থাকে। যে এই ঋণ পাওয়ার যোগ্য তাদেরকেই যেন ঋণ দেয়া হয়। এসএমই ফাউন্ডেশনের অভিজ্ঞ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে এই ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সার্বক্ষণিক তদারকিতে রাখতে হবে। প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী যে উদেশ্যে প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে তার সফলতা দেশের মানুষ আজ দেখতে শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্বে করোনা মহামারির মধ্যেই মানুষের জীবন ও জীবিকার সচল রয়েছে।
  প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় এসএমই ফাউন্ডেশনের ঋণ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন এবং ঋণের চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্পমন্ত্রী আজ ভার্চুয়ালি এসব কথা বলেন। 
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ড. মোঃ মফিজুর রহমান। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াজুল করিম। এছাড়া, এসএমই ফাউন্ডেশনের পরিচালক পর্ষদের সদস্যগণ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
  মন্ত্রী বলেন, এসএমই খাত হলো আমাদের অর্থনীতির লাইফলাইন। এখাতের ঋণের অর্থ অতি দ্রুততম সময় ও সহজ উপায়ে উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। যেসব উদ্যোক্তা প্রথম প্যাকেজের আওতায় সুবিধা পাননি, তাদের খুঁজে বের করে ঋণের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে নারী ও প্রান্তিক উদ্যোক্তাদের বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে বলে তিনি জানান।
  বিশেষ অতিথির বক্তব্যে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেন, সারাদেশে যেসব ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের অর্থ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেই সব ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিতরণ করতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে করোনা মহামারির প্রভাব সফলভাবে মোকাবিলা করে আমরা অদম্য অগ্রযাত্রায় এগিয়ে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রতিও আমাদের বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। বিশেষ প্রনোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান এবং কৃতজ্ঞা প্রকাশ করেন তিনি। শিল্প প্রতিমন্ত্রী করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নিরাপদে থাকার আহ্বান জানান।
#
জাহাঙ্গীর/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১১০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                         নম্বর : ২২৪৪

বরিশাল বিভাগে করোনাকালীন সরকারি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

            বরিশাল বিভাগের কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ মানবিক সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ বিভাগের বিভিন্ন জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা ও ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কার্যক্রমের আওতায় গরিব, অসহায়, দুঃস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

            বরিশাল জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ) সহায়তা খাতে এ পর্যন্ত ২৩ হাজার ৩৩৩টি পরিবারের ১ লাখ ৪ হাজার ৯৯৮ জনের মাঝে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬৬২টি পরিবারের ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৪৮১ জনের মাঝে ৮ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ -এ কলের মাধ্যমে ১৭৮টি পরিবারের ৭৯৬ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

            ভোলা জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ সহায়তা) খাতে এ পর্যন্ত ১৫ হাজার ৯৭৫টি পরিবারের ৫৫ হাজার জনের মাঝে ৮৫ লাখ ২৫ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ৪৮ হাজার ২১৫টি পরিবারের ১ লাখ ৬৮ হাজার ৮৭৮ জনের মাঝে ২ কোটি ১৭ লাখ ১২ হাজার ৯৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ -এ কলের মাধ্যমে ৩৮৫টি পরিবারের ১৩৪৭ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

            বরগুনা জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবেলায় ত্রাণ কার্য (নগদ অর্থ) সহায়তা খাতে এ পর্যন্ত ২৭ হাজার ৯১৬টি পরিবারের ১ লাখ ১১ হাজার ৬৬৪ জনের মাঝে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ১ লাখ ৩০ হাজার ১২২টি পরিবার বা ৫ লাখ ২০ হাজার ৪৮৮ জানের মাঝে ৫ কোটি ৮৫ লাখ ৫৪ হাজার ৯০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ -এ কলের মাধ্যমে ১৩৫টি পরিবারের ৫৪০ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

            ঝালকাঠি জেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় নগদ অর্থ সহায়তা খাতে এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ৭৪০ টি পরিবারের ৬৩ হাজার ৯৫৮ জনের মাঝে ৬৮ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ২৯ হাজার ৭৭৩ টি পরিবারের ১ লাখ ৩০ হাজার ৬৭৮ জনের মাঝে ১ কোটি ৩৩ লাখ ৯৭ হাজার ৯০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ -এ কলের মাধ্যমে ৫৩টি পরিবারের ২১২ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

            পিরোজপুর জেলায় এ পর্যন্ত ১৮ হাজার ৪৩৩টি পরিবারের ৭৩ হাজার ৭৩২ জনের মাঝে ৯৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকা ত্রাণকার্য (নগদ অর্থ) বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তার অংশ হিসেবে ৩৮ হাজার ১৫০টি পরিবারের ১ লাখ ৫২ হাজার ৬০০ জনের মাঝে ১ কোটি ৭১ লাখ ৬৭ হাজার ৫০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩৩৩ -এ কলের মাধ্যমে ৩০টি পরিবারের ১২০ জনের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

             জেলাসমূহের জেলা তথ্য এবং জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

#

জাহাঙ্গীর/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০৫০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                        নম্বর : ২২৪৩

আইসিটি বিভাগের উদ্ভাবনী উদ্যোগ শোকেসিং কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :

            তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগসহ এর আওতাধীন দপ্তর, সংস্থাসমূহের উদ্ভাবনী উদ্যোগের প্রদর্শনী (শোকেসিং) উপলক্ষে এক কর্মশালা আজ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়।

            তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম প্রধান অতিথি হিসেবে ডিজিটাল প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন।

            আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব রিনা পারভিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম আরশাদ হোসেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির মহাপরিচালক খাইরুল  আমিন, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ডাঃ বিকর্ণ কুমার ঘোষ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের  উপসচিব তৌহিদুল ইসলাম।

            অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের অধীন প্রতিষ্ঠানসমূহ ভালো উদ্ভাবনী উদ্যোগসমূহ প্রদর্শন করা হয়। মূল্যায়ন কমিটি কর্তৃক আরো অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনী নির্বাচন করে প্রকাশ করা হবে।

            উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম বলেন আমাদের আইসিটি বিভাগ ও এর অধীন দপ্তরের কর্মকর্তাগন প্রদর্শনীতে  অনেক নতুন নতুন  উদ্ভাবনী উদ্যোগ নিয়ে এসেছে। এসময় তিনি করোনা রেজিস্ট্রেশন সিস্টেম ওয়েবসাইট ‘সুরক্ষা’, জুমের বিকল্প ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘বৈঠক’, প্রধানমন্ত্রীর মানবিক সহায়তার জন্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘কেম্পস’সহ বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন।

            মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে উদ্ভাবন কার্যক্রম প্রাতিষ্ঠানিক রূপ নিয়েছে এবং সম্প্রসারিত হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এ কর্মশালা উদ্ভাবনী শোকেসিং চর্চাকে আরো অনুপ্রাণিত করবে এবং সেবাবান্ধব কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করবে।

#

শহিদুল/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                             নম্বর : ২২৪২

 

চট্টগ্রাম বিভাগে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে সরকারি অর্থ সহায়তা ও ত্রাণ বিতরণ চলমান

 

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :  

 

            চট্টগ্রাম বিভাগে করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ও কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন প্রান্তিক ও হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মাঝে বিভিন্ন সরকারি অর্থ সহায়তা ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম পুরোদমে চলমান রয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগের ১১টি জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা, ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা, শিশু খাদ্য ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ নগদ সহায়তা, ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা প্রভৃতি কর্মসূচির আওতায় গরিব, অসহায়, দুস্থ দিনমজুরসহ হতদরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে এসব ত্রাণ বিতরণ করা হয়।

 

            চট্টগ্রাম জেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ৩৩ লাখ ২৫ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১ লাখ ৩ হাজার ৬৩৮ দুস্থ পরিবারের মাঝে ৫ কোটি ৩২ লাখ ১৮ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার সুফল ভোগ করেছে ৫ লাখ ১৮ হাজার ১৯০ জন প্রান্তিক, কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৮ কোটি ২৩ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫০ টাকা যার মধ্যে এ পর্যন্ত ১ লাখ ১৮ হাজার ২৫৭ দুস্থ পরিবারের মাঝে ৫ কোটি ৩২ লাখ ১৫ হাজার ৬৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬৫ লাখ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৬ হাজার ২০০ প্রান্তিক পরিবারের মাঝে ৪৯ লাখ ৬০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ চট্টগ্রাম জেলায় আরো ১৫ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় এ পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২ হাজার ৩২৩টি পরিবার।

 

            কক্সবাজার জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৯০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা ৪০ হাজার ২৪৩ টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৭ কোটি ৮৬ লাখ ২৭ হাজার ১৫০ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৭ কোটি ৬৭ লাখ ৪ হাজার ৩০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ১ লাখ ৭২ হাজার ২৫৬ টি প্রান্তিক পরিবার ও ৭ লাখ ৯৫  হাজার ২৫৬ জন মানুষ। এ ছাড়া এ জেলায় ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ পেয়েছে আরো ১ হাজার ২৩০টি পরিবার। জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লক্ষ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৭২৫টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৮ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৬১৩টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৩ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

 

            রাঙ্গামাটি জেলায় জিআর(ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ২৬ হাজার পরিবার ও ৮৭ হাজার ৪৫০ জন প্রান্তিক কর্মহীন মানুষ। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জেলায় বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে এ যাবৎ ২৬ হাজার হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ১৮ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ১০ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১০ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে।

 

            খাগড়াছড়ি জেলায় নগদ অর্থ সহায়তা (জিআর ক্যাশ) খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ২৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ১৯ হাজার ৮০১টি কর্মহীন পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪৯ লাখ ২৫ হাজার ১৫০ টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ৪৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৫০ টাকা ৩২ হাজার ৯৪৬ টি দুস্থ অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলাটিতে শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৪২টি পরিবার।

 

            বান্দরবান জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৯৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৭৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা ১৪ হাজার ৯১৪টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে জেলাটিতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২ কোটি ৬৫ লাখ ৮৬ হাজার ৯০০ টাকা যার মধ্যে এ যাবৎ ৫৬ হাজার ৬২১টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ২ কোটি ৫৪ লাখ ৭৯ হাজার ৪৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৭ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৭ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ৩৩৩ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে ১৩২টি পরিবার। তাছাড়া জেলাটিতে ১ হাজার ৪২৮টি অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ হাজার ৪২৮ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে।      

                                                                                                                                    চলমান পাতা-২

 

পাতা-২

 

            লক্ষ্মীপুর জেলায় করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে ১ কোটি ৭৯ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার মধ্যে অদ্যাবধি ৩১ হাজার ৫০০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় ভিজিএফ সহায়তা (নগদ) অর্থ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ৩৭ লাখ ৭৬ হাজার ৫৫০ টাকার পুরোটাই ইতোমধ্যে ৫০ হাজার ৪০ টি দুস্থ, অসহায় পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ২ লাখ ৫০ হাজার ১৯৬ জন প্রান্তিক মানুষ। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ ১৩ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যা শীঘ্রই বিতরণ করা হবে।

 

            নোয়াখালী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ২ কোটি ৮১ লাখ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৩৭ হাজার প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে এ জেলায় বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৮৮ হাজার ৮৫০ টাকা যার মধ্যে অদ্যাবধি ৯১  হাজার ৬৯৫টি দুস্থ পরিবারের মাঝে ৪ কোটি ১২ লাখ ৬২ হাজার ৭৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৩০১টি পরিবার। তাছাড়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

 

            ফেনী জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৪১ লাখ ৭৫ হাজার টাকার মধ্যে ৬৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ১৭ হাজার ৬৫৪ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ১ কোটি ৬৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ১ কোটি ২৬ লাখ ৭৮ হাজার ৩৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে ৩৬ হাজার ৮০০টি প্রান্তিক হতদরিদ্র পরিবার। ফেনী জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৬ লাখ টাকা ইতোমধ্যে ৬০০ দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ জেলায় বরাদ্দকৃত
৬ লাখ টাকার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে। তাছাড়া ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৩০০টি পরিবার।

 

            কুমিল্লা জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৫ কোটি ৮৬ লাখ ২৫ হাজার টাকার মধ্যে অদ্যাবধি ৫ কোটি ১১ লাখ ৬৫ হাজার টাকা ১ লাখ ১ হাজার ২৫০টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৮ কোটি ৬০ লাখ ১৩ হাজার টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৮ কোটি ৭ লাখ ১৯ হাজার ২০০ টাকা ১ লাখ ৭৯ হাজার ৩৭৬টি প্রান্তিক অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ বরাদ্দকৃত ৪২ লাখ টাকার মধ্যে ইতোমধ্যে ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ৪ হাজার ৫০০টি দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ১৭ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া শীঘ্রই শুরু হবে। কুমিল্লা জেলায় শুকনো খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১ হাজার বস্তা। তাছাড়া ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ২ হাজার ৭০০ পরিবার।

 

            চাঁদপুর জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ অর্থ সহায়তা খাতে ২ কোটি ৭২ লাখ ২৫ হাজার টাকা বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে যার মধ্যে এ পর্যন্ত ২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ৪৭ হাজার ৬০০টি প্রান্তিক দরিদ্র পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। অন্যদিকে জেলায় ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৪ কোটি ৫৫ লাখ ৫১ হাজার ২৫০ টাকা ১ লাখ ১ হাজার ২২৫ টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। তাছাড়া এ জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় খাতে ৮ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় খাতে আরো ৮ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। 

 

            ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় জিআর (ক্যাশ) নগদ খাতে বরাদ্দকৃত ৩ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে ২ কোটি ১০ লক্ষ ৭১ হাজার ২০০ টাকা এবং ভিজিএফ আর্থিক সহায়তা খাতে বরাদ্দকৃত ৬ কোটি ১১ লাখ ১৯ হাজার ৯০০ টাকার মধ্যে এ পর্যন্ত ৫ কোটি ৮৯ লাখ ৬৭ হাজার ৫৫০ টাকা বিতরণ করা হয়েছে যার ফলে উপকৃত হয়েছে মোট ১ লাখ ৭৫ হাজার ১০৮ টি প্রান্তিক ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার। ৩৩৩-এ হেল্পলাইনের মাধ্যমে জেলায় ত্রাণ সহায়তা পেয়েছে আরো ৮০টি পরিবার। তাছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় শিশু খাদ্য ক্রয় বাবদ ৯ লাখ টাকা ও গো-খাদ্য ক্রয় বাবদ আরো ৯ লাখ টাকা নগদ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে যার বিতরণ প্রক্রিয়া অচিরেই শুরু হবে।

 

            উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট জেলা তথ্য অফিসারদের মাধ্যমে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিস হতে প্রাপ্ত তথ্যসূত্রে এসব জানা গেছে। 

 

#

ফয়সল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২০১৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                    Number : 2241

Foreign Minister and Health Minister Hand Over

Medicines and PPE for COVID Affected People of Nepal


Dhaka, 11 May 2021:

            Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen and Health and Family Welfare Minister Zahid Malik handed over medicines and health protection items to the Nepalese Ambassador in Dhaka Dr. Banshidhor Mishra for the COVID affected people of Nepal at the backdrop of deteriorating COVID situation in Nepal.

            The Ministers handed over the items at a brief ceremony at State Guest House Padma today. The Foreign Minister handed over a token box of Remdisivir Injection manufactured by BEXIMCO Pharma to the Ambassador as part of 5000 vials of Remdisivir to Nepal from SAARC COVID Emergency Fund created at the instruction of Prime Minister Sheikh Hasina. These Remdisivir will be transported by the Himalyan Airlines to Kanthmandu today arranged by the Nepalese Embassy in Dhaka. Health Minister handed token boxes of Hydrocloroquine tablets manufactured by Essential Drugs Company, PPE and musks for the friendly Nepalese people on. Health Ministry is sending a substantive volume of these items which will be transported to Nepal by the Nepalese Embassy soon.

            Senior Secretary of the Foreign Ministry Masud Bin Momen and Health Services Division Secretary Lokman Hossain Miah were present during the handover.

#

Tohidul/Sahela/Sanjib/Joynul/2021/1940hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                            নম্বর : ২২৪০

 

রংপুর বিভাগে কর্মহীন দরিদ্র অসহায় মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদান অব্যাহত

 

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :  

 

          কোভিড-১৯ মোকাবিলার অংশ হিসেবে আজ রংপুর বিভাগের জেলাগুলোতে করোনার প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন দরিদ্র অসহায় মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা  প্রদান অব্যাহত রয়েছে।

 

          নীলফামারী জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৯৩ হাজার ১২৩ পরিবারকে
৪ কোটি ১৯ লাখ ৫ হাজার ৩৫০ টাকা নগদ সহায়তা প্রদান করেছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসন। এছাড়া ১০০ পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা নগদ আর্থিক সহায়তা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসন।

 

          কুড়িগ্রাম জেলার ৯ টি উপজেলায় ৫১ হাজার পরিবারকে ৪৫০ টাকা হারে  নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

 

          দিনাজপুরের ১৩টি উপজেলায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল হতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত ২ হাজার ২০০
গরিব-দুস্থ-অসহায় মানুষকে নগদ ৫০০ টাকা হারে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসন। এ ছাড়া ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় ৫৬ হাজার ৫৫০ জন দরিদ্র অসহায় কর্মহীন মানুষকে নগদ ৪৫০ টাকা হারে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

 

          পঞ্চগড় জেলায় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে মোট ১ কোটি ৯ লাখ ১৭ হাজার ৫০০ টাকা নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় মোট ৪ কোটি ২০ লাখ ৯ হাজার ৩০০ টাকা নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

 

          রংপুর নগরীর জেলা স্কুল মাঠে জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তার কার্যালয় হতে মানবিক সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ৪০০ জন গরিব-দুস্থ-অসহায় মানুষকে ৫০০ টাকা করে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হয়।

 

#

রেজাউল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯৪৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২২৩৯

 

আগস্টে মেট্রোরেলের পারফরমেন্স টেস্ট শুরু হবে

                 ---সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ বৈশাখ (১১ মে) :  

 

          আগামী আগস্ট মাসে ভায়াডাক্টের উপরে মেইন লাইনে মেট্রোরেলের পারফরমেন্স টেস্ট শুরু করা হবে। পারফরমেন্স টেস্টের পরে ইন্ট্রিগ্রেটেড টেস্ট শেষে ট্রেনের ট্রায়াল রান শুরু হবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ।

 

          আজ উত্তরাস্থ ডিপো এলাকায় বাংলাদেশের প্রথম বিদ্যুৎচালিত মেট্রো ট্রেন প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে মন্ত্রী এসব কথা জানান। এসময় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি (ITO Naoki) অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত ছিলেন।

 

          মন্ত্রী জানান, মেট্রোরেল এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবতা। এই মেট্রো ট্রেনের মাধ্যমে বাংলাদেশ একই সঙ্গে বিদ্যুৎচালিত ট্রেনের যুগে প্রবেশ করল। এসময় সকলের উপস্থিতিতে প্রথম মেট্রো ট্রেন ডিপোর কোচ আনলোডিং এলাকার নিকটস্থ রেলওয়ে ট্র্যাকে এসে দাঁড়ায়।

 

          মন্ত্রী জানান, ডিপোর ভূমি উন্নয়নকাজ নির্ধারিত সময়ের নয়মাস পূর্বে শেষ হয়েছে। এতে সরকারের ৭০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা সাশ্রয় হয়েছে। ডিপোর পূর্ত কাজের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৮৮ ভাগ। ২০ দশমিক ১০ কিলোমিটার ভায়াডাক্টের মধ্যে ১৪ দশমিক ৪১ কিলোমিটার ভায়াডাক্টের ইরেকশন সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া ১৬ টি মেট্রো রেল স্টেশনের নির্মাণ কাজ অব্যাহত আছে। ডিপোর অভ্যন্তরে রেললাইন স্থাপন কাজ সমাপ্ত হয়েছে। ভায়াডাক্টের উপরে ইতোমধ্যে সাড়ে দশ কিলোমিটার রেললাইন স্থাপন করা হয়েছে। ডিপোর অভ্যন্তরে এবং আগারগাঁও পর্যন্ত ভায়াডাক্টের উপরে Overhead Catenary Wire স্থাপন কাজ চলমান রয়েছে। দ্বিতীয় মেট্রো ট্রেনসেটও গত ৯ মে মোংলা সমুদ্র বন্দরে পৌঁছেছে।

 

          মন্ত্রী আরো জানান, প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য নির্ধারিত উত্তরা ত

2021-05-11-15-45-929bc8541399ddaa3ac2a4881336b292.docx 2021-05-11-15-45-929bc8541399ddaa3ac2a4881336b292.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon