তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫৪
নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা ভাষার চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে
-- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
মেহেরপুর, ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা ভাষার চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ মেহেরপুরে শহীদ ড. শামসুজ্জোহা পার্কে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২০ উপলক্ষে আয়োজিত ভাষা সৈনিকদের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলা ভাষা আমাদের একটি গর্বের বিষয়। আমাদের সন্তানেরা যেন সুন্দর বাংলা বলতে পারে, শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলতে পারে সেজন্য আমাদের আরো সচেতন হতে হবে। নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা ভাষার চেতনা ছড়িয়ে দিতে হবে, যেন তারা সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে পারে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের নতুন প্রজন্মকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হলে ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহী করে গড়ে তুলতে হবে। এজন্য প্রতিমন্ত্রী সকল অভিভাবকদের তাদের সন্তানদের পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি অন্যান্য বই পড়ার প্রতি আগ্রহী করে গড়ে তোলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আমাদের মনের জাগরণ ও মেধার বিকাশে বই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এজন্য আমাদের বেশি করে কবিতা, সাহিত্য, উপন্যাস, ভ্রমণ কাহিনী পড়তে হবে। পাশাপাশি আমাদের বাঙালি জাতির গর্বের ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। এ সময় তিনি সন্তানদেরকে বেশি করে বই উপহার দেয়ার আহ্বান জানান।
মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক আতাউল গনির সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ খালেক, মেহেরপুর বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ হাসানুজ্জামান মালেক আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে মেহেরপুরের চারজন ভাষা সৈনিককে সম্মাননা প্রদান করা হয়। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী এ সময় সম্মাননাপ্রাপ্তদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন। সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন মোঃ ইসমাইল হোসেন, ননী গোপাল ভট্টাচার্য, মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম ও মোঃ গোলাম কাওসার।
#
শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫৩
যুবসমাজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে ইউএনডিপির সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
বাংলাদেশের শিক্ষিত যুবসমাজের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধিতে ইউএনডিপির সহায়তা চাইলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন। তিনি উল্লেখ করেন বাংলাদেশে ইউএনডিপির ফান্ডের যথাযথ ব্যবহার করা হয়।
ড. মোমেন আজ ঢাকার গুলশানে সিক্স সিজনস হোটেলে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে ইউএনডিপি আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ৪৯ শতাংশ মানুষের বয়স ২৫ বছরের নিচে। মোট জনগোষ্ঠীর ৭০ ভাগ যুবক। এই জনগোষ্ঠীকে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকার দক্ষ জনশক্তিতে পরিণত করতে চায় যাতে তারা দেশ ও বিদেশে কাজ করতে পারে। তাছাড়া তারা যেন চাকুরি খোঁজার পরিবর্তে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। বাংলাদেশে প্রায় ছয় লাখ আইটি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করছে। এখন সারা পৃথিবী তাদের কর্মক্ষেত্র এবং নিজের ঘরে বসেই তা করতে পারে।
মন্ত্রী বলেন, উন্নয়ন সহযোগী দেশ ও সংস্থা উন্নয়নশীল দেশের জন্য প্রতি বছর ব্যয় করে প্রায় ১৫৬ বিলিয়ন ডলার; এলডিসিভুক্ত ৪৮টি দেশের জন্য ব্যয় করে প্রায় ৩৮ বিলিয়ন ডলার যা এসডিজি’ অর্জনে প্রয়োজনের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ। এ কারণে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জনে বেসরকারি খাত, এনজিও-সহ দেশি-বিদেশি অংশীদারিত্ব চায় সরকার। তিনি উল্লেখ করেন, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় ৪৫টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপি সর্বোচ্চ, যা বর্তমানে বর্তমানে ৮ দশমিক ১৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ড. মোমেন বলেন, যুবক বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলনের শুরুতে পাকিস্তানের শাসক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় তাঁকে প্রেফতার করা হয়। ঠিক ৫১ বছর পরে ১৯৯৯ সালে বাংলাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউএনডিপির ইউএন বাংলা ফ্রন্টের উদ্বোধন এবং বাংলায় প্রকাশিত ‘মানব উন্নয়ন প্রতিবেদন ২০১৯’ এর মোড়ক উন্মোচন করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন জাতিসংঘের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল Kanni Wignaraja.
#
তৌহিদুল/ইসরাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৫২
নাগরিকত্ব জনগণের অধিকার
-- স্বপন ভট্টাচার্য্য
বেনাপোল (যশোর), ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেছেন, নাগরিকত্ব জনগণের অধিকার। নাগরিকত্ব হরণ সমুচিত নয়। সীমান্তে কাঁটা তারের বেড়া বাংলা ভাষাপ্রেমী মানুষের ভাষাকে রুদ্ধ করতে পারে না, পারে শুধু বিভেদ সৃষ্টি করতে।
আজ বেনাপোল সীমান্তের নোম্যানস ল্যান্ডে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস উপলক্ষে ভারত-বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য আরো বলেন, ৫২’র ভাষা সংগ্রামের পথ ধরেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। এই স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারতের জনগণ ও সরকার এ দেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল। এজন্য আমরা তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। বাঙালির অর্জনকে দুই বাংলা একসঙ্গে পালন করছি, এটা খুবই গর্বের বিষয়। দুই দেশের সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি ও মৈত্রীতে এটা অনুপ্রেরণা যোগাবে।
পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, বাংলাদেশের বাঙালিরা ভাষা ও স্বাধীনতার জন্য অকাতরে জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। ভাষা আর স্বাধীনতার জন্য এত ত্যাগের নজির পৃথিবীতে অন্য কোথাও নেই। এজন্য বাংলাদেশিরা গর্বিত জাতি।
মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে দুই বাংলার হাজার হাজার ভাষাপ্রেমী মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে যশোরের বেনাপোলের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকা। ভাষার টানে ভৌগোলিক সীমারেখা ভুলে বেনাপোল-পেট্রাপোল চেকপোস্টের নোম্যানস ল্যান্ডে মিলিত হয় দুই বাংলার হাজারো মানুষ। “আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি...” গানের সুর ছিলো সবার মুখে।
দুই বাংলার সাধারণ মানুষের পাশাপাশি, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়ী-সহ সরকারের প্রতিনিধিরা বেনাপোল-পেট্রাপোল সীমান্তের অস্থায়ী শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল-পেট্রাপোল সীমান্তের শূন্য রেখায় (নোম্যান্সল্যান্ড) অস্থায়ী শহীদ বেদিতে ফুল দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।
আলাদা মঞ্চের অনুষ্ঠানে দুই দেশের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনগুলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। তাদের কণ্ঠে ধ্বনিত হয় ভাষা শহীদদের স্মরণে বিভিন্ন সঙ্গীত। এদিন ক্ষণিকের জন্য হলেও স্তব্ধ হয়ে যায় আন্তর্জাতিক সীমারেখা।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন যশোর-১ (শার্শা) আসনের সংসদ সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসাইন চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আরিফ, পুলিশ সুপার আশরাফ হোসেন, বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) আব্দুল জলিল, যশোর ৪৯ বিজিবি ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক মোঃ সেলিম রেজা-সহ উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা এবং স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা।
#
হাবীব/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী নম্বর : ৬৫১
বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষায় সকলকে সচেতন থাকতে হবে
--- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
মেহেরপুর, ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজ মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে মেহেরপুরে শহীদ ড. শামসুজ্জোহা পার্কে অবস্থিত শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের বীর শহীদরা ভাষার জন্য সংগ্রাম ও আত্মত্যাগ করেছেন। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলা ভাষা বিশ্ব দরবারে মর্যাদার আসনে আসীন। বাংলা ভাষা এ জাতির জন্য একটি গর্বের বিষয়। তাই বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষায় সকলকে সচেতন থাকতে হবে।
এসময় মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলি, বিভিন্ন রাজনৈতিক, পেশাজীবী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন-সহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভাষা শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
#
শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৬৪৯
বাংলা ভাষা বাঙালির রক্তের সাথে মিশে আছে
---মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলা ভাষা বাঙালির রক্তের সাথে, মেধা ও মননের সাথে মিশে আছে। বিদেশি শক্তি যখন যারাই এদেশ শাসন করেছে তারা তাদের ভাষা এদেশে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা বাঙালির মায়ের মুখের বাংলা ভাষাকে কেড়ে নিতে সক্ষম হয়নি।
মন্ত্রী আজ ঢাকার জিপিও অডিটোরিয়ামে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্তকরণ ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
পৃথিবীতে বিদ্যমান ভাষা-সাম্রাজ্যবাদকে একটি ভয়ঙ্কর বিষয় উল্লেখ করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, একাত্তরের আগে এ ভূখণ্ড পাকিস্তানি, ইংরেজ, মোগল এবং এরও আগে বাইরের শক্তি শাসন করেছে। তারা প্রত্যেকেই তাদের ভাষা চাপানোর চেষ্টা করেছে কিন্তু পারেনি। তিনি উচ্চতর শিক্ষায় এবং উচ্চ আদালতে বাংলা ভাষা হিসেবে প্রবেশাধিকারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। ভাষা আন্দোলন থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পর্যন্ত বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অবদান তুলে ধরে মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না এবং বাংলা রাষ্ট্রভাষা হতো না। বাংলাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অব্যাহত প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।
ডাক অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মোঃ হারুনুর রশীদের সভাপতিত্বে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মহিবুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
ডাক অধিদপ্তর মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২০ উপলক্ষে দশ টাকা মুল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করেছে। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এই স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করেন। এ উপলক্ষে একটি বিশেষ সিলমোহর ব্যবহার করা হয়েছে এবং পাঁচ টাকা মূল্যমানের একটি ডাটা কার্ডও প্রকাশ করা হয়েছে।
#
শেফায়েত/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭১৮ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী নম্বর : ৬৪৮
বাংলাকে জাতিসংঘের অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা করা সরকারের লক্ষ্য
---তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ৮ ফাল্গুন (২১ ফেব্রুয়ারি) :
'বাংলাকে জাতিসংঘের অন্যতম দাপ্তরিক ভাষা করা সরকারের লক্ষ্য', জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে ভাষা শহীদদের প্রতি পুষ্পিত শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি সাংবাদিকদেরকে এ কথা বলেন।
ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, আজকের এই দিনে আমাদের অঙ্গীকার এই দেশকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করা।
‘সরকার ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধকে লুণ্ঠিত করে একদলীয় শাসন কায়েম করেছে’ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিএনপি গণমানুষের রাজনীতি করতে ব্যর্থ হয়েছে। শুধু তাদের নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন নিয়েই কথা বলে তারা। এগারো বছর ধরে তাদের আন্দোলন দেখছি, গণমানুষের দাবি নিয়ে তো তাদের কোনো কর্মসূচি নেই। অথচ, বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির একটিই পথ; আইনি পথ।'
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের এসময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন ও আফজাল হোসেন, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। তারা শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে প্রার্থনায় যোগ দেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৬৫৪ ঘণ্টা