Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩rd এপ্রিল ২০২০

তথ্যবিবরণী - 03/04/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১২১৪

 

ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করতে হবে

                                                           ---তথ্য প্রতিমন্ত্রী

 

সরিষাবাড়ি (জামালপুর), ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :   

 

          তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বলেছেন, ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের মাধ্যমে জাতি প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসকে মোকাবিলা করবে। আর এ জন্য করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত সতর্কবার্তা, হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ও সামাজিক দূরত্ব মেনে সরকারি নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে তালিকা প্রণয়ন ও ত্রাণকার্য পরিচালনা করা হচ্ছে যাতে কেউ অভুক্ত না থাকে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ সরিষাবাড়িতে নিজ বাসভবনে করোনা পরিস্থিতি সংক্রান্ত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন। এ সময় সরিষাবাড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পৌর মেয়র, উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি-সহ সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

          তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ সময় উপজেলা প্রশাসনের দুর্যোগ মোকাবিলা ফান্ডে ৫ লাখ টাকা প্রদান করেন।

 

#

তুহিন/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/২১৪৩ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ১২১৩

কেরাণীগঞ্জের দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের মানুষের পাশে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :

 

            করোনা ভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯)-এর সংক্রমণ রোধে দেশব্যাপী চলমান সতর্কতামূলক  পরিস্থিতিতে কেরাণীগঞ্জের দরিদ্র, দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষের ঘরে ঘরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। কেরাণীগঞ্জের ৫০ হাজার পরিবারের ঘরে এ খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

 

          এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী জানান, কেরাণীগঞ্জের একটি মানুষও যাতে অভুক্ত না থাকে সে জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। সাধারণ ছুটির সময়কাল বৃদ্ধি পাওয়ায় ঘরে ঘরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেয়ার কর্মসূচির পরিধি ও ব্যাপ্তি বাড়ানো হবে। তিনি কেরাণীগঞ্জ-সহ দেশের নাগরিকদের হোম কোয়ারেন্টাইন ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার অনুরোধ করেন।

 

          উল্লেখ্য, উপজেলা চেয়ারম্যান, ১২টি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান, মেম্বারবৃন্দ এবং কেরাণীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ-সহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ঘরে ঘরে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেয়ার এ কর্মসূচিতে সাহায্য করছে।

 

#

 

আসলাম/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯২৩ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২১২

দেশে করোনা ভাইরাস রোগ (কোভিড-১৯) এর বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা

ঢাকা, ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :

          দেশে করোনা ভাইরাস রোগ (কোভিড-১৯) এর বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩১ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রেরিত প্রধানমন্ত্রীর নিম্নবর্ণিত ৩১ দফা জারী করা হয় :

১) করোনাভাইরাস সম্পর্কে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ ভাইরাস সম্পর্কিত সচেতনতা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে।

২) লুকোচুরির দরকার নেই, করোনাভাইরাসের উপসর্গ দেখা দিলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।

৩) পিপিই সাধারণভাবে সকলের পরার দরকার নেই। চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য পিপিই নিশ্চিত করতে হবে। এই রোগ চিকিৎসায় ব্যবহৃত পিপিই, মাস্কসহ সকল চিকিৎসা সরঞ্জাম জীবাণুমুক্ত রাখা এবং বর্জ্য অপসারণের ক্ষেত্রে বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।

৪) কোভিড-১৯ রোগের চিকিৎসায় নিয়োজিত সকল চিকিৎসক, নার্স, ল্যাব টেকনিশিয়ান, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, এ্যাম্বুলেন্স চালকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশেষ অগ্রাধিকার প্রদান করতে হবে।

৫) যাঁরা হোম কোয়ারেন্টাইনে বা আইসোলেশনে আছেন, তাঁদের প্রতি মানবিক আচরণ করতে হবে।

৬) নিয়মিত হাত ধোয়া, মাস্ক ব্যবহার ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ এক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন।

৭) নদীবেষ্টিত জেলাসমূহে নৌ-এম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করতে হবে।

৮) অন্যান্য রোগে আক্রান্তদের যথাযথ স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং চিকিৎসাসেবা অব্যাহত রাখতে হবে।

৯) পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করতে হবে। সারাদেশের সকল সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা ও উপজেলা পরিষদকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম আরও জোরদার করতে হবে।

১০) আইন-শৃঙ্খলা বিষয়ে দৃষ্টি দিতে হবে। জাতীয় এ দুর্যোগে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগসহ সকল সরকারি কর্মকর্তাগণ যথাযথ ও সুষ্ঠু সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছেন- এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

১১) ত্রাণ কাজে কোনো ধরনের দুর্নীতি সহ্য করা হবে না।

১২) দিনমজুর, শ্রমিক, কৃষক যেন অভুক্ত না থাকে। তাদের সাহায্য করতে হবে। খেটে খাওয়া দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য অতিরিক্ত তালিকা তৈরি করতে হবে।

১৩) সোশ্যাল সেফটি নেট কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

১৪) অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড যেন স্থবির না হয়, সে বিষয়ে যথাযথ নজর দিতে হবে।

১৫) খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা চালু রাখতে হবে, অধিক প্রকার ফসল উৎপাদন করতে হবে। খাদ্য নিরাপত্তার        জন্য যা যা করা দরকার করতে হবে। কোন জমি যেন পতিত না থাকে।

১৬) সরবরাহ ব্যবস্থা বজায় রাখতে হবে, যাতে বাজার চালু থাকে। 

 

 

 

-২-

১৭) সাধারণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

১৮) জনস্বার্থে বাংলা নববর্ষের সকল অনুষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে যাতে জনসমাগম না হয়। ঘরে বসে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নববর্ষ উদযাপন করতে হবে।

১৯) স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সমাজের সকল স্তরের জনগণকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানাচ্ছি। প্রশাসন সকলকে নিয়ে কাজ করবে।

২০) সরকারের পাশাপাশি সমাজের বিত্তশালী ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানসমূহ জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সঙ্গে সমন্বয় করে ত্রাণ ও স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন।

২১) জনপ্রতিনিধি ও উপজেলা প্রশাসন ওয়ার্ডভিত্তিক তালিকা প্রণয়ন করে দুঃস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ করবেন।

২২) সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী যেমন: কৃষি শ্রমিক, দিনমজুর, রিক্সা/ভ্যান চালক, পরিবহন শ্রমিক, ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধী, পথশিশু, স্বামী পরিত্যক্তা/বিধবা নারী এবং হিজড়া সম্প্রদায়ের প্রতি বিশেষ নজর রাখাসহ ত্রাণ সহায়তা প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

২৩) প্রবীণ নাগরিক ও শিশুদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

২৪) দুর্যোগ বিষয়ক স্থায়ী আদেশাবলি (এসওডি) যথাযথভাবে প্রতিপালনের জন্য সকল সরকারি কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। 

২৫) নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের উৎপাদন, সরবরাহ ও নিয়মিত বাজারজাতকরণ প্রক্রিয়া মনিটরিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

২৬) আতঙ্কিত হয়ে অতিরিক্ত পণ্য ক্রয় করবেন না। খাদ্যশস্যসহ প্রয়োজনীয় সকল পণ্যের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।

২৭) কৃষকগণ নিয়মিত চাষাবাদ চালিয়ে যাবেন। এক্ষেত্রে সরকারি প্রণোদনা অব্যাহত থাকবে।

২৮) সকল শিল্প মালিক, ব্যবসায়ী ও ব্যক্তি পর্যায়ে নিজ নিজ শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং বাড়ি-ঘর পরিষ্কার রাখবেন। 

২৯) শিল্প মালিকগণ শ্রমিকদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে উৎপাদন অব্যাহত রাখবেন।

৩০) গণমাধ্যম কর্মীরা জনসচেতনতা সৃষ্টিতে যথাযথ ভূমিকা পালন করে চলেছেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের গুজব ও অসত্য তথ্য যাতে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে, সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।

৩১) গুজব রটানো বন্ধ করতে হবে । ডিজিটাল প্লাটফর্মে নানা গুজব রটানো হচ্ছে। গুজবে কান দিবেন না এবং গুজবে বিচলিত হবেন না।

#

ওয়াদুদ/রিফাত/লাভলী/শামীম/২০২০/১৭০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২১১

আটকেপড়া বাংলাদেশিদের সহায়তায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

ঢাকা, ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :

          বিশ্বব্যাপী COVID-19 এর ব্যাপক প্রসারের প্রেক্ষিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রবাসী বাংলাদেশিদের কল্যাণে সজাগ দৃষ্টি রাখছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক প্রবাসী প্রতিবছর চিকিৎসা, পর্যটন, শিক্ষা প্রভৃতি কারণে ভারত গমন করেন। গত ২৫ মার্চ থেকে ২১ দিন অর্থাৎ ১৪ এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত ভারত থেকে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। নয়াদিল্লীতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সর্বশেষ তথ্যমতে এ মুহূর্তে বিভিন্ন কারণে ভারতে গমন করা বা আটকে পড়া বাংলাদেশির সংখ্যা প্রায় দুই হাজার পাঁচশত। এর মধ্যে এক হাজারের বেশি ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। COVID-19 এর ব্যাপ্তি রোধকল্পে ভারত সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো ধরণের বিদেশি (প্রবাসী ভারতীয়সহ) ১৪ এপ্রিল ২০২০ পর্যন্ত ভারতে প্রবেশ করতে পারবে না। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ ভারত থেকেও কোনো বিদেশি নাগরিকের বহির্গমন নিরুৎসাহিত করছে। তাছাড়া ভারতের আন্তঃরাষ্ট্রীয় যোগাযোগ ব্যবস্থাও এ মুহূর্তে বন্ধ রয়েছে।

          এ অবস্থার প্রেক্ষিতে, নয়াদিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনসহ ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের মিশনসমূহ বাংলাদেশিদের কল্যাণে সর্বদা সজাগ দৃষ্টি রাখছে। মিশনের কর্মকর্তারা আটকেপড়া দুই হাজার পাঁচশত জন বাংলাদেশির সঙ্গে টেলিফোন, হটলাইনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছে। আটকেপড়া প্রবাসী বাংলাদেশিরা আর্থিক বা অন্যকোনো সমস্যার সম্মুখীন হলে, হাইকমিশন ও অন্যান্য মিশনসমূহ তা সমাধানে সচেষ্ট রয়েছে। পরিবেশ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ভারতসহ অন্যান্য দেশে আটকেপড়া বাংলাদেশিদের দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।

#

তৌহিদুল/রিফাত/লাভলী/শামীম/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২১০

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর উদ্যোগে মুক্তাগাছায় খাদ্যদ্রব্য ও ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

ঢাকা, ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :

          করোনা ভাইরাসজনিত রোগ (কোভিড-১৯) এর প্রাদুর্ভাব রোধ করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী চলমান লকডাউন পরিস্থিতিতে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি'র উদ্যোগে তার নির্বাচনী এলাকা ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলার মুক্তাগাছা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের ১৩৫০টি দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে আজ খাদ্যদ্রব্য ও নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করা হয়। 

          এসময় প্রতি পরিবারকে ১০ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি তেল, ১ কেজি লবণসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি বিতরণ করা হয়। ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের এ কার্যক্রম পরবর্তীতে ধারাবাহিকভাবে চলমান থাকবে বলে প্রতিমন্ত্রী জানান।

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন মুক্তাগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন সরকার এবং মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরব আলী। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ত্রাণ সামগ্রী বিতরণের কাজে সহযোগিতা করেন।

#

ফয়সল/রিফাত/লাভলী/শামীম/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১২০৯

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২০ চৈত্র (৩ এপ্রিল) :

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৬১ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন মোট ২৬ জন। এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন ৬ জন। ঢাকার বাইরে ৯টি সহ মোট ১৭টি ল্যাবে চলছে করোনা টেস্ট।

          এদিকে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য ৬৪টি জেলায় এ পর্যন্ত
১১ কোটি ২৪ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা  নগদ সাহায্য এবং ৩৯ হাজার ৬শত ৬৭ মেঃটন চাল বরাদ্দ করেছে।

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য সমগ্র দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। 

#

তাসমীন/রিফাত/লাভলী/শামীম/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা

2020-04-03-22-06-70877be9747d3cb3110acdd498d7bb7e.docx 2020-04-03-22-06-70877be9747d3cb3110acdd498d7bb7e.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon