Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ৫ ডিসেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৪৬৬৭

 

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের অপচেষ্টা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করতে হবে

                                                         -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

নারায়ণগঞ্জ, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

 

          বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের অপচেষ্টা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

 

          আজ নারায়ণগঞ্জের জেলা গণগ্রন্থাগার মিলনায়তনে নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান ২০২০ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।

 

          বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু অবিচ্ছেদ্য উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি অবিনাশী সত্তা। একটি আদর্শ। একটি দর্শন। প্রতিষ্ঠিত একটি ইনস্টিটিউশন। তিনি বিশ্ব পরিমণ্ডলে নির্যাতিত মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিমূর্ত প্রতীক। তিনি মৃত্যুঞ্জয়ী। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করি, অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাস করি, পারস্পরিক ধর্মবিশ্বাসে বিশ্বাস রাখি, তারা সবাই মিলে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে।

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, গণমাধ্যম স্বাধীনভাবে কাজ করতে না পারলে ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরার কেউ থাকবে না। গণমাধ্যম যত শক্তিশালী থাকবে, রাষ্ট্র পরিচালনায় সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আরো বেশি সমৃদ্ধ হবে। গণতন্ত্রও এগিয়ে যাবে। গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য আইনও প্রক্রিয়াধীন আছে। সরকার গণমাধ্যমের প্রতি সংবেদনশীল। তবে সাংবাদিকদের কাছ থেকে বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা কাম্য।

 

          নারায়ণগঞ্জ জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুস সালামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য এ কে এম সেলিম ওসমান। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এর সভাপতি মোল্লা জালাল। বিএফইউজে-এর মহাসচিব শাবান মাহমুদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোহাম্মদ আলী, নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম, র‌্যাব-১১ এর অধিনায়ক লে. কর্ণেল খন্দকার সাইফুল আলম, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সেলিম রেজা, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব সাজ্জাদ আলম তপু ও বিএফইউজে এর কোষাধ্যক্ষ দীপ আজাদ অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন।

 

#

 

ইফতেখার/খালিদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৬৬৬

ভূটানের সাথে পিটিএ স্বাক্ষর উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং এ বাণিজ্যমন্ত্রী

বাণিজ্য সুবিধা পেতে ১১টি দেশের সাথে বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা চলছে

 

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, আগামী দিনে বাণিজ্য সুবিধা বৃদ্ধির জন্য সরকার বিভিন্ন দেশের সাথে পিটিএ বা এফটিএ স্বাক্ষরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। আরও ১১টি দেশের সাথে আলোচনা চলছে। বাংলাদেশ ২০২৪ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হবে। ফলে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশ থেকে স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বর্তমানে প্রাপ্ত বাংলাদেশের কিছু বাণিজ্য সুবিধা লোপ পাবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের অঙ্গীকার ও নির্দেশনার ভিত্তিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিশ্ব বাণিজ্যে বাংলাদেশের অংশীদারিত্ব বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এটি বাংলাদেশের প্রথম দ্বিপাক্ষিক অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি। চুক্তিটি স্বাক্ষরের পর বাংলাদেশ ভূটানের বাজারে মোট ১০০টি পণ্যে এবং ভূটান বাংলাদেশে মোট ৩৪টি পণ্যে শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে। পরে আলোচনার মাধ্যমে আরও পণ্য দু’দেশের তালিকায় সংযুক্ত করা হবে। এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক পিটিএ/এফটিএ স্বাক্ষরের যাত্রা শুরু হবে।

          বাণিজ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ভূটানের সাথে বাংলাদেশের পিটিএ স্বাক্ষর উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত প্রেস ব্রিফিং এ বক্তব্য প্রদানের সময় এসব কথা বলেন।

          বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ভূটান বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম স্বীকৃতি প্রদান করে। স্বীকৃতিদানের পর থেকে সুদীর্ঘ ৫০বছর যাবৎ দু’দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন হয়েছে। দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য এদিন ভূটানের সাথে পিটিএ স্বাক্ষরের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এ বছর মুজিব শতবর্ষ এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদ্‌যাপন করতে যাচ্ছে।

          উল্লেখ্য, আগামী ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভূটানের প্রধানমন্ত্রী Dr. Lotay Tshering ভার্চুয়াল সংযোগের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করবেন। পিটিএ-তে বাংলাদেশের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এবং ভূটানের পক্ষে ভূটানের ইকোনমিক এফেয়ার্স মিনিস্টার স্বাক্ষর করবেন। ২০০৮-০৯ অর্থ বছরে বাংলাদেশ ও ভূটানের মধ্যে মোট বাণিজ্য ছিল ১২ দশমিক ৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ শূন্য দশমিক ৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করে ও একই সময়ে আমদানি করে ১২ দশমিক ১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দু’দেশের বাণিজ্য ৫৭ দশমিক ৪৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়। এ সময়ে বাংলাদেশ রপ্তানি করে ৭ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে ভূটান থেকে আমদানি হয় ৪৯ দশমিক ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য।

#

 

বকসী/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২০১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৬৬৫

শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুরো বাণিজ্য ব্যবস্থা ডিজিটাল হওয়া অনিবার্য

                                                           -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

 

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায়
ই-কমার্সকে কেবল ব্যবসার অংশ হিসেবে দেখার বিষয় নয় বরং পুরো বাণিজ্য ব্যবস্থা ডিজিটাল হওয়া অনিবার্য। বস্তুতপক্ষে প্রচলিত বাণিজ্যকে ডিজিটাল রূপান্তরের জন্য ট্রেডবডিসমূহের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ণ। এই লক্ষ্যে সরকারের পাশাপাশি ট্রেডবডিসমূহকে তিনি এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

 

          ‌মন্ত্রী আজ ঢাকায় দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের উদ্যোগে ওয়েবিনারে আয়োজিত স্মার্ট লজিস্টিক অপরচুনিটিস এন্ড চ্যালেঞ্জ ইন লাস্ট মাইল ডেলিভারি শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ই-কমার্স এখন মানুষের নিত্যদিনের সাথী। ডিজিটাল পদ্ধতিতে ক্রয়াদেশ দেওয়া হলেও বাস্তবতা হচ্ছে ক্রেতার কাছে ডিজিটাল পদ্ধতিতে পণ্য পৌঁছানো যায় না। এই ক্ষেত্রে লজিস্টিক সেবা ও ওয়ারহাউজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান ডাক বিভাগ বিশাল অবকাঠামো ও বিদ্যমান পরিবহন নেটওয়ার্ক কাজে লাগিয়ে ই-কমার্স এর জন্য উপযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ডাক বিভাগের দেশব্যাপী সাড়ে নয় হাজার আউটলেট, সম পরিমাণ জিজিটাল ডাক কেন্দ্র এবং ৫২ হাজার জনবলকে কাজে লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে ইতোমধ্যে ২৫০টি জরাজীর্ণ ডাকঘর সংস্কার কাজ শুরু হয়েছে। পাশাপাশি ডাকঘরের পদ্ধতিগত পরিবর্তনের কাজ শুরু হয়েছে। ওয়ারহাউজসহ ই-কমার্স এর বিকাশে করণীয় সবকিছু করতে ডাকঘরগুলো প্রস্তুত করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ডাকঘরকে ডিজিটালাইজেশন করতে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, ই-কমার্সকে ডিজিটালাইজ করতে সমৃদ্ধ ম্যাপ দরকার। এই বিষয়েও চিন্তা করা হচ্ছে। এই ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট২ এর ক্ষেত্রে জিআইএস অন্তর্ভুক্ত করা হবে যা সমস্ত ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

 

          লাস্ট মাইল লজিস্টিক হিসেবে কুরিয়ার সার্ভসের দায়িত্বশীলতা অধিকতর নিরাপদ নিশ্চিত করতে কুরিয়ার লাইসেন্সিং কর্তৃপক্ষকে আরও কার্যকর করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অংশীজনদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে একটি সময়োপযোগী নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব যে প্রযুক্তির ওপর দাঁড়াবে সেই সকল প্রযুক্তি আয়ত্বে আনতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ইতোমধ্যে সারা দেশ উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের আওতায় আনা হয়েছে।  দেশে ফাইভ-জি প্রযুক্তি চালু করার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মন্ত্রী দেশে ই-কমার্স এর বিকাশে ই-ক্যাব এর ভূমিকার প্রশংসা করেন।

 

          অনুষ্ঠানে আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবদুল মান্নান, দারাজের কর্মকর্তা খন্দকার তাসকিন আলম, চালডাল ডট কমের জিয়া আহসান, সুন্দরবন কুরিয়ারের নির্বাহী শেখ তানভির আহমেদ রণি, সহজ এর সিইও মালিয়া কাদির, পাঠাও সিইও ইলিয়াস হোসেন, ইভ্যালি সিইও মোঃ রাসেল এবং আমাজন প্রতিনিধি মোহাম্মদ জামান অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। ই-ক্যাব নেতা সাজ্জাদ ইসলাম ফাহমি অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

 

 #

 

শেফায়েত/সাহেলা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৬৬৪

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের সঙ্গে আজ বঙ্গভবনে কানাডায় বাংলাদেশের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান সাক্ষাৎ করেন।

          রাষ্ট্রপতি বলেন, কানাডার সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার এবং তা ক্রমান্বয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, কানাডা বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার এবং রপ্তানির বড় গন্তব্যস্থল। তিনি বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিসহ কানাডার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করতে নতুন হাইকমিশনারকে পরামর্শ দেন। কানাডায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের কল্যাণে সর্বাত্মক প্রয়াস চালানোরও নির্দেশনা দেন রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ।

          নবনিযুক্ত হাইকমিশনার দায়িত্ব পালনে রাষ্টপতির সার্বিক দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতা কামনা করেন।

          রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান, প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইমরানুল/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৪৪ ঘণ্টা

     

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৪৬৬৩

 

নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে সকলের সহযোগিতা কামনা ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর

 

জামালপুর, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) : 

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  আমাকে  সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব প্রদান  করায় জণগণের প্রতি আমার দায়িত্ব আরো বেড়ে গিয়েছে।  সে জন্য আমি  আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনে আপনাদের সহযোগিতা চাই।

 

          আজ ইসলামপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে সরকারের  ধর্ম প্রতিমন্ত্রী নিযুক্ত হওয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ  ইসলামপুর উপজেলা শাখা  আয়োজিত গণসংবর্ধনায় সংবর্ধিত অতিথির  বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী আমাকে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে ইসলামপুরবাসী তথা জামালপুরবাসীকে সম্মানিত করেছেন।

 

          ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি  আলহাজ্ব আবদুল লতিফ সরকারের সভাপতিত্বে এবং এডভোকেট মোঃ আব্দুস সালামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত  সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আলহাজ্ব মির্জা আজম, বিশেষ অতিথির  বক্তব্য রাখেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান, সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার মোজাফফর হোসেন, আলহাজ্ব আবুল কালাম আজাদ ও বেগম হোসনে আরা এবং ইসলামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এডভোকেট মোঃ জামাল আব্দুস নাসের বাবুল।

 

#

 

আনোয়ার/সাহেলা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর :  ৪৬৬২

মুজিব বর্ষে এন্টিজেন টেস্ট স্বাস্থ্যখাতের আরেকটি মাইলফলক
                                                  --স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, মুজিব বর্ষে দেশের দশটি জেলায় এন্টিজেন টেস্ট শুরুর মাধ্যমে স্বাস্থ্যখাতের আরেকটি মাইলফলক সৃষ্টি হয়েছে। দেশে ১১৮টি পিসিআর ল্যাবে আগে থেকেই কোভিড টেস্ট হয়ে আসছিল। এখন নতুন করে দশটি জেলায় (পঞ্চগড়, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট, যশোর, মেহেরপুর, মাদারীপুর, মুন্সিগঞ্জ, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও পটুয়াখালী) এন্টিজেন টেস্ট শুরু হলো। এই টেস্টটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুমোদিত। প্রথম অবস্থায় কেবল সেসব স্থানেই এই এন্টিজেন টেস্ট শুরু করা হচ্ছে যেখানে পিসিআর ল্যাব নেই। তবে খুব দ্রুতই এই টেস্টের স্থান ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে।

          আজ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আওতাধীন আইইডিসিআর আয়োজিত অনলাইন জুম মিটিং এ অংশ নিয়ে দেশের ১০ জেলায় এন্টিজেন টেস্ট সুবিধার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। সভায় অনলাইন জুমের মাধ্যমে যশোর সরকারি হাসপাতালের এন্টিজেন পরীক্ষার উদ্বোধন করেন তিনি।

          মন্ত্রী এ সময় আরো বলেন, এন্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে মাত্র ১৫-৩০ মিনিটেই রেজাল্ট পাওয়া যাবে যা যেকোন জরুরি অপারেশনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে কাজে লাগবে। র‍্যাপিড এন্টিজেন টেস্টের জন্য সরকার নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। নীতিমালা অনুযায়ী কীটের ব্যবহার করা হবে। এই টেস্টের জন্য কোন বাড়তি টাকা খরচ করতে হবে না। মাত্র ১০০ টাকাতেই এই টেস্ট করা যাবে। এই এন্টিজেন টেস্টের কীটগুলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন ছাড়া আনা হবে না এবং কীট ব্যবহারে সন্দেহমুক্ত থাকা হবে।

          উল্লেখ্য, পয়েন্ট অভ্ এন্ট্রি অর্থাৎ সকল বিমানবন্দর, স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দরগুলোতে এই এন্টিজেন কীট প্রযোজ্য হবে না। তবে, দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে, যেসকল স্থানে পিসিআর ল্যাব নেই বা সংক্রমণ বেশি হচ্ছে  সেসকল স্থানে এই কীট ব্যবহার করা হবে।

          স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) নাসিমা আকতারসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট জেলার হাসপাতাল প্রধান, সিভিল সার্জনগণ বক্তব্য রাখেন। সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা।

#

মাইদুল/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮৩৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                নম্বর :  ৪৬৬১

বিশ্ব মৃত্তিকা দিবসের সেমিনারে

খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাটির গুরুত্ব অপরিসীম

                                                -- কৃষিমন্ত্রী 

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য মাটির গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষের জীবনজীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তা নির্ভর করে টেকসই মৃত্তিকা ব্যবস্থাপনার ওপর। দেশে বর্তমানে ১৭ কোটি মানুষ রয়েছে যা ক্রমশ বাড়ছে, প্রতিবছর ২২ লাখ নতুন মুখ যুক্ত হচ্ছে; অন্যদিকে শিল্পায়ন, নগরায়ন, বাড়ি-ঘর নির্মাণ, রাস্তাঘাট তৈরিসহ নানা কারণে চাষের জমি কমছে। এই দুই চ্যালেঞ্জের সাথে যুক্ত হয়েছে- জলবায়ু পরিবর্তন। এসব বিবেচনায় নিয়ে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হলে টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থা ও শস্যের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হবে। সেজন্য মাটিকে সজীব রাখতে হবে, মাটির গুণাগুণ বজায় রাখতে হবে।

 কৃষিমন্ত্রী আজ অনলাইনে ‘বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস’ পালন উপলক্ষ্যে আয়োজিত সেমিনার, শোকেসিং এবং সয়েল কেয়ার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

কৃষিমন্ত্রী বলেন, শুধু কৃষি নয়, মাছ, প্রাণিসম্পদ ও পোল্ট্রির খাদ্যও মাটি থেকে আসে। সেজন্যও মাটিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। এছাড়া, দেশে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করতে যেয়ে শস্যের নিবিড়তা বাড়ছে কিন্তু মাটির উৎপাদনশীলতা কমে যাচ্ছে। টেকসই মাটি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মাটির উৎপাদনশীলতা, মাটিতে গাছের অপরিহার্য পুষ্টি উপাদানের মান বজায় রাখতে হবে। তিনি আরও বলেন, দেশে মাটির গুণাগুণ ধরে রাখতে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট ব্যাপকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের লবণাক্ত জমি, পাহাড়ি এলাকার সমস্যাক্লিষ্ট জমিকে চাষের আওতায় আনার জন্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে। যার মাধ্যমে টেকসই মৃত্তিকা ব্যবস্থাপনায় সংস্থাটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

কৃষি মন্ত্রণালয় দেশে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০২০ পালনের জন্য রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে এ সেমিনারের আয়োজন করে। সহযোগিতা করেছে মৃত্তিকাসম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, সয়েল সায়েন্স সোসাইটি অভ্ বাংলাদেশ এবং প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশ। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য হলো 'মাটিকে সজীব রাখুন, মাটির জীববৈচিত্র্য রক্ষা করুন (Keep soil alive, protect soil biodiversity). 

এফএও'র হিসাব মতে, পৃথিবীর জীববৈচিত্র্যের এক চতুর্থাংশের আবাসস্থল হচ্ছে মাটি। সুস্থ মাটির একটি অপরিহার্য উপাদান হচ্ছে মাটির জীববৈচিত্র্য। এ জীববৈচিত্র্যকে রক্ষা করতে পারলে মাটির স্বাস্থ্য ভাল থাকবে, আর মাটি সুস্থ থাকলেই কেবল নিরাপদ ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন  খাদ্য উৎপাদন সম্ভব হবে। কিন্তু বর্তমানে মাটির  এ জীববৈচিত্র্য ক্ষতির সম্মুখীন যা উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এর অন্যতম একটি কারণ টেকসই মৃত্তিকা ব্যবস্থাপনা না থাকা।

পরে কৃষিমন্ত্রী 'সয়েল মিউজিয়াম সফটওয়্যার' উদ্বোধন ও 'ল্যান্ড ডিগ্রেডেশন ইন বাংলাদেশ' বই এর মোড়ক উন্মোচন করেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিধান কুমার ভান্ডারের সভাপতিত্বে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোল, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, এফএও'র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

দিনের দ্বিতীয়/টেকনিক্যাল সেশনে প্রধান অতিথি হিসাবে ' সয়েল কেয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২০'  বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। এ বছর সয়েল কেয়ার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন কৃষকপর্যায়ে আমচাষি মোঃ মতিউর রহমান, শিক্ষাবিদ হিসাবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মৃত্তিকা বিভাগের অধ্যাপক মোঃ রফিকুল ইসলাম, এবং মৃত্তিকা বিজ্ঞানী ড. জেড করিম।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থা ‘মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)’ মাটির গুণাগুণ রক্ষার্থে কৃষকের জমির মাটি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সুষম মাত্রার সার ব্যবহারের মাধ্যমে ফসল উৎপাদনের জন্য সেবা প্রদান করে আসছে। এছাড়া, গবেষণার মাধ্যমে লবণাক্ত ও পাহাড়ি এলাকার মৃত্তিকায় ফসল উৎপাদনের উপযোগী প্রযুক্তি উদ্ভাবন করছে। এই প্রযুক্তিসমূহ ব্যবহার করে কৃষকেরা লাভবান হচ্ছে। অন্যদিকে, পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণেও ভূমিকা রাখছে প্রযুক্তিগুলো ।

#

কামরুল/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর :  ৪৬৬০

দেশে জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক নীতিমালা তৈরি করা হবে

                                  -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, স্বেচ্ছাসেবকদের কাজের স্বীকৃতি এবং একটি কাঠামোতে আনতে দেশে 'জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক নীতিমালা' (National Volunteer Policy) তৈরি করা হবে।

            আজ রাজধানীর একটি হোটেলে 'আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবক দিবস-২০২০' ও পুরস্কার বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।           স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়, ইউএনভি বাংলাদেশ এবং ওয়াটার এইড যৌথভাবে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

            মন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে, বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুঃসময়ে স্বেচ্ছাসেবকরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অনেক জনকল্যাণমূলক কাজে অংশ নেন। জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক নীতিমালা প্রণয়ন করা হলে সরকারি প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারি খাত এবং উন্নয়ন অংশীদারদের স্বেচ্ছাসেবা কার্যক্রমকে মূলধারায় আনা এবং স্বেচ্ছাসেবাকে সরকারি স্বীকৃতি প্রদানে সহায়ক হবে। এ লক্ষ্যে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল ওয়ার্কিং কমিটি গঠন ও কমিটির কার্যপরিধি চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে কাজ চলছে বলেও জানান তিনি।

            মন্ত্রী জানান, জাতিসংঘ ১৯৮৫ সালে স্বেচ্ছাসেবকের স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু স্বাধীনতার পরেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে ১৯৭৩ সালের ১ জুলাই দুর্যোগ প্রস্তুতি কর্মসূচি চালু হয় এবং তখনই বঙ্গবন্ধু তাঁর চিন্তা চেতনায়, স্বেচ্ছাসেবীদের বিষয়ে ভেবেছেন। পরে জাতীয়ভাবে স্বেচ্ছাসেবী নীতিমালা তৈরি হয়নি।

            প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস মহামারী আতঙ্কের মধ্যেও ছাত্র-শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, মসজিদের ইমাম, এনজিও কর্মী এবং সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ অনেকেই অংশ নিয়েছেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, যে কোনো দুর্যোগে, আপদে-বিপদে এদেশের মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়ায়। এটি এদেশের মানুষের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যারা মহৎ কাজ করেন তাদের স্বীকৃতি দেওয়ার মতো কোন প্লাটফর্ম নেই, তা জানার পরে ইউএনভি'র অনুরোধে মন্ত্রী একটি জাতীয় নীতিমালা তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেন বলে মন্তব্য করেন।

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, দেশে বিএনসিসি, গার্লস গাইড, স্কাউটসসহ এ ধরনের প্রতিষ্ঠানে অসংখ্য ছেলেমেয়ে যুক্ত আছে। এর সাথে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর জনপ্রতিনিধিসহ আগ্রহী ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করতে পারলে এটি একটি বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে এবং কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে।

            মোঃ তাজুল ইসলাম জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক নীতিমালা তৈরিতে সকলের মতামত প্রদানের আহ্বান জানিয়ে বলেন, নীতিমালা এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে এটি দেশ ও মানুষের জন্য কল্যাণকর হয়।

            এ সময় স্বেচ্ছাসেবায় অবদান রাখায় ১৮ জন স্বেচ্ছাসেবকদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন মন্ত্রী।

            যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আকতার হোসাইনের সভাপতিত্বে অনূষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, সুলতানা আফরোজ, সেক্রেটারি ও সিইও, পিপিপিএ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব আমিনুল ইসলাম খান এবং জাতিসংঘের আবাসিক কর্ডিনেটর মিয়া সেপ্পো।

#

হায়দার/সাহেলা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৪৬৫৯

মাটির উর্বরতা রক্ষা ও উপযুক্ত ব্যবহার নিশ্চিত করতে গবেষণায় প্রাধান্য দিতে হবে

                                                                     -মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২০ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :  

            মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, মাটির উর্বরতা রক্ষা ও প্রয়োজন উপযোগী ব্যবহার নিশ্চিত করতে গবেষণায় প্রাধান্য দিতে হবে। এজন্য বিজ্ঞানমনস্ক চিন্তা দিয়ে, গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে হবে। শুধু কৃত্রিম সার ব্যবহার করে বছরে একটার পর একটা ফসল উৎপাদনের দিকে ধাবিত হলে হবে না।

            আজ রাজধানীর একটি হোটেলে বিশ্ব মৃত্তিকা দিবস ২০২০ উপলক্ষে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও), সয়েল সায়েন্স সোসাইটি অভ্‌ বাংলাদেশ এবং প্র্যাকটিকাল এ্যাকশন বাংলাদেশ-এর সহযোগিতায় কৃষি মন্ত্রণালয় আয়োজিত সেমিনার, শোকেসিং এবং সয়েল কেয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিধান কুমার ভান্ডারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে জুম প্লাটফর্মে সংযুক্ত ছিলেন কৃষি মন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম। সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফএও’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি সিম্পসন ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোল।

            এ সময় মন্ত্রী আরো বলেন, মৎস্য সম্পদের ব্যাপক উৎপাদনের ক্ষেত্রে পানির নিচে থাকা মাটির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। সে মাটিতে পরিপূর্ণ ও যথাযথ উপাদান না থাকলে সমুদ্র, জলাশয় বা নদীতে মৎস্য সম্পদ বা শৈবালের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়। কাজেই মাটির জৈবিক অবস্থা টিকিয়ে রাখার প্রয়োজনীয়তা কৃষি, মৎস্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে রয়েছে। প্রাণিসম্পদের সাথেও মাটির উর্বরতা এবং উপযোগিতা খুবই প্রণিধানযোগ্য। মাটির উর্বরতা বা জৈবিক অবস্থা ভালো না থাকলে ঘাস বা অন্যান্য প্রাণিখাদ্য উৎপাদন ভালো হবে না। যার কারণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে প্রাণিসম্পদের যে ব্যাপক বিস্তার হয়েছে সেটা স্তিমিত হয়ে যাবে। তাই ব্য

2020-12-05-22-09-962301b2838f3e8eb3c4543ef31561f2.docx 2020-12-05-22-09-962301b2838f3e8eb3c4543ef31561f2.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon