Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd সেপ্টেম্বর ২০১৫

তথ্যবিবরণী 23/09/15

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৭৫০ 

২৭-৩০ সেপ্টেম্বর জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে উন্নয়ন মেলা 

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) : 
    জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন চলাকালীন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অর্জনের ওপর প্রচারণার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
    সম্প্রতি ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর ‘উন্নয়ন মেলা’ আয়োজনের সিদ্ধান্ত হয়। মেলায় এমডিজি অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ নি¤œ মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার বিষয়টি জনগণের কাছে তুলে ধরা হবে।
    উন্নয়ন মেলায় শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা এবং অডিও ভিজ্যুয়াল মাধ্যমে সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য (এমডিজি) অর্জনে বর্তমান সরকারের সাফল্য তুলে ধরা হবে। দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় নির্মিত ভিডিও ও প্রামাণ্যচিত্র প্রচার করা হবে। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে এমডিজি অর্জন সংক্রান্ত রিয়েলিটি শো’র আয়োজন এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হবে।
#
আফরাজ/মোশাররফ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/২০২০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২৭৪৯

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে গণশুনানি

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :

    বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে গত ২১ সেপ্টেম্বর গণশুনানি গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন শ্রেণিপেশার ভোক্তা, সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ, বাংলাদেশ সুইটস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভিন্ন হোটেল  ও বেকারির প্রতিনিধিগণসহ ৪০ জন শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন।

    শুনানিকালে অংশগ্রহণকারীগণ ভোক্তা অধিকার আইন, ২০০৯ এর বাস্তবায়ন ও জাতীয় ভোক্তা অভিযোগ কেন্দ্রের কার্যক্রম সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করেন এবং মহাপরিচালক এসব প্রশ্নের উত্তর প্রদান করেন। মহাপরিচালক অংশগ্রহণকারীদের ভোক্তা অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধান অনুযায়ী ভোক্তাদের স্বার্থসংরক্ষণসহ স্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদন, সংরক্ষণ এবং বিক্রয়ের নির্দেশ দেন। 

    জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবছরের ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫৩ হাজার ২শ’টিরও অধিক বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর বিভিন্ন ধারায় দোষি সাব্যস্ত করে ১৩ হাজার ৪৮৯টি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে ১০ কোটি ৯৮ লাখ ৯৫ হাজার ১৫০ টাকা জরিমানা আদায় করে। তন্মধ্যে ১৬৮ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার শতকরা ২৫ ভাগ হিসেবে ৪ লাখ ১২ হাজার ৭৫০ টাকা প্রদান করার পর অবশিষ্ট ১০ কোটি ৯৪ লাখ ৮২ হাজার ৪শ’ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা করা হয়েছে।

    এ গণশুনানি প্রতি মাসের ২য় ও ৪র্থ সোমবার সাড়ে ১০টা থেকে সাড়ে ১২টা  (প্রয়োজনে সময় বর্ধিত হতে পারে) পর্যন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অথবা তাঁর কর্তৃক মনোনীত কর্মকর্তাগণ গ্রহণ করবেন। সোমবার সরকারি ছুটি হলে পরবর্তী কার্যদিবসে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

#

আফরাজ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৫/১৯২২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৭৪৮ 

বাণিজ্যমন্ত্রীর সাথে ইউএসটিআর প্রতিনিধিদলের বৈঠক

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :

    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, জিএসপি ফিরে পেতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া ১৬ শর্তবিশিষ্ট একশন প্ল্যান বাংলাদেশ বাস্তবায়ন  করেছে। কারখানার শ্রমিকগণ নিরাপদ এবং কর্মবান্ধব পরিবেশে কাজ করছে। শ্রমিকগণ উপযুক্ত বেতন পাচ্ছে। গত পাঁচ বছরে শ্রমিকদের ২১৯ ভাগ বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছে। শ্রমিকদের জন্য নতুন শ্রম আইন ও বিধিমালা তৈরি করা হয়েছে, শ্রমিক ইউনিয়নগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করছে। ইপিজেডে শ্রমিকরা ওয়ার্কার্স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন করছেন। তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ দায়িত্ব পালন করছেন। এ ভাবেই শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। এখন আর কোন বিল্ডিংয়ে শেয়ার কারখানা নেই, বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের স্থগিতকৃত জিএসপি ফিরে পেতে আর কোনো বাধা নেই। ইউএসটিআর প্রতিনিধিদল নিরাপদ  তৈরিপোশাক কারখানা, শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গৃহীত পদক্ষেপে সন্তুষ্ট। 
    মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে সফররত ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ (ইউএসটিআর)-এর সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া বিষয়ক সহকারী মাইকেল জে ডিলানি’র নেতৃত্বে 
৮ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সাথে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ৩ হাজার ৬৮৫টি তৈরিপোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের কারখানার মধ্যে একর্ড, এলায়েন্স এবং জাতীয় উদ্যোগ ৩ হাজার ৪০৭ টি কারাখানা পরিদর্শন করেছে, এর মধ্যে ৩৪টি কারখানায় সমস্যা ছিল, সেগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কারখানাগুলোতে বৈদ্যুতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ফায়ার সেফটি ডোর শুল্কমুক্ত আমদানির সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। এখন নিরাপদ পরিবেশে শ্রমিকরা কাজ করছেন। 
    তোফায়েল আহমেদ বলেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্লাস্টিক, টোবাকো, সিরামিক, টেবিল ওয়্যারের মত কিছু আইটেমের ওপর জিএসপি সুবিধা দিতো। যার পরিমাণ বছরে ২৩ মিলিয়ন ডলারের বেশি নয়। বর্তমানে বাংলাদেশের রপ্তানি ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি, এতে বাংলাদেশের তেমন আর্থিক ক্ষতি না হলেও ইমেজ সংকটের বিষয়। 
    বৈঠকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া একশন প্ল্যান বাস্তবায়ন ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। মার্কিন প্রতিনিধিদল সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমিক সংগঠনের নেতার সঙ্গে বৈঠক এবং কারখানা পরিদর্শন করেছেন। 
    বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এবং অতিরিক্ত সচিব মো. শওকত আলী ওয়ারেছি, অমিতাভ চক্রবর্তী ও জহির উদ্দিন আহমেদ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 
    পরে মন্ত্রীর উপস্থিতিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অধিদফতর, দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণের মধ্যে তাঁদের স্ব স্ব সংস্থার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষরিত হয়।
#
লতিফ/আফরাজ/মিজান/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৬৪০ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪৭ 


জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য চলচ্চিত্র আহ্বান

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) : 

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য চলচ্চিত্র আহ্বান করা হয়েছে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য চলচ্চিত্র প্রযোজকদের আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে নির্ধারিত ছকে আবেদনপত্র জুরি বোর্ডের সদস্য-সচিব বরাবর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড, ঢাকায় প্রেরণ করতে হবে।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদানের লক্ষ্যে তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত জুরি বোর্ড চলচ্চিত্রের আটাশ ক্যাটাগরিতে পুরস্কার দেয়ার জন্য বিবেচনা ও সুপারিশ করবে। ক্যাটাগরিসমূহ হচ্ছে : আজীবন সম্মাননা, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা প্রধান চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী প্রধান চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী খল চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী কৌতুক চরিত্রে, শ্রেষ্ঠ শিশু শিল্পী, শিশু শিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার, শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক, শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক, শ্রেষ্ঠ গায়ক, শ্রেষ্ঠ গায়িকা, শ্রেষ্ঠ গীতিকার, শ্রেষ্ঠ সুরকার, শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার, শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার, শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা, শ্রেষ্ঠ সম্পাদক, শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক, শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক, শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক, শ্রেষ্ঠ পোশাক ও  সাজ-সজ্জা এবং শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান।
    জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদনের ফরম বা ছক বিনামূল্যে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড কার্যালয়, ঢাকা থেকে সংগ্রহ করা যাবে। আবেদনের ফরম সেন্সর বোর্ডের ওয়েবসাইট িি.িনভপন.মড়া.নফ থেকে ডাউনলোড করেও ব্যবহার করা যাবে।
#

জাকির/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৬০০ ঘণ্টা   

 


 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪৬ 


বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার ক্ষেত্রে 
কারিগরি শিক্ষার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে
                                           - শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :

    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার ক্ষেত্রে গত কয়েক বছরে কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসার বিরাট ভূমিকা রেখেছে।
    মন্ত্রী আজ ঢাকার শ্যামলীতে দাতব্যসংস্থা আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত আঞ্জুমান মোখলেছুর রহমান পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
    আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মো. শামসুল হক চিশতীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এমপি, সংস্থার প্রশাসন ও সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান সাবেক রাষ্ট্রদূত এম আর ওসমানী এবং সংস্থার নির্বাহী পরিচালক সাবেক সচিব কাজী আবুল কাশেম বক্তৃতা করেন।
    শিক্ষামন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দায়িত্ব গ্রহণের সময় দেশে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষার্থী ভর্তির হার ১ শতাংশেরও কম ছিল। গত কয়েক বছরে বেশ কিছু কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে এ হার বর্তমানে ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তিনি বলেন আগামী ২০২০ সাল নাগাদ কারিগরি শিক্ষায় ভর্তির হার ২০ শতাংশে বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে এ বছর থেকে দেশে  সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পর্যায়ক্রমে নতুন ১ লাখ শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে। সময়োপযোগী নতুন নতুন কোর্স চালু করাসহ আরো ২৩টি নতুন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। 
    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রযুক্তি ও কারিগরি শিক্ষার ব্যাপক প্রসারের ফলে গত কয়েক বছরে দেশে একটি প্রযুক্তিনির্ভর দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠেছে, বিনিয়োগ বৃদ্ধি পেয়েছে, কলকারখানায় উৎপাদন বেড়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হলে মোট শিক্ষার্থীর অর্ধেককে কারিগরি ও প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ তৈরিসহ অবকাঠামো গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি এনজিও, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ও ধনাঢ্য ব্যক্তিবর্গকে এগিয়ে আসতে হবে।
    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, গতানুগতিক সার্টিফিকেট সর্বস্ব শিক্ষার মাধ্যমে নিজের উন্নয়ন বা দেশের উন্নয়ন কোনটিই সম্ভব নয়, একথা আমাদের যুবসমাজ বুঝতে পেরেছে। বিশ্বায়নের এ যুগে আমাদের মত জনশক্তি রপ্তানিকারক দেশে কারিগরি শিক্ষা আজ যুবসমাজকে বেশি আকৃষ্ট করছে। তিনি বলেন, কম্পিউটার, তথ্যপ্রযুক্তি, মোবাইল ফোন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্সের মতো বিভিন্ন কোর্স তরুণদের জন্য সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করেছে। এ সম্ভাবনা যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলেই বাংলাদেশ ১৯৪১ সালের আগেই বর্তমানের মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত বিশ্বের তালিকায় নাম লেখাতে পারবে। আর সেই লক্ষ্যে বর্তমান সরকার নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। 
    এলাকার এক দানশীল ব্যক্তি মোখলেছুর রহমানের দান করা ভবনে গড়ে উঠা আঞ্জুমান মোখলেছুর রহমান পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, প্রতি বছর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স, অটোমোবাইল ও ইলেক্ট্রিক্যাল ডিপ্লোমা কোর্সে প্রতি বছর ২ শত ছাত্রছাত্রী ভর্তি করবে।
#
সাইফুল্লাহ/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫১৫ ঘণ্টা   


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৭৪৪ 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ 

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :
স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।  
তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭০তম অধিবেশন উপলক্ষে নিউইয়র্ক একাডেমি ফর মেডিসিন এর উদ্যোগে আয়োজিত ‘টৎনধহ ঐবধষঃয রহ ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ: ঈড়সসঁহরঃু ঙঢ়ঢ়ড়ৎঃঁহরঃরবং ধহফ ঈযধষষবহমবং’ বিষয়ক সাইড ইভেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করবেন। আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে উক্ত ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ‘আরবান হেলথ’ বিষয়ে বাংলাদেশের নীতি ও কর্মসূচি বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখবেন। 
মন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের মধ্যে রয়েছেন- স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক, মন্ত্রীর একান্ত সচিব মুহম্মদ ইব্রাহিম। মন্ত্রী আগামী ৩ অক্টোবর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
#
শহিদুল/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৪৫ ঘণ্টা   


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৭৪৫ 

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রীর নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :

    প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ অধিবেশনে যোগদানের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।  
    মন্ত্রীর সফরসঙ্গীদের মধ্যে রয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব খন্দকার মো. ইফতেখার হায়দার ও মন্ত্রীর একান্ত সচিব মু. মোহসিন চৌধুরী।
    মন্ত্রী আগামী ৩ অক্টোবর দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৪৫ ঘণ্টা   
  

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪৩ 


পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ এবং 
বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে ঈদের জামাতের সময়সূচি 

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :
    পবিত্র ঈদুল আযহা ১৪৩৬ হিজরি উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে দেশের প্রধান ঈদ জামাত সকাল ৮ টায় অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল হলে উক্ত জামাত সকাল ৮.৩০ টায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
    বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ৫টি ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত সকাল ৭টা, দ্বিতীয় জামাত সকাল ৮টা, তৃতীয় জামাত সকাল ৯টা, চতুর্থ জামাত সকাল ১০টা এবং পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত সকাল ১০.৪৫ টায় অনুষ্ঠিত হবে।
    সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ঈদুল আযহার নামাজ আদায়ের জন্য মুসল্লীদের সুবিধার্থে বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যাপ্ত পানি ও নিñিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  
#


নিজাম/অনসূয়া/শুকলা/আসমা/২০১৫/১১২০ ঘণ্টা      
   

 


তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪২ 
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) : 
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
    “বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০১৫ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।
    দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘১ ইরষষরড়হ ঞড়ঁৎরংঃং: ১ ইরষষরড়হ ঙঢ়ঢ়ড়ৎঃঁহরঃরবং’ অর্থাৎ ‘১ বিলিয়ন পর্যটক: ১ বিলিয়ন সম্ভাবনা’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশের লক্ষ্যে ১৯৭২ সালে পর্যটন কর্পোরেশন গঠন করেন।
    পর্যটন শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক কর্মসংস্থান সৃষ্টি, বৈদেশিক মুদ্রা অজর্নসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয় ও বিদেশি পর্যটকদের সামনে আমরা স্থানীয় সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ঐতিহ্য তুলে ধরতে পারি।
    এজন্য বর্তমান সরকার পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশে বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে আকর্ষনীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে তুলে ধরতে ২০১৬ সালকে ‘ পর্যটন বর্ষ’ ঘোষণা করা হয়েছে। ‘ভিজিট বাংলাদেশ ২০১৬’ শীর্ষক প্রচারণামূলক কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।
    দেশের শিল্পের উন্নয়ন ও প্রসারের লক্ষ্যে ‘ভিজিট বাংলাদেশ ২০১৬’ সফল করতে সরকারের পাশাপাশি আমি বেসরকারি উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
    আমি ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০১৫’ এর সর্বাঙ্গীণ সফলতা কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

নজরুল/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা        

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪১ 
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :  

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও ২৭ সেপ্টেম্বর যথাযথ গুরুত্বের সাথে বাংলাদেশে ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০১৫’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। 
    প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন শিল্প বিকাশের অপার সম্ভাবনা। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা পর্যটন স্পটগুলো চিহ্নিতকরণ এবং বিদ্যমান পর্যটন স্পটগুলোর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ করা হলে বিদেশি পর্যটকের পাশাপাশি দেশীয় পর্যটকের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে। ফলে এ সেক্টরে ব্যাপক কর্মসংস্থান হবে। পর্যটনখাত বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের একটি অন্যতম বড় খাতে পরিণত হবে। বিশ্ব পর্যটন দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য ‘১ ইরষষরড়হ ঞড়ঁৎরংঃং ১ ইরষষরড়হ ঙঢ়ঢ়ড়ৎঃঁহরঃরবং’ অর্থাৎ ‘এক বিলিয়ন পর্যটক এক বিলিয়ন সম্ভাবনা’ অত্যন্ত সময়োপযোগী। বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, পর্যটন উপাদানসমূহ বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে পরিচিত করে তোলার লক্ষ্যে সরকার ঘোষিত ‘ভিজিট বাংলাদেশ ২০১৬’ প্রচারণামূলক কর্মসূচি বিশেষ ভূমিকা রাখবে  বলে আমার বিশ্বাস।  
    বিশ্বব্যাপী পর্যটন একটি দ্রুত সম্ভাবনাময় শিল্প। সার্কভুক্ত অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে আগত বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা যথেষ্ট কম। পর্যটন শিল্পের বিকাশে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনাপূর্বক যুগোপযোগী আইন ও নীতিমালা প্রণয়ন, হালনাগাদকরণ ও বাস্তবায়ন একান্ত আবশ্যক। এছাড়া, পর্যটন শিল্প বিকাশে গবেষণা, আধুনিক ব্যবস্থাপনা এবং দক্ষ জনবল সৃষ্টি করাও সমান গুরুত্বপূর্ণ। বিদেশি পর্যটক আকর্ষণের জন্য দেশে-বিদেশে আয়োজিত পর্যটন মেলাসমূহে নিয়মিত অংশগ্রহণ এবং বাংলাদেশের পর্যটনের ব্যাপক প্রচার এ লক্ষ্যে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
    আমি ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০১৫’ এর সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।” 
#

হাসান/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১০৩০ ঘণ্টা      


 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৪০ 
পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) :
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
    “ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে আমি প্রিয় দেশবাসী ও বিশ্বের সকল মুসলিম জনগোষ্ঠীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক। 
    মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয়বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত হযরত ইব্রাহীম (আঃ) স্থাপন করে গেছেন, তা বিশ্ববাসীর কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। 
    এই উৎসবের মধ্য দিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানগণ কোরবানিকৃত পশুর গোশত আত্মীয়স্বজন ও প্রতিবেশিদের মধ্যে বিলিয়ে দেন। সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন।
    আসুন, আমরা সকলে পবিত্র ঈদুল আয্হার মর্মবাণী অন্তরে ধারণ করে নিজ নিজ অবস্থান থেকে জনকল্যাণমুখী কর্মকা-ে অংশ নিয়ে বিভেদ-বৈষম্যহীন সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গড়ে তুলি। রাব্বুল আল আমিন আমাদের সহায় হোন।    
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

নুরএলাহি/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১০৩০ ঘণ্টা     
    

  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৩৯ 
পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৮ আশ্বিন (২৩ সেপ্টেম্বর) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “ঈদ মোবারক।
    পবিত্র ঈদুল আয্হা উপলক্ষে আমি দেশবাসীসহ বিশ্বের সকল মুসলিম ভাইবোনদের জানাই আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ।
    আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল পবিত্র ঈদুল আয্হা। মহান আল্লাহর নির্দেশে স্বীয় পুত্র হযরত ইসমাইল (আঃ) কে কোরবানি করতে উদ্যোগী হয়ে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) আল্লাহর প্রতি অগাধ ভালবাসা, আনুগত্য ও আত্মত্যাগের যে সুমহান দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তা অতুলনীয়। আল্লাহর প্রতি এই অকৃত্রিম ভালবাসা ও ত্যাগের আদর্শ আমাদের ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে প্রতিফলিত হলেই পারস্পরিক হিংসা-বিদ্বেষ কমে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। কোরবানির মর্ম অনুধাবন করে সমাজে শান্তি, সৌহার্দ্য ও কল্যাণের পথ রচনা করতে আমাদের সংযম ও ত্যাগ স্বীকারের মানসিকতায় উজ্জীবিত হতে হবে। ত্যাগের মনোভাবকে প্রসারিত করতে হবে আমাদের কর্ম ও চিন্তায়। ধর্মকে ব্যবহার করে কেউ যাতে অশুভ ফায়দা লুটতে না পারে সে ব্যাপারে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।   
    বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির অনন্য দৃষ্টান্ত। এখানে সকল ধর্মের মানুষ স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম ও আচার অনুষ্ঠানাদি পালন করে আসছে। এটা আমাদের সম্প্রীতির এক অনুপম ঐতিহ্য। কোরবানির শিক্ষা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্যকে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে জাতীয় উন্নয়ন ত্বরান্বিত করি-এটাই হোক এবারের ঈদের অঙ্গীকার। 
    পবিত্র ঈদুল আয্হা সবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনুক, সবার মধ্যে জেগে উঠুক আত্মত্যাগের মহিমা- মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি।  
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#


হাসান/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১০৩০ ঘণ্টা

Todays handout (5).doc Todays handout (5).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon