Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ এপ্রিল ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৯ এপ্রিল ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ১৪০৪

ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবন নির্মাণ প্রকল্পের চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          আজ বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)-এর সদর দপ্তর সম্মেলন কক্ষে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল ভবন নির্মাণ কাজের চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান এবং কার্যাদেশপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বেইজিং আরবান কন্সট্রাকশন গ্রুপ (BUCG) এর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ কান্ট্রি হেড হ্যারল্ড হুয়াং (Harold Huang)। 

          প্রকল্পটির চুক্তিমূল্য ২ হাজার ১১৬ কোটি টাকা। প্রকল্পের কাজ শেষ হতে ২ বছর ৯ মাস সময় লাগবে। প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হলে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি অত্যাধুনিক টার্মিনাল ভবন, একটি কার্গো ভবন, আধুনিক এটিসি টাওয়ার, ট্যাক্সিওয়ে ও এপ্রোন এবং আধুনিক ফায়ার স্টেশন স্থাপন সম্ভব হবে। এর ফলে বিমানবন্দরের বার্ষিক যাত্রী ধারণক্ষমতা ৬ লাখ হতে ২০ লাক্ষে উন্নীত হবে।

          চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেবিচক -এর চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান বলেন, এই প্রকল্পটি বর্তমান সরকারের একটি দূরদর্শী ও অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। প্রকল্পটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। তিনি BUCG-কে বেবিচক এর ডেভেলপমেন্ট পার্টনার হিসেবে স্বাগত জানান। প্রতিষ্ঠানটি সিলেটে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, অত্যাধুনিক সুবিধা সম্পন্ন ও দৃষ্টিনন্দন টার্মিনাল ভবন নির্মাণ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

          মিঃ হ্যারল্ড তার বক্তব্যে বেইজিং সহ বিশ্বের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণে তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেন। সিলেটে দৃষ্টিনন্দন অত্যাধুনিক মানের স্থাপনা নির্মাণে BUCG সক্ষম হবে মর্মে তিনি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

          চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বেবিচক ও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

তানভীর/মাহমুদুল/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২১১৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ১৪০৩

 

প্রযুক্তির মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে

দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং আইসিটি বিভাগের মধ্যে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের চলমান পরিস্থিতিতে তথ্য-প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের জনগণের মাঝে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে দ্রুততা, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সমন্বয় নিশ্চিত করতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং আইসিটি বিভাগের মধ্যে আজ জুম (Zoom) ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক তাঁর সরকারি বাসভবন থেকে সভাপতি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হন।

            বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান সচিবালয় থেকে উক্ত  বৈঠকে সংযুক্ত হন। এছাড়া আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ শাহ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক, এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক-সহ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং আইসিটি বিভাগের কর্মকর্তাগণ অনলাইনে বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

            বৈঠকে প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম সমন্বয় ও দ্রুততর  করতে কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার সে বিষয়ে দুই মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ বিস্তারিত আলোচনা করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে প্রযুক্তিগত কী সহযোগিতা প্রয়োজন সে বিষযয়ে তথ্য ও যোগাযোগ  প্রযুক্তি বিভাগ হতে জানতে চাওয়া হয়। বৈঠকে জানানো হয়, ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয় করতে সরকারি, বেসরকারি ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় এর মাধ্যমে দ্রুত সময়ে মানুষের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দেয়া এবং এই কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য একটি কেন্দ্রীয় ডাটাবেইজ তৈরি ও জাতীয় তথ্য সেবা হেল্প লাইন ৩৩৩ এর সাথে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সংযোগ স্থাপন করা প্রয়োজন।

            তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটুআই প্রোগ্রাম সারাদেশে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে উপকারভোগীদের একটি কেন্দ্রীয় ডেলিবেইজ তৈরির জন্য একটি সফটওয়ার তৈরি করবে। এছাড়া  উপকারভোগীদের জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং মোবাইল নাম্বার ব্যবহারের মাধ্যমে একটি নির্ভুল ডেটাবেইজ তৈরি এবং ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব বলে জানানো হয়। উপকারভোগীদের তথ্যের ভিত্তিতে প্রত্যেক উপকারভোগীর একটি QR কোড তৈরি করা হবে। মাঠ প্রশাসন সংশ্লিষ্ট উপজেলার উপকারভোগীদের তালিকা অনুযায়ী QR কোড প্রিন্ট করে উপকারভোগীদের মাঝে বিতরণ করবে। ত্রাণ বিতরণের সময় বিতরণকারী এই QR কোড তার মোবাইল ফোনের অ্যাপ এর মাধ্যমে স্ক্যান করবেন। ফলে উপকারভোগীর তথ্য কেন্দ্রীয় ডেটাবেইজে হালনাগাদ হয়ে যাবে এবং সকল ধরণের দ্বৈততা ও অনিয়ম পরিহার করা সম্ভব হবে। এছাড়া ডেটাবেইজটি তৈরি হলে সরকারি ও বেসরকারি ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বয় আরও জোরদার হবে বলে সবাই মত প্রকাশ করেন। 

            প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী কেউ যেন খাদ্য সংকটে না ভোগে সে বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য সরকারি সেবা সম্পর্কিত হেল্পলাইন ৩৩৩ এর মাধ্যমে ত্রাণ ও খাদ্য সহায়তার আবেদন গ্রহণ করা হবে এবং সেই আবেদন তালিকা যথাযথ যাচাই-বাছাই করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় মাঠ প্রশাসনের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের খাদ্য সহায়তা নিশ্চিত  করবে। এই সেবা প্রদানের জন্য ৩৩৩ এর কারিগরি সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য আইসিটি প্রতিমন্ত্রী নির্দেশনা প্রদান করেন। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই দুর্যোগকালীন সময়ে জনগণের বৃহত্তর কল্যাণার্থে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সাথে যৌথভাবে কাজ করবে এবং প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা প্রদান করবে। এছাড়া এই সময়ে কৃষকদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য/সবজি ত্রাণ হিসেবে বিতরণের জন্য এক জেলা থেকে অন্য জেলায় পরিবহন ও বিতরণ নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এটুআই এর একশপ প্লাটফরম ব্যবহারের জন্য তিনি দুর্যোগ ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। এছাড়াও আগামী ৭ দিনের মধ্যে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার তৈরি ও উপকারভোগীদের ডেটাবেইজ তৈরির করার কাজ শুরুর কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য উভয় মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

#

 

শহিদুল/মাহমুদুল/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/২০৩২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১৪০২

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

         ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪টি জেলায় এ পর্যন্ত শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ৪১ কোটি ৫ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা জিআর (ক্যাশ) নগদ এবং ৮৫ হাজার ৬৭ মেট্রিক টন জিআর চাল জেলা প্রশাসকের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

          রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী আজ দেশে নতুন করে আরো ৩১২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৪৫৬ জন। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৭ জন-সহ এ পর্যন্ত এ রোগে ৯১ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৬শত ৩৪টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

#

তাসমীন/মাহমুদুল/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৪৪ ঘন্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ১৪০১

করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে

                                                                        -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

            করোনা পরিস্থিতিতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের সংকট মোকাবিলায় ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতিতে মৎস্য,  পোল্ট্রি ও ডেইরি সংকট মোকাবিলায় এক সপ্তাহের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে একটি নীতিমালা প্রস্তুত করা হচ্ছে। মন্ত্রণালয় ও দপ্তর-সংস্থার চলমান কার্যক্রম গতিশীল করা এবং যেকোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে প্যাকেজ কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ মুহুর্তেই শুধু নয় আগামীতেও যাতে করোনা প্রতিক্রিয়া হিসেবে ক্ষয়-ক্ষতির মধ্যে এ সেক্টর না পড়ে সেটাকে সবচেয়ে গুরুত্বের সাথে আমরা বিবেচনায় রাখছি।’

            আজ রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে করোনা পরিস্থিতিতে মৎস্য, পোল্ট্রি ও ডেইরি খাতের সংকট মেকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ সংক্রান্ত এক জরুরি সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা জানান।

            মন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বব্যাংকের আর্থিক ঋণ সহায়তা প্রকল্প এলডিডিপি-এর আওতায় ইমার্জেন্সি রেসপন্স হিসেবে পোল্ট্রি ও ডেইরি খাতের জন্য প্রায় একশত মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক মূল্যের পোল্ট্রি ও ডেইরি খাদ্য, দুধের ক্রিম সেপারেটর মেশিন, কুলিং ভ্যান ও জীবাণুনাশক স্প্রে ক্রয়সহ নগদ প্রণোদনার জন্য বিশ্বব্যাংকে প্রস্তাব প্রেরণ করা হচ্ছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে ক্ষতিগ্রস্থ উদ্যোক্তা এবং খামারিদের আর্থিক ক্ষতি মোকাবিলায় ব্যাংক বা এনজিও থেকে গৃহীত ঋণের কিস্তি ও সুদ একবছরের জন্য মওকুফকরণ, ২ হাজার কোটি টাকা নগদ প্রণোদনা প্রদান এবং বিনা সুদে ও সহজ শর্তে ৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ প্রদানের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইতোমধ্যে চিঠি দেয়া হয়েছে।’

            মন্ত্রী আরো বলেন, ‘করোনা সংকটে কোনভাবেই মুরগীর বাচ্চা, মাছ ও পোল্ট্রি খাদ্য, ভ্যাকসিন উৎপাদন, পরিবহণ ও আমদানিতে ঘাটতি রাখা যাবে না। চিংড়িসহ অন্যান্য মাছের পোনা উৎপাদন, সরবরাহ ও বিপণন স্বাভাবিক রাখতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘এই ক্রান্তিকালে মন্ত্রণালয় ও দপ্তর-সংস্থাকে সবচেয়ে সক্রিয় করতে চাই, যাতে করোনার প্রভাবে ডিম, দুধ, মাছ, মাংস উৎপাদন, সরবরাহ, পরিবহণ ক্ষেত্রে কোন বাধা না হয়। কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে এ সংক্রান্ত সমস্যা সার্বক্ষণিকভাবে সমাধান করা হচ্ছে। মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মাছ ও পোল্ট্রি খাদ্যের দাম বৃদ্ধির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’

            মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে সম্পৃক্ত উদ্যোক্তা, খামারী, রপ্তানিকারক, শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সরকারি সহায়তার আওতায় আনা হবে বলেও আশ্বস্ত করেন মন্ত্রী। মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-অধিদপ্তরের জেলা-উপজেলায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনে কোনভাবেই গাফিলতি সহ্য করা হবে না মর্মেও সতর্ক করেন মন্ত্রী।

            মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন ও শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদার, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. নাথু রাম সরকারসহ মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

#

ইফতেখার/মাহমুদুল/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ১৪০০ 

সাবানের কাঁচামাল উৎপাদন অব্যাহত বিসিক শিল্পনগরী সিরাজগঞ্জে

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          করোনা প্রাদুর্ভাবজনিত পরিস্থিতির মধ্যে সাবান তৈরির প্রধান কাঁচামাল সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)-এর সিরাজগঞ্জ শিল্পনগরীতে। করোনা হতে সুরক্ষা পেতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সাবানের উৎপাদন ও সরবরাহ কার্যক্রম চলমান রাখার স্বার্থে বিসিক এ উদ্যোগ গ্রহণ করে। 

          বিসিকের সূত্রে জানা যায়, সারাদেশে ১০-১১টি প্রতিষ্ঠান সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন করে থাকে। এগুলোর মধ্যে উত্তরবঙ্গে  একমাত্র বিসিক শিল্পনগরী, সিরাজগঞ্জে অবস্থিত মেসার্স জেবুন্নিসা কেমিক্যালস লিঃ সোডিয়াম সিলিকেট  উৎপাদন করে। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে  কারখানাটি চালু রেখে  বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, সৈয়দপুর, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারি ইত্যাদি জেলার সাবান তৈরির কারখানাগুলোতে সোডিয়াম সিলিকেট  সরবরাহ করা হচ্ছে। 

          এ প্রসঙ্গে বিসিক শিল্পনগরী, সিরাজগঞ্জের শিল্পনগরী কর্মকর্তা শ্রী জয় প্রকাশ বলেন, ১৮ মার্চ হতে এ যাবৎ প্রায় ৫০০ মেট্রিক টন সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন করেছে জেবুন্নিসা কেমিক্যালস, যার মূল্য ৮০ লাখ টাকা।

          বিসিকের শিল্প সহায়ক কেন্দ্র, সিরাজগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক লিটন চন্দ্র ঘোষ বলেন, শ্রমিক সংকটের কারণে কারখানাটি স্বল্প পরিসরে চলছে। বর্তমানে জেবুন্নিসা কেমিক্যালস দৈনিক ১৫ মেট্রিক টন সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন করছে। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের পূর্বে কারখানটি প্রতিদিন প্রায় ৩০ মেট্রিক টন সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন করতো। বর্তমানে করোনাসংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে কারখানাটিতে ৩৬ শ্রমিক-কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করছেন বলে জানান তিনি। 

          এ প্রসঙ্গে মেসার্স জেবুন্নিসা কেমিক্যালস লিমিটেডের ব্যবস্থাপক মো: আজিম সিদ্দিকী জানান, করোনাজনিত পরিস্থিতির কারণে ২ এপ্রিল কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীতে, শিল্পনগরী কর্মকর্তা ও বিসিক কর্তৃপক্ষের সার্বিক সহযোগিতায় ১৬ এপ্রিল থেকে কারখানাটি পুনরায় চালু করা হয়। তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য সাবান একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাই বিসিক কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে কারখানাটি চালু করা হয়েছে। কারখানাটি বছরে প্রায় ১৭ কোটি টাকা মূল্যের সোডিয়াম সিলিকেট উৎপাদন করে থাকে বলে তিনি জানান। 

#

মাসুম/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১৫৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর :  ১৩৯৯

ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম: আরও ৩ ইউপি চেয়ারম্যান ও ৯ সদস্য সাময়িক বরখাস্ত

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :

ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে আরও ৩ ইউপি চেয়ারম্যান ও ৯ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। আজ মন্ত্রণালয় হতে এ সংক্রান্ত পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। ইতোপূর্বে গত ১২ এপ্রিল ৩ জন ও ১৫ এপ্রিল ৯ জন ইউপি চেয়ারম্যান ও  সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল। কাজেই এ পর্যন্ত মোট ২৪ জন চেয়ারম্যান ও সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো।  

আজ সাময়িক বরখাস্তকৃত চেয়ারম্যানবৃন্দ হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মখদুম কবীর তন্ময়, নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার অর্জুনপুর বরমহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুস সাত্তার এবং বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার মাঝিহট্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মির্জা গোলাম হাফিজ সোহাগ।   

সাময়িক বরখাস্তকৃত ইউপি সদস্যগণ হলেন নাটোর জেলার লালপুর উপজেলার অর্জুনপুর-বড়মহাটি ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ রেজা, বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ জাকির হোসেন এবং ৮ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ রোকনুজ্জামান, ভোলা জেলার মনপুরা উপজেলার হাজিরহাট ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ আব্দুর রব পাটোয়ারী, নড়াইল জেলার কালিয়া উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সদস্য শেখ মোশারেফ হোসেন এবং ৩ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সদস্য রনি বেগম, সিরাজগঞ্জ জেলার চৌহালী উপজেলার খাসকাউলিয়া ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ রফিকুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার বাগবাটি ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ আল-আমিন চৌধুরী এবং ৭, ৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত সদস্য মোছাঃ আছিয়া খাতুন।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয় করোনা ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবিলায় সরকার প্রদত্ত খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল আত্মসাৎ, ভিজিডির চাল আত্মসাৎ, খাদ্য সহায়তা চাইতে আসা লোকজনকে মারধর, সরকারি নির্দেশ অমান্য করে দেশের সংকটময় মুহূর্তে এলাকায় অনুপস্থিত থাকা, উপজেলা পরিষদের মাসিক সভায় অনুপস্থিতি ইত্যাদি কারণে তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। তাদের কেউ কেউ ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে আছেন এবং কয়েকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে।

উল্লিখিত চেয়ারম্যান  ও সদস্যগণ কর্তৃক সংঘটিত অপরাধমূলক কার্যক্রম জনস্বার্থের পরিপন্থী বিবেচনায় স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯ এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাদের স্বীয় পদ হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

একইসময় পৃথক পৃথক কারণ দর্শানো নোটিশে কেন তাদেরকে চূড়ান্তভাবে তাদের পদ থেকে অপসারণ করা হবে না তার জবাব পত্র প্রাপ্তির ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিভাগে প্রেরণের জন্য অনুরোধ করা  হয়। 

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম ইতোপূর্বে ত্রাণ বিতরণে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহের জনপ্রতিনিধি ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নেয়ার ঘোষণা দেন এবং এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে অফিস আদেশ জারি করা হয়। আজ এক বার্তায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, ত্রাণ বিতরণে অনিয়ম করা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার কারণে বর্তমানে অনিয়মের ঘটনা কম পরিলক্ষিত হচ্ছে। এরকম শাস্তিমূলক ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে। কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না।

#

মাহমুদুল/হাসান/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৬৫০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৩৯৮ 

ত্রাণ নিয়ে বিক্ষোভ বিষয়ে বাসস এর ভুল সংবাদ প্রত্যাহার ও ভ্রান্তি নিরসন

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          গত ১৭ এপ্রিল ২০২০ বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা থেকে 'বাসস দেশ-৬: দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ সমাবেশে বিএনপি'র ইন্ধন' শিরোনামে ভুল সংবাদ পরিবেশিত হয়। কিছুক্ষণ পরই সংবাদটি প্রত্যাহার করা হয়, কারণ তথ্যমন্ত্রী এধরণের কোনো বক্তব্য দেননি। 

          তথ্যগত ভুল থাকায় বাসস সংবাদটি সেদিনই প্রত্যাহার করে সাথে সাথে সংশোধিত সংবাদ প্রকাশ করেছে এবং তথ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। 

          এসত্ত্বেও কয়েকটি গণমাধ্যমে উক্ত ভুল সংবাদের সূত্র ধরে সংবাদ প্রকাশিত হয়, যার প্রেক্ষিতে একটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে বিবৃতিও এসেছে।

          উল্লেখ্য, সংবাদটিতে উল্লিখিত 'ভাড়াকরা লোক দিয়ে ত্রাণের জন্য বিক্ষোভ করায় বিএনপি'র ইন্ধন' এবং ত্রাণে অনিয়মে বিএনপি বা জাসদ বা অন্য কোনো রাজনৈতিক দলের নাম উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী কোনো বক্তব্য দেননি। তাঁর বক্তব্যের অডিও-ভিডিও রেকর্ড সংরক্ষিত রয়েছে ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে, যেখানে এ ধরণের কোন বক্তব্যের অস্তিত্ব নেই বিধায় এবিষয়ে আর কোনো বিভ্রান্তির অবকাশ নেই। 

#

আকরাম/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৩৯৭ 

আসন্ন বর্ষায় ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় করণীয় সম্পর্কে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে সভা

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, বর্ষা সমাগত হওয়ার আগেই মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পগুলো বিশেষ করে হাওড় এলাকার বাঁধগুলো দিকে মনোযোগী হতে হবে। এবার বোরো ভালো ফলন হয়েছে যা বন্যার আঘাত আসার পূর্বেই ফসল কৃষকের ঘরে তুলতে হবে। প্রয়োজনে স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীদের স্বেচ্ছাশ্রমকে উৎসাহিত করতে হবে।  

          আসন্ন বর্ষা মৌসুমে দেশের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার বন্যা নিয়ন্ত্রণকল্পে করণীয় সম্পর্কে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় আয়োজিত মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আলোচনা সভায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।  

          সভায় পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেন, এবারের বোরো ফসল আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ তাই প্রয়োজনে ফসল কাটা শ্রমিকদের এক জেলা থেকে অন্য জেলায় নিয়ে যেতে হবে। বাড়তি পারিশ্রমিকের পাশাপাশি শ্রমিকদের ত্রাণের আওতায় আনার জন্য তিনি স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সহযোগিতা কামনা করেন। নিরাপদ দূরত্ব ও স্বাস্থ্যসচেতনতা বজায় রেখে ফসল কাটাসহ অন্যান্য প্রকল্পের কাজ অব্যাহত রাখার জন্য মন্ত্রণালয়ের সচিবকে নির্দেশনা দেন।

          এ সময় পানি সচিব কবির বিন আনোয়ার, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মাহমুদুল ইসলাম, যুগ্মসচিব (পরিকল্পনা) মন্টু কুমার বিশ্বাস, বাপাউবো মহাপরিচালক এ এম আমিনুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

#

আসিফ/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১৫০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৩৯৬

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী শিপার্স কাউন্সিল অভ্ বাংলাদেশের (এসসিবি) পক্ষে আজ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলামের নিকট ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করেন।

          ঢাকায় বনানীস্থ বিদ্যানিকেতন স্কুল প্রাঙ্গণে এক হাজার প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। প্রতি প্যাকেটে ৫ কেজি চাল, এক লিটার তেল, এক কেজি ডাল, লবণ ও সাবান রয়েছে। করোনা উদ্ভুদ পরিস্থিতিতে সরকারের ত্রাণ সহায়তায় শিপার্স কাউন্সিল অভ্ বাংলাদেশ এগিয়ে এসেছে। এর আগে গত ১২ এপ্রিল নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর উপস্থিতিতে এসসিবি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের নিকট দু'হাজার প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করে।

          এসময় অন্যান্যের মধ্যে এসসিবির চেয়ারম্যান রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন। এসব ত্রাণসামগ্রী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন দুস্থ ও অসহায়দের মাঝে বিতরণ করা হবে।

#

জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১৩০০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৩৯৫

প্রবাসী বাংলাদেশিদের সার্বিক সহযোগিতা করছে মালয়েশিয়ার সরকার

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল) :

          করোনা ভাইরাসে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মালয়েশিয়ার সরকার সেদেশে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সার্বিক সহযোগিতা করছে। এ বিষয়ে মালয়েশিয়ার সরকার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।

          সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে লেখা এক পত্রে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী Hishammuddin Tun Hussein এসব বিষয় উল্লেখ করেন।

          মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পত্রে হাইড্রোক্লোরোকয়াইন ট্যাবলেট রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। হাইড্রোক্লোরোকয়াইন ট্যাবলেট মালয়েশিয়ায় করোনা রোগীর চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ বলে তিনি উল্লেখ করেন। এছাড়া মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া একত্রে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি মালয়েশিয়ার নাগরিকদের সেদেশে ফেরত নেয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য ড. মোমেনকে ধন্যবাদ জানান।

#

তৌহিদুল/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১২৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ১৩৯৪

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ মিশনের কাউন্সিলর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          সৌদি আরবের জেদ্দায় বাংলাদেশ মিশনে কর্মরত কাউন্সিলর (শ্রম) মোঃ আমিনুল ইসলাম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেন। 

          প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী ইমরান আহমদ বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনে কর্মরত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে দায়িত্বপালনের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন।

          উল্লেখ্য, মোঃ আমিনুল ইসলাম 20তম ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের একজন মেধাবী কর্মকর্তা। তিনি সৌদি আরবে অবস্থানরত চার হাজার বাংলাদেশি কর্মীকে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত পরীক্ষায় রাজি করাতে গত সপ্তাহে মদিনায় একটি ক্যাম্পে সৌদি প্রশাসনের সাথে দায়িত্বপালন করেন।

#

রাশেদুজ্জামান/অনসূয়া/আসমা/২০২০/১২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ১৩৯৩

অভিনেত্রী ফেরদৌসী আহমেদ লীনা'র মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ৬ বৈশাখ (১৯ এপ্রিল):

          জনপ্রিয় টিভি ও চলচ্চিত্র অভিনয় শিল্পী এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সাবেক কর্মকর্তা ফেরদৌসী আহমেদ লীনা'র মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদে

2020-04-19-21-27-bf8761843000d799a85de7188b58ed88.docx 2020-04-19-21-27-bf8761843000d799a85de7188b58ed88.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon