Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৯ ণভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪৪১৫

 

জনমুখী তথ্য প্রচারে নিউ মিডিয়া ব্যবহারে গুরুত্বারোপ তথ্যসচিবের

 

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :

 

          জনমুখী এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের তথ্য দ্রুত এবং কার্যকরভাবে জনগণের কাছে পৌঁছাতে ‘নিউ মিডিয়া’ বা ইন্টারনেটভিত্তিক ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন তথ্যসচিব কামরুন নাহার।

         

          তথ্যসচিব আজ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর সম্মেলনকক্ষে ‘সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম প্রচার কৌশল’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সকল মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেন। প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকারের সভাপতিত্বে তথ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার মোঃ শাহেনুর মিয়া, সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার মুহঃ সাইফুল্লাহ প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।

 

          তথ্যসচিব বলেন, আমাদের দেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ। মন্ত্রণালয়গুলোর জনসংযোগের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব দক্ষতার সাথে পালনের ক্ষেত্রে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম-সহ অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারের বিকল্প নেই।

 

          ‘শুধু প্রেস রিলিজ বা হ্যান্ডআউট ইমেইল বা ফ্যাক্স করলেই হবে না, জনগণের কাছে তথ্য পৌঁছাতে ব্যবহার করতে হবে ৩৬০ ডিগ্রি পদ্ধতি, আর এজন্য প্রয়োজন আন্তরিকতা ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ’ বলেন সচিব।

 

          কামরুন নাহার বলেন, ‘দক্ষ জনসংযোগের জন্য কর্মকর্তাদের নিজ কর্মক্ষেত্রের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান ও সম্যক ধারণা অর্জন একান্ত জরুরি। আমরা এজন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণের আয়োজন করছি। সেই সাথে মন্ত্রণালয়গুলোতে জনসংযোগ শাখার সক্ষমতা বাড়াতে ‘জনসংযোগ সেল’ এবং জনমুখী প্রচারের কেন্দ্র হিসেবে তথ্য অধিদফতরে অডিও-ভিজ্যুয়াল শাখা গড়ে তোলারও পরিকল্পনা রয়েছে।’

 

          প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার তাঁর বক্তৃতায় জানান, জনসাধারণের কাছে তথ্য পৌঁছার আধুনিক কার্যকর পদ্ধতি হিসেবে ‘সিটিজেন জার্নালিজম’ বিষয়ে শিগগিরই জনসংযোগ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নেয়া হবে। সভাশেষে তথ্যসচিব কামরুন নাহারকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডের আলোকচিত্রের একটি স্মারক এলবাম হস্তান্তর করেন প্রধান তথ্য অফিসার।

 

#

 

আকরাম/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৭৪২ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৪৪১২

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৭ হাজার ৫৩১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ৩৬৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ৪১ হাজার ১৫৯ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ জন-সহ এ পর্যন্ত ৬ হাজার ৩০৫ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৭২২ জন।

#

 

হাবিবুর/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৬৫৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৪৪১০

 

 

পদ্মা সেতুর অগ্রগতি ৯১ ভাগ

             -ওবায়দুল কাদের

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :  

          পদ্মা বহুমুখী সেতুর ৪১টি স্প্যানের মধ্যে ইতোমধ্যে ৩৭টি স্প্যান স্থাপন করা হয়েছে। ফলে সেতুর
৫ দশমিক ৫৫ কিলোমিটার দৃশ্যমান। নদীর স্রোত প্রত্যাশিত লেভেলে থাকলে অবশিষ্ট ৪টি স্প্যান ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে স্থাপন করা হবে। মূল সেতুর বাস্তব কাজের অগ্রগতি শতকরা প্রায় ৯১ ভাগ। নদীশাসন কাজের বাস্তব অগ্রগতি শতকরা প্রায় ৭৫ ভাগ। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৮২ ভাগ।

          সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ-এর এক বোর্ড সভায় ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে সেতু বিভাগের ২০১৯-২০ অর্থ বছরের বার্ষিক প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন শেষে এসব তথ্য জানান। 

          তিনি আরো জানান দুইটি টিউব সংবলিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল (কর্ণফুলি টানেল) এর প্রায় ২ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের একটি টিউবের রিং প্রতিস্থাপনসহ বোরিং এর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ডিসেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ নাগাদ দ্বিতীয় টানেল টিউবের বোরিং কাজ শুরু হবে। প্রকল্পের বাস্তব ভৌত অগ্রগতি শতকরা ৬০ ভাগ।

          এ সময় সেতু বিভাগের সচিব মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, বোর্ড সভার সদস্যসহ সেতু বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত ছিলেন।

  #

 

ওয়ালিদ/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/কামাল/শামীম/২০২০/১৫৩৮ ঘণ্টা 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৪৪০৮

 

 

বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

 

 

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :  

     

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   

          “বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল এবং নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ কবি বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।

          বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি বেগম সুফিয়া কামালের সাহিত্যে সৃজনশীলতা ছিল অবিস্মরণীয়। শিশুতোষ রচনা ছাড়াও দেশ, প্রকৃতি, গণতন্ত্র, সমাজসংস্কার এবং নারীমুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখনি আজও পাঠককে আলোড়িত ও অনুপ্রাণিত করে।

          নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা কবি বেগম সুফিয়া কামালের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে ‘রোকেয়া হল’ নামকরণের দাবি জানান। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে গঠিত আন্দোলনে কবি যোগ দেন। কবি বেগম সুফিয়া কামাল শিশু সংগঠন ‘কচিকাঁচার মেলা’ প্রতিষ্ঠা করেন।

          সুফিয়া কামাল ছিলেন একদিকে আবহমান বাঙালি নারীর প্রতিকৃতি, মমতাময়ী মা; অন্যদিকে বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছিল তাঁর আপোষহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা। বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে। কবি বেগম সুফিয়া কামাল যে আদর্শ ও দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন তা যুগে যুগে বাঙালি নারীদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পচাঁত্তরের পনেরই আগস্টে নির্মমভাবে হত্যা করে যখন এদেশের ইতিহাসে বিকৃতির পালা শুরু হয়, তখনও তাঁর সোচ্চার ভূমিকা বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণতান্ত্রিক শক্তিকে নতুন প্রেরণা যুগিয়েছিল।

          আমি আশা করি, কবি বেগম সুফিয়া কামালের জীবনী চর্চার মাধ্যমে নতুন প্রজন্ম দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে। কবির ভাষায় –

                             ‘আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলা

                             তোমার এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেলা

                             তোমরা আনিবে ফুল ও ফসল পাখি-ডাকা রাঙা ভোর

                             জগৎ করিবে মধুময় প্রাণে প্রাণে বাঁধি প্রীতিডোর।’ 

          আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।      

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

ইমরুল/অনসূয়া/কামাল/শামীম/২০২০/১১.১০ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ৪৪০৭

বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকীতে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৪ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :  

 

            রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বেগম সুফিয়া কামাল-এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

“গণতন্ত্র, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও নারীমুক্তি আন্দোলনের অগ্রদূত কবি সুফিয়া কামালের ২১তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।

কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন নারী আন্দোলনের পথিকৃৎ এবং সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক অকুতোভয় যোদ্ধা। তাঁর জন্ম ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালে। বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাঙালি মুসলমান নারীদের লেখাপড়ার সুযোগ যখন একেবারে সীমিত তখন তিনি নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া শেখেন এবং কবিতাচর্চা শুরু করেন। সুললিত ভাষায় ও ব্যঞ্জনাময় ছন্দে তাঁর কবিতায় ফুটে উঠেছে সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ ও সমাজের সার্বিক চিত্র। তিনি নারীসমাজকে অজ্ঞানতা ও কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। মহান ভাষা আন্দোলন, স্বাধিকার, মুক্তিযুদ্ধসহ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলনে তিনি আমৃত্যু সক্রিয় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তিনি ছিলেন তার অন্যতম উদ্যোক্তা।

কবি সুফিয়া কামাল নিজ উদ্যোগে শুধু নিজেকে শিক্ষিত করেননি, পিছিয়ে পড়া নারীসমাজকে শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ারও আন্দোলন শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ’ নারী অধিকার আদায়ের এক অনন্য প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ‘জননী সাহসিকা’  উপাধিতে ভূষিত করা হয়।

কবি সুফিয়া কামাল তাঁর কাব্য প্রতিভা ও কর্মের গুণে আমাদের মাঝে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। মহীয়সী এ নারীর জীবনাদর্শ ও সাহিত্যকর্ম একটি বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

আমি কবি সুফিয়া কামালের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

          জয় বাংলা।

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

 

#

ইমরান/অনসূয়া/কামাল/শামীম/২০২০/১১.১৩ ঘণ্টা

 

 

2020-11-21-17-11-022d031054918ad031d91ff3fd9e66a7.docx 2020-11-21-17-11-022d031054918ad031d91ff3fd9e66a7.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon