Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 13/12/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪৭৩৫

 

প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সরকার বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে

                                               -- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

 

চিলমারী (কুড়িগ্রাম), ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

 

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। জলবায়ু পরিবর্তন ছাড়াও নদীবিধৌত ব-দ্বীপ বাংলাদেশ প্রাকৃতিক সংকটের মুখোমুখি। তবে বর্তমান সরকার প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝুঁকি মোকাবিলায় বাস্তবমুখী বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে।


          প্রতিমন্ত্রী আজ কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী ও উলিপুর উপজেলায় ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙন রোধ প্রকল্পের আওতায় জোড়গাছ এলাকায় তীর সংরক্ষণ কাজের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার  বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, খরা, জলোচ্ছ্বাস, টর্নেডো, ভূমিকম্প, নদী ভাঙন, জলাবদ্ধতা ও পানি বৃদ্ধি এবং মাটির লবণাক্ততাকে প্রধান প্রাকৃতিক বিপদ হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে উপকূলীয় এলাকার জনগণের ভাগ্যোন্নয়নের কাজ করছে।


          উদ্বোধন অনুষ্ঠানে চিলমারী উপজেলার চেয়ারম্যান বীর বিক্রম শওকত আলী সরকারের সভাপতিত্বে কুড়িগ্রাম জেলার বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রসাদ ঘোষ-সহ প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

 

এর আগে প্রতিমন্ত্রী নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় বিভিন্ন স্তরের সরকারি কর্মকর্তা ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি-সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

রবীন্দ্রনাথ/ইসরাত/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর : ৪৭৩৪

 

স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির জন্য ডিজিটাল সার্ভিসের বিকল্প নেই

                                                      --স্বপন ভট্টার্চায্য

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

 

           পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেছেন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির জন্য ডিজিটাল সার্ভিসের বিকল্প নেই। এক সময় মানুষ ডিজিটাল বিষয়টির সাথে পরিচিত ছিল না। সময়ের প্রেক্ষাপটে এখন আমরা অফিস আদালত, কেনাকাটা-সহ সকল ক্ষেত্রে ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করছি।

 

          ‘ভশিন-২০২১’ বাস্তবায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদশে বিনির্মাণের লক্ষ্যে এটুআই প্রোগ্রাম, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে আগারগাঁওয়ে সমবায় অধিদপ্তর অডিটোরিয়ামে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের আওতাধীন ১০টি দপ্তর ও সংস্থার ৫২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়ে ৪ দিনব্যাপী ‘ডিজিটাল সার্ভিস ডিজাইন ল্যাব’ র্শীষক কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।    

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, জনগণের হাতের মুঠোয় সরকারের সকল সেবা পৌঁছে দিতে খুব শীঘ্রই ডিজিটাল সিস্টেম বাস্তবায়নে তাঁর বিভাগ থেকে সবধরনের সহযোগিতা প্রদান করা হবে ।

 

          পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নাসরিন আক্তার চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, সমবায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আমিরুল ইসলাম এবং পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

#

আহসান/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১০৪ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৭৩৩

 

বিসিক কর্মশালায় জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

 

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী  ফরহাদ হোসেন বলেছেন, উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে দেশে নতুন শিল্প বিপ্লব ঘটাতে হবে। আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

  

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, সরকারের লক্ষ্য বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করা। এজন্য দেশে কৃষির পাশাপাশি শিল্প খাতে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটাতে হবে। দেশে শিল্প বিপ্লব ঘটাতে হলে বিসিক-কে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। এছাড়া অধিক পরিমাণে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। দেশে অনেক কর্মক্ষম যুবক ও তরুণ রয়েছে। তাদেরকে খুঁজে বের করে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা নিজেরাই নতুন নতুন শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করতে পারে। সরকার এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করবে।

 

প্রতিমন্ত্রী এ সময় পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সকলকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান।

 

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এর চেয়ারম্যান মোঃ মোশতাক হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুল হালিম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।

 

#

 

শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৭৩২

 

জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী অসমাপ্ত সবকিছুই করা হবে

                                                                -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :

 

জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী অসমাপ্ত সবকিছুই করা হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

 

আজ সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান বিজয় দিবস ২০১৯ উদ্‌যাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক কাজের সর্বশেষ অগ্রগতি পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদেরকে মন্ত্রী এ কথা জানান। তিনি এ সময় স্মৃতিসৌধের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং প্রস্তুতি কাজের বিভিন্ন বিষয়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান ও মোঃ ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ সাহাদাত হোসেন-সহ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

পরিদর্শনকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রস্তুতি কাজের অগ্রগতি নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “মহামান্য রাষ্ট্রপতি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সর্বস্তরের মানুষ যাতে যথাযথ ভাব-গাম্ভীর্য এর মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন, সে জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধকে পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত করার জন্য আমরা কাজ করছি। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি কাজ ৯৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি কাজও অতিশীঘ্রই সম্পন্ন হবে। বলা যায়, জাতীয় স্মৃতিসৌধ গোটা জাতির শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এখন প্রস্তুত।”

 

উল্লেখ্য, প্রতি বছর মহান বিজয় দিবসে জাতির শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়াধীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে জাতীয় স্মৃতিসৌধকে নতুন সাজ-সজ্জা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে প্রস্তুত করা হয়।

 

#

 

ইফতেখার/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ৪৭৩১

 

জাতীয় প্যারেড স্কয়ারের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

          মহান বিজয় দিবস ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানের জন্য জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়াধীন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রস্তুতিমূলক কাজের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ দুপুরে ঢাকার শেরে বাংলা নগরের জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে মন্ত্রী উল্লিখিত কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি জাতীয় প্যারেড স্কয়ারের বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন এবং গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রস্তুতি কাজের বিভিন্ন বিষয়ে অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন।

          গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান ও মোঃ ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ সাহাদাত হোসেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. সুলতান আহমেদ, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ রাশিদুল ইসলামসহ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

         

#

 

ইফতেখার/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৮৫২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর: ৪৭৩০

দেশকে পরিচ্ছন্ন করার যুদ্ধে আছি

---গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

          গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, “আমরা সবাই মিলে সারা দেশকে পরিচ্ছন্ন করার যুদ্ধে আছি। মুক্তিযুদ্ধ ছিলো অন্যায়, অবিচার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। সেই যুদ্ধ এখনও চলমান। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে আমরা বাংলাদেশকে মুক্ত করেছি। অনৈতিকতা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস, ইভটিজিং, ক্যাসিনোসহ অন্যান্য খারাপ কাজের সাথে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলমান। আমরা দেশকে পরিচ্ছন্ন রাখতে চাই। ঘুষ-দুর্নীতি মুক্ত পরিচ্ছন্ন সমাজ গড়ে তুলতে চাই।”

          আজ রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউর জাতীয় সংসদ ভবনের সম্মুখে বেসরকারি টেলিভিশন আরটিভি এবং রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘পরিচ্ছন্নতার যুদ্ধ’ শীর্ষক ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান ও মোঃ ইয়াকুব আলী পাটওয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রসূল ভূঁইয়া, চিত্রনায়ক রিয়াজ, আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান, বাংলাদেশ স্কাউটস্ এর সদস্যবৃন্দ ও সিটি কর্পোরেশেনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।

          অনুষ্ঠানে মন্ত্রী উপস্থিত সকলকে পরিচ্ছন্নতার শপথ বাক্য পাঠ করান এবং স্কাউটস্ সদস্যদের হাতে পরিচ্ছন্নতার টর্চ তুলে দেন।

#

ইফতেখার/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৮৫২ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর: ৪৭২৯ 

মাদ্রিদ জলবায়ু সম্মেলনের শেষদিন

জলবায়ু অর্থায়ন প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি তথ্যমন্ত্রীর

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

          জলবায়ু অর্থায়ন প্রক্রিয়া সহজ করার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ । সেই সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন কোনো 'মার্কেট মেকানিজম' থেকে নয়, বরং তা রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হওয়া উচিত, বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

          স্পেনের মাদ্রিদে গতকাল সন্ধ্যায় জলবায়ু সম্মেলনের 'হাই-লেভেল সেগমেন্টে' বাংলাদেশের পক্ষে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ এ দাবি জানান । তিনি বলেন, উন্নত দেশগুলো দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়ন মার্কেট মেকানিজমের ওপর চাপাতে চাইছে । মার্কেট মেকানিজম হলে মুনাফার বিষয় থাকবে । মুনাফা না হলে মার্কেট মেকানিজম থেকে অর্থ আসবে না । 

 

          গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডে প্রায় ৯৫০ কোটি ডলার জমা হলেও বাংলাদেশ এ তহবিল থেকে এ পর্যন্ত মাত্র ৯ কোটি ডলার পেয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশগুলো সামরিক খাতে কোটি কোটি ডলার খরচ করছে অথচ গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ডে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী অর্থ দিচ্ছে না । যুক্তরাষ্ট্র এ ফান্ডে ৩০০ কোটি ডলার প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল । কিন্তু ১০০ কোটি ডলার প্রদানের পর বাকি ২০০ কোটি ডলার প্রত্যাহার করে নিয়েছে, এটা হতাশাজনক । 

 

          ‘অর্থ প্রদান প্রক্রিয়া জটিল হওয়ার কারণে বাংলাদেশ-সহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলো প্রত্যাশা অনুযায়ী অর্থ পাচ্ছে না, আমরা অর্থ প্রদান প্রক্রিয়া সহজ করার জোর দাবি জানাচ্ছি’, বলেন পরিবেশবিদ ড. হাছান ।

 

          তিনি বলেন,  বাংলাদেশ সক্ষম বলেই এ পর্যন্ত গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড থেকে ৯ কোটি ডলার পেয়েছে । শুধু সক্ষমই নয়, বাংলাদেশ এ বিষয়ে অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে আছে । বিশ্বে বাংলাদেশই প্রথম দেশ যারা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবেলায় ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাকশন প্ল্যান প্রণয়ন করেছে।  নিজের বাজেট থেকে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছে । এ ফান্ড থেকে এ পর্যন্ত ৭২০ টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে, বলেন হাছান মাহ্‌মুদ ।

 

          মাদ্রিদে জাতিসংঘ জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে শনিবার তথ্যমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা।

 

#

 

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৮৩৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৪৭২৮

 

          টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হওয়ায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন 

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাতনি, বঙ্গবন্ধুর তনয়া, শেখ রেহানার কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিক (টিউলিপ রেজওয়ানা সিদ্দিক) ২০১৯ সালের যুক্তরাজ্যের (হাউজ অভ্ কমন্স) সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টির প্রার্থী হিসেবে বিপুল ভোটে পুনরায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। 

 

          টানা তৃতীয় বারের মতো লেবার পার্টির প্রার্থী হিসেবে এমপি নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ ।

 

          এক অভিনন্দন বার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জানান, টিউলিপ সিদ্দিক তৃতীয় বারের মতো যুক্তরাজ্যের সাধারণ নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হওয়ায় বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার পাশাপাশি আরেকবার নিজ নেতৃত্ব, মেধা, যোগ্যতা ও প্রতিভার স্বাক্ষর রাখলেন।

 

          উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যের হাউজ অভ্ কমন্স-এর সাধারণ নির্বাচনে লেবার পার্টির টিকিটে প্রথম বারের মতো এমপি নির্বাচিত হন।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৮৪০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                    Number : 4727

 

Bangladesh attends ICJ hearing on genocide allegations against Myanmar

 

Dhaka, 13 December :

 

            Bangladesh appreciated the accountability efforts at the International Court of Justice lodged by Gambia on atrocity crimes committed on Rohingya allegedly with genocidal intent.  The hearings were held at the Peace Palace in the Hague on 10-12 December. The Court was asked to accord provisional measures to bring relief to the Rohingya community and to ending the prevailing culture of impunity of the perpetrators in Myanmar of alleged grave violations against the Rohingya community.

            The Bangladesh delegation provided inputs on the context of the crisis, clarifications on Bangladesh’s efforts to repatriate forcibly displaced Rohingyas in safety, security and dignity. The delegation underscored complementarities between accountability and creation of atmosphere conducive to sustainable repatriation.

            A Bangladesh delegation of 11 members, led by Foreign Secretary has attended the hearing of a Case filed by Gambia, on behalf of 57 members of OIC against Myanmar in the ICJ. Lieutenant General Mohammad Mahfuzur Rahman, Principal Staff Officer of Armed Forces Division, PMO joined the delegation. On 10 December, the hearing started with Gambian lawyers presenting their case to the 15 judges of the ICJ. On 11 December, Myanmar delegation led by Aung San Suu kyi made their presentation. On 12th morning, Gambian lawyers made their rebuttal to the presentations made by Aung San Suu Kyi and her legal team yesterday at the Court. In the afternoon, Myanmar made final observations and arguments.

            In the side lines of the Court attendance, Foreign Secretary Md. Shahidul Haque met ICC officials. He also attended an event ‘Right to Reply’ organized by a group of INGOs. During the event, he elaborated Bangladesh position on the humanitarian assistance to the Rohinygas living in Cox’s Bazar in Bangladesh. The event also recorded comments from Rohingyas residing in camps in Cox’s Bazar through internet. Foreign Secretary in his speech at the event mentioned that “Our Prime Minister will continue to be sympathetic (to Rohinygas), because she has been refugee twice in her life”.

Bangladesh delegation included Ambassador Masud Bin Momen, Secretary (Asia Pacific), Ministry of Foreign Affairs, Ambassador Sufiur Rahman, High Commissioner of Bangladesh to Australia, Ambassador Gousal Azam Sarker, Ambassador of Bangladesh to Iran, AmbassadorSheikh Muhammad Belal, Ambassador of Bangladesh to the Netherlands, Nahida Sobhan, DG (UN), Ministry of Foreign Affairs, Brig Gen Md. Zahirul Islam, Director General, Intelligence Directorate, AFD, Delwar Hossain, DG (Myanmar),  Ministry of Foreign Affairs, Brigadier General Sheikh Mohammad Sarwar Hossain, CTIB, DGFI, Alauddin Bhuiyan, Director (Myanmar), Shahanara Monica, Director (UN), Md. Alimuzzaman, Director (FSO).

 

 

  •  

Khadiza/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2019/1820 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                                     নম্বর: ৪৭২৬ 

          বঙ্গবন্ধুর চেতনা ও আদর্শ ছড়িয়ে দিতে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা ভূমিকা রাখবে

                                                                    ---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

            সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের ভবিষ্যৎ এবং জাতি গড়ার কারিগর। তাদের কাছে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরতে হবে। দুর্ভাগ্যজনক হলো, ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত জাতিকে বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতার প্রকৃত ইতিহাস জানতে দেওয়া হয়নি। দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের কাছে বঙ্গবন্ধুর চেতনা ও আদর্শ ছড়িয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পারে।

            প্রতিমন্ত্রী আজ সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে 'জাতীয় পর্যায়ে বিজয়ফুল প্রতিযোগিতা ২০১৯' এর চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি'র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এসডিজি) মোঃ মোকাম্মেল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী।

            বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, শুধু আইন প্রণয়ন করে নৈতিক গুণাবলীসম্পন্ন মানবিক মানুষ গড়া সম্ভব নয়। এজন্য প্রয়োজন দেশব্যাপী  সুষ্ঠু সংস্কৃতি চর্চা ও সাংস্কৃতিক জাগরণ। দেশপ্রেমের মনোভাব নিয়ে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমেই কেবল মানুষের মাঝে দেশপ্রেম জাগ্রত করা সম্ভব।   

            উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে শুরু হয় জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগিতা। সকাল ১০:৩০ টা হতে বিকাল ৪:০০টা পর্যন্ত চলে এ প্রতিযোগিতা। এরপর প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। পরে প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা ও পুরস্কার প্রদান করা হবে।

            উল্লেখ্য, নতুন প্রজন্মের কাছে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা উপলব্ধি এবং সংগ্রামী ইতিহাস পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে  দেশব্যাপী দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে‘বিজয়ফুল’তৈরি, গল্প ও কবিতা রচনা, কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, একক অভিনয় ও, চলচ্চিত্র নির্মাণ এবং দলগত দেশাত্মবোধক ও জাতীয় সঙ্গীত প্রতিযোগিতা ২০১৯ আয়োজন করেছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

            স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আন্ত‍ঃশ্রেণি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শুরু হয়ে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিভাগীয় পর্যায়ে বাছাইকৃত প্রতিযোগীদের মধ্য থেকে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিযোগী নির্বাচন করা হবে। প্রতিযোগিতা তিনটি স্তরে যথা- গ্রুপ-ক: শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি, গ্রুপ-খ: ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি এবং গ্রুপ- গ: নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় ছেলে ও মেয়ে উভয়ের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়েছে।

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭৫৪ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪৭২৫

 

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত “শান্তির সংস্কৃতি’’ রেজুলুশন গৃহীত

শান্তির সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানালেন রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা

 

নিউইয়র্ক, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর):

 

          প্রতিবছরের ন্যায় এবারও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গতকাল বাংলাদেশ উত্থাপিত “শান্তির সংস্কৃতি’’ রেজুলুশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বাংলাদেশের পক্ষে রেজুলুশনটি উপস্থাপন করেন। বিশ্বব্যাপী শান্তির সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য তিনি জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের প্রতি আহ্বান জানান।

          স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, “আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের ক্ষমতায়ন ও শান্তির সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। তাঁর প্রথমবারের সরকারের সময় ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সর্বসম্মতিক্রমে রেজুলুশন ৫৩/২৪৩ অর্থাৎ এই শান্তির সংস্কৃতি রেজুলুশনটি গ্রহণ করে। সেই থেকে শুরু করে প্রতিবছর বাংলাদেশ এই রেজুলুশনটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে এবং যা প্রতিবছরই সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হচ্ছে।’’

          তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং তাঁর রূপকল্প-২০২১ ও রূপকল্প-২০৪১ এর আলোকে ‘জন-কেন্দ্রিক উন্নয়ন কৌশল’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

          এ বছর সেপ্টেম্বর মাসের ১৩ তারিখে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে শান্তির সংস্কৃতি রেজুলুশনের ২০ বছর পূর্তি উদ্যাপন অনুষ্ঠানের কথা স্মরণ করে রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা বলেন, “এটি টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডা ২০৩০ এর পূর্ণ ও কার্যকর বাস্তবায়নার্থে শান্তির সংস্কৃতির প্রয়োজনীয়তাকেই স্বীকৃতি দিয়েছে। শান্তির সংস্কৃতি এমনই একটি ব্যাপক-ভিত্তিক ধারণা যা এজেন্ডা ২০৩০ বাস্তবায়ন পরবর্তী সময়েও শান্তির বার্তাকে শক্তিশালী করতে সমভাবে কার্যকর ভূমিকা রাখবে’’।

          স্থায়ী প্রতিনিধি বলেন, সামনের বছরে বিশেষ করে জাতিসংঘের ৭৫ বছর পূর্তিসহ ‘বেইজিং+২৫’ বার্ষিকী এবং ‘নারী, শান্তি ও নিরাপত্তা’ এজেন্ডার ২০ বছর পূর্তি উদযাপন শান্তির সংস্কৃতি ধারণাকে আরও কার্যকরভাবে তুলে ধরতে ভূমিকা রাখবে।

          এবারের রেজুলুশনটি গ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় শান্তির সংস্কৃতির ২০ বছর পূর্তি উদযাপনকেই শুধু স্বাগত জানায়নি, বরং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা ও এজেন্ডা ২০৩০ এর পূর্ণ বাস্তবায়নে এর প্রয়োজনীয়তাকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। উপরন্তু, রেজুলুশনটিতে সমসাময়িক বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় জাতিসংঘের কাজের তিনটি স্তম্ভের প্রতিটিতেই শান্তির সংস্কৃতির সংশ্লিষ্টতা রয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে।

          এ বছর বিশ্বের ১২৬টি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুলুশন কো-স্পন্সর করেছে যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। এই সমর্থন বিশ্ব শান্তির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অবদানের প্রতি বিশ্ববাসীর গভীর আস্থারই বহিঃপ্রকাশ।

#

জাতিসংঘ স্থায়ী মিশন/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭২৩ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ৪৭২৪

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :    

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন:

          “আজ ১৪ই ডিসেম্বর। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। দেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় দিন। মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনগুলোতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও তাদের দোসররা পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে নামে। তারা বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।

          আমি শহিদ বুদ্ধিজীবীসহ সকল শহিদ মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তাঁদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি জানাই গভীর সমবেদনা। জাতি চিরদিন তাঁদের এই আত্মত্যাগ গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।

          সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৪ বছরের পাকিস্তানি বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে দেশের আপামর জনসাধারণকে সংগঠিত করে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাঙালিরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় জামাতসহ ধর্মান্ধ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তারা আলবদর, আলশামস ও রাজাকার বাহিনী গঠন করে পাক হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করার পাশাপাশি হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ করে। বাঙালি জাতির বিজয়ের প্রাক্কালে তারা দেশের শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, প্রকৌশলী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদসহ দেশের মেধাবী সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, মুনীর চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, শহীদুল্লাহ কায়সার, গিয়াসউদ্দিন, ডা. ফজলে রাব্বি, আবদুল আলীম চৌধুরী, সিরাজউদ্দীন হোসেন, সেলিনা পারভীন, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতাসহ আরো অনেকে। স্বাধীনতা বিরোধীরা এই পরিকল্পিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের মধ্যদিয়ে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। বাংলাদেশ যাতে আর কখনও মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেটাই ছিল এ হত্যাযজ্ঞের মূল লক্ষ্য।

          মহান মুক্তিযুদ্ধের এই পরাজিত শক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে। মুক্তমনা, শিক্ষক, লেখক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালায়। এই সন্ত্রাসী-জঙ্গিগোষ্ঠী ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। তারা ২০১৪ সালের ৫ই জ

2019-12-13-22-03-fdecfddc8f8a4703729697b6d12ce284.docx 2019-12-13-22-03-fdecfddc8f8a4703729697b6d12ce284.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon