Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী 5 Dec 2016

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৭৩৭

বিশ্ববিদ্যালয়ের মান উন্নয়নে এক্রিডিটেশন কাউন্সিল গঠন করা হবে
                        ---শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে এক্রিডিটেশন কাউন্সিল গঠন করা হবে। এ সংক্রান্ত আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। শীঘ্রই তা সংসদে উত্থাপিত হবে।
 
    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। 

    মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার  গুণগত মান বৃদ্ধি এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। মান বৃদ্ধির জন্য উন্নত পরিবেশ নিশ্চিত করা যেমন প্রয়োজন, তেমনি আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতি রপ্ত করতে হবে। বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত ও তথ্য বিপ্লবের সুযোগ গ্রহণ করে যুগোপযোগী মানব সম্পদ গড়ে তুলতে হবে।

    তিনি আরো বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। যারা বিদেশে গিয়ে পড়াশুনা করতে চায়, তাদের একটি অংশ এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশুনা করছে। ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হচ্ছে। দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে জ্ঞান চর্চা ও গবেষণা বৃদ্ধির ওপর তিনি  জোর দেন।

    অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শাবানা আজমী। অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান স্যার ফজলে হাসান আবেদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর সৈয়দ সাদ আন্দালিব বক্তব্য রাখেন।

#

আফরাজ/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/২০১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৭৩৬

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে  স্বাস্থ্য সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ
                                                                                   -- স্পিকার

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
    স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে অসংক্রামক রোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং এর কারণে দিন দিন মানুষের মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে স্বাস্থ্য সচেতনতা এ রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
    তিনি আজ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের শপথ কক্ষে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয় আয়োজিত অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
    স্পিকার বলেন, সংসদ সদস্যগণ অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ, মাতৃ ও শিশু মৃত্যু প্রতিরোধ এবং তরুণ তরুণীদের বয়োঃসন্ধিক্ষণের স্বাস্থ্যগত বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনে সংসদ সদস্যগণ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনেও তারা অবদান রাখবেন। তিনি অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধে সুনির্দিষ্ট ফোরাম তৈরি করে কাজ করার জন্য সংসদ সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানান।
    ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সামাজিক সচেতনতামূলক কর্মকা- প্রশংসিত হয়েছে। আইপিইউ-এর সাথে সম্পাদিত চুক্তির আলোকে ইতঃপূর্বে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ বাল্যবিবাহ রোধে কাজ করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় আইপিইউ এর সাথে সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে এবং কার্যক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে।
    কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত। জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদার স্বাগত বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে ডেপুটি স্পিকার এডভোকেট মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ, হুইপ মো. শাহাব উদ্দিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি আ ফ ম রুহুল হক, হার্ট ফাউন্ডেশনের সভাপতি বিগ্রেডিয়ার এম মালেক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ ও অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান উপস্থিত ছিলেন ।
    কর্মশালায় সংসদ সদস্যগণ ও সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
#

কামাল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৩৭৩৫

পাটকে নতুন করে বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে কাজ করছে সরকার
                                              -- বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
    বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন, বাংলাদেশের সোনালি আঁশ পাটকে নতুন করে বাংলাদেশের মানুষ বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে কাঁচা পাটের রপ্তানি নির্ভরতা কমিয়ে পাটের অভ্যন্তরীণ ব্যবহার বৃদ্ধি করতে কাজ করছে সরকার। বহুমুখী পাটজাত পণ্য উৎপাদন, বাজারজাতকরণ ও রপ্তানিতে সব ধরনের সহায়তা প্রদান করা হবে। এজন্য পাটজাত পণ্য ও পাটকাঠি থেকে উৎপাদিত কার্বন রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানি ভরতুকি ও নগদ সহায়তা ২০ শতাংশ প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য কৃষিপণ্য যে ধরনের ব্যাংক ঋণ ও আর্থিক সহায়তা পায় পাটও কৃষিপণ্য হিসেবে সে ধরনের সহায়তা পাবে।
    গতকাল ঢাকা ক্লাব লিমিটেড এর স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভায় কাঁচা পাট রপ্তানিকারক ও পাট ব্যবসায়ীদের উদ্দেশ্যে তিনি এসব কথা বলেন।
    অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেগম মন্নুজান সুফিয়ান।
    সভায় বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী, শির্পাস কাউন্সিল অব বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিমসহ বাংলাদেশ জুট এসোসিয়েশনের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা রাখেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাট শিল্পের এ অগ্রযাত্রাকে ধরে রাখতে শেখ হাসিনার সরকার দেশের অভ্যন্তরে ৬টি পণ্য যথা ধান, গম, চাল, ভুট্টা, চিনি এবং সার মোড়কীকরণের ক্ষেত্রে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি আরো ১২টি পণ্য মোড়কীকরণের ক্ষেত্রে পাটজাত পণ্যের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। কাঁচা পাট ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন রপ্তানি বৃদ্ধি, দেশের অভ্যন্তরের পাটপণ্যের ব্যবহার বৃদ্ধি, পাটের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ ও পরিবেশ রক্ষায় পণ্যের মোড়কীকরণে পাটের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।
#

সৈকত/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ৩৭৩৪

বাংলাদেশি কর্মীদের নিয়মিত করতে সম্মত মালয়েশিয়া
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
    মালয়েশিয়ায় যে সকল বাংলাদেশির ভিসার মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাদেরকে পুনরায় নিয়োগ প্রোগ্রামের আওতায় এনে কাজ করার অনুমতি দিতে সম্মত হয়েছে মালয়েশিয়া। সেদেশে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি এখন ঝুঁিক নিয়ে কাজ করছেন। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ তাদের বিষয়টি সহানুভূতির সাথে বিবেচনার আহ্বান জানালে মালয়েশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী আহমাদ জহির হামিদী সম্মতি প্রকাশ করেন। তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সন্তোষের কথা বাণিজ্যমন্ত্রীকে জানান। বাংলাদেশের সাথে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে আগ্রহ প্রকাশ করে উভয় দেশের মধ্যে ফ্রি টেড এগ্রিমেন্ট(এফটিএ) স্বাক্ষরের প্রস্তাব দিয়েছেন  মালয়েশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রী।
    বাণিজ্যমন্ত্রী আজ মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট-২০১৬-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করে মালয়েশিয়ার উপপ্রধানমন্ত্রীর সাথে একান্ত বৈঠক করেন।
    সামিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীগণ বাংলাদেশের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং  উন্নয়নের প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ উল্লেখ করে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার চলমান বাণিজ্য বৃদ্ধির আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ জন্য তারা উভয় দেশের বাণিজ্য সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
    অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ার ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড এন্ড ইন্ডাস্ট্রি মিনিস্টার দাতো শ্রী মুস্তপা বিন মোহাম্মেদ, ঢাকায় মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার নূর আশিকিন মোহা. তাইয়েব, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার এন্ড কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি-এর প্রেসিডেন্ট মো. আলমগীর জলিল এবং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার শহিদুল ইসলাম বক্তব্য রাখেন। সামিটে মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ এবং বাণিজ্য বৃদ্ধির সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করেন। মালয়েশিয়ার শিল্প উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাগণ সামিটে অংশ নিয়েছেন। বাংলাদেশ থেকে এনবিআর-এর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান, ডিসিসিআই-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট আসিফ ইব্রাহিম, সাবেক রাষ্ট্রদূত ড. এ কে আব্দুল মোমেন, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম, সুপ্রিম কোর্টের এডভোকেট কে এম তানজিব উল আলম এবং এফবিসিসিআই-এর সাবেক প্রেসিডেন্ট মীর নাসির আহমেদ সম্মেলনে যোগদান করেছেন।
    উল্লেখ্য, কুয়ালালামপুরস্থ  বাংলাদেশ হাইকমিশন ও বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটির সহযোগিতায় বাংলাদেশ ইকনোমিক জোন অথরিটি, বাংলাদেশ এক্সপোর্ট প্রসেসিং জোন অথরিটি, এফবিসিসিআই যৌথ উদ্যোগে এ সামিট অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ঢাকাস্থ মলয়েশিয়ার হাইকমিশন প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিয়েছেন।
#

বকসী/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                     নম্বর : ৩৭৩৩  

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটিতে এনএসআই প্রতিনিধিকে কো-অপ্ট
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :

গত ২৭ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রীর হাঙ্গেরি গমনকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণ অনুসন্ধানে গঠিত বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় গঠিত তদন্ত কমিটিতে জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) এর পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিয়াউল আহসানকে কো-অপ্ট করা হয়েছে।
ফলে কমিটির সদস্য সংখ্যা পাঁচ এ উন্নীত হলো এবং কমিটির তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবার সময় সাত কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে। কমিটির নেতৃত্ব দিচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার। গত ২৮ নভেম্বর এ কমিটি গঠিত হয়।
#

মাহবুবুর/অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ৩৭৩২  

সেতুমন্ত্রীর সাথে কানাডার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী বলেছেন, কানাডা ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ সরকার দু’দেশের মধ্যে সম্ভাবনাময় খাতসমূহে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী। পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও কানাডা দ্বিপাক্ষিক ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো এগিয়ে নিবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ে তার অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার ইবহড়রঃ চরবৎৎব খধৎধসবব এর সাথে সাক্ষাৎকালে একথা বলেন।  
হাইকমিশনার বলেন, ধর্মীয় উগ্রবাদসহ সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থান প্রশংসনীয়। আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের অব্যাহত সহযোগিতা ভবিষ্যতে আরো বৃদ্ধি পাবে।
সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায় সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানিয়ে হাইকমিশনার বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন, দারিদ্র্যমোচন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধ এবং লিঙ্গ সমতা অর্জনে বাংলাদেশের অর্জন প্রশংসনীয়।
#
কামাল/অনসূয়া/নুসরাত/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫৪২ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                      নম্বর : ৩৭৩১

ই-ফাইলিং সরকার ও জনগণের দূরত্ব কমাবে
- প্রধান তথ্য অফিসার
ঢাকা, ২১অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
সরকারি অফিসে গতিশীলতা,স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জনগণকে সেবা প্রদান ও কাগজবিহীন অফিস সৃষ্টির লক্ষ্যে ই-ফাইলিং কার্যক্রমের যাত্রা শুরু। ই-ফাইলিং সরকার ও জনগণের দূরত্ব কমিয়ে জবাবদিহিতার সুযোগ বাড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান তথ্য অফিসার এ কে এম শামীম চৌধুরী।
প্রধান তথ্য অফিসার আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতরের সভাকক্ষে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের আওতায় ই-ফাইলিং বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন । প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার সূত্র ধরেই ই-ফাইলিং এর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ পদ্ধতি সরকারের সঙ্গে সাধারণ জনগণের দূরত্বও কমাবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ফাইলের স্তূপ হবে না এবং কোন সেবা প্রত্যাশীদের দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হবে না। প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে দাপ্তরিক কাজে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য কমাবে ই-ফাইলিং কার্যক্রম।
প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের  দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। নথিভুক্ত করা, নথি ট্রান্সফার করা এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সরকারি দপ্তরের গতিশীলতা ও দক্ষতা অনেকাংশে  বৃদ্ধি করবে । তিনি জানান কৃষি ও শিল্প বিপ্লবের পর এখন চলছে তথ্য বিপ্লব। ডিজিটাল পদ্ধতিতে কিভাবে নথি ব্যবস্থাপনা করতে হয়, সেটি সকলকে ভালো ভাবে শিখতে হবে। আপনারা প্রশিক্ষিত হলে জনগণ লাভবান হবে। ই-ফাইলিং সরকারকে জনগণের  কাছে আরো দায়িত্বশীল করবে।
তিনি বলেন, সারা দেশের প্রায় ১৯ হাজার সরকারি দপ্তরে ২০১৮ সালের মধ্যে ই-ফাইলিং কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তিনি আরো বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যই হলো জনগণ সেবার পেছনে ছুটবে না বরং সেবাই পৌঁছে যাবে জনগণের কাছে। এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে সরকারের বিরামহীন প্রয়াসের অংশ হিসেবে এ কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে ।  
প্রশিক্ষণ কোর্সে তথ্য অধিদফতরের ৪২ জন কর্মকর্তা/কর্মচারী অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে তথ্য অধিদফতরের অতিরিক্ত প্রধান তথ্য অফিসার মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার (প্রটোকল) ফজলে রাব্বী, সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার (প্রেস) আকতার হোসেনসহ তথ্য অধিদফতরের  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
অনসূয়া/নুসরাত/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/২০১৬/১৫২০ঘন্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর: ৩৭৩০
গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৫ ডিসেম্বর) :
 প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬ ডিসেম্বর গণতন্ত্র মুক্তি দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :    
“৬ ডিসেম্বর ‘গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯০ সালের এই দিনে স্বৈরাচার সরকারের পতন হয়। আমি এ মহান দিবস উপলক্ষে গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী সংগ্রামী দেশবাসীকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ’৯০ পরবর্তী দুই দশকে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করেছে। বাংলদেশের সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধ ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ করা হয়েছে।
 সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রকারী ঘাতকেরা সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা করে। পরবর্তীকালে অসাংবিধানিক ও অবৈধ সরকার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। তারা জনগণের ভোটের অধিকার হরণ করে। গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ধ্বংস করে। মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে বিকৃত করে। দেশে নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
স্বৈরাচারী শাসন উৎখাত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, জনগণের ভোট ও মৌলিক অধিকারসমূহ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমরা দীর্ঘ সংগ্রাম করি। এ আন্দোলন-সংগ্রামে দেশের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। নূর হোসেন, নূরুল হুদা, বাবুল, ফাত্তাহ, ডা. মিলনসহ অগণিত গণতন্ত্রকামী মানুষ আত্মাহুতি দেন। স্বৈরাচারী শাসক গণআন্দোলনের কাছে নতিস্বীকার করতে বাধ্য হয়। শহিদদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় গণতন্ত্র।
আমি দেশবাসীর এই স্বতঃপ্রণোদিত ত্যাগ ও অধিকার রক্ষায় আপোষহীনতার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সকল আন্দোলনে জীবনোৎসর্গকারী দেশপ্রেমিক শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
আমাদের সরকার গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিচারহীনতার সংস্কৃতি বন্ধ করেছি। সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করেছি। জাতীয় চার নেতা হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়েছে। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধীদের বিচারের রায় কার্যকর হচ্ছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের বিচার কাজ চলছে। কোনো ষড়যন্ত্রই আমাদের সত্য ও ন্যায় এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না।
আসুন, গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করতে দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করি। গড়ে তুলি জাতির পিতার ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্তও সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’। গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে এই হোক আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

মনিরুন/অনসূয়া/নুসরাত/দীপংকর/গিয়াস/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১৪৩৫ ঘণ্টা

 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon