Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ August ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৬ আগস্ট ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩২৫৫

 

শিক্ষানীতি ২০১০ সংশোধনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে

                                                -- শিক্ষামন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :

 

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, প্রায় ১০ বছর আগে  শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা হয়েছে। এই দীর্ঘ সময়ে অনেক পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। তাই এখন শিক্ষানীতিকে  সংশোধন, পরিমার্জন ও  সংযোজন করা প্রয়োজন। এ জন্য সরকার শিক্ষানীতি সংশোধন  করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

 

মন্ত্রী আজ পরিকল্পনা কমিশনের আয়োজনে অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এডুকেশন টেকনোলজি হ্যান্ড এগ্রিকালচার ট্রান্সফর্মেশন শীর্ষক এক অনলাইন আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন,  ইতোমধ্যে দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে শিক্ষার আওতায় আনা হয়েছে।  এখন প্রয়োজন শিক্ষার গুণগত মান অর্জন। শিক্ষার সকল পর্যায়ে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর। একটি সমন্বিত শিক্ষা আইন প্রণয়ন প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে সরকার সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং আর্টস এন্ড ম্যাথস  (STEAM) এর দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে। সরকার সততা, নৈতিকতা, দেশপ্রেম, কমিউনিকেশন স্কিল, টিম বিল্ডিং, ক্রিটিক্যাল থিংকিং প্রবলেম সলভিং-সহ বিভিন্ন সফট স্কিলের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।

 

অনলাইন শিক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে বলতে গিয়ে মন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে আমাদের কর্মক্ষেত্র এত পরিবর্তন হবে যে বর্তমানে অর্জিত জ্ঞান হয়তো ভবিষ্যতে আর প্রয়োজন হবে না। সেক্ষেত্রে কর্মজীবীদের পক্ষে  আবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুমে  ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে যাতে কোনো কর্মজীবী যে কোনো সময় যে কোনো পরিবর্তনের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিতে পারে। সে যেন  অনলাইনের মাধ্যমে শিখতে পারে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় সে সুযোগ রাখতে হবে।

 

সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পরিকল্পনা কমিশনের সিনিয়র সচিব ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ড. শামসুল আলম। ড. শামসুল আলমের সঞ্চালনায় সভায় যুক্ত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান  প্রফেসর ড. কাজী শহীদুল্লাহ,  বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য-সহ  দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদবৃন্দ।

 

#

 

খায়ের/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৩২৫৪

দেশের বিরুদ্ধে সকল ষড়যন্ত্রের প্রতি সতর্ক থাকতে

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি আহ্বান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর                                          

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :

            মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ও দেশের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্রের প্রতি সতর্ক দৃষ্টি রাখার জন্য গণমাধ্যমকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

            আজ বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে বাংলাদেশ সাংবাদিক অধিকার ফোরাম (বিজেআরএফ) ও গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন যৌথভাবে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু হত্যা, ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ থেকে ২১ আগস্ট ২০০৪, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও গণমাধ্যম’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালভাবে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে  এ আহ্বান জানান।

            মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত করতে চেয়েছিলো। একই অপশক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করেছিল। বর্তমান সরকার জাতির পিতার সপরিবারে হত্যাকাণ্ডের বিচার সমাপ্ত করেছে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচার প্রক্রিয়া চলমান আছে। যথাসময়ে সকল হত্যাকাণ্ডের বিচায় প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। তিনি  এ  হত্যাকাণ্ডের হত্যাকারীকে বিচারের পাশাপাশি  হত্যার মূল পরিকল্পনাকারীদেরও  আইনের আওতায় আনার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

            বিজেআরএফ সভাপতি আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান। আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মমতাজ উদ্দিন আহমদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কুদ্দস আফ্রাদ, বাংলাদেশ উপজেলা চেয়ারম্যান এসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন-অর রশীদ হাওলাদার, বাংলাদেশে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক বরুন ভৌমিক নয়ন, বিজেআরএফ নেতা সিনিয়র সাংবাদিক আশরাফ খান, আমানুর রহমান, আল মামুন, জিইউজে’র সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান ও সাংগঠনিক সম্পাদক নূরুল আমীন সিকদার, নির্বাহী পরিষদ সদস্য এম এ সালাম শান্ত প্রমুখ।

#

মারুফ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩২৫৩

 

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়াতে জিয়ার মতো বেগম জিয়াও অপরাধী

                                                                          -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :

‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়াতে জিয়ার মতো বেগম জিয়াও অপরাধী’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী’ উপলক্ষে প্রগতিশীল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ (ভাসানী) আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। বক্তব্যের শুরুতেই তথ্যমন্ত্রী ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শহীদ জাতির পিতা, তার পরিবারের সদস্যদের এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীকে গভীর শ্রদ্ধা করতেন উল্লেখ করে মন্ত্রী এ সময় মওলানা ভাসানীর প্রতি তার গভীর শ্রদ্ধা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রধান কুশীলব খন্দকার মোশতাক আর তার প্রধান সহযোগী হচ্ছে জিয়াউর রহমান। তাই আজকে দাবি উঠেছে, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে, কুশীলবদের তো বিচার হয় নাই। জিয়াউর রহমান-সহ যারা বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের পটভূমি রচনা করেছেন, তাদের মুখোশ উন্মোচন করা দরকার আর কুশীলবদের মধ্যে যারা এখনো বেঁচে আছে, তাদেরকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো দরকার। ইতিহাসের স্বার্থেই তা প্রয়োজন।’

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বেগম জিয়া ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারি পাতানো নির্বাচন করার পর বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনি কর্নেল রশীদকে বিরোধী দলীয় নেতা বানিয়ে তার গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা লাগিয়ে দিয়েছিলেন, মন্ত্রীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। এতো বছর পরে বলা নাই কওয়া নাই বেগম খালেদা জিয়া হঠাৎ করে ১৯৯৫ সালে ১৫ আগস্ট জন্মগ্রহণ করলেন, তারপর থেকে কেক কাটা শুরু করলেন। এগুলো ফৌজদারি অপরাধ। এই অপরাধে বেগম খালেদা জিয়াও অপরাধী। কমিশন করে যেমন বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের কুশীলব জিয়াউর রহমানের মুখোশ উন্মোচন প্রয়োজন এবং হত্যাকারীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া, হত্যাকাণ্ডকে উপহাস করা ১৫ আগস্ট ভুয়া জন্মদিন পালন করার অপরাধে বেগম খালেদা জিয়ারও বিচার হওয়া প্রয়োজন। এটি সময়ের দাবি।’

ন্যাপ-ভাসানী দলকে শোক দিবসের অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, প্রগতিশীলদের মধ্যে যখনই অনৈক্য তৈরি হয়, তখনই প্রতিক্রিয়াশীলরা সুযোগ করে নেয়। ১৯৭৫ সালে এভাবেই প্রতিক্রিয়াশীলরা সুযোগ করে নিয়েছিল। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সময়ে প্রগতিশীলদের অনৈকের সুযোগ নিয়ে প্রতিক্রিয়াশীলরা ক্ষমতা দখল করেছে, ছোবল মেরেছে। আজকে আস্ফালনকারী প্রতিক্রিয়াশীলদের দমন করার সমস্ত স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি প্রগতিশীলদের ঐক্য প্রয়োজন। স্বাধীনতার প্রশ্নে, অসাম্প্রদায়িকতার প্রশ্নে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রশ্নে, যে মূলমন্ত্রের ভিত্তিতে আমাদের পূর্বসূরিরা দেশ রচনা করে গেছেন, স্বাধীনতার সেই মূলভিত্তিগুলোকে সংরক্ষণ করার স্বার্থে আমাদের মধ্যে অবশ্যই ঐক্য প্রয়োজন।

প্রগতিশীল ন্যাপ (ভাসানী) কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক ও প্রধান সমন্বয়কারী মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানীর দৌহিত্র পরশ ভাসানীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল পিপলস পার্টি ও ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান শেখ ছালাউদ্দিন ছালু। সভায় আরো বক্তব্য রাখেন প্রগতিশীল ন্যাপের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক বাবুল আহমেদ, মনিরুল হাসান মনির, মোহাম্মদ আলী, কিশমত, মৌসুমী দেওয়ান প্রমুখ।

#

আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩২৫২

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১১ ভাদ্র ( ২৬ আগস্ট) :

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৫ হাজার ৭০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ৫১৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ২ হাজার ১৪৭ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ৪ হাজার ৮২ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৯০ হাজার ১৮৩ জন।

#

কাদের/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৫৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩২৫১

 

‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা’

বিষয়ক অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাঙালির মুক্তির সনদ ঐতিহাসিক ৬ দফা’ বিষয়ক অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান আজ রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

          অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি ও জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। বিজয়ীদের মধ্যে অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য প্রদান করেন মোঃ ইমতিয়াজ পাশা এবং খুকু রানী ঘোষ। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বঙ্গবন্ধু ও বাঙালির মুক্তির সনদ ৬ দফা বিষয়ক অনলাইন প্রতিযোগিতা আয়োজনের জন্য জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি এবং আয়োজনের সাথে সংশ্লিষ্টদেরকে ধন্যবাদ জানান।

          উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে গত ৭ই জুন ২০২০ ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষে জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে অনলাইন আলোচনা অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সকলকে বিশেষত তরুণ প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো দেশব্যাপী অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এই অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে গৃহিনী পর্যন্ত সকল স্তরের মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন। অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রতিযোগিতার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন এবং ফলাফল মূল্যায়ন কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। সারা দেশ থেকে লক্ষাধিক প্রতিযোগী অনলাইনে নিবন্ধন করেন এবং নিবন্ধিত প্রার্থীদের মধ্য থেকে ৪৬ হাজার ৬ শত ৭৫ জন প্রতিযোগী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। বিজয়ী ১০০ জন প্রতিযোগী সারা দেশের ৩৬টি জেলায় ছড়িয়ে আছেন।

          পুরস্কার বিতরণের মূল অনুষ্ঠানস্থলে বিজয়ীদের মধ্যে উপস্থিত প্রথম ৩ জন-সহ ২৭ জন প্রতিযোগীর হাতে সনদ ও পুরস্কার প্রদান করা হয় এবং অন্যান্য প্রতিযোগীরা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে সনদ ও পুরস্কার গ্রহণ করেন। প্রত্যেক বিজয়ীকে প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষরিত সনদ এবং নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়। প্রথম বিজয়ীকে ৩ লাখ টাকা, দ্বিতীয় বিজয়ীকে ২ লাখ টাকা, তৃতীয় বিজয়ীকে ১ লাখ টাকা, চতুর্থ বিজয়ীকে ৫০ হাজার টাকা, পঞ্চম বিজয়ীকে ২৫ হাজার টাকা এবং আরো ৯৫ জন বিশেষ বিজয়ীদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা নগদ অর্থ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

#

নাসরীন/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩২৫০

 

বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র


ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :  

 

       বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে প্রতি তিন থেকে চার মাস পর ‘ট্রেড এন্ড ইনভেষ্টমেন্ট কো-অপারেশন ফোরাম এগ্রিমেন্ট (টিকফা) এর ইন্টারসেশনাল সভা করার প্রস্তাব দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সভায় যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের স্থগিতকৃত জিএসপি সুবিধা পুনঃরায় চালুর বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে, যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পূর্বে ঘোষিত বিভিন্ন দেশের জন্য মার্কিন জিএসপি সুবিধা প্রদান প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ডিসেম্বরে, পরবর্তী প্রকল্প চালু হলে বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা প্রদানের বিষয় বিবেচনা করার সুযোগ আছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

          বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত টিকফা’র ইন্টারসেশনাল সভা ২৫ আগষ্ট অনলাইন প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীন এর নেতৃত্বে ২৪ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে এবং যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাসিসটেন্ট ইউ এস ট্রেড রিপ্রেজেনটেটিভ (সাউথ এন্ড সেন্ট্রাল এশিয়া) ক্রিস উইলসন এর নেতৃত্বে ১৩ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।

          বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তৈরি পোশাক, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, হেলথ প্রডাক্ট রপ্তানি, করোনাকালে তৈরি পোশাক এর ক্রয় আদেশ বাতিল না করা, ভেকসিনসহ অন্যান্য মেডিকেল সামগ্রী উৎপাদন, বাংলাদেশের সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগবৃদ্ধি, শিল্প কারখানা বাংলাদেশে রিলোকেশন, কারিগরি সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ বেশ কিছু স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।

          বাংলাদেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের তৈরি পণ্য সহজে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানির বিষয়ে মার্কিন সরকারের সহযোগিতা কামনা করে। বিশেষ করে তৈরি পোশাক রপ্তানির ওপর শুল্ক কমানোর জন্য আহ্বান জানানো হয়। বিনিয়োগের বিষয়ে বাংলাদেশে ঘোষিত সুযোগ-সুবিধাগুলো বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হয়। মার্কিন বিনিয়োগকারীগণকে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা আমদানির ক্ষেত্রে চলমান জটিলতা নিরসনে আলোচনা অব্যাহত রাখার পক্ষে মতামত প্রকাশ করা হয়।

#

বকসী/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২০/১৫২২ ঘণ্টা                                                                              

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩২৪৯

জেলা এসএমই ঋণ বিতরণ মনিটরিং কমিটির তদারকিতে ১৩১ কোটি ১৪ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) :

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ক্ষুদ্র, মাঝারি, মাইক্রো ও কুটিরশিল্পের জন্য প্রণোদনা-প্যাকেজ হতে জেলা এসএমই ঋণ বিতরণ মনিটরিং কমিটির তদারকিতে এ পর্যন্ত ১৩১ কোটি ১৪ লাখ টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) সূত্রে জানা গেছে। প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিসিকের ঢাকা, রাজশাহী, খুলনা ও চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন জেলায় এসএমই ঋণ বিতরণ মনিটরিং কমিটির তদারকিতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত কুটির, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারিখাতের ৭০২ জন শিল্পোদ্যোক্তার মধ্যে ১৩১ কোটি ১৪ লাখ ৭ হাজার টাকা টাকা ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪৮ জন নারী ও ৬৫৪ জন পুরুষ উদ্যোক্তা রয়েছেন।

          উল্লেখ্য, বিসিকের সাচিবিক দায়িত্বে জেলা এসএমই ঋণ বিতরণ মনিটরিং কমিটি ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তাদের তালিকা প্রণয়ন, প্রণীত তালিকা বিভিন্ন ব্যাংকে প্রেরণ এবং প্রণোদনা-প্যাকেজের আওতায় সার্বিক ঋণ বিতরণ কার্যক্রম তদারকি করছে। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতির কারণে শিল্পখাতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত প্রণোদন-প্যাকেজের আওতায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতে ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সমন্বিত ও সুচারুরূপে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রতিটি জেলায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অনুমোদনক্রমে ১ জুন এসএমই ঋণ বিতরণ মনিটরিং কমিটি গঠন করা হয়।

          কমিটিতে জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক এবং বিসিকের জেলা পর্যায়ে অবস্থিত শিল্প সহায়ক কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপমহাব্যবস্থাপক/ব্যবস্থাপক/উপব্যবস্থাপককে সদস্য সচিবের দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া জেলা পর্যায়ের এ কমিটিতে প্রণোদনা-প্যাকেজের আওতায় ঋণ বিতরণের কাজে নিয়োজিত লিডব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংকের জেলা পর্যায়ের শীর্ষ কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), এসএমই ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), জেলা চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি, জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতি বাংলাদেশের (নাসিব) জেলা সভাপতি, খাতভিত্তিক শিল্প সংগঠনের জেলা সভাপতি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), উইমেন চেম্বার/অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), জেলা প্রশাসক মনোনীত স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি (একজন) এবং জেলা প্রশাসক মনোনীত মাইক্রোফিন্যান্সিং প্রতিষ্ঠান/আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জেলা প্রতিনিধিকে (একজন) সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

          জেলার অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র, কুটির এবং মাঝারি শিল্পের ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তারা যেন স্বচ্ছতার সাথে কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই ব্যাংক থেকে প্রণোদনা-প্যাকেজের আওতায় ঋণ নিতে পারেন, এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ, প্রণোদনা-প্যাকেজের আওতায় ঋণগ্রহীতা নির্বাচন, ঋণ বিতরণ, তদারকি ও আদায় সংক্রান্ত কার্যক্রম নিয়মিত পর্যবেক্ষণ এবং এ সংক্রান্ত উদ্ভূত যেকোনো সমস্যা স্থানীয়ভাবে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণের দায়িত্ব অর্পণ করা হয় গঠিত কমিটিকে। এ কমিটিকে সব ক্যাটাগরির শিল্প উদ্যোক্তাকে সুষমভাবে ঋণসুবিধার আওতায় আনার লক্ষ্যে এবং ঋণের ডুপ্লিকেশন পরিহারপূর্বক অপচয় হ্রাস করতে এমএসএমই খাতের অন্যান্য ঋণ বিতরণ কার্যক্রম তদারকি ও সমন্বয়ের দায়িত্বও অর্পণ করা হয়েছে।

#

জলিল/অনসূয়া/শাহ আলম/জসীম/আসমা/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩২৪৮

মেজর জেনারেল সি আর দত্ত এর মৃত্যুতে বিজিবি মহাপরিচালকের শোক

ঢাকা, ১১ ভাদ্র (২৬ আগস্ট) : 

          বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর (তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস) প্রথম মহাপরিচালক মেজর জেনারেল সি আর দত্ত, বীর উত্তম এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখপ্রকাশ করেছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ সাফিনুল ইসলাম, বিজিবিএম (বার), এনডিসি, পিএসসি। 

          মহাপরিচালক আজ এক শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

          মেজর জেনারেল সি আর দত্ত, বীর উত্তম ছিলেন মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে তাঁর অসাধারণ অবদানের কথা বাঙালি জাতি চিরকাল গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ রাখবে বলে মহাপরিচালক উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সীমান্তরক্ষী বাহিনী গঠনের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন এবং মেজর জেনারেল সি আর দত্ত, বীর উত্তমকে বাহিনী গঠনের গুরুদায়িত্ব অর্পণ করেন। পরবর্তীকালে তিনি বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ) নামে সীমান্তরক্ষী বাহিনী গঠন করেন এবং বাহিনীর প্রথম ডাইরেক্টর জেনারেল নিযুক্ত হন। সীমান্তরক্ষী বাহিনী গঠনে তাঁর অসামান্য অবদানের কথা বিজিবি’র প্রতিটি সদস্যসহ বাঙালি জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণে রাখবে।

          তিনি বলেন, সি আর দত্ত ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চেতনার বাতিঘর। আমৃত্যু দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সুরক্ষায় কাজ করে গেছেন। তাঁর মতো একজন বীর যোদ্ধার মৃত্যুতে জাতির যে ক্ষতি হলো, তা সহজে পূরণ হবার নয়। 

#

শরিফুল/অনসূয়া/বাদশা/শামীম/২০২০/১৪০১ ঘণ্টা

2020-08-26-20-35-9a0ebefca0ae3f4008093f0dbfecbd57.docx 2020-08-26-20-35-9a0ebefca0ae3f4008093f0dbfecbd57.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon