তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৪১
বঙ্গমাতার অবদান যথাযথভাবে তুলে ধরতে হবে
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন-সহ দেশমাতৃকার জন্য বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদান যথাযথভাবে তুলে ধরতে গবেষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। তিনি এ সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে থাকার সময় দলকে সঠিক সিদ্ধান্তে পরিচালিত করে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন বঙ্গমাতা।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি সারাহ বেগম কবরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক হেদায়েতুল ইসলাম স্বপন, প্রচার সম্পাদক আকতার হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা-সহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
তথ্যমন্ত্রী এ সময় প্রসঙ্গক্রমে বলেন, ‘দেশের সকলে যখন ডেঙ্গু মোকাবিলা করছে, তখন বিএনপি নতুন নির্বাচনের অমূলক দাবি তুলছে। নতুন নির্বাচন হবে, তবে সেটা ২০২৩ সালের ডিসেম্বর বা ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে, সুদূর গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছেছে বিদ্যুতের আলো, সন্ধ্যায় এক সানকি বাসি ভাতের জন্য আহাজারি যখন আর শোনা যায় না, দশ বছর পর গ্রামে ফিরে যখন গ্রাম আর চেনা যায় না, সেই দশ বছর ধরেই বিএনপির রাজনীতি ঘুরপাক খাচ্ছে নির্বাচন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারে।’
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বলেন, ‘বিশ্বের সকল কল্যাণের অর্ধেক নর আর অর্ধেক নারীর অবদান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জাতির পিতা হয়ে ওঠার পেছনেও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের অবদান কখনও ভুলবার নয়’।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২০১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৯
ডেঙ্গু চিকিৎসায় স্বাস্থ্যখাতের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে
--স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ডেঙ্গু প্রকোপকালীন স্বাস্থ্যখাতে কর্মরত প্রতিটি চিকিৎসক, নার্স থেকে শুরু করে গোটা স্বাস্থ্যখাতের যে ত্যাগ ও শ্রম তাকে কোনোভাবেই খাটো করে দেখার অবকাশ নেই। স্বাস্থ্য সেবার সাথে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক, নার্স-সহ সকলের ঈদের ছুটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাঁরা এ বিষয়কে হাসিমুখে মেনেও নিয়েছে। নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়েও যেভাবে তাঁরা ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছে তাতে তাঁদের অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
আজ রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ‘এডিশ মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরের যথোপযুক্ত চিকিৎসা, নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ শীর্ষক বৈজ্ঞানিক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-ঢাকা-৯ আসনের সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ডা. মোঃ ইহতেশামুল হক চৌধুরী প্রমুখ।
অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের দেখতে যান ও তাঁদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
#
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৮
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৭
টেকসই অবকাঠামো নির্মাণের কৌশল গ্রহণ করেছে সরকার
-- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতিগ্রস্ত দেশসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জলবায়ু পরিবর্তনের ভবিষ্যৎ অভিক্ষেপণ বিবেচনায় নিয়ে সরকার টেকসই অবকাঠামো নির্মাণের কৌশল গ্রহণ করেছে । উপকূলীয় অঞ্চলে ইটের পরিবর্তে ব্যবহার করা হচ্ছে কংক্রিট ব্লক। তাপমাত্রা পরিবর্তনের সাথে বিটুমিনের গ্রেড পরিবর্তন করা হচ্ছে। বাস্তবায়ন করা হচ্ছে বিভিন্ন প্রকল্প। কেবল উন্নয়ন নয়, সরকার টেকসই উন্নয়নের জন্য কাজ করছে।
আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরাম (বিসিজেএফ) এর সাথে এক মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী একথা বলেন। এ ধরনের মতবিনিময় সভার মাধ্যমে নীতিনির্ধারক, বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ ও সাংবাদিকদের মাঝে সেতুবন্ধ তৈরি হবে বলে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকির বিষয়গুলো পাঠ্যপুস্তকে গুরুত্বের সাথে তুলে ধরতে পারলে শিক্ষার্থীরা ছোটবেলা থেকেই এ বিষয়ে সচেতন হতে পারবে এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকবে।
এ সময় স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, অতিরিক্ত সচিব মাহবুব হোসেন, আমিনুল ইসলাম ও ড. কাজী আনোয়ারুল হক, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী খলিলুর রহমান, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সাইফুর রহমান ছাড়াও বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি কাওসার রহমান, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসেন এবং অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
সভা শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, এডিস মশা যাতে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়তে না পারে সে ব্যাপারে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। যেহেতু এডিশ মশা এক দেশ থেকে অন্য দেশে স্থানান্তরিত হতে পারে কাজেই আমাদের দেশেও এক জায়গা থেকে অন্যত্র ছড়িয়ে পড়তে পারে। সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে বিদ্যমান ডেঙ্গু পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে বলে সরকার আশা করে।
#
হাসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৮৫৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৬
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৪
চলতি বছর ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
চলতি ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানি ৪৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং সেবা রপ্তানি ৮ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। পণ্য রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১২ দশমিক ২৫ ভাগ এবং সেবা খাতে প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে
৩৪ দশমিক ১ ভাগ। গত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে মোট রপ্তানি ছিল ৪৬ দশমিক ৮৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে পণ্য রপ্তানি ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিপরীতে হয়েছে ৪০ দশমিক ৫৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রা থেকে ৩ দশমিক ৯৪ ভাগ বেশি ছিল। গত বছর ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সেবা রপ্তানি হয়েছে ৬ দশমিক ৩৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আজ ৭ আগস্ট বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মফিজুল ইসলাম এ লক্ষ্যমাত্রা ঘোষনা করেন।
মো. মফিজুল ইসলাম বলেন, রপ্তানির যে লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করা হয়েছে, তা অর্জন কঠিন কিছু না। রপ্তানিকারকগণ আন্তরিক হলে অতি সহজেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা সম্ভব। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে। গত বছর রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি হয়েছে তৈরী পোশাক খাতে ১১ দশমিক ৪৯ ভাগ, কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ৩৪ দশমিক ৯২ ভাগ, প্লাষ্টিক পণ্য রপ্তানিতে ২১ দশমিক ৬৫ ভাগ, ফার্মাসিটিকেলস পণ্য রপ্তানিতে ২৫ দশমিক ৬০ ভাগ। পণ্য রপ্তানিতে গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ১০ দশমিক ৫৫ ভাগ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব(রপ্তানি) তপন কান্তি ঘোষ, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) মো. শফিকুল ইসলাম, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান ফাতিমা ইয়াসমিন, ডব্লিউটিও এর মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. কামাল হোসেনসহ বিভিন্ন সেক্টরের রপ্তানিকারকগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
লতিফ/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/আসমা/২০১৯/১৬৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩৩
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৬ষ্ঠ বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম এর সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী, শাজাহান খান, মোঃ মজাহারুল হক প্রধান, রণজিৎ কুমার রায়, মাহফুজুর রহমান, এম আব্দুল লতিফ, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, মোঃ আছলাম হোসেন সওদাগর ও এস এম শাহজাদা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
নৌপরিবহন অধিদপ্তর, বাংলাদেশ শিপিং করর্পোরেশন এবং জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন এর সার্বিক কার্যক্রম সম্পর্কে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।
বৈঠকে উল্লেখ করা হয় যে, বর্তমান সরকারের সঠিক দিক-নির্দেশনা ও সার্বিক সহযোগিতায় ইতোমধ্যে চীন সরকারের অর্থায়নে ৬টি নতুন জাহাজ বাংলাদেশ শিপিং করর্পোরেশন এর বহরে যুক্ত করে বাণিজ্যে নিয়োজিত করা হয়েছে। নতুন ৬টি জাহাজের মধ্যে ৩টি বাল্ক ক্যারিয়ার ও ৩টি প্রোডাক্ট অয়েল ট্যাংকার রয়েছে। চীন থেকে আরো ৬টি জাহাজ সরাসরি পদ্ধতিতে ক্রয়ের একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। মেরিটাইম সেক্টরে নারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকল্পে ও নারীর ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে ২০১৪ সাল হতে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ মেরিন একাডেমির ৫১ জন মহিলা ক্যাডেটকে বাংলাদেশ শিপিং করর্পোরেশনের বিভিন্ন জাহাজে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হচ্ছে এবং যোগ্য ক্যাডেটদের বিভিন্ন জাহাজে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এছাড়া, নতুন ৬টি জাহাজে ৪জন নারী অফিসার ও ১৯ জন নারী প্রশিক্ষণার্থী ক্যাডেট নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে।
বাংলাদেশ শিপিং করর্পোরেশনকে বেশি কার্যকর, সচল ও লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে কমিটি সদস্য এম আব্দুল লতিফকে প্রধান করে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি সাব-কমিটি গঠন করা হয়েছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়লের সচিবসহ মন্ত্রণালয় অধীন বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগণ এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/অনসূয়া/রবি/জসীম/শামীম/২০১৯/১৬০৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৯৩২
সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
এডিস নিধনে কার্যকর ঔষধ দ্রুততম সময়ে আনার পরামর্শ
ঢাকা, ২৩ শ্রাবণ (৭ আগস্ট) :
এডিস মশা নিধনে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কার্যকর ঔষধ আনার পদক্ষেপ নিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণেরও পরামর্শ দেয় কমিটি। কমিটি মশার উৎপত্তিস্থল সনাক্তকরণ এবং মশক নিধন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সুপারিশ করে।
কমিটির সভাপতি শেখ ফজলুল করিম সেলিম এর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভ