Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ২০৫৫

ভারত ও রাশিয়ার মিত্রবাহিনীর ৪৪ সদস্যকে সংবর্ধনা

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। বন্ধুপ্রতিম দুই দেশের সুসম্পর্ক ভবিষ্যতে আরো দৃঢ় হবে।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ভারতের ৩৬ এবং রাশিয়ার ৮ জনসহ মিত্রবাহিনীর ৪৪ জন এই বীর সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

          ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর অবদানের কথা স্মরণ করে মন্ত্রী বলেন, প্রায় এক কোটি মানুষকে আশ্রয়, খাবার ও প্রশিক্ষণ দিয়ে ভারত সহায়তা না করলে এত অল্প সময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হতে পারত না। স্বাধীনতার কয়েক মাস পরেই ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে বন্ধুত্বের অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ভারত। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর পরিবারের সদস্যদের জন্য বাংলাদেশ সরকার শিক্ষাবৃত্তি চালু করছে বলেও জানান মোজাম্মেল হক।

          মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া ভারতীয় ও রাশিয়ার সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিবারসহ মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে এসেছেন।

          মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) মাধব আরেন বলেন, আমরা আশা করি, উভয় দেশের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। পারস্পরিক সহযোগিতা দেশের জনগণের কল্যাণ বয়ে আনবে বলেও প্রত্যাশা করেন তিনি।

          মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া রাশিয়ান সেনা কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন (অব.) গোবেনকো ভিটালি বিটরোভিচ বলেন, এ বিজয় আমাদের যৌথ বিজয়। আমি দেখতে পাচ্ছি, বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। এ ধারা অব্যাহত থাকুক।

          সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় হাই কমিশনার প্রনয় ভার্মা, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব ইশরাত চৌধুরী, স্বাধীনতা পদক ও পদশ্রীপ্রাপ্ত লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক অজয় দাশ গুপ্তসহ ভারতীয় হাইকমিশন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং সশস্ত্র বাহিনীর উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

এনায়েত/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২২১০ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                      Number: 2054 

 

2nd Bangabandhu Diplomatic Cup Tennis Tournament Launches Today

 

Dhaka, 17 December:

Commemorating the 53rd Victory Day of Bangladesh, the Ministry of Foreign Affairs of Bangladesh proudly announces the launch of 2nd Bangabandhu Diplomatic Cup Tennis Tournament, an initiative aimed at promoting Diplomatic ties and friendship through the spirit of sportsmanship.

Ambassador Masud Bin Momen, Foreign Secretary (Senior Secretary) inaugurated the tournament today. The tournament will take place from 17 -21 December 2023 at the Diplomatic Tennis Court of State Guest House-Meghna during 16:00 – 20:30 hrs. Diplomats from eight different countries: Australia, Canada, China, Denmark, Pakistan, Russia, Sweden and the UK; and the officers from the Ministry of Foreign Affairs are participating in the tournament as a gesture of goodwill and friendship.

The tournament will feature double matches to showcase the best of the abilities of the participating diplomats. Participants will not only compete on the tennis court, but also engage in cultural exchanges, discussions, and networking during the tournament.

The final match and the prize giving ceremony will be held on 21 December 2023 at 17:00 hrs. The Ministry of Foreign Affairs warmly welcomes diplomats stationed in Bangladesh to support and participate in this celebration.  

Participating foreign Ambassadors, Senior officials of the Ministry of Foreign Affairs were present at the inauguration ceremony.

#

Masum Billah/Sayeam/Mosharaf/Abbas/2023/2145 Hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২০৫৩

বঙ্গবন্ধু সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন বাঙালিকে মর্যাদাবান জাতিতে পরিণত করার লক্ষ্যে

                                                                                                 --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশের মানুষকে একটি মর্যাদাবান জাতি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। সেজন্য তিনি বাঙালি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত করেছেন, নিজের জীবনে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে অতিবাহিত করেছেন। স্বাধীনতা অর্জনের পর যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে যখন জাতির পিতা পুনর্গঠন করছিলেন তখনই ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে নির্মমভাবে হত্যা করে কিন্তু তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন।

          মন্ত্রী আজ ঢাকার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের অডিটোরিয়ামে স্থানীয় সরকার বিভাগ আয়োজিত মহান বিজয় দিবস-২০২৩ উপলক্ষ্যে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা ও স্মার্ট স্থানীয় সরকার বিনির্মানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয় সমৃদ্ধি অর্জন’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মুহম্মদ ইবরাহিম।

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী পাকিস্তানসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকের উদাহরণ দিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মাত্র ১৫ বছরেই বাংলাদেশ দরিদ্র দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশকে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত করেছেন। তিনি ২০৩০ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশকে একটি মর্যাদাবান রাষ্ট্রে পরিণত করার দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।

           মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, আজকের বাংলাদেশে বিভিন্ন মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়নের ফলে অর্থনৈতিক গতি বৃদ্ধি পাবে। দেশের মানুষের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং স্বাবলম্বী হওয়ার পথ তৈরি করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

#

 হেমায়েত/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/মোশারফ/জয়নুল/২০২৩/২১৪৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২০৫২ 

যুব এশিয়া কাপে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ যুব ক্রিকেট দলকে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর অভিনন্দন

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ জয় করেছে বাংলাদেশের যুবারা। ফাইনালে স্বাগতিককে ১৯৫ রানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো এই শিরোপা ঘরে তুললো জুনিয়র টাইগাররা। যুব এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। 

এক অভিনন্দন বার্তায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিজয়ের মাসে জুনিয়র টাইগারদের এশিয়া কাপ জয় নিঃসন্দেহে অত্যন্ত আনন্দের ও গর্বের। এবারের বিজয় মাসটি যেন শুধুই ক্রিকেটের। শুধুই বিজয় উদ্‌যাপনের। 

একদিন আগেই গেছে ১৬ই ডিসেম্বর, বাঙালি জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় দিন। দিনটায় দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বিজয় কেতন উড়িয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল, ব্যাটে-বলে শাসন করে ঐতিহাসিক জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন মুর্শিদা-জ্যোতিরা। পরের দিন যুব এশিয়ামঞ্চে লাল-সবুজের পতাকা উড়ালো বাংলাদেশের যুবারা। সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ। আমি উভয় দলকেই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই। 

উল্লেখ্য, আজ দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের ২৮২ রানের জবাবে ৮৭ রানে অলআউট হয়েছে আরব আমিরাত যুবদল। স্বাগতিক দেশকে ১৯৫ রানের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবার যুব এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব গড়ে টাইগার যুবারা।

#

 ফয়সল/পাশা/সায়েম/শফি/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর: ২০৫১                    

 

জননেত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম শহরের উন্নতি

                            ---আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্

 

পটুয়াখালী, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর):

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণ কমিটির আহ্বায়ক (মন্ত্রী পদমর্যাদা) আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেছেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার মূলনীতি, গ্রাম শহরের উন্নতি’। এ দর্শনকে ধারণ করে বর্তমান সরকার গ্রামীণ ও শহর অবকাঠামো ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি বিকাশে বহুমুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জে বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার জিয়ারত শেষে স্থানীয় ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় কালে এসব কথা বলেন।

জনাব আবদুল্লাহ্ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ২০১৮ সালে নির্বাচনী ইশতেহারে দেশের প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা সম্প্রসারণের ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। এ ঘোষণা অনুযায়ী ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমার গ্রাম-আমার শহর কর্মসূচির মাধ্যমে প্রতিটি গ্রামে শহরের সুবিধাসহ ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে উন্নত পরিবেশে লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ্ বলেন, পটুয়াখালী জেলার অসংখ্য কৃতী সন্তান দেশ-বিদেশে ক্রীড়া, শিক্ষা, বিজ্ঞান, সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখে আসছেন। তিনি পটুয়াখালীবাসীকে ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের চলমান উন্নয়ন, অগ্রগতি ও প্রগতির ধারাকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান।

 

#

আহসান/পাশা/সায়েম/মোশারফ/আব্বাস/২০২৩/২১০৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২০৫০

৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য

                                                     - পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে ৩০ লাখ মানুষ প্রাণ দিয়েছে গণতন্ত্র আর মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। ১৯৭১ সালে মানুষের ন্যায্য দাবি অস্বীকার করা হয়। নির্যাতন আর গণহত্যা শুরু হলে সারা বাংলাদেশ ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন গতকাল রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন এবং ক্লাব সভাপতি আশরাফুজ্জামান খান ক্লাবের মুক্তিযোদ্ধা সদস্যগণকে ক্রেস্ট ও উত্তরীয় পরিয়ে সম্মাননা প্রদান করেন। আশরাফুজ্জামান খান এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসরুর-উল-হক সিদ্দিকী, বীর উত্তম; বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, বীর বিক্রম; বীর মুক্তিযোদ্ধা এম হাবিবুল আলম, বীর প্রতীক; বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালিউল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল্লাহ খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দীন ইউসুফ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা ম. হামিদ।   

সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূর অনুষ্ঠানে বক্তৃতা ও কবিতা পাঠ করেন। শিল্পকলা একাডেমির শিল্পীদের পরিবেশনায় বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠানসহ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পীদের পরিবেশনায় সংগীতানুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।

#

 মাসুম/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২০৪৯

 

 

ভূমি সংশ্লিষ্ট অভিযোগ ও জিজ্ঞাস্য অধিকতর দক্ষতার সাথে দ্রুত নিষ্পত্তি করার ব্যবস্থা গ্রহণ

                                                                                             --- ভূমি সচিব

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

          ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বলেছেন, বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত ভূমি সংশ্লিষ্ট নাগরিক অভিযোগ ও জিজ্ঞাস্য দক্ষতার সাথে দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

          ভূমি সচিব আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ভূমি সংশ্লিষ্ট অভিযোগ ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা প্রণয়ন বিষয়ক এক কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন। এসময় কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          ভূমি সচিব বলেন, বিভিন্ন মাধ্যম থেকে প্রাপ্ত নাগরিক অভিযোগ এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়ে সমস্যা সমাধানের উপায় ও উত্তরসহ ‘বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলি’ (ঋঅছ) তৈরি করে অনলাইন এবং প্রিন্ট মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে। ‘বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলি’ থেকে নাগরিক নিজেই অনেক প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এবং সমৃদ্ধ হবেন ভূমি বিষয়ক জ্ঞানে।

          সচিব আরো বলেন, সরকার ইতোমধ্যে ভূমিসেবায় দুর্নীতি মোকাবিলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ওপেন ডেটা গভর্নেন্স গ্রহণ, মামলা নিষ্পত্তিতে নির্ধারিত সময়সীমা প্রতিষ্ঠা, ভূমি কর্মকর্তাদের সম্পত্তির বাধ্যতামূলক হিসাব প্রদান এবং অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বাস্তবায়ন ইত্যাদি।

          প্রসঙ্গত, সিটিজেন সার্ভিস সেন্টার, ১৬১২২/৩৩৩ হটলাইন, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অভিযোগ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, ডাইরেক্ট কোয়েরি ম্যানেজমেন্ট, হোয়াটসঅ্যাপ, ইমেইল এবং অন্যান্য সরাসরি চ্যানেলসহ বিভিন্ন উপায়ে নাগরিকরা তাদের ভূমি বিষয়ক অভিযোগ জানাচ্ছেন এবং ভূমি বিষয়ক নানা বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন। এসব নিয়মিত নিষ্পত্তি করা হলেও কেন্দ্রীয়ভাবে একটি সিস্টেমে সাথে অপরটির সমন্বয় ছিল না। এখন, এসব বহুমুখী মাধ্যম থেকে আগত নাগরিকদের অভিযোগ ও প্রশ্ন দক্ষতার সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে ফিডব্যাক মেকানিজমসহ দ্রুত নিষ্পত্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

#

নাহিয়ান/পাশা/শফি/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর: ২০৪৮                    

 

উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই

                                         ---পানিসম্পদ উপমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর):

 

পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, উন্নয়ন ও শান্তির ধারা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ অনেক এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবেই। এ উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখতে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় আনবে জনগণ।

 

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আজ শরীয়তপুরের সখিপুর থানার চরসেনসাস ইউনিয়নে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

এনামুল হক শামীম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আজ বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে একমাত্র সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতার জন্য। আজ পদ্মাসেতু বিশ্বে মেগা স্ট্রাকচার হিসেবে বাংলাদেশকে নতুন করে পরিচয় করে দিয়েছে। শুধু তাই না এমন অনেক মেগা প্রজেক্ট আছে যা আওয়ামী লীগ সরকার করেছে, যা আমরা আজ থেকে ২০ বছর আগেও চিন্তা করিনি।

 

উপমন্ত্রী বলেন, দেশবিরোধী বিএনপি ও তাদের দোসররা এখনো ষড়যন্ত্র করে চলছে। তবে ষড়যন্ত্র করে লাভ নেই। সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সৈনিকেরা এগিয়ে যাবেই।

 

এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সখিপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবির মোল্যা, সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান মানিক সরকার, সহ-সভাপতি জিতু মিয়া বেপারী, আনোয়ার হোসেন বালা, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি অদুদ বালা, সাধারণ সম্পাদক মফিজ মাদবর।

 

 

#

গিয়াস/পাশা/সায়েম/মোশারফ/আব্বাস/২০২৩/১৯১০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২০৪৭

স্মার্ট বাংলাদেশের আঁতুরঘর হবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

-প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত জাতি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সংকল্পবদ্ধ। স্মার্ট বাংলাদেশের অন্যতম স্তম্ভ স্মার্ট নাগরিক। আর স্মার্ট নাগরিক তৈরির আঁতুরঘর হবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। 

সচিব আজ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 

সচিব বলেন, রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর অল্প কয়েকটি দেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। জাতির পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার কারিগর উন্নত জাতি গঠন করতে হলে প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে। আর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় আধুনিক, বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনের ভিত মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। 

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক ড. আবুল কালাম আজাদ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক দিলীপ বণিক প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

#

 

মাহবুবুর/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৮৪০ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২০৪৬

 

রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মানববন্ধনে তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর):

আজ রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে রাজনীতির নামে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সাংবাদিকদের মানববন্ধনে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

‘মিডিয়া ফর ডিভেলপমেন্ট এন্ড পিস’ সংগঠনের ব্যানারে ‘রাজনীতির নামে জ্বালাও-পোড়াও নাশকতা বন্ধ করো, নির্বাচনই সরকার পরিবর্তনের একমাত্র পথ’ শীর্ষক এ মানববন্ধনে জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ বাদল, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আলম, পত্রিকার সম্পাদকবৃন্দের মধ্যে হেমায়েত উদ্দীন, হেদায়েত উল্লাহ প্রমুখ অংশ নেন। 

 

তথ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনাদের ধন্যবাদ জানাই যে আপনারা আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলছেন, রাস্তায় নেমেছেন। বিএনপি-জামায়াত হরতাল, অবরোধ, সমাবেশের নামে একজন পুলিশ সদস্যকে যেভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে, ড্রাইভার-হেলপারকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, সাংবাদিকদেরকে পিটিয়েছে, যানবাহন জ্বালিয়ে দিয়েছে, পুলিশ হাসপাতালে হামলা চালিয়ে এম্বুলেন্সসহ ১৯টি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, সেগুলো কোনো মুভির নৃশংসতম দৃশ্যপটকেও হার মানিয়েছে। এগুলো রাজনীতিতো নয়ই, অপরাজনীতি বললেও ভুল হবে। রাজনীতির নামে পৃথিবীর কোথাও এ ধরনের নৃশংসতা হয়নি, যেটি বিএনপি-জামায়াত করছে। এরা দেশের শত্রু, সমাজের শত্রু, রাষ্ট্রের শত্রু। আমাদের সবাইকে এদের প্রতিহত করতে হবে।’ 

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘দেশকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, আজকেও হচ্ছে এবং এই ষড়যন্ত্রের সাথে দেশি-বিদেশি চক্র যুক্ত আছে। কিন্তু সমস্ত ষড়যন্ত্রকে উপড়ে ফেলে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে সমস্ত ষড়যন্ত্রকে উপড়ে ফেলে আজকে দেশে নির্বাচনি পরিবেশ তৈরি হয়েছে, উৎসাহ-উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে, জনগণের ব্যাপক অংশগ্রহণে দেশে একটি সুন্দর নির্বাচন আমরা উপহার দিতে পারব।’ 

 

সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘সাংবাদিক ভাই-বোনদের অনুরোধ জানাবো আপনারা জনগণের পাশে আগেও ছিলেন, এখনো আছেন, আজকে যেভাবে মুখ খুলেছেন, ভবিষ্যতেও এমনই থাকবেন। আর যারা জনগণ ও গাড়ি-ঘোড়ার ওপর হামলা চালায়, পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে, তাদেরকে খুঁজে বের করে সমূলে উৎপাটন না করা পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না।’

 

#

 

আকরাম/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২৩/১৭১৬ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২০৪৫

 

 

ধ্বংসাত্মক রাজনীতি নির্মূল করে একটি মানবিক রাষ্ট্র গঠনই বিজয় দিবসের প্রত্যয়

             --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর):

বাংলাদেশকে একটি মানবিক ও সামাজিক কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলা এবং দেশ থেকে নেতিবাচক, ধ্বংসাত্মক রাজনীতি চিরতরে নির্মূল করাকে বিজয় দিবসের প্রত্যয় হিসেবে বর্ণনা করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

আজ রাজধানীর কাকরাইলে তথ্য ভবন মিলনায়তনে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর (ডিএফপি) আয়োজিত ‘বিজয়ের ৫২ বছর’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ কথা বলেন। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন। ডিএফপি’র মহাপরিচালক স. ম. গোলাম কিবরিয়ার সভাপতিত্বে অতিরিক্ত সচিব মোঃ ফারুক আহমেদ, বিটিভি’র মহাপরিচালক ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ এবং গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ নিজামূল কবীর আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

জাতিগত উন্নয়নের জন্য শুধু বস্তুগত নয় মানুষের আত্মিক উন্নয়নও অত্যন্ত প্রয়োজন উল্লেখ করে ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমরা অর্থনৈতিকভাবে এখন আর দরিদ্র নই তবু অনেকের চেয়ে পিছিয়ে। কিন্তু সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধন, মূল্যবোধে আমরা অনেকের চেয়ে এগিয়ে। পাশাপশি প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা একটি সামাজিক রাষ্ট্র গঠন করার লক্ষ্যেই বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী পরিত্যক্তা ভাতা, দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতাসহ নানা ধরনের ভাতা চালু করেছেন। এভাবে দেশকে আমরা একটি মানবিক, সামাজিক কল্যাণ রাষ্ট্রে রূপান্তর করতে চাই, যেখানে সমস্ত আর্ত-পীড়িত, দরিদ্রদের দায়িত্ব রাষ্ট্র গ্রহণ করবে।’

সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ সমস্ত প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে চলছে। এখন জিডিপিতে আমরা বিশ্বের ৩৫তম আর পিপিপিতে ৩১তম অর্থনীতির দেশ। ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ ২৫ কিংবা ২৭তম অর্থনীতির দেশে রূপান্তরিত হবে। এই উন্নয়ন অগ্রগতি আমরা আরো বহুদূর এগিয়ে নিতে পারতাম যদি দেশে ধ্বংসাত্মক, নেতিবাচক, গুজব ছড়ানোর রাজনীতি না থাকতো, কারণ এগুলো দেশের অগ্রগতিকে শ্লথ করেছে। আজকে রাজনীতির নামে মানুষ, গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো হচ্ছে, ট্রেন লাইন কেটে ফেলা হচ্ছে, ট্রেনে অগ্নিসংযোগ করা হচ্ছে। এগুলো কোনো রাজনৈতিক কর্মকান্ড নয়, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড।’ 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘রাজনীতির নামে এই সন্ত্রাস আমাদের উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে এবং করছে। সুতরাং দেশকে যদি স্বপ্নের ঠিকানায় নিয়ে যেতে হয় তাহলে রাজনীতির নামে এই সন্ত্রাস চিরদিনের জন্য বন্ধ করতে হবে। আমরা সেটি বন্ধ করতে বদ্ধপরিকর। সুতরাং আজকে বিজয় দিবসে আমাদের প্রত্যেকের শপথ হওয়া প্রয়োজন এই নেতিবাচক, ধ্বংসাত্মক রাজনীতিকে চিরতরে দেশ থেকে নির্মূল করতে হবে।’ 

অনুষ্ঠানের শুরুতে ডিএফপি নির্মিত ‘অপরাজেয় বাংলাদেশ’ গীতিনাট্য চলচ্ছবি প্রদর্শন এবং আলোচনা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। 

এর আগে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের পুরনো ভবনের দু’টি তলা সংস্কার করে একটি স্যুটিং ফ্লোর এবং ভবনের সামনে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাভিত্তিক আলোকচিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার। 

#

 

আকরাম/পাশা/সায়েম/শফি/মোশারফ/রেজাউল/২০২৩/১৭১০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২০৪৪ 

১১৭৭টি আইন নিয়ে বাংলাদেশ কোড প্রকাশ

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

চলতি ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে প্রচলিত আইনের মোট সংখ্যা এক হাজার ২০০টি। এর মধ্যে চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকা ১ হাজার ১৭৭টি প্রচলিত আইন যুক্ত করে ‘বাংলাদেশ কোড’ এবং ‘বাংলাদেশ কোড-এর সূচিপত্র’ শীর্ষক গ্রন্থ প্রকাশ করেছে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ।

লাল-সবুজের প্রচ্ছদে ‘বাংলাদেশ কোড’ এবার ৪৭ খণ্ডে প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রচলিত সব আইন নিয়ে সর্বশেষ ২০১৬ সালে ৪২ খণ্ডে বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হয়েছিল। এবার প্রকাশিত বাংলাদেশ কোডে চলতি বছর ৩১ মার্চ পর্যন্ত হওয়া ১ হাজার ১৭৭টি প্রচলিত আইন যুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ লজ (রিভিশন অ্যান্ড ডিক্লেয়ারেশন) অ্যাক্ট-১৯৭৩ এর ৬ ধারা অনুযায়ী দেশে প্রচলিত সব আইনসমূহ একত্রিত করে বই আকারে প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এই বইটিই ‘বাংলাদেশ কোড’। এই আইনি বাধ্যবাধকতা প্রতিপালনে গত বছরের সেপ্টেম্বরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এযাবৎকালের সব প্রচলিত আইন একত্রিত করে হালনাগাদ বাংলাদেশ কোড প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল।

প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালে প্রথম বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে ওই বছর ১১ খণ্ডে প্রকাশ করা ওই বইয়ে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত প্রচলিত আইনসমূহ ছিল। এরপর ২০০৬ সালে ৩৮ খণ্ডে এবং ২০১৬ সালে ৪২ খণ্ডে প্রকাশ করা হয়েছিল বাংলাদেশ কোড। স্বাধীনতার পর এবারই প্রথম প্রচলিত সব আইন হালনাগাদসহ বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হচ্ছে।

#

রেজাউল/পাশা/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/শামীম/২০২৩/১৬৩৫ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২০৪৩ 

‘বিজয় দিবস ২০২৩’ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে আলোচনা সভা

 

ঢাকা, ২ পৌষ (১৭ ডিসেম্বর) :

‘মহান বিজয় দিবস ২০২৩’ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে আজ এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে বাংলাদ

2023-12-17-16-17-3254d02f9dd2f7cd3b295ca53c8333d7.docx 2023-12-17-16-17-3254d02f9dd2f7cd3b295ca53c8333d7.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon