Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 04.10.2017

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৭০

আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা
প্রদান জোরদারের জন্য সমন্বয় কমিটি করতে হবে
                                              -- সেতুমন্ত্রী
 
কক্সবাজার, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদান জোরদারকরণের জন্য সমন্বয় কমিটি করতে হবে।

তিনি আজ কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দেশি-বিদেশি এনজিওদের সাথে আয়োজিত সমন্বয়  সভায় একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, ক্যাম্প এলাকায় ত্রাণকাজে নিয়োজিত কোন প্রতিনিধি পরিচয়পত্র ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে না। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয় করে এনজিওরা কাজ করবে।

জেলা প্রশাসক মোঃ আলী হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় সাইমুম সারোয়ার কমল এমপি, আশিকউল্লা রফিক এমপি খোরশেদআরা হক এমপি, সেনা প্রতিনিধি, জেলা আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ,  দেশি-বিদেশি এনজিও প্রতিনিধি, বিজিবি প্রতিনিধিসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

বশার/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২২৩০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২৫৬৯

আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

     উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে আজ ৪৯ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রদত্ত ৬৪ ট্রাকের মাধ্যমে ২০৮ মেট্রিক টন ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। প্রাপ্ত ও বিতরণকৃত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৮ হাজার ৪ শত ২৫ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৭ হাজার ৬ শত ৬০ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ৪ হাজার ৪ শত ৫০ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ১ হাজার ৩ শত ৫০ প্যাকেট ঔষধ, ৩ হাজার ৫ শত ৫০ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী।

#

সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৫০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২৫৬৮

আশ্রিত মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৩টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর এ নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।

আজ কুতুপালং ক্যাম্পে ১ হাজার ৫ শত ৭৯ জন পুরুষ, ৬ শত ৫৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ৩৮ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ১ হাজার ৩ শত ২৫ জন পুরুষ, ১ হাজার ৫ শত ৬৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৮ শত ৯৪ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৬২ জন পুরুষ, ৫ শত ৭৭ জন নারী মিলে ১ হাজার ৭ শত ৩৯ জন এবং পুরোদিনে ৩টি কেন্দ্রে মোট ৬ হাজার ৮ শত ৭১ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।

এ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৬৭ হাজার ৮ শত ২১ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।

#

সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৪৫ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৫৬৭

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে  বাংলাদেশ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে 
                                    --- এলজিআরডি মন্ত্রী
                                      
কক্সবাজার, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে এদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের পাশে সরকার, বিভিন্ন সংস্থা এবং এদেশের জনগণ যেভাবে দাঁড়িয়েছে তা বিশ্ববাসীর জন্য নতুন এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
আজ কক্সবাজার সার্কিট হাউজে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী জানান, রোহিঙ্গাদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণে কোনো বিশৃঙ্খলা হচ্ছে না। ইতোমধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্য দুই হাজার একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তবে এই জায়গায় তাদের স্থান সংকুলান হবে না। এজন্য আরও চার হাজার একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। তিনি আরো বলেন, দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার কোনো রাস্তা ছিল না। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে অল্প কয়েকদিনে ১০টি রাস্তা তৈরি করে দিয়েছে। এতে ত্রাণ নিয়ে যেতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না।
কক্সবাজারের মেয়র মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী শ্যামা প্রসাদ অধিকারী ও অতিরিক্ত সচিব নাসরিন আকতার এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৫৬৬

কৃষি খাসজমি জালিয়াতচক্রের হাত থেকে উদ্ধার করতে হবে
                                                  --- ভূমিমন্ত্রী
                                      
ঢাকা, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, জালিয়াতচক্র যতই শক্তিশালী হোক, কৃষি খাসজমি উদ্ধার করে প্রকৃত ভূমিহীন ও গৃহহীনদের মাঝে সঠিকভাবে বন্দোবস্ত প্রদান করতে হবে। ভূমি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীদেরকে সকল ভয়ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে রাষ্ট্রীয় কাজ পরিচালনা করতে হবে।
ভূমিমন্ত্রী আজ তাঁর মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতীয় কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কমিটির ৩৩তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, সারাদেশের জনগণ এখন সহজেই নামজারি, জমাভাগ, ভূমি উন্নয়ন কর, জমির নকশা ডিজিটাল পদ্ধতিতে সম্পন্ন করতে পারছে। দেশের জীর্ণ ভূমি অফিসগুলোর অবকাঠামো আধুনিকায়ন চলছে। কৃষি, অকৃষি, জলাভূমি, বনভূমি, পাহাড়, শিল্পাঞ্চলে ভাগ করে ল্যান্ড জোনিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে গৃহহীনদের জন্য খাসজমিতে ঘর নির্মাণ করে তাদের পুনর্বাসন ও ভূমিহীনদের খাসজমি প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। 
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী কৃষি খাসজমি বরাদ্দ সম্পর্কে নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণ, কৃষি খাসজমি বরাদ্দ ও ব্যবস্থাপনার অগ্রগতি মূল্যায়ন এবং কৃষি খাসজমি চিহ্নিত ও বরাদ্দ সংক্রান্ত বিভিন্ন অঞ্চলে উদ্ভূত সমস্যা সমাধানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। সারাদেশে ২০১৪ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৮৪ হাজার ৭৩টি ভূমিহীন পরিবারকে ৪১ হাজার ৭০৫ একর কৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদান করা হয়েছে। 
ভূমিমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন, সংসদ সদস্য মোঃ হাবিবর রহমান ও মোঃ আবু জাহির, ভূমিসচিব আবদুল জলিল, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মোহাম্মদ জহুরুল হক, ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান (সচিব) মাহফুজুর রহমান, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত সচিব) আবদুল হান্নান, ৭ বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারগণসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫৫ঘণ্টা 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                           নম্বর : ২৫৬৪ 
 
গুণগতমান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ে প্রকল্পের কাজ সম্পন্নের তাগিদ নৌমন্ত্রীর
 
ঢাকা, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) : 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এর আওতাধীন সংস্থাসমূহের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে (২০১৭-১৮) ৩৫টি প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ করছে। এর মধ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ২৫ টি প্রকল্প এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্প ১০টি। এর মধ্যে এডিপিভুক্ত ২৫টি প্রকল্পের জন্য ২১৫৫ কোটি এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ১০টি প্রকল্পের জন্য ৬৫১ কোটি ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নের অগ্রগতি সংক্রান্ত এক সভায় এসব তথ্য জানানো হয়।
মন্ত্রী গুণগতমান বজায় রেখে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। তিনি গত অর্থবছরের চেয়ে চলতি বছরের অগ্রগতি আরো ভাল করতে সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহ্বান জানান। 
 
শাজাহান খান প্রকল্পগুলো দৃশ্যমান করতে প্রকল্প পরিচালকদের প্রতি ১৫ দিন অন্তর প্রকল্প এলাকা পরিদর্শনের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত করতে সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে।
 
সভায় জানানো হয়, এডিপির ২৫টি প্রকল্পের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র ১০টি, বিআইডব্লিউটিসি’র দু’টি, মংলাবন্দর কর্তৃপক্ষের ৩টি, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের ৫টি, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের দু’টি, মন্ত্রণালয়ের একটি, পায়রাবন্দর কর্তৃপক্ষের একটি, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) একটি এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়নে ১০টি প্রকল্পের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র একটি, বিআইডব্লিউটিসি’র ৪টি, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের ৪টি ও বিএসসির একটি প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সামাদসহ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন সংস্থার প্রধানগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                            নম্বর : ২৫৬৩
 
বিআইডব্লিউটিসি জ্বালানি তেল সরবরাহ পর্যবেক্ষণের পোর্টেবল ফ্লো মিটার ব্যবহার করবে
 
ঢাকা, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) নৌযানসমূহে জ্বালানি তেল সরবরাহ আধুনিকীকরণ এবং প্রতিটি অঞ্চলে জ্বালানি তেল সরবরাহ নিখুঁতভাবে পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে ডিজিটাল আল্ট্রাসনিক পোর্টেবল ফ্লো মিটার ব্যবহার করা হবে। 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত বিআইডব্লিউটিসির নৌযানসমূহে জ্বালানি তেল সরবরাহ প্রক্রিয়া অধিকতর স্বচ্ছ, যৌক্তিক, আইনানুগ ও আধুনিকীকরণ সংক্রান্ত সভায় এতথ্য জানানো হয়। 
 
বৈঠকে জানানো হয়, পাটুরিয়া ও মাওয়া অঞ্চলে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় স্থানীয়ভাবে জ্বালানি তেল ক্রয়ের লক্ষ্যে তিন লাখ লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন দু’টি অয়েল ট্যাংকার এবং চট্টগ্রাম, ভোলা, চাঁদপুর ও লাহারহাট অঞ্চলে সংস্থার নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় স্থায়ীভাবে সরাসরি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের (বিপিসি) ডিপো থেকে জ্বালানি তেল ক্রয়ের সুবিধার্থে প্রতিটি নয় হাজার লিটার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন চারটি ট্যাংকলড়ি ক্রয় করা হবে।
 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান  ড. প্রকৌশলী জ্ঞান রঞ্জন শীল, পরিচালক প্রণয় কান্তি বিশ্বাস বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৩০ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                             নম্বর : ২৫৬১
 
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের পাশে দাঁড়ান
                         - নৌমন্ত্রী
ঢাকা, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :
 
নির্যাতিত নিপীড়িত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সরকার আশ্রয় দিয়েছে। তাদের খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করছে। সরকারের পাশাপাশি দলমত নির্বিশেষে সকলে রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ান। 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ‘গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ইমার্জেন্সি সলিডারিটি ফান্ড ফর রোহিঙ্গা’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ আহ্বান জানান। জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। 
 
জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য শিরীন আক্তার, গার্মেন্টস শ্রমিক নেতা সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ, তৌহিদুর রহমান, মোস্তফা কামাল ও দেলোয়ার হোসেন। 
 
শাজাহান খান বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের আশ্রয় দিয়ে সরকার প্রশংসিত হয়েছে। জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে পাঁচদফা দাবি উপস্থাপনের পর মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বেড়েছে। তিনি বলেন, মায়ানমারের মন্ত্রী বাংলাদেশে সফরে এসে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং তাদেরকে ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে ওয়াকির্ং গ্রুপ গঠন করা হয়েছে। 
#
 
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                      নম্বর : ২৫৬০
 
কুতুপালং ক্যাম্পকে ২০টি ব্লকে ভাগ, প্রত্যেক ব্লকে প্রশাসনিক ও পরিসেবা ইউনিট
                                                                                                                                                              - ত্রাণমন্ত্রী
কক্সবাজার, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) :
কুতুপালং ক্যাম্পকে ২০টি ব্লকে ভাগ করে প্রতিটি ব্লকের জন্য একটি  প্রশাসনিক ও পরিসেবা ইউনিট ও একটি গোডাউন স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এর ফলে সকল ধরনের সেবা প্রদান সহজতর হবে বলে মনে করছেন স্থানীয় প্রশাসন।
 
আজ কক্সবাজার সার্কিট হাউজে মায়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা নাগরিকদের মানবিক সহায়তা কার্যক্রম সমন্বয় বিষয়ক এক সভায় এতথ্য জানানো হয়। 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মকর্তাদের সার্বিক কার্যাবলি নিয়ে আলোচনা করেন। সভায় সংসদ সদস্য আসিকুল্লাহ রফিক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণসচিব মো. শাহ্ কামাল, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার আবুল কালাম, মন্ত্রণালয়ের ঊর্র্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন দপ্তর প্রধানগণ, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি ও আনসারের ঊর্র্ধ্বতন কর্মকর্তা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
 
সভায় জানানো হয়, ৪ লাখ ২০ হাজার লোক ধরা সম্ভব এ ধরনের প্রথমে ৮৪ হাজার শেড নির্মাণের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছিল। ইতোমধ্যে ৭০ হাজারের অধিক শেড নির্মাণ করা হয়েছে। বর্তমানে রোহিঙ্গাদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সাময়িকভাবে ১ লাখ ৫০ হাজার শেড নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়, যা দেশি বিদেশি এনজিওদের সহায়তায় দ্রুত নির্মাণ শেষ করা হবে। কুতুপালং ক্যাম্পে নতুন ফায়ার সার্ভিসের ইউনিট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়। অতি দ্রুত এটি নির্মাণ করা হবে বলে ফায়ার সার্ভিসের স্থানীয় উপপরিচালক সভাকে অবহিত করেন।
 
কুতুপালং ক্যাম্পের বাইরে যেসব ক্যাম্পে রোহিঙ্গারা থাকছেন ক্রমান্বয়ে তা গুটিয়ে একই ক্যাম্পে সবাইকে রাখা হবে বলে সভায় জানানো হয়। ইতোমধ্যে ক্যাম্পের বাইরে পাহাড়ি এলাকায় গিয়ে যেসব রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছেন তাদের ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু হয়েছে বলে কক্সবাজার শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কেন্দ্রের কমিশনার আবুল কালাম সভাকে অবহিত করেন।
সভায় আরো জানানো হয়, ক্যাম্প এলাকায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৮ কিলোমিটার ও এলজিইডি 
 
৯ কিলোমিটার নতুন রাস্তা নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিচ্ছে। প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৪টি গোডাউন নির্মাণের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে ৫টি গোডাউন নির্মিত হয়েছে। বাকি ৯টির নির্মাণ কাজ এ সপ্তাহে শেষ হবে। 
 
খাদ্য সরবরাহ প্রসঙ্গে সভায় জানানো হয় বিশ্ব খাদ্য সংস্থা ৫ লাখ ২০ হাজার লোকের খাদ্যের সংস্থান করবে। এর বাইরে কেউ বাকি থাকলে দেশি-বিদেশি সংস্থা থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ থেকে তাদের খাদ্য সরবরাহ করা হবে। 
 
স্বাস্থ্য পরিসেবা সম্পর্কে সভায় জানানো হয় ইতোমধ্যে সরকারিভাবে ক্যাম্পে ৩৬টি কমিউনিটি হাসপাতাল ইউনিট করা হয়েছে। এছাড়া ৩ হাজার ৫০০ ল্যাট্রিন স্থাপন করা হয়েছে। আরও ১৭ হাজার ৫শ’ ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ এগিয়ে চলছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ১ হাজার ৯শ’ স্যানিটারি টয়লেট, ১৫২৮টি টিউবওয়েল স্থাপন করেছে। এছাড়াও ১৪টি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও ৭টি ওয়াটার ট্রাকের মাধ্যমে খাবারের পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। 
 
বর্ধিত ক্যাম্প এলাকা আলোকিত রাখতে ৯ কিলোমিটার নতুন বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে বলে সভায় জানানো হয়। প্রত্যেক খুঁটিতে স্ট্রিট ল্যাম্প লাগানো হবে। ইতোমধ্যে ৬১ হাজার লোকের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে এবং প্রতিদিন গড়পড়তা ৭-৮ হাজার লোকের রেজিস্ট্রেশন হচ্ছে বলে সভায় জানানো হয়। ক্যাম্পের ভিতর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নতুন পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং পর্যাপ্ত আনসার সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে স্থানীয় প্রশাসন সভাকে অবহিত করেন।
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/সুবর্ণা/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                           নম্বর : ২৫৫৯ 
 
মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ
ঢাকা, ১৯ আশ্বিন (৪ অক্টোবর) : 
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিন্হার অসুস্থতাজনিত ছুটি ভোগকালীন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, আপিল বিভাগের প্রবীণ বিচারক বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের মহামান্য রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিন্হার শারীরিক অসুস্থতার কারণে ৩ অক্টোবর হতে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ত্রিশ দিনের ছুটি মঞ্জুর করেন।
একই প্রজ্ঞাপনে প্রবীণ বিচারক বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞাকে প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব দেয়া হয়।
 
#
মাহবুবার/অনসূয়া/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৩২০ ঘণ্টা
Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon