তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৬০৫

 

নারী চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে প্রকল্প গ্রহণ করবে সরকার

                                          

ঢাকা, ৬ আশ্বিন (২১  সেপ্টেম্বর) :

 

টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে অবশ্যই বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প চা খাতে কর্মরত নারী শ্রমিকদের বিদ্যমান বিভিন্ন সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটাতে হবে। জাতিসংঘের চারটি উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার সাথে যৌথ উদ্যোগে সরকার সিলেট বিভাগের তিনটি জেলার নারী চা শ্রমিকের জীবনমানের উন্নয়ন এবং শ্রমিকদের পরিবারের সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রকল্প গ্রহণ করবে। প্রস্তাবিত প্রকল্পের মেয়াদ ধরা হয়েছে দুই বছর এবং প্রস্তাবিত খরচ ২০ লাখ মার্কিন ডলার।

 

আজ ঢাকায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদ এসব তথ্য জানান।

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আলী আজম বলেন, সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে শোভন কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে সারা দেশে কাজ করে যাচ্ছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এর আওতাধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের জেলা কার্যালয়ের সহযোগিতায় চা শ্রমিকদের সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

 

অনুষ্ঠানে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায় বলেন, ‘চা বাগানের শ্রমিকদের বিশেষত মহিলা শ্রমিকদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ প্রকল্প গৃহীত হলে চা শিল্পের এ সকল সমস্যা নিরসন সহজ হবে, শ্রমিকরা এ সকল সমস্যা থেকে মুক্তি লাভ করবে।’

 

          শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে সচিবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় সরকারের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার পদস্থ কর্মকর্তা, আইএলও’র কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিয়াইনেন-সহ জাতিসংঘের চারটি অঙ্গসংস্থা এবং কয়েকটি বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন।

 

#

 

আকতার/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৬০৪

শেখ হাসিনা বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের নির্মাতা

                                           -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ আশ্বিন (২১ সেপ্টেম্বর) :

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের নতুন ইতিহাসের নির্মাতা। তিনি শান্তি, গণতন্ত্র, স্বাস্থ্য ও শিশু মৃত্যুর হার হ্রাস, তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নয়ন ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার জন্য ভূষিত হয়েছেন মর্যাদাপূর্ণ অসংখ্য পদক, পুরস্কার আর স্বীকৃতিতে।

          আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপন উপলক্ষে জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে  সূচিশিল্প প্রদর্শনী ও আলোচনা সভায় কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য শুধু উন্নত দেশ গঠন করা নয়, উন্নত জাতিও গঠন করা উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী  বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিই যথেষ্ট নয়, প্রতিটি মানুষকে দেশপ্রেম, মানবিক মূল্যবোধ, মেধা ও মননেও সমৃদ্ধ হতে হবে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বুকে ধারন করতে হবে।

          হাসুমণির পাঠশালা আয়োজিত প্রদর্শনীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টে নিহতদের ছবি প্রদর্শিত হয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী-সহ দেশ-বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের ছবিও স্থান পায়।

          প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান ও নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাসুমণির পাঠশালার সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য মারুফা আক্তার পপি।

          ১০ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে।

#

গিয়াস/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৯১৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৬০৩

 

নদী রক্ষার পদক্ষেপকে সরকার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে

-- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ আশ্বিন (২১ সেপ্টেম্বর) :

                  নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, নদী রক্ষার পদক্ষেপকে সরকার চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছে। সারা দেশে নদী উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।

                  প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় জাদুঘর প্রাঙ্গণে ‘বিশ্ব নদী দিবস’ উদ্যাপন উপলক্ষে নদীর জন্য পদযাত্রা শুরুর পূর্বে এক সমাবেশে এসব কথা বলেন।

                  জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কলামিস্ট ও গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ, পরিবেশবিদ মিহির বিশ্বাস।

                  প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনীতি ও নদীকে ধ্বংস করার জন্য প্রতিক্রিয়াশীলরা বসে নেই, তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, নদী রক্ষায় বর্তমান সরকারের পদক্ষেপের সাথে দেশের সাধারণ মানুষ, নাগরিক সমাজ রয়েছে, গণমাধ্যম ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করছে।

                  বাংলাদেশে নদী রক্ষায় নিবেদিত ৭০টির বেশি পরিবেশবিদ সংগঠন, উদ্যোক্তা ও আন্দোলনকারীগণ সমাবেশ ও পদযাত্রার আয়োজন করে।

#

জাহাঙ্গীর/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩৬০২

 

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ

                                            -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 মনোহরগঞ্জ (কুমিল্লা), ৬ আশ্বিন (২১ সেপ্টেম্বর) :

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা নতুন প্রজন্মের জন্য উন্নত বাংলাদেশ ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে কাজ করছেন।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন এবং সর্বস্তরের জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার গরিব ও বঞ্চিত মানুষের কল্যাণে বিভিন্ন প্রকার ভাতা চালু করেছে। দেশের উন্নয়নের এ ধারা বজায় রাখতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

মনোহরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাস্টার আবদুল কাইয়ুম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য দেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক আবুল ফজল মীর, কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার সৈয়দ নুরুল ইসলাম বাবলু প্রমুখ।

#

হাসান/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ৩৬০১

বেসরকারি খাতেও পেনশন চালুর পরিকল্পনা সরকারের

                                                    -- তথ্যমন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ৬ আশ্বিন (২১ সেপ্টেম্বর) :

            সরকারি খাতের মতো বেসরকারি খাতেও পেনশন চালু করার পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

            আজ চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে দ্য সিনিয়র সিটিজেন্স সোসাইটির সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে মন্ত্রী একথা জানান।

            প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, আমাদের পরিকল্পনা আছে সর্বক্ষেত্রে পেনশন চালু করা। এখন তো শুধু সরকারি ক্ষেত্রে পেনশন চালু আছে। কিন্তু ইউরোপের যে দেশগুলো সামাজিক কল্যাণমূলক দেশ, সেখানে সব ক্ষেত্রে পেনশন চালু আছে। বেসরকারি উদ্যোক্তাকেও তার কর্মীর জন্য টাকা দিতে হয়। অর্থাৎ সব মানুষ পেনশন স্কিমের আওতায়। 

            ৬৫ বছরের বেশি নাগরিকরা যাতে বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা পান সেই লক্ষ্যে  উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, আমার স্পষ্ট মনে আছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বয়স যেদিন ৬০ বছর পূর্ণ হয়েছে, তিনি বললেন, আমার এখন ৬০ বছর, আমি বুড়ো হয়ে গেছি। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশের দুস্থ প্রবীণ নাগরিকদের কথা মাথায় রেখেই বয়স্ক ভাতা চালু করেছেন। প্রতিবছর বয়স্ক ভাতার পরিধি ও পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে।  

            প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা হচ্ছে বাংলাদেশ একটি সামাজিক কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হবে, মানবিক রাষ্ট্র হবে। আমরা বাংলাদেশকে উন্নত করার পাশাপাশি একটি সামাজিক কল্যাণমুখী রাষ্ট্র হিসেবে গঠন করতে চাই। উন্নত দেশ গঠন করা আর কল্যাণমুখী মানবিক রাষ্ট্র গঠন করার মধ্যে ভিন্নতা আছে। 

            গত সংসদে মা-বাবার ভরণপোষণ সম্পর্কে আইন পাস হয়েছে। কোন সন্তান যদি বাবা-মায়ের প্রতি কর্তব্য পালন না করেন, তাহলে সেই আইন অনুযায়ী বাবা-মা এখন আদালতে যেতে পারেন এবং এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এই আইনে মামলাও হচ্ছে। এই আইনটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার করেছে। 

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে ক্রমাগতভাবে গড় আয়ু বাড়ছে। স্বাধীনতার পর আমাদের গড় আয়ু ছিল ৩৯ বছর। এখন সেটি ৭৩ বছর। ভারতে গড় আয়ু ৭১ বছর, পাকিস্তানে ৬৮ কিংবা ৮৯ বছর। পৃথিবীতে স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছার কারণে এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির কারণে গড় আয়ু বেড়েছে। ধারণা করা হচ্ছে আগামী শতাব্দী নাগাদ পৃথিবীতে মানুষের গড় আয়ু শতক ছাড়িয়ে যাবে।

            এই প্রেক্ষাপটে প্রবীণ নাগরিকদের দেখভাল করা এবং সামগ্রিক পরিকল্পনায় এই বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করা অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন,  আমাদের দেশে প্রতি বছর জনসংখ্যা বাড়ে ২০ থেকে ২২ লাখ। অর্থাৎ প্রতি পাঁচ বছরে এক কোটি মানুষ বাড়ে। আমাদের দেশের লোকসংখ্যা যখন ২২-২৫ কোটিতে গিয়ে দাঁড়াবে তখন এরপর আর জনসংখ্যা বাড়বে না। তখন কিন্তু প্রবীণ নাগরিক বাড়বে। এই প্রেক্ষাপটে ভিশন ২০২১ এর পরিকল্পনায় এই বিষয়গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।

            মন্ত্রী বলেন, আজকে নানা ক্ষেত্রে সামাজিক অবক্ষয় হয়েছে। ছোটবেলায় আমরা গুণীজন ও বাবা-মাকে সম্মান করার যে শিক্ষাগুলো পেয়েছি, এখনকার প্রজন্মের কাছে সেটা সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। বিশ্বব্যাপী একটা অবক্ষয় হয়েছে। আমাদের দেশও সেই অবক্ষয় থেকে মুক্ত থাকেনি। এ অবস্থায় স্কুলে নৈতিক শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন, সেখানে গুরুজনদের প্রতি দায়িত্ব-কর্তব্য কী সেটা শেখানো হবে। পারিবারিকভাবে শিক্ষা দেওয়া প্রয়োজন, পরিবারের গুরুজন বৃদ্ধ হয়ে গেলে সেই শিক্ষা দিলে হবে না। সন্তানের বয়স যখন ১২ বছর তখন থেকে তাকে শিক্ষা দিতে হবে। 

            তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমি শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গেলে সবসময় বলি, আজকে তোমার বাবা-মা তোমাকে আদর-যত্ন করে বড় করছে। তুমি যখন তরুণ-তরুণী বা যুবক-যুবতী হবে তখন তোমার বাবা-মা তোমার সন্তানের মতো। তোমাদেরকে আজকে যে স্নেহে লালন-পালন করছে, তারা যখন বয়স্ক হয়ে যাবে তখন একই স্নেহে লালন-পালন করবে। এই শিক্ষাটা যদি এখন থেকে পরিবারে দেয়া না হয়, স্কুলে দেয়া না হয় তাহলে তাকে তো পরে সেভাবে বুঝানো যাবে না।

            এসব বিষয়ে স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে সিনিয়র সিটিজেন্স সোসাইটি বিতর্ক প্রতিযোগিতা, সেমিনার আয়োজন করতে পারে বলেও মত দেন তথ্যমন্ত্রী।

            দ্য সিনিয়র সিটিজেন্স সোসাইটির সভাপতি ও দৈনিক আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে সম্মানীয় অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৮৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৬০০

 

নদী বন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

                     

ঢাকা, ৬ আশ্বিন (২১ সেপ্টেম্বর) :

 

          ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেই সাথে বৃষ্টি বা বজ্র-সহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদী বন্দরসমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের আজ দুপুর ২টার প্রতিবেদন অনুযায়ী এ তথ্য পাওয়া গেছে।

আজ সকাল ৯ টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাস অনুযায়ী খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়া-সহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্র-সহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।

সব নদ-নদীর পানি বিপদসীমার নিচে রয়েছে।

#

তাসমীন/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৮২০ ঘণ্টা