Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ডিসেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী ৬ ডিসেম্বর ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                                      নম্বর : ৫৭৪৬   

 

বাংলাদেশকে ঐতিহাসিক স্বীকৃতির ৫০ বছর

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

 

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :        

 

          বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে ৬ ডিসেম্বর অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটান ও ভারতের স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের সূচনা হয়েছিল। ডাক অধিদপ্তর এ উপলক্ষ্যে ১০ (দশ) টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট, ১০ (দশ) টাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম, ৫ (পাঁচ) টাকা মূল্যমানের একটি ডাটাকার্ড  অবমুক্ত ও একটি বিশেষ সিলমোহর প্রকাশ করেছে।  

          পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন  আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে স্মারক ডাকটিকিট ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেন এবং ডাটাকার্ড প্রকাশ করেন। এ সময় একটি বিশেষ সিলমোহর  ব্যবহার করা হয়।

          অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ও একই বিভাগের সচিব মোঃ খলিলুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।  ডাক টিকিট অবমুক্তকরণ অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী, ভুটানের রাষ্ট্রদূত রিনচেন কুয়েন্টশিল, সংসদ সদস‌্য অ্যারোমা দত্ত এবং সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের নেতৃবৃন্দ।

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট তুলে ধরে বলেন, ৬ ডিসেম্বরের স্বীকৃতির ফলে  ভারত যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন‌্য সহায়তা করেছে সে বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে উঠে আসে। 

          বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঘটনাবহুল বিভিন্ন তথ‌্য উপস্থাপনা করে বলেন, ভারতের অনেক বীর সেনানীর রক্ত বাংলার এ মাটিতে মিশে আছে। তিনি ভারত বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ককে রক্তের সম্পর্ক হিসেবে উল্লেখ করেন।

          অনুষ্ঠানে সেক্টর কমান্ডার ফোরামের সেক্রেটারি বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস্য অ্যারোমা দত্তসহ সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

          পরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী অতিথিবৃন্দকে ‍মুজিব জন্মশতবর্ষে ডাক অধিদপ্তর প্রকাশিত শত ডাকটিকিটের অ্যালবাম উপহার দেন।

#

 

শেফায়েত/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২১/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৫৭৫৯   

 

২০২৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ট্রান্স ফ্যাট মুক্ত করতে কাজ শুরু হয়েছে

                                                                            ---খাদ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

 

          খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, খাদ্যদ্রব্যে ট্রান্স ফ্যাট নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার কাজ শুরু করেছে। নভেম্বর মাসে একটি প্রবিধানমালা প্রণয়ন করা হয়েছে। ২০২৩ সালের মধ্যে ট্রান্স ফ্যাট মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড নিয়ন্ত্রণ প্রবিধানমালা ২০২১ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

          আজ সন্ধ্যায় ঢাকার প্যানপ্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে খাদ্যদ্রব্যে ট্রান্স ফ্যাটি এসিড নিয়ন্ত্রণ প্রবিধানমালা বাস্তবায়ন শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, অনিরাপদ খাদ্য গ্রহণের ফলে মানুষ নানান রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়, অনেকের অকাল মৃত্যুও ঘটে। ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিসহ হৃদরোগজনিত মৃত্যুঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

 

          সাধন মজুমদার বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় আমরা এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সুপারিশ অনুসরণ করে ট্রান্সফ্যাট নির্মূলে সর্বোত্তম নীতি গ্রহণ করেছি। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ট্রান্সফ্যাট মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার পথে বাংলাদেশ অনেকটা এগিয়ে যাবে।

 

          প্রবিধানমালা যাতে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হয় সে বিষয়ে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। বাস্তবায়নের সাথে সম্পৃক্ত জনবলের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্যাপাসিটি বিল্ডিংয়ের পাশাপাশি জনসচেতনতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন মন্ত্রী।

 

          মন্ত্রী বলেন, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবার জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান অগ্রাধিকার। খাদ্যদ্রব্যে ট্রান্সফ্যাট নির্মূল সংক্রান্ত প্রবিধানমালা নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

 

          জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল কাইউম সরকার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক নাজমা শাহিন এবং গ্লোবাল হেলথ অ্যাডভোকেসি ইনকিউবিটর (জিএইচএআই) এর সাউথ এশিয়া রিজিয়নের পরিচালক বন্দনা শাহ।

 

#

 

কামাল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২২২৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৫৭৫৮   

 

প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে

                                                               ---ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

জামালপুর, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :       

 

            ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন ব্যতীত টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বিষয়ে সরকারের পাশাপাশি সমাজের স্বচ্ছল ব্যক্তি এবং বেসরকারি সাহায্য সংস্থাকে আরও সংবেদনশীল হয়ে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কল্যাণে এগিয়ে আসতে হবে।

            প্রতিমন্ত্রী আজ জামালপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটি আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন এবং ১০০ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করেন।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বোঝা নয়, বরং সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। তাদেরকে সুযোগ করে দেয়া হলে তারাও দেশ ও সমাজের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে।

            প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, দেশের টেকসই তথা প্রকৃত উন্নয়ন এর লক্ষ্যে সরকার প্রতিবন্ধীসহ প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কল্যাণে বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তা ও দারিদ্র্য বিমোচন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, সমাজের বঞ্চিত এবং পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতি বিশেষভাবে দৃষ্টি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিভিন্ন ভাতা, অনুদান, খাদ্য সহায়তা, স্বল্প সুদে ঋণ, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ করে মানবসম্পদ হিসেবে তৈরি করছেন। এর ফলে বাংলাদেশের সামাজিক ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন সাধিত হচ্ছে।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্যই নয়, বরং নদী ভাঙন, বন্যা ইত্যাদি প্রাকৃতিক কারণে অনুন্নত জনপদ ও অঞ্চলের মানুষের কল্যাণে বিশেষ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছেন।

            প্রতিমন্ত্রী এসময় দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটি এর উদ্যোগের প্রশংসা করেন।

            জামালপুর জেলা প্রশাসক মুর্শেদা জামান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন জামালপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহাম্মেদ চৌধুরী, জামালপুর জেলার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক দিলরুবা আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহিদুর রহমান, জামালপুর জেলার সমাজসেবা কার্যালয়ের উপপরিচালক রাজু আহমেদ, দোস্ত এইড বাংলাদেশ সোসাইটি এর সভাপতি মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী প্রমুখ।

            এরপর বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে জামালপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন উন্নয়ন সংঘ এবং বাণিজ্যিক সংগঠন বিএসআরএম এর উদ্যোগে হিজড়া জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন।

             

#

 

আনোয়ার/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২২০৩ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৫৭৫৭   

 

জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সি এম তোফায়েল সামির মৃত্যুতে পরিবেশমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

          বিশিষ্ট ব্যাংকার, সমাজসেবক ও সিলেটবাসীর প্রাচীন সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সি এম তোফায়েল সামি এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু  পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন।

          আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

          শোকবার্তায় পরিবেশমন্ত্রী জানান, উচ্চশিক্ষিত ও রুচিশীল সি এম তোফায়েল সামি জালালাবাদ এসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবে বিভিন্ন সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন। সিলেটবাসীর সার্বিক কল্যাণে তিনি ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ। সদালাপী এবং সজ্জন তোফায়েল সামির মৃত্যু সিলেটবাসীর জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।

          উল্লেখ্য, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা সি এম শফি সামির ভাই সিএম তোফায়েল সামি।

 

#

 

দীপংকর/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২১৩৯ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর: ৫৭৫৬

যশোরে ‘পথে পথে বিজয়’ শিরোনামে আঞ্চলিক বীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

            মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদ্‌যাপনের অংশ হিসেবে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘পথে পথে বিজয়’ শিরোনামে আঞ্চলিক বীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ আজ যশোরে অনুষ্ঠিত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

            প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী বলেন, মহান স্বাধীনতা বাঙালি জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ মর্যাদা প্রদর্শন এবং সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। অসচ্ছল বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীরনিবাস নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।

            তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং জেলা-উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া, সারাদেশে বধ্যভূমি সংরক্ষণ এবং সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর একই ডিজাইনে নির্মাণের   কাজও চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান। এ সময় মন্ত্রী নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে নিজেদের যোগ্য করে তুলতে আহ্বান জানান।

            বিজয়ের গল্পগুলো রোমন্থন করার উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠানের এক অংশে আগত বীর মুক্তিযোদ্ধারা তাদের সংগ্রামের দিনগুলোর স্মৃতিচারণা করেন। পাশাপাশি মহাসমাবেশে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। ‘পথে পথে বিজয়’ শিরোনামে একটি দেশাত্মবোধক মৌলিক গান পরিবেশিত হয়। এরপর সুধীজন সম্মাননা, সংবর্ধনা, পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

            উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে উদযাপনের জন্য গঠিত মন্ত্রিসভা কমিটি ৫০টি জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এরমধ্যে একটি কর্মসূচি হলো ‘পথে পথে বিজয়' শিরোনামে দেশের বিভিন্ন স্থানে শত্রুমুক্ত হবার দিনে আঞ্চলিক মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ।

            আগামী ৭ ডিসেম্বর গোপালগঞ্জে, কুমিল্লায় ৮ ডিসেম্বর, জামালপুরে ১০ ডিসেম্বর, কক্সবাজারে ১২ ডিসেম্বর এবং সিলেটে ১৫ ডিসেম্বর আঞ্চলিক মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি অঞ্চলেই সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। দিনব্যাপী আয়োজিত অনুষ্ঠানে পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ অন্যান্য শ্রেণি পেশার মানুষ অংশ নেবেন।  

            স্থানীয় পর্যায়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানানো ও তাঁদের সম্মান প্রদর্শন করা, যুদ্ধের অসাধারণ গল্পগুলো উপভোগ করা, তরুণদের যুদ্ধের ইতিহাসের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। সবাইকে এই বিজয় দিবসের বিশালতা উপলব্ধি করানো এবং মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী দেশব্যাপী উদ্‌যাপন করার লক্ষ্যে এই আয়োজন।

            যশোর জেলা প্রশাসক মোঃ তমিজুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য নাহিদ ইজহার খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, যশোর পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দারসহ স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

            এর আগে মন্ত্রী যশোরে প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এবং শহিদ কর্নেল নাজমুল হুদা বীর বিক্রম এর নামে নির্মিত সড়ক উদ্বোধন করেন। 

#

মারুফ/পাশা/রাহাত/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮৫৮  ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ৫৭৫৫

জয়িতার পণ্য আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানির ব্যবস্থা করতে হবে

                                                                            -- পরিকল্পনা মন্ত্রী

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

            পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, জয়িতা ফাউন্ডেশন একটি আধুনিক ধারণা। সংগঠনটি ভবিষ্যতে বিগত সময়ের চেয়েও বেশি সাফল্য লাভ করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, জয়িতার পণ্যগুলোর মানোন্নয়ন করে আন্তর্জাতিক বাজারে জয়িতার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা নারী উদ্যোক্তাদের তৈরি পণ্যের বাজারজাত করতে হবে।

            মন্ত্রী আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিত জয়িতা ফাউন্ডেশনের ১০ম বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

             মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব মোঃ সায়েদুল ইসলাম ও সাবেক সিনিয়র সচিব কাজী রওশন আক্তার। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জয়িতা ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফরোজা খান।

            জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, জয়িতা ফাউন্ডেশন নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। নারীদের স্বাবলম্বী  করে গড়ে তুলে তাদেরকে সম্মানজনক অবস্থান নিয়ে আসতে এই ফাউন্ডেশনকে আরো উদ্যোগী হতে হবে।

            সভাপতির বক্তব্যে মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

১ ডিসেম্বর ‘জয়িতা টাওয়ার’ নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেছেন। যা হবে দেশের নারী উদ্যোক্তাদের স্থায়ী ঠিকানা। বারোতলা বিশিষ্ট ‘জয়িতা টাওয়ার’ এর অবকাঠামোগত সুবিধা নারী উদ্যোক্তাদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি  করবে। তিনি বলেন, জয়িতার কার্যক্রম দেশব্যাপী নারী উদ্যোক্তাদের তৈরিপণ্য বিপণন ও একটা ব্রান্ডিং সৃষ্টি করছে। যা দেশের সকল প্রান্তের নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

            উল্লেখ্য, দুই দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানে ছিল পঁয়ত্রিশ জন জয়িতা নারী উদ্যোক্তাদের তৈরিপোশাক ও খাদ্য সামগ্রীর সাতান্নটা স্টল।

#

আলমগীর/পাশা/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৯১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর:৫৭৫৪

 

‍‍‍ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :


          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমানের সাথে আজ ঢাকায় সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত Nathalie Chuard সাক্ষাৎ করেন।


          সাক্ষাৎকালে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সুইজারল্যান্ড বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম দেশ। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে এবং যেকোনো দুর্যোগে সুইজারল্যান্ডকে পাশে পেয়েছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে রোহিঙ্গা সংকট উত্তরণে সুইজারল্যান্ডের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।


          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, দুর্যোগে ঝুঁকি হ্রাসে জীবন ও সম্পদের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে দুর্যোগ সহনীয়, টেকসই ও নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সরকার পরিকল্পিতভাবে কাঠামোগত ও অবকাঠামোগত  উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, যা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উচ্চ আয়ের উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে সহায়ক হবে।


          সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সরকারের সাফল্যের প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের উন্নয়নে সুইজারল্যান্ডের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে জানান। বিশেষ করে রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে প্রত্যাবর্তনে সুইজারল্যান্ডের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলে রাষ্ট্রদূত প্রতিমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন।

#

সেলিম/পাশা/রাহাত/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৫৭৫৩

ভারতের কেন্দ্রীয় বিদেশ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখির সাথে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

          সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ আজ ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীতে ভারতের কেন্দ্রীয় বিদেশ ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী মীনাক্ষী লেখির সাথে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন।

            কে এম খালিদ ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং সেজন্য ভারত সরকারের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি দু’দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় বৃদ্ধি করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।

          ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মোহাম্মদ ইমরানসহ ভারতের কেন্দ্রীয় বিদেশ ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

ফয়সল/পাশা/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৬১৫ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ৫৭৫২

বিশিষ্ট ব্যাংকার ও সমাজসেবক তোফায়েল সামির মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

          বিশিষ্ট ব্যাংকার ও সমাজসেবক তোফায়েল সামির মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, মরহুম তোফায়েল সামি দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। সমাজসেবক হিসেবে তিনি সাধারণ মানুষের কল্যাণে অনেক কাজ করে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। ঢাকাস্থ সিলেটবাসীর প্রাচীন সংগঠন জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হিসেবেও তিনি অনেক সামাজিক দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি সাবেক রাষ্ট্রদূত ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা শফি সামির বড় ভাই।

          ড. মোমেন মরহুম তোফায়েল সামির বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

মোহসিন/পাশা/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ৫৭৫১ 

 

বঙ্গবন্ধু বায়োপিক মুক্তি পেতে পারে মার্চে-এফডিসিতে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

 

          বঙ্গবন্ধু বায়োপিকের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে এবং ২০২২ সালের মার্চ মাসে চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাবার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন-বিএফডিসিতে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মভিত্তিক এ চলচ্চিত্র নির্মাণ অগ্রগতি পর্যবেক্ষণকালে সাংবাদিকদের একথা জানান।

 

          বায়োপিকের পরিচালক শ্যাম বেনেগাল, তথ্য কমিশনার ড. আবদুল মালেক, বিএফডিসি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুজহাত ইয়াসমিন, বায়োপিকের চিত্রনাট্যকার অতুল তেওয়ারি, কাস্টিং ডিরেক্টর বাহারউদ্দিন খেলন, অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। তাদের সাথে আলোচনা শেষে  মন্ত্রী সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। 

 

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'বঙ্গবন্ধু বায়োপিকের কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, ঢাকায় ফাইনাল রাউন্ডের শুটিং এর কাজ চলছে। এরপর মুম্বাইতে পোস্টপ্রোডাকশনের কিছু কাজ হবে। আমি মুভির পরিচালক শ্যাম বেনেগাল এবং তার টিমের সাথে কথা বলেছি। তারা ঢাকায় শুটিংয়ের কাজে সন্তোষ প্রকাশ করে জানিয়েছেন, এখানে সিডিউল মতো কাজ করতে পারছেন, যে সমস্ত সহযোগিতা দরকার তা পাচ্ছেন। আগামী বছরের মার্চে এটি রিলিজ করতে পারবেন বলে তারা আশা করছেন।'

 

          বঙ্গবন্ধু মুভি আরো একবছর আগে রিলিজ করার পরিকল্পনা ছিলো কিন্তু করোনার কারণে হয়নি উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, বিশ্ব পরিস্থিতি ঠিক থাকলে আগামী বছরের মার্চে ছবিটি মুক্তি পেতে পারে। 

 

          ভারত এবং বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু বায়োপিক একটি মাইলস্টোন মুভি হবে বলে আশাপ্রকাশ করে ড. হাছান বলেন, শুধু নতুন প্রজন্ম নয়, বঙ্গবন্ধুর অনেক বিষয় আমরা নিজেরাও পড়েছি, কিন্তু ছবিতে দেখা আর পড়ার মধ্যে অনেক পার্থক্য। সুতরাং এ ছবি মুক্তি পেলে বঙ্গবন্ধুকে এবং বঙ্গবন্ধুর সংগ্রাম, ত্যাগ, স্বপ্ন, স্বপ্নের বাস্তবায়নগুলো মানুষ বাস্তবরূপে দেখা যাবে। আমাদের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করার ক্ষেত্রে, নতুন প্রজন্মকে ইতিহাসের ঠিক তথ্য জানানোর ক্ষেত্রে চলচ্চিত্রটি বিরাট ভূমিকা রাখবে বলে আমি মনে করি।' 

#

আকরাম/পাশা/রাহাত/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৭৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৫৭৫০

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

 

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯ হাজার ২৩৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২৭৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৭৭ হাজার ৭২০ জন। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ জন মৃত্যুবরণ করেছেন। এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৫ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৪২ হাজার ৬শ’ জন।

 

#

 

কবীর/পাশা/রাহাত/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৭২৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর: ৫৭৪৯

রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক

বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ ও আকর্ষণীয় স্থান

ঢাকা, ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর):

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। অনেকগুলোর কাজ শেষ পর্যায়ে। পৃথিবীর অনেক দেশের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান এগুলোতে বিনিয়োগ করেছে, অনেক প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করছেন। বাংলাদেশ সরকার দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় সুযোগ-সুবিধা প্রদান করছে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত সকল কাজ ও আনুষ্ঠানিকতা সহজে এবং দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ ও আকর্ষণীয় স্থান। রাশিয়ার বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন।

          মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজেন্ডার ভিকেনটিভিচ মানটিটস্কাই এর সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন।

          বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। উভয় দেশের বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। রাশিয়ার সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির প্রচুর সুযোগ রয়েছে, উভয় দেশ উদ্যোগেী হলে ব্যবসা বৃদ্ধি করা সম্ভব। ডাবল ট্যাক্সেশন ও ব্যাংকিং চ্যানেলে জটিলতা দূর হলে উভয় দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পাবে। রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ রাশিয়ায় পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি করতে চায়।

          উল্লেখ্য, চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতেও গত ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ রাশিয়ার বাজারে রপ্তানি করেছে ৬শত ৬৫ দশমিক ৩১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। একই সময়ে আমদানি করেছে ৪শত ৬৬ দশমিক ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। বাণিজ্য ক্ষেত্রে চলমান জটিলতা দূর হলে বাংলাদেশের তৈরি পণ্য রাশিয়ায় রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে।

                                                                  #

লতিফ বক

2021-12-07-07-42-1d6bb32e2ce75530e4b36e8c27508407.doc 2021-12-07-07-42-1d6bb32e2ce75530e4b36e8c27508407.doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon