Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী ৩০ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৪১৫১

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৪ হাজার ১৪১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৬০৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ৬ হাজার ৩৬৪ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৯০৫ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ২২ হাজার ৭০৩ জন।

 

#

 

হাবিবুর/খালিদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২২০০ ঘণ্টা  

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪১৫০

 

সরকার অন্যায় ও দুর্নীতি রোধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে

                                                          -- গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী

 

ময়মনসিংহ, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

 

          গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেছেন, অন্যায় ও দুর্নীতি রোধে বর্তমান সরকার জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার মধ্য বাজার ধান মহালে গৌরীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্তৃক আয়োজিত গৌরীপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বিআরডিবি’র চেয়ারম্যান  প্রয়াত মাসুদুর রহমান শুভ্রর স্মরণসভায়  এ কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইনের শাসন, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। অপরাধী যেই হোক না কেন তাকে বিচারের আওতায় আনা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এই অঙ্গীকার বাস্তবায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শের সৈনিক, আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সকল অঙ্গ সংগঠনের কর্মীরা সর্বদা সচেষ্ট থাকবেন।

 

          অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ-৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য নাজিম উদ্দিন আহমদ-সহ গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

         

#

 

রেজাউল/খালিদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/২২০০ ঘণ্টা  

তথ্যববিরণী                                                                                                             নম্বর : ৪১৪৯

 

বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন মুম্বাইয়ে ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপন

 

মুম্বাই (ভারত), ৩০ অক্টোবর : 

 

বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশন, মুম্বাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় এবং ভাবগম্ভীর পরিবেশে ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) ২০২০ উদ্‌যাপিত হয়। দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষে দূতাবাসে আলোচনাসভা, মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত আয়োজন করা হয়।

 

করোনা ভাইরাসের কারণে মুম্বাইয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতি সত্ত্বেও প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রতিনিধিবৃন্দ, স্থানীয় গণ্যমান্য অতিথিবৃন্দ এবং উপ-হাইকমিশনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারী এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় মুম্বাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশের উপ-হাইকমিশনার মোঃ লুৎফর রহমান তাঁর বক্তব্যে মহানবী (স.)-এর বর্ণাঢ্য জীবনের বিভিন্ন দিক ও আদর্শের ওপর আলোকপাত করেন। মহানবীর (স.)-এর আদর্শ, সহমর্মিতা ও সহনশীলতা আজকের বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ আদর্শ অনুসণের মাধ্যমে ব্যক্তিগত জীবনেও আমরা আমাদের মঙ্গল ও উন্নতি বিধান করতে পারি বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।

 

আলোচনা সভায় অন্যান্য বক্তারা মহানবীর (স.) আদর্শ অনুসরণের আহ্বান জানান। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। সারা বিশ্বে করোনা আক্রান্ত বিশেষ করে দেশে-বিদেশে আক্রান্ত সকল বাংলাদেশিদের দ্রুত আরোগ্য কামনা-সহ দেশ ও জাতি এবং মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

 

#

নাফিসা/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪১৪৮

 

হালদায় মা মাছ রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়া হবে

                                  -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

চট্টগ্রাম, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

 

          হালদায় মা মাছ রক্ষায় প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

 

          আজ দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র চট্টগ্রামের হালদা নদী পরিদর্শনে এসে হালদা পাড়ের সাত্তারঘাটে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, মৎস্যজীবী ও এলাকাবাসীর সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এ কথা জানান।

 

          এ সময় মন্ত্রী বলেন, ‘মৎস্য উৎপাদনের অগ্রযাত্রাকে ধরে রাখার জন্য সকলে মিলে কাজ করতে হবে। কারণ এই খাত আমাদের অর্থনীতির চাকাকে সচল করার সবচেয়ে বড় খাত হবে।’

 

          দেশের মৎস্য উৎপাদনে হালদার ভূমিকা বিশাল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘স্মরণাতীতকালের সর্বোচ্চ মাছের পোনা এবছর হালদায় উৎপন্ন হয়েছে। মাছের পোনা উৎপাদনে হালদায় অনেক প্রতিকূলতা আমরা অতিক্রম করেছি। এখানে শিল্প কলকারখানার বর্জ্য যাতে নির্গত না হয়, মৎস্য আহরণ বন্ধকালে অসাধু উপায়ে যাতে কেউ মা মাছ ধরতে না পারে এবং কোনভাবেই হালদায় মাছের প্রজনন ক্ষেত্রে যাতে বিঘ্ন না হয়, নির্বিঘ্নে যাতে মা মাছ ডিম ছাড়তে পারে সে ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি। এ কার্যক্রম ঠিকভাবে চলছে কী না সেটা সরেজমিনে দেখতে আমরা মাঠে নেমেছি। এখানকার জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী-সহ আমাদের সংশ্লিষ্ট দপ্তর-সংস্থা সকলে মিলে কাজ করছে। এজন্য হালদার অতীত ঐতিহ্য ইতোমধ্যে ফিরে এসেছে। আরো ভালো অবস্থানে আমরা যাবো।’

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ, অতিরিক্ত সচিব মোঃ তৌফিকুল আরিফ, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কাজী হাসান আহমেদ, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস্ আফরোজ, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ, মেরিন ফিশারিজ একাডেমির অধ্যক্ষ ক্যাপ্টেন মাসুক হাসান আহমেদ, চট্টগ্রামের জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ফারহানা লাভলী, রাউজান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এহেছানুল হায়দর চৌধুরী, রাউজান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জোনায়েদ কবীর সোহাগ এবং হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ রুহুল আমীন এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

ইফতেখার/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৪১৪৭

 

বঙ্গভবনে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল

ঢাকা,  ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

          আজ বঙ্গভবনে দরবার হলে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।

          মাহফিলে রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্য, রাষ্ট্রপতির সচিবগণ, বঙ্গভবনের সামরিক, বেসামরিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।

          মিলাদের পর  দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি, জনগণের কল্যাণ-সহ মুসলিম উম্মাহর বৃহত্তর ঐক্য কামনা করে আল্লাহর দরবারে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে শাহাদতবরণকারী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্য-সহ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে শহিদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। 

          এছাড়া দেশে করোনা মহামারিতে যারা মৃত্যুবরণ করেছের তাদের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং মহামারি থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষার জন্য মোনাজাত করা হয়।

         

#

ইমরানুল/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৮৪৪ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪১৪৬

 

টোকিওতে ঈদে-মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপিত

 

টোকিও (জাপান), ৩০ অক্টোবর :  

 

          আজ পবিত্র ঈদে-মিলাদুন্নবী। এই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বিশ্ব ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব, নবীকূলের শিরোমণি, সর্বশেষ রাসুল প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)। 

 

          টোকিওস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস আজ বিশ্ব শান্তির দূত হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর ওপর  দরুদে সোয়াব ও দোয়ার আয়োজন করেছে। 

 

          যথাযথ স্বাস্থ্য বিধি মেনে স্বল্প পরিসরে অনাড়ম্বর এই অনুষ্ঠানে জাপানে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত শাহাবুদ্দিন আহমদ বলেন ‘আমরা মহান আল্লাহর প্রতি হাজারো শুকরিয়া জানাই আমাদেরকে তাঁর হাবিবের উম্মত হিসাবে পৃথিবীতে প্রেরণের জন্য’। তিনি মহানবীর জীবন ও গুণাগুণের ওপর আলোচনা করেন এবং নবীর আদর্শে জীবন গড়ার ও কাজ করার প্রত্যয় ও আশা ব্যক্ত করেন।  

 

          পরে ঈদে-মিলাদুন্নবী উপলক্ষে দোয়া - দরুদ পাঠ এবং মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে নবীজী ও তাঁর পরিবার, সকল নবী-রাসুল, চার খলিফা, সাহাবায়ে ইকরাম, তাবে-তাবেইন, গাউস-কুতুব, অলি- আউলিয়া এবং সমগ্র বিশ্বের মুসলমান যারা মৃত্যুবরণ করেছেন তাঁদের জন্য দোয়া করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্য, জাতীয় চার নেতা, মহান মুক্তিযুদ্ধের ত্রিশ লাখ শহিদদের মাগফিরাতের জন্য দোয়া করা হয়। বিশ্ব শান্তি কামনা এবং করোনা মহামারি থেকে বাংলাদেশ-সহ বিশ্বের সকল মানুষকে রক্ষার জন্য মহান আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া করা হয়।   

 

          এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শিপলু/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা 

 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৪১৪৫

 

ইসলাম ধর্মের শান্তির বাণী বিশ্ববাসীর কাছে সঠিকভাবে

তুলে ধরতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর আহ্বান

 

ঢাকা,  ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

 

          মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ইসলাম হচ্ছে শান্তির ধর্ম। তাই ইসলাম ধর্মের বিশ্ব শান্তির অমর বাণী বিশ্ববাসীর কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরাই হচ্ছে আমাদের দায়িত্ব।

 

          আজ রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিশন চত্বরে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী  বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। নবীজির আদর্শকে লালন করে ইসলাম ধর্মের প্রচার ও প্রসার ঘটানোই হবে প্রকৃত মুসলমানের দায়িত্ব ও কর্তব্য।

 

          মন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশ হচ্ছে রোল মডেল। কোনো ধর্মের অনুসারীরাই তাদের ধর্মীয় ব্যক্তিত্বের অবমাননা মানতে পারে না। তিনি অন্য ধর্ম বিশ্বাসের ওপর আঘাত না করতে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

 

          আনজুমানে রাহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারীয়া আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শাহসূফি মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন শাহজাদা সৈয়দ মেহবুব এ মইনুদ্দীন, শাহজাদা সৈয়দ মাশুক এ মইনুদ্দীন। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন আনজুমানে রাহমানিয়া মইনীয়া মাইজভান্ডারীয়ার সহ-সভাপতি এডভোকেট ওয়াজ উদ্দিন মিয়া, রুহুল আমীন ভুঈয়া চাঁদপুরী প্রমুখ।

 

          এর আগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে একটি শোভাযাত্রা নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

 

#

 

মারুফ/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৪১৪৪

বৃক্ষের আচ্ছাদন ২৫ শতাংশে উন্নীতকরতে কাজ করছে সরকার

                                                            -পরিবেশমন্ত্রী

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দেশে বৃক্ষের আচ্ছাদন ২৫ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে সরকার।  এ লক্ষ্যে জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পযন্ত  ১০ মিলিয়ন বৃক্ষের চারারোপণ করা হয়েছে। সরকার বৃক্ষ, মাছ এবং ফলের উৎপাদনবৃদ্ধির বিষয়ে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। উপকূলীয় বনরক্ষায় বনের ওপর নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর বিকল্প আয়েরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

          ২৯ অক্টোবর সন্ধ্যায়  ১৩৬টি দেশের সংগঠন গ্রুপ-৭৭ গায়ানায় আয়োজিত 'ইকোসিস্টেম বেজড এপ্রোচেস টু ক্লাইমেট চেইঞ্জ ' শীর্ষক মন্ত্রীপর্যায়ের ওয়েবিনারে  মন্ত্রী এসব কথা বলেন। ওয়েবিনারে আইইউসিএন এর মহাপরিচালক ড. ব্রুনো ওবেরলে এবং ব্রাজিল, পাপুয়ানিউগিনির মন্ত্রীবর্গ ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে  বিশেষজ্ঞগণ বক্তব্য রাখেন।

          পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্রবাল এবং ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল উপকূলীয় ভাঙ্গন থেকে দেশকে রক্ষা করে। ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের প্রভাবহ্রাসেও ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশ সরকার সুন্দরবনসহ উপকূলীয় এলাকার বনরক্ষায় ব্যাপকভিত্তিতে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। বিশ্বনেতৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, সকল দেশকে পরিবেশ এবং প্রতিবেশ সংরক্ষণপূর্বক উন্নয়নকার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রকৃতিকে প্রাধান্য দিয়ে সকল সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে।

#

দীপংকর/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/শামীম/২০২০/১৫১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                নম্বর : ৪১৪৩

১ নভেম্বর থেকে মার্চ ২০২১ পর্যন্ত প্রতি মাসের প্রথম রবিবার বিনামূল্যে

উন্মুক্ত থাকবে জাতীয়া চিড়িয়াখানা

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

            জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মার্চ ২০২১ পর্যন্ত প্রতিমাসের প্রথম রবিবার বিনামূল্যে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা।

            ১ নভেম্বর ২০২০, রবিবার থেকে চিড়িয়াখানা খোলার পূর্বনির্ধারিত শর্তসাপেক্ষে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিমের নির্দেশনায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

            উল্লেখ্য করোনাভাইরাসের বিস্তাররোধে গত ২০ মার্চ থেকে জাতীয় চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় সম্প্রতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ শর্তসাপেক্ষে ১ নভেম্বর থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

#

ইফতেখার/শাহ আলম/শামীম/২০২০/১৩৫৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণ                                                                                                          নম্বর : ৪১৪২

ইউনেস্কো কর্তৃক ৭ মার্চের ভাষণসংক্রান্ত স্বীকৃতির স্মারক ডাকটিকেট অবমুক্ত

ঢাকা ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর): 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণকে ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ইউনেস্কো কর্তৃক “বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’র” অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় আজ ডাক অধিদপ্তর প্রতিটি দশটাকা মূল্যমানের দুটি স্মারক ডাকটিকেট সম্বনয়ে ত্রিশটাকা মূল্যমানের একটি স্যুভেনির শীট অবমুক্ত করেছে। এছাড়াও এ উপলক্ষ্যে দশটাকা মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম এবং পাঁচটাকা মূল্যমানের একটি ডাটাকার্ড প্রকাশ করা হয়েছে।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার শুক্রবার তার দপ্তর থেকে স্মারক ডাকটিকেট সমন্বয়ে স্যুভেনির ও উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত এবং ও ডাটাকার্ড প্রকাশ করেছেন। এ উপলক্ষ্যে একটি বিশেষ সীলমোহর ব্যবহার করা হয়।

          এ উপলক্ষ্যে মন্ত্রী বলেন, হাজারবছরের পরাধীনতা থেকে জাতির মুক্তির ইতিহাসের চূড়ান্ত অভিযাত্রায় ঘটনাবহুল ১৮ মিনিটের ৭ মার্চের ভাষণটি ছিল এক অবিস্মরণীয় অধ্যায়- মুক্তির ঐতিহাসিক সোপান।  ভাষণটির কোনো লিখিত পান্ডুলিপি ছিল না। এই ভাষণ ছিল স্বাধীনতাসংগ্রামের পরিপূর্ণ এক দিকনির্দেশনা - ঐতিহাসিক ঘোষণা, যেখানে তিনি বলেছেন:

“.... সাতকোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। ..... প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে.... মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেব, এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”

          মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ “মেমোরি অফ দ্য ওয়ার্ল্ডস ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার”এ অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। “মেমোরি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার” ইউনেস্কো কর্তৃক পরিচালিত বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণিক ঐতিহ্যের একটি তালিকা। ইউনেস্কোর স্বীকৃতি শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণকেই সম্মান এনে দেয়নি, সমগ্র দেশ ও জাতিকেও সম্মান এনে দিয়েছে। ভাষণটি সম্পর্কে ইউনেস্কো তাঁর ভূমিকায় লিখেছে: “ভাষণটি কার্যকরভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেছিল। উত্তর-ঔপনিবেশিক সাম্প্রদায়িক (অনেক কিছু বা সবকিছুসহ) গণতান্ত্রিক সমাজ পূর্ণতর করতে পারার ব্যর্থতা কীভাবে তাদের দেশে বসবাসরত জনসমষ্টির অংশস্বরূপ হওয়া পৃথক (ভিন্নতর) নৃতাত্ত্বিক, সাংস্কৃতিক, ভাষা অথবা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে (দল, উপদল, শ্রেণী, শাখা) বিরূপ ও বৈরী করে, ভাষণটি সেটির বিশ্বস্ত উপস্হাপন করে যাচ্ছে।”

উল্লেখ্য, স্মারক ডাকটিকেট সম্বনয়ে স্যুভেনির শীট ও উদ্বোধনী খাম ৩০ অক্টোবর ঢাকা জিপিও এর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি হবে। পরবর্তীতে অন্যান্য জিপিও ও প্রধান ডাকঘরসহ দেশের সকল ডাকঘর থেকে এ স্মারক ডাকটিকেট ও ডাটাকার্ড বিক্রি করা হবে। উদ্বোধনী খামে ব্যবহারের জন্য চারটি জিপিওতে বিশেষ সিলমোহরের ব্যবস্থা আছে।

#

শেফায়েত/শাহ আলম/রেজ্জাকুল/মাসুম/২০২০/১৪০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                নম্বর : ৪১৪১

কমিউনিটি পুলিশিং দিবস উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘কমিউনিটি পুলিশিং দিবস-২০২০’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            “প্রতিবছরের মতো এবারও ৩১ অক্টোবর ‘কমিউনিটি পুলিশিং দিবস-২০২০’ উদ্‌যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।  এ উপলক্ষ্যে আমি পুলিশের সকল সদস্যকে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

            দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাবিধান, আইনের শাসনপ্রতিষ্ঠা ও মানবাধিকাররক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ পুলিশ। বাংলাদেশ পুলিশ দেশ ও জাতির সেবায় প্রতিনিয়ত তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব একনিষ্ঠভাবে ও সাহসিকতার সঙ্গে পালন করছে।

            জনগণ ও পুলিশের পারস্পরিক আস্থা, সমঝোতা ও শ্রদ্ধা কমিউনিটি পুলিশিং এর মূলকথা। আধুনিক কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থাপনায় জনগণের সাথে প্রাণবন্ত সম্পর্কস্থাপনের মাধ্যমে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অপরাধদমন, আইন-শৃঙ্খলারক্ষা ও সামাজিক সমস্যাদির উৎস উদ্‌ঘাটনপূর্বক তা সমাধান ও অপরাধভীতি হ্রাস করে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তাবোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। দেশব্যাপী কমিউনিটি পুলিশিং এর কার্যক্রম শুরু হওয়ার পাঁচবছরের মধ্যে ৬০ হাজার ৯১৮টি কমিটির মাধ্যমে ১১ লাখ ১৭ হাজার ৮০ জন কমিউনিটি পুলিশিং সদস্য পুলিশের সঙ্গে একযোগে অংশীদারেত্বের ভিত্তিতে কাজ করে অপরাধনিয়ন্ত্রণ ও বিভিন্ন সামাজিক সমস্যাসমাধানে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। ইতোমধ্যে, বাংলাদেশে রেলওয়ে, ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং হাইওয়ে পুলিশেও কমিউনিটি পুলিশিং কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে অপরাধদমনে আরও একধাপ এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ। আগামীতেও নারীনির্যাতন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসদমনের পাশাপাশি সাইবার অপরাধনিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতাবৃদ্ধিতে কমিউনিটি পুলিশিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।   

            বিশ্বায়নের এ যুগে সহজলভ্য প্রযুক্তি অপরাধকে আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক পরিসরে দ্রুত বিস্তৃত করছে। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক, আঞ্চলিক এবং স্থানীয় প্রযুক্তিনির্ভর অপরাধপ্রতিরোধ ও অপরাধ উদ্‌ঘাটনে পুলিশকে উন্নত প্রযুক্তিজ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি জনগণ ও রাষ্ট্রের অন্যান্য সংস্থার সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কস্থাপন করে সকলের সহায়তায় একযোগে কাজ করার কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশ পুলিশকে সাইবারক্রাইম, জঙ্গি ও সন্ত্রাসদমন, মানিলন্ডারিং ইত্যাদি সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম একটি আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলতে আমাদের সরকার এন্টি টেরোরিজম ইউনিট, সাইবার ইউনিট গঠনসহ সবধরনের সময়োপযোগী কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। একটি নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ দেশগড়ার লক্ষ্যে পুলিশের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করতে জনবল ও বাজেটবৃদ্ধিসহ সার্বিক সক্ষমতাবৃদ্ধিতে আওয়ামী লীগ সরকারের নানামুখী কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন অব্যাহত রয়েছে।

            ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর রয়েছে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে একটি সম্প্রীতিময়, শোষণমুক্ত, জঙ্গি, মাদক ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত মানবিক দেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আগামী দিনগুলোতে পুলিশের সকল সদস্য আরো আন্তরিকভাবে কাজ করে যাবে এবং নতুন প্রজন্মের কাছে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ উপহার দেবে, এ আমার প্রত্যাশা।

            আমি আশা করি, মুজিববর্ষে নতুন স্পৃহা ও আদর্শে উদ্দীপ্ত হয়ে পুলিম সদস্যগণ জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিয়ে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি,  জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জনতার পুলিশে পরিণত হবে।

            আমি ‘কমিউনিটি পুলিশিং দিবস-২০২০’ এর সকল আয়োজনের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

 

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

 

#

 ইমরুল/শাহ আলম/শামীম/২০২০/১০.১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ৪১৪০

কমিউনিটি পুলিশিং ডে উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতির বাণী 

ঢাকা, ১৪ কার্তিক (৩০ অক্টোবর) :  

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০’ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          “বাংলাদেশ পুলিশ আয়োজিত ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০’ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। এবার ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০’ এর প্রতিপাদ্য ‘মুজিববর্ষের মূলমন্ত্র কমিউনিটি পুলিশিং সর্বত্র’ অত্যন্ত যথার্থ ও সময়োপযোগী বলে আমি মনে করি।

          বাংলাদেশ পুলিশ দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা, শান্তি-শৃঙ্খলারক্ষা, অপরাধনিয়ন্ত্রণ ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে। সাম্প্রতিক সময়ে জঙ্গি ও সন্ত্রাসদমন, গণতন্ত্ররক্ষা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে পুলিশের উল্লেখযোগ্য সাফল্য রয়েছে। বিশেষভাবে করোনাক্রান্তিকালে মানবসেবার মাধ্যমে পুলিশসদস্যগণ দেশপ্রেম, পেশাদারিত্ব ও মানবিকতার যে অনুপম নিদর্শন স্থাপন করেছে, তা সাধারণ মানুষের কাছে পুলিশের ভাবমূর্তি ও মর্যাদা বহুলাংশে উজ্জ্বল করেছে।

          ‘পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ’ এই নীতির আলোকে কমিউনিটি পুলিশিং পরিচালিত হচ্ছে। পুলিশ ও জনগণের পারস্পরিক সম্পর্কস্থাপনের মাধ্যমে পুলিশ সদস্যদের নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করতে হবে। মানুষের মন থেকে পুলিশভীতি দূর করতে হবে। পুলিশ সদস্যদের পেশাগত দায়িত্বপালনকালে জনগণের মৌলিক অধিকার, মানবাধিকার ও আইনের শাসনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থাকে সামাজিক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

          কমিউনিটি পুলিশিং এর যথাযথ প্রসার ও গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিকল্পে সকলের মধ্যে স্বচ্ছ ও সুস্পষ্ট ধারণা তৈরি ও বাস্তবক্ষেত্রে তা প্রয়োগের ক্ষমতাসৃষ্টির লক্ষ্যে পুলিশ ও জনগণকে একযোগে কাজ করে যেতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে উন্নতদেশে পরিণত হওয়ার যে যাত্রা আমরা শুরু করেছি, ইতোমধ্যে অনেকক্ষেত্রেই আমরা সে যাত্রায় সফলতা অর্জন করতে পেরেছি। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ পুলিশও একান্ত সারথী হিসেবে সরকারের উন্নয়নকার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ পুলিশকে জনগণের পুলিশ হিসেবে গড়ে তুলতে পুলিশসদস্যদের সদা সচেষ্ট থাকতে হবে। একটি জনবান্ধব পুলিশি ব্যবস্থার ক্ষেত্রে কমিউনিটি পুলিশিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

          আমি ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০’ উপলক্ষ্যে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

          জয় বাংলা।

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

আজাদ/শাহ আলম/শামীম/২০২০/১০.১২ ঘণ্টা

                                   

2020-10-30-22-18-a8fa4f72ebbd63cc2c81909fafdd1e14.docx 2020-10-30-22-18-a8fa4f72ebbd63cc2c81909fafdd1e14.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon