Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 27.9.2019

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৬৯৫

                  

পর্যটকদের সুবিধা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে

                            -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :

 

বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, পর্যটন শিল্পের সমন্বিত ও সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। পর্যটন আকর্ষণীয় এলাকাগুলোতে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রেখে পর্যটকদের জন্য সুবিধাদি বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীকে সচেতন করার ক্ষেত্রে কার্যক্রম গ্রহণ করা হচ্ছে।

 

          বিশ্ব পর্যটন দিবসে শতাধিক সাইক্লিস্ট ঢাকায় সাইকেল র‌্যালি করেছেন। এ র‌্যালিতে অংশ নিয়ে সাইকেল চালিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী ও সচিব মোঃ মহিবুল হক। আজ রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে শুরু হয় এ র‌্যালি। র‌্যালিটির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ সাইকেল লেন বাস্তবায়ন পরিষদ। এতে  টুরিস্ট পুলিশও অংশ নেয়।  মানিক মিয়া এভিনিউ থেকে র‌্যালিটি সাত রাস্তা হয়ে মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে গিয়ে শেষ হয়।

 

‘ভবিষ্যতের উন্নয়নে, কাজের সুযোগ পর্যটনে’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আজ (২৭ সেপ্টেম্বর) বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে উদ্যাপন করা হচ্ছে বিশ্ব পর্যটন দিবস। এ উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করবে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়-সহ বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা।

 

এবার দেশজুড়ে কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। তাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড (বিটিবি) ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে। পর্যটন নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রথমবারের মতো সারা দেশের প্রতিটি জেলায় অনুষ্ঠান হচ্ছে। জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে হয়েছে শোভাযাত্রা ও আলোচনা সভা।

 

#

 

তানভীর/ইসরাত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২২০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৬৯৪

 

প্রশিক্ষণ ও গবেষণার বিকল্প নেই

               -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

         

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :

 

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ আজ রাজধানীর লালবাগ কেল্লা জাদুঘরের হলরুমে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তর আয়োজিত ‘প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের কার্যাবলী-সহ সার্বিক বিষয়াদি : প্রেক্ষিত পরিকল্পনা’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী এ সময় বলেন, দক্ষ জনবল গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ ও গবেষণার বিকল্প নেই। আজকের এ কর্মশালা থেকে প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের উন্নয়নে যেসব প্রস্তাব ও সুপারিশ বের হয়ে আসবে, মন্ত্রণালয় সেগুলো বাস্তবায়নে সর্বাত্মক পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।  তিনি এ সময় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন,  আপনাদের মেধা, যোগ্যতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে একটি যুগোপযোগী ও আধুনিক মন্ত্রণালয় হিসেবে গড়ে তুলুন।

 

প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ হান্নান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ আবু হেনা মোস্তফা কামাল এনডিসি।

 

কর্মশালায় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী রাজধানীর বলাকা সিনেওয়ার্ল্ডে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বেঙ্গল মিডিয়া কর্পোরেশন লিমিটেড (আরটিভি) প্রযোজিত ‘সাপলুডু’ চলচ্চিত্রের প্রিমিয়ার শো উপভোগ করেন।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৬৯৩

 

সমকালের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কৃষিমন্ত্রী

         

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :

          

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ। রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনে সংবাদপত্রের ভূমিকা কেবল গুরুত্বপূর্ণ নয়, আবশ্যিক এবং অনিবার্যও বটে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রের অসঙ্গতি সম্পর্কে পাঠক জানতে ও বুঝতে পেরে সচেতনভাবে অসঙ্গতি নিরসনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে পারেন।

 

আজ রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় সমকালের নিজস্ব অফিস ভবনে পত্রিকাটির ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমকালের প্রকাশক, সাংবাদিক কলাকুশলী-সহ প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে শুভেচ্ছা জানান কৃষিমন্ত্রী।

 

অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকলে প্রয়াত বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ও সমকাল পত্রিকার সম্পাদক গোলাম সারওয়ারের কথা স্মরণ করে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

 

#

 

গিয়াস/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা

 

 

   

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর :  ৩৬৯২

 

স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সরকার সংকল্পবদ্ধ

-- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

         

বোচাগঞ্জ (দিনাজপুর), ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :

          

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, দেশের প্রতিটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত  করতে সরকার সংকল্পবদ্ধ।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার নবনির্মিত স্টোর কাম পরিবার পরিকল্পনা ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

 

স্বাস্থ্য বিভাগের উপপরিচালক আবুল হাসান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার রায়, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু সৈয়দ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আফসার আলী ও পৌর মেয়র আব্দুস সবুর এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী সেতাবগঞ্জ সরকারি কলেজের নবনির্মিত চারতলা ভবনের উদ্বোধন ও সুধী সমাবেশে যোগ দেন। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বোচাগঞ্জের বিভিন্ন পূজাম-পে সরকারি অনুদান বিতরণ করেন। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় পুরস্কার বিতরণ করেন।

 

সন্ধ্যায় প্রতিমন্ত্রী দিনাজপুরের বিরল উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোসাদ্দেক হোসেনের স্মরণসভায় যোগ দেন।

 

#

 

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                              নম্বর :  ৩৬৯১
 
দৈনিক সমকালের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দৈনিক সমকাল পত্রিকার ১৫ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন। 
 
সংবাদপত্রকে সমাজের দর্পণ হিসেবে উল্লেখ করে এ সময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অসম্প্রদায়িক চেতনাকে সমুন্নত রেখে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত সমৃদ্ধ দেশে রূপান্তরের স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে সমকাল ভবিষ্যতেও অনবদ্য ভূমিকা রাখবে।
 
সমকাল পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি'র সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর  রাজ্জাক, আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, মোহাম্মদ নাসিম, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট সি ডিকসন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যামিরেটাস অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান এবং সমকালের প্রকাশক এ কে আজাদ  বক্তব্য রাখেন।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                              নম্বর :  ৩৬৯০
 
ইসলাম সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না
                                 -- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ইসলাম সন্ত্রাস বা জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না। ইসলাম শান্তির ধর্ম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) তরবারির নিচে নয়, শান্তির সুশীতল ছায়াতলে মানুষকে আহ্বান করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করেছেন। বাংলাদেশ-সহ এ উপমহাদেশেও কোনো যুদ্ধ বিগ্রহের মাধ্যমে নয়, ওলী-আওলিয়াদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে মানুষ ইসলামের সুশীতল ছায়ায় এসেছে।
 
আজ দুপুরে রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চে ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি আয়োজিত আলেম, ওলামা ও মাশায়েখদের জঙ্গিবাদবিরোধী মহাসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, যারা ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে কোমলমতি সন্তানদের বিপথে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তারা শুধু সমাজেরই ক্ষতি করছে না, ইসলামের গায়েও কালিমা লেপন করছে। কোনো ধর্মই জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, নাথুরাম গডসে'র হাতে মহাত্মা গান্ধীর বা ইহুদি সন্ত্রাসীর হাতে ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের খুন হওয়ার জঙ্গিবাদী ঘটনাও কোন ধর্ম সমর্থন করে না। 
 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই প্রথম আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বলেন, জঙ্গিবাদকে ইসলামী জঙ্গিবাদ বলবেন না, ইসলাম জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না। তিনি বিরোধীদলীয় নেতা থাকা অবস্থায়ই বিশ্বের মানুষের কাছে এই সত্য তুলে ধরেছেন।’ 
 
বিএনপির বিরুদ্ধে জঙ্গি মদতের অভিযোগ এনে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি-জামাতের আমলে বাংলাদেশকে জঙ্গিদের অভয়ারণ্য বানানো হয়েছিল। শায়খ আব্দুর রহমান, বাংলা ভাইয়ের উত্থান, সারা দেশে ৬৪ জেলায় একযোগে বোমা হামলা, আদালতে বোমা, জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবননাশের জন্য রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলা- সবই তাদের ছত্রছায়ায় হয়েছে।’
 
বেগম জিয়া ইসলামের কথা বলে শুধু ভোট নিয়েছেন, ইসলামের কোনো কাজ করেননি, আর অপরদিকে শেখ হাসিনাই প্রথম এদেশের ওলামাদের একশ' বছরের পুরনো দাবি কওমি মাদ্রাসার স্বীকৃতি দিয়েছেন, যা ব্রিটিশ এবং পাকিস্তানি আমল থেকে দাবিকৃত, উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ৭০ হাজার মক্তব স্থাপন করে সেখানে ওলামাদের নিয়োগ দিয়েছে, প্রতিটি উপজেলায় ১২ থেকে ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে মসজিদ নির্মাণ হচ্ছে। এসব কাজ কেউ আগে করেনি। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর পূর্বপুরুষ বাগদাদ থেকে এদেশে ধর্মপ্রচারের জন্য এসেছিলেন। ইসলামী লেবাসও বেগম জিয়ার মধ্যে নয়, শেখ হাসিনার মধ্যেই দেখা যায়।
 
বাংলাদেশ ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টির চেয়ারম্যান মাওলানা ইসমাইল হোসাইনের সভাপতিত্বে সমাবেশে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, ডিবিসি ২৪ টিভি চ্যানেলের চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী,  বাংলাদেশে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব শাবান মাহমুদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
#
 
আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                              নম্বর :  ৩৬৮৯
 
প্রযুক্তির পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে না পারলে টিকে থাকা যাবে না
                                                       -- মোস্তাফা জব্বার
 
রাজশাহী, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, প্রযুক্তির অভাবনীয় অগ্রগতির ফলে আগামী দিনের শিক্ষা ব্যবস্থা অথবা প্রশিক্ষণ ক্লাসরুমে সীমিত থাকবে না। রূপান্তরিত পৃথিবীতে প্রযুক্তির প্রয়োগ জনগণের কাছে পৌঁছানোই হবে প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রযুক্তিতে পরিবর্তন অনিবার্য, কর্মজীবনে এ পরিবর্তনের সাথে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারলে টিকে থাকা যাবে না।
 
মন্ত্রী আজ রাজশাহীতে পোস্টাল একাডেমি, রাজশাহী আয়োজিত ৬৮তম বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, জনগণের দোরগোড়ায় ডিজিটাল সেবা পৌঁছে দিতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। বাংলাদেশ আজ  ডিজিটাল দুনিয়ায় অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। আইওটি ডিভাইস ব্যবহার করে এ দেশের ছেলে-মেয়েরা মাছ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। এই পদ্ধতিতে খাদ্যের চাহিদা নিরূপণ করার মাধ্যমে এতে খাদ্যের বিশাল অপচয় কমছে। বিশ্বের অনেক দেশ যেখানে ফাইভজি চালু করার চিন্তাই করেনি, সেখানে বাংলাদেশ ফাইভজির সফল পরীক্ষা সম্পন্ন করেছে। 
 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাসের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে বিপিএটিসি সাভার এর এমডিএস মোহাম্মদ মনির হোসেন, পোস্টাল একাডেমি রাজশাহী এর অধ্যক্ষ মোঃ সিরাজ উদ্দিন এবং রাজশাহীর ডেপুটি কমিশনার হামিদুল হক বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষ থেকে  তামান্না ফেরদৌস এবং একে এম হাসান হাবিব বক্তৃতা করেন।
 
#
 
শেফায়েত/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৬৮৮

                                                    

ডেঙ্গু পরিস্থিতির আরো উন্নতি

 

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :

  

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ৩৬০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৮২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্ত ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৭ শতাংশ কমেছে।

                                                                      

          প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী গত জানুয়ারি থেকে আজ পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে চলে গেছেন ৮৫ হাজার ১১৫ জন, যা হাসপাতালে ভর্তিকৃত ডেঙ্গু রোগীর  প্রায় ৯৮ শতাংশ। বর্তমানে সারা দেশের হাসপাতালগুলোতে ভর্তিকৃত ডেঙ্গু রোগী আছেন ১ হাজার ৫৫৭ জন। এ যাবত ৮১ জনের মৃত্যু ডেঙ্গুজনিত বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।       

 

#

 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                    নম্বর :  ৩৬৮৬
আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ২৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘তথ্য সবার অধিকার, থাকবে না  কেউ পেছনে আর’ অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
জনগণের ক্ষমতায়নে তথ্য একটি প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ। জনগণের এ অধিকারকে সম্মান দিয়ে নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী আমরা নবম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে ‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯’ পাস করেছি এবং এর আওতায় তথ্য কমিশন গঠন করেছি। যার ফলে জনগণ ও গণমাধ্যমের প্রয়োজনীয় তথ্য প্রাপ্তির অধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার দেশে গণমধ্যমের বিকাশ ও অগ্রযাত্রায় সব সময়ই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। ১৯৯৬-২০০১  মেয়াদে আমরাই প্রথম দেশে  বেসরকারি স্যাটেলাইট  টেলিভিশন চালুর অনুমোদন দেই।  আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর সফল উৎক্ষেপণ করেছি এবং ইতোমধ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ আরও কয়েকটি  বেসরকারি টিভি চ্যানেল এই স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তাদের ট্রান্সমিশন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তথ্যের অবাধ প্রবাহকে আরও বিস্তৃত করতে আমরা বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি ওয়ার্ল্ড এবং সংসদ  টেলিভিশনের পাশাপাশি ৪৫টি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এবং ২৮টি এফএম বেতার কেন্দ্র এবং ৩২টি কমিউনিটি রেডিও সম্প্রচারের অনুমতি দিয়েছি। ফলে তথ্য প্রকাশ ও প্রচারের ব্যবস্থা সহজতর হয়েছে। সংসদ টেলিভিশন চালুর ফলে গণমানুষের কাছে সংসদের কার্যক্রম সরাসরি  পৌঁছানো সহজ হয়েছে।
বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার নাগরিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ৪৫ হাজারেরও বেশি অফিসের তথ্য  সংবলিত বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন চালু করেছে। জেলা শহরগুলোর মধ্যে ৯৯ শতাংশ শহর ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে। এখন ভিডিও কনফারেন্সিং সিস্টেম-এর মাধ্যমে সরাসরি  যোগাযোগ স্থাপন করে তথ্য আদান প্রদান করা হচ্ছে। সারা দেশে প্রায় ২৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার  কেবল স্থাপনের মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রাম পর্যন্ত ইন্টারনেট সেবার বিস্তৃতি ঘটানো হয়েছে। আমার ৪এ চালু করেছি এবং ৫এ চালুর উদ্যোগ নিয়েছি। সারা দেশে প্রায় ৫ হাজার ২৮৬টি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ঙহব ঝঃড়ঢ় উরমরঃধষ ঈবহঃৎব) গড়ে তোলার মাধ্যমে তথ্যসেবা তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছানো সম্ভব হয়েছে। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ আজ আর স¦প্ন নয়, বাস্তবতা। আমরা বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের  ও ২০৪১ সালের আগেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স¦প্নের  সোনার বাংলাদেশ তথা উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ।
আমি আশা করি, তথ্য অধিকার আইনের আওতায় সুবিধাদি ব্যবহারের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে। আমি ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার ২০১৯’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                           নম্বর: ৩৬৮৭                                                                                                                                          

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) :  

            রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            ‘‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর জ্যেষ্ঠ কন্যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁকে উষ্ণ অভিনন্দন ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।

            শেখ হাসিনার জন্ম ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম শেখ হাসিনা শৈশব থেকেই রাজনৈতিক সচেতনভাবে বেড়ে উঠেছেন। দেখেছেন পিতার নেতৃত্বে দেশ ও গণমানুষের রাজনীতি। ছাত্রাবস্থায় যুক্ত হয়েছেন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে। সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছেন পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন-সংগ্রামে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালে এক রকম বন্দি অবস্থায় চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিন কাটিয়েছেন।

            জাতির পিতার কন্যা হওয়া সত্ত্বেও শেখ হাসিনার জীবন কখনো মসৃণ ছিল না। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতাবিরোধী ঘাতকচক্রের হাতে সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। এ সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা তৎকালীন পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করায় তাঁরা প্রাণে বেঁচে যান। মা, বাবা, ভাইসহ আপনজনদের হারানো বেদনাকে বুকে ধারণ করে পরবর্তীতে ছয় বছর লন্ডন ও দিল্লিতে চরম প্রতিকূল পরিবেশে তাঁদের নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয়। ১৯৮১ সালে ১৪-১৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনাকে সর্বসম্মতিক্রমে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। নানা চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে তিনি স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন শুরু করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ’৯০-এর গণআন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতন হয়, বিজয় হয় গণতন্ত্রের । 

            ১৯৯৬ সালের ১২ জুন সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয়লাভ করে এবং শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার গঠন করে। এ সময় ঐতিহাসিক পার্বত্য শান্তিচুক্তি এবং প্রতিবেশী ভারতের সাথে গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর জনকল্যাণে গৃহীত নানা কর্মসূচি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করে। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের রায় কার্যকর করা হয়। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি সাধারণ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোট সরকার পুনরায় ক্ষমতায় এসে দক্ষতার সাথে সরকার পরিচালনা করে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্যক্রম শুরু ও রায়ের বাস্তবায়নসহ সমুদ্রে বাংলাদেশের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা, ভারতের সাথে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থলসীমানা নির্ধারণ তথা ছিটমহল বিনিময় চুক্তিসহ গণমানুষের কল্যাণে তাঁর অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোট সরকার ক্ষমতায় আসে এবং তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। সুশাসন প্রতিষ্ঠাসহ দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তিনি বদ্ধপরিকর।

            বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি, বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছে। ক্রমাগত প্রবৃদ্ধি অর্জনসহ জনগণের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমছে দারিদ্র্যের হার। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেলসহ রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো বৃহৎ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। মহাকাশে উৎক্ষেপিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। জাতিসংঘ ঘোষিত এমডিজি’র অর্জনের ধারাবাহিকতায় ২০৩০ সালে এসডিজি অর্জনে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বশান্তিতে বিশ্বাসী। ২০১৭ সালে মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বিতাড়িত ও নির্যাতিত লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দেশে আশ্রয় দিয়ে তিনি বিশ্বমানবতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এ জন্য তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’ অভিধায় ভূষিত হয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলা, তথ্যপ্রযুক্তি, নারীর ক্ষমতায়নসহ দারিদ্র্য বিমোচনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরুপ তিনি দেশি-বিদেশি অনেক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন এবং দেশের জন্য বয়ে এনেছেন বিরল সম্মান। দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করতে তিনি ‘ভিশন ২০২১’ ও ‘ভিশন ২০৪১’ কর্মসূচিসহ বাংলাদেশ ব-দ্বীব মহাপরিকল্পনা (ডেল্টা প্লান ২১০০) গ্রহণ করেছেন। দেশ ও জনগণের জন্য তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

            দেশরত্ন শেখ হাসিনা তাঁর পিতার মতোই গণমানুষের নেতা। রাজনৈতিক প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা, গতিশীল নেতৃত্ব, মানবিক মূল্যবোধ দিয়ে তিনি শুধু দেশেই নন, বহির্বিশ্বেও অন্যতম সেরা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। অত্যন্ত সাদামাটা জীবনযাপনে অভ্যস্ত শেখ হাসিনা ত্যাগী ও মমতাময়ী, কিন্তু গণতন্ত্র ও মানুষের অধিকার আদায়ে আপসহীন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে- এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস।

            বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁর নিজের ও পরিবারের সকল সদস্যের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু, সুখ-সমৃদ্ধি ও অব্যাহত কল্যাণ কামনা করছি।

 

            খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’  

 

#

আজাদ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর: ৩৬৮৫

 

আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

 

ঢাকা, ১২ আশ্বিন (২৭ সেপ্টেম্বর) : 

 

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৮ সেপ্টেম্বর ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

 ‘‘ ‘তথ্য সবার অধিকার : থাকবে না কেউ পেছনে আর’ এ প্রতিপাদ্য নিয়ে বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ‘আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস ২০১৯’ পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত।

সরকার এবং রাষ্ট্রের নিকট হতে তথ্য পাওয়ার অধিকার  বিশ্বব্যাপী একটি মানবাধিকার হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে জনগণের চিন্তা, বিবেক ও বাক্ স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। জনগণের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে তথ্য জানার অধিকারকে প্রাধান্য দিয়েই প্রণয়ন করা হয়েছে ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯’ এবং এর যথাযথ বাস্তবায়নে তথ্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।

 সকল পর্যায়ে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণ, সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং সকল স্তরে দুর্নীতি দূরীকরণের একটি কার্যকর হাতিয়ার হিসেবে তথ্য অধিকার আইনের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তথ্য অধিকার আইনের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করার পাশাপাশি এ আইনের যথাযথ প্রয়োগে তথ্য কমিশনকে আরো কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও দুর্নীতিমুক্ত সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখেছিলেন। জনগণের তথ্য জানার অধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে আমার বিশ্বাস।

তথ্য অধিকার আইন একটি জনকল্যাণকর আইন। আধুনিক প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে জনগণকে তথ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে এবং তথ্য সেবা নিশ্চিত করতে তথ্য কমিশন অনলাইন প্রশিক্ষণ ও অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম কার্যক্রম গ্রহণ করেছে জেনে আমি আনন্দিত। এর ফলে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ এই আইনের সুফল ভোগ করতে পারবে এবং তথ্য জানার মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে। আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস-২০১৯ পালনের মাধ্যমে দেশের সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমে জনগণের প্রবেশাধিকার নিশ্চিত হবে, সর্বস্তরে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠিত হবে - এ প্রত্যাশা করি।

আমি আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস ২০১৯ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

ইমরানুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon