Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ ডিসেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 12.12.2017

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩৪০২

মেয়র হিসেবে আনিসুল হক ছিলেন দিকপাল
        -- এলজিআরডি মন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :  

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, মেয়র আনিসুল হক মাত্র দু’বছরে ঢাকা মহানগরীর জন্য যা করেছেন তা অবিস্মরণীয়। মেয়র হিসেবে তিনি ছিলেন দিকপাল।

মন্ত্রী আজ গুলশানস্থ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন অফিসে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের আত্মার মাগফিরাত কামনায় স্মৃতিচারণ, দোয়া মাহফিল ও স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র ওসমান গণির সভাপতিত্বে স্মরণসভায় অন্যান্যের মধ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আব্দুল মালেক, জনপ্রতিনিধি ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ঊপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী বলেন,  এরকম সফল মানুষ এ যুগে বিরল। তিনি সর্বগুণে গুনান্বিত উদ্যোগী, বিচক্ষণ ও কর্মদক্ষ মানুষ ছিলেন। তিনি মাত্র দু’বছর সাত মাসে তাঁর কর্মের মাধ্যমে প্রমাণ করে গেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যোগ্য ব্যক্তিকেই ঢাকার মেয়র হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছিলেন। তিনি জনপ্রতিনিধিদের জন্য চিরকাল অনুকরণীয় হয়ে থাকবেন।

মন্ত্রী বলেন, তিনি দায়িত্বে থেকে অত্যন্ত সাবলীলভাবে সাহসিকতার সাথে অসম্ভব কাজকে সম্ভব করে গেছেন। এসময় মন্ত্রী তেজগাঁওয়ের রাস্তা অবৈধ দখল উচ্ছেদ, গাবতলীতে যাতায়াত সহজীকরণে তাঁর সাহসিকতার কথা উল্লেখ করেন।
 
পরে দোয়া-মাহফিল ও মোনাজাতের মাধ্যমে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়।

#

জাকির/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৩৪০১
তরুণদের মেধা, দক্ষতা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলতে পারি ডিজিটাল বাংলাদেশ
                                     -- স্পিকার
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
    স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, তরুণরাই এগিয়ে যাওয়ার শক্তি-তরুণদের মেধা, দক্ষতা ও সক্ষমতা কাজে লাগিয়ে আমরা গড়ে তুলতে পারি ডিজিটাল বাংলাদেশ। জ্ঞানভিত্তিক, প্রযুক্তিনির্ভর মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।     স্পিকার আজ ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে  ‘সবার জন্য নিরাপদ ইন্টারনেট’ সেøাগানে তথ্য ও যোগাযোগ বিভাগের  আয়োজনে “জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস -২০১৭”  উদ্যাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে একথা বলেন। এ সময় তিনি প্রথমবারের মতো উদ্যাপিত “জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি দিবস -২০১৭” এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
    ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সূদুর প্রসারী ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে ২০০৮ সালের ১২ ডিসেম্বর ঘোষিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহারে ভিশন-২০২১ এর আওতায় “ডিজিটাল বাংলাদেশ’’ গঠনের রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের জনগণ তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়কে অবস্থান করছে।
    তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগোযাগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল গভর্নমেন্ট, হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট, কানেক্টিভিটি ও ইন্ডাষ্ট্রি প্রমোশন-এ চারটি পিলারের ওপর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, যার সুফল জনগণ পেতে শুরু করেছে।
    স্পিকার বলেন, দ্রুত বদলে যাচ্ছে পৃথিবী। এ পরিবর্তন আমাদের যুক্ত করছে নতুন পৃথিবীর সাথে। ইতোমধ্যে  ৪ হাজার ৫শ’টি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার, ২০০১ বিদ্যালয়ে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব, ৭টি শেখ কামাল আইসিটি ট্রেনিং সেন্টার, ২৮টি হাইটেক পার্ক  স্থাপন করেছে সরকার। তিনি বলেন,  আইসিটি বিভাগের মাধ্যমে তিন বছরে ৩ লাখ তরুণকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে এবং হাইটেক পার্কসমূহে ২০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এছাড়া ২২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে আইডিয়া প্রকল্প। তিনি বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাত হবে ভবিষ্যতের চালিকাশক্তি। এ খাতে আমাদের বর্তমান আয় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০১৮ সালে তা বেড়ে হবে ১ বিলিয়নে এবং ২০২১ সালে সেটি ৫ বিলিয়নে উন্নীত হবে  উল্লেখ করে তিনি বলেন, এর মাধ্যমেই পূরণ হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন-অর্জিত হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি।
    অনুষ্ঠানে দেশের তথ্য প্রযুক্তি খাতের প্রসারে বিশেষ অবদান রাখায় ১২টি ক্যাটাগরিতে ১৫ জনকে “ন্যাশনাল আইসিটি এ্যাওয়ার্ড-২০১৭”  প্রদান করেন স্পিকার। এর মধ্যে শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ জাফর ইকবাল, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ফরিদউদ্দিন, বিডি নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কমের তৌফিক ইমরোজ খালিদি, ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া ও সিটি ব্যাংক উল্লেখ যোগ্য। মরনোত্তর পুরস্কার দেওয়া হয় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের সফল মেয়র আনিসুল হককে। আনিসুল হকের পক্ষে তার কন্যাদ্বয় পুরস্কার গ্রহণ করেন।
    তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ইমরান আহমদ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব সুবির কিশোর চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
#
তারিক/নাইচ/আলী/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩৪০০

দেশের জন্য একজোট হবে রাজনীতিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা
                    -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, জঙ্গিমুক্ত বাংলাদেশকে মানবিক ও অসাম্প্রদায়িক রাখতে সংস্কৃতিকর্মীরাই সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখবে। দেশের জন্য রাজনীতিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলবে।

    আজ রাজধানীতে সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের নেতৃত্বে আগত বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট সদস্যদের সাথে বৈঠকে তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন। তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

    মন্ত্রী বলেন, সত্তরের দশকে জিয়াউর রহমান যে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ রোপণ করেছিলেন এবং বিএনপি ও খালেদা জিয়া যার ধারক, সেই বিষবৃক্ষ ধ্বংস করে জঙ্গিবাদমুক্ত শান্তি, দুর্নীতি-দলবাজিমুক্ত সুশাসন ও বৈষম্যহীন সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কারণেই মহাজোট সরকার কোনো রুটিন সরকার নয়, জাতিকে নিজের পথে ফিরিয়ে আনার সরকার। এখানে রাজনীতিক-শিল্পী-সাহিত্যিক-সংস্কৃতিকর্মী সবাইকে একজোট হয়ে কাজ করতে হবে।

    বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটনেত্রী প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের দাবি, তত্ত্বাবধায়ক আমলে শেখ হাসিনার সাব-জেল হতে মুক্তির দাবি ও বেগম খালেদা জিয়ার আগুনসন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট যেমন সোচ্চার ছিল, ভবিষ্যতেও জাতির প্রয়োজনে এমনিভাবেই সোচ্চার থাকবে।

    তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে শিল্পীরা সত্য, সুন্দর ও সাম্যের পথে অকুতোভয় সৈনিক হিসেবে লড়াই করে যাবেন, এটিই জাতির প্রত্যাশা।

    তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মোঃ মোশাররফ হোসেন এবং প্রথিতযশা শিল্পীদের মধ্যে সুজাতা আজিম, লাকি ইনাম, মুনিরা ইউছুফ মেমি, তমালিকা কর্মকার, এস ডি রুবেল, আজিজুল হাকিম, মেহের আফরোজ শাওন, জিনাত হাকিম, তুষ্টি, মান্নান হীরা, বিচ্ছু জালাল, হৃদি হক, শাহনেওয়াজ কাকলী, জলি, পুনাম প্রীয়ম, মানস বন্দোপাধ্যায় ও শামীমা আক্তার দীপা প্রমুখ সভায় অংশ নেন।
#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৩৩৯৮

শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    দশম জাতীয় সংসদের শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৫তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মোঃ আফছারুল আমীনের সভাপতিত্বে  সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।


    কমিটির সদস্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ,  গোলাম মোস্তফা, এস এম আবুল কালাম আজাদ, মোহাঃ মামুনুর রশিদ এবং সেলিনা আক্তার বানু বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। কমিটির বিশেষ আমন্ত্রণে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

    বৈঠকে “শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়” স্থাপনকল্পে আনীত বিল এবং “বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০” এ প্রস্তাবিত সংশোধনীগুলোর ওপর আলোচনা হয়।

    “শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়” স্থাপনকল্পে আনীত বিলটি অধিকতর পরীক্ষানিরীক্ষা করে রিপোর্ট প্রদানের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবকে আহ্বায়ক করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রতিনিধি এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের প্রতিনিধিসহ ৪ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করার সুপারিশ করা হয়।
 
     “বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১০” এ প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনয়নের জন্য পূর্বে গঠিত উপকমিটি যেসমস্ত সুপারিশ করেছে সেগুলো নিয়ে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সাথে আরো আলোচনা করে নতুন সুপারিশমালা প্রণয়নের পরামর্শ দেওয়া হয়।

    বৈঠকে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন, সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু, কাজী নাবিল আহমেদসহ বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

মিজানুর/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর :  ৩৩৯৬
আর্জেন্টিনায় এমসি ১১-এর সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী
খাদ্য গুদামজাত এবং খাদ্য নিরাপত্তা বিধান
বিষয়ে সম্মেলনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে

ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
    আর্জেন্টিনায় ডব্লিউটিও মিনিস্টিরিয়াল কনফারেন্সে (এমসি-১১) বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, উন্নয়নশীল ও স¦ল্পোন্নত দেশসমূহকে প্রদেয় বিশেষ সুবিধাসমূহ কার্যকরভাবে প্রদানের বিষয়ে দেশসমূহের জন্য বিশেষ সুবিধা বজায় রেখে সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ খাতে ভরতুকি প্রদান বন্ধ করা প্রয়োজন। এটি বহু প্রতীক্ষিত বিষয়। বহুমাত্রিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সম্প্রসারণে বিশ^বাণিজ্য সংস্থার উদ্যোগ গ্রহণ জোরদার করা প্রয়োজন। এলডিসিভুক্ত দেশ হতে উন্নত বিশে^ শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশ অধিকারমূলক রুলস অভ্ অরিজিন শিথিল, পণ্য সেবাখাতে নিয়ম-কানুন শিথিলকরণ সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিশ^বাণিজ্য সংস্থাকে আরো উদ্যোগী হতে হবে। তিনি বলেন, সেবাখাতে দেশীয় আইনকানুনসমূহ শৃঙ্খলাবদ্ধ করতে হবে এবং খাদ্যদ্রব্য গুদামজাতকরণ এবং খাদ্য নিরাপত্তা বিধান বিষয়ে এ সম্মেলনে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।
    বাণিজ্যমন্ত্রী গতকাল ১১ ডিসেম্বর (আর্জেন্টিনার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায়) আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েন্স আয়ার্সে অনুষ্ঠিতব্য ডব্লিউটিও-এর ১১তম মিনিস্টিরিয়াল কনফারেন্সের প্লেনারি সেশনে বক্তব্য প্রদানের সময় এসব কথা বলেন।
    তোফায়েল আহমেদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার গৃহীত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি “ভিশন-২০২১” বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তা কর্তৃক ই-কমার্স পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নয়নের অমিত সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে বাংলাদেশ সোচ্চার রয়েছে। এ লক্ষ্যে ই-কমার্স ইস্যুটিকে সামগ্রিক বিবেচনায় পদক্ষেপ গ্রহণ এবং সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা দিয়ে ওয়ার্ক প্রোগ্রাম নবায়ন বিষয়ে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
    এর আগে বাণিজ্যমন্ত্রী টঘঈঞঅউ ঝবপৎবঃধৎু এবহবৎধষ গঁশযরংধ করঃুঁধ এর সাথে একান্ত বৈঠক করেন। মন্ত্রী সেক্রেটারি জেনারেলকে বলেন, বাংলাদেশ এসডিজি অর্জনে টঘঈঞঅউ এর সহযোগিতা কাজে লাগছে। বিশেষ করে ই-কমার্স এর ওপর ই-রেডিনেসের ওপর একটি সমীক্ষা পরিচালনার জন্য সহযোগিতা প্রয়োজন।  
    সফররত বাণিজ্য সচিব শুভাশীষ বসু, জেনেভা বাংলাদেশ মিশনের রাষ্ট্রদূত ও স্থায়ী প্রতিনিধি মোঃ শামীম আহসান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভিসি বিজয় ভট্টাচার্য, ডব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মোঃ মুনীর চৌধুরী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ  বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন।
    গত ১০ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ মিটিংয়ে যোগদানকারী ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী সুরেশ প্রভুর লান্স মিটিংয়ে যোগদান করেন। আর্জেন্টিনায় অবস্থানরত বাংলাদেশিদের সংবর্ধনায় যোগদান করে বলেন, আর্জেন্টিনায় বাংলাদেশের দূতাবাস খোলা বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। পরে তিনি এমসি-১১ এর মূল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে  এবং আর্জেন্টিনা সরকারের দেওয়া সংবর্ধনায় যোগদান করেন।
#
বকসী/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ৩৩৯৫

মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।

আজ কুতুপালং-১ ক্যা¤েপ ৭ শত ১০ জন পুরুষ ও ৬ শত ৫০ জন নারী মিলে ১ হাজার ৩ শত ৬০ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৬০ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৩ শত ৩৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৩ শত ৯৩ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৬ শত ৫৪ জন পুরুষ ও  ৮ শত ৬৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ৫ শত ১৭ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ৯ শত ৯ জন পুরুষ ও ৯ শত ৫২ জন নারী মিলে ১ হাজার ৮ শত ৬১ জন,  থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ৩ শত ২৪ জন পুরুষ ও ২ শত ৯৬ জন নারী মিলে ৬ শত ২০ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১৯ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২ শত ৭৫ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ৯৪ জন, ঊনচিপ্রাং ক্যাম্পে ৭ শত ৬৩ জন পুরুষ ও ৭ শত ৯৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ৫ শত ৫৮ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১১ হাজার ৬ শত ৩ জনের জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
¬¬
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৮ লাখ ২১ হাজার ৯ শত ৭৪ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।

সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু সনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন।

    উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ৬ লাখ ৪৭ হাজার ১ শত ৪০ জন । অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট, ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।

#

সাইফুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৪৫ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর :  ৩৩৯৪

মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

উখিয়া (কক্সবাজার), ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
        
    উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ১৮ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ২৯ ট্রাকের মাধ্যমে ১১৬ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১১ হাজার ৬ শত ৮৫ প্যাকেট শুকনো খাবার, ১ শত ৩০ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ৫০ পিস কাপড়চোপড়, ৫৭ হাজার ৭ শত ৬ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  

জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা গেছে, আজ পর্যন্ত কক্সবাজার ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ২ হাজার ৯ শত ৬২ মেট্রিক টন চাল, ৮০ মেট্রিক টন ডাল, ৮৭ হাজার ৯ শত ৬৯ লিটার তেল, ৬১ মেট্রিক টন লবণ, ৭০ মেট্রিক টন চিনি, ২ হাজার ২ শত ৮ কিলোগ্রাম আটা, ৭২ হাজার ৬ শত ৭০ কিলোগ্রাম গুঁড়ো দুধ, ১৬ হাজার ১ শত পিস ও ৪৮৯ বান্ডিল কম্বল, ৫১১টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।   

জেলা প্রশাসক, কক্সবাজার এবং ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা কর্তৃক যৌথভাবে পরিচালিত “অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা” নামক সোনালী ব্যাংক, কক্সবাজার শাখার চলতি হিসাব নং ৩৩০২৪৬২৫ এ আজ পর্যন্ত ৪ কোটি ৭৮ লাখ ৪৩ হাজার ৪ শত ৭৬ টাকা জমা রয়েছে।    

#

সাইফুল/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                         নম্বর : ৩৩৯৩
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৮ অগ্রহায়ণ (১২ ডিসেম্বর) :
দশম জাতীয় সংসদের পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৮তম বৈঠক কমিটির সভাপতি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর সভাপতিত্বে  আজ সংসদ  ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে পার্বত্য শান্তিচুক্তির আওতায় আঞ্চলিক পরিষদ এবং পার্বত্য জেলা পরিষদ সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে গৃহীত আইন ও বিধি বিধানের জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে সেগুলোর যথাযথ যাচাইবাছাই ও প্রয়োজনীয় সংশোধনের মাধ্যমে যুগোপযোগী একটি সমন্বিত আইন প্রণয়নের বিষয়ে মন্ত্রণালয়, জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদের চলমান কার্যক্রমের হালনাগাদ অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়।
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসনিক বিষয়াদির হালনাগাদ অবস্থা পর্যালোচনা এবং এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের কর্মকর্তাদের পেশকৃত তথ্যের ওপর মতামত ব্যক্ত করা হয়।
পার্বত্য শান্তিচুক্তিতে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুরক্ষিত ও সুনিয়ন্ত্রিত রাখার বিষয়ে যেভাবে বর্ণিত রয়েছে সে অনুযায়ী আইনশৃঙ্খলা রক্ষার প্রাথমিক দায়িত্ব আঞ্চলিক পরিষদ এবং জেলা পরিষদের ওপর ন্যস্ত করা এবং কেন্দ্রীয়ভাবে এর তত্ত্বাবধান ও সমন্বয় রক্ষার সুপারিশ করা হয়। এজন্য তিন পার্বত্য জেলায় দ্রুত চলাচলে সক্ষম নতুন গাড়ি, স্পিড বোট, অগ্নিনির্বাপক সরঞ্জামাদিসহ ভেহিক্যাল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সহায়তা প্রদানেরও সুপারিশ করা হয়।
 বৈঠকের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের কালজয়ী ভাষণকে ইউনেসকো কর্তৃক ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অফ দি ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে বিশ^ প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি লাভের অসামান্য অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এছাড়া, দেশের পার্বত্য এলাকায় সহিংসতা বন্ধ ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় মানবতাবাদী নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিক উদ্যোগ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের উল্লেখ করে পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২০ বছর পূর্তিতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করা হয়।
কমিটির সদস্য পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, এম আবদুল লতিফ, ঊষাতন তালুকদার, ফিরোজা বেগম (চিনু) এবং এম এ আউয়াল বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ পার্বত্য মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
লাবণ্য/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা    

 

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৩৩৮৫
                   
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের শান্তির সংস্কৃতি রেজুলেশন গৃহীত
 
নিউইয়র্ক, ১২ ডিসেম্বর ২০১৭ :
 
প্রতিবছরের ন্যায় এবারও জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ রেজুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। ১১ ডিসেম্বর সাধারণ পরিষদের এক সভায় উপস্থিত সকল সদস্য রাষ্ট্রের সমর্থনে এই রেজুলেশন গৃহীত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন রেজুলেশনটি উপস্থাপন করেন।
 
প্রস্তাব উপস্থাপনকালে রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগতভাবে এ বিষয়টির প্রতি বিশেষ আগ্রহ রয়েছে এবং এ কারণে তিনি সমাজের সকলকে সাথে নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছেন।
 
স্থায়ী প্রতিনিধি আরো বলেন, সকল মানুষই ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রত্যাশী। আর শান্তির সংস্কৃতি’র বিকাশ ও চর্চা হচ্ছে বিভেদ এবং বিভাজনের মতো বিষয়গুলোকে সৃজনশীলতার মাধ্যমে সমাধান করা।
 
এই প্রস্তাবের মূল প্রতিপাদ্য-অসহিষ্ণুতা ও ঘৃণা সমাজ থেকে দূরীভূত হলে বিশ্বে শান্তি দীর্ঘায়িত ও সুপ্রতিষ্ঠিত হবে। এবারের প্রস্তাবে শিশু ও যুবদের প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে যাতে তারা শান্তি, সহিষ্ণুতা, উদারতা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের মতো মানবিক গুণের চর্চার মাধ্যমে সমাজে শান্তির সংস্কৃতি বিকাশে আরো নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত হতে পারে।
এবছর বিশ্বের ৬০টি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুলেশন কো-স্পন্সর করেছে। সকল সদস্য রাষ্ট্রই প্রস্তাব বাস্তবায়নে একযোগে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করে। 
 
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ ১৯৯৭ সালে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি প্রথম উপস্থাপন করে। যা সাধারণ পরিষদে রেজুলেশন হিসেবে পাশ হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ‘শান্তির সংস্কৃতি দশক’ বিশ্বব্যাপী উদ্যাপিত হয়। ২০০০ সাল থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এ রেজুলেশনটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে যা প্রতিবছরই সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হচ্ছে।
 
 
#
অনসূয়া/আশরোফা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১১২০ ঘণ্টা  
Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx