Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী 30/3/2019

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ১২৮৪

প্রশ্ন ফাঁসের গুজব ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা
                          -- শিক্ষামন্ত্রী

নকলা (শেরপুর), ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এইচএসসি পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উদ্দেশে বলেছেন, সদ্য শেষ হওয়া এসএসসি পরীক্ষার মতো এইচএসসি পরীক্ষাও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নাই। প্রতারক চক্র বিভিন্নভাবে মানুষকে প্রতারিত করতে গুজব ছড়ায়। কোনো রকমের গুজবে কান দেবেন না এবং অনৈতিক কোনো লেনদেন করবেন না। যারা এই রকমের অনৈতিক কাজের সাথে জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। সরকারের সকল গোয়েন্দা সংস্থা ও আইনশৃঙ্খলা  বাহিনী সচেতন রয়েছে। 

মন্ত্রী আজ দুপুরে শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার চন্দ্রকোনা রাজলক্ষ্মী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাফল্য ও গৌরবের শত বছর উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক  বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

জনতা ব্যাংকের সাবেক  মহাব্যবস্থাপক ও মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আকরাম হোসাইনের সভাপতিত্বে এই উদ্যাপন অনুষ্ঠানের উদ্বোধক ছিলেন সাবেক কৃষিমন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মতিয়া চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মোফাখখারুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান প্রমুখ। 

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। আমরা এসডিজি সফলভাবে অর্জন করেছি। এসডিজি বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আমাদের দক্ষ তরুণ সমাজ অগ্রণী ভূমিকা রাখবে। সরকার দক্ষ মানবস¤পদ তৈরি করতে কাজ করে যাচ্ছে।  শিক্ষার প্রসারে সমাজের সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে অবদান রাখার জন্য মন্ত্রী আহ্বান জানান। 

#  

খায়ের/নাইচ/রাহাত/এনায়েত/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/২২২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১২৮৩
 
১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্র উদ্ঘাটনে কমিশন গঠন করা হবে
                               -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সব কিছু ঘিরে রয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর  রহমান।  আমরা মুক্তিযুদ্ধের খ- খ- ইতিহাস জানি, মূল ইতিহাস আমাদের এখনো অজানা। ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়া, এরশাদ এবং খালেদা জিয়া ইতিহাস বিকৃতির মাধ্যমে বিকৃত সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। বিগত ১০ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সত্যের সন্ধানে অনেক কিছু করেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছেন, রায় কার্যকর করেছেন এবং বিচার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ১৫ আগস্টের হত্যাকারীদের বিচারের রায় কার্যকর করা হয়েছে। ১৫ আগস্টের ষড়যন্ত্র উদ্ঘাটনে কমিশন গঠন করা হবে। ষড়যন্ত্রকারীদের মুখোশ উন্মোচন করা দরকার, তা নাহলে ষড়যন্ত্রকারীরা আবারো ষড়যন্ত্র করতে পারে।
 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘দৃষ্টি’ আয়োজিত একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চের উত্তাল দিনগুলোর ঘটনা নিয়ে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
সংগঠনের সভাপতি মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাধীন বাংলা বেতারের কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম এবং শব্দ সৈনিক আশরাফুল আলম।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন,  নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে সমগ্র জাতি আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে বঙ্গবন্ধু এবং ত্রিশ লাখ শহীদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব।
 
#  
 
জাহাঙ্গীর/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৮২
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি আগামীকাল শুনানি গ্রহণ করবে
   
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) : 
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক গঠিত ৯ সদস্যের তদন্ত কমিটি আগামীকাল ৩১ মার্চ রবিবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবে। বনানীর এফ আর টাওয়ার সংলগ্ন পুলিশ কন্ট্রোল রুমে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। 
 
গত ২৮ মার্চ বনানীর এফআর টাওয়ারে অগ্নিকা-ের কারণ উদ্ঘাটন ও করণীয় বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিলের লক্ষ্যে কমিটি আজও ঘটনাস্থল সরেজমিন পরিদর্শন করে এবং এফআর টাওয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রুপায়ন গ্রুপের সাথে এক সভায় মিলিত হয়।
#
 
সেলিম/নাইচ/এনায়েত/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২১৪৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২৮১
 
ডিএনসিসি কাঁচাবাজারে ২১১ দোকান মালিকের 
প্রত্যেককে ১০ হাজার করে টাকা প্রদান করা হবে
                                    -- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, ডিএনসিসি মার্কেট সংলগ্ন কাঁচাবাজারে অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্ত ২১১ দোকান মালিকের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। এছাড়াও কাঁচাবাজারের দোকানসমূহের কর্মচারীদের প্রত্যেককে ২০ কেজি করে চাল প্রদান করা হবে। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় গুলশানে ডিএনসিসি মার্কেট সংলগ্ন অগ্নিকা-ে ক্ষতিগ্রস্ত কাঁচাবাজার পরিদর্শনকালে এ ঘোষণা দেন। এ সময় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ শাহ্ কামাল উপস্থিত ছিলেন।
 
#  
 
সেলিম/নাইচ/রাহাত/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৯/১৯৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১২৮০
 
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে সিলেট ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপে চট্টগ্রাম জয়ী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৮-এর ‘ঘ’ গ্রুপের ম্যাচে আজ সকালে সিলেট বিভাগের হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩-০ গোলে চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার মহেশখালী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে পরাজিত করেছে। এছাড়াও বিকেল ৩টায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০১৮-এর ‘ঘ’ গ্রুপের ম্যাচে চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১-০ গোলে সিলেট বিভাগের সৈয়দ আরজুমন্দ আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে পরাজিত করেছে।
 
আজকের খেলার মধ্য দিয়ে জাতীয় পর্যায়ের গ্রুপ পর্বের সকল খেলার সমাপ্তি ঘটলো।
 
আগামীকাল ৩১ মার্চ ২০১৯ সকাল ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে মুখোমুখি হবে রংপুর বিভাগ এবং রাজশাহী বিভাগ। একই মাঠে বিকেল তিনটায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে লড়বে রাজশাহী বিভাগ এবং রংপুর বিভাগ। আগামী ১ এপ্রিল ২০১৯ সকাল ১০টায় একই মাঠে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে সিলেট বিভাগ মুখোমুখি হবে খুলনা বিভাগের।
 
উল্লে¬খ্য, শিক্ষার্থীদের শারীরিক, মানসিক ও নান্দনিক বিকাশে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রাথমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষার্থীকে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার প্রতি আকৃষ্ট করতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সাল থেকে জাতীয়ভাবে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং ২০১১ সাল থেকে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করে আসছে।
 
#
 
শাহনেওয়াজ/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৭৯
 
আগামী ১০ বছরের মধ্যে ঢাকার নৌপথকে পুরানো অবয়বে ফিরিয়ে আনা হবে
   ---নৌপ্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, নৌপরিবহন ব্যবস্থাকে আরো বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। আগামী ১০ বছরের মধ্যে ঢাকার নৌপথকে পুরাতন অবয়বে ফিরিয়ে আনা হবে। নদী তীরের দখল ও দূষণরোধ করে নদীর  সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় সুন্দরবন -১১ লঞ্চে নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
‘‘দূষণ, দখল মুক্ত করি, নৌ যাত্রা নিরাপদ করি, বিশ্বমানের নৌ ব্যবস্থার স্বপ্নকে সফল করি’’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ৩০ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত দেশব্যাপী 'নৌ নিরাপত্তা সপ্তাহ ২০১৯' পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে একটি নৌ র‌্যালি সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে বের হয়। 
নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপিরচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মাহবুব উল ইসলাম, নৌপুলিশের ডিআইজি শেখ মুহাম্মদ মারুফ হাসান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবহমান বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হলে নদীর সুন্দর পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে। এ লক্ষ্যে নদীর সাথে সম্পৃক্ত জনগণ, নৌযান মালিক, শ্রমিক ও সংশ্লিষ্ট সকলকে আরো বেশি সচেতন হতে হবে। তিনি আরো বলেন, নদী খননে গত ১০ বছরে সরকার অনেক কাজ করেছে। নতুন নতুন ড্রেজার সংগ্রহ করা হয়েছে, আরো ড্রেজার সংগ্রহের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
#
 
জাহাঙ্গীর/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৭৮
বিদেশি চ্যানেলে দেশীয় বিজ্ঞাপন বন্ধ না করলে পয়লা এপ্রিল থেকে আইনি ব্যবস্থা
দেশি টিভিগুলোর বছরে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা ব্যবসাপ্রাপ্তির আশা তথ্যমন্ত্রীর
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধের বিষয়টি কেব্ল অপারেটেরদের আবারও স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘বিদেশি চ্যানেলে বিজ্ঞাপন প্রচার আইনত দ-নীয়। কেব্ল অপারেটরবৃন্দ এ আইন মেনে চলার শর্তেই ব্যবসা পরিচালনায় নেমেছেন। পয়লা এপ্রিল থেকে এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
মন্ত্রী শনিবার দুপুরে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা সম্মেলন কক্ষে সম্প্রচার সাংবাদিক কেন্দ্র (ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার) আয়োজিত ‘সংকটে বেসরকারি টেলিভিশন’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। আয়োজক সংগঠনের সভাপতি রেজওয়ানুল হক রাজ’ার সভাপতিত্বে ডিবিসি টিভির চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী, চ্যানেল ২৪ এর মালিক এ কে আজাদ, বেঙ্গল কমিউনিকেশন্স’র নির্বাহী চেয়ারম্যান আফসার খায়ের মিঠু, সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, রাহুল রাহা, শাকিল আহমেদ প্রমূখ সেমিনারে বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘কিছু বিদেশি চ্যানেল বাংলাদেশে জনপ্রিয় হওয়ায় এ দেশের কিছু প্রতিষ্ঠানও সেই চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার করছে। এতে দেশি টিভি চ্যানেলগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আইনের প্রয়োগ হলে দেশি চ্যানেলগুলো বছরে ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা পাবে বলে আশা করা যায়।’
এ সময় কেব্ল সংযোগে রাষ্ট্রীয় চ্যানেলগুলোর পরই বেসরকারি দেশি টিভি চ্যানেলগুলোকে তাদের সম্প্রচারের তারিখ অনুযায়ী ক্রমে রাখার বিধিটির কথাও উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।
ড. হাছান মাহ্মুদ বেসরকারি টেলিভিশনগুলোর সমস্যা চিহ্নিত করে সেমিনারে বলেন, ‘চ্যানেলের সংখ্যা বৃদ্ধি, বিজ্ঞাপনের বাজার ছোট হওয়া, অনলাইনে বিজ্ঞাপন বৃদ্ধি ও অনলাইন পত্রিকাতেও ভিডিও সম্প্রচার বেসরকারি টিভিগুলোর সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ বিষয়গুলোকে যুগোপযোগী আইন ও ব্যবস্থার মাধ্যমে সমাধানে সকলের সহায়তা প্রয়োজন।’
উন্নত রাষ্ট্রের পাশাপাশি উন্নত জাতি গঠনের ওপর গুরুত্বারোপ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘উন্নত জাতি গড়তে বস্তুগত উন্নতির পাশাপাশি আত্মিক উন্নয়ন প্রয়োজন। আর টিভি চ্যানেলগুলো এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। জনগণ ও নতুন প্রজন্মের মনে বিরূপ প্রভাব উদ্রেককারী কোনো কিছুর সম্প্রচার সমীচীন নয়।’
#
 
আকরাম/নাইচ/রাহাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৩২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৭৭
 
ডিজিটাল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীরা একটি আই প্যাড নিয়েই স্কুলে যেতে পারবে
                                                                   --- পররাষ্ট্রমন্ত্রী 
 
সিলেট, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন আজ সিলেট শহরের পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয়ে সেসিপ-এর আওতায় সিলেট অঞ্চলের ই-লার্নিং মেলার উদ্বোধন করেন। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদের বইয়ের বোঝা বহন করতে হবে না। একটি আই প্যাড নিয়েই তারা স্কুলে যেতে পারবে। ই-লার্নিংয়ের মাধ্যমে সারা বিশ্ব হবে শিক্ষার্থীদের পাঠশালা। আমরা গঠন করতে পারব একটি উন্নত জাতি। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শিক্ষার্থীদের টিকে থাকতে ‘আমি পারি’ এই বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি। 
ড. মোমেন বলেন, টেকনোলজি যথাযথ ব্যবহার ও ই-লার্নিং-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উৎকর্ষতা ও পরিপক্কতা অর্জন করবে এবং আমরা পাব একটি উন্নত জাতি। টেকনোলজিই হলো আমাদের প্রধান হাতিয়ার যার মাধ্যমে জনগণকে জনসম্পদে পরিণত করতে পারব। 
ডিজিটাল টেকনোলজি শিক্ষকদেরকে সতর্কতা ও আন্তরিকতার সাথে শিখতে হবে এবং সে অনুযায়ী শিক্ষার্থীদেরকে শেখাতে হবে।
#
 
তৌহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮১০ ঘণ্টা
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৭৬
গুলশানের ডিএনসিসি মার্কেটে অগ্নিকা-
অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকা ভবনগুলোর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে
                                                               ---গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
 
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, ‘অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকা ভবনগুলোর বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যে সকল ভবনে অগ্নিনির্বাপণের সকল ব্যবস্থা নেই, সেগুলো চিহ্নিত করে প্রয়োজনে সেগুলো ভেঙে ফেলা হবে অথবা মালিক পক্ষকে ইমারত নির্মাণের সকল বিধি-বিধান সংযুক্ত করার পরে কার্যক্রম চালাতে দেয়া হবে। ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ, যিনিই জড়িত হন, মালিক হন, ডেভেলপার হন, এমনকি রাজউকের কর্মকর্তা-কর্মচারী হন, তাদেরকে কঠোর আইনের আওতায় আনা হবে’।
 
আজ রাজধানীর গুলশান-১ এর ডিএনসিসি মার্কেটের কাঁচাবাজারে অগ্নিকা-ের ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, ‘অগ্নিকা-ের ঘটনায় যেই দায়ী থাকুক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াসহ অপিরকল্পিত সকল ভবন চিহ্নিত করা হবে। বহুতল ভবনে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা পরীক্ষার জন্য আগামীকাল থেকে ১৫ দিনের অভিযান শুরু হবে’। কোনো দুর্ঘটনাই ছোট নয়। মানবসৃষ্ট দুর্ঘটনাকে আমরা নিছক দুর্ঘটনা বলবো না, এটা পুরোপুরি হত্যাকা-। প্রধানমন্ত্রী অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর। সুতরাং যারা অনিয়ম করে, বিল্ডিং কোড না মেনে ভবন তৈরি করেছেন, তাদের কোনো ছাড় নয়’।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, ‘ডিএনসিসির এ মার্কেটে বিদ্যুৎ ব্যবস্থা সহনীয় নয়। রাজধানীতে যেসব ভবন তৈরি হয়েছে তা একদিনে তৈরি হয়নি। তাই অবৈধ ভবন উচ্ছেদ করতে কিছুটা সময় লাগবে। কিন্তু নতুন ঢাকায় আমরা যেসব স্থাপনা নির্মাণের অনুমতি দিচ্ছি সেখানে রাজউকের পরিকল্পনার বাইরে চুল পরিমাণ যাওয়ার সুযোগ নেই। একেবারে পরিকল্পিত নগরী গড়ে তোলা হচ্ছে’।
 
মন্ত্রী বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেয়ার পর থেকে অনিয়মকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছি। কোথাও অনিয়ম হচ্ছে খবর পেলে আমাকে জানান। আমি সরাসরি ব্যবস্থা নেবো। আমরা কাজ করার জন্য দায়িত্ব নিয়েছি।’
#
 
ইফতেখার/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮০৩ ঘণ্টা

Handout                                                                                                               Number: 1275

Prime Minister’s message on the National Industrial Fair 

Dhaka, 16 Chaitra (30 March):  

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the National Industrial Fair 2019 :    

            "I am glad to know that the Ministry of Industries is organizing the National Industrial Fair 2019 for the first time. I congratulate all those involved in this endeavor.

            Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman dreamt of economic emancipation and prosperity of the Bangalee nation. In 1956, when he was the Minister of Industries, Trade, Labor,  Anti-Corruption and Village Aid Ministry of the then East Pakistan government, he took the first initiative to industrialize the country. Under the aegis of  Bangabandhu BSCIC has been established and the development of small and cottage industries took place in this region.

            Bangladesh is moving forward towards prosperity following the path of the dreams of         Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. Bangladesh has already been recognized as a middle-income country owing to our government's relentless efforts. We have been working hard to turn the country into a middle income country by 2021 and a developed one by 2041.

            Initiatives have been taken to strengthen the country's sustainable and environmentally friendly industrialization. This has resulted in a positive change in the industrial sector. In 2017-2018, the contribution of industrial sector to GDP rose to 33.71% from only 17.77% in 2007-08. To encourage the private sector in involving with the current initiative of sustainable industrialization, the Ministry of Industries has been distributing the 'CIP (Industry) Award' since 2009 and the 'National Productivity and Quality Excellence Award' since 2012. Policy support has been enhanced in the development of labor-intensive small, cottage and medium industries. New inventions and creative initiatives in the industrial sector are receiving state patronage, Considering the availability of raw materials, the area-based industrial plants are being developed. We are establishing 100 economic zones for balanced economic development of the country. Physical infrastructures have been developed in the country to ease the process of the import of raw materials and export of products. Power security including availability of electricity has been strengthened.

 

            I am happy to know that domestic products will be showcased at the 1st National    Industrial Fair 2019. I believe this fair, will play a positive role in inspiring, attracting and encouraging investors as well as promoting and expanding the market of the domestic products and services. It will create opportunities for sharing mutual experiences and exchange of views among participating organizations. Subsequently, efforts will be made in the coming days to develop the quality and enhance the diversity of the products produced in Bangladesh.

 

            I wish the 1st National Industrial Fair 2019 a grand success.

   

Joi Bangla, Joi Bangabandhu

May Bangladesh Live Forever."

#

Emrul/Nice/Rahat/Mosharaf/Abbas/2019/1700  Hours

 

 

Handout                                                                                                               Number : 1274

 

President's message on the National Industrial Fair

 

Dhaka, 16 Chaitra (30 March):    

 

            President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the National Industrial Fair 2019’:    

"I am happy to know that the Ministry of Industries is going to organize the first everNational Industrial Fair 2019’. I congratulate all who are involved in this innovative venture. 

Sustainable and environment-friendly industrialization is essential for achieving the goals of economic prosperity. Industrialized nations have already been able to reach the desired destination of socio-economic progress by strengthening the process of quality industrialization. Our entrepreneurs will also have to set up industries aiming to use local raw materials in order to materialize the target of becoming a developed economy as per the goals specified in the vision 2021 and vision 2041. For this, we have to take necessary steps to boost production of import substitute products using own resources, talent, creativity and innovation. In addition to this, diversification of export-oriented products and strengthening the efforts of value addition will surely increase our competency to survive successfully in the competitive global market.

Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman laid special emphasis on expanding industrialization at the grassroots level. He had strengthened the efforts of achieving prosperity in the industrial sector through popularizing the concept of setting up local raw materials based industries. After the assassination of Bangabandhu on 15 August 1975, the aim of achieving economic emancipation of the Bengali nation was stagnant. In line with the economic philosophy of Bangabandhu, the government has taken multifaceted initiative to persue the trend of industrialization. The use of modern and environmental- friendly technologies has been intensified in the industrial sector.   

I hope that the ‘National Industrial Fair - 2019’ will accelerate the industrialization process of Bangladesh. It will encourage the participating entrepreneurs to expand their products and services at the local and international level through appropriate publicity and market linkage in the upcoming days. I believe the fair would be able to display the qualitative changes that have taken place in the industrial sector of Bangladesh.

I wish the ‘National Industrial Fair - 2019’ a grand success.

Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever."

#

Imranul/Nice/Sanjib/Mosharaf/Abbas/2019/1658 Hoursতথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ১২৭৩
জাতীয় শিল্পমেলা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
‘‘শিল্প মন্ত্রণালয় প্রথমবারের মতো জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯ আয়োজন করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উদ্যোগের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাইকে আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তি ও সমৃদ্ধির স¦প্ন  দেখেছেন। তিনি ১৯৫৬ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং গ্রামীণ সহায়তা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালেই পূর্ব বাংলায় শিল্পায়নের বীজ বপন করেছিলেন। তাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বর্তমান বিসিক প্রতিষ্ঠা লাভ করে এবং এ অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বিকাশের সূচনা হয়।
বঙ্গবন্ধুর স¦প্নের পথ ধরে বাংলাদেশ এখন দ্রুত সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলেছে। আমাদের সরকারের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স¦ীকৃতি পেয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশের কাতারে  পৌঁছতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এ লক্ষ্য অর্জনে দেশে  টেকসই ও পরিবেশবান্ধব শিল্পায়নের ধারা জোরদারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর ফলে সামগ্রিকভাবে শিল্পখাতে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটেছে। জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ২০০৭-০৮ অর্থবছরের ১৭.৭৭ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে ৩৩.৭১ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।  টেকসই শিল্পায়নের লক্ষ্যে চলমান উদ্যোগের সঙ্গে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ উৎসাহিত করতে শিল্প মন্ত্রণালয় ২০০৯ সাল  থেকে ধারাবাহিকভাবে ‘সিআইপি (শিল্প) পুরস্কার’ ও ২০১২ সাল থেকে ‘ন্যাশনাল  প্রোডাক্টিভিটি অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করে আসছে। বিশেষ করে, শ্রমঘন ক্ষুদ্র, কুটির, মাঝারি এবং বৃহৎ শিল্পের বিকাশে নীতি সহায়তা বাড়ানো হয়েছে। শিল্পখাতে নতুন উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতাকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হচ্ছে।  দেশের সুষম অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে। শিল্পের কাঁচামাল আমদানি এবং পণ্য রপ্তানি সহজ করতে দেশে ব্যাপক ভৌত অবকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে। বিদ্যুৎসহ জ¦ালানি নিরাপত্তা  জোরদার করা হয়েছে।
প্রথম জাতীয় শিল্পমেলায় এসব দেশীয় পণ্য প্রদর্শন করা হবে বলে জেনে আমি খুশি হয়েছি। আমার বিশ্বাস, এ মেলা দেশীয় পণ্যের প্রচার, প্রসার ও বাজার সম্প্রসারণে বিনিয়োগকারীদের উদ্বুদ্ধ, আকৃষ্ট ও উৎসাহিত করতে ইতিবাচক অবদান রাখবে। এতে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা ও মতবিনিময়ের সুযোগ তৈরি হবে। ফলে আগামী দিনে বাংলাদেশে গুণগতমানের পণ্য উৎপাদন এবং পণ্য  বৈচিত্র্যকরণের প্রয়াস  বেগবান হবে।
আমি ১ম জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯ এর সাফল্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরুল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৭০৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১২৭২ 
 
জাতীয় শিল্পমেলা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ১৬ চৈত্র (৩০ মার্চ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৩১ মার্চ ‘জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
‘‘শিল্প মন্ত্রণালয় প্রথমবারের মতো ‘জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯’ আয়োজন করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ সৃজনশীল উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য টেকসই ও পরিবেশবান্ধব শিল্পখাত খুবই জরুরি। শিল্পোন্নত দেশগুলো গুণগত শিল্পায়নের ধারা জোরদার করে ইতোমধ্যে আর্থসামাজিক অগ্রগতির কাক্সিক্ষত গন্তব্যে পৌঁছে যেতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশকেও রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ অর্জনের মাধ্যমে উন্নত অর্থনীতিতে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য নিজস্ব কাঁচামাল ব্যবহার করে শিল্পকারখানা গড়ে তুলতে হবে। বিশেষ করে, নিজস্ব মেধা ও সৃজনশীল উদ্ভাবন কাজে লাগিয়ে আমদানি বিকল্প পণ্যের উৎপাদন বাড়াতে হবে। পাশাপাশি রপ্তানি পণ্য বহুমুখীকরণ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও উৎপাদিত পণ্যে মূল্য সংযোজনের প্রয়াস জোরদার করে বিশ্ববাজারের প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।  
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৃণমূল পর্যায়ে শিল্পায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছিলেন। তিনি দেশীয় কাঁচামালনির্ভর শিল্পকারখানা গড়ে তোলার মাধ্যমে শিল্পখাতে সমৃদ্ধি অর্জনের প্রচেষ্টা জোরদার করেছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাঁর শাহদাতবরণের পর বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক মুক্তির কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জন স্থবির হয়ে পড়েছিল। বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক দর্শনের আলোকে সরকার দেশে শিল্পায়নের ধারাকে এগিয়ে নিতে বহুমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শিল্পকারখানায় আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির প্রয়োগ বাড়ানো হয়েছে। 
আমি আশা করি, জাতীয় শিল্পমেলা বাংলাদেশের শিল্পায়ন অভিযাত্রাকে বেগবান করতে সক্ষম হবে। মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারা আগামী দিনে নিজেদের পণ্য ও সেবা স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রচার, প্রসার এবং বাজার সম্প্রসারণে উৎসাহিত হবেন। বাংলাদেশের শিল্পখাতে ইতোমধ্যে যে গুণগত পরিবর্তন এসেছে, এ আয়োজন দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের কাছে তা তুলে ধরতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস।
আমি প্রথম ‘জাতীয় শিল্পমেলা ২০১৯’ এর সাফল্য কামনা করছি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
 
ইমরানুল/নাইচ/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা
Todays handout (8).docx Todays handout (8).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon