Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৬৬৬ 

শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি গভীর ভালোবাসার কারণেই বঙ্গবন্ধু শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন

                                                                                       - সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন, সাংস্কৃতিক মুক্তি ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জন সম্ভব নয়। শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি জাতির পিতার গভীর দরদ ও ভালোবাসার কারণেই তিনি আজ থেকে ৪৯ বছর পূর্বে ১৯৭৪ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করেন। 

প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে একাডেমির ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, সামাজিক অবক্ষয় ও জঙ্গিবাদ দূরীকরণে সংস্কৃতিই হচ্ছে প্রধান হাতিয়ার। সেজন্য সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় আগামী অর্থবছর থেকে ৬৪ জেলা ও ৪৯২ উপজেলায় শিল্পকলাকে আরো সক্রিয়করণে এর কার্যক্রম ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছে। এবং এজন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ দেয়া হবে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবুল মনসুর। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সচিব সালাহউদ্দিন আহাম্মদ।

প্রতিমন্ত্রী এর আগে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

#

ফয়সল/এনায়েত/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৬৬৫  

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন সোমবার থেকে

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, সোমবার থেকে সারা দেশে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হবে । ৬-১১ মাস বয়সী ২৫ লাখ শিশুকে নীল রঙের ক্যাপুসল খাওয়ানো হবে। দেশের ১২-৫৯ মাস বয়সী প্রায় ১ কোটি ৯৫ লাখ শিশুকে লাল রঙের ক্যাপুসল খাওয়ানো হবে। এসব মিলিয়ে দেশের ৬-৫৯ মাস বয়সী মোট প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা জানান।

মন্ত্রী এসময় বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে শিশুর অন্ধত্ব প্রতিরোধ হয়, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়, সকল ধরনের শিশুমৃত্যু হার ২৪ ভাগ হ্রাস করে এবং হাম, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার কমে আসে। এজন্য আগামীকাল থেকে শুরু হওয়া ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো থেকে একটি শিশুও যেন বাদ না পড়ে তা সকলকে নিশ্চিত করতে হবে। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের টিম কাজ করবে। দেশের ২ লাখ ৪০ হাজার স্বাস্থ্যসেবী এবং স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা প্রায় ৪০ হাজার। এরা আগামীকাল থেকেই দায়িত্ব পালন শুরু করবে।

উল্লেখ্য, আগামীকাল দিনব্যাপী সারা দেশের সকল সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রসহ নিকটস্থ ভ্রাম্যমাণ স্বাস্থ্যকেন্দ্র হতে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। তবে এই ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াতে শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। আর ৬ মাসের কম বয়সী, ৫ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

#

মাইদুল/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহ্‌মুদ/শামীম/২০২৩/১৮১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ৬৬৪

 

বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য উদাহরণ

                                                          ---তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য উদাহরণ।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর শাহবাগে ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী হলে দেশ টিভির জেলা প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘আমাদের দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা আছে কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে নিজের দায়বদ্ধতা আমরা চিন্তা করি না। উন্নত দেশে গণমাধ্যম স্বাধীনতার পাশাপাশি নিজের দায়বদ্ধতা নিয়েও তারা সচেতন থাকে। আমাদের দেশে অনেক ক্ষেত্রে সেটির অভাব আছে। কিন্তু বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা অনেক উন্নয়নশীল দেশের জন্য উদাহরণ।’

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘ভারতের দিকে তাকিয়ে দেখুন, কয়েকদিন ধরে কিছু রিপোর্টের কারণে বিবিসির কার্যালয়ে কীভাবে তল্লাশি চলছে। বিবিসি বাংলাদেশেও অনেক ভুল, অসত্য রিপোর্ট করেছিল। কিন্তু বিবিসির কার্যালয়ে কোনো পুলিশও যায়নি, ট্যাক্স অফিসারও যায়নি।’

 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুলের বক্তব্য ‘জনগণ গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে’ এর জবাবে মন্ত্রী বলেন, ‘যাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান গণতন্ত্রকে হত্যা করে বন্দুক উঁচিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল আর ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট বিলিয়ে মির্জা ফখরুল সাহেবদের সমবেত করে দল গঠন করেছিল তারা যখন এই কথা বলে তখন মানুষ তো বটেই গাধাও হাসে, হনুমানও ভেংচি কাটে। কারণ এ দেশে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করেছিল এবং ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার জন্য হাজার হাজার সেনাবাহিনীর অফিসার এবং জওয়ানকে হত্যা করেছিল, আওয়ামী লীগের ২২ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করেছিল। সে কারণে মির্জা ফখরুল সাহেবকে বলবো, আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখার জন্য।’  

 

এর আগে বক্তৃতায় হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘গণমাধ্যম সমাজের দর্পণ হিসেবে কাজ করে। গণমাধ্যমে সমাজের চিত্রটা পরিস্ফুটন হওয়া প্রয়োজন। সে জন্য গণমাধ্যমকে সমাজের অসংগতি এবং উপেক্ষিত মানুষের কথা এবং ভালো কাজের প্রশংসা তুলে ধরতে হবে। সমাজ এবং রাষ্ট্র অনেক সময় যেদিকে তাকায় না, যা নিয়ে ভাবে না সেগুলো তুলে আনা প্রয়োজন। আশা করি, দেশ টিভি এ কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।’

 

দেশ টিভির নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান তৌফিকা করিমের সভাপতিত্বে ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান শুভেচ্ছা বক্তব্য এবং প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

 

#

আকরাম/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৮৫২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৬৬৩

 

উপমহাদেশীয় বিদেশি ভাষার সিনেমা আমদানির

জন্য তথ্যমন্ত্রীকে সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের পত্র

 

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

 

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, চলচ্চিত্র অঙ্গনের সকল সমিতি এখন ভারতীয় হিন্দি সিনেমা আমদানির বিষয়ে একমত হয়েছে সুতরাং এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে অসুবিধা নেই।

 

আজ সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সম্মিলিত চলচ্চিত্রের পরিষদ নেতৃবৃন্দ ‘নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদেশি (উপমহাদেশীয় ভাষার) চলচ্চিত্র আমদানি ও মুক্তি প্রসঙ্গে’ শিরোনামে পত্রটি মন্ত্রী মহোদয়কে হস্তান্তর করেন। এ সময় তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার ও সদস্য রিয়াজ, প্রদর্শক সমিতির সভাপতি কাজী শোয়েব রশীদ, সহ-সভাপতি মিয়া আলাউদ্দিন, প্রযোজক পরিবেশক সমিতির পক্ষে খোরশেদ আলম খসরু ও মোহাম্মদ হোসেন, ফিল্ম ক্লাবের সভাপতি কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া এবং সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের সদস্য সচিব শাহ আলম কিরণ উপস্থিত ছিলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ‘দীর্ঘ কয়েক বছরের প্রচেষ্টায় কিছু শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট সংখ্যক ভারতীয় হিন্দি ছবি আমদানির ব্যাপারে চলচ্চিত্র অঙ্গনের সবাই একমত হয়েছেন এ জন্য তাদেরকে অভিনন্দন। আমিও নির্দিষ্ট পরিমাণ চলচ্চিত্র আমদানির পক্ষে, অবাধ আমদানিতে আমাদের শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। অতীতেও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে আমার কাছে ভারতীয় হিন্দি ছবি আমদানির দাবি উপস্থাপন করা হয়েছিল, পরে শিল্পী সমিতি আপত্তি জানিয়েছিল। সে কারণে আমি বারবার বলে এসেছি, সব সংগঠন একমত হয়ে বললে তখন আমরা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবো। এখন সেটি সম্ভব। প্রস্তাব অনুযায়ী আমরা পদক্ষেপ গ্রহণ করবো, বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নজরেও আনতে হবে।’

 

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে আমাদের দেশে আগের তুলনায় সিনেমা বেশি হচ্ছে এবং অনেক সিনেমা বক্স অফিস হিট করছে। কিন্তু এখনও প্রতি সপ্তাহে ভালোভাবে চালানোর মতো সিনেমা সবসময় হচ্ছে না, এটি বাস্তবতা। সেই বাস্তবতার নিরিখে আপনারা সুচিন্তিতভাবে, ভেবে-চিন্তে মতামত দিয়েছেন যে, নির্দিষ্ট পরিমাণ ভারতীয় হিন্দি ছবি যদি আমদানি হয় তাহলে অনেকেই আবার হলমুখী হবে এবং তখন আমাদের বাংলা ছবিও দেখতে যাবে।’

 

সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদ তাদের পত্রে সরাসরি হিন্দি চলচ্চিত্র উল্লেখ না করলেও পরীক্ষামূলকভাবে দুই বছরের জন্য উপমহাদেশীয় বিদেশি ভাষার চলচ্চিত্র আমদানির প্রস্তাব দিয়েছে, যেখানে প্রথম বছরে ১০টি ও পরের বছরে ৮টি চলচ্চিত্র আমদানি ও প্রতিবছর ৫২ সপ্তাহের মধ্যে ২০ সপ্তাহ প্রদর্শনের কথা বলা হয়। ঈদুল ফিতর, ঈদুল আজহা ও দুর্গাপূজার সপ্তাহে এগুলো প্রদর্শনযোগ্য নয়। এ ধরনের প্রতিটি সিনেমা আমদানি সংস্থাকে আলোচনাসাপেক্ষে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদকে দিতে হবে এবং ছাড়পত্র নিতে হবে। এই অর্থ শিল্পী সমিতির অগ্রাধিকারসহ পরিষদ সদস্যদের কল্যাণে ব্যয় হবে। এছাড়াও যৌথ প্রযোজনা নীতিমালা সংস্কার ও শিল্পী সংগ্রহে ‘নতুন মুখের সন্ধানে’ প্রকল্প চালুর প্রস্তাবনা পত্রে উল্লেখ করা হয়।

 

 

 

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘চলচ্চিত্র শিল্প ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। ইতিমধ্যে অনেক নতুন নতুন হল বিশেষ করে সিনেপ্লেক্স চালু হয়েছে। কিছু পুরনো বা বন্ধ হওয়া হলও আবার চালু হয়েছে। আপনাদের প্রস্তাব বাস্তবায়ন হলে অনেকগুলো হল আবার চালু হবে। তখন আমাদের শিল্পীদের অভিনীত সিনেমা দেখানোরও সুযোগ আরো বাড়বে।’

 

তথ্যমন্ত্রীকে দেওয়া পত্রে স্বাক্ষরকারীরা হলেন, সম্মিলিত চলচ্চিত্র পরিষদের আহ্বায়ক এম এ আলমগীর, সদস্য সচিব শাহ আলম কিরণ, চলচ্চিত্র প্রযোজক ও প্রদর্শক মোহাম্মদ হোসেন, খোরশেদ আলম খসরু এবং সামসুল আলম; চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি কাজী হায়াৎ, মহাসচিব শাহীন সুমন; বাংলাদেশ চলচ্চিত্রগ্রাহক সংস্থার সভাপতি আব্দুল লতিফ বাচ্চু, মহাসচিব আসাদুজ্জামান মজনু; চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন; সাধারণ সম্পাদক নিপুন আক্তার; ফিল্ম এডিটরস গিল্ডের সভাপতি আবু মুসা দেবু; চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি কাজী শোয়েব রশিদ, সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল; ফিল্ম ক্লাব সভাপতি গোলাম কিবরিয়া লিপু, চলচ্চিত্র ব্যবস্থাপক সমিতির সভাপতি আব্দুস সালাম; সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদুল ইসলাম; চলচ্চিত্র লেখক সমিতির সভাপতি জামান আখতার, সাধারণ সম্পাদক সানি আলম; চলচ্চিত্র নৃত্য পরিচালক সমিতির সভাপতি আজিজ রেজা, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক খোকন; স্থিরচিত্রগ্রাহক সমিতির সভাপতি জি ডি পিন্টু, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন; চলচ্চিত্র রূপসজ্জাকর সমিতির সভাপতি সামসুল ইসলাম; সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আলী বাবলু; চলচ্চিত্র অঙ্গসজ্জাকর সমিতির সভাপতি মোঃ নাজিম, সাধারণ সম্পাদক বাবুল; চলচ্চিত্র মারপিট সমিতির সভাপতি আরমান ও সাধারণ সম্পাদক আতিকুর রহমান চুন্নু।

 

#

আকরাম/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৮৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৬৬২

 

আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর সাথে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

 

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই এর মধ্যে আজ আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে তাঁর দপ্তরে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এসময় তারা দু’দেশের বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা, ফ্রান্সের খ্যাতনামা আইটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্কুল ৪২ এবং আইসিটি খাতের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে নিয়ে আলোচনা করেন।

 

প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতের কাছে ডিজিটাল বাংলাদেশের সাফল্য এবং ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি এবং স্মার্ট গভর্নমেন্ট এ চারটি মূল স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পরিকল্পনা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমরা স্টার্টআপ, উদ্ভাবন ও গবেষণার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। স্টার্টআপ সংস্কৃতির বিকাশে বাংলাদেশ-ফ্রান্স স্টার্টআপ বিনিময় এবং ফ্রান্সে বাংলাদেশ আইটি কানেক্ট পোর্টাল চালু বিষয়ে একমত পোষণ করেন তাঁরা।

 

বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে বিনিয়োগের চমৎকার পরিবেশ বিরাজ করছে উল্লেখ করে বলেন সরকার বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে অনেক সুবিধা দিচ্ছে। ফ্রান্সের ব্যবসায়ীরা এই সুবিধা গ্রহণ করে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন। বাংলাদেশের আইসিটি খাতসহ অবকাঠামো উন্নয়ন খাতে বিপুল বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে।

 

রাষ্ট্রদূত ম্যারি মাসদুপুই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃতে বিগত ১৪ বছরে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতের উন্নয়নে প্রসংশা করেন। রাষ্ট্রদূত বলেন, অল্প সময়ে বাংলাদেশের আইসিটি খাতসহ বিভিন্ন খাতের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। আগামী দিনগুলোতে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিসহ বিভিন্ন খাতে আরো এগিয়ে যাবে। রাষ্ট্রদূত আগামীদিনে বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যকার বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ক আরো গভীরতর হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

 

#

শহিদুল/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৮১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৬৬১

প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে বাংলাদেশ-ভারত একসাথে কাজ করার আগ্রহ

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

ভবিষ্যৎ এবং উদীয়মান প্রযুক্তিকে পরবর্তী স্তরে নিয়ে যাওয়ার জন্য একসাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ও ভারত।

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বেঙ্গল চেম্বার অভ্‌ ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট সুবীর চক্রবর্তীর নেতৃত্বে ৯ সদস্য বিশিষ্ট প্রতিনিধিদল আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ আগ্রহের কথা জানায়। বৈঠকে তারা থ্রিডি, এআই এবং অন্যান্য ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনসহ উদীয়মান প্রযুক্তিতে সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টির বিষয়ে আলোচনা করেন।  

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভারত এবং বাংলাদেশের প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্টার্টআপ এক্সচেঞ্জ, বিটুবি ম্যাচমেকিং এবং নলেজ শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে ভবিষ্যতে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।

          প্রতিমন্ত্রী ইমার্জিং টেকনোলজি বিশেষ করে মাইক্রো প্রসেসর ডিজাইন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), রোবটিক্স এবং সাইবার সিকিউরিটি এ চারটি এরিয়াতে যৌথভাবে কাজ করতে বেঙ্গল চেম্বারের প্রতিনিধিদলের কাছে সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, আমাদের দেশে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের আরো দক্ষ করে গড়ে তুলতে দু’দেশের শিক্ষাঙ্গন ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে সহযোগিতা বাড়াতে হবে।

          প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের আইসিটি খাতে বিনিয়োগ করতে ভারতের বেঙ্গল চেম্বার অভ্‌ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান। তারা দু’দেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরো ঘনিষ্ট ও সৌহার্দ্যপূর্ণ হবে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

বেঙ্গল চেম্বারের নেতৃবৃন্দ বলেন, আইসিটি হচ্ছে নলেজ বেইজড ইন্ডাস্ট্রি। তাই যৌথভাবে কাজ করলে সুদূরপ্রসারী সুফল পাওয়া যাবে। নেতৃবৃন্দ স্টার্টআপ, এগ্রিটেক, সাইবার সিকিউরিটি, হেলথ ডেলিভারি সিস্টেম, আইটি ইনোভেশন সেন্টারসহ ডিজিটাইজেশনে যৌথ-সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বৈঠকে বাংলাদেশ এবং ওয়েস্ট বেঙ্গলের মধ্যে স্টার্টআপ ইকো-সিস্টেম গড়ে তুলতে স্টার্টআপ অথবা ইয়ং এন্টারপ্রেনিয়র সামিট এবং স্টার্টআপ হ্যাকাথন আয়োজন করার বিষয়ে একমত পোষণ করা হয়।   

          এসময় বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম, বেঙ্গল চেম্বারের নির্বাহী পরিচালক গৌতম রায়, মহাপরিচালক সুবোধিপ ঘোষ, সহকারী মহাপরিচালক অঙ্গনা গুহ রায়, সিফাই টেকনোলজিস লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট নীহার চক্রবর্তীসহ প্রতিনিধিদলের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

 শহিদুল/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২৩/১৭০৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর :  ৬৬০

 

পৃথিবীতে বাঙালির পরিচয় সুদৃঢ় করছে বাংলা ভাষা

                                    ---মোস্তাফা জব্বার

 

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, পৃথিবীতে বাঙালির পরিচয় সুদৃঢ় করছে বাংলা ভাষা। ভাষা আন্দোলনের মধ‌্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি তৈরি করেছিলেন। বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছে বলেই বাংলাদেশ এখন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের রাজধানী।

মন্ত্রী গতকাল ঢাকায় জাতীয় শিক্ষা ব‌্যবস্থাপনা একাডেমি মিলনায়তনে ড. দীনেশচন্দ্র সেন গবেষণা পরিষদ, ঢাকা ও আচার্য দীনেশচন্দ্র রিসার্চ সোসাইটি, ভারতের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত দীনেশচন্দ্র স্মৃতি স্বর্ণপদক ২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বাংলার প্রাচীন লোক সাহিত‌্য ও লোক সংস্কৃতি বিকাশে দীনেশচন্দ্র সেনের অবদান তুলে ধরে বলেন, বাংলার লোকায়ত সাহিত্য, পুঁথি নিয়ে যে গবেষণার রাস্তা দীনেশচন্দ্র সেন দেখিয়ে গিয়েছিলেন, তা আজও বহু গবেষককে প্রেরণা যোগায়। গ্রামের পিছিয়ে থাকা নিরক্ষর মানুষদের ভেতরেও সাহিত্যের যে ধারা বয়ে যাচ্ছে, তার সঙ্গে বাংলার মূলধারার সাহিত্যের পরিচয় ঘটান তিনি। তিনি বলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ বিশেষ করে গারো পাহাড়ের পাদদেশ থেকে প্রবাহিত হাওরাঞ্চলের প্রাচীন জীবন গাঁথা মৈমনসিংহ গীতকায় উঠে এসেছে। এটার যেমন সাহিত্য মূল্য আছে তেমনি ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে রয়েছে এর নিবিড় সম্পর্ক।

বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের মহাসচিব অধ্যাপক ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, দীনেশচন্দ্র সেনের প্রপৌত্রী দেব কন্যা সেন, ভারতের বিশিষ্ট সাহিত্যিক পার্থসারথী ঝা, চকরিয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যাপক কনক বরণ বড়ুয়া, বেসরকারি সংস্থা ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন অভ্ দ্য রুরাল পুওর এর প্রতিষ্ঠাতা এএইচএম নোমান, রবীন্দ্র মৈত্রী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার অধ্যাপক ড. শহীদুর রহমান, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি সিলেটের ডিন অধ্যাপক ড. আবুল ফতেহ ফাত্তাহ, নায়েমের পরিচালক শাহ মোঃ আমির আলী এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসান শেলী অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

অনুষ্ঠানে দীনেশচন্দ্র সেন সংকলিত মৈমনসিংহ গীতিকা তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা প্রকাশের উদ্যোগ, বিজয় বাংলা সফটওয়্যার এবং বিজয় ডিজিটাল শিক্ষা সফটওয়্যার উদ্ভাবনসহ ডিজিটাল প্রযুক্তিতে বাংলা ভাষার উদ্ভাবনে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারকে আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন স্মৃতি স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।

 

#

শেফায়েত/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/আব্বাস/২০২৩/১৭৪১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৬৫৯

 

উপাত্ত সুরক্ষার ব্যবস্থা থাকবে আইনে

                               --আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :

 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, আগেও বলেছি, এখনও বলছি, উপাত্ত সুরক্ষা আইনের খসড়া মন্ত্রিপরিষদে যাওয়ার আগে এর অংশীজনদের সঙ্গে আবারো আলাপ-আলোচনা করা হবে। এর আগেও আমরা অংশীজনদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে আলোচনা অব্যাহত থাকবে যাতে এই আইনটির বিষয়ে এমন মনে না হয় যে, এটা উপাত্ত নিয়ন্ত্রণের জন্য করা হচ্ছে। এটার উদ্দেশ্যই হচ্ছে উপাত্ত সুরক্ষা করা। উপাত্ত সুরক্ষাই যাতে দেওয়া হয়, সেই ব্যবস্থাই থাকবে এতে।

 

আজ রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সেমিনার হলে ১৪শ বিজেএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী জজদের জন্য ১২শ ওরিয়েন্টশন কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে সংবিধান উপহার দেন, সেখানে তিনি পরিষ্কারভাবে বাক-স্বাধীনতাকে একটি মৌলিক অধিকার হিসেবে রাখেন এবং তার সঙ্গে সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতাও মৌলিক অধিকার হিসেবে রাখা হয়, যা বহু গণতান্ত্রিক দেশের সংবিধানে রাখা হয়নি। তাই কেউ যদি এমন দুশ্চিন্তা বা কল্পনা করেন যে, শেখ হাসিনার সেবামূলক সরকারের সময় এমন একটি আইন হবে, যেখানে জনগণের বাক-স্বাধীনতা বা সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা নষ্ট হবে, সেটা সঠিক নয়।

 

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আগামী জাতীয় নির্বাচন করতে পারবেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ৬৬নং অনুচ্ছেদে বলা আছে, কারো যদি নৈতিক স্খলনের কারণে দুই বছর বা তার বেশি সাজা হয়, তাহলে তিনি সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করতে পারবেন না। এগুলো তো স্পষ্ট।

 

বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সাওয়ার ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ) শেখ আশফাকুর রহমান বক্তৃতা করেন। 

 

#

 

রেজাউল করিম/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২৩/১৭৫৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৬৫৮

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি) :

 

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৭ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪২ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৬৬২ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।       

 

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯৯ হাজার ৪২৫ জন।

 

#

 

সুলতানা/সিরাজ/সঞ্জীব/মাহমুদ/রেজাউল/২০২৩/১৬২১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৬৫৭

 

২০২৬ সালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হবে

                                                                - নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

মাতারবাড়ী (কক্সবাজার), ৬ ফাল্গুন (১৯ ফেব্রুয়ারি):

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর দৃশ‍্যমান হয়েছে। ২০২৬ সালে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম শুরু হবে। এ লক্ষ‍্যে আগামী জুলাই মাসে জেটি ও কন্টেইনার ইয়ার্ড নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এখানে বড় ধরনের ফিডার ভেসেল আসবে। এতে অর্থ ও সময় বাঁচবে। যা অর্থনীতিতে সুপ্রভাব ফেলবে।

তিনি আজ কক্সবাজারের মাতারবাড়ী বন্দরের উন্নয়ন কার্যক্রম পরিদর্শনকালে উপস্থিত সাংবাদিক প্রতিনিধিদলকে এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ হবে, যা সিঙ্গাপুরকে ছাড়িয়ে যাবে। মাতারবাড়ী বন্দর বাণিজ‍্যিক হাব হবে। চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির লাইফ লাইন; মাতারবাড়ী বন্দরও প‍্যারালাল অর্থনীতির লাইফ লাইন হবে।

খালিদ মাহমুদ বলেন, দেশের প্রথম এবং একমাত্র গভীর সমুদ্র বন্দর স্থাপনের জন্য ১৭ হাজার ৭৭৭ কোটি ২০ লাখ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্পটি অনুমোদনের পরে বাস্তবায়ন কার্যক্রম শুরু করা হয়। বর্তমানে ড্রইং ডিজাইনের কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে ৩৫০ মিটার প্রশস্ত ও ১৬ মিটার গভীরতা সম্পন্ন ১৪ দশমিক ৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ এপ্রোচ চ্যানেলের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

এসময় অন‍্যান‍্যের মধ‍্যে সংসদ সদস‍্য আশেক উল্লাহ রফিক, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম‍্যান রিয়ার এডমিরাল এম শাহজাহান, মাতারবাড়ী বন্দর প্রকল্পের প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর মো. ইউসুফ উপস্থিত ছিলেন।

#

2023-02-19-15-11-45f29fe58eb64d390ff7a61d91dcea0a.docx 2023-02-19-15-11-45f29fe58eb64d390ff7a61d91dcea0a.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon