Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 11/10/2017

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ২৬৫৭

মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ পুরোদমে চলছে

কক্সবাজার, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ জোর গতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নলকূপ ও স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করছে।

এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ২১টি নলকূপ এবং ৩ হাজার ১ শত ১৪টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রগুলোতে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।

চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ার এর মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব রিজার্ভার হতে মিয়ানমার নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত আছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১৬ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে ৪৫ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে।

#

সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২১০০ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                          Number :  2656

Information Minister felicitates youth delegation to Russia

Dhaka, October 11:

            Information Minister Hasanul Haq Inu felicitated a 13 member delegation of  youths and students  of Jatiya Samajtantrik Dal (JASOD) who would be leaving for Russia tonight to attend 19th World Festival of Youth and Students.

            The festival organised by World Federation of Democratic Youth (WFDY) is scheduled to be held from 15th to 21st October with the theme 'For peace, solidarity and social justice, we struggle against imperialism. Honouring our past, we build the future!'

            The festival will be participated by 30,000 young men and women from 188 countries.

#

Akram/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2017/2050 HrsHandout                                                                                                                  Number : 2655

Democratic, socialist policies ensure food security

                                          --- Information Minister

Dhaka, 11 October :               

Information Minister Hasanul Haq Inu said today that following democratic and socialist principles is the best way to ensure national food security. He also said that to consolidate democracy the nation had to take a strong position against Razakars and in favour of socialism.

The minister was speaking as the chief guest at a seminar on food rights at CIRDAP auditorium in Dhaka. Food Right Movement organised the seminar in collaboration with a NGO World Vision and the European Union (EU).

Inu said that there could be no poverty in Bangabandhu's Golden Bengal.  He emphasized that a philosophical unity of the nation was needed to achieve it. Describing food rights as fundamental rights, he said that it had to be ensured for all. Prime Minister Sheikh Hasina was committed to a poverty-free country by 2021 and we will achieve it, he said. He also mentioned that the current era was one of cyber technology and said that digital rights were a fundamental right, too.

The seminar was chaired by the chief of Palli Karma Shahayak Foundation Dr. Quazi Kholiquzzaman, and was also addressed by eminent economists and nutritionists who adopted an 11-point resolution for ensuring food security.

#

Akram/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/2055hours        

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ২৬৫৪

মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

কক্সবাজার, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

     উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ৪৫ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৬৮ ট্রাকের মাধ্যমে ১৮১ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৯ হাজার ৮ শত ৯৫ প্যাকেট শুকনো খাবার, ১৩ হাজার ৪২ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ১ হাজার ৭ শত ৯৫ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ১ হাজার প্যাকেট ঔষধ, ৩ হাজার ১ শত ২২ পিস পোশাক, ১০ হাজার ৩ শত ৭৮ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী, ৫ শত ৭৫ পিস নির্মাণ সামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  

    জেলা ত্রাণ অফিস সূত্রে জানা যায় আজ পর্যন্ত কক্সবাজারের ৪টি খাদ্য গুদামে প্রাপ্তি ও প্রদানের পর ৯৪০ মেট্রিক টন চাল, ১৩৭ মেট্রিক টন ডাল, ১ লাখ ১ হাজার ৯২ লিটার তেল, ৬৭ মেট্রিক টন লবণ, ৯০ মেট্রিক টন চিনি, ১০ হাজার  কেজি আটা/ময়দা, ৮২ হাজার ৪ শত ৭০ কেজি গুঁড়ো দুধ, ২৫ কেজি মুড়ি, ১৯ হাজার ৬ শত পিস কম্বল এবং ২৩৭টি তাঁবু ও ত্রিপল মজুত রয়েছে।   

#

সাইফুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ২৬৫৩

মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর এ নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।

আজ কুতুপালং ক্যাম্পে ১ হাজার  ৪ শত ৯৮ জন পুরুষ ও ৭ শত ৪৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ৪৭ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৬ শত ১৪ জন পুরুষ ও ৮ শত ১৮ জন নারী মিলে ১ হাজার ৪ শত ৩২ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ৩৯ জন পুরুষ ও ৮ শত ৫৪ জন নারী মিলে ২ হাজার ৯৩ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ২৬ জন পুরুষ ও ৪ শত ১১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৬ শত ৩৭ জন, লেদা ক্যাম্পে ৮ শত ৭৫ জন পুরুষ ও ৮ শত ২৪ জন নারী মিলে ১ হাজার ৭ শত ১৭ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৫ শত ২৮ জন পুরুষ ও ২ শত ৬২ জন নারী মিলে ৭ শত ৯০ জন  এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ৯ হাজার ৯ শত ১৬ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।

আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৪ শত ৪০ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।

#

সাইফুল/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০১৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৫২
 
বাংলাদেশের মানুষ ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ায়
                     --- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, এদেশের মানুষ বরাবরই যে কোন দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ায়। রোহিঙ্গা সমস্যা একটি মানবিক বিপর্যয়। এ বিপর্যয়েও সরকারসহ এদেশের সাধারণ মানুষ উদাত্তভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে ক্রমশ উন্নতি করছে। একইসাথে এ দেশের নাগরিকদের মানবিকতাবোধ আরো উন্নত ও জাগ্রত করতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে বাংলাদেশ স্টুডেন্ট এন্ড অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন ইন জার্মানি আয়োজিত জার্মান প্রবাসী প্রয়াত সুজন চন্দ্র সরকারের স্মরণসভা ও তার পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী জার্মান প্রবাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রয়াত সুজনের পরিবারকে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র ও ২ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
উল্লেখ্য, সুজন চন্দ্র সরকার জার্মানির ব্রেমেন শহরে হেপাটাইটিস সি ও ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়ার পর অর্থকষ্টে যখন তার লাশ বাংলাদেশে পাঠানো অসম্ভব হয়ে ওঠে, তখন জার্মান প্রবাসী সংগঠনের উদ্যোগে প্রায় ৫০০ জন দাতা সুজনের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসে। দানের অর্থ দিয়ে সুজনের লাশ বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পরও বেশ কিছু অর্থ থেকে যায়। সেই বাড়তি অর্থ প্রয়াত সুজনের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক ডাঃ পবিত্র দেবনাথ এবং জার্মান প্রবাসী সংগঠনের অ্যাডমিন ও কোঅর্ডিনেটর তানজিয়া ইসলামের বাবা ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ রিসার্চ এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন ফর ডায়াবেটিস, এন্ডোক্রাইন এন্ড মেটাবলিক ডিসঅর্ডার (বারডেম) এর প্রফেসর ডাঃ মীর নজরুল ইসলাম এবং প্রয়াত সুজনের বাবা ও ভাই।
#
 
ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৫১ 
 
সরকার তাঁত শিল্পের অতীত গৌরব ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে 
                                                 --- মির্জা আজম
 
ঢাকা, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :                                                                         
বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী  মির্জা আজম বলেছেন, তাঁতি সমাজকে পুর্নবাসন করে তাদের সমৃদ্ধ করা হবে যেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নপূরণ সম্ভব হয়। দেশে তাঁত বস্ত্রের উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে তাঁতিদের আয় বৃদ্ধি করে তাদের আত্মকর্মসংস্থান ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান  করছে সরকার। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী বিশ্বখ্যাত ‘মসলিন’ কাপড় তৈরির প্রযুক্তি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড কর্তৃক ১ হাজার ২১০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর পাশে মাদারীপুর জেলার শিবচরে ১০০ একর জমির ওপর তাঁতপল্লি স্থাপনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় গ্রন্থাগারে শওকত ওসমান মিলনায়তনে বাংলাদেশ তাঁতি লীগের উদ্যোগে ‘তাঁত শিল্পের অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
তাঁত বোর্ডের ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে সেমিনারে জানানো হয়, বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড কর্তৃক প্রণয়নকৃত প্রকল্পসমূহ অনুমোদন ও যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা গেলে তাঁত বস্ত্রের উৎপাদন  বছরে ৬৮ কোটি মিটার (বিবিএস) থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ১০০ কোটি মিটারে উন্নীত হবে। ফলে উৎপাদিত তাঁত বস্ত্র দ্বারা দেশের বর্তমান অভ্যন্তরীণ বস্ত্র চাহিদাপূরণ ৪০ শতাংশ থেকে ৫৫ শতাংশে উন্নীত হবে। এছাড়া, তাঁত বস্ত্রের রপ্তানিতে বছরে ১৫০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে তাঁত বস্ত্রের মূল্য সংযোজনের পরিমাণ বছরে ১ হাজার ২২৭ কোটি টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকায় উন্নীত হবে। ফলে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করার লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
সভায় তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান জনাব জসীম উদ্দিন আহম্মেদ (অতিরিক্ত সচিব), তাঁত বোর্ডের সদস্য নিমাই চন্দ্র(যুগ্মসচিব) বাংলাদেশ তাঁতি লীগের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মোঃ শওকত আলী, সাধারণ সম্পাদক খগেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নেছার উদ্দিনসহ তাঁতি লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিটি ইউনিভার্সিটির সাবেক প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. ফজলেহ আলী।
#
 
সৈকত/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৫০

ইন্টারনেট মানবাধিকারের অংশ
                        -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ আশ্বিন (১১ অক্টোবর) :

    তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বর্তমান যুগকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগ হিসেবে বর্ণনা করে বলেছেন, খাদ্য ও ইন্টারনেটের অধিকার মানবাধিকারের অংশ। এ দু’টি অধিকার আইন হিসেবে প্রণয়নের দাবি রাখে। আর পর্যাপ্ত পুষ্টিসংবলিত খাদ্য নিরাপত্তাই ক্ষুধামুক্তির পথ।

    আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ওয়ার্ল্ড ভিশনের সহায়তায় খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ আয়োজিত ‘বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরবর্তী খাদ্য নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং খাদ্য অধিকার’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

    হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় দারিদ্র্যের কোনো স্থান নেই। ক্ষুধা-দারিদ্র্য থেকে স্থায়ী মুক্তির জন্য যে সমৃদ্ধি প্রয়োজন, তা অর্জনে জাতিকে দর্শনগতভাবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আর রাজাকার-তোষণ, দুর্নীতি-অপরাজনীতি উচ্ছেদ সমৃদ্ধির পূর্বশর্ত।’

    খাদ্য নিরাপত্তা ও খাদ্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সেমিনার থেকে ১১ দফা সুপারিশমালা প্রস্তাব করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে, চালের দাম কমানো, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা নিশ্চিত করা, অতি দরিদ্র ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সামাজিক নিরাপত্তা, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা, কৃষিপণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পরিকল্পনা, হাওরে বন্যা নিয়ন্ত্রণ, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় টেকসই পরিকল্পনা, খাদ্য অধিকার আইন প্রণয়ন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষণা অনুযায়ী ২০২১ সালের মধ্যে সকল প্রকার দারিদ্র্য ও ক্ষুধা থেকে মুক্তি।

    খাদ্য অধিকার বাংলাদেশ ও পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল ওয়াদুদ দারা এবং সম্মানীয় অতিথিরূপে বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাবেক মহাপরিচালক ড. কাজী শাহাবউদ্দীন, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. খুরশীদ জাহান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) এম খালেক মাহমুদ আলোচনায় অংশ নেন।

    খাদ্য অধিকার বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ও ওয়েভ ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক মহসিন আলী মূল প্রবন্ধ ও ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের সমন্বয়ক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান স্বাগত বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
#

আকরাম/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৪৯

মার্কেট ও শপিংমলে অগ্নিকা- মহড়া করতে হবে
                  -- দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী

ঢাকা, ২৬ আশ্বিন (১১ অক্টোবর) :

    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বলেছেন, অগ্নিকা-ের ক্ষয়ক্ষতি ও ঝুঁকি এড়াতে মার্কেট ও শপিংমলে নিয়মিত ভূমিকম্প ও অগ্নিকা- মহড়া করতে হবে। এ কাজে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবে।

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্সে ভূমিকম্প ও অগ্নিকা- সচেতনতা মহড়া শেষে এ কথা বলেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ কামাল, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহমদ খান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালক খালিদ মাহমুদ ও বসুন্ধরা মার্কেট কর্তৃপক্ষ এসময় উপস্থিত ছিলেন। আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস ২০১৭ উপলক্ষে রাজধানীর বিভিন্ন শপিংমল ও মার্কেটে ভূমিকম্প ও অগ্নিকা- মহড়ার অংশ হিসেবে আজ বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্সে এ মহড়ার আয়োজন করা হয়।

    মন্ত্রী বলেন, পূর্ব প্রস্তুতি ও মহড়া ব্যতীত দুর্যোগকালে সাড়াদান সঠিক হয় না। মহড়া করলে এক ধরনের অভিজ্ঞতা হয় ও ভুলত্রুটি শুধরে নেয়া যায়। তিনি বলেন, রাজধানীতে বড় বড় শপিংমল গড়ে উঠেছে যেখানে অগ্নিকা- মোকাবিলার যথাযথ ব্যবস্থা থাকে না। আবার অনেক শপিংমলে ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার গাড়ি যাওয়ার মত পর্যাপ্ত জায়গা থাকে না। এতে দিন দিন অগ্নিকা-ের ঝুঁকি বাড়ছে। এসব ক্ষেত্রে নিয়মিত মহড়া ও সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন।

#

দেওয়ান/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৩০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৪৮ 
 
পথশিশুদের অংশগ্রহণে উদ্বোধন করা হলো শিশু অধিকার সপ্তাহ
 
ঢাকা, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) : 
সুবিধাবঞ্চিত ও পথশিশুদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া  অনুষ্ঠান এবং সমাবেশের  মধ্য  দিয়ে 
৭ দিনব্যাপী শিশু অধিকার সপ্তাহের উদ্বোধন করা হয়েছে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল মাঠে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।  
মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন  চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, জগন্নাথ হলের  প্রভোস্ট প্রফেসর ড. অসীম কুমার সরকার, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রমের পরিচালক ড. আবুল হোসেন, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালক আনজীর লিটন, ডন ফোরাম বাংলাদেশের সভাপতি মোঃ মাহাবুবুল হক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় পরিচালিত পথশিশু পুনর্বাসন কার্যক্রমের বিভিন্ন শেল্টার হোমের  শিশুরা অংশগ্রহণ করে। তারা সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। শিশু অধিকার সপ্তাহের প্রথম দিনটি রাখা হয় পথশিশুদের জন্য। 
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমার শিশুদের ওপর যে নির্মমতা চালিয়েছে  তাতে প্রমাণ হয় এই বিশ্ব এখনও শিশুদের জন্য নিরাপদ হয়ে ওঠেনি। শিশুদের ওপর  নির্যাতন করে, শিশুকে রাস্তায় রেখে এ বিশ্ব সুন্দর হতে পারে না। শিশুদের জন্য উপযুক্ত  বাংলাদেশ  গড়তে কাজ  করছে সরকার। শিশু তার  সব অধিকার  পাবে। তারা জায়গা পাবে, খাদ্য পাবে, শিক্ষা পাবে। 
শিশু অধিকার সপ্তাহ ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে। মন্ত্রণালয় ও শিশু একাডেমির যৌথ আয়োজনে পথশিশু, অটিস্টিক শিশু সহ শিশুদের নিয়ে  নানা  রকমের  কার্যক্রমের মাধ্যমে সপ্তাহটি উদ্যাপন করা হবে।
#
 
খায়ের/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা
\তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৬৪৭
 
                নৌপরিবহন অধিদপ্তর নৌশুমারির জন্য প্রকল্প গ্রহণ করেছে 
ঢাকা, ২৬ আশ্বিন (১১ অক্টোবর) :     
 
নৌপরিবহন অধিদপ্তর নৌশুমারির জন্য ‘ন্যাশনাল শিপস এন্ড মেকানাইজড বোট ডাটাবেইজ ম্যানেজমেন্ট এন্ড ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। 
 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানের সভাপতিত্বে আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সংক্রান্ত  বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়। 
 
নৌযানের গতিনিয়ন্ত্রণ ও দুর্ঘটনাহ্রাস করতে নৌযানে রিভার্সিবল গিয়ার (পিছনের দিকে যাওয়ার) সংযোজনের কার্যক্রম অব্যাহত এবং এ বিষয়ে মালিকদের উদ্বুদ্ধ করতে সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় সেপ্টেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত ২১৮টি নৌযানে রিভার্সিবল গিয়ার সংযোজন করার কথা জানানো হয় । 
 
 সভায় আরো জানানো হয়, দুর্ঘটনাহ্রাসে স্পিডবোট নিবন্ধন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আরিচা-নগরকান্দায় ১৮টি এবং পটুয়াখালীতে আটটি স্পিডবোটের নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। মাওয়া-কাওড়াকান্দি এলাকায় ২৭৬টি স্পিডবোটের নিবন্ধনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 
 
এসময় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। 
 
        #
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫১৯ ঘণ্টা      
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৬৪৬
                   ইউনিসেফ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
 
ঢাকা, ২৬ আশ্বিন (১১ অক্টোবর) :     
 
ইউনিসেফ রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দশ হাজার লেট্রিন নির্মাণ করে দিবে। এতে ব্যয় হবে ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর বাস্তবায়ন করবে সেনাবাহিনী। 
 
এ লক্ষ্যে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে আজ এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে যুগ্ম সচিব (রোহিঙ্গা সেল) হাবিবুল কবির এবং ইউনিসেফের পক্ষে বাংলাদেশে ইউনিসেফের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডওয়ার্ড বিগবেডার সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সচিব মো. শাহ কামাল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
মন্ত্রী জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য, সেনিটেশন ও সুপেয় পানি ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এর লক্ষ্যে সরকার দেশি-বিদেশি সংস্থার সমন্বয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩৫ হাজার লেট্রিন প্রয়োজন। সরকার ইতোমধ্যে ৭ হাজারের অধিক লেট্রিন নির্মাণ করেছে। অবশিষ্ট লেট্রিন ইউএনএইচসিআর, আইওম ও অন্যান্য এনজিও নির্মাণ করবে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ইতোমধ্যে বিভিন্ন রোগের টিকা দেয়া হয়েছে এবং একাজ চলমান রয়েছে বলে তিনি জানান। এ ক্যাম্পে ইউনিসেফ শিক্ষা, চিকিৎসা ও সেনিটেশন কাজে ব্যাপক সহযোগিতা করায় মন্ত্রী ইউনিসেফকে ধন্যবাদ জানান।
               #
ওমর ফারুক/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৭/১৪২৭ ঘণ্টা     
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৬৪৪ 
 
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে এগিয়ে আসতে দাতা সংস্থাসহ বিশ্বনেতৃবৃন্দের প্রতি স্পিকারের আহ্বান
 
ওয়াশিংটন ডিসি, ১১ অক্টোবর :
 
স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশ্ববাসীর কাছে এক অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে আবিভূর্ত হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি মিয়ানমারের বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে। বাংলাদেশ সম্পূর্ণ মানবিক কারণে এই বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকে আশ্রয় দিলেও এখন এটা বাংলাদেশের জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ সংকট সমাধানে তিনি বিশ্বব্যাংকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে দ্রুত ইতিবাচক পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য দাতা সংস্থাসহ বিশ্ববাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
 
স্পিকার ১০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে  বিশ্বব্যাংক ও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের আয়োজনে আইএমএফ’র সদর দফতরে পার্লামেন্টারি নেটওয়ার্ক ওয়ার্কশপে বক্তৃতাকালে একথা বলেন। দিনব্যাপী কর্মসংস্থান, প্রযুক্তি ও বাণিজ্য, শিক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
 
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ সরকার দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে কাজ করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতিমালা রয়েছে, যার মাধ্যমে মানবসম্পদ বিশেষ করে নারী ও যুবসমাজের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় উন্নয়নে সরাসরি অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, শুধু দক্ষতা উন্নয়নই নয়, সুষম উন্নয়নের জন্যও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন।
 
স্পিকার  জ্বালানির সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে জীবাশ্ম জ্বালানির বিকল্প অনুসন্ধানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে বাংলাদেশ সবচেয়ে হুমকীর সম্মুখীন। অথচ জলবায়ু দূষণে বাংলাদেশের ভূমিকা খুবই নগণ্য। এ জন্য বাংলাদেশ নিজস্ব তহবিল গঠনের মাধ্যমে পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় কাজ করে যাচ্ছে। তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে ক্ষতির সম্মুখীন দেশগুলোকে রক্ষায় এগিয়ে আসতে উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান। কর্মশালায় সরকারি হিসাব সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর অংশ নেন।
#
কামাল/অনসূয়া/শহিদ/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১২৩০ ঘণ্টা 
              
তথ্যবিবরণী                                                                      নম্বর : ২৬৪৩ 
 
এলজিআরডি মন্ত্রীর ম্যানিলার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ
 
ঢাকা, ২৬ আশি^ন (১১ অক্টোবর) :  
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় অনুষ্ঠিতব্য সিরডাপের পরিচালনা পর্ষদের ২৩তম এবং নির্বাহী কমিটির ৩১তম সভায় যোগদানের উদ্দেশে গত রাতে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
 
সিরডাপের পরিচালনা পর্ষদের সদস্য দেশসমূহ ১৩ অক্টোবর অনুষ্ঠিতব্য এ সভায় অংশগ্রহণ করবে। সভায় সদস্য দেশসমূহের দারিদ্র্য দূরীকরণে গত বছরে গৃহীত কর্মকা-ের সফলতা ও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় করণীয় নির্ধারণ করার কথা রয়েছে।
 
স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব (মন্ত্রীর একান্ত সচিব) মুহম্মদ ইব্রাহিম মন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন। 
 
মন্ত্রী আগামী ১৪ অক্টোবর  দেশে ফিরবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। 
#
জাকির/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৭/১২০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৬৪২ 
 
২০২৪ সালের মধ্যেই দারিদ্র্যদূরীকরণে সাফল্য অর্জন করবে বাংলাদেশ 
                                                                     -নিউইয়র্কে অর্থমন্ত্রী
নিউইয়র্ক, ১১ অক্টোবর ২০১৭ :
 
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, এমডিজি গ্রহণ করার আগেই ১৯৯৯ সালে এর বাস্তবায়ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া এবং নিজেদের মতো করে লক্ষ্য স্থির করা হয়। দেশের নিজস্ব সম্পদ এবং যা কিছু উন্নয়ন সহযোগিতা পাওয়া যায় তা দিয়েই এমডিজি বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রবল ইচ্ছাশক্তির ফলে ২০১৫ সালের মধ্যে  দেশ এমডিজি’র অধিকাংশ লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ২০২৪ সালের মধ্যেই দারিদ্র্যদূরীকরণে সাফল্য অর্জন করবে।
 
অর্থমন্ত্রী নিউইয়র্কের মিলেনিয়াম হিলটন হোটেলে ১০ অক্টোবর অনুষ্ঠিত 'ঞড়ধিৎফং ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ: খবংংড়হং ভৎড়স গউএং ্ চধঃযধিু ভড়ৎ ঝউএং' শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনারে একথা বলেন। আন্তর্জাতিক থিংঙ্ক ট্যাংক ‘দ্য ইনস্টিটিউট ফর পলিসি, অ্যাডভোকেসি এন্ড গভার্ননেন্স (ওচঅএ) এই সেমিনারের আয়োজন করে। এতে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ।
 
এমডিজি বাস্তবায়নের এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে নানা সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও বাংলাদেশ কিভাবে এসডিজি অর্জনে কাজ করে যাচ্ছে অর্থমন্ত্রী আন্তর্জাতিক এই সেমিনারে তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এসডিজি খুবই আলাদা। বাংলাদেশের ভাল অভিজ্ঞতা রয়েছে যার ফলে লক্ষ্য নির্দিষ্ট করা এখন খুব সহজ। বাংলাদেশের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রতিশ্রুতি ও দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি। এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে মর্মেও তিনি তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন।
 
উদ্বোধন সেশনে বক্তৃতা দেন ইউএনডিপি’র ব্যুরো অভ্ পলিসি এন্ড প্রোগ্রাম সার্পোট এর সহকারী প্রশ
Todays handout (8).docx Todays handout (8).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon