তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২৬
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রীর ক্ষতিগ্রস্ত চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটি এলাকা পরিদর্শন
রাঙ্গামাটি, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম আজ অতিবৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ক্ষতিগ্রস্ত চট্টগ্রাম ও রাঙ্গামাটির প্রত্যন্ত দুর্গত এলাকা পরিদর্শন করেন। শুরুতেই তিনি, চট্টগ্রামের রাউজান রাঙ্গুনিয়া ও চন্দনাইশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। এর মধ্যে রাঙ্গুনিয়ায় নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের মাঝে নগদ ২০ হাজার টাকা করে অর্থ সহায়তা প্রদান করেন এবং ৩০ কেজি করে চাল বিতরণ করেন। তিনি নিহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি শোক জ্ঞাপন করেন এবং সমবেদনা জানান। স¦াভাবিক জীবনে ফিরে না আসা পর্যন্ত সবধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
এ সময় তিনি বলেন, সরকার ভূমি ধসে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি জেলায় পর্যাপ্ত খাদ্য ও অর্থ বরাদ্দ করেছে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেকটি পরিবারকে সরকারের পক্ষ হতে খাদ্য ও অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে। তবে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ নিয়ে অবহেলা, শৈথিল্য বা অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না বলে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
মন্ত্রী এর পরে রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক সভায় মিলিত হন। মুখ্য সচিব ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, চট্টগ্রাম অঞ্চলের সেনা বাহিনী, পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, নৌ-বাহিনী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় মন্ত্রী বিভিন্ন দপ্তরের উদ্ধার তৎপরতা, ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা, বিচ্ছিন্ন রাস্তাঘাট মেরামত করে চলাচলের উপযোগী করা বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক করা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় করেন।
আলোচনা সভায় জানানো হয়, দুই এক দিনের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ সরবরাহ ইত্যাদি স¦াভাবিক হয়ে আসবে এবং উদ্ধার তৎপরতা শেষ হবে। মন্ত্রী পরে রাঙ্গামাটি জেলার বিভিন্ন উপজেলার পাহাড় ধসে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের তিনি সান্ত¦না দেন। তিনি পরে কাপ্তাই উপজেলায় ক্ষতিগ্রস্তদের খোঁজখবর নেন এবং নিহত পরিবারের সদস্যদের খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। এ সময় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেকটি পরিবারের সদস্যকে যতদিন তাদের সাহায্যেও প্রয়োজন ততদিন পর্যন্ত সবধরনের সহায়তা প্রদান করবে।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত ভূমিধস, পাহাড়ি ¯্রােত ও পাহাড়ি ঢলে ১৩৯ জন নিহত হয়েছে এবং শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। তিন জেলায় এ পর্যন্ত ৫১ লাখ টাকা, ৮০০ মেট্রিক টন ও ৫০০ বান্ডিল ঢেউটিন এবং গৃহনির্মাণের জন্য ১৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসনকে আগামী ০১ সপ্তাহের মধ্যে ক্ষয়ক্ষতির পূর্ণাঙ্গ সঠিক প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তার আলোকে প্রত্যেকটি পরিবারকে সহায়তার আশ্বাস দেন মন্ত্রী।
#
ওমর ফারুক/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২৫
বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের ইফতারে তথ্যমন্ত্রী
সরকার ও গণমাধ্যমের সেতুবন্ধ তথ্য ক্যাডার
ঢাকা, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন) :
তথ্য ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কাজের মাধ্যমে সরকার ও গণমাধ্যমের মধ্যে যে সার্বক্ষণিক সেতুবন্ধ রচিত হয়ে চলেছে, গণতান্ত্রিক ব্যবস'ায় তা অত্যনত্ম গুরম্নত্বপূর্ণ বলে উলেস্নখ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ রাজধানীর বেইলী রোডে অফিসার্স ক্লাবে বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। একইসাথে, সরকারের অবাধ তথ্যপ্রবাহের নীতি বাসত্মবায়নে সদাতৎপর থাকতে তথ্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন তিনি।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মরতুজা আহমদ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপসি'ত ছিলেন।
বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের সভাপতি প্রধান তথ্য অফিসার কামরম্নন নাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সম্মানীয় অতিথি সেতু বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারম্নল ইসলাম এবং রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসোসিয়েশনের মহাসচিব বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের পরিচালক ফায়জুল হক।
সরকারের সকল মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে তথ্য ও জনসংযোগের কাজে, পার্বত্য উপজেলাসহ সকল জেলায়, বঙ্গভবন এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪টি সংস'ায় নিয়োজিত বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের সদস্যদের উদ্দেশ্যে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তথ্য হচ্ছে জ্ঞানের বাহন। তথ্য একদিকে যেমন জীবনের নিত্যসাথী, তেমনি অনেক সময়ই এটি স্পর্শকাতর। আর বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ইনফরমেশন ক্যাডারের কর্মকর্তাবৃন্দের কাজ এই জীবনঘনিষ্ঠ জ্ঞানবাহী স্পর্শকাতর বিষয়টি নিয়েই। তাই একাজে সকল সময়ই যত্নবান ও একাগ্রচিত্ত হওয়ার বিকল্প নেই।’
বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এ এস এম হারম্নন-অর-রশীদ, তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক শচীন্দ্রনাথ হালদার, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহ আলমগীরসহ বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দ ইফতার অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২৪
রাজধানীর জোয়ারসাহারা, বাড্ডাসহ অন্যান্য মৌজার
জনভোগানিত্ম দূর করতে ভূমিমন্ত্রীর নির্দেশ
ঢাকা, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, রাজধানীর জোয়ারসাহারা, বাড্ডাসহ অন্যান্য মৌজার দীর্ঘ ৫৬ বছরের অধিগ্রহণভুক্ত এলাকার অচলাবস'া নিরসনের জন্য সংশিস্নষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে অধিগৃহীত জায়গার গেজেট নোটিফিকেশন জারিরও নির্দেশ দেন।
আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকড়্গে বৃহত্তর ঢাকার বাড্ডা, জোয়ারসাহারা, ভাটারা, ভোলা ও সুতিভোলা মৌজার হুকুমদখলকৃত জমি হতে ১৩৮৫ দশমিক ২৫ একর জমি প্রত্যর্পণ সংক্রানত্ম মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধানত্ম বাসত্মবায়নে ঢাকা জেলার এল.এ. কেস নং-১৩৮/৬১-৬২, ৯১/৫৭-৫৮ ও ২৩/৬৬-৬৭ এর সম্পত্তি অবমুক্তি সংক্রানত্ম সভায় সভাপতির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, ভূমি সচিব ড. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উলস্না খন্দকার, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আকরাম হোসেন, রাজউক চেয়ারম্যান এম বজলুল করিম চৌধুরী এ সময় উপসি'ত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী বলেন, আইনসঙ্গত ও ন্যায়সঙ্গত সিদ্ধানত্ম নিতে হবে। সিন্ডিকেট তৈরি করে টাকা পয়সা লেনদেনের সুযোগ বন্ধ করতে হবে। জনভোগানিত্ম দূর করতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে গেজেট নোটিফিকেশন সাত কর্মদিবসের মধ্যে বাসত্মবায়ন করার জন্য সংশিস্নষ্টদের নির্দেশ দেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে মানুষের ভোগানিত্ম বাড়ছে। জনস্বার্থে অতি দ্রম্নত এ জটিলতার নিরসন দরকার।
উলেস্নখ্য, কেন্দ্রীয় ভূমি বরাদ্দ কমিটি বিগত ২১ অক্টোবর ১৯৬১ তারিখের সভায় বৃহত্তর ঢাকায় আবাসনের জন্য ভোলা, মহাখালী, করাইল, লালা সরাইল, উলুন, ভাটারা, বাড্ডা, সামাইর, জোয়ারসাহারা ও সুতিভোলা মৌজায় ২৭৬০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রসত্মাব অনুমোদন করে। এর মধ্যে ১৫১৮ দশমিক ২৮ একর জমির মধ্যে স'ানীয় লোকজন ঘরবাড়ি সৃজন করে ঘনবসতি এলাকা হিসেবে বসবাস করে আসছে। এই সমস্যার সমাধানকল্পে ১৩৮ নং এল এ কেসের অধিগৃহীত ১৫১৮ দশমিক ২৮ একর জমি হতে ১৩৮৫ দশমিক ২৮ একর জমি পুরাতন মালিকদের কাছে প্রত্যর্পণ করার সিদ্ধানত্ম হয়। ৭ জানুয়ারি ১৯৯৩ খ্রি. ৯৬১ দশমিক ২৪ একর জমি অবমুক্তির জন্য পত্রিকার বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তবে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি এতকাল ধরে গেজেট নোটিফিকেশন আকারে প্রকাশ হয়নি। গেজেট নোটিফিকেশন হলে এলাকাবাসীর সকল সমস্যার নিরসন হবে এবং এটি একটি ঐতিহাসিক সিদ্ধানত্ম হিসেবে স্বীকৃতি পাবে বলে সভায় উপসি'ত সকলে অভিমত ব্যক্ত করেন।
#
রেজুয়ান/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৭৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২৩
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২১
বাংলাদেশের সভাপতিত্বে ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা সম্মেলন
ঢাকা, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন) :
বাংলাদেশ ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা সম্মেলন (ঞযব ঈড়হভবৎবহপব ড়ভ চধৎঃরবং ঃড় ঃযব ঈড়হাবহঃরড়হ ড়হ ঃযব চৎড়ঃবপঃরড়হ ধহফ চৎড়সড়ঃরড়হ ড়ভ ঃযব উরাবৎংরঃু ড়ভ ঈঁষঃঁৎধষ ঊীঢ়ৎবংংরড়হং) ‘৬ঃয ঈড়হভবৎবহপব ড়ভ চধৎঃরবং’ এ সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে।
ইউনেস্কোর সদর দপ্তর প্যারিসে আয়োজিত এ সম্মেলনে ১৩ জুন আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ ‘৬ঃয ঈড়হভবৎবহপব ড়ভ চধৎঃরবং’ এ সভাপতি নির্বাচিত হয়। সম্মেলনে সভাপতি হিসেবে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের নাম সর্বপ্রথম ইন্দোনেশিয়া প্রস্তাব করে। পরে ভারত ও ইতালি প্রস্তাব করে। এ প্রস্তাবে সম্মেলনে উপস্থিত এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ৪৪টি দেশের প্রতিনিধিগণ সমর্থন জানালে সর্বসম্মতিক্রমে তিনি সম্মেলনের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন এবং সভাপতির আসন গ্রহণ করেন।
সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তৃতায় সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর আমাদের গৌরবদীপ্ত ভাষা আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সহ¯্রাব্দ প্রাচীন, আবহমান, বৈচিত্র্যময় ও সমৃদ্ধ। বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্য সংরক্ষণ সংবিধানেও অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে অন্তর্ভুক্ত আছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্যের লালন, বিকাশ, উন্নয়ন ও সংরক্ষণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি এ সংক্রান্ত নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। মর্যাদাসম্পন্ন এ সম্মেলনে সভাপতি হিসেবে বাংলাদেশকে নির্বাচিত করায় তিনি সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সম্মেলনের সাফল্যে তিনি সবার সহযোগিতা কমনা করেন।
প্যারিসে অবস্থিত ইউনেস্কোর সদর দপ্তরে ১২ জুন থেকে শুরু হওয়া এ সম্মেলন ১৫ জুন পর্যন্ত চলবে। ইউনেস্কোর আমন্ত্রণে মূল সম্মেলনের সভাপতিত্ব এবং প্রস্তুতিমূলক সভা ও আনুষঙ্গিক কার্যক্রমে অংশ নিতে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর গত ৯ জুন প্যারিসের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন।
প্রতি দু’বছর পর পর এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ আগামী দু’বছরের জন্য অর্থাৎ সপ্তম সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে।
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৩২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬২০
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনসহ চার জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত সদস্যদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৩১ জ্যৈষ্ঠ (১৪ জুন) :
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়স্থ পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সম্মেলনকক্ষে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের
১ জন নব নির্বাচিত কাউন্সিলর এবং ৪ টি জেলা পরিষদের ১১ জন নব নির্বাচিত সদস্যের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর এবং জেলা পরিষদের সদস্যদের শপথ বাক্য পাঠ করান।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর মো. মোশারফ হোসেন এবং মাগুরা জেলা পরিষদের ৪ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম নাজনীন রববানী ও ১১ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য মো. মান্নান শেখ, কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের ১ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম মায়াবী রোমান্স মল্লিক ও ২ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য মোছা. সুফিয়া বানু, সাতক্ষীরা জেলা পরিষদের ২ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম শাহনওয়াজ পারভীন, ৫ নং সংরক্ষিত মহিলা আসনের সদস্য বেগম মাহফুজা সুলতানা, ৬ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য মো. আল-ফেরদাউস ও ১৪ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য কাজী নজরুল ইসলাম এবং বগুড়া জেলা পরিষদের ৬ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য মো. জাহিদুর রহমান, ১২ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য এ এইচ আজম খান ও ১৪ নং সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য মো. আবু সাঈদ ফকির শপথ গ্রহণ করেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
জাকির/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৩২০ ঘণ্টা