Handout Number : 2393
UK State Minister Alistair Burt meets Shahriar Alam
Dhaka, August 29:
‘Bangladesh response to the Rohingya crisis was extraordinary’, said the UK FCO-DFID Joint Minister of State Alistair Burt MP during a meeting with State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam at his office today. The UK Minister was debriefing his Bangladesh counterpart on his visit to the Rohingya camps in Cox’s bazaar in the morning. Minister Burt expressed satisfaction at the noticeably improved physical infrastructure in the camps, including strong coordination between different UN and other agencies. He also deeply appreciated the sacrifices made by the host community in welcoming and sharing scarce resources and opportunities with the Rohingya people.
Welcoming the Fact-Finding Mission report published by the United Nations, the UK Minister opined that the ‘severity of the report’ will be a big test for the international community how they would respond to the accountability aspects of the Rohingya crisis, including sustainable repatriation of more than one million Rohingys who want to go back to Myanmar. He further hoped that the Fact-Finding Mission report would help ‘change’ the current level of consensus at the international level, particularly at the UN Security Council, for sustainable solution to the crisis.
State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam thanked the UK government and people for all out support for the Rohingya crisis, including strong role at the UN Security Council. He expressed optimism that upcoming UN General Assembly would provide an opportunity to carry forward the international efforts to find concrete ways to resolve this protracted crisis.
The two Ministers also discussed about the upcoming general elections in Bangladesh that will take place later in 2018 or early 2019. The UK Minister expressed hope that the elections would be participatory, where all parties will join.
State Minister Alam expressed satisfaction at the continued assistance from the UK, since our independence, in the socio-economic development of Bangladesh.
#
Tohidul/Mahmud/Salimuzzaman/2018/2030 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৯২
বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট ১ সেপ্টেম্বর শুরু
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে প্রথম বারের মতো দেশব্যাপী শুরু হচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনূর্ধ্ব- ১৭)। এ দিন বেলা ৩টায় নেত্রকোণা জেলার বারহাট্টা উপজেলার শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করা হবে।
আজ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার এ টুর্নামেন্টের বিস্তারিত তুলে ধরেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বছর থেকে প্রতি বছর দেশব্যাপী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনূর্ধ্ব-১৭) আয়োজন করা হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ক্লাব ও ফুটবল একাডেমির খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে নক আউট পদ্ধতিতে উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় এবং ঢাকায় জাতীয় পর্যায়ে টুর্নামেন্টটি অনুষ্ঠিত হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রথম পর্যায়ে উপজেলা সদরে আন্তঃইউনিয়ন টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। উপজেলায় অংশগ্রহণকারী ইউনিয়নসমূহের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত উপজেলা দল জেলা পর্যায়ে, অনুরূপভাবে জেলার দল বিভাগীয় পর্যায়ে এবং বিভাগের দল জাতীয় পর্যায়ের খেলায় অংশগ্রহণ করবে। টুর্নামেন্টটি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে আয়োজন ও পরিচালনার জন্য একটি টুর্নামেন্ট নির্দেশিকা প্রণয়ন এবং উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে টুর্নামেন্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এবং বিভাগীয় পর্যায়ে বিভাগীয় কমিশনার সংশ্লিষ্ট কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করবেন।
সেপ্টেম্বর মাসের ১ম ও ২য় সপ্তাহে উপজেলা পর্যায়ের, ৩য় সপ্তাহে জেলা পর্যায়ের, ৪র্থ সপ্তাহে বিভাগীয় পর্যায়ের টুর্নামেন্টটি সম্পন্ন করা হবে। উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে প্রতিটি খেলায় অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের জন্য যাতায়াত ও সম্মানী, রেফারিদের সম্মানী এবং পুরস্কারসহ অন্যান্য খাতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ রয়েছে। এছাড়া উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠেয় টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দলের জন্য ট্রফি ও আর্থিক পুরস্কার, সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়দের জন্য পুরস্কার এবং খেলোয়াড়দের মেডেল প্রদান করা হবে। ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী বছর থেকে এই নামে মেয়েদের জন্যও টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলার মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের শারীরিক, মানসিক ও নান্দনিক বিকাশ, প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সহিষ্ণুতা, মনোবল বৃদ্ধি ও খেলাধুলায় উৎসাহী করে গড়ে তোলা এবং ক্রীড়া চর্চায় উদ্বুদ্ধকরণ, মাদকাসক্তি, জঙ্গিবাদসহ সকল অসামাজিক কর্মকা- হতে বিরত রাখা এবং জাতীয় পর্যায়ে নতুন খেলোয়াড় সৃষ্টির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনূর্ধ্ব- ১৭) একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ। সারা দেশের পাঁচ হাজার পাঁচশ’টি দলে এক লাখ ২৫ হাজার খেলোয়াড় এ টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করবে। এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে বাছাইকৃত ৪০ জনকে বিকেএসপিতে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। পরে প্রতিমন্ত্রী এ টুর্নামেন্টের লোগো উম্মোচন করেন।
#
আকতারুল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০০০ ঘণ্টা
Handout Number : 2391
Bangladesh Foreign Minister calls for Transformation
of BIMSTEC into a Dynamic Organization.
Dhaka, 29 August :
Bangladesh Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali, M P urged the BIMSTEC Foreign Ministers to renew their pledge to build BIMSTEC as an efficient, high performing and result oriented regional organization. The Foreign Minister made this appeal at the 16th BIMSTEC Foreign Ministers’ Meeting held at Kathmandu, Nepal today. The Meeting was presided by Foreign Minister of Nepal Pradeep Kumar Gyawali.
The 16th BIMSTEC Ministerial Meeting took stock of the progress made since the 3rd BIMSTEC held in Myanmar in 2014 and the BIMSTEC Leaders’ pledge made at Goa Retreat in October 2016 in India. During the Meeting, Foreign Minister Mahmood Ali reiterated Bangladesh commitment to the BIMSTEC cooperation and briefed the meeting about the activities and events Bangladesh undertook during the last four years including hosting of the BIMSTEC Secretariat in Dhaka. He called upon BIMSTEC Foreign Ministers to review the structure of BIMSTEC in particular in its areas of cooperation, strengthen the Secretariat. The Foreign Minister urged to conclude of BIMSTEC Free Trade Area and its constituent MoUs and Protocols for its early implementation. He alsostressed on cooperation in certain key sectors such as connectivity, energy, poverty alleviation, climate change, people-to-people contact, among others. He also emphasized on prioritization and rationalization of the sectors and inclusion of new areas such as Blue Economy, Mountain Economy, participation of civil society and business sectors cooperation.
The Foreign Ministers finalized the agenda for the Fourth BIMTEC Summit to start from tomorrow. It includes a text of the proposed Joint Declaration by the Leaders of BIMSTEC under the theme, “Towards A Peaceful, Prosperous and Sustainable Bay of Bengal Region,” an MOU on the Establishment of BIMSTEC Power Grid Inter-Connection. It would also be signed during the Summit. Prior to the Ministerial Meeting, Foreign Secretary Md. ShahidulHaque led the Bangladesh delegation to the19th SOM.
#
Tohidul/Mahmud/Rafiqul/Joynul/2018/2006 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৯০
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি তথ্যমন্ত্রী
সাংবাদিক সুবর্ণা হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আনন্দ টিভির পাবনা প্রতিনিধি সুবর্ণা আক্তার নদী দুষ্কৃতকারীদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ তথ্যমন্ত্রী এ হত্যাকা-ের কারণ উদঘাটন এবং দুষ্কৃতকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার বিষয়ে পাবনার জেলা প্রশাসক ও পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতির সাথে টেলিফোনে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
মন্ত্রী তার বিবৃতিতে বলেন, ‘আমি এ মর্মান্তিক ঘটনায় অত্যন্ত ব্যথিত এবং ক্ষুব্ধ। হত্যাকারীদের অতিদ্রুত চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার জন্য আমি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সর্বোচ্চ তৎপরতার আহ্বান জানাই।’
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৯
বঙ্গবন্ধুর ঘোষণায় মানুষ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল
-- নৌপরিবহন মন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও দর্শনের ভিত্তিতে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু দেশের মানুষের মুক্তির জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার ফলে মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক নন। তিনি বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছিলেন।
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় এ সব কথা বলেন।
সংগঠনের সভাপতি মোঃ আব্দুর রহমান বাচ্চুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য এডভোকেট শেখ মোঃ টিপু সুলতান, কার্যকরি সভাপতি এস এম খায়রুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এস এম আব্দুল গফুর।
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষকরা মানুষ গড়ার কারিগর। প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষকরা শিশুদের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলে। শিশুদেরকে মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে তুলে ধরতে তিনি শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
#
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৮
বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে
-- মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৯৬ সময়ের এই জাতিকে পাকিস্তানের অংশ করার সব চেষ্টা অব্যাহত ছিল। মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিটিআরসি মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। বিটিআরসি চেয়ারম্যান মোঃ জহিরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, বঙ্গবন্ধুর সঠিক নেতৃত্ব ও দিক নির্দেশনা হাজার বছরের পরাধীনতার শৃঙ্গল ভেঙ্গে মাত্র নয় মাসের যুদ্ধে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ইতিহাসের এক বিরল ঘটনা। ১৯৪৮ সালে ‘উর্দু এবং একমাত্র উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা, মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর এই ঘোষণা মানি না, মানব না’ প্রতিবাদের মধ্য দিয়ে ভাষা ভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শুরু করেছিলেন তিনি। পাশাপাশি অসাম্প্রদায়িক বাঙালি জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র গঠনের রূপরেখা নিয়ে বঙ্গবন্ধু কাজ শুরু করেছিলেন। এরই অংশ হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগকে পুর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী মুসলিম লীগকে আওয়ামী লীগ হিসেবে প্রতিষ্ঠা ছিল বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দূরদর্শী চিন্তার ফসল। তিনি বলেন, ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট, ৫৭’র কাগমারি সম্মেলন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা, ৬৮’র আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ৬৯’র গণঅভ্যূত্থান এবং ৭০’র নির্বাচনের পথ বেয়ে ৭১’র রক্ত¯œাত স্বাধীনতা বঙ্গবন্ধুকে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালির আসনে আসীন করেছে।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না, আমিও সচিব হতে পারতাম না। জাতিসংঘে তিনিই প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্নকে হত্যা করা হয়েছিল।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্ট কালো রাতে শাহাদাত বরণকারী বঙ্গবন্ধু পরিবারের সদস্যদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় মুনাজাত করা হয়।
#
শেফায়েত/সেলিম/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৭
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে মৎস্যখাতের ভূমিকা অপরিসীম
-- প্রাণিস¤পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ইঋজও) উদ্যোগে আজ ‘বার্ষিক গবেষণা-পরিকল্পনা প্রণয়ন ২০১৮-১৯’ শীর্ষক দু’দিনব্যাপী কর্মশালা শুরু হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (ইঅজঈ) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত কর্মশালার উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিস¤পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন মৎস্য-গবেষক, বিজ্ঞানী, শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধি, খামারিসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিগণ অংশ নেন। কর্মশালায় বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা ৫০টি গবেষণা-প্রস্তাবনা উপস্থাপন করবেন এবং বিজ্ঞানীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন। মাঠপর্যায়ে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রস্তাবের সমন্বয়ে গঠিত এসব পরিকল্পনা-প্রস্তাবনা নিয়ে সংশ্লিষ্টরা দু’দিনব্যাপী বিভিন্ন সংশোধনী ও পরামর্শ দিয়ে একটি বার্ষিক গবেষণা-পরিকল্পনা প্রণয়নে সরকারকে সহায়তা দেবেন।
মন্ত্রী বলেন, মৎস্যচাষি ও মৎস্যজীবীদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি সাধন, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে মৎস্যখাতের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের মোট জনগোষ্ঠীর ১১ শতাংশের অধিক মানুষ মৎস্যখাতের ওপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করে। দেশের জিডিপির ৩ দশমিক ৫৭ শতাংশ অর্জিত হয় মৎস্যখাত থেকে।
দেশ এখন মাছে স্বয়ংসম্পূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশে বিলুপ্তপ্রায় ৬৪ প্রজাতির মাছের মধ্যে বিএফআরআই কর্তৃক ১৮টি মাছের প্রজনন ও চাষাবাদ কৌশল উদ্ভাবন করা হয়েছে, যা দেশি মাছ রক্ষায় আশার আলো জালিয়েছে। তাছাড়া অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান এখন বিশ্বে ৩য়, মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে বিশ্বে ৪র্থ আর ইলিশ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান প্রথম, এমনকি গত ৯ বছরে দেশে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে ৬৬ শতাংশ বলেও তিনি জানান।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমুদ্র জয়ের ফলে সমুদ্রের ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা আমাদের অন্তর্ভুক্ত হবার প্রেক্ষিতে সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের স্থায়িত্বশীল উন্নয়নে জরিপ-জাহাজ ‘আরভি মীন সন্ধানী’র মাধ্যমে জরিপকাজ পরিচালনা করা হচ্ছে। তাছাড়া, সম্প্রতি ঋঅঙ’র সহযোগিতায় “ড. ফ্রিজ অভ্ ন্যানসন” নামক অত্যাধুনিক জাহাজ দিয়েও সমুদ্রে জরিপকাজ পরিচালনা করা হয়েছে। তিনি আশা প্রকাশ করেন জরিপকাজের তথ্য-উপাত্ত সরকারের হাতে আসার পর সমুদ্রের ব্যবস্থাপনা কৌশল উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
ইঋজও’র মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব রইছউল আলম ম-ল, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. কবির ইকরামুল হক ও মৎস্য অধিফতরের মহাপরিচালক গোলজার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
#
শাহআলম/মাহমুদ/ফারহানা/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৬
ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে একতা ও পারস্পরিক সহযোগিতার আহ্বান পরিকল্পনামন্ত্রীর
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
দিল্লিভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে তৃতীয় বারের মতো দু’দিনব্যাপী ‘ভারতীয় মহাসাগর সম্মেলন-২০১৮’ ২৭ থেকে ২৮ আগস্ট ভিয়েতনামের হ্যানয়ে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ, শ্রীলংকা ও সিংঙ্গাপুর আয়োজন সংগঠনের পার্টনার। পূর্বের দু’টি সম্মেলন হয়েছে সিঙ্গাপুর ও শ্রীলংকায়। বাংলাদেশের পক্ষে এ সম্মেলনে নেতৃত্ব দেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। ষাটের অধিক দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশিষ্টজনেরা এ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।
দ্বিতীয় দিনে মন্ত্রী পর্যায়ের সেশনে পরিকল্পনামন্ত্রী বক্তৃতা করেন। এই সেশনে শ্রীলংকার যুব মন্ত্রী সাগালা বাতানায়েকে, মরিশাসাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিতানাহ লুচিমিনারাইডো এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশমন্ত্রী থানি বিন আহমেদ আল-জিউওদি বক্তব্য রাখেন।
বিশ^ যখন একটি তথাকথিত ‘বাণিজ্য যুদ্ধ’-এর হুমকির সম্মুখীন এমন একটি উপযুক্ত সময়ে ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলো নিয়ে এ সুন্দর সম্মেলন আয়োজনের জন্য মন্ত্রী ভিয়েতনাম সরকারসহ ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশনকে ধন্যবাদ জানান।
পরিকল্পনা মন্ত্রী আরো বলেন, ‘যখন আমরা একতা ও পারস্পরিক সহযোগিতার কথা বলছি ঠিক তখন বাংলাদেশ পাশ^বর্তী বন্ধুপ্রতিম দেশ মিয়ানমার কর্তৃক সৃষ্ট রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু নামক গুরুতর একটি সমস্যায় জর্জরিত।’ তিনি সকল অংশগ্রহণকারী দেশের প্রতিনিধিদের আন্তরিকভাবে অনুরোধ করেন, যেন তারা অন্যায়ের প্রতিবাদ করে। এর ফলে রোহিঙ্গারা সম্মানের সাথে তাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে দ্রুত ফিরে যেতে পারবে।
মন্ত্রী বলেন, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চল অর্থনৈতিক, সংস্কৃতি ও সামাজিকসহ বহুবিধভাবে অত্যন্ত সমৃদ্ধিশালী। কিন্তু এই সম্পদ তখনই প্রকৃত সম্পদে পরিণত হবে যখন সম্পদের যথার্থ ন্যায়সঙ্গত ও দক্ষতার সাথে ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে।
তিনি সকল অংশগ্রহণকারী দেশের সদস্যদের উদ্দেশ্য ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলবাসী সকলের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সব নিয়মকানুন মেনেই ন্যায়সঙ্গতভাবে সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
#
তৌহিদুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৫
আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে জেলা পর্যায়ে উন্নয়ন কনসার্ট
ঢাকা, ১৪ ভাদ্র (২৯ আগস্ট) :
বিভাগীয় শহরসমূহের ধারাবাহিকতায় আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে ২০টি জেলা শহরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ফায়ার ওয়ার্কস ও লেজার শো আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এতে সহযোগিতা করবে সং্িশ্লষ্ট জেলা প্রশাসন। এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানকে উন্নয়ন কনসার্ট নামে অভিহিত করেছে মন্ত্রণালয়। কনসার্টের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’।
সরকারের জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকা- তৃণমূল পর্যায়ের জনগণকে অবহিত করার লক্ষ্যেই এ আয়োজন। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক ও উন্নয়ন কর্মকা-ের প্রামাণ্য ভিডিওচিত্র প্রদর্শন করা হবে। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর দশটি বিশেষ উদ্যোগের ভিডিও প্রদর্শিত হবে।
জেলা পর্যায়ে এ উন্নয়ন কনসার্ট আগামী ১ সেপ্টেম্বর নরসিংদীতে শুরু হয়ে ২৭ অক্টোবর নীলফামারীতে শেষ হবে। মানিকগঞ্জে ৬ সেপ্টেম্বর, কুমিল্লায় ৮ সেপ্টেম্বর, লক্ষ্মীপুরে ১৩ সেপ্টেম্বর, নোয়াখালীতে ১৫ সেপ্টেম্বর, নেত্রকোনায় ২০ সেপ্টেম্বর, টাঙ্গাইলে ২২ সেপ্টেম্বর, সিরাজগঞ্জে ২৭ সেপ্টেম্বর, কুষ্টিয়ায় ২৯ সেপ্টেম্বর, ঝিনাইদহে ৪ অক্টোবর, চুয়াডাঙ্গায় ৬ অক্টোবর, খুলনায় ৯ অক্টোবর, ভোলায় ১১ অক্টোবর, রাজবাড়ীতে ১৩ অক্টোবর, জয়পুরহাটে ১৬ অক্টোবর, পঞ্চগড়ে ১৮ অক্টোবর, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২০ অক্টোবর, গাইবান্ধায় ২৩ অক্টোবর ও কুড়িগ্রামে ২৫ অক্টোবর এ উন্নয়ন কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেশের প্রথিতযশা ও স্বনামধন্য ব্যান্ডদল ও শিল্পীবৃন্দ সংগীত পরিবেশন করবেন। ব্যান্ডদলের মধ্যে রয়েছে নগর বাউল খ্যাত জেমস, সোল্স, দলছুট, এলআরবি, চিরকুট, জলের গান, লালন, ভাইকিংস ও শূন্য। উল্লেখযোগ্য শিল্পীদের মধ্যে রয়েছেন মমতাজ, কুমার বিশ্বজিৎ, আঁখি আলমগীর, হৃদয় খান, কণা, সুবীর নন্দী, শফি ম-ল, কিরণ চন্দ্র, চন্দনা, আরিফ, আনিকা, রিংকু, নিশিতা, শুভ এন্ড ফ্রেন্ডস, পিন্টু এন্ড পারভেজ, রেশমি, সাব্বির, তানিয়া, শিমুল প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল ২০১৮ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে সিলেট, রংপুর, বরিশাল, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় শহরে এ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। এছাড়া ২০-২১ জুলাই ২০১৮ দেশের ৬৪টি জেলায় দুই দিনব্যাপী ‘সৃজনে উন্নয়নে বাংলাদেশ’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক উৎসব উদযাপন করা হয়।
#
ফয়সল/মাহমুদ/পারভেজ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৩৮৪
বঙ্গবন্ধু হত্যাকা- নিছক কোন রাষ্ট্র নায়কের হত্যাকা- নয়। এ হত্যাকা-ের মাধ্যমে একটি জাতিকে, একটি রাজনীতিকে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে বাঙালি জাতিসত্ত্বাকে হত্যার প্রচেষ্টা করা হয়। খুনিরা জাতির পিতাকে হত্যার পর এ দেশকে পাকিস্তানকরণের প্রক্রিয়া শুরু করেছিল।
আজ গণপূর্ত অধিদপ্তর আয়োজিত এক আলোচনা সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ সব কথা বলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে পূর্ত ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
গণপূর্ত মন্ত্রী বলেন, বাঙালি চেতনায় বিশ্বাসী কেউ বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে পারে না। এটা বঙ্গবন্ধু দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন। এ জন্য তিনি অতি সাধারণ নিরাপত্তায় চলাচল করতেন। বাঙালি জাতির আন্দোলন-সংগ্রামের ঠিকানা তাঁর প্রিয় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে অতি সাধারণ নিরাপত্তায় বসবাস করতেন। যারা বঙ্গবন্ধু হত্যার সাথে জড়িত তারা মূলত এদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিল না। সেনাবাহিনী ও বেসামরিক ব্যক্তিদের মধ্যে অবস্থান করা স্বাধীনতা বিরোধীরা এ হত্যাকা-ের সাথে জড়িত। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু আজীবন সংগ্রাম করেছেন জাতির মুক্তির জন্য। রাজনীতির ঘটনা প্রবাহের মধ্যে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণই ছিল তার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা। অনেক বর্ষীয়ান নেতাও ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন নি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু ছয় দফার ভিত্তিতে এ নির্বাচন অংশ নিয়ে এদেশের স্বাধীনতার দুয়ার খুলে দেন। তাই এটি প্রতিষ্ঠিত সত্য যে, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এদেশ স্বাধীন হতো না।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মোঃ শহীদ উল্লা খন্দকার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান ও প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির।