Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী ১৩ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                 নম্বর : ১৪৯৯

ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে লেখা
                   -- নৌপ্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল):
    নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে। স্থল ও সমুদ্র সীমার সমস্যার সমাধান হয়েছে। বাণিজ্য বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক রক্ত দিয়ে লেখা।
    প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘কানেকশন ২০১৯’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
    ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অভ্ মাসকমিউনিকেশনের বাংলাদেশ এলামনাই এসোসিয়েশন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
    এ সময় অন্যান্যের মধ্য বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলী দাশ, আওয়ামী লীগ নেতা অসীম কুমার উকিল, সাংবাদিক ইহসানুল করিম, আজিজুল ইসলাম ভূইয়া এবং জাহিদ নেওয়াজ খান বক্তব্য রাখেন।
#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২১৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর :  ১৪৯৮
 
স্মরণীয় ও বরণীয় মানুষদের অনুসরণ করা দরকার                                                                                                                             
                             -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) :
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘রক্তের উত্তরাধিকার ও আদর্শের উত্তরাধিকার যখন সম্মিলিত হয় তখন অনন্য, অসাধারণ, বর্ণাঢ্য অবস্থান সৃষ্টি হয়। সেটাই হচ্ছেন শেখ হাসিনা। মিয়ানমারের মানুষদের বিপন্ন অবস্থায় যখন সারা বিশ্ব শুধু বিবৃতি দিয়ে, উদ্বেগ প্রকাশ করে দায়সারা দায়িত্ব পালন করেছে, সমুদ্রের বিশালতার মতো হৃদয় আর পাহাড়ের মতো উচ্চতার দৃঢ়তা ধারণ করা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নির্দেশ দিলেন, বর্ডার খুলে দাও। বিপন্ন মানুষদের মৃত্যুপুরি থেকে রক্ষায় আমাদের দায়িত্ব রয়েছে। সারা বিশ্ব দেখলো উন্নয়নশীল একটি ছোট্ট রাষ্ট্র, সেই রাষ্ট্রের স্টেটসম্যান, সারা দুনিয়ার স্টেটসম্যানদের অতিক্রম করে মানবতার একটা উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করলো। সে কারণেই তাঁকে বলা হয় মাদার অভ্ হিউম্যানিটি’।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নিয়ে কিছু ঘটনা ও রটনা’ এবং ‘মাদার অভ্ হিউম্যানিটি জননেত্রী শেখ হাসিনা’ শীর্ষক দুটির গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী এসব কথা বলেন।                                     
মন্ত্রী বলেন, ‘কীর্তির মধ্য থেকে যারা অমরত্ব লাভ করতে পারে তেমন মহৎ মানুষের আলোচনা থেকে নিজের জ্ঞান অর্জন করা যায়। অবক্ষয়ের স্রোত থেকে আমাদের নৈতিকতা ও মূল্যবোধকে রক্ষা করার জন্য আমাদের স্মরণীয় ও বরণীয় মানুষদের জীবনকে অনুসরণ করা দরকার। আমাদের পূর্ব পুরুষ শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এ জাতিকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করার জন্য বিভিন্নভাবে অবদান রেখে গেছেন। তাদের রাজনীতি যাকে ঘিরে বিকশিত হয়েছে, তিনি হলেন ইতিহাসের বরপুত্র, সমকালীন বিশ্বে নির্যাতিত, নিষ্পেষিত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের প্রতিচ্ছবি, আমাদের স্বাধীনতার স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’।
প্রাসঙ্গিক আলোচনায় মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে জঘন্যতম মিথ্যাচার হয়েছে। এক সময় প্রমাণিত হলো সেটি সত্য নয়। তাত্ত্বিক রাজনীতির কেউ কেউ বলেছিলেন শেখ মুজিব প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য আস্ফালন করছে। কিন্তু ইতিহাসের বর্ণাঢ্য ধারায় উজ্জ্বল হয়ে থাকলো, শেখ মুজিবকে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাব দেয়ার পরও তিনি তা প্রত্যাখ্যান করে বললেন, আমি চাই বাংলার মানুষের অধিকার’।
মন্ত্রী বলেন, ‘রাজনীতি হতে হবে নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য, অপরের কল্যাণে, দেশের মঙ্গলের জন্য। সে রাজনীতির ধারাবাহিকতা শেখ মুজিব থেকে শেখ হাসিনা’।
সাবেক তথ্য সচিব সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উল্লিখিত প্রকাশনা উৎসবে আরো উপস্থিত ছিলেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অভ্ বাংলাদেশের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ, বশর গ্রুপ অভ্ কোম্পানির চেয়ারম্যান ও সিইও আবুল বশর আবু প্রমুখ।
#
ইফতেখার/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                              নম্বর : ১৪৯৭
 
কৃষকের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করছে সরকার
                               -- পরিবেশ মন্ত্রী
 
বড়লেখা (সিলেট), ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) :
 
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। সরকার কৃষকদেরকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে ও তাদের ভাগ্যোন্নয়নে আন্তরিকভাবে কাজ করছে। 
 
মন্ত্রী আজ সিলেটে বড়লেখা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন ও উপজেলার ২ হাজার ৩০০ কৃষককে অত্যাধুনিক ধান কাটার মেশিন, বীজ ও সার বিতরণ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
 
সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবল সরকার। সভায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম আল ইমরানের সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ শরীফ উদ্দিনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ ও ভাইস চেয়ারম্যান তাজ উদ্দিন, পৌরসভার মেয়র আবুল ইমাম মোঃ কামরান চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ডা. প্রণয় কুমার দে, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার উদ্দিন ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল লতিফ প্রমুখ।
 
#
 
পাশা/মাহমুদ/রাহাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৪৯৬
 
বাংলাদেশের স্থল ও নৌবন্দর ব্যবহারে আগ্রহী ভুটান
 
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) :
 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আজ ঢাকায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ডা. লোটে শেরিংয়ের সাথে সাক্ষাৎ করেন।
 
সাক্ষাৎকালে তাঁরা পারস্পরিক স¦ার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
 
ভুটান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরসহ বিভিন্ন স্থলবন্দর এবং নৌরুট ব্যবহারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে এবং বাংলাদেশও এক্ষেত্রে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। ভুটান বাংলাদেশের স্থল ও নৌবন্দর ব্যবহার করলে কার্গো হ্যান্ডলিং এবং বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশের রেভিনিউ বেড়ে যাবে।
 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/এনায়েত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা  

থ্যবিবরণী                                                  নম্বর : ১৪৯৫ 

পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা বিতর্ক 
১১ সদস্যের উপকমিটি গঠন
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল):

গত ৬ এপ্রিল শনিবার জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখার সিদ্ধান্তের বিষয়ে ভিন্নমত পোষণকারীদের দাবি যাচাইয়ে মারকাযুদ দাওয়াহ-এর শিক্ষাসচিব মুফতি মাওলানা আবদুল মালেককে প্রধান করে বিশিষ্ট উলামায়ে কেরামের সমন্বয়ে ১১ সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। এ কমিটি যারা চাঁদ দেখেছেন বলে দাবি করেছেন তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ ও যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে আগামী ১৭ এপ্রিল জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি বরাবর সুপারিশ প্রদান করবে। 

আজ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখার বিষয়ে বিশেষ সভায় সভাপতির বক্তব্যে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ এ সিদ্ধান্ত জানান। 

সভায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করেনি এবং ভবিষ্যতেও করবে না। চাঁদ দেখার বিষয়টি যেহেতু ইসলামী শরীয়তের সাথে সম্পর্কিত তাই এ বিষয়ে কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বিশিষ্ট আলেম-উলামাগণ সুপারিশ প্রদান করবেন। জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি আলেম-উলামাগণের সুপারিশ অনুসারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। 

কমিটির অন্য সদস্যগণ হলেন- কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহের ইমাম আল্লামা ফরিদ উদ্দীন মাসউদ, ফরিদাবাদ মাদ্রাসার মুহতামিম ও বেফাকের মহাসচিব মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, গোপালগঞ্জের গওহরডাঙ্গা মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি রুহুল আমীন, শায়খ যাকারিয়া (রহ.) ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ, জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম (মসজিদুল আকবর কমপ্লেক্স) মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন, তেজগাঁও মদীনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক আল আযহারী, লালবাগ মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মুফতি মোঃ ফয়জুল্লাহ, লালবাগ মাদ্রাসার প্রধান মুফতি মাওলানা ইয়াহ্ইয়া, মোহাম্মদপুর জামেয়া রাহমানিয়ার প্রিন্সিপাল মুফতি মোঃ মাহ্ফুজুল হক ও বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান। 

সভায় ধর্মসচিব মোঃ আনিছুর রহমানসহ জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির অন্যান্য সদস্য, দেশের বিশিষ্ট আলেম-উলামা এবং যারা চাঁদ দেখেছেন বলে দাবি করেছেন তারা অংশ নেন। 

#
নিজাম/মাহমুদ/মোশারফ /রেজাউল/২০১৯/১৭৫৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number : 1494

 

Security Council’s open discussion on ‘Women in Peacekeeping’
Ambassador Momen highlights the contribution of

Bangladeshi women in UN peacekeeping

 

New York, 13 April 2019:

            An open discussion on ‘Women in Peacekeeping’ held on 11 April at the UN Security Council where the Permanent Representative of Bangladesh Ambassador Masud Bin Momen highlighted the significant contribution of Bangladeshi women's peacekeepers in the United Nations peacekeeping operations. Mentioning our proud contribution to overall peacekeeping operations, he said, “Bangladesh now stands 5th among the TCCs/PCCs in contributing female peacekeepers. We earlier deployed two Full Contingents of All- Female Formed Police Units in Congo & Haiti. Bangladesh deployed female officers as Contingent Commander in UNOCI, Ivory Coast; MINUSTAH, Haiti; MINUSCA, Central African Republic and MONUSCO, DR Congo and deployed two female helicopter pilots in DR Congo”.

The PR noted that Bangladesh is gradually increasing its female peacekeepers in keeping with our commitment to the UN and in the light of the resolution 1325 on women, peace and security. Ambassador Masud also recalled highlighted Bangladesh’s role in adopting the landmark resolution 1325 in 2000 as a member of the Council and one of the core co-sponsors of the resolution. He also informed Bangladesh’s measures undertaken so far for deploying female peacekeepers.

Highlighting the endeavors of Prime Minister Sheikh Hasina to ensure women’s political and economic participation in nation’s development and zero tolerance policy against sexual exploitation and abuse, the PR said, “We are at the final stage of drafting our National Plan of Action Women, Peace and Security pursuant to Council Resolution 1325 and its successor Resolutions. We have always stood strongly to support SG’s zero tolerance policy against all forms of sexual exploitation and abuse by peacekeepers. Our Prime Minister Sheikh Hasina is a member of the Circle of Leadership on the prevention of and response to sexual exploitation and abuse by peacekeepers. We are also party to the SG’s Voluntary Compact to eliminate sexual exploitation and abuse”. Ambassador Masud also reaffirmed Bangladesh’s strong support to SG’s A4P action plan and DPO’s Uniformed Gender Parity Strategy.

Ambassador Masud informed that all prohibitions have been lifted in Bangladesh for women to join combat forces. The Government is also offering women’s spouses, if they are working, to be posted in the same area, and providing child care and other female friendly facilities. Bangladesh has rewarded highest national award to one female Brigadier-General for her contribution to Army.

The PR said, “Bangladesh has been making its best efforts to increase women’s participation as uniformed and civilian peacekeepers. We are willing to replicate in our national policy, any good practices that we will come across globally. Similarly, we are ready to share our experience with others suitably”.

            Around 60 member states including members of the Security Council participated in this open discussion which was convened by German Presidency.

#

PM of BD to UN/Mahmud/Sanjib/Rezaul/2019/1740 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৪৯৩
 
বাংলাদেশের সংস্কৃতিকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে
                                                     -সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল):
 
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, বাংলাদেশের গ্রামবাংলার সংস্কৃতি ঐতিহ্য বহু প্রাচীন ও সমৃদ্ধ। এই ঐতিহ্যকে আরো সমৃদ্ধ করে বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে সরকার নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চায় সারাবিশ্বে বিশেষভাবে পরিচিত।
প্রতিমন্ত্রী ১২ এপ্রিল ঢাকায় শিল্পকলা একাডেমিতে ন্যাশনাল সোশিও কালচারাল এসোসিয়েশন প্রযোজিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘মায়ার খেলা’ শীর্ষক কালজয়ী গীতিনাট্য উপস্থাপনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ন্যাশনাল সোশিও কালচারাল এসোসিয়েশনের সভাপতি সাবেক সচিব আতাউল করিম অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। 
রূপকথার আদলে রচিত বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জনপ্রিয় গীতিনাট্য ‘মায়ার খেলা’ সরাসরি সংগীত সহযোগে উপস্থাপিত হয়। 
 
#
 
রবীন্দ্রনাথ/অনসূয়া/নাছির/জসীম/শামীম/২০১৯/১৪৫৯ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৯২
 
স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার কোনও বিকল্প নাই
 
কুষ্টিয়া, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল):
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার কোনও বিকল্প নাই। এর অর্থ হলো তাদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান থেকে আয়ের উৎস সৃষ্টি করা। আয় অর্জনের মাধ্যমে এলাকার সার্বিক সমস্যা সমাধানের জন্য স্থানীয়ভাবে তাদের নিজস্ব ব্যয় নির্বাহ করার ব্যবস্থা রয়েছে।
মন্ত্রী ১২ এপ্রিল কুষ্টিয়া পৌরসভার দেড়শো বছর পূর্তি উপলক্ষে ১৬ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের ১২তম দিনে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, দেশে পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়ন পরিষদ গঠন করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করতে হলে যদি তাদের আয়ের উৎস বৃদ্ধি করা না হয়, তাদের স্বাবলম্বী করা না হয় তাহলে সে সমস্ত প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত হবে না। এই লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে সরকার স্থানীয় যে সমস্ত পৌরসভাগুলো আছে বেশিরভাগই তাদের নিজস্ব ব্যয় নিজেরা নির্বাহ করতে পারছেন। উন্নয়ন ব্যয়ের ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশ নিজেরা করে থাকলেও বাংলাদেশে উন্নয়ন ব্যয়ের বড় একটি অংশ সরকার সহযোগিতা করে থাকে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য, কুষ্টিয়া পৌরসভার মেয়র আনোয়ার আলীসহ জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
মাহমুদুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১২৩৬ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১৪৯১
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) :  
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ উপলক্ষে আমি দেশবাসী ও প্রবাসী বাঙালিসহ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
নতুন বছরের প্রথম দিনে আমরা অতীতের গ্লানি ভুলে জীবনের এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় নিয়ে আশায় বুক বাঁধি। দেনা-পাওনা চুকিয়ে নতুন করে শুরু হয় জীবনের জয়গান। পহেলা বৈশাখ তাই যুগ যুগ ধরে বাঙালির মননে-মানসে শুধু বিনোদনের উৎস নয়, বৈষয়িক বিষয়েরও আধার।
বাংলা নববর্ষের উন্মেষ মূলত গ্রামীণ জীবন ঘিরে। হালখাতা উৎসব এবং গ্রামীণ মেলা ছিল একসময় এর মূল আকর্ষণ। হালখাতা উৎসব কালক্রমে প্রবেশ করেছে নগর জীবনে। দেশের প্রতিটি শহরেই পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণ ঘিরে উৎসবের আমেজ তৈরি হয়। রাজধানী ঢাকায় আশির দশকের সংযোজন ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’, যা আজ জাতিসংঘের অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে।
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে পণ্যের ক্রয়-বিক্রয়, হালখাতা উৎসব, নতুন পোশাক এবং মিষ্টান্নসহ হরেক রকমের খাবারের জমজমাট ব্যবসা-সব মিলিয়ে বাংলা নববর্ষ বিনোদনের পাশাপাশি আজ দেশের অর্থনীতিতে নতুনত্ব এনেছে।
আমরা বাঙালির এই শাশ্বত সর্বজনীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সমুন্নত রাখতে নানা উদ্যোগ নিয়েছি। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য বাংলা নববর্ষ উৎসব ভাতা প্রবর্তন করা হয়েছে।
বাংলা নববর্ষ এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদ পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। বাঙালি জনগোষ্ঠী বর্ষবরণ উৎসবকে ধারণ করেছে তাদের জীবনযাত্রা ও সংস্কৃতির অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে।
আওয়ামী লীগ সরকার মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আজ জাতির পিতার অসমাপ্ত কাজগুলো বাস্তবায়ন করছি। গত ১০ বছরে আমরা দেশের প্রতিটি খাতে কাক্সিক্ষত অগ্রগতি অর্জন করেছি। আর্থসামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে ‘রোল মডেল’। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদক নির্র্মূলে আমাদের সরকার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করে কাজ করে যাচ্ছে। আমরাই বিশ্বে প্রথম শত বছরের ‘ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০’ বাস্তবায়ন শুরু করেছি। অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বিশ্বের ৫টি দেশের একটি বাংলাদেশ। উন্নয়নের ৯০ ভাগ কাজই নিজস্ব অর্থায়নে করছি। গত ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বিপুলভাবে বিজয়ী করেছে। আমাদের ওপর দেশের মানুষ যে দৃঢ় আস্থা রেখেছেন, আমরা তার পরিপূর্ণ মূল্যায়ন করব। আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের আগেই উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ।
আসুন, বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করি। গড়ে তুলি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ।
বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ আমাদের সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/নাছির/শামীম/২০১৯/১২৪৬ ঘণ্টা 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৪৯০
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী    
ঢাকা, ৩০ চৈত্র (১৩ এপ্রিল) :   
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বাংলা নববর্ষ  উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“শুভ বঙ্গাব্দ ১৪২৬। 
উৎসবমুখর বাংলা নববর্ষের এই দিনে আমি দেশবাসীসহ বাঙালিদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
বাংলা নববর্ষ বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ উৎসব সর্বজনীন ও অসাম্প্রদায়িক। এর মধ্যে নিহিত রয়েছে বাঙালির আত্মপরিচয় এবং জাতিসত্তা বিকাশের শেকড়। স্বাধীনতা পূর্বকালে আমাদের সংস্কৃতি ও অসাম্প্রদায়িক চেতনাবোধের ওপর বারবার আঘাত এসেছে। নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতিকে ভিন্নধারায় প্রবাহিত করতে চাপিয়ে দেয়া হয়েছে ভিনদেশী ভাষা ও সংস্কৃতি। কিন্তু বাঙালি জাতি তা কখনো মেনে নেয়নি। তাইতো প্রতিবছর পহেলা বৈশাখ বাঙালি সংস্কৃতি ও জাতিসত্তা বিকাশের প্রবল শক্তি নিয়ে উপস্থিত হয়। জানান দেয় আমি সর্বজনীন। এখানে ধর্ম-বর্ণ-দল-মতের কোনো বিভেদ নেই। তাইতো এই উৎসবটি বাঙালির জীবনাচার, চিন্তা-চেতনা, বাঙালি সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে একাকার হয়ে মিশে আছে আবহমান কাল থেকে। বাংলা নববর্ষ তাই কেবল আনুষ্ঠানিকতানির্ভর কোনো উৎসব নয়; বরং তা বাঙালির ধর্মনিরপেক্ষতা, অসাম্প্রদায়িক চেতনা, শেকড় সন্ধানের অবিনাশী চেতনাবাহী দিন। 
বাংলা নববর্ষের এই বর্ণিল উদ্যাপন মানুষের মাঝে অনাবিল আনন্দ, উৎসাহ-উদ্দীপনা আর সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে আসে। পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে বাংলার লোকজ-সংস্কৃতির মূল্যবান অনুষঙ্গ যেমন-যাত্রাগান, পালাগান, পুতুলনাচ, হালখাতা, অঞ্চলভিত্তিক লোকসংগীত, খেলাধুলাসহ গ্রামীণ মেলা যেমন প্রাণ ফিরে পায়, তেমনি বাংলার ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প হয়ে ওঠে উজ্জীবিত। ব্যবসা বাণিজ্যেও এর ইতিবাচক প্রভাব তাৎপর্যপূর্ণ। 
আমাদের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও স্বকীয়তা আজ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বীকৃত। পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা ২০১৬ সালে জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে, যা বাঙালি হিসেবে বিশ্বের বুকে আমাদের মর্যাদাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। বাঙালির হাজার বছরের সংস্কৃতি অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ঋদ্ধ। যেখানে মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস বা সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান নেই। পারস্পরিক সহমর্মিতা, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি যে জাতির চিরকালীন ঐতিহ্য তা কেউ নস্যাৎ করতে পারবে না। বাংলা নববর্ষের চেতনা অব্যাহত রেখে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে দিনটি আমাদের জাতীয় জীবনে প্রেরণা এবং শক্তি হিসেবে কাজ করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। 
অতীতের গ্লানি, দুঃখ, জরা মুছে, অসুন্দর ও অশুভ পেছনে ফেলে নতুন কেতন উড়িয়ে বাংলা নববর্ষ ১৪২৬ জাতীয় জীবনে আরো সম্প্রীতি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক-এ প্রত্যাশা করি। 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”  
#
ইমরুল/অনসূয়া/নাছির/শামীম/২০১৯/১২১১ ঘণ্টা 
 
               
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon