Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী ১৫ জানুয়ারি ২০২৩

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৭৪

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র পারস্পরিক অন্তর্ভুক্তিমূলক

অংশীদারিত্ব বজায় রেখে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে সম্মত

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :

          মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক দপ্তরের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাষ্ট্রদূত ডোনাল্ড লু তাঁর বাংলাদেশ সফরের অংশ হিসেবে আজ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্রিয়ার আলম এবং পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেনের সাথে ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

          এসব বৈঠকে উভয়পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহায়তা, প্রতিরক্ষা, নিরাপত্তা, ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল, শ্রম, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারসহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, বাংলাদেশে অবস্থানরত দশ লক্ষাধিক জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তা, তাদের প্রত্যাবাসন ও পুনর্বাসনের বিষয়সমূহ আলোচনায় উঠে আসে। এ সময় রাষ্ট্রদূত লু রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে আশ্রয় প্রদানের জন্য বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এছাড়া, বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী; বিশেষ করে, র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এর কার্যক্রমের ইতিবাচক পরিবর্তনের বিষয়ে সাধুবাদ জানান। উভয়পক্ষ দু’দেশের বর্তমান সুসম্পর্কের বিষয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং এ ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও পারষ্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণে নতুন পন্থা অন্বেষণের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে অভুতপূর্ব সাফল্য অর্জনের জন্য  রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশকে ভূয়সী প্রশংসা করেন। ১০ কোটিরও বেশি কোভিড ভ্যাকসিন প্রদানের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানানো হয়। ভবিষ্যতে এ ধরনের কোনো অতিমারির ক্ষেত্রেও একসাথে কাজ করার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র আগ্রহ প্রকাশ করে। উভয়পক্ষ পারস্পরিক অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশীদারিত্ব বজায় রেখে অন্যান্য খাতে সহযোগিতা বাড়ানোর বিষয়ে সম্মত হয়। বাংলাদেশে ব্যাপক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত লু বাংলাদেশের সকল ইতিবাচক প্রচেষ্টার বিষয়ে মার্কিন প্রশাসনের অব্যাহত সমর্থন ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেন।

          সফররত মার্কিন কূটনীতিক তাঁর সম্মানে পররাষ্ট্র সচিব কর্তৃক আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে শিক্ষক, গবেষক, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          এছাড়া, রাষ্ট্রদূত লু আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এবং প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমানের সাথেও পৃথকভাবে সাক্ষাৎ করেন।

          মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস এবং স্টাফ অফিসার উইলিয়াম শিবার বৈঠকসমূহে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সচিব (মেরিটাইম বিষয়ক) রিয়ার এডমিরাল (অবঃ) মোঃ খুরশেদ আলম, যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মাদ ইমরান, সচিব (পশ্চিম) শাব্বির আহমেদ চৌধুরী, মহাপরিচালকগণ এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিভিন্ন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

#

মহসিন/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/জয়নুল/২০২৩/২১১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৭৩

পার্বত্য অঞ্চলের মানুষ দেশের উন্নয়নে কাজ করছে

                                      - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের পশ্চাৎপদ মানুষদের অধিক সুযোগ সুবিধা প্রদান করে আসছেন। তারা দায়িত্বশীল হয়ে দেশের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।

আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ১২-১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ চার দিনব্যাপী পার্বত্য মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যা করার পরে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক, স্বাধীনতাবিরোধী এবং প্রতিক্রিয়াশীল চক্র পার্বত্য অঞ্চলের পরিবেশকে আবার শূন্যস্থানে নিয়ে যেতে চেয়েছিল, কিন্তু পার্বত্য অঞ্চলের গণতন্ত্রকামী নেতৃত্বশীল মানুষ সুচারুভাবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর গৃহীত পদক্ষেপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় পদক্ষেপকে অনুসরণ করে পার্বত্য অঞ্চলের উন্নয়ন ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করে চলেছেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এর সভাপতিত্বে এসময় বাসন্তী চাকমা এমপি, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোসাম্মৎ হামিদা বেগম। এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সত্যেন্দ্র কুমার সরকার, অতিরিক্ত সচিব মো. আমিনুল ইসলাম, যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) আলেয়া আক্তার, যুগ্মসচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্মসচিব হুজুর আলীসহ মেলার অংশীজন উপস্থিত ছিলেন।

পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং সভাপতির বক্তব্যে বান্দরবান জেলার দুর্গম এলাকার কথা তুলে ধরে বলেন, একসময় দুর্গম থানচি এলাকা যেতে ৪ দিন ও আসতে ৩ দিন সময় লাগতো। সেখানে যাতায়াতের কোনো পাকা সড়ক ছিল না। সেখানকার ছেলেমেয়েরা উচ্চতর ডিগ্রি থেকে বঞ্চিত ছিল। এখন সে এলাকায় উচ্চ বিদ্যালয় হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষার সেন্টার হয়েছে। মেয়েদের স্কুল হয়েছে, কলেজ হয়েছে, হাসপাতাল হয়েছে, উপজেলা কমপ্লেক্স হয়েছে। আজ সেখানে মানুষের ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। যেসব এলাকা দুর্গম অঞ্চল, সেসমস্ত এলাকায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সোলার প্যানেলের মাধ্যমে বিদ্যুৎ পাড়া-মহল্লা, বিদ্যালয়সহ ৪২ হাজার ৫০০ পরিবারের কাছে পৌঁছানো হয়েছে। এসব কিছুই সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছায়। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের আমলে পার্বত্য অঞ্চলে কৃষিক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে। কাজু বাদাম, কফি, আখ, কমলা, কলার চাষ করে এখানকার কৃষকরা স্বাবলম্বী হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে পার্বত্য অঞ্চলের এক ইঞ্চি জায়গাও খালি রাখা হবে না। আধুনিক সেচ সরঞ্জামের মাধ্যমে বাংলাদেশের এক দশমাংশ এলাকা পার্বত্য অঞ্চলের মানুষ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার দিকে এগুচ্ছে।  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পার্বত্য তিন জেলাকে স্মার্ট জেলায় পরিণত করার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় নিয়েছি।

পরে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার শিল্পীদের পরিবেশনায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়। প্রধান অতিথিসহ উপস্থিত সকলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।

#

রেজুয়ান/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২৩/২০৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর: ১৭২

এম ভি গঙ্গা বিলাস আমাদের পর্যটনকে আরো বেশি ফেসিলিটেট করবে

                                                                              -নৌপরিবহন সচিব

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

ভারতের পর্যটকবাহী নৌযান ‘এম ভি গঙ্গা বিলাস’ ৩ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের জলসীমানায় প্রবেশ করবে এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সীমানা অতিক্রম করবে। ‘গঙ্গা বিলাস’ এর পর্যটকদের বাংলাদেশের খুলনার কয়রা উপজেলার আংটিহারায় অনবোর্ড ইমিগ্রেশন শেষে মোংলা বন্দরে স্বাগত জানানো হবে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ৩ ফেব্রুয়ারি মোংলা বন্দরে তাদেরকে স্বাগত জানাবেন।

আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত ভারত কর্তৃক প্রস্তাবিত পরিকল্পিত ক্রুজ পরিসেবা এবং ঐতিহ্যবাহী নৌভ্রমণে সহযোগিতা প্রদান সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

সচিব বলেন, এটা শুধু ট্যুর নয়; এটা প্রটোকলের অংশ। এ ট্যুর আমাদের পর্যটনকে আরো বেশি ফেসিলিটেট করবে। আমাদের আন্তরিকতার কমতি থাকবে না। ব্যবসা, বাণিজ্য ও পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

‘এম ভি গঙ্গা বিলাস’ বাংলাদেশে আগমন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) বাংলাদেশের জলসীমায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করবে। এসওপি অনুযায়ী প্রটোকল রুটের নাব্যতা রক্ষা, বার্দিং সুবিধা নিশ্চিতকরণ ও নৌপথ ব্যবহারের জন্য ভয়েজ পারমিশন প্রদান এবং ভয়েজ পারমিশনের সার্বিক মনিটরিংয়ের দায়িত্বে থাকবে বিআইডব্লিউটিএ।

বৈঠকে নৌপরিবহন, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বিআইডব্লিউটিএ, নৌরিবহন অধিদপ্তর, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর, কোস্টগার্ড, বিজিবি, বনবিভাগ, ট্যুর অপারেটর কোম্পানি ‘জার্নিপ্লাস’ এবং জাহাজ অপারেটিং কোম্পানি ‘গালফ ওরিয়েন্ট সিওয়েজ’ এর প্রতিনিধিগণ সরাসরি এবং সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকগণ ভার্চুয়ালি উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ‘গঙ্গা বিলাস’ ভারতের উত্তর প্রদেশের বারানসি থেকে ১৩ জানুয়ারি যাত্রা শুরু করেছে। সেদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভার্চুয়ালি ‘গঙ্গা বিলাস’ এর যাত্রা উদ্বোধন করেন।

১৯৭২ সালে প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেড (পিআইডব্লিউটিটি) এর অধীনে বাংলাদেশ-ভারত নৌপথে বাণিজ্য শুরু হয়েছিল, যা এখনো কার্যকর আছে। প্রটোকলের সাথে সামঞ্জস্য রেখে যাত্রী ও পর্যটকবাহী নৌযান চলাচলের লক্ষ্যে ২০১৫ সালে বাংলাশে-ভারতের মধ্যে কোস্টাল এবং প্রটোকল রুটে যাত্রী ও ক্রুজ সার্ভিস চালুর লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারকের আলোকে স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) স্বাক্ষরিত হয়। এসওপি’র আওতায় ২০১৯ সালের ২৯ মার্চ অভ্যন্তরীণ নৌপথে যাত্রী ও ক্রুজ সার্ভিস চালুর পর হতে তিনটি ভারতীয় এবং একটি বাংলাদেশি নৌযান চলাচল করেছে।

#

জাহাঙ্গীর/পাশা/সঞ্জীব/মাহমুদ/শামীম/২০২৩/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৭১

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ। এ সময় ২ হাজার ৫২৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪১ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৮৯ হাজার ৫৭৭ জন।

                                                        #

কবীর/পাশা/সিরাজ/মাহমুদ/রেজাউল/২০২৩/১৭১৫  ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ১৭০

দুর্যোগে বিএনপিকে খুঁজে পাওয়া যায় না, তারা শীতের পাখি

                         --তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী

সৈয়দপুর (নীলফামারী), ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘দুর্যোগে মানুষের পাশে কখনো বিএনপিকে খুঁজে পাওয়া যায় না। তারা শীতের পাখির মতো ভোটের সময় আসে, চাঁদা কালেকশন-মনোনয়ন বাণিজ্য করে আবার চলে যায়। সুতরাং তারা যদি আসে তাদেরকে বলতে হবে- মেহমান এসেছেন ঘরের মধ্যে যান, ভোট দিতে পারব না।’

আজ নীলফামারী জেলার সৈয়দপুরে ফাইভ স্টার মাঠে ‘নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলার আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি ২০২৩’ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি এবং ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা এবং কেন্দ্রীয় সদস্য এডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় যোগ দেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী। রংপুর বিভাগের সকল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেন তারা।

ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘উত্তরবঙ্গে বেশি শীত সে কারণে আমাদের নেত্রীর নির্দেশে অন্য কাজ বাদ দিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে আমরা এখানে এসেছি। এখানে বিএনপিকে দেখা যায় নাই। মির্জা ফখরুল সাহেবরা এবারে উত্তরবঙ্গ, ঠাকুরগাঁওয়ে একটি কম্বলও বিতরণ করে নাই। করোনার সময়ও তাদের দেখা যায় নাই। পঞ্চগড়ে নৌকাডুবি হয়েছে, বিএনপিকে খুঁজে পাওয়া যায় নাই। আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সেখানে গিয়ে সাহায্য সহযোগিতা করেছি।’ 

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি হচ্ছে শীতের পাখি। শীতকালে যেমন সাইবেরিয়া ও হিমালয় থেকে পাখি আসে, ধান খায়, বিলের মধ্যে মাছ খায়, মোটাতাজা হয়ে আবার উড়ে চলে যায়। বিএনপিকেও সারাবছর দেখা যায় না, শুধু নির্বাচন আসলে দেখা যায়। নেতারা চাঁদা কালেকশন করে, নমিনেশন বাণিজ্য করে আর মোটাতাজা হয়, আর কিছু সমুদ্রের ঐ পারে পাঠিয়ে দেয়, তিনিও মোটাতাজা হোন। এই হচ্ছে বিএনপি। সারাবছর খবর নাই।’ 

 ‘বাংলাদেশের মানুষ শীতে কষ্ট পাক সেটি আমাদের নেত্রী চান না বিধায় ইতিমধ্যেই সরকারের পক্ষ থেকে ৩০ লাখ কম্বল বিতরণ করা হয়েছে এবং আমাদের দলের পক্ষ থেকেও সমগ্র বাংলাদেশে প্রত্যেক উপজেলায়, প্রত্যেক নির্বাচনি এলাকায় হাজার হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে’ উল্লেখ করেন রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

উপস্থিত জনতা ও নেতাকর্মীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘আজকে যারা এখানে এসেছেন আপনাদের কাছে বিনীত অনুরোধ জানাবো যে, নির্বাচন বেশি দূরে নাই। আজকে আমরা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এসেছি নৌকা মার্কার পক্ষ থেকে এসেছি, শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে এসেছি। ভোট যখন আসবে দয়া করে মনে রাখবেন, এই আওয়ামী লীগ ত্রাণ দিয়েছে, এই আওয়ামী লীগ কম্বল দিয়েছে, এই আওয়ামী লীগ করোনার সময় টিকা দিয়েছে, এই আওয়ামী লীগ করোনার সময় খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছে। বিএনপিকে খুঁজে পাওয়া যায় নাই। সুতরাং তারা যদি আসে তাদেরকে বলবেন মেহমান এসেছেন, ঘরের মধ্যে যান, ভোট দিতে পারব না।’ 

#

আকরাম/পাশা/সিরাজ/মাহমুদ/রেজাউল/২০২৩/১৬৫৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর: ১৬৯

তামাক চাষ বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে পরিবেশ মন্ত্রণালয়

                                                              - পরিবেশমন্ত্রী

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

         পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন,  জনস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি বিবেচনা করে তামাক চাষ ও এর ব্যবহার বন্ধে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে কৃষি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে একযোগে কাজ করা হবে। তামাক চাষের বিকল্প কৃষি পণ্য চাষের জন্য তামাক চাষিদের প্রণোদনা দেয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, জনস্বাস্থ্য, অর্থনীতির জন্য হুমকিস্বরূপ তামাক চাষ বন্ধে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। বেসরকারি সংস্থাগুলোকে সরকারের তামাক নিয়ন্ত্রণ কাজে তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে।

মন্ত্রী আজ ধানমণ্ডির ঢাকা আহছানিয়া মিশন মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে ‘পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনে তামাকের ক্ষতিকর প্রভাবে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, তামাকের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে প্রধানমন্ত্রী তামাকের ব্যবহার নির্মূল করার ঘোষণা দিয়েছেন। এই দূরদর্শী ঘোষণা বাস্তবায়নে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের অধিকতর সংশোধনী পাসে পরিবেশ মন্ত্রণালয় সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে। তিনি আরো বলেন, তামাকজাত পণ্যের ব্যবসায়ীগণ যাতে অবৈধভাবে বৃক্ষনিধন না করতে পারে তা নিশ্চিত করা হবে। ধূমপানের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে পাবলিক প্লেস ও পরিবহনসমূহ শতভাগ ধূমপানমুক্ত রাখতে সরকারের পাশাপাশি প্রত্যেককে সচেতন হতে হবে। দেশকে ধূমপানমুক্ত করতে এবং তামাক নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে দেশের আগামী প্রজন্মকে রক্ষার জন্য সবাইকে একযোগে আরো সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।
         ঢাকা আহছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট কাজী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেছা বেগম এবং ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস এর লিড পলিসি এডভাইজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ।                                                 

                                                                   #
দীপংকর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শাম্মী/রবি/ইমা/২০২৩/১৪৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ১৬৮

স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল যন্ত্রের উৎপাদন ও রপ্তানিকারী দেশে রূপান্তর করতে হবে

                                                                                                  -ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি) :   

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ডিজিটাল যন্ত্রের আমদানি নির্ভরতা থেকে উৎপাদন ও রপ্তানিকারী দেশ হিসেবে রূপান্তর করতে হবে। আগামী দিনের ডিজিটাল প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করার বিকল্প নেই। আমরা কম্পিউটার, রোবট, এআই কিংবা আইওটি যন্ত্র উৎপাদন করবো এবং রপ্তানিও করবো।

মন্ত্রী গতকাল ঢাকায় এক হোটেলে মতিঝিল কম্পিউটার সোসাইটি আয়োজিত সোসাইটির ২০২৩-২৪ মেয়াদের নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী পরিষদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সকলের  জন্য ডিজিটাল যন্ত্র সহজলভ্য করার মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশের শক্তিশালী ভিত্তির ওপরেই স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১ বাস্তবায়িত হবে। দেশে মোবাইল সেটের একটি বড় বাজার তৈরি হয়েছে। গ্রাহকরা যাতে কম্পিউটার বিপনীতে মোবাইল সেটসহ ডিজিটাল ডিভাইস কিনতে পারে সে ব্যবস্থা প্রবর্তনের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরো বলেন, সামনের দিনে মানুষ আইওটি ডিভাইস কিংবা রোবট খুঁজবে কম্পিউটারের দোকানে। এ বিষয়টি খেয়াল রেখে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা সাজাতে সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসতে হবে। তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের যোদ্ধা হিসেবে নীতিনির্ধারক ও ট্রেডবডিসহ মতিঝিল কম্পিউটার সোসাইটির সংশ্লিষ্ট নেত্ববৃন্দকে সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানান।

মতিঝিল কম্পিউটার সোসাইটির নবনির্বাচিত সভাপতি আবুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার, সাবেক সভাপতি শাহীদ-উল মুনীর, মহাসচিব কামরুজ্জামান ভূইয়াসহ ট্রেডবডির বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ বক্তৃতা করেন। 

এর আগে মন্ত্রী মতিঝিল কম্পিউটার সমিতির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে শপথ বাক্য পাঠ করান।

#

শেফায়েত/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/রবি/মাহমুদা/শামীম/২০২৩/১৪৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ১৬৭

ভবিষ্যতে সামাজিক নিরাপত্তার আওতা আরো বাড়াবে সরকার

                                                              -খাদ্যমন্ত্রী

পোরশা (নওগাঁ) ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্র বাড়িয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে এখন ৬/৭ হাজার মানুষ প্রত্যক্ষভাবে সরকারি সুবিধা ভোগ করছে। ভবিষ্যতে সামাজিক নিরাপত্তার আওতা সরকার আরো বাড়াবে বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

আজ নওগাঁর পোরশা উপজেলার গাঙ্গুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল হতে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।

উল্লেখ্য এ কর্মসূচির আওতায় নিয়ামতপুর-পোরশা- সাপাহার উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে ১০ হাজার পিস কম্বল, ৫ হাজার পিস চাদর ও ১ হাজার সোয়েটার শীতার্ত মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।


 খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এমন কোন ক্ষেত্র নাই যেখানে বর্তমান সরকারের অনুদান পৌঁছে নাই। উন্নয়ন হয়েছে সব ক্ষেত্রে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে শেখ হাসিনাকেই দেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় রাখতে হবে।

গরীব অসহায় মানুষের পাশে সরকার সব সময় ছিলো, এখনও আছে, ভবিষতেও থাকবে উল্লেখ করে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শীতার্ত মানুষের জন্য এ কম্বল দিয়েছেন। প্রতিটি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা শীতার্ত মানুষের কাছে এ শীতবস্ত্র পৌঁছে দেবে। এসময় তিনি সমাজের বিত্তবানদের শীতার্তদের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান।

তিনি আরো বলেন, গরিব মানুষ খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে বিনামূল্যে চাল পাচ্ছে, ওএমএসে স্বল্পমুল্যে চাল আটা পাচ্ছে।কৃষকও এখন ফসলের নায্যমূল্য পাচ্ছে। শেখ হাসিনা আছে বলেই কৃষিতে আমরা অনেক উন্নতি করেছি। ধু ধু মাঠে এখন ফসল হয়, আমের বাগানে আম হয়। জমিতে সেচ ও সারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। মানুষকে এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে তারা উন্নয়নের পক্ষে থাকবে নাকি আগুন সন্ত্রাসের পক্ষে যাবে।

শীতবস্ত্র বিতরণকালে পোরশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাকির হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জ্বল হোসেন, ত্রিশুলের সভাপতি ও খাদ্যমন্ত্রীর কনিষ্ঠ কন্যা তৃণা মজুমদার ও গাঙ্গুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

#

কামাল/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শাম্মী/রবি/ইমা/২০২৩/১২১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ১৬৬

কৃষিতেও বাংলাদেশ এখন স্মার্ট

                               -খাদ্যমন্ত্রী

নিয়ামতপুর (নওগাঁ), ১ মাঘ (১৫ জানুয়ারি):

খাদ্য মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, কৃষিতেও বাংলাদেশ এখন স্মার্ট। এক ফসলি জমিতে এখন দুই তিন ফসলের চাষ হচ্ছে। অল্প জমিতে অধিক ফসল ফলানো হচ্ছে। আর এসব সম্ভব হয়েছে সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির কারণে।

মন্ত্রী গতকাল বাহাদুরপুরের বড়িয়া মাঠে অনুষ্ঠিত ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর কৃষিবান্ধব নীতির কারণে আমরা এখন অনেক ভালো আছি। কৃষক এখন তাদের উৎপাদিত পণ্যের নায্যমূল্য পাচ্ছে।আমাদের দেশে খাদ্যের ঘাটতি নেই। দুর্ভিক্ষও হবে না - বলে উল্লেখ করেন তিনি।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, নতুন প্রজন্মকে মাদকমুক্ত রাখতে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও সংস্কৃতির চর্চা বাড়াতে হবে। গ্রামীণ খেলাধুলা এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সে ধারাবাহিকতায় ঘোড়দৌড় জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। এর পৃষ্ঠপোষকতায় এগিয়ে আসতে হবে।

মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার সামাজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্র প্রসারিত করেছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে দরিদ্র মায়েদের মাতৃত্বকালীন ভাতা, বিধবাভাতা, বয়স্কভাতা দেওয়া হচ্ছে। বছরের শুরুতে বিনামূল্যে বই ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির মাধ্যমে সরকার শিক্ষায় সহায়তা দিচ্ছে।

বাহাদুরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাহাদুরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মামুন উর রশিদ এর সভাপতিত্বে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফারুক সুফিয়ান, উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন মন্ডল উপস্থিত ছিলেন।

#

কামাল/অনসূয়া/রবি/ইমা/২০২৩/১০৫৫ ঘণ্টা

 

 

 

2023-01-15-15-21-a342c592bf200994c3687e436b26aec4.docx 2023-01-15-15-21-a342c592bf200994c3687e436b26aec4.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon