Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ জুলাই ২০১৫

তথ্যবিবরণী 09/07/2015

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৯৩৮

উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে  বৈঠকে অর্থমন্ত্রী

সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কর্মসংস্থান সৃষ্টিই সরকারের প্রধান লক্ষ্য

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :

    অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কর্মসংস্থান সৃষ্টিই সরকারের প্রধান লক্ষ্য। দক্ষ শ্রমশক্তি তৈরি করতে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে ব্যবহার করতে হবে । সরকার মাওয়ার কাছে ২০২০ সাল নাগাদ একটি কনভেনশন সেন্টার গড়ে তুলবে। একে ভিত্তি করেই সেখানে একটি স্যাটেলাইট শহর গড়ে উঠবে।

    অর্থমন্ত্রী আজ ঢাকায় শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন নিয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সাথে এক বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

     অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ আয়োজিত বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন, বাংলাদেশে উন্নয়ন সহযোগীদের সংগঠন স্থানীয় পরামর্শ গ্রুপ (লোকাল কনসালটেটিভ গ্রুপ) এর ভারপ্রাপ্ত প্রধান সারাহ কুক, বাংলাদেশে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।  

    বৈঠকে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর সব দেশেই অর্থনীতির রূপান্তর হয়েছে, বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও অর্থনীতির রূপান্তর হবে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও বাংলাদেশে অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন,  চট্টগ্রাম বন্দরে  বড় ধরনের স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে, যা দিয়ে প্রতিটি পণ্য স্ক্যান করা হয়। ফলে এক্ষেত্রে দুর্নীতি কিছুটা হলেও কমে এসেছে। এভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্যে দুর্নীতি কমাতে হবে।

    সভায় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন । তিনি বলেন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ পরিকল্পনার মাধ্যমে দরিদ্র্য সাড়ে ১৮ ভাগে নামিয়ে আনা হবে।

    বাংলাদেশে অবস্থিত উন্নয়ন সহযোগীদের সংগঠন ‘স্থানীয় পরামর্শক গ্রুপ (লোকাল কনসালটেটিভ গ্রুপ )’ এর ভারপ্রাপ্ত প্রধান সারাহ কুক বলেন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় কর্মসংস্থানের সাথে সাথে লিঙ্গ বৈষম্য, জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়ানো, সরকারি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণ এবং সেসাথে দক্ষ মানবশক্তি গঠনে মানসম্পন্ন শিক্ষাকে গুরুত্ব দিতে হবে। সিভিল সোসাইটি, সরকার, উন্নয়ন সহযোগী ও বেসরকারি সংস্থার সাথে দৃঢ় সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।

     সভায় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সফিকুল আজম, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য গোলাম ফারুক, হুমায়ুন খালিদসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

তাপস/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৮৪০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১৯৩৭

 

সময়ের অপচয়রোধে বছরের প্রথমেই প্রকল্প অনুমোদন দেয়া জরুরি

                                                  -- পরিকল্পনামন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :

 

          পরিকল্পনামন্ত্রী  আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেন, জরুরি প্রকল্প বছরের শেষে অনুমোদন দিলে অনেক সময় প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ব্যাহত হয় এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রকল্প বাস্তবায়ন কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়। তাই বছরের প্রথম দিকেই প্রকল্প অনুমোদন দেয়া জরুরি। এতে সময়ের অপচয় রোধ হবার পাশাপাশি যথাযথভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। তিনি সাইবার সিকিউরিটি গাইডলাইন, সাইবার নিরাপত্তার জন্য একটি কার্যকর জাতীয় সংস্থা এবং দ্রুততর সময়ে দেশে ৪-জি চালু করার আহ্বান জানান।

 

          পরিকল্পনামন্ত্রী আজ ঢাকার আগারগাঁওয়ে বিসিসি ভবনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সম্মেলনকক্ষে বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়সভায় একথা বলেন।

 

          পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে অংশ নিচ্ছে। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়, একই কাজ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর করছে। ফলে সময় ও অর্থের অপচয় হয়। একটু সজাগ হলেই এ অপচয় রোধ করা সম্ভব। এজন্য এসব কাজের মধ্যে সুষ্ঠু সমন্বয় সাধন জরুরি।

 

          সভায় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, সময় ও অর্থের অপচয় সমস্যার সমাধানে তথ্য ও  যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ন্যাশনাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেক্ট বাস্তবায়নে মনোযোগী হয়েছে। শীঘ্রই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে সমস্ত কাজের সমন্বয় সাধন করা হবে।

 

          এসময় যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালিভিত্তিক কমিউনিকেশন সফটওয়্যার ডেভেলপার ণধশঝবব ওহপ. কর্তৃক উদ্ভাবিত ণধশঝবব- এর সাথে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। সমঝোতা স্মারকে বিসিসি’র নির্বাহী পরিচালক এস এম আশরাফুল ইসলাম এবং ণধশঝবব’র চেয়ারম্যান ও সিইও শাহ তালুকদার স্বাক্ষর করেন । উল্লেখ্য, সহজে এবং কার্যকরভাবে সাধারণ মানুষের কাছে ভার্চুয়াল ক্লাসরুমসহ  যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো অধিক কার্যকর করতে ণধশঝবব এক অনন্য অ্যাপস। বিশ্বের মাঝে প্রথম  দেশ হিসেবে বাংলাদেশে এই অ্যাপস চালুর মাধ্যমে ই-গভার্নেন্স, শিক্ষা ও  যোগাযোগ  ক্ষেত্রে এক বিপ্লব সাধিত হবে।

 

          মতবিনিময়সভা ও সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক বিভাগের সদস্য হুমাযুন খালিদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব হারুনুর রশিদ, পার্থপ্রথিম দেব, সুশান্ত কুমার সাহা, বাংলাদেশ হাইটেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা এবং আইসিটি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জসিমউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

#

 

নাছের/মিজান/নবী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৮৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯৩৬

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় অধিকহারে বৃক্ষরোপণ করতে হবে
                                                          -- প্রতিমন্ত্রী উ শৈ সিং


রাঙামাটি, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :
    পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং সকলকে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলকে সবুজের আচ্ছাদনে পরিণত  করার আহ্বান জানিয়ে বলেন,  পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যেসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে তার অন্যতম কারণ বৃক্ষ নিধন। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য ন্যূনতম যে বনাঞ্চল থাকা দরকার তা আমাদের নেই। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলার জন্য অধিকহারে বৃক্ষরোপণ করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে প্রাকৃতিক ভারসাম্য।
    প্রতিমন্ত্রী গতকাল রাঙামাটি পৌরসভা চত্বরে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
    অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য ফিরোজা বেগম চিনু, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ও পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরা, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বৃষকেতু চাকমা, জেলা প্রশাসক মোঃ সামসুল আরেফিন, বন সংরক্ষক সামসুল আযম এবং রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র সাইফুল ইসলাম ভুট্টো বক্তব্য রাখেন।
    বৃক্ষমেলা উপলক্ষে রাঙামাটিতে প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়। জেলা প্রশাসন কার্যালয় চত্বর হতে শুরু হয়ে র‌্যালিটি রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে পৌরসভা কার্যালয় চত্বরে এসে শেষ হয়।
    রাঙামাটি জেলা প্রশাসন, বন বিভাগ এবং কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর আয়োজিত এ বৃক্ষমেলায় রাঙামাটির বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি পর্যায়ের বিভিন্ন স্টল অংশ নিচ্ছে।

#

জুলফিকার/মিজান/নবী/মোশারফ/জয়নুল/২০১৫/১৯৫০ঘণ্টা   

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৯৩৫


মিল্কভিটার দুগ্ধ খামারিদের সমাবেশে প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গা
দুধে ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে

 

শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ), ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :
    এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, বর্তমান সরকার সমবায়বান্ধব সরকার। দুগ্ধ সমবায়ীদের কল্যাণে চলমান বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে তিনি বলেন, তাদের সার্বিক জীবনমান উন্নয়নে পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ থেকে আরো উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। খামারিদের দুধে ভেজাল মিশ্রণ না করার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, ভেজালকারী অসৎ ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, দুধে ভেজালকারীদের সাথে মিল্কভিটার কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। দেশকে দুগ্ধ শিল্পে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে প্রতিমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট সকলকে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে  দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুরে বাঘাবাড়ি বিডিপি চত্বরে মিল্কভিটার দুগ্ধ খামারিদের সমাবেশ ও সম্পূরকমূল্যে চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মিল্কভিটার পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি শেখ নাদির হোসেন লিপুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে মোঃ হাসিবুর রহমান এম পি, পর্ষদের পরিচালক ডঃ সাজ্জাদ হায়দার এবং মোঃ নাজিম উদ্দিন বক্তব্য রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মিল্কভিটার শ্রমিক-কর্মচারীদের দাবি আদায়ের নামে উৎপাদনপ্রক্রিয়া বন্ধ রাখা বরদাস্ত করা হবে না। তিনি আলাপ আলোচনার মাধ্যমেই যে কোন সমস্যা সমাধানের নিশ্চয়তা দেন।
    প্রতিমন্ত্রী সমবায় সমিতিগুলোর মাঝে মিল্কভিটা প্রদত্ত সম্পূরকমূল্যের প্রায় দেড় কোটি টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
#
আহসান/মিজান/নবী/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯২০ঘণ্টা    
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯৩৪

বাজার তদারকি
২৩ প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ২১ হাজার টাকা জরিমানা

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :
    জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় আজ ঢাকা, চট্টগ্রাম, নীলফামারী ও সিলেটে বাজার তদারকি করে। তদারকিকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২৩টি প্রতিষ্ঠানকে এক লাখ ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
    ঢাকা মহানগরীর আদাবর এলাকায় অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য (ইফতারি) তৈরির অপরাধে অনন্যা রেস্তোরাঁকে ৩০ হাজার টাকা, হক ব্রেড এন্ড ফুডসকে অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য (ইফতারি) তৈরি ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
    অপরদিকে পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়, অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য উৎপাদন, খাদ্যপণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ প্রভৃতি অপরাধে চট্টগ্রামের কোতয়ালী এলাকায় ৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫১ হাজার টাকা, নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১৪ হাজার ৫শ’ টাকা ও সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় ৭টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার ৫শ’ টাকা জরিমানা করা হয়।
#
মিজান/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৭৫০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ১৯৩৩

দু’মন্ত্রীর দপ্তর পুনর্বণ্টন

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :

    স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামকে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী এবং প্রবাসী কল্যাণ ও  বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনকে স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বের পাশাপাশি  প্রবাসী কল্যাণ ও  বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।
    
    রুলস অভ্ বিজনেস, ১৯৯৬ এর রুল ৩(৪)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে প্রধানমন্ত্রী এ দু’মন্ত্রীর দায়িত্ব পুনর্বণ্টন করেছেন।    

    আজ মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা স¦াক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ পুনর্বণ্টনের কথা জানানো হয়।

#

মিজান/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৫/১৬৪০ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                 Nuumber : 1932

 

Local cautionary signal no. Three (R) Three

 

Dhaka, 9 July :

 

            Due to strong monsoon deep convection is taking place over North Bay. Squally weather may contiune over North Bay, adjoining coastal area of Bangladesh and the maritime ports.

            Maritime ports of Chittagong, Cox's Bazar, Mongla and Payra have been advised to keep hoisted local cautionary signal no. Three (R) Three. 

            All fishing boats and trawlers over North Bay have been advised to remain close to the coast and proceed with caution till further notice.

#

 

দেশের বিভিন্ন স্থানে ভারী থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা

 


    সারাদেশে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, ঢাকা এবং চট্টগ্রাম বিভাগসহ দেশের বিভিন্নস্থানে আজ দুপুর ১২টা হতে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারী থেকে ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরসূত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।


#


কালাম/শাহআলম/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৫০০ ঘণ্টা   
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯৩১

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি  

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :  

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩ সালের মাস্টার্স ১ম পর্ব পরীক্ষার আবেদন ফরম পূরণের সময় আগামী ১৫ জুলাই ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
    এ ফরম পূরণ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (িি.িহঁ.বফঁ.নফ) এবং (িি.িহঁনফ.রহভড়) থেকে পাওয়া যাবে।
#

আন্তঃকলেজ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান আগামী সেপ্টেম্বরে

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ/শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি সহপাঠক্রমিক কর্মকা- হিসেবে সাংস্কৃতিক চর্চাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী অধিভুক্ত সকল প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আন্তঃকলেজ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা আগামী সেপ্টেম্বর, ২০১৫ এর  শুরুর দিকে অনুষ্ঠিত হবে। এ প্রতিযোগিতায় মোট ৮ টি ইভেন্ট থাকবে এগুলো হচ্ছে- ক) রবীন্দ্রসংগীত খ) নজরুলসংগীত, গ) দেশাত্মবোধক গান, ঘ) লোকগীতি, ঙ) বাংলা কবিতা আবৃত্তি, চ) একক বা দ্বৈত অভিনয়, ছ) নৃত্য (একক) এবং জ) নির্ধারিত বিষয়ে উপস্থিত বক্তৃতা। প্রতিযোগিতার কর্মসূচি শীঘ্রই সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করা হবে।
#

ফয়জুল/খাদীজা/শাহআলম/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩৪৫ ঘণ্টা    
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯৩০

সংস্কৃতিবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে সংস্কৃতিমন্ত্রীর অংশগ্রহণ

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :  
    ‘ঈঁষঃঁৎধষ চড়ষরপু, চড়ষরপু ভড়ৎ ঈঁষঃঁৎব: ঞযব জড়ষব ড়ভ ঈঁষঃঁৎব রহ ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ রহ চড়ংঃ-২০১৫ অমবহফধ’ শীর্ষক ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর আর্মেনিয়া যাচ্ছেন। আর্মেনিয়া সরকারের সংস্কৃতিমন্ত্রী ঐধংসরশ চড়মযড়ংুধহ এর আমন্ত্রণে ১০-১৪ জুলাই দেশটির রাজধানী ইরেভানে (ণবৎবাধহ) অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনে যোগ দিতে তিনি আজ বৃহস্পতিবার আর্মেনিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। তার সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংস্কৃতি উপদেষ্টা (উপসচিব) মো. মফিদুর রহমান।
    ইউনেস্কোর ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আর্মেনিয়ার স্থানীয় ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের সহযোগিতায় আর্মেনিয়া সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় এ গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। এ সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন জাতির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, সশস্ত্র সংঘাতের প্রেক্ষাপটে জাতীয় ও সংখ্যালঘুদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণ, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ধ্বংস প্রতিরোধ, সাংস্কৃতিক সম্পত্তি সংরক্ষণের সমস্যাদি বিষয়ে আলোচনা হবে। বিশ্বায়নের যুগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাদৃশ্য সন্ধান ও বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে নিবিড় যোগসূত্র গড়ে তোলাও উল্লিখিত সম্মেলনের অন্যতম উদ্দেশ্য।
    এ সম্মেলনে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর ১৩ জুলাই ‘ঞযব ঋঁঃঁৎব ড়ভ ঈঁষঃঁৎব, ঈঁষঃঁৎব ড়ভ ঋঁঃঁৎব’ বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। সম্মেলনে বাংলাদেশসহ আর্মেনিয়া, মালদোভা, কাতার, পোল্যান্ড, জর্জিয়া, বেলারুশ, কম্বোডিয়া, আফগানিস্থান, শ্রীলংকা, বুলগেরিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, তাজিকিস্থান, রোমানিয়া, রাশিয়া ও কাজাখস্থানের সংস্কৃতিমন্ত্রীগণ অংশগ্রহণ করবেন। এছাড়া এখানে গবেষকসহ পৃথিবীর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত থাকবেন।
#

কুতুবুদ-দ্বীন/খাদীজা/শাহআলম/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৩৩০ ঘণ্টা    
 
 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৮
মূল্য সংযোজন কর দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মূল্য সংযোজন কর দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “মূল্য সংযোজন কর আইন বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং করদাতাদের যথাযথ রাজস্ব প্রদানে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ১০ জুলাই ‘মূল্য সংযোজন কর দিবস’ এবং ১০-১৬ জুলাই ‘মূল্য সংযোজন কর সপ্তাহ’ পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ী ও করদাতাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
    অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আহরণে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বলেই দ্রুত এ রাজস্বব্যবস্থা বিস্তারলাভ করেছে। মূসকব্যবস্থাকে আরও ব্যাবসাবান্ধব, সহজ, দক্ষ ও জবাবদিহিমূলক করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে মূল্য সংযোজন কর আইনে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে। সময় ও অর্থের অপচয়রোধ করতে আমাদের সরকার আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ অনুমোদন করেছে, যা আগামী বছর ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে।
    আমরা দেশের রাজস্ব-নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজিয়েছি। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ সমগ্র করব্যবস্থাপনা আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। মূল্য সংযোজন কর প্রশাসনে সংস্কার ও আধুনিকায়ন কর্মসূচি গ্রহণের ফলে করহিসাব সংরক্ষণ ও করপ্রদান পদ্ধতি সহজতর হবে। ব্যবসায়ী ও করদাতাদের উন্নতসেবা প্রদান করা যাবে। সর্বোপরি মূসকব্যবস্থাপনায় অধিকতর স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে।
    আমি আশা করি, মূল্য সংযোজন কর দিবস ও মূল্য সংযোজন কর সপ্তাহ পালনের মাধ্যমে মূসক সম্পর্কে জনগণের ধারণা আরও স্বচ্ছ হবে এবং তারা মূসক পরিশোধে আরও উৎসাহিত হবেন। এ বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে করদাতাদের পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটবে। সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মাধ্যমে কাক্সিক্ষত কর আদায় করে আমরা দেশের অভ্যন্তরীণ রাজস্বকে আরও বৃদ্ধি করতে সক্ষম হব।
    আমি ‘মূল্য সংযোজন কর দিবস’ এবং ‘মূল্য সংযোজন কর সপ্তাহ’ ২০১৫ পালন উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
                         জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                                বাংলাদেশ চিরজীবী  হোক।”
#

নুরএলাহি/অনসূয়া/খাদীজা/শাহআলম/শুকলা/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা


 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৭
মূল্য সংযোজন কর দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :  
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ মূল্য সংযোজন কর দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “জাতীয় রাজস্ব বোর্ড অন্যান্য বছরের মতো এবারও জাতীয় পর্যায়ে ‘মূল্য সংযোজন কর দিবস’ (মূসক দিবস) এবং ১০-১৬ জুলাই ‘মূল্য সংযোজন কর সপ্তাহ’ (মূসক সপ্তাহ) পালন করছে জেনে আমি আনন্দিত। মূসক দিবস ও সপ্তাহ উপলক্ষে আমি দেশের সম্মানিত করদাতা এবং করপ্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
    মূল্য সংযোজন কর (মূসক) অভ্যন্তরীণ সম্পদ আহরণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বাংলাদেশকে একটি মধ্যমআয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রতিবছর যে পরিমাণ অর্থযোগান দিয়ে থাকে তার এক তৃতীয়াংশের অধিক মূসক থেকে আহরিত হয়। দেশের সাধারণ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভোক্তাপর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর প্রদানে সম্মানিত করদাতাগণকে আরো উদ্বুদ্ধ করতে এ কর্মসূচি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করি।
    করপ্রদান ও হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি সহজতর করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে মূল্য সংযোজন কর ব্যবস্থাপনায় ব্যাপক সংস্কার করা হয়েছে। একটি স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও ব্যবসাবান্ধব কর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রযুক্তিগত অবকাঠামো গড়ে তুলতে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর এ ব্যবস্থাপনায় সম্মানিত করদাতা ও ব্যবসায়ীগণ অধিকতর সহজতর পদ্ধতিতে কর প্রদান করতে পারবেন বলে আমি আশা করি। মূসক দিবসে আমি করপ্রশাসনের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সেবার মানসিকতা নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানাই এবং একই সাথে সম্মানিত করদাতাগণ কর প্রদানের মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সরকারকে সর্বতোভাবে সহযোগিতা করবেন, এ প্রত্যাশা করি।
    আমি জাতীয় ‘মূল্য সংযোজন কর দিবস’ ও ‘মূল্য সংযোজন কর সপ্তাহ’ ২০১৫ উদ্যাপন উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

আজাদ/অনসূয়া/খাদীজা/শাহআলম/শুকলা/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা   


তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৯২৯

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ এর প্রতিষ্ঠাতা
মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরীর (অব.) মৃত্যুতে মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২৫ আষাঢ় (৯ জুলাই) :

    বাংলাদেশে কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্পের পথিকৃৎ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মেজর জেনারেল আমজাদ খান চৌধুরীর (অব.) মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। তিনি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন আমজাদ খান একদিকে এমন একজন সফল উদ্যোক্তা ছিলেন অন্যদিকে ছিলেন নারীর ক্ষমতায়নে আন্তরিক। প্রতিমন্ত্রী বলেন আমার নির্বাচনি এলাকায় প্রাণ-আরএফএল কো¤পানির প্রধান ফ্যাক্টরি অবস্থিত। আমি দেখেছি তিনি আমার এলাকায় হাজার হাজার নারী শ্রমিকের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছেন এবং তাদের থাকা খাওয়ার জন্য ডরমেটরি তৈরি করেছেন যা আমি নিজেই উদ্বোধন করেছি।
    তাছাড়া তিনি বহুগুণে গুণান্বিত ছিলেন। আমজাদ খান চৌধুরী বাংলাদেশের ব্যাবসা-বাণিজ্যিক সংগঠন যেমন- মেট্রোপলিটন চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই), ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিইসি), ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (আইডিসিওএল), বাংলাদেশ ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি, পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।
    দেশের অসংখ্য বেকারের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে তিনি দেশের বেসরকারি সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। কৃষি ও কৃষিজাত পণ্যের বহুমুখী ব্যবহার এবং এ শিল্পের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে তিনি অগ্রণী ব্যক্তিত্ব হিসেবে সমধিক পরিচিত। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও তাঁর অবদান অনুকরণীয়। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন দক্ষ ও সফল শিল্প উদ্যোক্তাকে হারাল। এই ক্ষতি অপূরণীয়।
#

খায়ের/অনসূয়া/খাদীজা/শাহআলম/আসমা/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা

 

Todays handout (5).doc Todays handout (5).doc