Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩১st ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৪৫৫
 
আগামীকাল সারা দেশে পাঠ্যপুস্তক উৎসব 
 
ঢাকা, ১৭ পৌষ (৩১ ডিসেম্বর) :     
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের সকল শিক্ষার্থী মাঝে বিনামূল্যের পাঠ্যপুস্তক বিতরণের লক্ষ্যে আগামীকাল 
১ জানুয়ারি দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘পাঠ্যপুস্তক উৎসব দিবস-২০১৯’ উদ্যাপিত হবে। জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠানটি আগামীকাল সকাল সাড়ে নয়টায় রাজধানীর আজিমপুর গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। 
অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ উপস্থিত থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় পর্যায়ের কার্যক্রম পরিচালনা ও বই বিতরণ করবেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীরসহ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। 
উল্লেখ্য, পাঠ্যপুস্তক উৎসবে এবার ৪ কোটি ২৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৬৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৮২ কপি বিনামূল্যের বই বিতরণ করা হবে। ইতিমধ্যে দেশের সকল জেলা-উপজেলায় বই পৌঁছে দেয়া হয়েছে।
#
 
আফরাজুর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪৮ঘণ্টা
 

Handout                                                                                                            Number : 3454

 

King of Bhutan congratulates Prime Minister Sheikh Hasina

 

 

Dhaka, 31 December:

 

 

King of Bhutan Jigme Khesar Namgyel Wangchuck congratulated Prime Minister Sheikh Hasina and her party Bangladesh Awami League today in a written message of felicitation.

 

The king of Bhutan acknowledged contribution of Prime Minister Hasina in strengthening the close bonds of goodwill, cooperation and friendship between Bangladesh and Bhutan. He expressed his confidence that under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, Bangladesh will continue to enjoy development and prosperity.

 

 

Marzuk/Mahmud/Rafiqul/Abbas/2018/1732 Hours

Handout                                                                                                          Number : 3453

 

 Prime Minister Modi congratulates Prime Minister Hasina

 

Dhaka, 31 December:

 

Indian Prime Minister Narendra Modi called Prime Minister Sheikh Hasina this morning to congratulate her on her landslide election victory in the 11th Parliamentary Election held yesterday. Prime Minister Modi congratulated her party and the general people of Bangladesh for keeping faith in the vision of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

 

Prime Minister Modi attributed the massive election victory to the able leadership of Prime Minister Hasina and the development that her government achieved in the last ten years. The Indian Prime Minister reiterated the priority India attached to Bangladesh as a neighbour; a partner in development and security cooperation and as a pillar in the ‘neighbourhood first’ policy of India. He hoped that India and Bangladesh would continue to work together in the years to come.

Prime Minister Sheikh Hasina thanked Prime Minister Modi and expressed happiness that Prime Minister Modi was the first to call following her election victory. She thanked India’s cooperative role in the development pursuit of Bangladesh. She wished Prime Minister Modi well for the upcoming general election in India in 2019.

 

Marzuk/Mahmud/Mosharaf/Abbas/2018/1727 Hours
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৪৫২ 
ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
ঢাকা, ১৭ পৌষ (৩১ ডিসেম্বর) :     
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“ইংরেজি নতুন বছর ২০১৯ উপলক্ষে আমি দেশবাসী, প্রবাসী বাঙালিসহ বিশ্ববাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন, সংবিধান ও গণতান্ত্রিক ধারা রক্ষা এবং জাতিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত করার ক্ষেত্রে ২০১৮ সাল জাতির ইতিহাসে একটি গৌরবোজ্জ্বল বছর। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গত বছর ছিল বাংলাদেশের জন্য সাফল্যময় বছর। 
বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’। বিগত ১০ বছরে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি, কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন, কূটনৈতিক সাফল্য ও সহযোগিতা বৃদ্ধিসহ প্রতিটি সেক্টরে আমরা নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। আমরা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে পৃথিবীর ৫৭তম দেশ হিসেবে স্যাটেলাইট-প্রযুক্তির অভিজাত দেশের কাতারে যুক্ত হয়েছি। আমাদের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৭.৮৬ শতাংশ, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। দেশে দারিদ্র্যের হার হ্রাস পেয়ে বর্তমানে ২১.৮% এবং চরম দারিদ্র্যের হার ১১.৩%-এ দাঁড়িয়েছে। আমাদের মাথাপিছু আয় ১৭৫১ মার্কিন ডলার। শিক্ষার্থীরা বিনামূল্যের বই পাচ্ছে। শিক্ষার হার ৭৩ শতাংশ। দেশের ৯০ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে এবং আশা করছি, স্বল্প সময়ের মধ্যেই তা শতভাগে উন্নীত হবে। স্বাস্থ্যসেবা জনগণের দোরগোড়ায়। মানুষের গড় আয়ু বেড়ে ৭২ বছর হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন বাস্তবতা। 
সারাদেশে সড়ক, মহাসড়ক, সেতু, ফ্লাইওভার, পাতাল সড়ক, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, রেল, নৌ ও যোগাযোগ অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আমরা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু নির্মাণ করছি। মেট্রোরেল নির্মাণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদক নির্মূলে আমাদের সরকার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতিতে কাজ করে যাচ্ছে। আমরাই বিশ্বে প্রথম শত বছরের ‘ব-দ্বীপ পরিকল্পনা ২১০০’ বাস্তবায়ন শুরু করেছি। অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে বিশ্বের ৫টি দেশের একটি বাংলাদেশ। উন্নয়নের ৯০ ভাগ কাজই নিজস্ব অর্থায়নে করছি। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচার সম্পন্ন করেছি। জনগণকে দেওয়া ওয়াদা অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কার্য পরিচালনা করছি, বিচারের রায় কার্যকর করা হচ্ছে; একটানা ১০ বছর আওয়ামী লীগ সরকারে থাকার কারণে তৃণমূলের জনগণ আজ উন্নয়নের সুফল পাচ্ছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। আগামী প্রজন্ম পাবে সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ। 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসেবে ইউনেস্কোর ওহঃবৎহধঃরড়হধষ গবসড়ৎু ড়ভ ঃযব ডড়ৎষফ জবমরংঃবৎ এ অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় সমগ্র দেশ ও জাতি আজ গর্বিত। আমরা ভারতের সঙ্গে স্থলসীমানা সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান করেছি। মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্রসীমারও শান্তিপূর্ণ সমাধান করেছি। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। সারাবিশ্ব আমাদের আর্থসামাজিক অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করছে। সংবিধান ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষার মাধ্যমে এই সব অর্জন সম্ভব হয়েছে। আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের আগেই উন্নতসমৃদ্ধ দেশে পরিণত করব, ইনশাআল্লাহ।   
আসুন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের এই উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা রক্ষা করি। দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করি। গড়ে তুলি জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ। নতুন বছর আমাদের সবার জীবনে অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বয়ে আনুক। মহান আল্লাহতায়ালার কাছে এই প্রার্থনা করি।             
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১১২০ ঘণ্টা 
 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩৪৫১

ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী      

ঢাকা, ১৭ পৌষ (৩১ ডিসেম্বর) :   

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ইংরেজি নতুন বছর ২০১৯ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

"খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০১৯ উপলক্ষে আমি দেশবাসীসহ সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

অতীতকে  পেছনে ফেলে সময়ের চিরায়ত আবর্তনে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ আমাদের মাঝে সমাগত। নতুনকে বরণ করা মানুষের স্বভাবজাত প্রবৃত্তি। তাইতো নববর্ষকে বরণ করতে বিশ্বব্যাপী বর্ণাঢ্য নানা আয়োজন। খ্রিষ্টীয় নববর্ষকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত গোটাদেশ। বাংলা নববর্ষ আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও ব্যবহারিক জীবনে খ্রিষ্টীয় বর্ষপঞ্জিকা বহুল ব্যবহৃত। খ্রিষ্টীয় বর্ষপঞ্জি তাই জাতীয় জীবনে প্রাত্যাহিক জীবনযাত্রায় অবিচ্ছেদ্যভাবে মিশে আছে।

নববর্ষ সকলের মাঝে জাগায় প্রাণের নতুন স্পন্দন, নতুন আশা, নতুন সম্ভাবনা। বিগত বছরের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা পেছনে ফেলে নতুন বছরে অমিত সম্ভাবনার পথে এগিয়ে যাক বাংলাদেশ খ্রিষ্টীয় নববর্ষে এ প্রত্যাশা করি।

খ্রিষ্টীয় নববর্ষ ২০১৯ সবার জীবনে অনাবিল আনন্দ ও কল্যাণ বয়ে আনুক - এই কামনা করি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।"

#

আজাদ/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১১২০ ঘণ্টা  

 

Todays handout (2).docx Todays handout (2).docx