Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ জুলাই ২০১৮

তথ্যবিবরণী 13 July

তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর :  ১৯৫০
 
সাবেক সচিব জাফর আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে তথ্যসচিবের শোক
 
ঢাকা, ২৯ আষাঢ় (১৩ জুলাই) :
 
সাবেক সচিব জাফর আহমেদ চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি ও তথ্যসচিব আবদুল মালেক।
 
বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তা জাফর আহমেদ চৌধুরী শুক্রবার ভোরে ঢাকায় বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি............রাজিউন)।
 
পানিসম্পদ সচিব ও বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের মহাসচিব কবির বিন আনোয়ারও তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন। 
 
বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দেয়া শোকবার্তায় তথ্যসচিব ও পানিসম্পদ সচিব প্রয়াত জাফর আহমেদ চৌধুরীর কর্মময় জীবনের কথা স্মরণ করে বলেন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালনের আগে বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালকসহ রাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি সফলতার সাথে কাজ করেছেন।
 
আবদুল মালেক এবং কবির বিন আনোয়ার তাদের প্রয়াত জ্যেষ্ঠ সহকর্মীর আত্মার মাগফিরাত করেন ও মরহুমের স্বজনদের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানান।
 
#
 
আকরাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৯৪৬
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের
প্রথম কংক্রিট ঢালাই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ২৯ আষাঢ় ( ১৩ জুলাই) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই উপলক্ষে  নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
 
মাত্র সাত মাস আগে, ২০১৭ সালের নভেম্বরে, প্রথম ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই শুরু করা হয়েছে । সে ইউনিটের নির্মাণ কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। এবার শুরু হলো দ্বিতীয় ইউনিটের নির্মাণ। নির্ধারিত সময়েই রূপপুর  পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ কাজ আমরা সম্পন্ন করতে সমর্থ হব বলে আমি বিশ্বাস করি । 
 
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের স্বপ্নযাত্রার শুরু ১৯৬১ সালে। তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের বিমাতাসুলভ আচরণে তা অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়। স্বাধীনতার পর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তাঁর অকালমৃত্যুতে তা স্তিমিত হয়ে যায়। আমরা ২০০৯ সালে সরকার পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সে উদ্যোগকে পুনরুজ্জীবিত করেছি । 
 
দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করতে আমরা বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ানোর মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ সে মহাপরিকল্পনারই অংশ। ২০২৩-২৪ সাল নাগাদ এ কেন্দ্রের দুটি ইউনিট থেকে মোট ২,৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হবে আমাদের জাতীয় গ্রিডে। 
 
আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার গাইডলাইন অক্ষরে অক্ষরে পালন করে, পারমাণবিক নিরাপত্তা ও বিকিরণ নিয়ন্ত্রণের সর্বাধুনিক ব্যবস্থা সংবলিত প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি হচ্ছে এ কেন্দ্র । 
 
জাতির পিতার স্বপ্নের উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ সম্প্রতি উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদায় উন্নীত হয়েছে। আমি আশা করি, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের এবং সরকারের রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
 
আমি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সার্বিক সাফল্য কামনা করি । 
জয় বাংলা,জয় বঙ্গবন্ধু
    বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০২ ঘণ্টা 
 

Handout                                                                                                                     Number : 1949 

 

Prime Minister’s Message on the First Concrete Pouring of the

Second Unit of Rooppur Nuclear Power Plant

Dhaka, 13 July:     

            Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the First Concrete Pouring of the Second Unit of Rooppur Nuclear Power Plant : 

            "I convey my heartiest greetings to all at this auspicious event of First Concrete Pouring of the Second Unit of Rooppur Nuclear Power Plant .

Only seven months ago, on November 30, 2017, the First Concrete of the First Unit of this Plant was poured. Construction of this unit has progressed fairly and now we are stepping into the construction of its second unit. Now I believe that we will be able to implement this project within the stipulated time schedule.

Construction of Rooppur Nuclear Power Plant is our long cherished dream that was initiated in 1961. But unfortunately, the implementation of that dream could not be materialized due to the discriminatory behavior of the then Pakistan government. Soon after the independence, the greatest Bangalee of all times, Father of the Nation Bangabandhu Sheih Mujibur Rahman Undertook initiative to implement the project. But its materialization came to a halt after his brutal assassination. After assuming power in 2009, we took pragmatic measures to implement the Rooppur Nuclear Power Plant.

To meet the increasing demand of electricity, our government has formulated a master Plan. Construction of Rooppur Nuclear Power Plant is an integrated part of that plan. A total of 2,400 megawatts electricity will be added to our national grid from this plant by the year 2023-2024.

This power plant is being constructed using the most modern technology. To ensure nuclear and radiation safety, we are strictly following the guidelines of IAEA.

We have been working tirelessly to materialize the dream of Bangabandhu and build a developed and prosperous Bangladesh. We have recently been graduated from LDC to developing country. I hope that Rooppur Nuclear Power Plant will play a vital role in our socio-economic development and also in implementing the vision 2041 of our government.

I wish  all-out success of Rooppur Nuclear Power Plant.

 

                                                                                    Joi Bangla, Joi Bangabandhu

                                                                                    May Bangladesh Live Forever."

#

Kayas/Selim/Mosharaf/Abbas/2018/ 1702 hours

 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৯৪৫
 
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয়
 ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ২৯ আষাঢ় (১৩ জুলাই) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৪ জুলাই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের প্রথম কংক্রিট ঢালাই -এর শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে আমি আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে, যাঁর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এই মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। আমি একই সাথে অভিনন্দন জানাই প্রকল্প বাস্তবায়নে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে। এই মেগা প্রকল্পের বাস্তবায়ন জাতি হিসেবে আমাদের মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করবে বলে আমার বিশ্বাস। 
গত বছর ৩০শে নভেম্বর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের কংক্রিট ঢালাইয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে অভিজাত ‘নিউক্লিয়ার ক্লাবের’ সদস্য হওয়ার গৌরব অর্জন করে। এরই ধারাবাহিকতায় আজ দ্বিতীয় ইউনিটের কংক্রিট ঢালাই শুরু হচ্ছে। এর মাধ্যমে প্রকল্পের কাজ আরো গতিশীল হবে। পরমাণু শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের মাধ্যমে মানবকল্যাণসহ দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন আরও বেগবান হবে- এ প্রত্যাশা করি।
বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করতে বর্তমান সরকার ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশাপাশি আজ স্বপ্ন থেকে বাস্তবতায় বিকশিত হয়েছে ডিজিটাল বাংলাদেশ। নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণাধীন পদ্মাসেতু এখন দৃশ্যমান। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের মাধ্যমে আজ আমরা স্যাটেলাইট ক্লাবের গর্বিত সদস্য। উন্নয়নের এ ধারা অব্যাহত রাখতে আমি সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করে যাওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।
আমি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পের সার্বিক সফলতা কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরানুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস২০১৮/১৭০১ ঘণ্টা 
 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর ঃ ১৯৪৭
শুভ রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ২৯ আষাঢ় (১৩ জুলাই) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৪ জুলাই শুভ রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে আমি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
শুভ রথযাত্রা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একটি অন্যতম পবিত্র ধর্মীয় উৎসব। প্রাচীন কাল হতে যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আচার-অনুষ্ঠানাদির মধ্য দিয়ে এই উৎসব পালিত হয়ে আসছে। অনাচার, অবিচার, পঙ্কিলতা দূর করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় যুগে যুগে এ ধরাধামে বিভিন্ন মহামানবের আবির্ভাব হয়েছে। তাঁরা অসুরকে দমন করে পৃথিবীকে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ করতে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসব সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ সকলের মধ্যে ঐক্য, সহমর্মিতা এবং সম্প্রীতি সৃষ্টিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি আশা করি।  
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে পরিপূর্ণ এক অনুপম দেশ। সুদীর্ঘকাল ধরে এ দেশের মানুষ শান্তিপূর্ণ ও স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্ম পালন করে আসছে। ধর্মীয় উৎসব মানবিক ঔদার্য বিকশিত করে এবং সবার মধ্যে প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন প্রসারের শিক্ষা দেয়। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও ভ্রাতৃত্ববোধ গড়ে তুলতে এসব অনুষ্ঠান উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। সমাজে বিদ্যমান সম্প্রীতি ও মৈত্রীর বন্ধনকে আরও দৃঢ় করে তা জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি অর্জনে কাজে লাগানোর জন্য আমি দেশের সকল ধর্মাবলম্বীদের প্রতি আহবান জানাই। 
আমি শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা উৎসবের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরানুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/     ঘণ্টা 
 
 
 
 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ১৯৪৮
 
 
শুভ রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
 
ঢাকা, ২৯ আষাঢ় (১৩ জুলাই) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ জুলাই শুভ রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা ২০১৮ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইস্কন) একটি ক্রোড়পত্র প্রকাশ করছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি দেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল থেকে বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীগণ পাশাপাশি বসবাস করে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে চলেছেন। এদেশের সকল মানুষ নিজ নিজ ধর্ম ও ধর্মীয় উৎসব স্বাধীনভাবে পালন করছে। ধর্মীয় উৎসব মানবিক উদারতা এবং পারস্পরিক সম্প্রীতি ও ঐক্যের বন্ধন প্রসারের শিক্ষা দেয়। ‘রথযাত্রা’ সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম বড় উৎসব। ইস্কন বাংলাদেশে এ রথযাত্রা উৎসব সফল করতে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করছে। 
আমি আশা করি, এ রথযাত্রা উৎসব জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক আস্থা ও সৌভ্রাতৃত্ব গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।
আমি রথযাত্রা উৎসব ২০১৮ -এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
       জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭০২ ঘণ্টা 
Todays handout (1).docx