Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ অক্টোবর ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 18/10/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৯৮৭

 

বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটিতে তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটিকে পর্যায়ক্রমে বিশ্বমানের ফিল্ম সিটিতে রূপান্তর করতে কাজ করছে সরকার। ১০৫ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটির প্রাথমিক কাজ প্রায় সম্পন্ন।

 

আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠপুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে বনানী কবরস্থানে দলীয় নেতৃবৃন্দের সাথে তার কবর জিয়ারতের পর গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের কবিরপুরে বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটি পরিদর্শনে যান তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। তথ্যসচিব আবদুল মালেক মন্ত্রীর সাথে ছিলেন।

 

বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ প্রযোজনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রের পরিচালক শ্যাম বেনেগাল বঙ্গবন্ধু ফিল্ম সিটি পরিদর্শন করে গেছেন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তাঁর ইচ্ছা এই চলচ্চিত্রের কিছু অংশের শুটিং এখানে করার।

         

#

 

আকরাম/ইসরাত/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৯৮৬

 

সরকার বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের পাশে আছে

                     -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

 

আশুলিয়া (সাভার), ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেছেন, বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সুখে-দুঃখে  সরকার তাদের পাশে আছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আদর্শ এখন বাংলাদেশ।  সরকারের এ অর্জন কোনো ক্রমেই ম্লান হতে দেয়া যাবে না। 

 

শুভ কঠিন চীবরদান উৎসব ২০১৯ উদযাপন উপলক্ষে আশুলিয়ায় বোধিজ্ঞান ভাবনা কেন্দ্র, বৌদ্ধ বিহারে দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলে। 

 

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, যে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যত শক্তিশালী সে দেশে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ভিত্তিও তত মজবুত।

 

বৌদ্ধভিক্ষু পন্ডিত প্রবরভদন্ত বসুমিতের সভাপতিত্বে কঠিন চীবরদান অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব সম্পদ বড়ুয়া, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্ত ভুষণ বড়ুয়া এবং হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি রিপন রায় লিপু।

 

#

 

আনোয়ার/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২১০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৯৮৫

 

বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী কালিদাস কর্মকারের মৃত্যুতে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

একুশে পদকপ্রাপ্ত প্রথিতযশা চিত্রশিল্পী কালিদাস কর্মকারের মৃত্যুতে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

 

আজ এক শোকবার্তায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরীক্ষা প্রবণতার জন্য বিখ্যাত চিত্রশিল্পী কালিদাস কর্মকার। বাংলাদেশে ছাপচিত্র শিল্পের প্রচার ও প্রসার আন্দোলনে তাঁর ভূমিকা স্মরণীয়। চিত্রশিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশের মানুষ তাঁকে দীর্ঘকাল স্মরণ রাখবে।

 

প্রতিমন্ত্রী তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

 

#

 

ফয়সল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ৩৯৮৪

 

ই-সিগারেট নিষিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন

                             -- তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

‘জনস্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের জন্য বেশি হুমকিস্বরূপ ‘ই-সিগারেট’ নিষিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন’, বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

 

মন্ত্রী বলেন, উন্নত জাতি গঠনে জাতির স্বাস্থ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর স্বাস্থ্য রক্ষায় তামাক ও তামাকজাত পণ্য বর্জনের বিকল্প নেই। চাতুরতার সাথে আকর্ষণীয়ভাবে ই-সিগারেট উপস্থাপনের কারণে তরুণ প্রজন্ম এর শিকার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, যা জাতির জন্য সমূহ ক্ষতির কারণ হতে পারে।

 

আজ সন্ধ্যায় ঢাকায় ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন  মিলনায়তনে তামাকজাত নব্যপণ্য ব্যবহার রোধে আয়োজিত ‘ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্ট ও বাংলাদেশ : বর্তমান প্রেক্ষাপটে করণীয়’ গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ সব কথা বলেন। এ সময় শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর স্মৃতি গভীর মমতায় স্মরণ করেন তিনি।

 

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) আব্দুল মালিকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার শামিম হায়দার পাটোয়ারি এমপি।

 

আজীবন অধূমপায়ী ড. হাছান বলেন, ‘পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত এটি নিষিদ্ধ করেছে। এদেশে এটি বন্ধের বিষয়ে স্বাস্থ্য ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করা হবে। প্রদর্শিত উপাত্ত অনুযায়ী ২০১৭ সালে দেশে ই-সিগারেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ লাখ ছিলো, যা এখনো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।’

 

জনসচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টার পাশাপাশি আইনগত ব্যবস্থা এক্ষেত্রে বেশি কার্যকর হবে বলে মতপ্রকাশ করেন মন্ত্রী।

 

বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে আয়োজক সংস্থা ইউনাইটেড ফোরাম এগেইনস্ট টোব্যাকো’র মহাসচিব ডা. মোঃ সিরাজুল ইসলাম, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আউয়াল রিজভী, এপিডেমিওলজি এন্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক সোহেল রেজা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। হার্ট ফাউন্ডেশনের এন্টি-টোব্যাকো প্রোগ্রাম অফিসার ডা. আহমাদ খাইরুল আবরার বিষয়ভিত্তিক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

 

#

 

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৯৮৩

 

শিশুদের জন্য ইন্টারনেট বন্ধ নয় বরং নিরাপদ করতে হবে

                                             -- মোস্তাফা জব্বার

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার  বলেছেন, ইন্টারনেট হচ্ছে জ্ঞানভাণ্ডার। শিশুদের জন্য তাই ইন্টারনেট বন্ধ নয় বরং নিরাপদ ইন্টারনেট বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে।

 

মন্ত্রী আজ ঢাকায় কেন্দ্রীয় পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের উদ্যোগে বৃহত্তর ময়মনসিংহ আন্তঃজেলা সাংস্কৃতিক  প্রতিযোগিতা ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ শেষে সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক  ফোরাম সভাপতি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার  শৈশব থেকেই মেধা ও  সৃজনশীলতার পরিচর্যার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, যথাযথ পরিচর্যা  করতে পারলে আজকের এই প্রজন্মের সন্তানরা বাবা-মা ও  দেশের মুখ উজ্জ্বল করবেই। তাদের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে হবে, তাদের নিরাপদ রাখতে হবে, তাদের প্রতি যত্নবান হতে হবে। 

 

মন্ত্রী বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও শিল্প-সংস্কৃতি চর্চায় বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের গৌরবদীপ্ত ভূমিক বর্ণনা  করে বলেন, সমাজ, সভ্যতা ও সংস্কৃতির ভিত বিনির্মাণে ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় অবস্থিত এই অঞ্চলের মানুষের ঐতিহাসিক অবদান জাতির ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে। বিশেষ করে ভাটি অঞ্চলসমৃদ্ধ প্রাচীন এই জনপদে মসনদে আলা ঈসা খাঁর সংগ্রামী জীবনালেখ্য, দ্বীজবংশী দাস, চন্দ্রাবতি ও মনসুর বয়াতি প্রমুখের রচনা ভা-ার, মৈমনসিংহ গীতিকার আন্তর্জাতিক বিস্তৃতি এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সৈয়দ নজরুল ইসলামের ভূমিকা জাতির গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসের এক ইতিবৃত্ত বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

 

মন্ত্রী পরে বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

 

অনুষ্ঠানে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সাংস্কৃতিক ফোরামের নির্বাহী  সভাপতি ও নৌ-পরিবহন সচিব মোঃ আবদুস সামাদ এবং সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল  হাসান শেলী বক্তৃতা করেন।

 

#

 

শেফায়েত/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ৩৯৮২

 

এ সরকারের আমলে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ নিরাপদ

                               -- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, একটি জাতি বিভিন্ন ধর্ম, বর্ণ ও সম্প্রদায়ের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর পরিচয় বহন করে। সকলের মত ও পথ নিয়েই বাংলাদেশ। এ সরকারের আমলে দেশের সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ নিরাপদ।  দেশে সব ধর্মের মানুষ রাষ্ট্রের সকল সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে এবং পাবে।

 

আজ বিকেলে রাজধানীর বনানীতে গারো সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা উৎসব উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে গারো সম্প্রদায়ের মানুষ অংশগ্রহণ করে অনেক বড় ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন। গারো সম্প্রদায়ের মানুষ স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের ধারণায় একাত্ম থেকে বাংলাদেশের  সকল স্বাধিকার আন্দোলনে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি আরো বলেন, একজন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অধিকারে কেউ হস্তক্ষেপ করুক এটা সরকার চায় না। যদি কেউ করে তার বিরুদ্ধে সরকার কঠোর অবস্থান নেবে।

 

গারো সম্প্রদায়ের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, ‘আপনাদের কৃষ্টি ও সংস্কৃতি নিয়েই বাঙালি জাতিসত্তা। আমরা চাই আপনাদের স্বতন্ত্র সংস্কৃতি টিকে থাকুক। আপনাদের ভাষা ও সংস্কৃতি সমৃদ্ধ করুন। এগুলো যেন হারিয়ে না যায়। সরকার সকল পৃষ্ঠপোষকতা দেবে।’

 

গারো ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মুকুল চিছামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টাম-লীর সদস্য এডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার, কারিতাস ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটের পরিচালক থিওফিল নওরেক, গারো ওয়ানগালার নকমা (সমাজ প্রধান) সাগর রিছিল প্রমুখ।

 

#

 

ইফতেখার/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর :  ৩৯৮১

 

বাণিজ্য যুদ্ধের ক্রান্তিকালেও বাংলাদেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে

                                                                   -- অর্থমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

 

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধের প্রভাবে সৃষ্ট বৈশ্বিক অর্থনীতির ক্রান্তিকালেও বাংলাদেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে, প্রবৃদ্ধি বাড়ছে। বাংলাদেশের আর্থিক খাতে এই মুহুর্তে কোনো রকম ঝুঁকি নেই। এতে সবচেয়ে বড় অবদান বাংলাদেশের মানুষের।

 

যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে গতকাল বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের বার্ষিক সভার অংশ হিসেবে আইএমএফের দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক ভাইস প্রেসিডেন্ট হার্ট উয়িং শেফার, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, ভুটানের নির্বাহী পরিচালক অপর্ণা সুভ্রামনি, ভারতের অর্থমন্ত্রী  নির্মলা সিতারমন এবং আইএমএফের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মিথসুহিরো ফুরুসাওয়ার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এক ব্রিফিংয়ে অর্থমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

এ সময় অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বাংলাদেশের অর্থনীতির ভূয়সী প্রশংসা করেছে। অন্য দেশগুলোর কাছে আমাদেরকে তারা ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন করছে। আইএমএফ তাদের আউটলুকে বলেছে, এ বছর শেষে  বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৭ দশমিক ৮ শতাংশ। যদিও এটি আমাদের প্রক্ষেপন থেকে বেশ কম তবুও আইএমএফের ইতিহাসে অন্য যে কোনো দেশের তুলনায় এটি এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।

 

এ সকল বৈঠকে আরো উপস্থিত ছিলেন অর্থ বিভাগের সচিব আবদুর রউফ তালুকদার, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মনোয়ার আহমেদ, বিশ্ব ব্যাংকের বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এবং ওয়াশিংটনে নিযুক্ত ইকোনমিক মিনিস্টার মোঃ সাহাবুদ্দিন পাটোয়ারী।

 

#

 

গাজী তৌহিদুল/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                           Number :  3980

 

Foreign Minister calls upon German businesses to invest in Bangladesh

  

Dhaka, October 18 :

 

Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen on his first official visit to Germany, has invited the German businesses to invest in Bangladesh for a win-win scenario. 

 

Foreign Minister highlighted the business-friendly policies and environment of Bangladesh when he addressed the German Federal Association for Economic Development and Foreign Trade (BWA) in Berlin yesterday. He called upon them to invest in infrastructure, renewable energy and manufacturing sectors in Bangladesh. Explaining about the Special Economic Zones set up by Government of Bangladesh in different places, he called upon the German car manufacturers like Mercedes, BMW and Volkswagen to set up their assembly plants in the Bangabandhu Sheikh Mujib Shilpanagar in Chattogram.

 

 Dr. Momen informed them of the skilled, young labour force available at competitive wages and assured them of complete support of the Government of Bangladesh in ensuring profitable investments by German companies. In this regard, he called upon the German companies as well as the German Government to help Bangladesh in skills development. Referring to the National Skills Development Authority (NSDA) recently formed under PMO, Dr. Momen requested for assisting Bangladesh in building a strong work force of skilled young population, explaining that it would create a win-win situation for Bangladesh and the potential German investors. President of BGMEA Dr. Rubana Huq participated at the meeting along with Foreign Minister Momen, and she invited German businesses to invest more in Bangladesh in a sustainable way that would ensure better wages, better prices, and better consumer satisfaction.  

 

During the day, Foreign Minister also addressed the 7th International Conference on Bangladesh organised by the Bangladesh Forum in Germany, where he highlighted the successes achieved and challenges faced by the Government in achieving Vision 2021 and Vision 2041. He called upon the international community to help Bangladesh in its journey forward. He also explained the Rohingya crisis to the international audience and called for more active role of the friends of Bangladesh in solving the Rohingya crisis urgently. 

 

Dr. Momen also held a meeting with Tobias Pflueger, Member of German Federal Parliament and Chairman of the South-Asian Parliamentary Group. At the meeting held in the German Parliament, Foreign Minister highlighted the successes of Bangladesh in achieving inclusive development by ensuring eradication of poverty at fast and sustainable rate, and at the same time by addressing the related challenges so that no one is left behind. He requested the Chairman to take appropriate measures in the German Parliament to ensure fair prices for our textile products. Foreign Minister also requested for Germany’s support in building skilled workforce in Bangladesh and suggested that having a large pool of young and skilled manpower in Bangladesh will help the potential German investors, thus creating a win-win scenario.

 

#

 

Tohidul/Mahmud/Mosharaf/Salim/2019/1700 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৩৯৭৯

‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯ অক্টোবর ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

          ‘‘বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ-সহ বিশ্বের সকল বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

 

          মহামতি গৌতম বুদ্ধের শান্তির বাণী মানবজাতির কল্যাণ ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে।

          বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সকল ধর্ম ও সম্প্রদায়ের মানুষের নিজ নিজ ধর্ম পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন। তার ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকারের সময় ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’ এ আপ্তবাক্য ধারণ করে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষ দেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

          আমাদের সরকার দেশে বিরাজমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করে বাংলাদেশকে বিশ্ব সভায় একটি উন্নত ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে বদ্ধপরিকর।

          আমি আশা করি, গৌতম বুদ্ধের অহিংসার বাণী ধারণ করে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার কাজে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষ একযোগে কাজ করবেন।

          আমি এ মহান ধর্মীয় উৎসব ও স্মরণিকা ‘প্রজ্ঞালোক’ এর সার্বিক সফলতা কামনা করছি।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

 

ইমরুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ৩৯৭৮

‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৯ অক্টোবর ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 

          ‘‘ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব ‘কঠিন চীবর দান’ উপলক্ষে আমি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

          মহামতি গৌতম বুদ্ধ একটি শান্তিপূর্ণ ও সৌহার্দ্যময় বিশ্ব গঠনে আজীবন সাম্য, মৈত্রী, মানবতা ও শান্তির অমীয় বাণী প্রচার করে গেছেন। তাঁর আদর্শ ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল ও মানবিকতায় পরিপূর্ণ। বুদ্ধের অহিংস বাণী ও জীবপ্রেম আজও বিশ্বব্যাপী বিপুল সমাদৃত। বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে বলে আমি মনে করি।

          ‘কঠিন চীবন দান’ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের অংশগ্রহণে এ দানোৎসব সকলের মধ্যে গড়ে তোলে ঐক্য, সংহতি ও সম্প্রীতি। ত্যাগ, সংযম, নিয়মানুবর্তিতা আর কঠোর ধ্যান সাধনার মাধ্যমে উদ্যাপিত ‘কঠিন চীবন দান’ ভক্তদের বৌদ্ধের প্রকৃত অনুসারী হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের সাথে মিশে আছে হাজার বছরের বৌদ্ধ ঐতিহ্য। এ দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রাচীন বৌদ্ধবিহার এর উজ্জ্বল স্বাক্ষর বহন করছে। আমি আশা করি যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় ‘কঠিন চীবন দান’ উদ্‌যাপনের মাধ্যমে বৌদ্ধ সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতির বার্তা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।

          বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। আবহমানকাল ধরে বয়ে চলা এ সম্প্রীতি আমাদের ঐতিহ্য। সম্প্রীতির এই ধারা অব্যাহত রেখে আমাদের জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতিকে আরও ত্বরান্বিত করতে আমি সকলকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার উদাত্ত আহ্বান জানাই।

 

          ‘কঠিন চীবন দান’ উৎসব সবার জন্য সুখ-শান্তি আর সাফল্য বয়ে আনুক - এ কামনা করি।

 

          খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’   

 

#

 

ইমরানুল/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০০ ঘণ্টা

c19f58312aa2a52a1d871cdb0dc59597.docx c19f58312aa2a52a1d871cdb0dc59597.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon