Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ এপ্রিল ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৪ এপ্রিল ২০২৪

 

তথ্যবিবরণী                                                                                     নম্বর: ৪৩৬০

শিল্পমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশ পেইন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সঙ্গে আজ রাজধানীর মতিঝিলে মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে বাংলাদেশ পেইন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স এসোসিয়েশনের (বিপিএমএ) এক প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করেছেন।

সাক্ষাৎকালে বিপিএমএ প্রতিনিধিদল রং ও রং জাতীয় পণ্য উৎপাদনকারী শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের বিভিন্ন সমস্যা ও প্রতিবন্ধকতার কথা মন্ত্রীর নিকট তুলে ধরেন। মন্ত্রী তাদের সমস্যা ও সম্ভাবনার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনেন এবং যথাসাধ্য সমাধানের আশ্বাস দেন। তিনি এ শিল্পের উন্নয়নে পেইন্ট প্রতিনিধিদলকে বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন।

বিপিএমএ'র পক্ষ থেকে সাধারণ সম্পাদক ও নিপ্পন পেইন্টের হেড অভ প্ল্যান্ট অপারেশন অরুণ মিত্র মন্ত্রীকে জানান, রং ও রং জাতীয় পণ্যের শিল্প উন্নয়ন ও বাস্তব প্রতিবন্ধকতা নিরসনের লক্ষ্যে সংগঠনের পক্ষ থেকে ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রাক বাজেট আলোচনায় বিভিন্ন সুপারিশ তুলে ধরা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলো এখনো বাস্তবায়িত না হওয়ায় এ পণ্যের বেশকিছু শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে, কিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।

অরুণ মিত্র শিল্পটিকে বাঁচিয়ে রাখতে ও এর উন্নয়নে বিপিএমএ'র পক্ষ থেকে বিভিন্ন সুপারিশ বা দাবি তুলে ধরেন। সেগুলো হলো- রং ও রং জাতীয় পণ্যকে অত্যাবশকীয় পণ্য হিসেবে বিবেচনা করে স্থানীয়ভাবে উৎপাদনে আরোপিত ৫ শতাংশ সাপ্লিমেন্টারি ডিউটি প্রত্যাহার, আমদানিকৃত কাঁচামাল খালাসকরণে কাস্টমস ডিউটি নির্ধারণে সুনির্দিষ্ট ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা প্রণয়ন, লেড মুক্ত রং উৎপাদনের নিশ্চয়তার লক্ষ্যে লেড সমৃদ্ধ কাঁচামালে উচ্চ হারে শুল্ক প্রয়োগ ও লেড মুক্ত কাঁচামাল শুল্কমুক্ত করে আমদানির সুযোগ প্রদান, রং ও রং জাতীয় পণ্য উৎপাদনে গুণাগুণ ও মান সঠিক রাখার জন্য কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহৃত নির্দিষ্ট পেস্টিসাইড স্থানীয় বাজারে সহজে প্রাপ্যতার ব্যবস্থাকরণ, বাজারজাতকরণের শুল্কমুক্ত খরচ মোট বিক্রয়ের  শূন্য দশমিক পাঁচ থেকে তিন শতাংশে উন্নীতকরণ, শুল্কায়নের সহজ নীতি প্রণয়ন, বিদেশি রং ও রং জাতীয় পণ্য আমদানিতে সঠিক নীতি প্রণয়ন, পেইন্টস প্রস্তুতকারক শিল্পের জন্য ঢাকার নিকটবর্তী অঞ্চলে নির্দিষ্ট রাসায়নিক শিল্প এলাকা স্থাপন ইত্যাদি।

এ সময় মন্ত্রী বলেন, বিপিএমএ’র প্রস্তাবিত সুপারিশসমূহ যৌক্তিক। তিনি বিসিকের মাধ্যমে এ শিল্পের জন্য পৃথক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক করার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি এ বিষয়ে একটি যথাযথ প্রস্তাবসহ আবদনের জন্য প্রতিনিধিদলকে অনুরোধ করেন। তাছাড়া বিপিএমএ’র সুপারিশ বা দাবিসমূহ বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একটি সেমিনার আয়োজনের বিষয়ে মতামত দেন।

প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসাবে সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিপিএমএ'র সহ-সভাপতি ও অ্যাংকর পেইন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রহমান, বিপিএমএ'র সদস্য ও বার্জার পেইন্টের চিফ বিজনেস অফিসার এ কে এ সাদেক নেওয়াজ, বিপিএমএ’র সদস্য ও কানসাই নেরোলাক পেইন্টের সিইও ইন্দ্রজিৎ লাহিড়ী, বিপিএমএ’র সদস্য ও এলিট পেইন্টের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মোঃ ওমর ফারুক এবং বিপিএমএ’র সদস্য ও ইম্পেরিয়াল পেইন্টের জেনারেল ম্যানেজার পিনাকী মোহন সাহা।

#

ফয়সল/সায়েম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২২০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ৪৩৫৯

 

প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে মূলধারায় এনে নজির স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী

                                                 -- শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীকে সমাজের মূলধারায় পৌঁছে দিয়ে নজির স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর পরে প্রতিবন্ধীদের জন্য শেখ হাসিনা যা করেছেন তা অন্য কোনো সরকারের আমলে করা হয়নি। তাঁর সুযোগ্য কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল মায়ের পথ অনুসরণ করে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কাজ করে বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করেছেন। তিনি দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এই বিশেষ জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছেন।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ ব্রাক সেন্টার, মহাখালী, ঢাকায় ডিআরআরএ আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনমান উন্নয়নে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি’  বিষয়ক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, একটা সময় পর্যন্ত আমাদের সমাজে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের বোঝা মনে করা হতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই প্রতিবন্ধকতা অবস্থার অবসান এবং প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার ও সুরক্ষা আইন, ২০১৩’ এবং ‘নিউরো-ডেভলপমেন্টাল সুরক্ষা ট্রাস্ট আইন ২০১৩’ প্রণয়ন করেন, যেন প্রতিবন্ধী ব্যক্তির অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয় এবং অধিকার মোতাবেক রাষ্ট্রের সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারেন।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র, সুবর্ণ নাগরিক কার্ড প্রদানে সরকারপ্রধান প্রশংসনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। সেই সাথে প্রতিবন্ধী ভাতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রবেশগম্যতার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক  কাঠামো স্থাপন, গণপরিবহনে আসন সংরক্ষণ, খেলাধুলায় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের আওতায় পরিচালিত প্রতিবন্ধী ১০৩টি সেবা ও সাহায্য কেন্দ্রে একটি করে অটিজম ও নিউরো ডেভলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী কর্নার স্থাপন করা হয়েছে। ২০১০ সালে চালু হওয়ার পর থেকে অসংখ্য অটিজম আক্রান্ত শিশু ও ব্যক্তিকে বিনামূল্যে ম্যানুয়াল ও ইনস্ট্রুমেন্টাল  থেরাপি সার্ভিস প্রদান করা হয়েছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের মাধ্যমে অটিস্টিক প্রতিবন্ধী শিশুদের সার্বিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ইনস্টিটিউট ফর পেডিয়াট্রিক নিউরো-ডিজঅর্ডার এন্ড অটিজম, ইপনা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে এনডিডিপি ট্রাস্ট, শিশু বিকাশ কেন্দ্র। ফার্স্ট ট্র্যাক সার্ভিস ও মেডিকেল শিক্ষা কার্যক্রমে অটিজম বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রতিবন্ধীদের নিরাপত্তার বিষয়ে বঙ্গবন্ধু সুরক্ষা বিমা চালু করা হয়েছে।

 

ডিআরআরএ-এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য মেহের আফরোজ চুমকি, শবনম জাহান শীলা, এনডিপি ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শাহ আলম, জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুহুল আমীন খান প্রমুখ।

#

ফেরদৌস/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ৪৩৫৮

মিয়ানমার হতে ১৭৩ বাংলাদেশির প্রত্যাবাসন

আশ্রয় নেয়া ২৮৮ বিজিপি, সেনা ও অন্যদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন ২৫-২৬ এপ্রিল

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিয়ানমার অনুবিভাগের বিশেষ উদ্যোগে মিয়ানমারের রাখাইনে কারাগারে বন্দি ও নাগরিকত্ব যাচাই হয়েছে, এমন ১৭৩ জন বাংলাদেশি নাগরিক আজ মিয়ানমার হতে নৌপথে বাংলাদেশে ফিরেছেন। এছাড়া, মিয়ানমারে চলমান আভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন আগামীকাল ২৫ এপ্রিল ও প্রয়োজনে ২৬ এপ্রিল ২০২৪ সম্পন্ন হবে। কক্সবাজারে বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে প্রত্যাবাসন কার্যক্রম আয়োজন করা হয়েছে। প্রত্যাগমনকারী বাংলাদেশি নাগরিকদের নিয়ে মিয়ানমারের জাহাজ চিন ডুইন বাংলাদেশে এসেছে এবং মিয়ানমারের সেনা ও অন্যদের নিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবে।

মিয়ানমার ও বাংলাদেশের নাগরিকদের ফেরতের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে একাধিক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের আলোকে দুই দেশের নাগরিকদের প্রত্যাবাসন করা হচ্ছে। বাংলাদেশে অবস্থিত মিয়ানমারের দূতাবাস ও ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে মিয়ানমারের নিকট প্রত্যাবাসনের প্রস্তাব করা হয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় উক্ত নাগরিকগণের বাংলাদেশে যাচাই কার্যক্রম দ্রুত শেষ করা হয়। প্রথমে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ কারাভোগ শেষ করেছেন অথবা সাধারণ ক্ষমা পেয়েছেন, এমন ১৪৪ জন যাচাইকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের ফেরত পাঠাতে সম্মত হয়। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ তৎপরতায় মিয়ানমারে কারাভোগ শেষ, কারাভোগরত এবং বিচারাধীন সকল নাগরিকত্ব যাচাইকৃত বাংলাদেশিদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ সম্মত হয়। ফলে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ আরো ২৯ বাংলাদেশি নাগরিককে মুক্তি প্রদান করে। ইয়াঙ্গুনে বাংলাদেশ দূতাবাসের যোগাযোগ এবং সিট্যুয়েতে বাংলাদেশ কন্স্যুলেটের প্রতিনিধি মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সাথে এ বিষয়ে সমন্বয় সাধন করেন।

কক্সবাজার সদরের স্থানীয় সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল জেটিঘাটে উপস্থিত থেকে আগত বাংলাদেশি নাগরিকদের অভ্যর্থনা জানান।

মিয়ানমারের জাহাজযোগে আসা বাংলাদেশি নাগরিকদের ইমিগ্রেশন, স্বাস্থ্য পরীক্ষাসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম এবং মিয়ানমারের সেনা ও অন্যান্য সদস্যদের প্রেরণের জন্য প্রয়োজনীয় কার্যক্রম স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বিজিবি, কোস্ট গার্ড, জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, জেলা সিভিল সার্জন ও অন্যান্য কর্তৃপক্ষের সহায়তায় সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কার্যাদি সম্পাদনের পর বাংলাদেশি নাগরিকদের তাদের স্বজনদের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

জাহাজযোগে আগত মিয়ানমারের প্রতিনিধিবৃন্দ আজ বিজিবির নাইক্ষ্যংছড়ি ক্যাম্পে অবস্থানরত বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের দ্রুত শনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সম্পন্ন করবে। সেখানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাহাজযোগে আগত বিজিপি সদস্যদের নিকট আশ্রয় প্রাপ্তদের হস্তান্তর করা হবে।

উল্লেখ্য, চলতি বছরে এ পর্যন্ত ছয় শতের অধিক আশ্রয়প্রার্থী মিয়ানমারের বিজিপি ও সামরিক বাহিনীর সদস্যকে মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় প্রদান ও প্রত্যাবর্তনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজিবি কর্তৃপক্ষ আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার বিজিপি, সেনা সদস্য ও অন্যান্যদের মানবিক সহায়তা প্রদান করেছে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক উদ্যোগে তাদের প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

#

আকরাম/সায়েম/শফি/রানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/১৯৪০ ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                 Number : 4357

Govt. to fight climate change by raising the renewable energy goal to 40 percent
                                                                                       --- Environment Secretary

Dhaka, 24 April:

            During the ongoing NAP Expo at the Bangabandhu International Conference Center, Environment Secretary Dr. Farhina Ahmed revealed the government's commitment to combat climate change by increasing the renewable energy target to 40 percent. Dr. Ahmed emphasized Bangladesh’s leadership in adaptation capacity and highlighted the importance of public and mental health amidst climate challenges.

            Addressing the technical session titled ÔImplementation National Guidelines in Urban Local Government Context with Effective Participation: Learning from Practices,’ Dr. Ahmed stressed the necessity of extensive tree plantation in urban areas to mitigate rising temperatures. The government is actively involved in tree plantation initiatives and encourages public participation in this endeavor. Furthermore, Dr. Ahmed underscored the need to augment water reservoirs in Dhaka to cope with climate-induced changes.

            Regarding the updated Nationally Determined Contributions (NDC), Dr. Ahmed outlined the goal of reducing greenhouse gas emissions by 6.73 percent by 2030, with a potential additional reduction of 15.12 percent with international assistance. He emphasized the critical role of international financial support in realizing Bangladesh’s climate action plans.

            The panel discussion featured insights from various stakeholders including Sarwar Bari, Director General of Local Government Department (Planning), Dana de la Fontaine, Cluster Coordinator of GI Lloyd’s Climate Change and Sustainable Urban Development Cluster, and M. Mehdi Ahsan, the country representative of the International Union for Conservation of Nature (IUCN) in Bangladesh.

#

Dipankar/Shafi/Rafiqul/Joynul/2024/1930 hour

তথ্যববিরণী                                                                                           নম্বর : ৪৩৫৬

জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০

শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রায় কাজ করছে সরকার

                                                       --- পরিবেশ সচিব

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রায় কাজ করছে সরকার। অভিযোজন সক্ষমতায় বাংলাদেশ বিশ্বে নেতৃত্ব দিচ্ছে উল্লেখ করে সচিব বলেন, বাস্তবতা বিবেচনায় জনস্বাস্থ্য ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করছে বাংলাদেশ। তিনি বলেন, অতিরিক্ত তাপমাত্রাজনিত পরিস্থিতি সামাল দিতে নগর ও শহরে প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে। সরকার প্রচুর সংখ্যক গাছ লাগাচ্ছে। জনগণকে ও প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে। রাজধানী ঢাকায় মাটি ও পানির জলাশয়ের পরিমাণ বাড়াতে হবে।

          রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে চলমান ন্যাপ এক্সপোর ৩য় দিনে ‘ইমপ্লিমেন্টেশন ন্যাশনাল গাইডলাইন্স ইন আরবান লোকাল গভর্মেন্ট কন্টেক্সট উইথ ইফেক্টিভ পার্টিসিপেশন: লার্নিং ফ্রম প্রাকটিসেস’ শীর্ষক কারিগরি অধিবেশনে প্রধান প্যানেলিস্টের বক্তব্যে পরিবেশ সচিব এসব কথা বলেন।

          পরিবেশ সচিব বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য দায়ী গ্রিনহাউজ গ্যাস নির্গমন হ্রাসের লক্ষ্যে আপডেট হওয়া NDC -এর লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে গ্রিনহাউস গ্যাস (GHG) নির্গমন ৬ দশমিক ৭৩ শতাংশ কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সহায়তায়, ২০৩০ সালের মধ্যে এই হ্রাসের পরিমাণ আরো ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ হতে পারে। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক অর্থ সহায়তা অপরিহার্য।

          প্রধান প্যানেলিস্ট হিসেবে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। প্যানেলিস্ট হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) ড. সারোয়ার বারী;  বাংলাদেশে নিযুক্ত জিআই লযেড এর জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই নগর উন্নয়ন ক্লাস্টার-এর ক্লাস্টার সমন্বয়কারী ডানা দে লা ফন্টেইন; বাংলাদেশে নিযুক্ত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অভ্ নেচার (IUCN) এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ এম. মেহেদী আহসান। সেশনে দেশি-বিদেশি আলোচকরা বক্তব্য রাখেন।

#

 

 দীপংকর/শফি/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০১৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর: ৪৩৫৫

 

 

এশিয়া-প্যাসিফিক বধির দাবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার

উদ্বোধন করলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

 

আজ থেকে রাজধানীর বিজয়নগরে হোটেল-৭১ এ শুরু হয়েছে প্রথম এশিয়া-প্যাসিফিক একক বধির দাবা প্রতিযোগিতা ২০২৪। বাংলাদেশ বধির দাবা ফেডারেশন কর্তৃক ২৪ হতে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত ছয় দিনব্যাপী আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মঙ্গোলিয়া, কিরগিজস্তান, কাজাখস্তান ও স্বাগতিক বাংলাদেশের মোট ৩৯ জন বধির দাবারু অংশগ্রহণ করছেন।

 

প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিববুর রহমান। আয়োজক কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ খায়রুল বশারের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ফরচুন গ্রুপের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান, ফ্রান্সের অধিবাসী ক্রীড়া সংগঠক খবির উদ্দিন ও ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক গাজী কামরুল হাসান।

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার সমাজে পিছিয়ে পড়া প্রতিবন্ধীদের কল্যাণ ও সুরক্ষায় বিশেষ কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, সরকারের প্রতিবন্ধী ভাতা তাদের পারিবারিক ও সামাজিক অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। তিনি আরো বলেন, প্রতিবন্ধীদের সুস্থ ক্রীড়া চর্চার জন্য দেশে ক্রীড়া কমপ্লেক্স নির্মাণ কাজ চলছে। তিনি প্রতিবন্ধীদের সমাজের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে ক্রীড়া সংগঠকদের প্রতি আহ্বান জানান।

 

পরে প্রতিমন্ত্রী প্রতীকী দাবা খেলে এ আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।

 

#

 

আহসান/সায়েম/শফি/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যববিরণী                                                                                                       নম্বর : ৪৩৫৪

দক্ষ বিচার বিভাগ গঠনে বিশ্বমানের জুডিসিয়াল একাডেমি প্রয়োজন

                                                                                 --- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, দক্ষ বিচার বিভাগ গঠনের জন্য দেশে একটি শক্তিশালী ও বিশ্বমানের জুডিসিয়াল একাডেমি অত্যন্ত প্রয়োজন। ভূমি অধিগ্রহণ শেষ করে আগামী নভেম্বর মাস নাগাদ প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে এই একাডেমির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে হবে। সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করতে হবে।

          আজ সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) ২০২৪-২৫ এর খসড়া চূড়ান্তকরণ বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ারের সভাপতিত্বে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাগণ কর্মশালায় অংশ গ্রহণ করেন।

          কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, আপনাদের ওপর আমার বিশ্বাস আছে। এই বিশ্বাস যে সঠিক বিশ্বাস  তা কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। তিনি বলেন, বার্ষিক কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে কোমর বেধে লেগে যেতে হবে। এখন থেকে এই লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে প্রতি তিনমাস পরপর সভা করা হবে।

          ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে ১ লাখ ৬০ হাজার মানুষকে লিগ্যাল এইড (আইনি সেবা) প্রদানের কথা উল্লেখ থাকলেও এর থেকে বেশি পরিমাণ সেবা প্রদানের পরামর্শ দেন আইনমন্ত্রী। তিনি বলেন, লিগ্যাল এইড বাড়াতে লিগ্যাল এইড অফিসারদেরকে নিজ নিজ অধিক্ষেত্রের প্রত্যেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের নিয়ে নিয়মিত সভা করতে হবে। এই সভা নিয়মিত করা সম্ভব হলে সরকারের লিগ্যাল এইড কার্যক্রম অধিক সংখ্যক মানুষের কাছে পরিচিতি পাবে। যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারের লিগ্যাল এইড কার্যক্রম মানুষের কাছে পরিচিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত মানুষ লিগ্যাল এইড নিতে আসবে না। মামলাজট নিরসনে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতির ওপর গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন।

          আনিসুল হক আরো বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল জনগণ যাতে দ্রুত ন্যায়বিচার পায়। ন্যায়বিচার পাওয়ার জন্য জনগণকে যাতে দীর্ঘকাল অপেক্ষা করতে না হয়। বঙ্গবন্ধুর এই দর্শন প্রতিফলিত হয়েছে বাংলাদেশের সংবিধানে। সেখানে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে এবং জনগণ যাতে দ্রুত বিচার পায় সেজন্য একটি দক্ষ, বলিষ্ঠ ও শক্তিশালী বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। দুঃখের বিষয় বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর দীর্ঘকাল বিচার বিভাগের কোনো উন্নয়ন হয়নি, সংবিধান মেনে চলা হয়নি এবং এরকম বিভিন্ন কারণে মামলাজট দিনের পর দিন বেড়েছে। ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর প্রথমেই বিচার বিভাগের ভৌত অবকাঠামো নিমার্ণের ওপর জোর দেন। এর অংশ হিসেবেই প্রত্যেক জেলায় অত্যাধুনিক চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বিচার বিভাগের কলেবর বৃদ্ধি করা হচ্ছে।

#

 রেজাউল/সায়েম/শফি/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ৪৩৫৩

 

এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য

 

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

 

বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চেয়েছে যুক্তরাজ্য।

 

আজ বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খানের সঙ্গে তাঁর বাসভবনে সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক সেদেশের এই আগ্রহের কথা জানান।

 

এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশকে সফলভাবে এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য বন্ধুরাষ্ট্র যুক্তরাজ্যের সহযোগিতার আগ্রহকে আমরা স্বাগত জানাই। এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে আমাদের দুই দেশের একত্রে কাজ করাটা হবে আনন্দের। এভিয়েশন শিল্পে কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে দুই দেশের একত্রে কাজ করার সুযোগ রয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে।

 

হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের সাথে যুক্তরাজ্যের দীর্ঘদিনের অংশীদারিত্ব রয়েছে। আমরা বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়নসহ এভিয়েশন শিল্পের নানা খাতে এর আগে একত্রে কাজ করেছি। যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগরি দক্ষতা উন্নয়ন, প্রশিক্ষিত কর্মী তৈরি ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা অধিকতর উন্নতকরণ-সহ আরো সম্ভাব্য নতুন নতুন ক্ষেত্রে বিস্তৃত পরিসরে সহযোগিতা করতে আগ্রহী। বাংলাদেশকে এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য যুক্তরাজ্য সহযোগীর ভূমিকা রাখতে চায়।

 

ফারুক খান আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে একটি অন্যতম প্রধান এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য সরকার কাজ করছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে থার্ড টার্মিনাল নির্মাণসহ দেশের সকল বিমানবন্দরে ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে এবং আরো অধিকতর উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। আমরা সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আঞ্চলিক হাবে রূপান্তরের লক্ষ্যে কাজ করছি। সৈয়দপুর বিমানবন্দরের উন্নয়ন কাজ সমাপ্তির পর তা বাংলাদেশ, নেপাল, ভারত ও ভুটানের মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগ, অর্থনীতি এবং বাণিজ্যের ক্ষেত্রে গেম চেঞ্জারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে।

 

#

 

তানভীর/সায়েম/শফি/রানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২৪/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর:  ৪৩৫২

পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে

                                     -- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, পাট শিল্পের উন্নয়ন ও সমস্যাসমূহ সমাধানে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে। তিনি বলেন, পাট বীজের মাত্র এক তৃতীয়াংশ দেশে তৈরি হয়। বাকি দুই-তৃতীয়াংশ বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়, যা দুঃখজনক। জুট কাউন্সিল গঠন করা হলে পাট উন্নয়নের সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করাও সহজ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

মন্ত্রী আজ রাজধানীর ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে বাংলাদেশ জুট মিলস্‌ এসোসিয়েশন (বিজেএমএ) এর ৪০তম বার্ষিক সাধারণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। বিজেএমএ’র চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কাজী নাবিল আহমেদ, এমপি; এফবিসিসিআই’র ভাইস প্রেসিডেন্ট শমী কায়সার, প্রাক্তন ও নবনির্বাচিত পর্ষদ পরিচালকগণ এবং পাট ও পাট পণ্যসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাবৃন্দ।

মন্ত্রী বলেন, বিজেএমএ’র সদস্যরা ৫০ কেজি চালের বস্তাগুলো পলিথিন বা প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাটের বস্তা ব্যবহারের দাবি করেছেন। গতমাসে ডিসি কনফারেন্সে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে রমজান মাসের পর প্লাস্টিক ব্যাগ বন্ধ করে পাটের ব্যাগ কার্যকরের ব্যবস্থা নিতে। ইতোমধ্যে প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে পাটজাত পণ্য তৈরির জন্য ১০০ কোটি টাকার তহবিলের ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং এখাতে আরো বিনিয়োগ নিশ্চিত করা হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু পাট ও পাটের সাথে সম্পৃক্ত জনগণের উন্নতি চেয়েছিলেন, তিনি পাটের উন্নতির জন্য পাট মন্ত্রণালয় সৃষ্টি করেছিলেন। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাটের উন্নয়নের জন্য  বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। তিনি পাটজাত পণ্যের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা দিয়েছেন, ৬ মার্চকে জাতীয় পাট দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছেন। তিনি পাট ও পাটজাত পণ্যকে ২০২৩ সনের ‘বর্ষ পণ্য’ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন।

মন্ত্রী বলেন, ২৮২টি বহুমুখী পাটজাত পণ্যের তালিকাটি অর্থ মন্ত্রণালয় হতে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রেরণ করতে বলা হয়েছে। যাতে পাটজাত পণ্য রপ্তানিতে ২০ শতাংশ নগদ সহায়তা পেতে অসুবিধা না হয়। পাটশিল্পের বকেয়া ঋণ সুদ-আসলসহ একটি হালনাগাদ তারিখ ভিত্তিক ব্লক হিসেবে স্থানান্তরের বিষয়ে ২ বছরের মরাটোরিয়াম সুবিধাসহ ১০ বছরে পরিশোধ এবং ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট এর পরিবর্তে ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট আদায় নিশ্চিত করার জন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকেও নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাজারে পাটজাত পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধি করাকে পাটশিল্প খাতের গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, অভ্যন্তরীণ বাজারে পাট পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধির জন্য ‘পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন-২০১০’ শতভাগ বাস্তবায়নের চেষ্টা করেছে সরকার। বিদেশের বাজারে পাটজাত পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধির জন্য বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোকে পত্র দেয়া হয়েছে। বিদেশের বিভিন্ন মেলা এবং বাজারে যাতে বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য ও বহুমুখী পাটজাত পণ্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল সহজেই অংশগ্রহণ করতে পারেন তার চেষ্টা করা হয়েছে এবং বাংলাদেশের পাটজাত পণ্য ও বহুমুখী পাটজাত পণ্যের মানোন্নয়নের জন্য এর ডিজাইন, কালারিং, নকশা ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি। 

#

মাহমুদুল/সায়েম/শফি/সঞ্জীব/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৯২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর: ৪৩৫০ 

 

আপীল বিভাগের বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে ২নং কোর্টের এজলাস কক্ষে

 

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

 

          বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের ১নং কোর্টের এজলাস কক্ষে সংস্কার কাজ চলমান থাকায় ২১ এপ্রিল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ২নং কোর্টের এজলাস কক্ষে আপীল বিভাগের বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

#

আমীনুল/সায়েম/শফি/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৪/১৬৪০ঘণ্টা

 

তথ্যববিরণী                                                                                                নম্বর : ৪৩৪৯

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল):

            স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমকি ৬৯ শতাংশ। এ সময় ৩৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।

            গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৪ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৩৫৫ জন।

#

2024-04-24-16-21-8b3a0b6e94baf449713ea98f84ab4f2d.docx 2024-04-24-16-21-8b3a0b6e94baf449713ea98f84ab4f2d.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon