Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৪ নভেম্বর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 4/11/2017

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৯৭০

ইতিহাসভিত্তিক নাটক মঞ্চনাটকে নতুন মাত্রা যোগ করেছে
-- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা, ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, ইতিহাস ও জীবনীনির্ভর মঞ্চনাটক নির্মাণ তুলনামূলকভাবে কঠিন। কারণ, মহামানবদের জীবন ও দর্শন মঞ্চে ফুটিয়ে তোলা সহজ কাজ নয়। ইতিহাসভিত্তিক নাটক নিয়ে ইউনিভার্সেল থিয়েটারের এ নাট্যোৎসব আয়োজন একটি সাহসী ও সময়োচিত পদক্ষেপ। এটি বাংলা মঞ্চনাটকে একটি নতুন মাত্রা যোগ করেছে। উপরন্তু তরুণ সমাজের নিকট সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার জন্য এ ধরনের আয়োজন আরো বেশি জরুরি।

মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার প্রধান মিলনায়তনে “ইতিহাসের মহানায়কেরা” শিরোনামে ইউনিভার্সেল থিয়েটার আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী ইতিহাসভিত্তিক নাট্যোৎসবের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন  ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের কেন্দ্রীয় সভাপতি রামেন্দু মজুমদার, ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ কেন্দ্রের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ।

মন্ত্রী বলেন, দেশের সার্বিক সাংস্কৃতিক উন্নয়নের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে অবকাঠামোগত সুবিধাসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে উপজেলা পর্যায়ে মুক্তমঞ্চ, মিলনায়তন ও গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হচ্ছে। তাছাড়া বিভাগীয় পর্যায়ে শিল্পকলা একাডেমির নতুন ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। অধিকন্তু বন্দরনগরী চট্টগ্রামে একটি বড় আকারের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
 
উৎসব উদযাপন পর্ষদের সভাপতি পুলক রাহারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল আকতারুজ্জামান ও বাংলাদেশ পথনাটক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ গিয়াস। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন ইউনিভার্সেল থিয়েটারের সভাপতি আজিজুল পারভেজ।

উল্লেখ্য, এটি ইউনিভার্সেল থিয়েটার আয়োজিত প্রথম নাট্যোৎসব এবং এ ইতিহাসভিত্তিক নাট্যোৎসব আজ ৪ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে আগামী ১০ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে।

#

ফয়সল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৯৬৯
ডিজাইন ও কনস্ট্রাকশন লাইসেন্স পেল রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের
ঢাকা, ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
রেগুলেটরি বা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ পরমাণু  শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (বায়েরা) রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের জন্য বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনকে (বাপশক) ডিজাইন ও কনস্ট্রাকশন লাইসেন্স প্রদান করেছে। আজ ঢাকায় হোটেল সোনারগাঁওয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বায়েরার চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরী বাপশকের চেয়ারম্যান ড. দিলীপ কুমার সাহার কাছে এ লাইসেন্স হস্তান্তর করেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। এর ফলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল নির্মাণকাজ শুরু করা যাবে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) গাইডলাইন অনুযায়ী মূল নির্মাণকাজ শুরুর আগে এ লাইসেন্স গ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, এ লাইসেন্সের মাধ্যমেই রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল কাজ শুরু হবে। বাংলাদেশ আজ থেকেই পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদনের দেশগুলোর ক্লাবে প্রবেশ করলো। মন্ত্রী আরো বলেন, এ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ হচ্ছে। এটি আমাদের জাতীয় আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি করবে যে, বাঙালিও পারে পরমাণু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে। আর এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগ্রহ, উদ্যোগ, সাহস এবং দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফলে।
বাংলাদেশ পরমাণু  শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (বায়েরা) এ অনুমতি প্রদানে আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সকল সেফটি মানদ- ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করেছে। এছাড়াও রাশান ফেডারেশন, ভারত আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থাসহ স্থানীয় ও নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সকল রেগুলেটরি ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন ও পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞ মতামতও গ্রহণ করা হয়েছে।
লাইসেন্স প্রদান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয়  স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডা. আ ফ ম রুহুল হক এবং মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি বিষয়ক) মো. আবুল কালাম আজাদ। গেস্ট অভ্ অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন।
     বাংলাদেশ পরমাণু  শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (বায়েরা) চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান ড. দিলীপ কুমার সাহা, রাশিয়ার রেগুলেটরি সংস্থা রোস্টেকনজরের ডেপুটি চেয়ারম্যান আ্যলেক্সি ফেরাপনটভ এবং রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর। এতে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বায়েরার পরিচালক ড. সত্যজিৎ ঘোষ।
#
কামরুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৯৬৮
 
বঙ্গবন্ধুর ভাষণ মেমোরি অভ্ ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করায় ইউনেস্কোকে ধন্যবাদ জানালেন শিক্ষামন্ত্রী
রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরত নিতে চাপ অব্যাহত রাখার আহ্বান
 
প্যারিস, ৩ নভেম্বর :
 
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ মেমোরি অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্ত করায় ইউনেস্কো এবং এর মহাপরিচালক ইরিনা বোকোভাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশের  শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। শিক্ষামন্ত্রী আজ ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ইউনেস্কো সদর দপ্তরে ইউনেস্কো’র ৩৯তম সাধারণ সম্মেলনে বক্তৃতা করছিলেন।
ইউনেস্কো’র প্রতি বাংলাদেশের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আঞ্চলিক ও বিশ্বশান্তি রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শান্তি ও মানবতার প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমানের প্রায় এক মিলিয়ন নাগরিককে বাংলাদেশ আশ্রয় দিয়েছে। তিনি জাতিসংঘের ৭২তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ভাষণে উল্লেখিত ৫-দফা পরিকল্পনার ভিত্তিতে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের তাদের দেশে ফেরত নিতে চাপ অব্যাহত রাখার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে শিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন অগ্রগতি তুলে ধরেন। বিশেষ করে নারী শিক্ষা, লিঙ্গসমতা, নারীর ক্ষমতায়ন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতি সহনীয়তা ইত্যাদি বিষয় তুলে ধরেন। 
উল্লেখ্য, শিক্ষামন্ত্রী ইউনেস্কো’র ৩৯তম সাধারণ সম্মেলনে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যান্যের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন, অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ এবং বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের সচিব মোঃ মনজুর হোসেন প্রতিনিধি দলে রয়েছেন।
#
 
আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/১৯৪৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ২৯৬৭
মিয়ানমার নাগরিকদের
বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
 
আজ কুতুপালং -১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ৬১ জন পুরুষ, ৯ শত ১৫ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৭৬ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ১২ জন পুরুষ, ৯ শত ৩৩ জন নারী মিলে ২ হাজার ৪৫ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৩ শত ৮৪ জন পুরুষ, ৩ শত ৭৯ জন নারী মিলে ৭ শত ৮১ জন, থাইংখালী -১ ক্যাম্পে ৮ শত ২৬ জন পুরুষ, ৬ শত ৫৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ৪ শত ৭৯ জন, থাইংখালী -২ ক্যাম্পে ৬ শত ৪৪ জন পুরুষ, ৪ শত ৩১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৭৫ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৪৮ জন পুরুষ, ১ হাজার ১ শত ৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ২ শত ৫৭ জন, লেদা ক্যাম্পে ১ শত ৩২ জন পুরুষ, ১ শত ২২ জন নারী মিলে ২ শত ৫৪ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১০ হাজার ৬৭ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৪ লাখ ৫ হাজার ৮ শত ১ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে। 
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩০ হাজার ৩ শত ৩৯ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ২১ হাজার। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
#
সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                     নম্বর : ২৯৬৬
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে
ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
     উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ২৬ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৩৬ ট্রাকের মাধ্যমে ১৬৬ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৬ হাজার ৬ শত ৬০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ২ হাজার ৩ শত ৪০ প্যাকেট শিশুখাদ্য, ১ হাজার ১ শত প্যাকেট রান্না করা খাবার, ৫ হাজার ৭ শত ২৯ পিস পোশাক, ১ হাজার ৭ শত ৫৫ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
 
#
সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৯৬৫
 
প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে
-- জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়িয়ে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। পদ্মা, মেঘনা ও যমুনায় অটোমেশন করা সম্ভব হলে তেলের অপচয় হ্রাস পেয়ে বছরে প্রায় ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। আগামী ৩ মাসের মধ্যে এ সংক্রান্ত পরামর্শক নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেন প্রতিমন্ত্রী। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে ‘মেঘনা ভবন’ এর নির্মাণ কাজের উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চট্টগ্রামের উন্নয়নে বিদ্যুৎ খাতের আধুনিকায়ন করতে ৪ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে, প্রিপেমেন্ট মিটার কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হচ্ছে; অচিরেই চট্টগ্রামবাসী ঘরে বসে বিদ্যুৎ বিল দিতে পারবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রামের অফগ্রিড অঞ্চলে ৪৬ হাজার সোলার হোম সিস্টেম দেয়ার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আবাসিক সংযোগে এলপিজি যাতে সুলভে পাওয়া যায় তার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারি একটি এলপিজি প্ল্যান্ট থাকা প্রয়োজন। আগামী মাসের মধ্যে ডধংঃব ঃড় ঊহবৎমু নিয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাথে একটি চুক্তি করা হবে। 
 
বিপিসি’র চেয়ারম্যান আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাসির উদ্দিন ও স্থপতি এনামুল কবির নির্ঝর বক্তব্য রাখেন। 
 
#
 
আসলাম/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৯৬৪
 
অস্ট্রেলিয়ার অর্থমন্ত্রী-তোফায়েল বৈঠক 
বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি করবে অস্ট্রেলিয়া
 
ঢাকা, ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
 
জার্মান-অস্ট্রেলিয়ান এশিয়া প্যাসিফিক রিজিওনাল কনফারেন্সে যোগদানরত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির উজ্জ¦ল সম্ভাবনা রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরিপোশাক, সিরামিক পণ্য, ঔষধ, চামড়াজাত  পণ্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে এ সকল পণ্য আমদানি বৃদ্ধি করতে পারে। অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশকে ডিউটি ও কোটা ফ্রি বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করেছে। সে জন্য বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞ। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন বিনিয়োগের জন্য লাভজনক স্থান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোনের যেকোন একটিতে অস্ট্রেলিয়া বিনিয়োগ করলে বাংলাদেশ সরকার সবধরনের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করবে। বাংলাদেশের বিনিয়োগ পলিসি খুবই ভালো। এখানে শতভাগ বিনিয়োগ ও প্রয়োজনে বিনিয়োগকৃত অর্থ লাভসহ যে কোন সময় ফিরিয়ে নিতে পারবে। সরকার আইন প্রণয়ন করে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন।
 
বাণিজ্যমন্ত্রী  আজ  অস্ট্রেলিয়ার পার্থে ক্রাউন টুওয়ার্স হোটেলের ক্রাউন বিজনেস বোর্ড রুমে অস্ট্রেলিয়ার অর্থমন্ত্রী সিনেটর মাথিয়াস কোরম্যান (গধঃযরধং ঈড়ৎসধহহ) এর সাথে বৈঠকের সময় এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, উভয় দেশের মধ্যে কার্গো উড়োজাহাজ চালু করা প্রয়োজন। বাংলাদেশের বিমানবন্দরের নিরাপত্তা পূর্বের যে কোন সময়ের চেয়ে ভালো। গত অর্থবছরে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ায় ৬৫৮ দশমিক ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে, একই সময়ে আমদানি করেছে ৬৮৩ দশমিক ৯০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি বৃদ্ধি হলে উভয় দেশের বাণিজ্য অনেক বৃদ্ধি পাবে।
 
অস্ট্রেলিয়ার অর্থমন্ত্রী উভয় দেশের বাণিজ্য বৃদ্ধির বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বলেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন আগামী দিনগুলোতে উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অনেক বৃদ্ধি পাবে। 
#
 
বকসি/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮৪৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৯৬৩
 
রোয়াংছড়িতে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত 
 
রোয়াংছড়ি (বান্দরবান), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
 
বান্দরবান পার্বত্য জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলার কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারে যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় আজ বৌদ্ধ ধর্মম্বালীদের পবিত্র অনুষ্ঠান কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হয়। 
 
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শে সিং প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত সকল সম্প্রদায়ের ধর্মীয় আচার ও কৃষ্টি যথাযথভাবে পালনের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে সাম্প্রদায়িক সম্প্রতির বন্ধন আরো দৃঢ় হয়েছে। ধর্মীয় অনুশাসন প্রতিপালনের মাধ্যমে আত্মিক উৎকর্ষতা ও সামাজিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়। পার্বত্য অঞ্চলের শান্তি, উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সকলকে দলমত নির্বিশেষে সকলকে একযোগে কাজ করতে হবে। 
 
রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ উঃ উত্তরা মহাথেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ, কাঞ্চনজয় তঞ্চঙ্গ্যা ও তিংতিংম্যা, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যাবাসং মারমা, স্থানীয় বিভিন্ন বিহারের অধ্যক্ষ ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। 
 
#
 
জুলফিকার/সেলিম/শেফায়েত/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৯৬২
 
ছাত্রছাত্রীদের মাঝে টিফিন বক্স বিতরণ করলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :  
 
শিশুরা যাতে কখনও ক্ষুধার্ত না থাকে সেদিকে মা-বাবাকে আরো সজাগ থাকতে হবে। তারা ক্ষুধার্ত অবস্থায় পড়ালেখায় মনোযোগী হতে পারে না। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুর সাতবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে টিফিন বক্স বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এই কথা বলেন।
 
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী তাঁর ঐচ্ছিক ফান্ড থেকে সাতবাড়িয়া ও ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের প্রাথমিক বিদ্যালয়েসমূহের ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণির ১ হাজার ৮৭০ জন ছাত্রছাত্রীকে টিফিন বক্স বিতরণ করেন। 
 
এ উপলক্ষে আয়োজিত মা সমাবেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশুরা আগামীদিনের কর্ণধার। তারা যাতে যথাযথভাবে বেড়ে উঠে সেজন্য সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন, পাঠ্যপুস্তকের বাইরে শিক্ষার্থীদের অন্যান্য সৃজনশীল বই পড়ার সুযোগ করে দিতে হবে। এতে ছাত্রছাত্রীদের মেধা ও মননের বিকাশ ঘটবে।
 
#
 
মাসুম/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৯৬১
 
উৎপাদনমুখী সমবায় উন্নত দেশ গঠনের হাতিয়ার
                     ---এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
 
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, সমবায় সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি শক্তিশালী কৌশল। বর্তমান পুঁজিবাজার অর্থনীতির গুরুত্ব বিবেচনায় নিয়ে সমবায় উদ্যোক্তা সৃষ্টির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যবস্থা নিতে হবে। উৎপাদনমুখী টেকসই সমবায় উন্নত দেশ গঠনের হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। 
আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ আয়োজিত ‘৪৬ তম জাতীয় সমবায় দিবস ২০১৭ ’ উদ্যাপন ও জাতীয় সমবায় পুরস্কার ২০১৫ বিতরণ অনুষ্ঠান”-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী  এসব কথা বলেন।
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মাফরূহা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ।
মন্ত্রী বলেন, সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে দেশে টেকসই সমবায় গড়ে তুলতে হবে। এ লক্ষ্যে দক্ষ প্রশাসন, সৎ সমবায়ী নেতৃত্ব, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সমিতি ব্যবস্থাপনা এবং সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। সমবায়ের নামে কোন অসাধু ব্যক্তি যাতে কোন অপতৎপরতা চালাতে না পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর বাংলা ভাষায় সমবায় আইন প্রণয়ন করে। এছাড়া “জাতীয় সমবায় নীতিমালা ২০১৩” এবং “সংশোধিত সমবায় আইন ২০১৩” প্রণয়ন করা হয়েছে। দেশে বর্তমানে ১ লাখ ৭৫ হাজার ৭৭০ টি নিবন্ধিত সমবায় প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১ কোটি ০৬ লাখ ৯০ হাজার ৭২৮ জন সদস্য রয়েছে। সমবায় সমিতিগুলোর কার্যকরী মূলধন প্রায় ১৪ হাজার ৫৪ কোটি টাকা এবং মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৭ হাজার ৩২ কোটি টাকা। এ সকল সমবায়ের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৮ লাখ ২৬ হাজার ৭২৮ জন লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। তিনি জানান, আশ্রয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ৯৩ হাজার ১১৫ টি ছিন্নমূল পরিবারকে আশ্রয় দেয়া হয়েছে এবং তাদেরকে স্বাবলম্বী  করতে ১০৩ কোটি টাকা ঋণ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এ উদ্যোগকে আরো সম্প্রসারিত করে দেশের প্রতিটি ঘরহীন মানুষকে আশ্রয় দেয়া হবে।
মন্ত্রী উৎপাদনমুখী সমবায় নিশ্চিত করতে প্রতিটি গ্রামে সমবায়ভিত্তিক মৎস্য খামার, গবাদী পশুর খামার, হাঁস-মুরগীর খামার, সামাজিক বনায়ন সমিতির মাধ্যমে পরিবেশের উন্নয়ন, তাঁত ও সেলাই, হস্ত শিল্প, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, মৃৎ শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ ইত্যাদি উন্নয়নমূলক প্রকল্প বাস্তবায়নের আহ্বান জানান।
মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ সমবায়ীদের উৎপাদনমুখী সমবায়ের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানান। 
এর আগে, মৎস্য ভবন মোড় থেকে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হয়ে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে গিয়ে শেষ হয়। আলোচনাসভা শেষে মন্ত্রী ১০টি ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ সমবায়ী ও সমবায় সমিতির মাঝে “জাতীয় সমবায় পুরস্কার ২০১৫” বিতরণ করেন।
#
¬¬¬
জাকির/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৯৬০
 
 
প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ক্যাম্পাসে পরিণত করা হবে
        ---ভূমিমন্ত্রী
ঈশ^রদী (পাবনা), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
 
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, সরকার ক্রমান্বয়ে দেশের প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ক্যাম্পাস হিসেবে গড়ে তুলবে।
আজ ঈশ^রদী উপজেলায় শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক নবনির্মিত পাকশী নর্থ বেঙ্গল পেপার মিল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভবন ও ডিজিটাল ক্যাম্পাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জোট সরকারের চক্রান্তে পাকশী পেপার মিল বন্ধ করা হয়েছিল। সে সময় থেকেই নর্থবেঙ্গল পেপার মিল স্কুলের বেহাল অবস্থা। সরকার দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন করার সকল উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রত্যেক শ্রেণিকক্ষে কম্পিউটার ও প্রজেক্টরের মাধ্যমে পাঠদানের ব্যবস্থা করা হবে। 
 
#
¬¬¬
রেজুয়ান/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮০৫ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৯৫৯
 
 
ঈশ^রদীতে দেড় হাজার কৃষককে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ দিলেন ভূমিমন্ত্রী
   
ঈশ^রদী (পাবনা), ২০ কার্তিক (৪ নভেম্বর) : 
 
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ পাবনা জেলার ঈশ^রদী উপজেলার ১ হাজার ৪৫৪ জন কৃষকের মাঝে কৃষি প্রণোদনার আওতায় সরিষা, খেসারী, ভুট্টা, বিটিবেগুন, গ্রীষ্মকালীন মুগ ও তিল বিনামূল্যে ১৫ লাখ টাকার কৃষি উপকরণ তুলে দেন। 
আজ ঈশ^রদী উপজেলা মিলনায়তনে প্রধান অতিথি হিসেবে ভূমিমন্ত্রী কৃষকদের হাতে এসব উপকরণ দেন। 
বস্তা ভাঙ্গার বিড়ম্বনা এড়াতে পাঁচ জন ও দশ জন কৃষকের দল তৈরি করে উপকরণসমূহ বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভূমিমন্ত্রী শরীফ বলেন, কৃষকবান্ধব জননেত্রী শেখ হাসিনা  কৃষিখাতে দুর্নীতি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, দুর্নীতি করা যাবে না। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের কোনো সদস্য দুর্নীতির সাথে জড়িত থাকলে তাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। এসময় তিনি নারীদের কৃষি কাজে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। মন্ত্রী বলেন, সরকার ২ লাখ ৩১ হাজার কৃষককে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিভিন্ন প্রকার বীজ ও সার বিতরণ করেছে। মন্ত্রী বলেন, সরকার কৃষকদের আর্থসামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়নে সেচ কার্যক্রম, খাল পুনঃখনন, ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষিদের প্রণোদনা প্রদান অব্যাহত রেখেছে। 
 
#
 
রেজুয়ান/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮০১ ঘণ্টা
Todays handout (7).docx Todays handout (7).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon