Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬

তথ্যবিবরণী 18/02/2016

বেসরকারি                                                                                                 নম্বর : ৬

সহকারী তথ্য অফিসার সাইদুল ইসলামের মৃত্যুতে
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের শোক

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
ঢাকা জেলা তথ্য অফিসের সহকারী তথ্য অফিসার সাইদুল ইসলাম আজ মিটফোর্ড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন ( ইন্নালিল্লাহি -------- রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৩০ বছর। বাদযোহর কেরাণীগঞ্জ উপজেলার শুভাঢ্যা ইউনিয়নের কালীগঞ্জ জামে মসজিদে জানাযা শেষে স্থানীয় কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়েছে।
তাঁর অকাল মৃত্যুতে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বেগম কামরুন নাহারসহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ গভীরভাবে শোকাহত। তাঁরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। সাইদুল ইসলাম ২০১৫ সালের ৫ জুলাই সহকারী তথ্য অফিসার পদে যোগদান করেন।
#

জয়নুল/২০১৬/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৫৪৩

জাতীয় কবির নির্বাচিত সাহিত্যকর্ম পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
    জাতীয় কবির নির্বাচিত কিছু সাহিত্যকর্ম পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত হয়েছে। পর্তুগিজ ভাষায় অনূদিত বইয়ের নাম ঘধুৎঁষ: চৎড়ংধ ব চড়বংরধ ঝবষবপরড়হধফড়ং। অনুবাদ করেছেন পর্তুগালের নাগরিক লেখিকা ও গবেষক অহধ জরঃধ ইধঢ়ঃরংঃধ জড়ফৎরমঁবং ঔধপরহঃড়। এ বইয়ে নজরুলের বিদ্রোহী, ধূমকেতু কবিতাসহ মোট ৭৮ টি কবিতা, গান ও প্রবন্ধ অনূদিত হয়েছে।
    এছাড়া, স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত বইয়ের নাম ঘধুৎঁষ: চৎড়ংধ ু চড়বসধং ঝবষবপঃড়ং। অনুবাদ করেছেন ইকুয়েডরের নাগরিক লেখিকা, গবেষক ও সাংবাদিক গধৎরধ ঐবষবহধ ইধৎৎবৎধ-অমধৎধিষ। এতে নজরুলের বিদ্রোহী, ধূমকেতুসহ মোট ১৫০টি কবিতা, গদ্য ও গান স্থান পেয়েছে।
    আজ ঢাকায় নজরুল ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বই দু’টির প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর।
    নজরুল ইনস্টিটিউটের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের সভাপতি প্রফেসর এমেরিটাস রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম, ঢাকাস্থ ব্রাজিল দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অভ্ মিশন ঔঁষরড় ঈবংধৎ ঝরষাধ এবং স্পেন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স চধঃৎরপশ ঝধহফড়াধষ ঘরপযড়ষং।
    প্রকাশনা উৎসবে সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, কাজী নজরুল ইসলাম অসাম্প্রদায়িক চেতনার কবি। তিনি প্রেমের কবি, দ্রোহের কবি, মানবতার কবি, সাম্যের কবি। সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি বিদ্রোহী কবি। তিনি সকল অন্যায়- অত্যাচারের বিরুদ্ধে কলম ধরেছেন, লিখেছেন, জেল খেটেছেন। জেলে গিয়ে অনশন করেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। তিনি আমাদেরকে দেখিয়েছেন, শিখিয়েছেন সকল অন্যায়- অবিচারকে রুখে দিয়ে কীভাবে শির উঁচু করে অগ্রসর হতে হয়।
    আসাদুজ্জামান নূর বলেন, নজরুলের সাথে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছিল অন্যরকম হৃদ্যতা। স্বাধীনতার পর তিনি কবিকে সসম্মানে ভারত থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। মানুষের ভালোবাসায় কবি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এদেশে অতিবাহিত করেন। এখানে কবি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এবং এদেশের মাটিতে তিনি চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন। তাই বাংলাদেশের মাটি, মানুষ ও প্রকৃতির সাথে তাঁর সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়।
    তিনি বলেন, পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ পৃথিবীর উল্লেখযোগ্য ভাষা। পৃথিবীর একটি বৃহৎ জনগোষ্ঠী এ দুই ভাষায় কথা বলে। জাতীয় কবির নির্বাচিত সাহিত্যকর্ম পর্তুগিজ ও স্প্যানিশ ভাষায় অনূদিত হওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এর মাধ্যমে নজরুল ও তাঁর সৃষ্টিকর্ম পৃথিবীব্যাপী তুলে ধরা সম্ভব হবে। ফলে আমাদের সমৃদ্ধ সাহিত্যভা-ার সম্পর্কে তারা যেমন জানতে পারবে; পাশাপাশি বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও বহির্বিশ্বে উজ্জ্বলতর হবে।
#
কুতুবুদ-দ্বীন/মোশাররফ/নবী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৪২

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
    জাতীয় সংসদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ১৩ম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি এইচ এন আশিকুর রহমান এর সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কমিটির সদস্য জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, মো. আব্দুর রহমান, সুকুমার রঞ্জন ঘোষ, মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এবং বেগম খোরশেদ আরা হক অংশগ্রহণ করেন।
        বৈঠকে ১১তম ও ১২তম বৈঠকের সিদ্ধান্তের বাস্তবায়নের অগ্রগতি, বিদ্যমান চবৎভড়ৎসধহপব অঢ়ঢ়ৎধরংধষ পদ্ধতির কার্যকারিতা, জনপ্রশাসনে নিয়োগ প্রক্রিয়া এবং চীন ও ভিয়েতনাম শিক্ষা সফর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা হয় ।
         বৈঠকে জানানো হয়, সরকারি কর্মকর্তাদের বার্ষিক কর্মমূল্যায়ন পদ্ধতিকে আরো বস্তুনিষ্ঠ করার লক্ষ্যে বর্তমানে প্রচলিত অহহঁধষ ঈড়হভরফবহঃরধষ জবঢ়ড়ৎঃ (অঈজ) এর স্থলে অহহঁধষ চবৎভড়ৎসধহপব জবঢ়ড়ৎঃ (অচজ) প্রচলনের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ২০১৫ সালের জুলাই হতে ডিসেম্বর পর্যন্ত  ৬ মাসের জন্য চালু করা হয়েছিল ।
         মোটিভেশনালসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে  সুপারিশ করা হয় ।
         সকল উপজেলা পর্যায়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) শূন্য পদগুলো জরুরিভিত্তিতে পূরণ করার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয় ।
     বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন সচিবালয়ের অতিরিক্ত সচিবসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#

এমাদুল/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯২৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ৫৪১
স¦াস্থ্যসেবার মানোন্নয়নে সরকার গৃহীত সকল পদক্ষেপের
সফল বাস্তবায়নে বিএমএ ও স¦াচিপকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে
                                            -- স¦াস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
কর্মস্থলে চিকিৎসকদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর সহযোগিতা চাইলেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। বিশেষ করে উপজেলায় চিকিৎসক বদলি বা অনুপস্থিতির কারণে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিলে বিএমএ বা স্বাচিপ নেতৃবৃন্দ যেন কোনো তদবিরকে প্রশ্রয় না দেন সেদিকে সচেতন থাকার জন্য মন্ত্রী আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে হাসপাতালে চিকিৎসকদের উপস্থিতিতি নিশ্চিত করতে করণীয় বিষয়ে বিএমএ ও স্বাচিপ নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময়কালে একথা বলেন।
সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হাসপাতালে চিকিৎসকদের অনুপস্থিতির অভিযোগ আগের চাইতে কমে আসলেও তা  এখনো সন্তোষজনক পর্যায়ে উন্নীত হয়নি। এজন্য সরকার নজরদারি বাড়াতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিচ্ছে। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত চিকিৎসকদের সেবা প্রদান কার্যক্রম মনিটরিং করার পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। সরকার গৃহীত সকল পদক্ষেপের সফল বাস্তবায়নের জন্য পেশাজীবী সংগঠন হিসাবে বিএমএ এবং স্বাচিপকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে।
সভায় চিকিৎসক নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে সরকারের যেকোনো পদক্ষেপে সহায়তা করার আশ্বাস প্রদান করেন। শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী বা কাজে অবহেলা প্রদর্শনকারী চিকিৎসকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে কোনোভাবেই সরকারের কাছে কোনো তদবির করা হবে না বলেও তাঁরা মন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন।
সভায় অন্যান্যের মাঝে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, অতিরিক্ত সচিব বিমান কুমার সাহা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নুরুল হক, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ওয়াহিদ হোসেন, বিএমএ সভাপতি অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান, মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, স্বাচিপ-এর মহাসচিব ডা. আবদুল আজিজ, বিএমডিসি সভাপতি অধ্যাপক ডা. শহীদুুল্লাহ্সহ মন্ত্রণালয় এবং অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং বিএমএ ও স্বাচিপ এর উচ্চ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্যসেবায় সুইডিশ রাষ্ট্রদূতের সন্তোষ
বাংলাদেশে সুইডেনের রাষ্ট্রদূত জোহান ফ্রিসেল (ঔড়যধহ ঋৎরংবষষ) বাংলাদেশের গ্রাম পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিকসহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কার্যক্রমে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিভিন্ন সময় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে পরিদর্শনের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে তৃণমূলের মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়ার সরকারি উদ্যোগকে সন্তোষজনক বলে অভিহিত করেছেন।
রাষ্ট্রদূত আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে এসে এই অভিমত ব্যক্ত করেন। এসময় তিনি বাংলাদেশের উন্নয়নে বিশেষ করে স্বাস্থ্যখাতের অগ্রগতিতে সুইডেনের দীর্ঘদিনের সহায়তার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ দ্রুত মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হতে চলেছে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতও আজ অনেক উন্নত। সুইডেনের হাসপাতালে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান, বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান, ঔষধ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশে এসে বিনিয়োগ করতে পারে এমন পরিবেশ সৃষ্টিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সহায়তা চাইলেন সুইডিশ রাষ্ট্রদূত।
মন্ত্রী এসময় সুইডেনকে বাংলাদেশের উন্নয়নের অন্যতম বিশ্বস্ত বন্ধু হিসাবে আখ্যায়িত করে বলেন, বাংলাদেশের জনগণ সুইডেনের কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি এদেশের স্বাস্থ্যখাতে সহায়তা প্রদানের জন্য সুইডেনের উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়ে তাঁদেরকে সব ধরণের সহায়তা প্রদানের আশ্বাস প্রদান করেন।
পরে মোহাম্মদ নাসিম বাংলা একাডেমির বই মেলা চত্বরে নজরুল মঞ্চে কবি আলম তালুকদারের ছড়া গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন।
#
পরীক্ষিৎ/মোশাররফ/নবী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা    
তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫৪০

বাণিজ্যমন্ত্রীর সাথে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
আইসিটিখাতে বিপুল বিনিয়োগের আগ্রহ

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
    বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে আইসিটি খাতে বিপুল পরিমাণে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের বন্ধুরাষ্ট্র। দু’দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমাতে দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশকে ৪ হাজার ৮শ’টি পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রদান করেছে। বাংলাদেশের মোট রপ্তানির ৯০ ভাগ এখন শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা পাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ঢাকা ইডিপজেড-এ দক্ষিণ কোরিয়ার অনেক বিনিয়োগ রয়েছে। চট্টগ্রাম কোরিয়ান ইপিজেড (কেইপিজেড)-এ কোরিয়ার ২২টি কারখানায়  প্রায় ৫৫ হাজার কর্মী কাজ করছে এবং প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগের জন্য খুবই উপযোগী পরিবেশ বিরাজ করছে। বাংলাদেশ সরকার বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণীয় সুযোগসুবিধা দিচ্ছে। বাংলাদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ বাড়লে উভয় দেশ উপকৃত হবে এবং বাণিজ্য ব্যবধান কমবে।
    বাণিজ্যমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত ঝবড়হম-ফড়ড়-এর সঙ্গে মতবিনিময়কালে সাংবাদিকদের একথা বলেন।
    তোফায়েল আহমেদ বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। কেইপিজেড-এর জটিলতা দূর হলে বাংলাদেশই বেশি লাভবান হবে। বিভিন্ন লেদার ফ্যাক্টরি এবং স্যামস্যাংসহ দক্ষিণ কোরিয়ার বড় বড় কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগ করবে।
    দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়ার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়িক অংশীদার। দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ করেছে, আগামীতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করবে। বিশেষ করে আইসটি খাতে। এ উদ্দেশ্যে বাংলাদেশের আইসিটি মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বিনিয়োগ বিষয়ে সম্ভাবনা ও বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনারে আলোচনা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের ৮০টি প্রতিষ্ঠান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার ৩০টি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। আগামী অল্পদিনের মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় এধরনের আরো একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো অংশ নিবে।  দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশ সরকারের ভিশন ২০২১ এবং ২০৪১ সফল করতে সহযোগিতা দিয়ে যাবে।
    উল্লেখ্য, গত অর্থবছরে বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়ায় রপ্তানি করেছে ১৭৪ দশমিক ৩৫ মিলিয়স ইউএস ডলার মূল্যের পণ্য, একই সময়ে বাংলাদেশ আমদানি করেছে ১ হাজার ২১৪ দশমিক ৯০ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যের পণ্য। বাণিজ্য ঘাটতি ছিল ৯৪৫ দশমিক ৮৭ মিলিয়ন ইউএস ডলার। দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে বাংলাদেশের চামড়াজাত পণ্য, তৈরিপোশাক, পাটজাত পণ্য, হিমায়িত মাছসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি হচ্ছে।
    বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
বকসী/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৩৯

গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে শিক্ষামন্ত্রী
দেশের উন্নয়নে প্রযুক্তিতে দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ দেশের উন্নয়নে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও প্রযুক্তি দক্ষ উচ্চশিক্ষিত নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে নিবেদিত হয়ে কাজ করতে বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
    মন্ত্রী আজ  ঢাকায় গ্রিন ইউনিভার্সিটি অভ্ বাংলাদেশ এর ২য় সমাবর্তনে বক্তৃতাকালে এ আহ্বান জানান।
    ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় আয়োজিত এ সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়টির চ্যান্সেলর রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্বকালে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, দারিদ্র্য দূরীকরণও আমাদের একটি বড় চ্যালেঞ্জ। দারিদ্র্য দূরীকরণে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার দেশের উচ্চশিক্ষার চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে অনেকগুলো সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমতি দিয়েছে এবং এগুলোর গুণগতমান অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
    শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সরকারি বা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকারী ছাত্রছাত্রী সকলেই আমাদের সন্তান এবং জাতির ভবিষ্যৎ। কোন ধরনের পার্থক্য না করে সরকার তাদের সকলের জন্যই মানসম্মত শিক্ষা এবং সকল সুবিধা নিশ্চিত করতে চায়। তিনি বলেন, কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এখনো তাদের ন্যূনতম শর্ত পূরণ করতে পারেনি। এভাবে এসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেশিদিন চলতে পারবে না বলে শিক্ষামন্ত্রী সতর্ক করেন।
    অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান, গ্রিন ইউনিভার্সিটি’র উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বক্তব্য রাখেন।
    সমাবর্তনে বিভিন্ন বিভাগ থেকে কোর্স সম্পন্নকারী এক হাজার পাঁচশ ৩৬ জন শিক্ষার্থীকে সনদ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী ১১ ¯œাতককে স্বর্ণপদক প্রদান করেন।
#

সাইফুল্লাহ্/মোশাররফ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৩৮
     
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত


ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :

দশম জাতীয় সংসদের আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি’র ২৫তম বৈঠক আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য আবদুল মতিন খসরুর সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, বেগম সাহারা খাতুন, মো. শামসুল হক টুকু ও তালুকদার মো. ইউনুস বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বৈঠকে বিশেষ আমন্ত্রণে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার, মো. ফজলে রাব্বী মিয়া, ও চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে গবসনবৎং ড়ভ চধৎষরধসবহঃ (জবসঁহবৎধঃরড়হ ধহফ অষষড়ধিহপবং) (অসবহফসবহঃ) ইরষষ, ২০১৬ এর ওপর বিস্তারিত আলোচনা হয়। সংসদ সদস্যদের সম্মানি ভাতা নির্ধারণের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটিতে অধিকতর আলোচনার সুপারিশ করা করা হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এবং অর্থমন্ত্রণালয়ের অতি:সচিব, মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#

হালিম/মোবাস্বেরা/খাদীজা/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৫২৫ ঘণ্টা   
 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৩৭
     

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী প্রেরণ সংক্রান্ত জি টু জি প্লাস সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত


ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :

    মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মী প্রেরণ সংক্রান্ত জি টু জি প্লাস সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান
আজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের প্রবাসী কল্যাণ ভবনে অবস্থিত ব্রিফিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়। সমঝোতা স্মারকে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি এবং মালয়েশিয়ার পক্ষে সে দেশের মানবসম্পদ মন্ত্রী উধঃড়' ঝৎর জরপযধৎফ জরড়ঃ অহধশ ঔধবস।  
    মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী অভিবাসনের আজ একটি স্মরণীয় দিন। বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশি কর্মী অভিবাসন সংক্রান্ত জি টু জি প্লাস সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে এ যাত্রা শুরু হলো। তিনি আরো বলেন, এর মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের জন্য বাংলাদেশ সোর্স কান্ট্রি হিসেবে অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এর ফলে অন্যান্য সোর্স কান্ট্রির ন্যায় বাংলাদেশ হতে সেবা, নির্মাণ, কৃষি, প্লান্টেশন ও ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে কর্মী নিয়োগের সুযোগ উন্মুক্ত হলো।
    প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী আরো বলেন, সমঝোতা স্মারকটি পাঁচ বছরের জন্য স্বাক্ষরিত হয়ছে, তবে উভয় পক্ষের সম্মতিতে তা বৃদ্ধি করা যাবে। বিএমইটি’র ডাটাবেইজে নিবন্ধিত কর্মীর তালিকা হতে কর্মী নিয়োগ করা হবে। বাংলাদেশি কর্মীদের ওপরে মোট অভিবাসন ব্যয় ৩৪ হাজার হতে ৩৭ হাজার টাকার মধ্যে সীমিত রাখা সম্ভব হবে। মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা অধিকাংশ অভিবাসন ব্যয় নির্বাহ করবে।
    সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিবৃন্দ এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব বেগম শামছুন নাহার সহ মন্ত্রণালয় এবং অধীনস্থ দপ্তর সংস্থাসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
#

জাহাঙ্গীর/মোবাস্বেরা/খাদীজা/কামাল/২০১৬/১৫২০ ঘণ্টা  
 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৩৬
 
শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে সরকারি কর্মসূচি

ঢাকা, ৬ ফাল্গুন (১৮ ফেব্রুয়ারি) :

    প্রতিবছরের মতো এবারও ২১ ফেব্রুয়ারিকে ‘শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ হিসেবে পালন করবে সরকার। দিবসটি  যথাযোগ্য  মর্যাদায়  উদ্যাপনের  লক্ষ্যে  ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
    ২১ ফেব্রুয়ারি দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্বশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনসমূহে সঠিক নিয়মে ও মাপে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। দিবসটি পালন উপলক্ষে জাতীয় অনুষ্ঠানের সাথে সংগতি রেখে মাদ্রাসাসহ দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, ইউনিয়ন পরিষদ, জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনসমূহ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আজিমপুর কবরস্থানে ফাতেহা পাঠ ও কোরানখানির আয়োজনসহ দেশের সকল উপাসনালয়ে ভাষা শহিদদের রুহের মাগফিরাতের জন্য প্রার্থনার আয়োজন করা হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট অন্যান্যদের সঙ্গে আলোচনার  মাধ্যমে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার এলাকায় কর্মসূচি প্রণয়ন ও চূড়ান্ত করবে। কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং দিবসটি পালনে নিয়োজিত সকল প্রতিষ্ঠান ও সংলগ্ন এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারকরণে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
    দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন উপলক্ষে ঢাকা শহরের বিভিন্ন সড়কদ্বীপসমূহ ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সুবিধাজনক স্থানসমূহে বাংলা বর্ণমালা সংবলিত ফেস্টুন দিয়ে সাজানো হবে। সরকারি ও বেসরকারি গণমাধ্যমসমূহ একুশের অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারসহ সংলগ্ন এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ এবং প্রয়োজনীয় ভ্রাম্যমাণ টয়লেট স্থাপন করা হবে।  
    রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকারপ্রধানসহ সবাই পূর্বের ঐতিহ্য বজায় রেখে যাতে শহিদ মিনারে উপস্থিত হয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারেন সে জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
    ঢাকায় বিদেশি দূতাবাসের প্রতিনিধিগণ শহিদ মিনারে উপস্থিত হয়ে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধানিবেদন করতে পারে সে ব্যাপারে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
    দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলা একাডেমি, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, নজরুল ইনস্টিটিউট, জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র, ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর, গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট, আর্কাইভস্ ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তর, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি, কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান গ্রন্থমেলা, আলোচনাসভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, আবৃত্তি ও রচনা প্রতিযোগিতাসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।
#
কুতুবুদ-দ্বীন/মোবাস্বেরা/খাদীজা/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১১২০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৫৩৫
 
হাইতিতে শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশ নারী পুলিশ সদস্যদের
সাহসিকতার ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র জাতিসংঘে প্রদর্শন


নিউইয়র্ক, ১৮ ফেব্রুয়ারি :
    
বাংলাদেশ পুলিশের নারী শান্তিরক্ষী ইউনিট ক্যারিবিয় দেশ হাইতিতে দায়িত্ব পালনকালে তাদের সাহসী ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপের ওপর নির্মিত চলচ্চিত্র “সহ¯্র মাইলের একটি যাত্রা: শান্তিরক্ষী” ১৭  ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘে প্রদর্শিত হয়।
ফিল্ম একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র নির্মাতা গীতা গাম্বীর ও শারমিন ওবায়েদ-চিনয় এর পরিচালনায় নির্মিত চলচ্চিত্রটিতে বাংলাদেশের ১৬০ জন নারী পুলিশের জুন ২০১৩ থেকে এক বছর হাইতিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী হিসেবে দায়িত্ব পালনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়। চলচ্চিত্রটিতে তাদের সামাজিক ও পারিবারিক চিত্রও তুলে ধরা হয়।  
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা বিভিন্ন বয়সের নারী, বিবাহিত মা ও অবিবাহিত কন্যা নিয়ে গঠিত এ শান্তিরক্ষী ইউনিটই বিশ্বের প্রথম পূর্ণ নারী শান্তিরক্ষী ইউনিট।
প্রায় দেড় ঘণ্টার এ চলচ্চিত্রটিতে কয়েকজন সাহসী নারী শান্তিরক্ষীর পারিবারিক, সামাজিক ও পারিপার্শ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোর পাশাপাশি শান্তিমিশনেও যেসব সমস্যা সাফল্যের সাথে মোকাবিলা করেছেন তা তুলে ধরা হয়। এভাবেই তারা হাইতিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কী মুন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন, জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রের প্রতিনিধিবৃন্দ, জাতিসংঘের কর্মকর্তা ও দর্শকের উপস্থিতিতে চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হয়। দর্শকবৃন্দ বাংলাদেশের নারীদের এই সাহসিকতা ও ত্যাগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব বাংলাদেশের শান্তিরক্ষী বিশেষ করে নারী শান্তিরক্ষীরা বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও এই চ্যালেঞ্জিং দায়িত্ব পালন করায় তাদের প্রশংসা করেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব বলেন, তারা নিষ্ঠার সাথে তাদের দায়িত্বপালন করেছেন যা অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। এর মধ্য দিয়ে শান্তিরক্ষায় লিঙ্গসমতা আনয়নে বাংলাদেশ পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করেছে।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের নারীরা সকল ক্ষেত্রেই এগিয়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে শীর্ষ সেনা ও পুলিশ নিয়োগকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দায়িত্বপালন করছে। শান্তিরক্ষায় নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ ও পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বাংলাদেশ তার অবদান বাড়িয়ে যাচ্ছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, এই ১৬০ জন নারী পুলিশ সদস্য শান্তিরক্ষা ছাড়াও সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে রোল মডেলের ভূমিকা পালন করছে। নতুনরা তাদের থেকে শিখতে পারছে, জানতে পারছে। দেশের আর্থসামাজিক অগ্রযাত্রায় অবদান রাখার অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। তাদেরকে অনুসরণ করে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের ৮৬২ জন নারী পুলিশ সদস্য হাইতি ও কঙ্গোমিশনে দায়িত্ব পালন করেছেন।
জাতিসংঘ পুলিশ উপদেষ্টা বলেন, চলচ্চিত্র প্রদর্শনীটি বিশ্বে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ পুলিশের মধ্যে শক্তিশালী অংশীদারিত্ব জোরদার করার একটি সুযোগ তৈরি করেছে।
#

মোবাস্বেরা/খাদীজা/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১১২৫ ঘণ্টা
 

Todays handout (2).doc Todays handout (2).doc

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon