Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ জুলাই ২০২০

তথ্যবিবরণী ২৮ জুলাই ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর:  ২৮০৮

 

একনেকে সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার ৭টি প্রকল্প অনুমোদন

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি (একনেক) ৩ হাজার ৭৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ৭টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে জিওবি ২ হাজার ১৩২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক অর্থায়ন (ঋণ) ৯৪২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।

 

          প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ গণভবনের সাথে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

 

          অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘রাজশাহী মহানগরীতে পানি সরবরাহ ব্যবস্থার পুনর্বাসন’ প্রকল্প; ‘খুলনা পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা উন্নয়ন’ প্রকল্প; ‘ইনকাম সাপোর্ট প্রোগ্রাম ফর দ্য পুওরেস্ট (আইএসপিসি)-যত্ন (৩য় সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ‘আমার বাড়ি আমার খামার (৪য় সংশোধিত)’ প্রকল্প; কৃষি মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে  ‘তুলার গবেষণা উন্নয়ন ও প্রযুক্তি হস্তান্তর’ প্রকল্প এবং ‘মুজিবনগর সেচ উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের ‘ শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন (২য় পর্যায়)’ প্রকল্প।

 

          কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ; স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন; ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান  চৌধুরী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীবর্গ সভায় কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী গণভবনে এবং অন্য মন্ত্রিবর্গ এনইসি সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন।

 

          সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

শাহেদ/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২৮০৭

 

করোনাকালে গণমাধ্যম কর্মীরা সম্মুখ সারির যোদ্ধা

                                        -- তথ্য প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান বলেছেন, করোনা মহামারির সময়ে পেশা এবং দায়িত্ববোধ থেকে গণমাধ্যম কর্মীরা ঘরের বাইরে এসে জীবন বাজি রেখে তথ্য প্রদানের মাধ্যমে সবাইকে সজাগ ও সচেতন করছেন এবং এ সংক্রান্ত সর্বশেষ আপডেট প্রদানের মাধ্যমে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে সরকারকে সহযোগিতা করছেন তাতে গণমাধ্যম কর্মীদের করোনাকালীন সম্মুখ সারির যোদ্ধা বা ফ্রন্টলাইন ফাইটার হিসেবে অভিহিত করা যায়।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণতন্ত্র, গণমাধ্যম ও গণমানুষের মধ্যে সম্পর্ক নিবিড় এবং গভীর। তাই বর্তমান সরকার গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে গণমাধ্যমকে শক্তিশালী করার নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।  প্রধানমন্ত্রী এ দুর্যোগে অসচ্ছল সাংবাদিকদের জন্য আর্থিক প্রণোদনা দিয়েছেন, সারাদেশে যার বিতরণ চলছে। এবং আরো ১০ হাজার গণমাধ্যম কর্মীকে প্রণোদোনা প্রদান করা হবে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিকেলে রাজধানীর পান্থকুঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকীতে  টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন (টিসিএ) আয়োজিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী এ কঠিন সময়ে গণমাধ্যমের কোনো কর্মীকে ছাঁটাই না করতে মালিকপক্ষকে অনুরোধ করেন এবং যে কোনো সহযোগিতার বিষয়ে আলাপ করতে তাঁদের তথ্য মন্ত্রণালয়ে আমন্ত্রণ জানান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি শেখ মাহবুব আলম। প্রতিমন্ত্রী পান্থকুঞ্জে ফলদ, বনজ ও ওষুধি গাছের চারা রোপণ করেন।

 

#

 

মাহবুবুর/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ২৮০৬

 

বাংলাদেশকে ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে শরিক করার নেপথ্য নায়ক হচ্ছেন সজীব ওয়াজেদ

                                                                              -- মোস্তাফা জব্বার                                                         

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করে অতীতের শত শত বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করা বাংলাদেশকে চলমান ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে শরীক করার নেপথ্য নায়ক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা  সজীব ওয়াজেদ জয়। প্রচার বিমুখ এই মানুষটির নেপথ্য ভূমিকায় বাংলাদেশ ৫৭তম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশ হিসেবেই নয় ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বশেষ সংস্করণ ৫জি প্রযুক্তি চালু করার প্রস্তুতিও আমরা সম্পন্ন করেছি। এরই ধারাবাহিকতায় চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশ পৃথিবীর চোখে এক অবাক বিস্ময়।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন  উপলক্ষে বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি আয়োজিত জুম আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী সাধারণের জন্য কম্পিউটার সহজলভ্য করতে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে সরকারের গৃহীত কর্মসূচি তুলে ধরে বলেন, কম্পিউটারের ওপর ভ্যাট ট্যাক্স প্রত্যাহারে সজীব ওয়াজেদ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এরই ফসল হিসেবে দেশে ডিজিটাল বিপ্লবের পথযাত্রা শুরু হয়। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য গত দশ বছরে দেশে ডিজিটাল মহাসড়ক তৈরি হয়েছে। ৫জি সেবা চালু, তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন এবং বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -২ উৎক্ষেপণের কার্যক্রম আমরা শুরু করেছি। এসব কর্মকাণ্ডে প্রধানমন্ত্রীর অবৈতনিক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনার ফলে প্রযুক্তিগত অনেক চ্যালেঞ্জ অতি সহজে অতিক্রম করতে পেরেছি। করোনাকালে ডিজিটাল প্রযুক্তির যে সুফল দেশের মানুষ পাচ্ছেন তা ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশে তাঁর নিরন্তর চিন্তাভাবনা বাস্তবায়নের সুফল বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

          কম্পিউটারে বাংলা ভাষার প্রবর্তক মোস্তাফা জব্বার সজীব ওয়াজেদ জয়ের ডিজিটাল প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ ভূমিকার দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেন, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে তাঁর চিন্তাচেতনার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। মুজিব থেকে সজীব একটি ইতিহাস। তিনি বলেন, ২০১৮ সাল থেকে বিগত আড়াই বছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ৪জি স্পেকট্রাম নিলাম, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট -১ উৎক্ষেপণ, এমএনপি-এসএমপি চালুসহ বিভিন্ন কর্মসূচি ও নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রচুর চ্যালেঞ্জ গেছে। চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলায় উপদেষ্টা অভাবনীয় ভূমিকা রেখেছেন। তিনি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং অধীনস্থ সংস্থাসমূহ ও ব্যক্তিগতভাবে নিজের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক অবৈতনিক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। পরে মন্ত্রী ডিজিটাল প্লাটফর্মে গাজীপুরস্থ সজীব ওয়াজেদ উপগ্রহ ভূ কেন্দ্রে জন্ম দিনের কেক কাটেন। বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড এর চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো: নূর-উর-রহমান বক্তৃতা করেন।

#

শেফায়েত/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ২৮০৫

 

রাষ্ট্রপতির সাথে নবনিযুক্ত নৌবাহিনী প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের সাথে আজ বঙ্গভবনে  নব-নিযুক্ত নৌবাহিনী প্রধান ভাইস এডমিরাল এম শাহীন ইকবাল (Mohammad Shaheen Iqbal সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

 

          রাষ্ট্রপতি নবনিযুক্ত নৌবাহিনী প্রধানকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্র এলাকার সার্বভৌমত্ব রক্ষাসহ এ অঞ্চলের সামুদ্রিক সম্পদ আহরণ ও সংরক্ষণে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

 

          রাষ্ট্রপতি বলেন,  সরকার সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে ফোর্সেস গোলস্ ২০৩০ বাস্তবায়ন করছে। এর ফলে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ ত্রিমাত্রিক , দক্ষ ও চৌকস বাহিনীতে পরিণত হয়েছে । তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন যে, নবনিযুক্ত নৌবাহিনী প্রধানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আরো  আধুনিক,  প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন শক্তিশালী বাহিনীতে পরিণত হবে ।

 

          নবনিযুক্ত নৌবাহিনী প্রধান দায়িত্ব পালনে রাষ্ট্রপতির সহযোগিতা ও দিকনির্দেশনা কামনা করেন। রাষ্ট্রপতি নৌবাহিনী প্রধানের সাফল্য কামনা করেন।   সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির সচিবগণ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আজাদ/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০২০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২৮০৪

 

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

          ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো-অর্ডিনেশন সেন্টার (এনডিআরসিসি) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী করোনা ভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ৬৪ জেলায় ইতোমধ্যে ২ লাখ ১১ হাজার ১৭ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য-সহ অন্যান্য সামগ্রী ক্রয়ের জন্য ১২২ কোটি ৯৭ লাখ ৭২ হাজার ২৬৪ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বরাদ্দকৃত এ সাহায্য দেশের সকল জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে।

 ‌         স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ হাজার ৭১৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, এদের মধ্যে ২ হাজার ৯৬০ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ২৯ হাজার ১৮৫ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৫ জন-সহ এ পর্যন্ত ৩ হাজার জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ২৭ হাজার ৪১৪ জন।

          সারা দেশে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২৯টি প্রতিষ্ঠান এবং এর মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের সেবা প্রদান করা যাবে ৩১ হাজার ৯৯১ জনকে।

#

তাসমীন/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯১৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর :  ২৮০৩

 

প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে মোটর সাইকেলের

নিবন্ধন ফি যৌক্তিক পরিমাণে নির্ধারণ করা হবে

                                             -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

            মোটরসাইকেল শিল্পখাতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে এশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে মোটর সাইকেলের রেজিস্ট্রেশন ফি নির্ধারণ করার উদ্যোগ নেবে শিল্প মন্ত্রণালয়। বিষয়টি বাস্তবতার নিরিখে বিবেচনার জন্য  শিল্প মন্ত্রণালয় থেকে খুব শিগগিরই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও সংস্থার কাছে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

            বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠককালে শিল্পমন্ত্রী এ কথা জানান। ভার্চুয়াল মাধ্যমে আজ এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

            বৈঠকে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের  ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিমিহিকো কাতসুকি (Himihiko Katsuki)। বাংলাদেশের মোটরসাইকেল শিল্পের সম্ভাবনা ও সমস্যা নিয়ে উপস্থাপনা করেন বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের হেড অভ্‌ ফাইন্যান্স অ্যান্ড কমার্শিয়াল শাহ মুহাম্মদ আশেকুর রহমান এফসিএ। এসময়  বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল কর্পোরেশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান মোঃ রইছ উদ্দিন, পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের উপদেষ্টা ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব জামাল আবু নাসের চৌধুরীসহ শিল্প মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনলাইনে সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

            বৈঠকে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেড পক্ষ থেকে দেশে মোটরসাইকেল শিল্পের সম্ভাবনা এবং এই শিল্পের  টেকসই বিকাশের পথে অন্তরায়গুলো তুলে ধরা হয়। বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতার উত্তরণ ঘটিয়ে উদীয়মান মোটরসাইকেল শিল্পের  সম্ভাবনা কাজে লাগাতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে কয়েকটি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে মোটরসাইকেলের যৌক্তিক নিবন্ধন ফি নির্ধারণ, সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে শুল্ক ও কর নির্ধারণে টেকসই নিয়ম এবং প্রবিধান অনুসরণ, এই শিল্পের সুবিধার্থে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড জারিকৃত এসআরও ১৫৫ সংশোধন করে নতুন কিছু অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামালে শুল্ক সুবিধা প্রদান, ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ইন্ডাস্ট্রি রোডম্যাপ তৈরি এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সহায়তায় মোটরসাইকেল ক্রেতাদের  জন্য রিটেইল  ফাইন্যান্সিং চালু ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

            শিল্পমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনের পাশাপাশি জনগণের ক্ষমতা দ্রুত বাড়ছে। এর ফলে গ্রাম- শহর নির্বিশেষে সর্বত্র মোটর সাইকেলের চাহিদাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। অভ্যন্তরীণ বিশাল চাহিদার কথা বিবেচনা করে এ শিল্পখাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে। এ শিল্প খাতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের নীতি সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।

            মোটরসাইকেল নিবন্ধন ফি যৌক্তিক পরিমাণে নির্ধারণের বিষয়ে শিল্পমন্ত্রী বলেন, শিল্প মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে মোটরসাইকেল ইন্ডাস্ট্রি ডেভেলপমেন্ট পলিসি ২০১৮ প্রণয়ন করেছে। এর আওতায় উপমহাদেশের অন্যান্য দেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিবন্ধন ফি নির্ধারণের কাজ চলছে। দ্রুত এর সমাধান হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। দেশে মোটরসাইকেল শিল্পের কার্যকর বিকাশে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ইন্ডাস্ট্রি রোডম্যাপ তৈরির কাজও দ্রুত শুরু করা হবে বলে তিনি জানান।

            শিল্পমন্ত্রী মোটরসাইকেল ক্রেতাদের সুবিধার্থে রিটেল ফাইন্যান্সিং চালুর বিষয়ে এসএমই ফাউন্ডেশন এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ হোন্ডা প্রাইভেট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে পরামর্শ দেন। ব্যাংক-ক্লায়েন্ট সম্পর্কের ভিত্তিতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

#

জলিল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ২৮০২

 

পর্যটনের প্রসারের স্বার্থেই স্থানীয় ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করতে হবে

                                                          -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, পর্যটনের প্রসারের স্বার্থেই স্থানীয় ঐতিহ্য সংরক্ষণ করতে হবে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যুগ যুগ ধরে চলে আসা নৌকাবাইচ, কুস্তি প্রতিযোগিতা, লাঠি খেলা, ষাঁড়ের লড়াই ইত্যাদি ঐতিহ্যবাহী নিজস্ব সংস্কৃতির সংরক্ষণ এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। এর সাথে জড়িত জনসম্পদের উন্নয়নে কাজ করতে হবে।

 

          স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্তকরণ ও পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে আজ  বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড কর্তৃক শেরপুর জেলার সাথে আয়োজিত অনলাইন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন ।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয় লোকজ সংস্কৃতি এবং বিভিন্ন অঞ্চলে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা ও জীবনযাত্রা পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ। স্থানীয় প্রশাসনকে এই বিষয়গুলো সংরক্ষণ এবং উন্নয়নে কাজ করতে হবে। এই বর্ণিল জীবনাচরণ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরার জন্য প্রয়োজনীয় প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে।

 

          মাহবুব আলী বলেন, পর্যটনের উন্নয়ন নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় সকল পর্যটন অংশীদারের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। জনগণকে পর্যটন সম্পর্কে উদ্বুদ্ধ করতে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড দেশের ৬৪টি জেলার সাথে পর্যায়ক্রমে অনলাইনে কর্মশালার আয়োজন করছে। স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মী ও অন্য অংশীদাররা উদ্বুদ্ধ হলেই কেবল তাদের এই আয়োজন সফল হবে।

 

          প্রতিমন্ত্রী এসময় শেরপুর জেলার পাহাড়ি এলাকার জীবনযাত্রা ও প্রকৃতি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডকে স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তায় সেখানকার একটি গ্রামে কমিউনিটি ট্যুরিজম চালু করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। তিনি শেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী তুলসীমালা ধানের চাষ অব্যাহত রাখার জন্য এবং এর সাথে সম্পৃক্ত কৃষকদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সরকারি প্রণোদনায় একে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য স্থানীয় প্রশাসনকে আহ্বান জানান। এ সময় তিনি শেরপুর জেলার ঐতিহ্যবাহী বিভিন্ন ফসল ও কৃষিপণ্যকে ভিত্তি করে সেখানে কৃষি পর্যটন চালু করতে উদ্যোগ নেওয়ার জন্যেও নির্দেশনা প্রদান করেন।

 

#

 

তানভীর/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ২৮০১

 

অর্থবছরের শুরুতে রেমিট্যান্সের অবিশ্বাস্য চমক

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, করোনা ভাইরাস মহামারির চলমান সংকটের মধ্যেও প্রবাসী আয়ে ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত রয়েছে। জুলাই মাসের আরো দুই দিন বাকি থাকতেই পুরো জুন মাসের চেয়েও বেশি প্রবাসী আয় দেশে আসার রেকর্ড হয়েছে। চলতি মাসের মাত্র ২৭ দিনেই ২.২৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। আশা করা যায় মাসের শেষে এটি ২.৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হবে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এক মাসে এর আগে কখনো এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি। গত জুন মাসের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১.৮৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এটি গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রায় ৩৯ শতাংশ এবং মে মাসের চেয়ে প্রায় ২২ শতাংশ বেশি ছিল। এখন সেই রেকর্ড ভাঙল চলতি মাসের মাত্র ২৬ দিনেই। প্রবাসী আয়ের এ ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত থাকার জন্য সরকারের সময়োপযোগী ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে।

 

          পাশাপাশি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৭.১০ বিলিয়ন  (২৮.৭.২০২০ তারিখ পর্যন্ত) মার্কিন ডলারের নতুন রেকর্ড ছুঁয়েছে।  বাংলাদেশের ইতিহাসে যা এযাবৎকালের মধ্যে সর্ব্বোচ্চ। গত ৩০ জুন ২০২০ তারিখে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩৬.০১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ইতিহাসে যেটি ছিল সর্বোচ্চ। মাত্র এক মাসের ব্যবধানে সেটি পৌঁছেছে ৩৭.১০ বিলিয়ন  মার্কিন ডলারের রেকর্ডে। বিগত ৩০ জুন ২০১৯ তারিখে বাংলাদেশের বৈদিমিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ৩২.৭১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত ১ বছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। রিজার্ভের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিতে গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে রেমিট্যান্সের অন্তঃপ্রবাহ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে সরকারের এ অভূতপূর্ব সাফল্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল যাদের অক্লান্ত পরিাশ্রমে এ অর্জন সেই সকল প্রবাসীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

 

#

 

গাজী/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৮৪০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ২৮০০

 

বন্যায় খাদ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে ও কৃষকের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে

কৃষি মন্ত্রণালয়ের ১২টি তদারকি কমিটি গঠন

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          খাদ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখতে ও চলমান বন্যার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ২৮টি জেলার সবজি ও আমন ধান চাষিদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে ও উত্তরণের লক্ষ্যে বীজ, সারসহ বিভিন্ন প্রণোদনা কার্যক্রম বেগবান, তদারকি ও সমন্বয়ের জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় ১২টি কমিটি গঠন করেছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিববৃন্দ ও এর অধীনস্থ দপ্তর ও সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে এসব কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতি কমিটিতে ৫ জন করে মোট ৬০ জন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন জেলার দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।

 

          কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের নির্দেশে এসব তদারকি ও সমন্বয় কমিটি গঠিত হয়েছে। কৃষিসচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান কমিটির সার্বিক কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবেন। সমন্বয়ের দায়িত্বে থাকবেন অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রসারণ) মোঃ হাসানুজ্জামান কল্লোল।

 

          কমিটির সদস্যবৃন্দ বন্যা প্লাবিত এলাকার কৃষি কর্মকর্তাদের সাথে নিয়মিতভাবে অনলাইন মিটিং ও সরেজমিন পরিদর্শনের মাধ্যমে মাঠের সকল কার্যক্রমের তদারকি ও মনিটরিং করবেন। এছাড়া তদারকির মাধ্যমে কৃষকের উঁচু স্থানে কমিউনিটি বীজতলা তৈরি, কৃষকের উঁচু স্থান না থাকলে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (এটিআই) কমিউনিটি বীজতলা তৈরি, উৎপাদিত বীজ ও চারা সঠিক সময়ে কৃষকদেরকে সরবরাহ, যে এলাকায় বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হবে সেখানে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী নাবীতে বপনযোগ্য বীজ সরবরাহ প্রভৃতি কার্যক্রম নিশ্চিতকরণে ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

 

#

 

কামরুল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৭৯৯

 

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়  এবং এর আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার মধ্যে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর মঙ্গলবার যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের  সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়।

 

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের  সচিব মোঃ আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার প্রধানসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ  উপস্থিত ছিলেন।

 

          বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করে যুব ও ক্রীড়া সচিব বলেন, সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি, সম্পদের সদ্ব্যবহার এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নে বার্ষিক কর্মসম্পদন চুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। প্রত্যেকটি কাজেরই একটি লক্ষ্যমাত্রা থাকা উচিত। লক্ষ্যমাত্রা সুনির্দিষ্ট না হলে আমরা বছর শেষে কি অর্জন করলাম তা স্পষ্ট হয় না। আজকের এই চুক্তির মাধ্যমে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের  আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কাজের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হলো।

 

          যুব ও ক্রীড়া সচিব দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের উদ্দেশ্যে আরও বলেন, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার করবেন। আপনাদের সফলতাই আমাদের সফলতা, আপনাদের অর্জনই আমাদের অর্জন। আশা করি নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুযায়ী লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আপনারা সচেষ্ট হবেন।

 

          বাংলাদেশ সরকারের রূপকল্প ২০২১ এর যথাযথ বাস্তবায়ন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা, সরকারের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রাধিকার প্রাধান্য দিয়ে কাক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছানোর লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করার জন্য দপ্তর ও সংস্থার প্রধানদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।

 

          যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর , জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, ক্রীড়া  পরিদপ্তর, বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন,  বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি), শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের দপ্তর প্রধানগণ নিজ নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের  সঙ্গে ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

 

#

 

আরিফ/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৭৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ২৭৯৮

 

রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ছাড়া বাঁশখালীর মুক্তিযোদ্ধার দাফন ঘটনায়

প্রশাসনিক অবহেলা তদন্তে  জেলা প্রশাসককে নির্দেশ

 

ঢাকা, ১৩ শ্রাবণ (২৮ জুলাই) :

 

          বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত  চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা  ডা. আলী আশরাফকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ছাড়া দাফন করার সংবাদ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার রাষ্ট্রীয় মর্যাদা বঞ্চিত হওয়া সরকারের কাম্য নয়। এ  ঘটনায় প্রশাসনিক অবহেলার বিষয়ে প্রকৃত ঘটনা তদন্ত করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে  প্রতিবেদন দিতে বলেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

 

          আজ এ বিষয়ে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (প্রশাসন)  মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন স্বাক্ষরিত পত্র  চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক  বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে।

 

           এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনার বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের সাথে টেলিফোনে কথা বলেন।

 

          তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

#

 

মারুফ/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               &n

2020-07-28-21-11-30d939b2c32f392b72081873ecc77ed8.docx 2020-07-28-21-11-30d939b2c32f392b72081873ecc77ed8.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon