Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী ২ মার্চ ২০১৯

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪৬
 
পাইলট ও ক্রুদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সংবর্ধনা
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
গত ২৪ ফেব্রুয়ারিতে ছিনতাই চেষ্টার শিকার বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স লিমিটেডের বিমান ময়ূরপঙ্খীর পাইলট ও ক্রুদের সংবর্ধনা প্রদান করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। আজ ঢাকার স্থানীয় একটি হোটেলে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাদের সংবর্ধনা প্রদান করে মন্ত্রণালয়।
 
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী পাইলট ও ক্রুদের বুদ্ধিমত্তা ও সাহসের প্রশংসা করেন। তিনি ২৪ ফেব্রুয়ারি ঘটে যাওয়া অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা নিবিড় তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই দ্রুত সমাধান করায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীর সদস্যদের অভিনন্দন জানান। প্রতিমন্ত্রী পাইলট ও ক্রুদের অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা বুদ্ধিমত্তা, সাহস ও আন্তরিকতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে বিমানটির প্রত্যেকটি যাত্রীকে নিরাপদে অবতরণ করার সুযোগ করে দিয়েছেন, সে জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই’।
 
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মুহিবুল হক বলেন, বিমান একটি স্পর্শকাতর খাত। এখানে যারা কাজ করেন তাদের খুব সতর্কতার সাথে ও দক্ষতার সাথে কাজ করতে হয়। ময়ূরপঙ্খীর পাইলট ও ক্রুরা তাই করেছেন। বিচ্ছিন্ন একটি দু’টি ঘটনার জন্য আতঙ্কিত না হওয়ার জন্য সকলকে অনুরোধ জানান তিনি। 
 
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ও অন্যান্য কর্মকর্তারা।
 
#
 
তানভীর/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪৫
 
অর্থনৈতিক ভিতকে শক্তিশালী করতে অনন্য ভূমিকা রাখছে রেমিটেন্স
                                                    -- পরিকল্পনামন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, আমাদের অর্থনৈতিক ভিতকে শক্তিশালী করতে যে তিনটি খাত অনন্য ভূমিকা রেখেছে রেমিটেন্স তার মধ্যে অন্যতম।
 
আজ ঢাকার স্থানীয় এক হোটেলে বেসরকারি সংগঠন সেন্টার ফর নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি (এনআরবি) আয়োজিত ‘দায়িত্বশীল নাগরিক - সমৃদ্ধ দেশ’ শীর্ষক ওয়ার্ল্ড কনফারেন্স সিরিজ-২০১৯ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, আমাদের অর্থনৈতিক  উন্নয়নের অন্যতম তিনটি খাত বা অনুষঙ্গ হচ্ছে কৃষি, গার্মেন্টস এবং প্রবাসী আয় বা রেমিটেন্স। এ তিনটি খাত বাংলাদেশকে মূলত সামনে আগাতে সহায়তা করেছে - অন্ধকার থেকে বেরিয়ে এসে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে পৌঁছাতে।
 
মন্ত্রী আরো  বলেন, আমাদের অর্থনীতিকে  আরো বেগবান করতে হবে, তবে এর জন্য প্রয়োজন বেশি বেশি বিনিয়োগ। তিনি বিদেশি বিনিয়োগের চেয়ে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে বলেন, বিদেশিরা আসতে চাইলে আসুক তবে আমাদের অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগের ওপর বেশি নজর দিতে হবে।
 
সেন্টার ফর নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশি-এর চেয়ারপারসন এম এস সেকিল চৌধুরী সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী এম আমিনুল ইসলাম, ফিনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সি কিউ কে মুস্তাক আহমেদ, এফবিসিসিআই সভাপতি শফিকুল ইসলাম মহিউদ্দিন ও বিজিএমইএ সিনিয়র সহসভাপতি ফারুক হোসেন বক্তৃতা করেন।
 
#
 
শাহেদ/নাইচ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪৪
 
জাতির পিতা সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন                                              -- ভূমিমন্ত্রী
 
চট্টগ্রাম, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত স¦প্নের সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে  সোনার বাংলার উন্নয়ন ও অগ্রগতি থমকে যায়।  তারই কন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে সেই অবস্থা থেকে বের হয়ে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের  রোল মডেলে পরিণত হয়েছে।
 
মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্টগ্রাম চ্যাপ্টার আয়োজিত চতুর্থ দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে "এৎবধঃবৎ ঈযধঃঃড়মৎধস ধহফ ঈৎরঃরপধষ ওংংঁবং ড়ভ ঝড়পরড়-বপড়হড়সরপ উবাবষড়ঢ়সবহঃ ড়ভ ইধহমষধফবংয" শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, ’৭৫ পরবর্তী জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে ঘোষণা দিয়েছিলেন ‘আই উইল মেক দ্য পলিটিক্স ডিফিকাল্ট’। ঐ সময় রাজনীতিকে ‘ডিফিকাল্ট’ করা হয়েছিল সত্যিকার অর্থেই। এখন আর সেই পরিস্থিতি নেই। কমিউনিজম প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, রাশিয়াতে (সোভিয়েত) তা সফল হয়নি। পৃথিবীর যেখানেই কমিউনিজম প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয়েছিল বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা সফল হয়নি। 
 
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের অধ্যাপক ড. ইরশাদ কামাল খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি এবং বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক 
ড. আবুল বারাকাত, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাবেক সভাপতি ড. মইনুল ইসলাম, বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ইছমাইল এবং বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. জামাল উদ্দিন আহমদ।  
 
#
 
নাহিয়ান/নাইচ/এনায়েত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪৩
 
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের মানসিক উৎকর্ষের বিকাশ ঘটায়
                                         -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, শিক্ষার্থীদের মননশীল করে গড়ে তুলতে আরো বেশি ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা প্রয়োজন। 
 
আজ ঢাকাস্থ মোহাম্মদপুরে সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের ৩৭তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায় এবং মানসিক উৎকর্ষের বিকাশ ঘটে। তাই শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশ ও মননশীলতা বৃদ্ধিতে নিয়মিত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজন করা প্রয়োজন। 
 
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, খেলাধুলা উন্নত জীবন গঠনের একটি অন্যতম মাধ্যম। এর মাধ্যমে সুস্বাস্থ্য, মানসিক বিকাশ এবং পারস্পরিক সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি পায়। তাই শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক বন্ধন আরো দৃঢ় করতে খেলাধুলার সুব্যবস্থা করতে সকলকে আরো উদ্যোগী হতে হবে। 
 
বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক সত্যব্রত সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন। 
 
#
 
শিবলী/নাইচ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৮৪২ 
 
পলান সরকারের মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি একুশে পদকপ্রাপ্ত সমাজকর্মী পলান সরকারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
 
আজ এক শোকবার্তায় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, পলান সরকার একজন নিবেদিতপ্রাণ সমাজকর্মী ছিলেন। তিনি নিজের টাকায় বই কিনে পাঠকের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিয়ে বই পড়ার আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন। তাঁর এ ধরনের উদ্যোগ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
 
শিক্ষামন্ত্রী পলান সরকারের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
#
 
 
আফরাজুর/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/২০৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪১
 
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে
                                                                         -- শিক্ষামন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তন অ্যাকশন প্ল্যান তৈরি করা হয়েছে। দু’টি ট্রাস্ট ফান্ডও গঠন করা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব  মোকাবিলা ও অভিযোজনের জন্য প্রতি বছর বাজেটে একশ’ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয়। দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশের স্ট্যান্ডিং অর্ডার অন ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট (এসওডি) রয়েছে, যা অন্যান্য দুর্যোগপ্রবণ  দেশের জন্যও মডেল।
 
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু পরিবর্তনের ওপর আন্তর্জাতিক  সেমিনারের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য যদিও বাংলাদেশ দায়ী নয়, তথাপি বাংলাদেশ এর বিরূপ প্রভাবের অন্যতম শিকার। তিনি বলেন, শিল্পোন্নত ধনী দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী হলেও তাদের কাছ  থেকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পাওয়া যায়নি।
 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মোহাম্মদ সামাদ, বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার এসিন  ব্লেক (অষরংড়হ ইষধশব), ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন, কেমিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম এবং ভারতের জলবায়ু বিশেষজ্ঞ সুনীল নটিয়া।
 
#
 
আফরাজ/নাইচ/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :  ৮৪০ 

চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে অভিযান শুরু করা হবে
                                        -- এলজিআরডি মন্ত্রী

চট্টগ্রাম, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও পানি  উন্নয়ন বোর্ড বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এসব সংস্থার সমন্বয়ে কয়েক দিনের মধ্যে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে সিটি কর্পোরেশন বিশেষ পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করা হবে। 

মন্ত্রী আজ নগরীর সার্কিট হাউসে চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার আয়োজিত ‘চট্টগ্রাম নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন ও চলমান উন্নয়ন কর্মকা- বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও কর্মকর্তাদের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভা’ শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। 

এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে চট্টগ্রামের উন্নয়নে গৃহীত সকল প্রকল্পের কাজ ত্বরান্বিত করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক গৃহীত প্রকল্প একনেকে পাস হয়েছে। সিটি কর্পোরেশন এ প্রকল্প বাস্তবায়ন ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে। তিনি আরো বলেন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ সকল প্রকল্পের গুণগত মান রক্ষা করে নির্দিষ্ট সময়ে সম্পন্ন করবে। সভায় কর্ণফুলী নদীর দূষণ রোধ ও নাব্যতা রক্ষাসহ নগরীর ছোট বড় ৫৭টি খালের নাব্যতা রক্ষায় সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সমন্বিতভাবে কাজ করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। 

বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুল মান্নানের সভাপতিত্বে সভায় সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব এস. এম গোলাম ফারুক, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি মাহতাব উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

#

সাইফুল/নাইচ/এনায়েত/পারভেজ/সেলিম/২০১৯/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৮৩৯

অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে অনেক নারী সহিংসতার শিকার হচ্ছেন
                             -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সরকার সমাজের পিছিয়ে পড়া ও সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তি বিশেষ করে নারী ও শিশুদের অধিকার ও সুবিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আইন প্রণয়ন করেছে। যা নারী ও শিশুর অধিকার এবং তাদের প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। তারপরও নারীরা তাদের ন্যায্য অধিকার বা বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে এখনো অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন। আবার ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে তাদের অনেকে সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। যা মোটেই কাম্য নয়।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধে সরকারি আইনি সেবার ভূমিকা’ শীর্ষক এক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী বলেন, নারীরা কিন্তু শুধু শারীরিকভাবেই সহিংসতার শিকার হচ্ছে না তারা বিভিন্ন উপায়ে মানসিকভাবেও সহিংসতার শিকার হচ্ছেন। যদিও মানসিকভাবে সহিংসতার শিকারের ঘটনাগুলো আমাদের সামনে সেভাবে প্রকাশ পাচ্ছে না। তিনি বলেন, এসব মানসিক সহিংসতার কারণেই পরবর্তী সময়ে আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটছে বা সেসব নারী মানসিক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে, যার প্রভাব অনেক সময় পুরো পরিবারের উপরেই পড়ছে। পরিবারকেন্দ্রিক নারীর প্রতি এসব শারীরিক ও মানসিক সহিংসতা প্রতিরোধে সরকার ২০১০ সালে ‘পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন’ এবং ২০১৩ সালে পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ বিধিমালা প্রণয়ন করেছে। কিন্তু বাস্তবে এই আইনের প্রয়োগ আমরা খুব একটা দেখতে পাচ্ছি না। তার মানে এই আইন সম্পর্কে তারা এখনও পুরোপুরি জানে না। তাই এই আইন সম্পর্কে নারীদের পাশাপাশি পুরুষদেরও জানাতে হবে। আর এজন্য প্রয়োজন প্রচারণা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। 
মন্ত্রী আরো বলেন, পরিবারকেন্দ্রিক সহিংসতার শিকার নারীরা দেশে প্রচলিত আইন সম্পর্কে যথেষ্ট সচেতন হলে এবং তাদের সাথে ঘটে যাওয়া অপরাধসমূহ আইনের আওতায় এনে বিচারের মুখোমুখি করলে এদেশে নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা অনেকটাই হ্রাস পাবে। মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সর্বদাই আন্তরিক এবং এরই প্রেক্ষিতে সহিংসতার শিকার নারীদের অধিকার ও সুবিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বিনা খরচে তাদের সরকারি আইনি সেবা প্রদান করা হচ্ছে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সহিংসতার শিকার নারীরা এখন ঘরে বসেই ‘১৬৪৩০’ হেল্প লাইনে ফোন করে সরকারি আইনি সেবা নিচ্ছেন এবং এ পর্যন্ত এক লাখ ৮৫ হাজার ২৮৬ জন নারী বিনা খরচে সরকারি আইনি সেবা নিয়েছেন। 
#

রেজাউল করিম/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৮৫৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ৮৩৮
 
দিনব্যাপী কর্মশালায় তথ্যসচিব
এমডিজিতে সাফল্য অর্জনের পর এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে 
 
জয়পুরহাট, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দশটি বিশেষ উদ্যোগের প্রচার কার্যক্রম এবং শিশু ও নারী উন্নয়নে সচেতনতামূলক যোগাযোগ কার্যক্রম প্রকল্পের ওপর দিনব্যাপী এক কর্মশালা আজ জয়পুরহাটে অনুষ্ঠিত হয়। তথ্যসচিব আবদুল মালেক প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন। 
 
জয়পুরহাট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, স্কুল-কলেজের শিক্ষকবৃন্দ, স্থানীয় মহিলা নেতৃবৃন্দ, মসজিদের ইমাম, এনজিও প্রতিনিধি এবং প্রকল্প এলাকা ক্ষেতলাল উপজেলার সুবিধাভোগীগণসহ শতাধিক ব্যক্তি অংশগ্রহণ করেন। জয়পুরহাট জেলার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাকির হোসেন সভায় সভাপতিত্ব করেন। 
 
অনুষ্ঠানে তথ্যসচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দশটি বিশেষ উদ্যোগ জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে জনগণের সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি অর্জনে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এমডিজিতে সাফল্য অর্জনের পর এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অনেক দূর এগিয়েছে। তিনি বলেন, রূপকল্প ২০২১, রূপকল্প ২০৪১ এবং ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাংলাদেশকে উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী রাষ্ট্রে পরিণত করতে তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখবে। 
 
তথ্যসচিব আরো বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশুর অধিকার প্রতিষ্ঠা, বিনামূল্যে স্কুল পর্যায়ে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, কর্মক্ষেত্রে নারীর জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, মানুষের গড় আয়ু বৃদ্ধি, বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হওয়া, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ, পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে স্যাটেলাইট চুক্তির সাফল্যসহ সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণকর কর্মসূচির কথা উল্লেখ করে দেশ ও জনগণের উন্নয়নের যে অগ্রগতি সূচিত হয়েছে তাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে জনগণের নিকট সরকারের উন্নয়ন বার্তা কার্যকরভাবে পৌঁছে দিতে হবে। তিনি পদ্মা সেতু নির্মাণ, পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, মেট্রোরেল প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়নে সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন। 
 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, জেলা পুলিশ সুপার, জেলা সিভিল সার্জনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিবৃন্দ বক্তৃতা করেন।
 
#
 
মাসুদুল/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৮০৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ৮৩৭
 
অবকাঠামোর সমন্বিত মাস্টার প্ল্যান করা এখন সময়ের দাবি
      -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, অবকাঠামোর সমন্বিত মাস্টার প্ল্যান করা এখন সময়ের দাবি। এডহক ভিত্তিক সিদ্ধান্ত টেকসই উন্নয়নে বাধা হতে পারে। বিদ্যুৎচালিত যানবাহন আগামী দিনের যানবাহন অথচ প্রয়োজনীয় নীতিমালা হচ্ছে না। 
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকা-চাঁদপুর নৌবিহারে জ্বালানি বিটের সাংবাদিকদের ‘গববঃ ঃযব ঊহবৎমু জবঢ়ড়ৎঃবৎং’ শীর্ষক মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি গ্যাস, এলএনজি, কয়লা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জ্বালানি বাণিজ্য ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন, তৈল শোধনাগার, পেট্রোকেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদিতে নতুন বৈদেশিক বিনিয়োগ আসছে। 
 
মতবিনিময়কালে এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, সময়ের দাবিতে গ্যাস বা জ্বালানির মূল্য সমন্বয় করা হলেও বিদ্যুৎ বা গ্যাসের মূল্য সাধারণ জনগণের জন্য বোঝা হবে না। সহনীয় মূল্যে জ্বালানি বা বিদ্যুৎ সরবরাহ হবে, কয়লা উত্তোলন প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, যথাযথভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ করে স্থানীয়দের মতামতের ভিত্তিতে আধুনিক প্রযুক্তিতে কয়লা উত্তোলন করার উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে। 
 
ঋড়ৎঁস ভড়ৎ ঊৎবৎমু জবঢ়ড়ৎঃবৎং ইধহমষধফবংয (ঋঊজই)-এর চেয়ারম্যান অরুণ কর্মকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক সদরুল হাসান। এ সময় সংগঠনটির ওয়েবসাইট উদ্বোধন করা হয়। 
 
#
 
আসলাম/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৭৫৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ৮৩৬
 
কলেজ পারফরমেন্স র‌্যাংকিং অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, নানা প্রতিকূলতা ও নেতিবাচক ইমেজ কাটিয়ে উঠে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে পারফরমেন্সভিত্তিক র‌্যাংকিং ব্যবস্থা প্রবর্তন কলেজসমূহের মধ্যে ইতিবাচক ও সুস্থ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করবে এবং এর পাশাপাশি শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পারফরমেন্স র‌্যাংকিং ২০১৬ ও ২০১৭-এর অ্যাওয়ার্ড ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার শিক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি অসাম্প্রদায়িক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত-সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। সে লক্ষ্য অর্জনে আমাদের সকলকে আত্মনিয়োগ করতে হবে। স্ব স্ব জায়গা থেকে দেশ গঠনে সবাইকে অবদান রাখতে হবে।
ডা. দীপু মনি আরো বলেন, নোটবই আর হ্যান্ড নোটের পরিবর্তে শিক্ষার্থীদের হাতে মৌলিক বই দিতে হবে। শিক্ষকদেরও মৌলিক বই পড়ানোর সামর্থ্য বাড়াতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিষয়ভিত্তিক মৌলিক বই রচনার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। মৌলিক বইয়ের ওপর আমাদের গুরুত্ব দিতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষকদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা অনেক। 
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর-রশিদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মশিউর রহমান স্বাগত বক্তব্য রাখেন। রেজিস্ট্রার মোল্লা মাহফুজ আল-হোসেন অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন। 
উল্লেখ্য, দেশব্যাপী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ৮৫৭টি অনার্স কলেজের মধ্যে অনুষ্ঠিত র‌্যাংকিংয়ে জাতীয় পর্যায়ে ৫টি সর্বসেরাসহ মোট ৮৯টি কলেজকে সেরা কলেজ হিসেবে সম্মাননা সনদ, বই ক্রয়ের জন্য পুরস্কার চেক ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। ২০১৭ সালে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম ৫টি সেরা কলেজ হচ্ছে: (১) রাজশাহী কলেজ, (২) সরকারির্ রজমোহন কলেজ, (৩) সরকারি আজিজুল হক কলেজ, (৪) সরকারি এডওয়ার্ড কলেজ এবং (৫) কারমাইকেল কলেজ। জাতীয় পর্যায়ে সেরা সরকারি কলেজ রাজশাহী কলেজ, রাজশাহী। জাতীয় পর্যায়ে সেরা বেসরকারি কলেজ ঢাকা কমার্স কলেজ। জাতীয় পর্যায়ে সেরা মহিলা কলেজ লালমাটিয়া মহিলা কলেজ। ঢাকা অঞ্চলে ৬ষ্ঠ সেরা কলেজ নির্বাচিত হয়েছে সিদ্ধেশ্বরী গার্লস কলেজ।
#
আফরাজুর/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                               নম্বর : ৮৩৫ 
 
খেলাধুলা সুস্থ বিনোদন ও অনাবিল আনন্দের এক উৎস
                -- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ) :
 
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, খেলাধুলা সুস্থ বিনোদন ও অনাবিল আনন্দের এক উৎস। খেলাধুলার মাধ্যমে তরুণ সমাজকে মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের পথ থেকে দূরে রাখা সম্ভব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মাধ্যমে একতা গড়ে তুলে আমরা দেশকে আরো এগিয়ে নিতে চাই।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০১৯ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
 
বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর মাহবুব-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ভোলা নাথ দে, বিআইডব্লিউটিএ’র সদস্য (পরিকল্পনা ও পরিচালন) মোঃ শহিদুল ইসলাম, সদস্য (অর্থ) মোঃ নূরুল আলম এবং সদস্য (প্রকৌশল) মোঃ গোলাম মোস্তফা উপস্থিত ছিলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্মল আনন্দ ধারায় ও কর্মপ্রেরণায় উজ্জীবিত করে এবং তাদের মধ্যে সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি বৃদ্ধি করে। তিনি বলেন, খেলাধুলার পাশাপাশি বিআইডব্লিউটিএ’র কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
 
ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিআইডব্লিউটিএ’র ১৭টি বিভাগের প্রায় ৫০০ প্রতিযোগী ৪২টি ইভেন্টে অংশ নেয়।
 
#
 
জাহাঙ্গীর/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৭৩১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ৮৩৪

 

একাদশ জাতীয় সংসদের পাঁচটি বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি

ঢাকা, ১৮ ফাল্গুন (২ মার্চ):

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ একাদশ জাতীয় সংসদের ১ম (২০১৯ খ্রিস্টাব্দের ১ম) অধিবেশনে জাতীয় সংসদ কর্তৃক গৃহীত পাঁচটি বিলে ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ খ্রিস্টাব্দে তাঁর সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন।

          বিলগুলো হচ্ছে t (১) ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) (সংশোধন) বিল, ২০১৯; (২) বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম বিল, ২০১৯; (৩) Chittagong Hill Tracts (Land Acquisition) Regulation (Amendment) Bill, 2019; (৪) Representation of the People (Amendment) Bill, 2019 এবং (৫) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় বিল, ২০১৯।

          জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের গণসংযোগ শাখা থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

#

হুদা/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০১৯/১৭২৫ ঘণ্টা

Todays handout (11).docx Todays handout (11).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon