Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২২ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২৭৯০
 মিয়ানমার নাগরিকদের
    বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে 
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
 
আজ কুতুপালং -১ ক্যাম্পে ১ হাজার ৫ শত ৬২ জন পুরুষ, ১ হাজার ৩ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৫ শত ৬৫ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৮৯ জন পুরুষ, ৮ শত ২১ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ১০  জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৩ শত ৬৫ জন পুরুষ, ৪ শত ৭৮ জন মহিলা মিলে ৮ শত ৪৩ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৪ শত ৯৯ জন পুরুষ, ১ হাজার ৪ শত ৫০ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ৯ শত ৪৯ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ৬৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ৭১ জন মহিলা মিলে ২ হাজার ২ শত ৩৮ জন, লেদা ক্যাম্পে ৭ শত ৪৪ জন পুরুষ, ৯ শত ৭০ জন মহিলা মিলে ১ হাজার ৭ শত ১৪ জন এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ১২ হাজার ৩ শত ১৯ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮ শত ৬৯ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ (২২ অক্টোবর) পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৫ লাখ ৯১ হাজার। তবে অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২১১৪ ঘণ্টা
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                    নম্বর :২৭৯২
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে
ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২ টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস হতে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
     উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ২৯ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৫২ ট্রাকের মাধ্যমে ২০৪ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার ৩ শত ৫৮ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৯ হাজার ৮ শত ৮০ প্যাকেট শিশু খাদ্য, ১ হাজার ২ শত ৫০ প্যাকেট রান্না করা খাবার, ১ হাজার পিস পোশাক, ১২ হাজার ৫০ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২১১৭ ঘণ্টা
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২৭৯১
 
মিয়ানমার নাগরিকদের স্বাস্থ্যসেবাসহ 
অন্যান্য সেবাদান কার্যক্রম চলছে
 
কক্সবাজার, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  
বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিকদের মানবিক সহায়তা দানের অংশ হিসেবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানসহ অন্যান্য সেবা প্রদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। কক্সবাজার সিভিল সার্জনের নেতৃত্বে ৩৬টি মেডিকেল টিম ক্যাম্পগুলোতে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করছে। এ পর্যন্ত ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৮ শত ১০ জনকে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে।
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ১ লাখ ৩৭ হাজার ১ শত জনকে হাম রুবেলার টিকা, ৭৫ হাজার ৪ শত ৪০ জনকে  ওপিভি টিকা, ৭৩ হাজার ৩ শত ২০ জনকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল, ৭ লাখ ৪ শত ৮৭ জনকে কলেরা টিকা প্রদান করা হয়েছে। ত্রিশ হাজার গর্ভবতী নারীকে এএনসি সেবা ও ৩০ হাজার নারীকে প্রসূতি সেবা প্রদান করা হয়েছে। 
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক ২০ হাজার ১ শত ২৫ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এ শিশুদের ডাটা বেইজ সংরক্ষণ করা হচ্ছে।
নতুন ক্যাম্প এলাকায় অগ্নিনির্বাপণ কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে উখিয়ার রাবার বাগান এলাকায় ১টি এবং টেকনাফের উনচিপ্রাং এলাকায় ১টি অস্থায়ী ফায়ার সার্ভিস ক্যাম্প স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। 
মিয়ানমার নাগরিকদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণে উখিয়া, টেকনাফ ও রামুর ১১টি স্থানে পুলিশ চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। ইতোমধ্যে কক্সবাজার থেকে উদ্ধারকৃত ২৯ হাজার ৪ শত ৫২ জন ও অন্যান্য জেলা হতে উদ্ধারকৃত ৭ শত ৯ জনকে ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়েছে। নৌকা ডুবিসহ নৌ দুর্ঘটনায় ১ শত ৮৬ জন মিয়ানমার নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে।
  বান্দরবানে থাকা ১৭ হাজার মিয়ানমার নাগরিকের মধ্যে ৭ হাজার জনকে উখিয়ায় স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকি ১০ হাজার জনের স্থানান্তর প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। নতুন নির্মাণাধীন ক্যাম্পে সংযোগ সড়ক নির্মাণ, বিদ্যুতায়ন কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 
 
#
সাইফুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২১১৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৮৯
 
জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অন্যতম অস্ত্র সংস্কৃতিচর্চা 
                     ----আসাদুজ্জামান নূর
 
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  
 
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর অন্যতম অস্ত্র হলো সংস্কৃতিচর্চা। কারণ সংস্কৃতিচর্চাই পারে একটি মানবিক ও প্রগতিশীল সমাজ গড়ে তুলতে। মহান মুক্তিযুদ্ধের ভেতর দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে যে উপাদানসমূহ নেপথ্যে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান হলো নাট্যআন্দোলন। নাটক ছিল পাকিস্তানি হানাদার শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের বড় হাতিয়ার।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে আরণ্যক নাট্যদলের ৪৫ বছরপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত “পুষ্প ও মঙ্গল আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব ২০১৭” এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নাট্যচর্চা ও নাট্যআন্দোলন বেগবান করতে যে কয়টি নাট্যদল ভূমিকা রেখেছে তার মধ্যে অন্যতম আরণ্যক নাট্যদল। আরণ্যক বেশ কিছু সাড়া জাগানো নাটক উপহার দিয়েছে। তিনি বলেন, বর্তমানে নাটকের ব্যাপ্তি বেড়েছে, আরো প্রসারিত হয়েছে। তবে স্বাধীনতার পর ঢাকার বাইরে নাট্যচর্চার যে জোয়ার ছিল, তাতে কিছুটা ভাটা পড়েছে। তবে বর্তমান সরকার ঢাকার বাইরে দেশব্যাপী নাট্যচর্চা তথা সাংস্কৃতিক চর্চাকে ছড়িয়ে দিতে উপজেলা পর্যায়ে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তন নির্মাণ করছে।
আরণ্যক নাট্যদলের প্রধান সম্পাদক মান্নান হীরার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ইরান ও নরওয়ের রাষ্ট্রদূত যথাক্রমে ড. আব্বাস ভায়েজি দেহনাভী (উৎ. অননধং ঠধবুর উবযহধার) ) ও মিস সিদসেল ব্লেকেন (গং. ঝরফংবষ ইষবশবহ)। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছ। স্বাগত বক্তৃতা করেন আরণ্যক নাট্যদলের কর্ণধার ও বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ।
উল্লেখ্য, উৎসবে আরণ্যক ছাড়াও নরওয়ে, ইরান, হংকং ও ভারতসহ মোট ৮টি নাট্যদল অংশগ্রহণ করবে।
#
 
ফয়সল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২০১২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৮৮
 
২০ লাখ নারী পাবে টেলিটকের ‘অপরাজিতা’ সিম
 
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  
 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, নারীর ক্ষমতায়ন ও তাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে বর্তমান সরকারের প্রতিশ্রুতি পূরণের অংশ হিসেবে টেলিটক নারীদের মাঝে সারা দেশে বিনামূল্যে ২০ লাখ ‘অপরাজিতা’ সিম বিতরণ করবে। একজন নারী বিনামূল্যে সর্বোচ্চ দু’টি সিম নিতে পারবেন। 
প্রতিমন্ত্রী আজ সচিবালয়ের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সভাকক্ষে এই সিম বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। 
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, অপরাজিতা সিমে অত্যন্ত সুলভ মূল্যে কল ও ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাবে। এর ফলে ইন্টারনেটে প্রবেশাধিকারে জেন্ডার বৈষম্য বহুলাংশে হ্রাস পাবে। বাংলাদেশের এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা-৫ (জেন্ডার সমতা অর্জন এবং সব নারী ও মেয়ের ক্ষমতায়ন করা) অর্জন ত্বরান্বিত হবে। তিনি বলেন, স্টার্টআপ বোনাস হিসেবে অপরাজিতা গ্রাহক ১০ টাকা প্রিলোডড অ্যামাউন্ট হিসেবে পাবেন, যা তিনমাস পর্যন্ত বাহাল থাকবে। সেই সঙ্গে একজিবি ডাটা, ১০ মিনিট অন-নেট এবং পাঁচ মিনিট অফ-নেট ফ্রি পাবেন অ্যাকটিভেশনের দিন থেকে শুরু করে সাত দিনের জন্য। 
টেলিটকের বর্তমান নারী গ্রাহকরা অপরাজিতা প্যাকেজ মাইগ্রেট করতে পারবেন। মাইগ্রেটেড গ্রাহক ২৯ এবং ৯৯ টাকা রিচার্জে রেট-কার্টার অফার, সেই সঙ্গে তিন মাস ডাটা অফার উপভোগ করতে পারবে। অপরাজিতা সিম সারা দেশে টেলিটকের ৯৭টি গ্রাহকসেবা কেন্দ্র ও দেশ্যব্যাপী নির্ধারিত রিটেইল পয়েন্টে পাওয়া যাবে। নারীরা বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এ সিম পাবেন। অপরাজিতা গ্রাহকদেরকে সব রকমের সহায়তার জন্য প্রস্তুত থাকবে টেলিটকের গ্রাহকসেবা কেন্দ্রগুলো।
 
#
 
এনায়েত/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/১৭৪৬ ঘণ্টা
  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৮৭ 
 
ত্রাণ মন্ত্রীর সাথে তুরস্কের রাষ্ট্রদুতের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  
 
তুরস্ক সরকার বাংলাদেশে আশ্রিত ২ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিকের জন্য খাদ্য, আশ্রয়কেন্দ্র, স্বাস্থ্যসেবা, ল্যাট্রিন ও টিউবওয়েলসহ সার্বিক সহযোগিতা করবে বলে আশ^াস দিয়েছে। এছাড়াও রান্নাবান্নার জন্য প্রয়োজনীয় জ¦ালানির ব্যবস্থা করবে তারা। আজ সচিবালয়ের কার্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার সাথে সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ডেবরিম ওজতুর্ক (উবনৎরস ঙুঃঁৎশ) এ তথ্য জানান। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ কামাল ও মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (রোহিঙ্গা সেল) হাবিবুল কবির এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
 
তারা এ সময় রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। আলাপকালে মন্ত্রী রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বর্তমান পরিস্থিতি ও করণীয় বিষয়ে তুরস্ক সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। মতবিনিময়কালে মন্ত্রী জানান রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন ও সুপেয় পানি ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এর লক্ষ্যে সরকার দেশি বিদেশি সংস্থার সমন্বয়ে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৫০ হাজার টিউবওয়েল ও ল্যাট্রিন প্রয়োজন। সরকার ইতোমধ্যে ৭  হাজারের অধিক ল্যাট্রিন নির্মাণ করেছে। ইউনিসেফ ১০ হাজার ল্যাট্রিন নির্মাণ করবে বলে জানিয়েছে। এ অবস্থায় মন্ত্রী তুরস্কের কাছে ২০ হাজার টিউবওয়েল ও ২০ হাজার ল্যাট্রিন নির্মাণ করে দেয়ার প্রস্তাব করলে তারা এতে রাজি হন। এ সময় রাষ্ট্রদূত মন্ত্রীকে অবহিত করেন যে তুরস্ক ক্যাম্প এলাকায় শীঘ্রই ২টি বড় ধরনের চিকিৎসাকেন্দ্র ও ১০টি প্রাথমিক চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করবে। ইতোমধ্যে তুরস্ক ২০ হাজার শেড নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। মন্ত্রীর চাহিদার প্রেক্ষিতে ৫০ হাজার শেড নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন রাষ্ট্রদূত।
 
#
 
ওমর ফারুক/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/১৭৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৮৬ 
 
ফাদার ম্যারিনো রিগন এর মৃত্যুতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর শোক
 
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :  
 
ইতালীয় বংশোদ্ভূত বাংলাদেশের সম্মানসূচক নাগরিক ও মুক্তিযোদ্ধা ফাদার ম্যারিনো রিগন (৯২) এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
আজ এক শোক বার্তায় মন্ত্রী তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
 
মন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসাসেবা ও যুদ্ধপীড়িতদের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসেন। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ১৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এছাড়াও গরিব ছাত্রছাত্রীদের স্পন্সরশিপ প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন পড়াশোনা করার সুযোগ করে দেন তিনি। একজন বিদেশি হিসেবে তাঁর এ অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
 
বাংলাদেশপ্রেমী রিগনের জন্ম ১৯২৫ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ইতালির ভেনিসের অদূরে ভিলার্ভালা গ্রামে। ১৯৫৩ সালে ৭ জানুয়ারি তিনি বাংলাদেশে আসেন। এ দেশে তিনি ধর্মীয় কাজের পাশাপাশি শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি আর শিক্ষামূলক বহুমাত্রিক কর্মকা-ে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন এবং বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদান রাখেন। শুক্রবার ২০ অক্টোবর রাত ১০টার দিকে ইতালিতে তাঁর মৃত্যু হয়।
 
#
 
মারুফ/সেলিম/মোশারফ/রেজাউল/২০১৭/১৭২৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ২৭৮৫ 

 
 
বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সিটি কর্পোরেশনকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে
                                                  -এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর) :   
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য মহানগরীতে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নাজুক অবস্থার কারণে জনস্বাস্থ্য হুমকির সম্মুখীন। স্বাস্থ্যকর ও পরিচ্ছন্ন নগরী গড়ে তুলতে আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং প্রিজম বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘মেডিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।   
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্যানেল মেয়র মো. ওসমান গনি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাইদ খোকন এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক। 
মন্ত্রী বলেন, দেশের মহানগর ও শহরসমূহে প্রতিদিন কয়েক হাজার টন বর্জ্য উৎপন্ন হয়। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহের জন্য বিশাল পরিমাণ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জ। গৃহস্থালির বর্জ্য, শিল্প বর্জ্যরে পাশাপাশি মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। বর্জ্যসমূহ সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা না করা হলে তা জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য মারাত্মক বিপর্যয় সৃষ্টি করবে।
মোশাররফ বলেন, দেশে প্রায় ৪ হাজারের অধিক চিকিৎসাসেবা প্রতিষ্ঠান ও ৭ শত এর অধিক ঔষধ কারখানা থেকে প্রতিদিন কয়েক শত টন মেডিক্যাল বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এসব বর্জ্য সঠিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে পুনঃব্যবহার, পুনঃউৎপাদন ও ধ্বংস করতে হবে। এ সময় তিনি ঢাকা মহানগরীর বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় ইনসিনারেশন (বর্জ্য পুঁড়িয়ে ছাই) প্রকল্প গ্রহণের কথা জানান।
মন্ত্রী চিকিৎসা বর্জ্য উৎপাদনকারী হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ঔষধ কোম্পানিসমূহকে বিদ্যমান আইনকানুন ও পরিবেশ বিধি মেনে চলার আহ্বান জানান। তিনি স্থানীয় সরকারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানসমূহকেও এ বিষয়ে সক্ষমতা বাড়াতে বলেন। তিনি চিকিৎসা বর্জ্যরে বিষয়ে প্রতিটি নাগরিককে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান।
মেয়র সাইদ খোকন বলেন, ঢাকা শহরে প্রতিদিন প্রায় ৮ টন মেডিক্যাল বর্জ্য ধ্বংস করা হয়। স্বাস্থ্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে নগরবাসীকে সচেতন হওয়ার তিনি আহ্বান জানান। 
এর আগে মন্ত্রী নির্মল পরিবেশ ও স্বাস্থ্যবান প্রজন্ম গড়তে ‘মেডিক্যাল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা’ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনার উদ্বোধন করেন।
#
জাকির/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৭/১৬০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ২৭৮৪
 
নিরাপদ সড়ক নির্মাণে সেতুমন্ত্রীর আহ্বান
 
ঢাকা, ৭ কার্তিক (২২ অক্টোবর ) :    
 
ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য নিরাপদ সড়ক নির্মাণে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, যানজট, সড়ক দুর্ঘটনা ও পরিবহণে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সমন্বিত ও পরিকল্পিত উদ্যোগ নিতে হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের উদ্যোগে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘সাবধানে চালাবো গাড়ি, নিরাপদে ফিরবো বাড়ি’।
মন্ত্রী বলেন, পরিসংখ্যানের দিকদিয়ে সড়ক দুর্ঘটনা কমে আসছে। তবে এতে আত্মতৃপ্তির কোনো সুযোগ নেই। প্রতিটি প্রাণই মূল্যবান। সড়কে আর কোনো প্রাণ অকালে ঝরে যাক এটা কারো কাম্য নয়। তিনি গাড়ি চালকদের উদ্দেশ্যে বলেন, বেপরোয়া গাড়ি চালানো যেমন দুর্ঘটনা ঘটায় তেমনি নিজের জীবনও ঝুঁকিতে থাকে।
কাদের আরো বলেন, ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক একসময় মৃত্যুফাঁদ হিসেবে পরিচিত ছিল। দুর্ঘটনাপ্রবণ স্পটসমূহ প্রশস্তকরণ ও সড়ক বিভাজক স্থাপনের ফলে এখন এ মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমে এসেছে। সড়ক দুর্ঘটনারোধে প্রকৌশলগত সমাধানের পাশাপাশি ট্রাফিক আইন বাস্তবায়ন এবং সড়ক ব্যবহারকারীদের সচেতনতাও জরুরি বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
উল্টোপথে গাড়ি না চালিয়ে আইন অনুযায়ী গাড়ি চালানোর অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, সমাজের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গ ট্রাফিক আইন মেনে চললে সাধারণ মানুষও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হবে। রাস্তায় চলাচলের নিয়মকানুন পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাসমূহকে ট্রাফিক আইন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি ও কর্মসূচি বাস্তবায়নে সজাগ থাকতে হবে। 
সংসদ সদস্য মনিরুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান, সাবেক সচিব এমএএন ছিদ্দিক, নিরাপদ সড়ক চাই-এর চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন এবং পরিবহণ মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
 
#
নাছের/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৫৩৪ ঘণ্টা 
 
Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon