Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ জুলাই ২০১৮

তথ্যবিবরণী 19/07/2018

Handout                                                                                                                          Number : 2005

Foreign Minister briefs diplomatic corps on current issues

Dhaka, 19 July : 

            The Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali briefed the diplomatic corps today on current issues in Bangladesh, in particular the protests on quota system and Bangladesh’s development achievements. The briefing session for diplomats was held at State Guest House Padma.

            While briefing the diplomatic corps, the Minister said that the quota system was introduced in 1972 as an affirmative action to promote inclusive representation of people of various social, economic and cultural background in government jobs. He added that quota for women, persons with disabilities, ethnic and religious minorities and descendants of freedom fighters were introduced to promote opportunities for marginalized groups of the society. Nonetheless, majority of personnel recruited through BCS examination system are appointed from merit list. In 33rd BCS held in 2012, personnel recruited through merit was 77.4%; in 35th BCS held in 2015, it was 63.69% and in 36th BCS held in 2016, it was 70.38%.

            The Foreign Minister said that even after assurances from the Prime Minister, a vested quarter hijacked the demonstrations and created anarchy in the Campus. The movement for ongoing ‘Quota Reform’ has been marred by violence and acts of terror. The anarchists attacked the house and family of the Vice Chancellor of Dhaka University. This movement has become a ploy of BNP-Jamaat who wants to destabilize the current stability and progress in the country. These attacks are similar to the violence that took place in 2014 committed by BNP-Jamaat, which was rejected by EU Parliament through adopting two resolutions.

            In course of discussion, the Foreign Minister also expressed his disappointment at the statements issued by some members of the diplomatic corps in this regard.   

            The Foreign Minister also briefed the session about the human rights situation in Bangladesh. He reiterated that the government of Prime Minister Sheikh Hasina  is committed to protect and promote human rights in Bangladesh. He informed that during the 3rdcycle of Universal Periodic Review of human rights situation in Bangladesh, held in the Human Rights Council in Geneva, 105 countries joined in praising Bangladesh for various achievements and for its actions towards promotion and protection of human rights. He added that the government has been making remarkable progress in socio-economic field. The UN Secretary General has recently visited Bangladesh and said that Bangladesh is an “economic miracle”.  

            In conclusion, he said that Bangladesh was currently facing formidable challenge of hosting 1.1 million forcibly displaced Myanmar Nationals. We are trying to ensure their safe and sustainable return to Myanmar. We strived to create a democratic, multi-cultural, multi-ethnic, multi-religious, peaceful and prosperous country, he added.

#

Tohidul/Mahmud/Mosharaf/Joynul/2018/2100hours

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২০০৪
 
বাংলাদেশ ব্যাংকে সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি শীর্ষক সভায়  তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী
আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিতে সব কিছু করা হবে
 
ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আর্থিক খাতের নিরাপত্তা বিধানে ডিজিটাল প্রযুক্তি সংগ্রহের পাশাপাশি সংগৃহীত প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত নিজস্ব মানবসম্পদ তৈরি করা অপরিহার্য।  
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ব্যাংক কনফারেন্স হলে ক্রমবর্ধমান সাইবার নিরাপত্তা ঝুঁকি  শীর্ষক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ডিজিটালাইজেশনের ফলে বাংলাদেশ একটি নগদ মুদ্রা বিহীন সমাজের দিকে ধাবিত হচ্ছে। ২০০৯ সালের পর থেকে আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহে অভাবনীয় রূপান্তর হয়েছে। প্রতিদিন মোবাইল ব্যাংকিংয়ে প্রায় দশ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হচ্ছে। ডিজিটাল ব্যাংকিং  দেশের সাধারণ মানুষের অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় একটি সেবায় রূপান্তরিত হয়েছে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, বাইরের প্রযুক্তি বা সফটওয়ার ব্যবহারের এক সময় প্রয়োজন ছিল কিন্তু প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য নিজেদের মানুষকে গড়ে তুলছি কিনা সে জায়গাটায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। ব্যাংকিংখাতে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা থেকে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জড়িত। কাজেই নিরাপত্তা বিধানে নিজেদের সচেষ্ট হতে হবে। এ জন্য নিজস্ব জনবল তৈরি করার বিকল্প নেই। আইসিটিখাতে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যাংক বা যে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দক্ষ জনবল তৈরিতে সরকার সব ধরণের সহযোগিতা প্রদানে প্র¯ুÍত। সাইবার নিরাপত্তার প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়ে একটি এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। ফরেনসিক ল্যাব থেকে শুরু করে যা যা প্রয়োজন করা হবে। 
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর ফজলে কবির, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পার্থপ্রতিম দেব এবং ব্র্যাক ব্যাংকের সিইও সেলিম হোসেনসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং আইসিটি সংশ্লিষ্ট উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ বক্তৃতা করেন। 
#
 
শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২০৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২০০৩ 
 
নতুন বাংলাদেশ কোড প্রধান বিচারপতির হাতে তুলে দিলেন আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ কোডের সর্বশেষ সংস্করণ প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের হাতে তুলে দিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। এবার বাংলাদেশ কোড ৪২টি খ-ে প্রকাশ করা হয়েছে এবং এগুলোতে ১৭৯৯ সাল থেকে ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত প্রণীত সকল রেগুলেশন, প্রেসিডেন্ট অর্ডার, আইন ও অধ্যাদেশ রয়েছে যার মোট সংখ্যা ১ হাজার ৮৫টি।
আজ বিকাল সাড়ে তিনটার দিকে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে সদ্য প্রকাশিত ৪২ খ-ের বাংলাদেশ কোডটি প্রধান বিচারপতির হাতে তুলে দেন আইনমন্ত্রী।
বাংলাদেশ লজ রিভিশন এন্ড ডিক্লারেশন অ্যাক্ট, ১৯৭৩ এর ধারা-৬ অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রচলিত সকল আইন কালানুক্রমিক ও ধারাবাহিকভাবে হালনাগাদ করে ‘বাংলাদেশ কোড’ আকারে প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ কোড প্রকাশিত  হয় ১৯৮০ সালে। ১৭৯৯ সাল থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত প্রণীত আইনসমূহের হালনাগাদ সংকলন করে ১১ খ- আকারে এটি প্রকাশ করা হয়।
এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ও কানাডীয় আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (সিডা) এর আর্থিক সহযোগিতায় লিগ্যাল রিফর্ম প্রজেক্টের আওতায় ২০০০ সাল থেকে শুরু হয় বাংলাদেশ কোড আকারে সকল আইন একত্রিত ও হাল নাগাদ করে সংকলনের কাজ। এ প্রজেক্টের আওতায় ২০০৭ সালে সর্বপ্রথম সকল আইন হালনাগাদ করে বাংলাদেশ কোড আকারে ৩৮ খ-ে প্রকাশ করা হয়। ২০১৩ সালের শেষ দিকে ইউএনডিপির আর্থিক সহযোগিতায় আবারও বাংলাদেশ কোড হালনাগাদকরণের কাজ হাতে নেওয়া হয়। সবশেষে ইউএনডিপির সাথে সম্পাদিত প্রকল্প চুক্তি অনুযায়ী ১৭৯৯ থেকে ২০১৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত হালনাগাদ করে ৪২ খ-ে বাংলাদেশ কোড মুদ্রণ ও প্রকাশ করা হয়েছে।
#
 
রেজাউল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা

Handout                                                                                                                          Number : 2002

 

 

3rd Bangladesh – EU Diplomatic Consultations held

Dhaka, 19 July :         

            The European Union (EU) and the People’s Republic of Bangladesh (Bangladesh), led respectively by Gunnar Wiegand, Managing Director for Asia and the Pacific, EU External Action Service and Bangladesh Foreign Secretary Md. Shahidul Haque, convened the 3rd Bangladesh – EU Diplomatic Consultations in Dhaka today.

            The two sides reaffirmed their commitment to further deepen and broaden their partnership for peace, stability, and sustainable development, based on the principles of mutual respect, trust, equality and mutual benefit.

            The third consultation was held in a constructive and cordial atmosphere, covering a wide range of issues of common interest. The agenda included political developments on both sides: Brexit, trade and investment - including Everything But Arms, Strategy for Post-LDC Bangladesh relations with the EU, and other issues of bilateral importance. Matters of regional and global interest where the EU and Bangladesh can intensify collaboration were also discussed, such as Rohingya crisis, connectivity, migration, peace and security, terrorism, Agenda 2030.

            The EU briefed on political developments in Europe, including BREXIT negotiations. Bangladesh briefed on political developments, including the upcoming general elections to be held at the end of 2018.

            The EU congratulated Bangladesh for being on course to graduate to middle income country status. Bangladesh requested continued support from the EU for a smooth transition and sustained graduation. Both sides recognized that the nature of the development relationship will evolve as Bangladesh moves towards middle income country.

            The two sides affirmed their strong commitment to the implementation of the “2030 Agenda for Sustainable Development” including the Sustainable Development Goals (SDGs). They also agreed to encourage a transition to a broader relationship between Bangladesh and the EU, underpinned by the 2030 Agenda for Sustainable Development. The EU agreed to organize, in collaboration with the Ministry of Foreign Affairs and UNDP, a Conference on SDGs implementation in early 2019.

            The EU appreciated the fact that despite severe space and resource constraints Bangladesh is bearing a significant burden by hosting more than a million persecuted Rohingya from Myanmar. The EU commended Hon. Prime Minister Sheikh Hasina on her humanitarian response towards the Rohingya. The EU noted the “Arrangement” with Myanmar on 23 November 2017 and subsequent bilateral arrangements made with Myanmar for return of the forcibly displaced Rohingya are important first steps and stressed the need for voluntary, safe, dignified and sustainable return, with international oversight.  

cont'd on page-2

-2-

            Bangladesh expressed deep appreciation for the EU’s strong international support, including at the UN and other international/UN fora and significant humanitarian assistance in that context. Both sides agreed that sustained international pressure upon the Myanmar authorities is needed. They agreed to continue to work closely with the international community, particularly at the UN and other international fora, with a view to create conducive environment in the northern Rakhine State so that the Rohingya can return in safety and security to their ancestral homes in Myanmar.

            Both sides agreed that trade is an important tool in tackling poverty, and that increasing bilateral trade would bring significant benefits to both sides. Bangladesh appreciated sustained commitment from the EU to continue to provide tariff-free market access for Bangladeshi goods to the EU market, under the Everything But Arms (EBA) regime.  Both sides looked forward to strengthening the trade and investment relationship in the future.

            The EU and Bangladesh expressed satisfaction at the current state of implementation of the Standard Operating Procedures (SOPs) regarding the return of irregular migrants with no right to stay in the EU, including consecutive Joint Working Group Meetings, respectively, held in Brussels (December 2017) and Dhaka (April 2018). Bangladesh appreciated the EU for supporting projects on awareness raising campaign against irregular migration and reintegration of returnees upon return.

            Both sides stressed their strong support for open, transparent and rules-based international system and agreed to enhance cooperation and consultation in the United Nations and other multilateral fora.

#

Khaleda/Mahmud/Mosharaf/Joynul/2018/1810 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২০০১ 
 
ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে সরকার সফল হবে
                              --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
 
কিশোরগঞ্জ, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক বলেছেন, ২০২১ সালের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনকে অভিযান হিসেবে নিয়েছে সরকার। এ অভিযানে সরকার অবশ্যই সফল হবে।
          প্রতিমন্ত্রী আজ কিশোরগঞ্জ সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন এবং গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি ২০১৫ বাস্তবায়ন বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
          শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, মাত্র নয় মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করতে পারলে, চল্লিশ বছরে দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে পারলে কেন তিন বছরে  ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসন করা যাবে না ? স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে দেশকে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম মুক্ত ঘোষণা করা হবে। প্রশিক্ষিত কর্মজীবী জনগোষ্ঠী গড়ে তুলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিরলস কাজ করছে সরকার। এজন্য সারাদেশে প্রচারণামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আর গৃহকর্মে  লোক লাগবেই এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। গৃহকর্মীদের আট ঘণ্টা কাজ তাদের সাংবিধানিক অধিকার। দিন রাত তাদের দিয়ে কাজ করানো সামন্তবাদী মনোভাবের মধ্যে পড়বে। 
          কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রণালয়ের সচিব আফরোজা খান বলেন, শ্রম মন্ত্রণালয় ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে  তিন বছর মেয়াদি প্রায় তিনশ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্পে যারা সফলভাবে কারিগরি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করবে তাদের স্বাবলম্বী করার জন্য  প্রত্যেককে পনের হাজার টাকা করে সহায়তা দেয়া হবে। বাবা-মাকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। শিশুদের জাতি গঠনে উপযুক্ত হয়ে গড়ে উঠার সুযোগ করে দিতে হবে। শ্রম প্রতিমন্ত্রী জেলা প্রশাসকগণকে নিজ নিজ জেলায় কোন খাতে কি পরিমাণ শিশু ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত রয়েছে তার একটি তালিকা শ্রম মন্ত্রণালয়ে প্রেরণের আহ্বান জানান। 
          জেলা প্রশাসক মোঃ সারওয়ার মুরশেদ চৌধুরী এর সভাপতিত্বে এবং  শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের  মহাপরিচালক ড. আনিসুল আওয়াল এর সঞ্চালনায় কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক মোঃ শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, অতিরিক্ত সচিব খোন্দকার মোস্তান হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান  এডভোকেট জিল্লুর রহমান এবং জেলা পুলিশ সুপার মোঃ  মাসুকুর রহমান খালেদ বক্তৃতা করেন।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের প্রোগ্রাম অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন। কর্মশালায় কিশোরগঞ্জ জেলার উপজেলাসমূহের চেয়ারম্যান, সকল উপজেলা নির্বাহী অফিসার, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং সরকারি-বেসরকারি সংস্থাসমূহের প্রতিনিধি ও বিভিন্ন গণমাধ্যম প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রম নিরসনে আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের তাগিদ দেওয়া হয় এবং গণসচেতনতা বৃদ্ধিতে প্রচারণার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। কর্মশালার বিষয়ে অংশগ্রহণকারীদের নিকট থেকে সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। পরে প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিল থেকে মোট ৩৭ জন অসহায়, অসুস্থ, পঙ্গু এবং দুর্ঘটনায় নিহত শ্রমিকের স্বজনদের মাঝে ১৭ লাখ ৭০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
#
আকতারুল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২০০০ 

নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে মিডিয়ার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
                                         --- মেহের আফরোজ চুমকি

ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে মিডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বাংলাদেশের কোথায় নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা ঘটছে তা মিডিয়ার মাধ্যমে দ্রুত জানা যায় এবং সহিংসতাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যায়। সাংবাদিকতা একটা চ্যালেঞ্জিং পেশা। এ পেশায় নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন। তারা বিভিন্ন বিষয়ে নিউজ কাভার করছেন। কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ পুরস্কৃত হচ্ছেন। ঘর থেকে কর্মক্ষেত্র সকল জায়গায় নারী তার যোগ্যতা দিয়েই নিজের অবস্থান তৈরি করছেন। 
প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেসক্লাবে উইমেন জার্নালিস্টস নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ ও নারী উন্নয়ন শক্তি’র যৌথ উদ্যোগে নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা ও যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ বিষয়ক রিপোর্টিং এর জন্য সেরা সাংবাদিকদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উইমেন জার্নালিস্টস নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ এর সাধারণ সম্পাদক আঙ্গুর নাহার মন্টির সঞ্চালনায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে এই কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, নারী উন্নয়ন শক্তির নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীন প্রমুখ।
প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রিন্ট ও ইলেক্টনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের হাতে ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও অর্থ তুলে দেন। প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটেগরিতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছেন দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার ওয়াজেদ হীরা, দ্বিতীয় হয়েছেন দৈনিক নিউ এইজ এর কুমিল্লা প্রতিনিধি ইয়াসমিন রীমা ও তৃতীয় হয়েছেন যুগান্তরের ‘সুরঞ্জনা’ পাতার বিভাগীয় সম্পাদক রীতা ভৌমিক। ইলেক্টনিক মিডিয়া ক্যাটেগরিতে প্রথম হয়েছেন এস এ টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ফারজানা শোভা, দ্বিতীয় হয়েছেন সময় টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার শাতিলা শারমীন ও তৃতীয় হয়েছেন নিউজ টোয়েন্টি ফোরের কুড়িগ্রামের প্রতিনিধি হুমায়ুন কবির সূর্য্য। সাউথ এশিয়া উইমেন্স ফান্ড, শ্রীলংকার সহায়তায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
#

খায়ের/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/১৭৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ১৯৯৯  
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ম বর্ষ অনার্স পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু 
ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭ সালের অনার্স ১ম বর্ষ (বিশেষ) পরীক্ষার গ্রেড উন্নয়ন পরীক্ষার্থীদের ফরমপূরণ আগামী ২১ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ২৫ আগস্ট পর্যন্তÍ ঙহষরহব-এ চলবে।   
এ ফরমপূরণসহ অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (িি.িহঁ.ধপ.নফ) থেকে জানা যাবে। 
#
ফয়জুল/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৮/১৫৪০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ১৯৯৮ 
৬ দফা দাবি বাস্তবায়নে ‘জনতার অভিযাত্রা’ শুরু
 স্বাধীনতার বিপক্ষের সকল অপশক্তিকে চিরতরে নির্মূল করতে হবে
                                                               - শাজাহান খান
ঢাকা, ৪ শ্রাবণ (১৯ জুলাই) :
বাংলাদেশে এখন দু’টি ধারার রাজনীতি চলছে। একটি হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি আর অপরটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষের অপশক্তি। স্বাধীনতার বিপক্ষের সকল অপশক্তিকে চিরতরে নির্মূল করতে হবে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দেশকে উন্নয়নের পথে আরো এগিয়ে নিতে হবে।
শ্রমিক কর্মচারী পেশাজীবী মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ এবং আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ গণবিচার আন্দোলন এর আহ্বায়ক ও নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণে ৬-দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে  শ্রীমঙ্গল অভিমূখে ‘জনতার অভিযাত্রা’ কর্মসূচির উদ্বোধনী বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
শাজাহান খান বলেন, ২০০৪ সালে সরকারি চাকুরিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলন শুরু করেছিল জামাতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির। স্বাধীনতা বিরোধী চক্র কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে  এখন ষড়যন্ত্র করছে। তারা কোটা সংস্কারের নামে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটা বাতিলের ষড়যন্ত্র করছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখতে কোটা পদ্ধতি চালু রাখতে হবে। 
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। রাজাকারদের বিচার, জঙ্গি দমন, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করে উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, জামাত-শিবির দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করেনা। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সকল শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্রকারিদের প্রতিহত করতে হবে। 
জামাত-শিবির ও স¦াধীনতা বিরোধীদের সরকারি চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা এবং তাদের সন্তান ও উত্তরসূরিদের সরকারি চাকুরিতে নিয়োগ না দেয়া এবং মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাবিরোধী সকল অপশক্তি রুখে দাঁড়াতে ৬-দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শ্রীমঙ্গল অভিমূখে ‘জনতার অভিযাত্রা’ আজ সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়েছে। অভিযাত্রাটি সন্ধায় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে গিয়ে শেষ হবে। পথিমধ্যে নরসিংদীর ইটাখোলা মোড়, ভৈরব বাস টার্মিনাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চৌরাস্তায় ৬-দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সমাবেশ, হবিগঞ্জের মাধবপুরে লিফলেট বিতরণ এবং শায়েস্তাগঞ্জে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। 
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হেলাল মোর্শেদ খান বীরবিক্রম, ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমত কাদির গামা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সালাউদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুলতান আহমেদ,  নাট্য ব্যক্তিত্ব রোকেয়া প্রাচী, শ্রমিক লীগ নেতা সাহাবুদ্দিন মিয়া,  সিবিএ নেতা মো. কামালউদ্দিন, সিবিএ নেতা আবুল হোসেন, সিবিএ নেতা মহসিন ভূঁইয়া, শ্রমিক নেতা ওমর ফারুক এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#
জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/শামীম/২০১৮/১২০০ ঘণ্টা
Todays handout (6).docx