Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ অক্টোবর ২০১৫

তথ্যবিবরণী ২০/১০/১৫

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০৭০
সমবায় ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সমবায়ীদের ভাগ্য উন্নয়ন সম্ভব
                                     -- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী

রংপুর, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) :
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, সমবায় ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে দেশের সমবায়খাত তথা সমবায়ীদের ভাগ্য উন্নয়ন সম্ভব। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রংপুর শহরের সমবায় ব্যাংক লিঃ এর বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টু উপস্থিত ছিলেন।
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সমবায়ের মাধ্যমে যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশকে পুনর্গঠন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমবায়খাতের বিকাশ ঘটিয়ে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে অনন্য অবদান রেখেছেন। প্রতিমন্ত্রী সমবায়ীদের সকল প্রকার লোভ লালসার ঊর্ধ্বে ওঠে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে কাজ করে দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দেন। 
    এর আগে প্রতিমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রংপুর জেলা পরিষদের ‘সিটি সেন্টার’ উদ্বোধন করেন। 
    এছাড়া প্রতিমন্ত্রী আন্তঃরংপুর প্রাইজমানি ফুটবল প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। 
#
আহসান/আফরাজ/জসীম/জয়নুল/২০১৫/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩০৬৯

উজবেক ভাষায় আধুনিক বাংলা কবিতার সংকলন প্রকাশিত

তাসখন্দ, ২০ অক্টোবর :

    উজবেক ভাষায় প্রথম প্রকাশিত আধুনিক বাংলা কবিতার সংকলনের প্রকাশনা উৎসব গতকাল উজবেকিসত্মানের রাজধানী তাসখন্দে বাংলাদেশ দূতাবাসে অনুষ্ঠিত হয়। 

    অনুষ্ঠানে উজবেকিসত্মানের বিশিষ্ট কবি, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক কর্মী, লেখক ও ইউনেস্কোর প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপসি'ত ছিলেন। এ উপলড়্গে উজবেকিসত্মানের কবি ও সাহিত্যিকদের পদচারণায় বাংলাদেশ দূতাবাসে উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয় । 

    এ উপলড়্গে আয়োজিত অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উজবেকিসত্মানে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান। তিনজন উজবেক শিশুর বাংলা কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। ‘An Anthology of Modern Bengali Poetry Translated into Uzbek’ শীর্ষক ১২০ পৃষ্ঠার এ সংকলনে ২৭ জন বাংলাদেশি কবির ২৭টি কবিতা স'ান পেয়েছে। কবিতাগ্রনে'র সংকলনটি উজবেক ভাষায় অনুবাদ করেছেন সায়োরা রহিমভা। 

    রাষ্ট্রদূত তার বক্তব্যে বলেন, দড়্গিণ এশিয়া ও মধ্য এশিয়ার দেশসমূহের মধ্যে দীর্ঘদিনের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন রয়েছে যা বাংলাদেশ ও উজবেকিসত্মানের মধ্যে দ্বিপাড়্গিক সম্পর্ক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনকে আরো সুদৃঢ় করেছে। 

    বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরম্নল ইসলাম, জীবনানন্দ দাস, কবি সুফিয়া কামালসহ অসংখ্য বিশ্ববিখ্যাত কবির কবিতা বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছে। 

    অনুষ্ঠানে উজবেক ভাষায় অনুদিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরম্নল ইসলাম ও কবি সুফিয়া কামালের তিনটি কবিতা আবৃত্তি করেন রাষ্ট্রদূতের সোশ্যাল সেক্রেটারি রানু নূরমাতোভ, অনুবাদক দিনারা রাখিমোভা ও অভ্যর্থনাকারী আজিজা সোমিরজোভ। এছাড়া, উজবেক ভাষায় পাঁচটি কবিতা আবৃত্তি করে শোনান অংশগ্রহণকারী কবিগণ। 
   
    উজবেকিসত্মানের প্রাক্তন সংস্কৃতিমন্ত্রী মিনহাজ উদ্দিন হোজিমোতভ, উজবেকিসত্মানের ইউনেস্কো জাতীয় কমিশনের মহাসচিব আলিসার ইকরামভ এবং আনত্মর্জাতিক সাংস্কৃতিক সংস'ার মহাপরিচালক নাসির মোহাম্মদসহ অনুষ্ঠানে অনেক গুণীজন উপসি'ত ছিলেন। 
#

নৃপেন্দ্র/আফরাজ/রফিকুল/সেলিম/২০১৫/১৯০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০৬৮
বাজার তদারকি
৯ প্রতিষ্ঠানকে ৫১ হাজার টাকা জরিমানা

ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) : 
    জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় রাজশাহী, মেহেরপুর ও পঞ্চগড়ে আজ বাজার তদারকি করে। তদারকিকালে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৫১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
পণ্যের মূল্যতালিকা প্রদর্শন না করা, অস্বাস্থ্যকর উপায়ে খাদ্যপণ্য তৈরি ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে রাজশাহী মহানগরীতে ২টি প্রতিষ্ঠানকে ২৭ হাজার টাকা, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা এবং পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৯ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সংশ্লিষ্ট জেলা পুলিশ, বাজার কর্মকর্তা, ক্যাব, মৎস্য অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন এসব তদারকি কার্যে সহায়তা করে। তদারকিকালে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়।
#
আফরাজ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/১৯০৫ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩০৬৭

সোনালী আঁশের সুদিন ফিরিয়ে আনতে হবে
                      -- বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) : 
    বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেছেন, বাংলাদেশকে সোনালী আঁশের দেশ হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করে পাটের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে সরকার। পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন - ২০১০ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন করা হবে। 
    প্রতিমন্ত্রী আজ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পণ্যে পাটজাত মোড়কের বাধ্যতামূলক ব্যবহার আইন -২০১০ এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতি এবং ট্রাক এজেন্সি সমিতির প্রতিনিধিদের সাথে অনুষ্ঠিত সভায় একথা বলেন । 
    প্রতিমন্ত্রী বলেন, সোনালী আঁশ পাটের উৎপাদন এবং এর বহুমুখী ব্যবহারকে উৎসাহিত ও জনপ্রিয় করতে ৬টি পণ্যে পাটজাত মোড়কের ব্যবহার নিশ্চিত করতে এবং জনস¦াস্থ্য ও পরিবেশবিরোধী প্লাস্টিক-পলিথিন ব্যবহার বন্ধে ব্যাপক জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। আইনের সফল প্রয়োগ নিশ্চিত করতে সরকারি ও বেসরকারি সংগঠনের অব্যাহত সহযোগিতা প্রয়োজন। 
    মির্জা আজম বলেন, প্রধানমন্ত্রীর একান্ত আগ্রহেই আবার আমরা সোনালি আঁশের সুদিন এবং এর বহুমুখী ব্যবহার এমনভাবেই ফিরিয়ে আনবো যাতে জনগণ পাট উৎপাদনে আগ্রহী হয়। তিনি বর্তমানে দেশে পাট ও বস্ত্রের সংমিশ্রণে উন্নতমানের শার্ট ও প্যান্টপিচসহ জিন্সকাপড়ের উৎপাদনের কথা উল্লেখ করে পণ্যের মোড়কে স্বাস্থ্যহানিকর পলিথিন ও প্লাস্টিকব্যাগ বর্জনে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।  
    বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব ড. মো. নজরুল আনোয়ার ও মো. মেসবাহুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতি ও ট্রাক এজেন্সি সমিতির প্রতিনিধিগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন ।
#
আফরাজ/জসীম/জয়নুল/২০১৫/১৯০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৩০৬৬
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার অনুমোদন
ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) :
    ২০১৫-২০২০ সালব্যাপী সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার চূড়ানত্ম অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ পরিকল্পনা কমিশনের সম্মেলনকড়্গে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি) এর সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা এতে সভাপতিত্ব করেন। 
    পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ও সিনিয়র সচিব ড. শামসুল আলম সভায় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার ওপর একটি পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন করেন। এসময় তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ, সর্বোচ্চ কর্মসংস'ান সৃষ্টি এবং দারিদ্র্যনিরসনের সাথে প্রত্যেক নাগরিকের যাতে ড়্গমতায়ন হয় সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এ বিষয়গুলোকেই তুলে ধরা হয়েছে। এজন্যই এবারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার প্রতিপাদ্য হলো ‘প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিতকরণ, নাগরিকের ড়্গমতায়ন।
    সভাশেষে উপসি'ত সাংবাদিকদের পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেন, সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বর্তমান ও ভবিষ্যতের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। সমাজের সর্বসত্মরের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা করে এটি প্রণয়ন করা হয়েছে। 
    তিনি বলেন, এবারের সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় গড়ে ৭ দশষিক ৪ ভাগ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লড়্গ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। দারিদ্র্যের হার বর্তমানের ২৪ দশমিক ৮ ভাগ থেকে কমিয়ে ১৮ দশমিক ৬ ভাগে আনা হবে। রপ্তানি আয় ৩০ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার থেকে ২০২০ সালে ৫৪ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারে উন্নীতকরণের লড়্গ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে।
    আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেন, সামাজিক সুরড়্গাখাতে ব্যয় জিডিপি’র ২ দশমিক ০২ ভাগ থেকে বাড়িয়ে ২০২০ সালে জিডিপি’র ২ দশমিক ৩০ ভাগে উন্নীত করা হবে। একইসাথে পাঁচ বছরে  ১ কোটি ২৯ লাখ কর্মসংস'ান হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
    সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাসত্মবায়ন ব্যয় নিয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরকে ভিত্তি ধরে এবারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় ৩১ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রাক্কলন করা হয়েছে। মোট বিনিয়োগের ৭৭ দশমিক ৩ ভাগ আসবে বেসরকারি খাত থেকে। বাকি ২২ দশমিক ৭ ভাগ আসবে সরকারি খাত থেকে।
    বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎস সম্পর্কে আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেন, মোট বিনিয়োগের ৯০ দশমিক ৪ ভাগ অভ্যনত্মরীণ সম্পদ থেকে আহরণ করা হবে। বাকি ৯ দশমিক ৬ ভাগ বৈদেশিক উৎস থেকে সংগ্রহ করা হবে। তিনি বলেন, মোট বিনিয়োগ বর্তমানে জিডিপি’র ২৮ দশমিক ৯ ভাগ থেকে ২০২০ সালে জিডিপি’র ৩৪ দশমিক ৪ ভাগে উন্নীত করতে হবে। একইসাথে মূল্যস্ফীতি ২০২০ সালে ৫ দশমিক ৫ ভাগে কমিয়ে আনতে হবে। এজন্য ২০২০ সাল নাগাদ রাজস্ব ও জিডিপি’র অনুপাত আজকের ১০ দশমিক ৮ ভাগ থেকে বাড়িয়ে ১৬ দশমিক ১ ভাগে উন্নীত করতে হবে।
    সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাসত্মবায়ন কার্যক্রম পরিবীড়্গণ ও মূল্যায়ন প্রসঙ্গে আ হ ম মুসত্মফা কামাল বলেন, প্রতিটি খাত কার্যকরভাবে পরিবীড়্গণ ও মূল্যায়নের লড়্গ্যে ৮৮টি সূচক সংবলিত একটি ফলাফল ভিত্তিক পরিবীড়্গণ ও মূল্যায়ন কাঠামো তৈরি করা হয়েছে। এর ভিত্তিতে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ মধ্যবর্তী ও সমাপ্ত মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রণয়ন ও প্রকাশ করবে।
    পরিকল্পনা মন্ত্রী বলেন, সভায় প্রধানমন্ত্রী ২০২১-২০৪০ পর্যনত্ম ২০ বছর মেয়াদি প্রেড়্গিত পরিকল্পনা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এ প্রেড়্গিত পরিকল্পনা ৪টি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার আওতায় বাসত্মবায়ন করা হবে।
    সভায় সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবৃন্দ ও সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপসি'ত ছিলেন। 
#
তাপস/আফরাজ/মিজান/রফিকুল/সেলিম/২০১৫/১৭০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩০৬৫

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তনের তথ্য আহ্বান

ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) : 

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বা এর অধিভুক্ত কলেজ/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ডিগ্রিপ্রাপ্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালামনাই হিসেবে রেজিস্ট্রেশন করার লক্ষ্যে ৩০ নভেম্বর ২০১৫ তারিখের মধ্যে তথ্য আহ্বান করা হয়েছে। 
    বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ এর ঝবৎারপবং  মেনুর ঝঃঁফবহঃ খড়মরহ  এ প্রবেশ করে অষঁসহর জবমরংঃৎধঃরড়হ ঋড়ৎস পূরণ করার জন্য এবং একই সাথে আগামী ২০১৬ সালের শেষদিকে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তনে যোগদান করতে ইচ্ছুক কিনা তাও উক্ত ফরমে উল্লেখ করার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক অনুরোধ করা হয়েছে।
#

ফয়জুল/শাহআলম/মিজান/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৫৩০ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩০৬৪ 

স্পিকারের সাথে কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) :

কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের একটি প্রতিনিধিদল আজ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে সংসদভবনস্থ তার কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। 
কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট (ঈঙগঝঊঈ) এর কনসালটেন্ট ড. ড্যানিয়েলা ডি ভিটো (উৎ. উধহরবষষধ উব ঠরঃড়) এর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলে ছিলেন কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েট এর টিম লিডার এভলিন অগওয়াল।
সাক্ষাৎকালে তারা বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে জেন্ডারসমতা নিশ্চিতকরণে কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের ভবিষ্যৎ পরিকল্পণাসম্পর্কে আলোচনা করেন। এসময় বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশুমৃত্যু হার ও মাতৃমৃত্যু হারহ্রাস প্রভৃতি বিষয়েও আলোচনা করা হয়। 
স্পিকার বলেন, বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর হারহ্রাস, শিশুস্বাস্থ্যরক্ষা এবং বাল্যবিবাহ প্রতিরোধসহ বিভিন্নক্ষেত্রে যথেষ্ট অগ্রগতি সাধিত হয়েছে এবং দেশ উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। 
তিনি আরো বলেন, শুধু রাজনৈতিক ক্ষেত্রেই নয় বরং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন প্রশংসার দাবীদার। বাংলাদেশ সরকার নারীদের উন্নয়ন, জেন্ডারসমতা, নারীদের সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণসহ মাতৃমৃত্যু ও শিশুমৃত্যুর হারহ্রাসে  বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। জাতীয় ও স্থানীয় রাজনীতিতে নারীদের অবস্থান সুদৃঢ় হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিটিক্ষেত্রে নারীদের প্রতিনিধিত্ব সন্তোষজনক। দারিদ্র্যমোচনেও বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। 
সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বলেন, বাল্যবিবাহরোধ, জনসংখ্যানিয়ন্ত্রণ ও জেন্ডারসমতায় বাংলাদেশের অগ্রগতি সন্তোষজনক। তারা বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়ন ও নারীনেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেন। 
এসময় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নারীনির্যাতন প্রতিরোধকল্পে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রাম এর প্রকল্প পরিচালক ড. আবুল হোসেনসহ সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#
শিবলী/শাহআলম/মিজান/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৫৩০ ঘণ্টা 


 তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩০৬৩

সুপ্রিম কোর্ট কর্তৃক জনকণ্ঠে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

ঢাকা, ৫ কার্তিক (২০ অক্টোবর) :
    গত ১৮ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে দৈনিক জনকণ্ঠ পত্রিকার প্রথমপৃষ্ঠায় প্রকাশিত ‘বিএনপি-জামায়াত ঘেঁষা কর্মকর্তারাই জড়ো হয়েছিল ফোর সিজনেসে’ শীর্ষক সংবাদের প্রতি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি অফিসের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে। এতদবিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি অফিসের বক্তব্য নি¤œরূপ ঃ  
    বর্ণিত শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের একস্থানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ‘১০ অক্টোবর শনিবার রাতে ফোর সিজনস রেস্টুরেন্টে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সুপ্রিম কোর্টের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার, সুপ্রিম কোর্টের একজন মহিলা কর্মকর্তাসহ অন্তত ২০ জন অংশ নেন’।
    এ প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বক্তব্য এই যে, প্রকাশিত সংবাদে উল্লিখিত বৈঠক আদৌ অনুষ্ঠিত হয়েছে কিনা এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন অবগত নয়। এছাড়া বর্ণিত তারিখ, সময় ও স্থানে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের কোনো অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার বা সুপ্রিম কোর্টের কোনো মহিলা কর্মকর্তা কোনো বৈঠকে অংশগ্রহণ করেননি। সুপ্রিম কোর্টের কোনো কর্মকর্তার অংশগ্রহণে বৈঠক অনুষ্ঠানের বিষয়টি সর্বৈব মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এরূপ অসত্য, কাল্পনিক সংবাদপ্রকাশ ও হলুদ সাংবাদিকতার মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি অফিসের মর্যাদা ক্ষুন্ন করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি অফিস এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দাজ্ঞাপন করছে।
    সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রি অফিস এমর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করে যে, ভবিষ্যতে সুপ্রিম কোর্টসংশ্লিষ্ট সংবাদপ্রকাশের ক্ষেত্রে দৈনিক জনকণ্ঠ আরো বস্তুনিষ্ঠ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে। সুপ্রিম কোর্টবিষয়ে এ ধরনের অসত্য, মিথ্যা, বানোয়াট, কাল্পনিক, সম্মান ও মর্যাদাহানিকর সংবাদপ্রকাশের পুনরাবৃত্তি হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
#

আমিনুল/শাহআলম/মিজান/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৫/১৪০০ ঘণ্টা  

Todays handout (4).doc Todays handout (4).doc