Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩৪১৭
                          
সিউলে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালিত
সিউল, ২৩ ডিসেম্বর :
সিউলে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের দ্বিতীয় ও সমাপনী পর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত আবিদা ইসলাম সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য প্রদান করেন।
রাষ্ট্রদূত সম্মাননাপ্রাপ্ত বাংলাদেশি ইপিএস কর্মীদের অভিনন্দন জানান এবং বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে তাদের সংশ্লিষ্টতার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ২০১৬ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশ দায়িত্বশীল, নিরাপদ ও নিয়মিত অভিবাসনের জন্য ‘গ্লোবাল কমপ্যাক্ট’ এর ধারণাটি  বিশ্বসম্প্রদায়ের নিকট উপস্থাপন করেন। দুই বছর পর্যালোচনার পর ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর এটি জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। তিনি বলেন, বাংলাদেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে প্রবাসী কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। অভিবাসনের গুরুত্ব বিবেচনা করে বাংলাদেশ সরকার সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এ বিষয়টিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। রাষ্ট্রদূত তাঁর বক্তব্যে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মরত দশ হাজার বাংলাদেশি ইপিএস কর্মীর কর্মনিষ্ঠা, আনুগত্য এবং তাদের সমাজসেবামূলক কর্মকা-ের প্রশংসা করেন।
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে পাঁচটি ক্যাটেগরিতে তেরো জন বাংলাদেশি ইপিএস কর্মী এবং পাঁচজন কোরিয়ান নিয়োগকর্তাকে সম্মাননা প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে এইচ আর ডি কোরিয়া, কমওয়েলথের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন দূতাবাসের লেবার অ্যাটাশে, বাংলাদেশি ইপিএস কর্মী এবং প্রবাসী বাংলাদেশিসহ প্রায় শতাধিক দর্শক উপস্থিত ছিলেন। 
অত্যন্ত উৎসবমুখর পরিবেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার দ্বিতীয় পর্বটি অনুষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য, দিবসটির প্রথম পর্ব ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে উদযাপিত হয়। বাংলাদেশি পাঁচজন ইপিএস কর্মী কর্তৃক সমবেত কণ্ঠে বাংলাদেশ ও কোরিয়ার জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের এই অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। এরপর সূচনা বক্তব্যে  দূতাবাসের প্রথম সচিব (শ্রম) মকিমা বেগম দিবসের তাৎপর্য সম্পর্কে আলোকপাত করেন। এরপর বক্তব্য প্রদান করেন মি: কিম হিয়স সং, প্রতিনিধি, হিউম্যান রিসোর্সেস ডেভেলপমেন্ট অভ্ কোরিয়া। ‘হ্যাপি রিটার্ন’ প্রোগামের উপর এইচ আর ডি কোরিয়ার একটি উপস্থাপনা প্রদান করা হয়। 
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে দূতাবাসের কাউন্সিলর (বাণিজ্যিক) মোহাম্মদ মাসুদ রানা চৌধুরী এবং দূতালয় প্রধান রুহুল আমিনসহ কোরিয়ায় অবস্থানরত সকল ইপিএস কর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন
সাংস্কৃতিক পর্বে বাংলাদেশের স্বনামধন্য অভিনয় শিল্পী মোমেনা চৌধুরী অভিনীত মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশের এক বীরঙ্গনার  সংগ্রামী জীবনের নাট্য প্রকাশ “লাল জমিন” মঞ্চস্থ হয়। অভিনয় শিল্পী মোমেনা চৌধুরীর অনবদ্য অভিনয় দর্শকদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে একটি ভিন্ন  মাত্রায় সঞ্চারিত করেছে।
#  
আনোয়ার/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২১০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৪১৬
 
নভেম্বর মাসে মাদকবিরোধী জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গৃহীত
 
ঢাকা, ৯ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :
 
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে জনসচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে নভেম্বর মাসে মাদকবিরোধী অভিযান, প্রচার, কার্যক্রম ও মাঠ পর্যায়ে মাদকবিরোধী ফিলার প্রচার করে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে গত নভেম্বর মাসে মাদকবিরোধী অভিযান, প্রচার কার্যক্রম ও মাঠ পর্যায়ে প্রচারিত ফিলারগুলো তথ্য নি¤œরূপ : ঢাকা বিভাগে মাদকবিরোধী সভা ৯০টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ১০৩টি ও মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৪টি; ময়মনসিংহে মাদকবিরোধী সভা ৫১টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ৮টি ও মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৪টি; চট্টগ্রামে মাদকবিরোধী সভা ৫৫টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ৫০টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৯টি; রাজশাহীতে মাদকবিরোধী সভা ৩৫টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ৩৮টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২৭টি; রংপুরে মাদকবিরোধী সভা ৬৪টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ২৬টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৬টি; খুলনায় মাদকবিরোধী সভা ২৩টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ৩৭টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২টি; বরিশালে মাদকবিরোধী সভা ৮টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা ৩২টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ২৯টি এবং সিলেটে মাদকবিরোধী সভা ২৩টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক আলোচনা সভা ২২টি, মাদকবিরোধী ফিলার প্রচারে স্থানের সংখ্যা ৮টি। নভেম্বর মাসে আটটি বিভাগে মাদকবিরোধী সভা হয়েছে ৩৪৯টি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মাদকবিরোধী আলোচনা সভা হয়েছে ৩১৬টি ও মাদকবিরোধী ফিলার প্রচার হয়েছে ৮৯টি। 
এছাড়া, নভেম্বর মাসে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অভিযান পরিচালনা করেছে ৫ হাজার ২৭২টি, মামলা করেছে ১ হাজার ৫০৪টি এবং আসামি আটক করেছে ১ হাজার ৬২৪ জন। অভিযানকালে ইয়াবা, গাঁজা, ফেনসিডিল, এফকফ সিরাপ, হেরোইন, ইনজেকটিং ড্রাগ, বিদেশি মদ, দেশি মদ, বিয়ার, ডি/এস, আর/এস, জাওয়া/ওয়াশ/পঁচুই,  চোলাই মদ, তাড়ী, এনার্জি ড্রিঙ্কস, খাত, নগদ অর্থ, যানবাহন, মোবাইল সেট, অস্ত্র এবং এলজি পাইপগানসহ বিভিন্ন অবৈধ জিনিস আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এক পত্রে এসব তথ্য জানানো হয়। 
#
আনোয়ার/মোশারফ/জয়নুল/২০১৮/২০৩০ঘণ্টা 

Handout                                                                                                               Number : 3415

Election Observers

MoFA counters statement by US State Dept.

 

Dhaka, 23 December:  

  “Bangladesh is disheartened to see a Press Statement issued by the United States Department of State on 21 December 2018 on the upcoming National Parliamentary Elections to be held in a festive atmosphere on 30 December 2018 which is being participated by all registered political parties in the country. The election is being conducted by the Bangladesh Election Commission, which is a constitutional body and independent in the exercise of its functions.  

While Bangladesh welcomes international election observers to observe the election, it certainly has the responsibility to ensure that the applicants meet all required criterion as per applicable laws and guidelines of the Election Commission. As of now, 175 foreign election observers from different countries and organizations have been accredited to undertake election monitoring missions in Bangladesh. Accreditation of international election observers from a number of organizations including ANFREL is currently under process. In addition, the Election Commission has registered 118 local organizations and also approved 25,920 local observers to monitor the polls.  

In this context, the decision of ANFREL to cancel its observation mission is entirely their own despite the fact that, nearly half of its applicants have already been approved and the rest is under process.

It is noteworthy that ‘Odhikar’, an NGO of Bangladesh, is the founding member of ANFREL. ‘Odhikar’ is widely known for its disproportionate bias and prejudice against Bangladesh, in particular the government of Awami League, which is evident in its various reports including the recent ones published in October and December 2018. Besides, one of the top-ranking Bangladesh members of ‘Odhikar’ was earlier appointed by the BNP-Jamaat Government as the Deputy Attorney General, which provides ground for disqualification of his organization and related entities as independent and neutral observer of the national elections.  It may be mentioned here that, under Section 91 (C) (1) of the Representation of the People Order 1972, the Commission is supposed to permit a person as election observer who is in no way associated with or affiliated to any political party or contesting candidate and who is not known for his sympathy, direct or indirect, for any particular political ideology, creed or cause or for any manifesto, program, aims or objects of any political party or contesting candidate'.

As one of the largest democracies in the world and mutually respectful to others, Bangladesh would expect and welcome constructive statements towards its democratic process from its friends and partners. 

It is reiterated that Bangladesh would continue to grant credentials to eligible international and local election observers to observe the 11th National Parliamentary Elections to be held on 30 December 2018.”

Anwar/Nice/Sanjib/Abbas/2018/1956 Hoursতথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ৩৪১৪
                          
নির্বাচনি ফল প্রচারে মিডিয়া সেন্টার খুলবে সরকার
                                   ---তারানা হালিম

ঢাকা, ৯ পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল প্রচারে রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে মিডিয়া সেন্টার খুলবে সরকার। তথ্য অধিদফতরের ব্যবস্থাপনায় আগামী ২৯, ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর এই মিডিয়া সেন্টার ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে।  
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আজ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে নির্বাচনকালীন তথ্য মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন।  
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ মিডিয়া সেন্টার থেকে দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সহায়তা করা হবে। মিডিয়া সেন্টারে ডিজিটাল ডিসপ্লে স্থাপন করা হবে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাথে সংযুক্ত হয়ে হালনাগাদ নির্বাচনি ফলাফল উক্ত ডিসপ্লেতে দেখানো হবে। নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্য মিডিয়া সেন্টারের মাধ্যমে প্রচার করা হবে।  
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) এবং বাংলাদেশ বেতার নির্বাচনি ফলাফল সরাসরি, ৩০ মিনিট পরপর বা প্রয়োজন অনুসারে বিশেষ বুলেটিন আকারে সম্প্রচার করবে। তবে নির্বাচন কমিশনের তথ্যের বাইরে বাংলাদেশ টেলিভিশন কোন তথ্য প্রচার করবে না। 
তারানা হালিম বলেন, ‘আগামী ২৯, ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর ২৪ ঘণ্টা গুজব শনাক্তকরণ ও অবহিতকরণ সেল খোলা থাকবে, যাতে নির্বাচনকেন্দ্রিক গুজবের বিষয়গুলো আমরা মিডিয়াকে অবহিত করতে পারি।’

#  
এনায়েত/আনোয়ার/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৮/১৮৩৪ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ৩৪১৩                     
সেতু ও স্থাপনাদি নির্মাণে বিআইডব্লিউটিএ’র ছাড়পত্র নিতে হবে

ঢাকা, ৯  পৌষ (২৩ ডিসেম্বর) :

নিরাপদ এবং সুষ্ঠু নৌ-চলাচল নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে জলপথের ওপর ও তীরভূমিতে ছোট-বড় যে কোন ধরণের সেতু ও স্থাপনাদি নির্মাণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) ছাড়পত্র নিতে হবে। নৌ-চলাচল বাধাগ্রস্থ হয় এমন ধরণের কোন সেতু ও স্থাপনা নির্মাণ করা যাবেনা। 
আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌ-পথে বিদ্যমান লো-হাইট ব্রিজ অপসারণের কর্মপন্থা নির্ধারণ সংক্রান্ত সভায় এসব সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। নৌপরিবহন সচিব মোঃ আবদুস সামাদ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় জানানো হয় বর্তমানে দেশে ‘প্রথম’ ‘দ্বিতীয়’ ‘তৃতীয়’ ও ‘চতুর্থ’ এ চার শ্রেণির জলপথ রয়েছে। সরকার  এ সংক্রান্ত বিধিমালা ২০১০ এর সংশোধন করে ২০১৮ এর ১৩ নভেম্বর গেজেট প্রকাশ করেছে। বিআইডব্লিউটিএ’র আওতায় প্রথম শ্রেণির জলপথ রয়েছে ৩১টি, দ্বিতীয় শ্রেণির জলপথ ৪৯টি, তৃতীয় শ্রেণির জলপথ ১০টি এবং চতুর্থ শ্রেণির জলপথ ৫টি।
  সভায় জানানো হয় প্রথম শ্রেণির জলপথে সারাবছর সর্বনি¤œ ৩ দশমিক ৬০ থেকে ৩ দশমিক ৯০ মিটার, দ্বিতীয় শ্রেণির জলপথে সারাবছর সর্বনি¤œ ২ দশমিক ১০ থেকে ২ দশমিক ৪০ মিটার, তৃতীয় শ্রেণির জলপথে সারাবছর সর্বনি¤œ ১ দশমিক ৫০ থেকে ১ দশমিক ৮০ মিটার পানির গভীরতা বিদ্যমান থাকে। চতুর্থ শ্রেণির জলপথে শুষ্ক মৌসুমে ১.৫০ মিটারেরও কম পানির  গভীরতা বিদ্যমান থাকে। 
সভায়  আরো জানানো হয় সেতু নির্মাণের জন্য প্রথম শ্রেণির জলপথের ক্ষেত্রে  ভার্টিকেল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ১৮ দশমিক ৩০ মিটার ও  হরাইজন্টাল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ৭৬ দশমিক ২২ মিটার, দ্বিতীয় শ্রেণির জলপথের ক্ষেত্রে  ভার্টিকেল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ১২ দশমিক ২০ মিটার ও  হরাইজন্টাল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ৭৬ দশমিক ২২ মিটার, তৃতীয় শ্রেণির জলপথের ক্ষেত্রে  ভার্টিকেল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ৭ দশমিক ৬২ মিটার ও  হরাইজন্টাল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ৩০ দশমিক ৪৮ মিটার, চতুর্থ শ্রেণির জলপথের ক্ষেত্রে  ভার্টিকেল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম পাঁচ মিটার ও  হরাইজন্টাল ক্লিয়ারেন্স ন্যূনতম ২০ মিটার।
 বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর এম মোজাম্মেল হক,  পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান  কমোডর এম জাহাঙ্গীর আলম,  স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর, সড়ক ও জনপথ অধিদফতর এবং সেতু বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
#  

জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/জসীম/রেজ্জাকুল/কুতুব/২০১৮/১৫৪২ ঘণ্টা 

Todays handout (4).docx Todays handout (4).docx