Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ মার্চ ২০২৫

তথ্যবিবরণী ৮ মার্চ ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ২৯২৩

 

কোরআনের শিক্ষা ও আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা সম্ভব

                                                                                        -- ধর্ম উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ):

 

          ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, পবিত্র কোরআনের শিক্ষা ও আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা সম্ভব।

 

          আজ ঢাকায় অফিসার্স ক্লাবে বৃহত্তর ময়মনসিংহ যুব সমিতি, ঢাকা আয়োজিত হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ২০২৪-২৫ ‘আল কোরআনের আলোকযাত্রা গ্র্যান্ড ফিনালে’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা একথা বলেন।

 

          একশ্রেণির লোক নারীর প্রতি সহিংস আচরণ করে, এটা পরিহার করতে হবে উল্লেখ করে ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, তাঁরা জানে না পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছে একজন নারীর আর্তনাদের কারণে। পুরুষ এবং নারী একস্থান হতে উৎসারিত উল্লেখ করে তিনি বলেন, পবিত্র কোরআনে নারীকে সম্মানিত করা হয়েছে। হাদিস শরীফে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

 

          এ সময় উপদেষ্টা কোরআনের আদর্শ সমাজের সর্বত্র ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, পবিত্র কোরআনের চর্চা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে। কোরআনের অনুশীলন, অনুধাবন ও আহকামের প্রতি মনোযোগী হলে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র কাঠামো গঠন করা সম্ভব। তরুণদের উদ্দেশ্যে উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্যহীন রাষ্ট্রে আমাদের আগামীর দিনগুলো সুন্দর হবে।

 

          বৃহত্তর ময়মনসিংহ যুব সমিতির সভাপতি ব্যারিস্টার মুতাসিম বিল্লাহ ফারুকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম, জামালপুর জেলা সমিতি, ঢাকা-এর সভাপতি এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বৃহত্তর ময়মনসিংহ যুব সমিতির মহাসচিব মোহাম্মদ শাফিল মাহমুদ শামীম।

 

          অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ীদের মধ্যে ক্রেস্ট ও সনদ বিতরণ করেন।

 

          বয়সভিত্তিক ৪টি গ্রুপে হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরামগণ কোরআন প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করে নেত্রকোনা জেলার আব্দুল্লাহ সাঈদ মুনতাহা, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে নেত্রকোনার দিদারুল ইসলাম এবং টাঙ্গাইলের আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ ওয়াইসি তৃতীয় স্থান অধিকার করে।

 

#

 

কামাল/মাহমুদুল/পবন/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/১৯৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ২৯২২

 

প্রাথমিক শিক্ষার মান ‍উন্নত করলে সামাজিক বৈষম্য নিরসন সহজ হবে

                                                                        -- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

 

কক্সবাজার, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ):

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মূল উদ্দেশ্য ছিল বৈষম্য দূরীকরণ। আমরা যদি প্রাথমিক শিক্ষার মান ‍উন্নত করতে পারি, তাহলে সামাজিক বৈষম্য নিরসন সহজ হবে। আমরা যারা প্রাথমিক শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলে যদি সুন্দরভাবে দায়িত্ব পালন করি তাহলে আমরা এগিয়ে যেতে পারি, দেশকে এগিয়ে নিতে পারি।

আজ কক্সবাজার পিটিআইতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ‘প্রি-প্রাইমারি এন্ড প্রাইমারি এডুকেশন ইমপ্রুভমেন্ট প্রজেক্ট ইন কক্সবাজার এন্ড বান্দরবান ডিস্ট্রিকস এন্ড ভাসানচর অভ্‌ নোয়াখালী’ প্রকল্পের আওতায় ‘প্রজেক্ট একটিভিটিস এন্ড স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম’ সংক্রান্ত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন ।

উপদেষ্টা বলেন, এ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হলো শিশুরা লম্বা সময় স্কুলে থাকবে, তারা দুপুরে কিছু খাবে, তাদের ক্ষুধা দূর হবে। এ প্রজেক্টে হেল্‌থ এর কম্পোনেন্ট রয়েছে। শিশুরা অপুষ্টিতে ভোগে সেটার কিছুটা রেমিডি হলো আমাদের স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম। প্রধান উপদেষ্টা ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা এটাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। তাঁদের নিকট এটা শুধু স্কুল ফিডিং হিসেবে প্রতিপাদ্য হচ্ছে না। তাঁদের চোখে অর্থনীতির একটি ডাইমেনশন হিসেবে ধরা পড়ছে। আশা করি আমরা সেটা করব। ১৫০ উপজেলায় স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম চালু হবে।

উল্লেখ্য, প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজারের ৫৬৯টি এবং বান্দরবানের ৪৩৬টি মোট ১ হাজার ৯৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২ লাখ ১১ হাজার শিক্ষার্থী সপ্তাহে পাঁচদিন পুষ্টিকর বিস্কুট, কলা, বান, ডিম, দুধ পাবে। কক্সবাজার এবং ভাষানচরে অবস্থানরত মিয়ানমারের শিশুরাও সুবিধা পাবে। ১ হাজার ৯৫টি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের ৬ হাজার ৯৯ জন শিক্ষক দক্ষতা বৃদ্ধির ট্রেনিং পাবে। প্রকল্পের মেয়াদ জুলাই ২০২৪ থেকে জুন ২০২৭ পর্যন্ত। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের টাকা ২৮৭ কোটি এবং প্রকল্প সাহায্য ৬৬৩ কোটি টাকা।

উপদেষ্টা এর আগে কক্সবাজারে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মাণাধীন ‘লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টার’ পরিদর্শন করেন  এবং কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত বিদ্যালয় বহির্ভূত কিশোর-কিশোরীদের জন্য দক্ষতা কেন্দ্রিক সাক্ষরতা ‘স্কিলফো’ প্রকল্পের (পাইলট) ব্যবহারিক কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।

প্রকল্প পরিচালক হারুন অর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার সহধর্মিণী ডাক্তার রমা সাহা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মোঃ মাসুদ রানা, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মোঃ শামসুজ্জামান, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সিনিয়র ইকোনমিস্ট সৈয়দ রাশেদ আল জায়েদ জোস।

#

জাহাঙ্গীর/মাহমুদুল/পবন/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/১৯৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ২৯২১

 

ভারত থেকে আমদানিকৃত ৬ হাজার মেট্রিক টন চাল নিয়ে জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে

 

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ):

 

আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে সম্পাদিত চুক্তির (প্যাকেজ-২) আওতায় ভারত থেকে আমদানিকৃত ৬ হাজার মেট্রিক টন সিদ্ধ  চাল নিয়ে এমভি PHU THANH ৩৬ জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।

 

জাহাজে  রক্ষিত চালের  নমুনা পরীক্ষা শেষে আজই  খালাসের  কার্যক্রম শুরু হবে এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

 

আজ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

 

#

 

ইমদাদ/মাহমুদুল/পবন/মোশারফ/সেলিম/২০২৫/১৬৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ২৯২০

 

সাংবাদিকদের জন্য জাতীয় প্রেস ক্লাবে সুলভ মূল্যে দুধ-ডিম-মাংস বিক্রি কার্যক্রম শুরু

 

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ):

         

      মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় রাজধানীসহ দেশব্যাপী প্রথম রমজান থেকে শুরু করেছে সুলভ মূল্যে দুধ-ডিম-মাংস বিক্রি কার্যক্রম। গতকাল পর্যন্ত ছয় দিনে প্রায় ৬ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করা হয়েছে। প্রতিদিন কোটি টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে। এই কার্যক্রমে রাজধানীতে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতা বেশি।

     আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে জাতীয় প্রেস ক্লাব সদস্যদের জন্য সুলভ মূল্যে দুধ-ডিম মাংস বিক্রি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নীলুফা আক্তার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবু সুফিয়ান, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ।

     অতিরিক্ত সচিব নীলুফা আক্তার বলেন, দেশের মানুষের মাঝে সুলভ মূল্যে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য পণ্যের সরবরাহ বাড়াতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এসব পণ্য ক্রয়ে সারা দেশের নারীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখা সম্ভব হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

     প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ান বলেন, সারা দেশেই এই কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। রাজধানীতে প্রতিদিন ২৫টি স্পটে এই কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া ঢাকার বাইরে প্রায় হাজার খানেক স্পটে পণ্য বিক্রি করা হয়েছে।

     সাংবাদিকদের জন্য এই কার্যক্রম শুরু করায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতারকে ধন্যবাদ জানিয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ বলেন, এই ধরনের মানবিক কার্যক্রম যত সম্প্রসারিত করা যাবে দেশের মানুষ ততই উপকৃত হবে। রমজান মাসে প্রোটিন জাতীয় পণ্যের যে ধরনের সংকট তৈরি হয় তা এবারে হয়নি। এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সুচিন্তিত পরিকল্পনারই অংশ।

উল্লেখ্য, সুলভমূল্যে বিক্রয় কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতি কেজি ড্রেসড ব্রয়লার মাংস ২৫০ টাকা, প্রতি লিটার পাস্তুরিত দুধ ৮০ টাকা, প্রতি ডজন ডিম ১১৪ টাকা এবং প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬৫০ টাকা মূল্যে বিক্রয় করা হচ্ছে। রমজান উপলক্ষ্যে গত ২৮শে ফেব্রুয়ারি এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।

 

                                                     #

মামুন/মাহমুদুল/পবন/মোশাররফ/আব্বাস/২০২৫/১৬৪২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর: ২৯১৯

বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সাক্ষ্য গ্রহণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে

জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ):

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় পিলখানায় বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত হত্যাকাণ্ড বিষয়ক জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন ঘটনার তদন্তের স্বার্থে সংশ্লিষ্ট ১৫ জন ব্যক্তিকে সাক্ষ্য প্রদানের জন্য আহ্বান জানিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সময়ের সীমাবদ্ধতার কারণে কমিশন উপরোক্ত ব্যক্তিগণের সাক্ষ্য গ্রহণ কার্যক্রম এবছরের ৩১ মার্চের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায়। বিধায় সাক্ষীগণকে তাদের সুবিধানুযায়ী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের ৭ দিনের মধ্যে তাদের প্রস্তাবিত সময়সূচি ফোন অথবা ইমেইল অথবা পত্রের মাধ্যমে কমিশনের ঠিকানায় লিখিতভাবে জনানোর জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে যাদের সাক্ষ্য গ্রহণ অপরিহার্য হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারেক আহমেদ সিদ্দিক, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস, গোপালগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, জামালপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মির্জা আজম, ঢাকা-৮ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম, ৪৪ রাইফেল ব্যাটালিয়নের তৎকালীন অধিনায়ক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবঃ) মুহাম্মদ শামসুল আলম, সাবেক ডিজি ডিজিএফআই লেফটেনেন্ট জেনারেল (অবঃ) মোল্লা ফজলে আকবর, সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল (অবঃ) মঈন উ আহমেদ, সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল (অবঃ) আজিজ আহমেদ, সাবেক ডিজি র‍্যাব হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা আব্দুল কাহার আকন্দ, সাবেক পুলিশ মহা পরিদর্শক নুর মোহাম্মদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হয়ে সাক্ষ্য প্রদান করতে পারবেন। সাক্ষ্য প্রদানে আগ্রহী ব্যক্তিগণ +৮৮০১৭১৪০২৬৮০৮ মোবাইল নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করে অথবা commission@bdr-commission.org ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে সাক্ষাতের সময়সূচি নির্ধারণ করে কমিশনের কার্যালয়ে হাজির হয়ে সাক্ষ্য প্রদান করতে পারবেন। এছাড়া, আগ্রহী ব্যক্তিগণ অনলাইনেও সাক্ষ্য প্রদান করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে, +৮৮০১৭১৪০২৬৮০৮ মোবাইল নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করে অথবা commission@bdr-commission.org ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করে সাক্ষাতের সময়সূচি নির্ধারণ করে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষ্য প্রদান করতে পারবেন। কমিশনের
সরাসরি যোগাযোগের ঠিকানা-বিআরআইসিএম, ভবন ৭ম তলা, (সায়েন্স ল্যাবরেটরি) ড. কুদরত-ইখুদা রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৫।  

 বিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, সাক্ষীগণের অসহযোগিতার ক্ষেত্রে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন আইন অনুযায়ী কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

#

ফজলুর/ফাতেমা/আলী/শফিক/২০২৫/১৪৪০ ঘণ্টা

2025-03-08-14-45-35ac61c44f89bcabcf3a42404e2756ab.docx