Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী ২৩ এপ্রিল ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫৫

টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য

সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া

 

ঢাকা,  ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):  

 

সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তা দুটি স্ক্রল আকারে  আগামী ৭ দিন প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো: 

মূলবার্তা -:

          বিডিআর হত্যাকাণ্ড বিষয়ক জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন ১৮ ব্যক্তিকে সাক্ষ্য প্রদানের আহ্বান জানিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে (bdr-commission.org)। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা হলেন: সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারেক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপস, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, আ. ফ. ম. বাহাউদ্দিন নাছিম, এইচএম গোলাম রেজা, ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, নুরুল ইসলাম বিএসসি, র‍্যাবের সাবেক ডিজি হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, সাবেক ওয়ার্ড কমিশনার সুরাইয়া বেগম, সাংবাদিক মুন্নী সাহা, জ ই মামুন, মনজুরুল আহসান বুলবুল এবং লিটন ওরফে লেদার লিটন, পিতা তোরাব আলী।

মূলবার্তা -:

        বিডিআর হত্যাকাণ্ড বিষয়ক জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রমে সহায়ক তথ্য দিয়ে কমিশনকে সাহায্য করার জন্য গণবিজ্ঞপ্তি (bdr-commission.org) প্রকাশ করা হয়েছে।

#

ফজলুর/তৌহিদ/ফাতেমা/সুবর্ণা/মাসুম/২০২৫/১৪০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩৩৮

 

নৌপরিবহন খাতের জাতীয় কর্মপরিকল্পনা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে 

                                                                                     - নৌপরিবহন উপদেষ্টা

           

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :  

নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশের বন্দর ও নৌপরিবহন খাতকে কার্বনমুক্ত করতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার, জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে সরে আসা, বন্দর অবকাঠামো আধুনিকীকরণ এবং পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণের ওপর জোর দেওয়া প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, একটি সুপরিকল্পিত জাতীয় কর্মপরিকল্পনা নৌপরিবহন খাতকে আরো প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আজ ঢাকায় CIRDAP মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন (আইএমও)-এর GreenVoyage 2050 প্রোগ্রামের কারিগরি সহায়তায় এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘Development of Bangladesh’s National Action Plan for Reduction of GHG from Shipping’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা উল্লেখ করেন, টেকসই নৌপরিবহন নিশ্চিত করতে জ্বালানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ, দক্ষ জনবল গড়ে তোলা এবং গবেষণায় বিনিয়োগ প্রয়োজন। এছাড়া, আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে সর্বোত্তম অনুশীলন বিনিময় এই লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হবে। জাতীয় কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্তকরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নৌপরিবহন খাত টেকসই ও পরিবেশবান্ধব উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাবে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নে মন্ত্রণালয় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এ জন্য সরকারি-বেসরকারি সকল অংশীজনের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

আইএমও-এর GreenVoyage 2050  প্রোগ্রামের প্রকল্প ব্যবস্থাপক Astrid Dispert এবং প্রকল্প কর্মকর্তা Subaskar Sitsabeshan কর্মশালা পরিচালনা করেন। নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডোর মোহাম্মদ মাকসুদ আলমের সভাপতিত্বে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বন্দর কর্তৃপক্ষ, শিপিং কোম্পানি, জ্বালানি খাতের প্রতিনিধি, ক্লাসিফিকেশন সোসাইটি এবং মেরিটাইম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন; চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ; বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং IMO GreenVoyage 2050 প্রোগ্রামের টিম ম্যানেজার।  

#

মালেক/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৫/২১১০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর: ৩৩৩৭

কল্পনার ঢাকা নয়, বাস্তবসম্মত ঢাকা গড়ে তুলতে চাই

                         - উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান

          

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :   

গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর প্রথম কাজ ছিল বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোটা বাতিল করা। আমরা এটা করেছি। আমরা কল্পনার ঢাকা নয়, বাস্তবসম্মত ঢাকাকে গড়ে তুলতে চাই। আমরা ঢাকার সাথে পাশের জেলাগুলোর কানেক্টিভিটি বৃদ্ধির চেষ্টা করছি, যেন অন্য জেলাগুলো থেকে ঢাকাতে এসে মানুষ দ্রুত কাজ শেষ করে ফিরে যেতে পারে।

আজ ঢাকায় রাজউক অডিটোরিয়ামে রাজউক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। সভায় আরো অংশগ্রহণ করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম এবং রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ রিয়াজুল ইসলাম।

উপদেষ্টা বলেন, ঢাকার পাশেই একসময় ছিল মধুপুর ভাওয়াল বনাঞ্চল। নগর তৈরি করতে গিয়ে তা ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। অপরিকল্পিত নগরায়ন যেন না হয়, সেক্ষেত্রে রাজউকের ভূমিকা আছে। রাজধানীর উন্নয়নে স্থানীয় মানুষের অংশগ্রহণ জরুরি। সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য কী কী পরিবর্তন জরুরি, এজন্য সাধারণ মানুষের মতামত জানা প্রয়োজন। এখন রাজউক সেটা করছে।

সভায় পরিবেশ উপদেষ্টা বলেছেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে জনবান্ধব ও যুগোপযোগী করতে টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ও বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যাক্ট নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে। অল্প পরিবর্তনে কাজ হবে না।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম বলেন, সবাই একসাথে ভালো কাজ করলে রাজউকের সেবার মান আরো বৃদ্ধি পাবে। রাজউকের যেকোনো উন্নয়নে আমার সর্বাত্মক সহযোগিতা থাকবে।

রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোঃ রিয়াজুল ইসলাম বলেন, রাজউকের প্রধান সমস্যা ইমেজ সংকট। রাজউকের কর্মকর্তাদের সততা ও দ্রুততার সাথে সেবা দিতে হবে। রাজউক আর প্লট বরাদ্দ করবে না। রাজউকের যেসকল জায়গা অবৈধ দখলে আছে, সেসব জমি উদ্ধার করে নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তদের জন্য ফ্ল্যাট নির্মাণ প্রকল্প গ্রহণ করবে।

সভায় রাজউকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এবং প্রকৌশলী ও ইমারত পরিদর্শকগণ উপস্থিত ছিলেন। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন রাজউকের সদস্য ড. মোঃ আলম মোস্তফা এবং রাজউকের সার্বিক কার্যক্রমের উপস্থাপনা করেন প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মোঃ আশরাফুল ইসলাম।

#       

আলমগীর/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/সঞ্জীব/শামীম/২০২৫/২২৩৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ৩৩৩৬

টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):

          দেশের সুবিধাবঞ্চিত কোটি পরিবারের পাশে দাঁড়াতে টিসিবির কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের অংশগ্রহণ বাড়নোর আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

আজ ঢাকার আর্মি গলফ ক্লাবে ট্রেডিং কর্পোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) আয়োজিত ‘ট্রেড উইথ টিসিবি’ শীর্ষক বিজনেস টক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।

 শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, পাঁচ আগস্ট বিপ্লব পূর্ববর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যে দুর্বৃত্তায়ন হয়েছিল টিসিবি এর থেকে মুক্ত ছিলো না। উপকারভোগী নির্বাচন করতে বিগত সময়ে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছিলো উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চল পরিদর্শনকালে জুট মিলের মালিকের টিসিবি কার্ড দেখেছি, পাঁচতলা বাড়ির মালিকের এমনকি প্রশাসনে কর্মরতদের বাড়িতেও তিনটি কার্ড দেখতে পেয়েছি।

টিসিবির কার্যক্রমে পরিবর্তন আনার আকাক্সক্ষা উল্লেখ করে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, আমার কর্মকালে টিসিবিকে একটি যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে চাই।

এক কোটি পরিবারের জন্য সরকার প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকার পণ্য ক্রয় করে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, আমরা এই টাকার যথাযথ ব্যবহার দেখতে চাই। সেজন্য ব্যবসায়ীদের টিসিবির কাজের সাথে অংশগ্রহণ দেখতে চাই। এর মধ্যে দিয়ে বাণিজ্য সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে, মানুষ তার যোগ্য স্থান ফিরে পাবে।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন টিসিবির চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদ। অনুষ্ঠানে কি নোট পেপার উপস্থাপন করেন টিসিবির পরিচালক এস এম শাহীন পারভেজ।

অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন সেক্টরের ব্যবসায়ীবৃন্দ অংশ নেন।

#

কামাল/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৫/২১৩০ঘণ্টা 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ৩৩৩৫

 

বিএফডিসি’র সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকার বহুমুখী উদ্যোগ নিয়েছে

                                       --- তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম বলেছেন, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএফডিসি) সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সরকার বহুমুখী উদ্যোগ নিয়েছে।

আজ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বিএফডিসি’র উদ্যোগে ফোকাস গ্রুপ আলোচনায় উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

দেশের চলচ্চিত্রের বৃহৎ বাজারের কথা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, চলচ্চিত্র শিল্পের এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে। এজন্য বিএফডিসি-সহ চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্টদের কাজ করতে হবে।

মাহফুজ আলম বলেন, বিএফডিসির অবকাঠামোগত উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা উন্নয়নেও কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে। তিনি আরো বলেন, কবিরপুরে নির্মাণাধীন ফিল্ম সিটিকে ঘিরে চলচ্চিত্র-সংশ্লিষ্টদের আগ্রহ রয়েছে। তিনি কবিরপুরে অত্যাধুনিক ফিল্ম সিটি নির্মাণ কাজ এগিয়ে নিতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

 ফোকাস গ্রুপ আলোচনায় অংশ নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা বলেন, শুটিংয়ের জন্য বিএফডিসির বিদ্যমান অবকাঠামোর সংস্কার করতে হবে। তিনি কবিরপুরে নির্মাণাধীন ফিল্ম সিটির সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

সভায় বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুমা রহমান তানি বলেন, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে বিএফডিসি কাজ করছে। বিএফডিসির সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে তিনি সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।

ফোকাস গ্রুপ আলোচনায় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, চিত্রগ্রাহক-সহ চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

#

মামুন/মেহেদী/মাহমুদুল/তরিকুল/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২০৩৫ঘণ্টা 

 

 


 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ৩৩৩৪

রাজউককে জনবান্ধব করতে আইন ও বোর্ডের গঠন বদলাতে হবে

                                                    --- পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে জনবান্ধব ও যুগোপযোগী করতে টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ও বিল্ডিং কন্সট্রাকশন অ্যাক্ট নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে। অল্প পরিবর্তনে কাজ হবে না। সময় ও বাস্তবতার চাহিদায় প্রয়োজনীয় কিছু রেখে নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে। তিনি বলেন, রাজউকের বোর্ডে কেবল আমলা থাকলে চলবে না। বোর্ডে শহর পরিকল্পনায় দক্ষ বিশেষজ্ঞ রাখতে হবে। ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে কাজ করতে হবে।

আজ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)-এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে পরিবেশ উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা বলেন, রাজউক চেয়ারম্যানের রেসিডেন্সিয়াল ভবনকে কমার্শিয়াল করার ক্ষমতা রহিত হওয়া উচিত। মহাপরিকল্পনার বাইরে না গিয়েই বোর্ড এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিনি বলেন, ঢাকা শহরের জন্য একটি নতুন ভিশন দরকার। সেই ভিশনে সিভিল সোসাইটি, রাজউক ও সাধারণ মানুষের মতামত প্রতিফলিত হওয়া উচিত। জনগণের সেবা বিকেন্দ্রীকরণ করতে হবে, যাতে ঢাকার ওপর চাপ কমে।

রিজওয়ানা হাসান বলেন, রাজউক কি ডেভেলপার না রেগুলেটর তা পরিষ্কারভাবে নির্ধারণ করতে হবে। রাজউককে আর হাউজিং করতে দেয়া যাবে না। গৃহহীনদের জন্য ঘরের ব্যবস্থা হতে পারে, ধনীদের জন্য নয়। তিনি বলেন, গোটা এলাকাভিত্তিক মাস্টারপ্ল্যান করতে হবে। বেসরকারি হাউজিং নিয়ন্ত্রণের প্রয়াস আগে ছিল না, এখন তা জরুরি। রাজউককে রাজনৈতিক চাপে রাখা যাবে না।

উপদেষ্টা পূর্বাচলের জমি ধ্বংসের সমালোচনা করে বলেন, মন্ত্রী-এমপিদের জন্য হাউজিং করার যৌক্তিকতা নেই। রাজউককে জাতীয় ও নির্মিত ঐতিহ্য রক্ষায় কাজ করতে হবে। নগরবাসীর জীবনমান উন্নয়ন রাজউকের দায়িত্ব। রাজউকের ভবনটিও আধুনিক ও পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত। তিনি বলেন, প্রতিটি প্রকল্পের এক্সিট প্ল্যান থাকতে হবে। রাজউক ও এস্টেট ডিপার্টমেন্টকে জনসেবামুখী হতে হবে। সেবা ডিজিটালাইজ করতে হবে। অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। সুপারভিশন আউটসোর্স করতে হবে। বাইরের বিশেষজ্ঞ দিয়ে অডিট করাতে হবে।

পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, তোতাইল বিলের মতো জলাশয় পুনঃখনন করতে হবে। হাউজিং প্রকল্প শেষ হওয়ার পরও মনিটরিং চালু রাখতে হবে। রাস্তার পাশে গাছ লাগাতে হবে। এলাকা না বাড়িয়ে সুপারভিশন বাড়াতে হবে। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাকে তাদের কাজ করতে দিতে হবে।

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম-সহ রাজউকের কর্মকর্তাগণ এ সময় বক্তব্য রাখেন।

#

দীপংকর/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২০২০ঘণ্টা 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ৩৩৩৩

পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশকে একটি সুন্দর দেশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে

                                                     --- সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশকে পৃথিবীর বুকে একটি সুন্দর দেশ হিসেবে গড়ে তোলা হবে। বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়ে তোলার যে সুযোগ পেয়েছি, এ সৌভাগ্যটা উপলব্ধি করে পিছনের জঞ্জাল, দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে মন্ত্রণালয়কে শৃঙ্খলায় আনা হবে। এ ক্ষেত্রে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের স্বচ্ছতা ও দক্ষতার সাথে কাজ করতে হবে।

আজ আগারগাঁও সমাজসেবা অধিদপ্তরে মধুমতি মিলনায়তনে দু’দিনব্যাপী ‘সামাজিক উন্নয়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অংশীজনদের নিয়ে পথচলা’ মূলভাবনায় সমাজসেবা অধিদপ্তরের ‘উপপরিচালক সম্মেলন ২০২৫’ শীর্ষক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ সাইদুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোঃ মহিউদ্দিন ।

উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্র্বতীকালীন সরকার এসেছে একটি ঐতিহাসিক ধারার মধ্য দিয়ে। আপনারা বিগত সরকারের সকল ক্ষেত্রে যে ভিন্নতা লক্ষ্য করেছেন এতসব কিছুর ভিন্ন হাওয়াটা আপনাদের গায়ে নিশ্চয়ই এসে লেগেছে। তিনি বলেন, বিগত সরকারের অপশাসন, দুর্নীতিতে সমাজ নিষ্পেষিত ছিল যার ফলে জুলাই আন্দোলন তারুণ্যের বিপ্লব সংগঠিত হয়েছিল। দেশ এখন নতুন মূল্যবোধ, নতুন বয়ানের জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে। আমরা নতুন বাংলাদেশের যে স্বপ্ন দেখি, সমাজের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অসহায়, দুস্থ মানুষের সেবা করার যে স্বপ্ন দেখি এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আপনাদের একাউন্টটিবিলিটি নিশ্চিত হতে হবে।

সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ জাতীয় সমাজকল্যাণ পরিষদ, শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান ট্রাস্ট, শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, নিউরো-ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট, বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের বিভাগীয়, জেলা কার্যালয় ও সদর কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

রফিকুল/মেহেদী/মাহমুদুল/রানা/তরিকুল/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২১০০ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                              Number: 3332

Laws and Board Structure Must Change to Make RAJUK People-Centric

                                                                                   --- Environment Advisor

Dhaka, 23 April:

            Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, has said that the Town Improvement Act and Building Construction Act must be
re-drafted to make the Rajdhani Unnayan Kartripakkha (RAJUK) more people-friendly and relevant to the current times. She emphasized that minor changes would not suffice and that new laws must be formulated keeping only what is essential from the old ones. She stated that RAJUK’s board should not be comprised of only bureaucrats; qualified urban planning experts must be included. She recommended forming working groups to guide the reform process.

            The Advisor made these remarks during a meeting with RAJUK officials at the RAJUK headquarters in Dhaka today.

            Syeda Rizwana noted that the power of the RAJUK Chairman to convert residential buildings into commercial ones should be revoked. The Board, without violating the existing master plan, can take a decision on this matter. She stressed the need for a new vision for Dhaka, one that reflects the perspectives of civil society, RAJUK, and ordinary citizens. Public services must be decentralized to reduce pressure on Dhaka, she added.

            The Advisor called for clarity on whether RAJUK is a developer or a regulator. RAJUK should no longer engage in housing projects, especially for the wealthy. Instead, its focus should be on providing homes for the homeless.

            The Advisor also emphasized the need for comprehensive, area-based master planning. She pointed out that private housing has never been properly regulated, and this must be changed. RAJUK must also be freed from political pressure. Criticizing the destruction of productive land in areas like Purbachal, she said that there is no justification for housing projects dedicated to ministers and MPs. RAJUK must also play a role in protecting national and built heritage, she said. The Advisor highlighted that RAJUK has a responsibility to improve the quality of life for city residents. Even RAJUK’s own headquarters should be a model of modern, eco-friendly architecture.

            She stressed that every project should have an exit plan. RAJUK and the Estate Department must become service-oriented. Services must be digitized, and grievance redress mechanisms must be effective. Supervision should be outsourced, and audits should be carried out by external experts. She also called for re-excavating water bodies like the 9-acre Totail Beel. Even after the completion of housing projects, monitoring should continue, roadside greenery must be enhanced, and rather than expanding land area, supervision should be strengthened. Responsibilities must be delegated to city corporations and municipalities.

            The meeting was also addressed by Housing and Public Works Advisor Adilur Rahman Khan, Ministry Secretary Md. Nazrul Islam, and RAJUK Chairman Engineer Riazul Islam, among other officials.

#

Dipankar/Mehedi/Mahmudul/Sanjib/Joynul/2025/2020 hour

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩৩১

বাণিজ্য উপদেষ্টার সাথে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

                 

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :   

বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

আজ সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সাক্ষাৎকালে তাঁরা দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন ও বাণিজ্য বৃদ্ধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

#

কামাল/মেহেদী/মাহমুদুল/রফিকুল/শামীম/২০২৫/২০১০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩৩৩০

 

টোকিওতে বাংলাদেশ-জাপান ষষ্ঠ পাবলিক-প্রাইভেট ইকোনমিক ডায়ালগ অনুষ্ঠিত

 

টোকিও (জাপান), ২৩ এপ্রিল :   

 

৬ষ্ঠ বাংলাদেশ-জাপান পাবলিক-প্রাইভেট ইকোনমিক ডায়ালগ (পিপিইডি) আজ জাপানের অর্থনীতি, বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয় (এমইটিআই) মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

          সংলাপে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন প্রধান উপদেষ্টার মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া। জাপানের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন এমইটিআইয়ের ভাইস মিনিস্টার মাতসুও তাকেহিক। এসময় জাপানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ দাউদ আলী এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনিচি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

পিপিইডিতে মূলত উভয় দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা জোরদার করা, বিশেষ করে কানেক্টিভিটি, বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিগ-বি), লজিস্টিকস, এনার্জি ট্রানজিশন, কৃষি এবং কর ও কাস্টমস পদ্ধতি সহজিকরণের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্ভাবনা এবং আরও ব্যবসা-বান্ধব পরিবেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে গৃহীত সংস্কার কার্যক্রমের কথা তুলে ধরা হয়। এছাড়া পুর্ববর্তী সংলাপে গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহ বাস্তবায়নের অগ্রগতি সম্পর্কে সভাকে অবহিত করা হয়।

জাপানের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে ব্যবসার পরিবেশের উন্নয়নে তাদের বেসরকারি খাতের সন্তুষ্টির কথা প্রকাশ করে বলেন যে, বিগত এক দশকে বাংলাদেশে জাপানি কোম্পানির সংখ্যা তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে যা বিনিয়োগকারীদের আস্থা এবং সেখানে ব্যবসা সম্প্রসারণে তাদের আগ্রহের প্রতিফলন। সংলাপে উভয় পক্ষ দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরো গভীর করার বিষয়ে তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে এবং ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) সম্পাদনের আশা প্রকাশ করে। বাংলাদেশ জাপানি বিনিয়োগ আকর্ষণে জাপানের স্টেকহোল্ডারদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহের কথা পুনর্ব্যক্ত করে।

          মুখ্য সচিব এম সিরাজ উদ্দিন মিয়া আলোচনায় উত্থাপিত মূল চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকার কাজ করে যাবে বলে আশ্বাস দেন। তিনি আরো বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে সংস্কার ও অটোমেশন প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন এবং বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) স্ট্যাটাস থেকে উত্তরণের আগেই ইপিএ চূড়ান্ত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন।

জাপানের ভাইস মিনিস্টার মাতসুও তাকেহিকো এক জরিপের উল্লেখ করে বলেন, ৬০ শতাংশের বেশি জাপানি কোম্পানি বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের কথা বিবেচনা করছে। তিনি বলেন, জাপান সরকার পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ বাড়াতে সহায়তা করতে প্রস্তুত।

          সংলাপে উভয় সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ ব্যাংক এবং এফবিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

বৈঠকে জাপানের পক্ষে অন্যান্যদের মধ্যে জাপান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (জেসিসিআই) জাপান-বাংলাদেশ কমিটি ফর কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশনের চেয়ারম্যান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা, বাংলাদেশে জাইকা ও জেট্রো অফিসের প্রধান এবং জাপানের বেসরকারি খাতের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

#

ইমরানুল/তৌহিদ/ফাতেমা/মিতু/আসমা/২০২৫/১৫৪৫ ঘণ্টা

 

 

Handout                                                                                                                 Number: 3329
 

A social movement is essential to curb noise pollution

                                 

Dhaka, 23 April:

            Syeda Rizwana Hasan, Adviser to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources, emphasized the need for a social movement against our "loud culture" to combat noise pollution, much like movements against other social offenses.

            She made these remarks today while speaking at a consultative workshop held at the Department of Environment in Agargaon. The event was organized to identify suitable actions for the third revision of the Integrated and Partnership-Based Project for Controlling Noise Pollution.

            The Adviser said that loud conversations on roadsides, excessive honking by vehicles, or misuse of microphones are not just legal violations—they reflect a deeper behavioral decline. Raising public awareness to drive behavioral change is now more urgent than ever. She further stressed the need for strict enforcement of noise pollution laws, especially in designated 'silent zones' such as airports, hospitals, and educational institutions. At the same time, the public must be made aware that noise pollution is a form of violence—with serious consequences.

            Every motorcyclist, protocol vehicle user, or private car driver must understand that unnecessary honking or playing loud music can seriously harm others' health. If we want relief from noise pollution, we must act now, the Adviser added.

            Dr. Farhina Ahmed, Secretary of the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, and Md. Khayrul Hasan, Additional Secretary (Development), also spoke as special guests at the workshop. Dr Kamruzzaman, Director General of Department of Environment presided over the occasion.

            Policymakers from various departments, law enforcement representatives, environmentalists, and members of civil society were present.


#

Dipankar/Tohidul/Fatema/Mitu/Masum/2025/ 1330 hour

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৩৩২৮

বাংলাদেশ এবং OFID-এর মধ্যকার চুক্তি

ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):  

            বাংলাদেশ এবং OPEC Fund for International Development (OFID)-এর মধ্যে ‘Strengthening Economic Management and Governance Program’ এর জন্য ৯৬.১০ মিলিয়ন ইউরো সমপরিমাণ ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থায়নের চুক্তি ২২ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে ওয়াশিংটনে স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মোঃ শাহ্‌রিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং OFID এর পক্ষে প্রেসিডেন্ট ড. আব্দুল হামিদ আল খলিফা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

          বাজেট সহায়তার আওতায় প্রাপ্ত এই অর্থ সামষ্টিক আর্থিক সংস্কার এবং আর্থিক ব্যবস্থাপনায় ব্যবহৃত হবে। ঋণের বার্ষিক সুদের হার ৬ মাসের ইউরিবোর+১.২০%। ঋণ পরিশোধকাল ৩ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ ১৮ বছর।

          উল্লেখ্য, OFID বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। এটি ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য বিশেষ করে সড়ক পরিবহন এবং বিদ্যুৎ খাতে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান করে আসছে। এখন পর্যন্ত OFID বাংলাদেশে সরকারি খাতে ৩৩টি উন্নয়ন প্রকল্পে ৭৯৩.৬১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বেসরকারি খাতে ৩১০.২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার উন্নয়ন সহায়তা প্রদান করেছে।

#

রোকেয়া/তৌহিদ/ফাতেমা/মিতু/মাসুম/২০২৫/১৩০০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৩২৭

শব্দদূষণ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে বললেন সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান                   

&nbs

2025-04-23-16-48-980f01e30c6dbe563e4da15033810ddc.docx