Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৯ জানুয়ারি ২০১৮

তথ্যবিবরণী 19.1.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২২৫

ভালো অভিনয়ের জন্য চর্চা জরুরি
          -- সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী

ঢাকা,  ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :

    সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, ভালো অভিনয়ের জন্য চর্চা চালিয়ে নেয়াটা জরুরি। এজন্য কঠোর শ্রম, সাধনা ও প্রচেষ্টা থাকতে হবে। তাছাড়া অন্তর থেকে নাটককে ভালোবাসতে হবে। তবেই একজন ভালো অভিনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া সম্ভব।

    মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে আবদুল্লাহ আল মামুন থিয়েটার স্কুল আয়োজিত ‘আলোকশিখা জ্বলুক প্রাণে’ শীর্ষক ২৭ বছরপূর্তি উৎসবের সান্ধ্য আয়োজন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আবদুল্লাহ আল মামুন থিয়েটার স্কুলের অধ্যক্ষ নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার।

    নিজের মঞ্চনাটক ও টিভি নাটকে আগমনের স্মৃতিচারণ করে মন্ত্রী বলেন, যত সংস্কৃতিচর্চা বাড়বে, রুচিশীল মানুষের সংখ্যাও তত বাড়বে এবং তাতেই দেশের মঙ্গল। আমাদের অভিভাবক ও শিক্ষকদের সংস্কৃতিচর্চার প্রতি আগ্রহ কিছুটা কম রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো বলেন, শিশুদের সংস্কৃতিচর্চায় উৎসাহ দেয়া আমাদের নৈতিক ও সামাজিক দায়িত্ব।

    স্বাগত বক্তব্য রাখেন আবদুল্লাহ আল মামুন থিয়েটার স্কুলের ২৭ বছরপূর্তি উৎসবের আহ্বায়ক সৈয়দ আপন আহসান। থিয়েটার স্কুলের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন আখতারুজ্জামান ও লাভলী।

#

ফয়সল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২২৪

বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে
                     -- বীর বাহাদুর

রাঙ্গামাটি,  ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :

    পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং  বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে মিলে দেশ স্বাধীনের পর এখন তারই কন্যা শেখ হাসিনার হাতেই বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে উন্নীত হচ্ছে। এসময় তিনি  বলেন, ভাল মানুষ হতে হলে সুশিক্ষার কোন বিকল্প নেই যেমনিভাবে ভদন্ত নন্দবংশ থেরো থেকে মহাথেরো হয়েছেন। বুদ্ধ মানে জ্ঞানের ধর্ম, তাই বুদ্ধের নির্দেশনা আমাদের অনুসরণ করতে হবে। শেখ হাসিনার সরকার দেশে সকল সম্প্রদায়ের স্ব স্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান উৎসবমুখর পরিবেশে পালনের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

    প্রতিমন্ত্রী আজ  রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া নন্দবংশ আন্তর্জাতিক ভাবনা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক থেরবাদী  বিদর্শনাচার্য তদন্ত নন্দবংশ থেরো এর মহাথেরো বরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

    বাংলাদেশ বৌদ্ধ ভিক্ষু মহাসভার উপসংঘনায়ক বনশ্রী মহাথেরোর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত  ছিলেন রাজনিকায় ৬ষ্ঠ সংঘনায়ক উ. ঞানা ওয়াইনসা মহাথেরো,  খৈয়াখালী ধম্মবিজয়ারাম বিহারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক উ.পঞ্ঞা চক্ক মহাথেরো,  বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের মহাসচিব অধ্যাপক ড. প্রণব কুমার বড়–য়া,  বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সহসভাপতি প্রমথ   বড়–য়া,  বাংলাদেশ বৌদ্ধ ভিক্ষু মহাসভার মহাসচিব ভদন্ত বোধিমিত্র মহাথেরো, বাংলাদেশ বৌদ্ধ বিহার অধ্যক্ষ ড. কল্যাণপ্রিয় থেরো, বান্দরবান জেলা পরিষদের সদস্য ক্যসাপ্রু মারমা, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান উথিনসিন মারমা প্রমুখ।

#

জুলফিকার/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২২৩

বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রে এগিয়ে চলছে
                  -- নৌপরিবহণ মন্ত্রী

কেপটাউন (দক্ষিণ আফ্রিকা), ১৯ জানুয়ারি :

    নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান বলেছেন, বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রে এগিয়ে চলেছে। দরিদ্র দেশ থেকে নিম্ন মধ্যমআয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যমআয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত দেশে পরিণত হবে। জিডিপি, মাথাপিছু আয়, বৈদেশিক রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছে। খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন সাড়ে ১৫ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। তিনি বলেন, এর সবকিছুই হয়েছে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে।

    মন্ত্রী গতরাতে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ওয়েস্টার্নকেপ আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ বিনিয়োগের এখন উপযুক্ত সময়। সারা বিশ্বের বিস্ময় বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছ। বাংলাদেশে অধিক পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের উন্নয়নের গতিকে আরো বেগবান করতে তিনি প্রবাসী বাঙালিদের প্রতি আহ্বান জানান।

    ওয়েস্টার্নকেপ আওয়ামী লীগের সভাপতি ফরিদ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য তালুকদার আব্দুল খালেক, নুরুল ইসলাম সুজন, হাবিবুর রহমান, মমতাজ বেগম এডভোকেট এবং ওয়েস্টার্নকেপ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোক্তার মাতবর।
#

জাহাঙ্গীর/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২২২

তরুণ প্রজন্মকে আধুনিক সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে
                         -- স্পিকার

ঢাকা,  ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :

    স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, তরুণ প্রজন্ম আমাদের দেশের সম্পদ--তাদেরকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে পরিচর্যা  ও উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাদের সম্ভাবনাকে ইতিবাচক পরিবর্তনে কাজে লাগাতে হবে। তিনি বলেন, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সমাজ গঠনে, সমতার ভিত্তিতে সম্পদ বণ্টন ও বৈষম্য নিরসনে সকলে একযোগে কাজ করে গেলে সমাজে অন্তর্ভুক্তিমূলক সমতা প্রতিষ্ঠিত হবে। এ সময় তিনি তরুণ প্রজন্মকে আধুনিক সমাজ বিনির্মাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

    স্পিকার আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান বিভাগের ৬০ বছর পূর্তিতে দুই দিনব্যাপী  ‘ঝড়ঁঃয অংরধহ ঝড়পরড়ষড়মু ধহফ ইবুড়হফ’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।  

    স্পিকার বলেন, বিশ্বায়নের  এই  যুগে সমাজ দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়া সেই পরিবর্তন থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়ন, ক্লাইমেট চেঞ্জ, মার্জিনালাইজেশন অভ্ পোভার্টি এন্ড ডেভেলপমেন্ট এবং ফেমিনাইজেশন সমাজ পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখছে। তিনি বলেন, একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে পরিবর্তনশীল পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

    সমাজবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপার্সন প্রফেসর নেহাল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি প্রফেসর নাসরিন আহমেদ, প্রখ্যাত সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর কে এ এম সাদউদ্দিন,  প্রফেসর অনুপম সেন এবং প্রফেসর মনিরুল ইসলাম খান বক্তৃতা করেন।

#

তারিক/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৫০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর :  ২২১

টেকসই উন্নয়নে সৃজনশীল জনশক্তি প্রয়োজন
                    -- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

কেশবপুর (যশোর),  ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :

    টেকসই উন্নয়নে সৃজনশীল জনশক্তি প্রয়োজন। এ লক্ষ্য অর্জনে স্কুলের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে বই প্রদান করা হচ্ছে। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে আবু শারাফ সাদেক অডিটোরিয়ামে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময়  অনুষ্ঠানে একথা বলেন।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিশুরা অনেক মেধাবী। পড়াশোনায়  তাদের আগ্রহ বৃদ্ধি করা সম্ভব হলে আগামী দিনে দেশকে এগিয়ে নিতে তারা ভূমিকা রাখতে পারবে। শিক্ষকদের  মাইন্ডসেট বদলানোর আহ্বান জানিয়ে  প্রতিমন্ত্রী বলেন, বছরের শুরুতে পাঠ পরিকল্পনা করতে হবে। নিয়মিত বই ও সংবাদপত্র পড়তে হবে। নতুন জ্ঞান ও তথ্যে শিক্ষকদের নিজেদের সমৃদ্ধ করতে হবে। তিনি শিশুদের স্নেহ-মমতা দিয়ে পড়াশোনার সমস্যাসমূহ দূর করার আহ্বান জানান।

#

মাসুম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর : ২২০
 
শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘শহিদ আসাদ দিবস’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন: 
 
‘‘বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে ২০ শে জানুয়ারি একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। ১৯৬৯ সালের এই দিনে ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান। 
 
পাকিস্তানি শাসকদের বৈষম্যমূলক আচরণ এবং দমন-পীড়নে বাংলার মানুষ যখন দিশেহারা, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয়দফা তখন বাঙালির মুক্তির দিশারি হিসেবে আবির্ভূত হয়।
 
ছয়দফার পক্ষে প্রবল জনমতের জোয়ার দেখে আতঙ্কিত সামরিক জান্তা আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতার মামলা দায়ের করে, যা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা নামে সমধিক পরিচিত। বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর ঘোষিত ছয়দফা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি জাতির স¦াধীনতা আন্দোলন নতুন মাত্রা পায়। বঙ্গবন্ধু পরিণত হন নিপীড়িত ও নির্যাতিত বাঙালির মুক্তির মূর্ত প্রতীকে।
 
কারাগারে আটক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মুক্তির দাবিতে গর্জে উঠে সারা বাংলার মানুষ। ১৯৬৯ সালের ২০ শে জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বরে ছাত্র-জনতার এক সমাবেশে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সের ছাত্র আসাদুজ্জামান।
 
শহিদ আসাদের এই আত্মত্যাগ চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করে। যার ধারাবাহিকতায় পরবর্তীকালে গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে পতন হয় সৈ¦রশাসক আইয়ুব খানের।
 
আমি শহিদ আসাদসহ আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
  বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৮৪৮ ঘণ্টা 
 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২১৯
 
প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ২০১৮ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ২০১৮’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
‘‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে ২০-২৫ জানুয়ারি ‘প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ২০১৮’ পালন উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
বাংলাদেশ খাদ্যে স¦য়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। জনগণের সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করে একটি মেধাবী জাতি গঠনের মাধ্যমে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলাই এখন আমাদের লক্ষ্য। সুষম পুষ্টি নিশ্চিতকরণে প্রাণিজ আমিষের ভূমিকা অপরিহার্য। গ্রামীণ কর্মসংস্থান, সার্বিক বেকারত্ব হ্রাস, রপ্তানি আয় বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মিটিয়ে একটি স¦াস্থ্যবান প্রজন্ম গড়ে তুলতে প্রাণিসম্পদ খাতের গুরুত্ব অপরিসীম।
আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর থেকে প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে নিরসলভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমরা প্রাণিসম্পদ বিষয়ক গবেষণায় বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছি। মাঠ পর্যায়ে ক্ষুদ্র খামারি ও কৃষকগণকে গবাদি পশু ও হাঁস-মুরগি পালন বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে ৬৩টি উপজেলায় প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। গবাদি পশু-পাখির সুষম খাদ্য নিশ্চিতকরণে মিনি পশুখাদ্য বিশ্লেষণ ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। দুধ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৫ শতাংশ সুদে ঋণ প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের বাস্তবমুখী উদ্যোগের ফলে পোল্ট্রিখাত দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পখাতে পরিণত হয়েছে। অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ খাতের ভূমিকা বৃদ্ধি পেয়েছে।  দেশের মোট জনগণের প্রায় ২০ শতাংশ প্রত্যক্ষ ও ৫০ শতাংশ মানুষ পরোক্ষভাবে এ সেক্টরের সঙ্গে  জড়িত। ২০১৬-২০১৭ সালে ৯২ দশমিক ৮৩ লাখ মেট্রিক টন দুধ, ৭১ দশমিক ৫৪ লাখ মেট্রিক টন মাংস ও ১৪৯৩ দশমিক ৩১ কোটি ডিম উৎপাদন হয়েছে। ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প বর্তমান সরকারের একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। এ প্রকল্পের সফলতার পেছনে প্রাণিসম্পদ সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
এমডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আমরা সফল হয়েছি। এসডিজি অর্জনের ক্ষেত্রেও আমরা সাফল্য ধরে রাখতে চাই। তাই এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এ সেক্টরের কার্যক্রম আরো বেগবান করতে হবে।
আমি আশা করি, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স¦প্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে সক্ষম হব।
আমি ‘প্রাণিসম্পদ সেবাসপ্তাহ ২০১৮’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
    বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
ইমরুল/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৯০২ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                            নম্বর :  ২১৮ 
 
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা,  ৫ মাঘ (১৮ জানুয়ারি) : 
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন:
 
‘‘বাংলা সাহিত্যের প্রবাদ পুরুষ মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে যশোর জেলার সাগরদাঁড়িতে ৭-দিনব্যাপী ‘মধুমেলা’ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
 
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যের আকাশে এক উজ্জ¦ল নক্ষত্র। কালজয়ী এ সাহিত্যিকের  লেখনীতে ফুটে উঠেছে বাঙালির স¦জাত্যবোধ ও স¦াধীনচেতা মনোভাব। তাঁর অনন্য সাহিত্যকর্ম বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। পুরাতন ধ্যান-ধারণা ও মূল্যবোধকে উপেক্ষা করে তিনি বাংলা সাহিত্যকে নবজীবন দান করেছেন। তিনি আমাদের  বিচিত্র কাব্য-সম্ভার উপহার দিয়েছেন। 
 
মাতৃভাষার প্রতি অনুরাগী মধুসূদন দত্ত বাংলা ভাষায় মহাকাব্য রচনা এবং বাংলা কবিতায় অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রবর্তনের পথিকৃৎ। বিশ্ব সাহিত্যের ভা-ারে প্রবেশ করে মণি-মুক্তা আহরণ করে তিনি বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। নাটক, প্রহসন, মহাকাব্য, পত্রকাব্য, সনেট, ট্রাজেডিসহ সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় তাঁর অমর সৃষ্টি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে উন্নত মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
 
মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের প্রতি উৎসর্গকৃত শ্রদ্ধাস্মারক ‘মধুকর’ প্রকাশের উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই। এ শ্রদ্ধাস্মারক কবির অনন্য সাহিত্য প্রতিভা ও  দেশাত্ববোধ নতুন প্রজন্মের কাছে  পৌঁছে দিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস। 
 
আমি কবির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। আমি ‘মধুমেলা ২০১৮’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
 
ইমরুল/সেলিম/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২১৭
 
প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৮ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৮’ উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
 
‘‘প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উদ্যোগে আগামী ২০-২৫ জানুয়ারি ২০১৮, ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৮’ উদযাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। সুস্থ, দক্ষ ও মেধাবী জাতি গঠনে প্রাণিজ আমিষ একটি  গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এ ক্ষেত্রে জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি এবং সেবা প্রদান করতে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ পালন একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ।
 
প্রাণিসম্পদ সামগ্রিক কৃষির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে প্রাণিসম্পদের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। প্রাণিজ আমিষের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বর্তমানে দেশীয় উৎস থেকেই তরল দুধ, মাংস ও ডিমের চাহিদা পূরণ সম্ভব হচ্ছে। তবে বিশ্বব্যাপী মানুষ ও পণ্য পরিবহন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাওয়ায় এবং অত্যাধিক বাণিজ্যিক উৎপাদন ব্যবস্থার প্রেক্ষিতে প্রাণী থেকে প্রাণী এবং প্রাণী থেকে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রোগব্যাধির বিস্তার ঘটছে। আমি আশা করি বিজ্ঞানসম্মত পশুপালন ব্যবস্থা অনুসরণের মাধ্যমে পুষ্টি নিরাপত্তা এবং নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে।
 
দেশের জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রাণিসম্পদ নির্ভর কর্মসংস্থানের সাথে যুক্ত। এ খাত এখন আর শুধু বেকারত্ব রোধের খাত নয় বরং ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধি এ খাতকে শিল্পের মর্যাদা দিয়েছে। আমি আশা করি গুণগত সেবা, ই-সার্ভিস, নিরাপদ প্রাণিজাত খাদ্য উৎপাদন এবং প্রযুক্তি ব্যবহারের পাশাপাশি আরও উন্নত প্রাণিস্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে এসডিজি অভীষ্ট লক্ষ্য ২০৩০ বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। নিরাপদ প্রাণিজাত আমিষ উৎপাদন, বিপণন ও প্রক্রিয়াকরণসহ জনগণকে সার্বিক কর্মকা-ে সম্পৃক্ত করতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর আয়োজিত ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৮’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে- এ প্রত্যাশা করি। 
 
আমি ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ২০১৮’-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
আজাদ/সেলিম/আব্বাস/২০১৮/১৭৫০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২১৬
 
শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) : 
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শহিদ আসাদ দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও গণতন্ত্রের ইতিহাসে শহিদ আসাদ দিবস একটি অবিস্মরণীয় দিন। এ উপলক্ষে আমি গণতন্ত্রপ্রিয় জনগণকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন।  
 
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে শহিদ আসাদের নাম অমর হয়ে আছে। ১৯৬৯ সালের ২০ জানুয়ারি পাকিস্তানি স্বৈরশাসক আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে এ দেশের ছাত্রসমাজের ১১-দফা দাবির মিছিলে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পুলিশের গুলিতে শহিদ হন তৎকালীন ছাত্রনেতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ওরফে আসাদ। তিনি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। 
 
ঊনসত্তরের গণআন্দোলনে শহিদ আসাদের আত্মত্যাগ স্বাধিকার আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করে। স্বাধিকার ও নিজস্ব জাতি রাষ্ট্রের দাবিতে সোচ্চার সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ জেল-জুলুম উপেক্ষা করে রাজপথে নেমে আসে। পর্যায়ক্রমে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। পরবর্তীতে সেই আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে রূপ নেয়। এরই ধারাবাহিকতায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ।
 
১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানে শহিদ আসাদের আত্মত্যাগ আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাসে একটি মাইলফলক। দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর সর্বোচ্চ অবদান তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা যোগাবে। 
 
আমি শহিদ আসাদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি। 
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
#
হাসান/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭৪২ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২১৫
 
মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
 
ঢাকা, ৬ মাঘ (১৯ জানুয়ারি) :
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
 
‘‘বাংলা সাহিত্যের মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৪তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও যশোর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কবির জন্মস্থান সাগরদাঁড়িতে ২০-২৬ জানুয়ারি সপ্তাহব্যাপী ‘মধুমেলা ২০১৮’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। কবির জন্মবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
 
মাইকেল মধুসূদন দত্ত বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী। তাঁর হাতে বাংলা সাহিত্য পেয়েছে নবরূপ, হয়েছে সমৃদ্ধ ও ঐশ্বর্যম-িত। তিনি একাধারে বাংলা সাহিত্যে প্রথম মহাকাব্যের রচয়িতা, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক, সনেট রচয়িতা ও আধুনিক শিল্পকলাসম্মত নাট্যকার। তিনি অভূতপূর্ব সৃষ্টি-নৈপুণ্য প্রদর্শন করে বাংলা সাহিত্যে পথিকৃতের ভূমিকা পালন করেছেন। কবি তাঁর লেখায় যে অসাধারণ প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন তা এক কথায় বিস্ময়। জন্মভূমির প্রতি কবির গভীর অনুরাগ আগামী প্রজন্মের জন্য দেশপ্রেমের চিরন্তন উৎস হয়ে থাকবে। উনিশ শতকে বাঙালি নবজাগরণের অন্যতম পথিকৃৎ মাইকেল মধুসূদন তাঁর অনন্য সাধারণ প্রতিভা দিয়ে বাংলা ভাষার অন্তর্নিহিত শক্তির উদ্বোধনসহ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের যে উৎকর্ষসাধন করে গেছেন তা বাঙালির তো বটেই, গোটা বিশ্ব সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে  নতুন মাত্রা।
 
আমি ‘মধুমেলা ২০১৮’ এর সাফল্য কামনা করি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’
 
#
আজাদ/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৮/১৭৪০ ঘণ্টা 
 
 
 
Todays handout (5).docx