Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৫ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী 05/04/2018

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ১১১১
 
নাটকের উৎসবকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দিতে স্পিকারের আহ্বান
 
ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) : 
 
 স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, নাটক ইতিহাসকে তুলে ধরে, নাটক হলো প্রতিবাদের ভাষা। নাটক সমাজের দর্পন। নাটকের উৎসবকে তৃণমূল পর্যায়ে পৌঁছে দিতে তিনি সংস্কৃতিকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।  
 
স্পিকার আজ ঢাকায় শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসাইন স্মৃতি নাট্যোৎসব ও স্মারক  সম্মাননা-২০১৮ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।
 
অনুষ্ঠানে বিশ্ব আইটিআইয়ের সভাপতি রামেন্দু মজুমদার, অভিনেতা মামুনুর রশীদ এবং বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের মহাসচিব আকতারুজ্জামান বক্তব্য রাখেন।
 
  স্পিকার বলেন, ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালি সংস্কৃতি জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে নাটক একটি শক্তিশালী মাধ্যম। অধিকার  প্রতিষ্ঠার আন্দোলনসহ সকল  গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জনগণকে সম্পৃক্ত ও উদ্বুদ্ধ করতে যুগে যুগে নাটক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।  তিনি বলেন, সৈয়দ বদরুদ্দীন হোসাইন ছিলেন অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক। আজীবন তিনি প্রগতিশীল চেতনায় উদ্বুদ্ধ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ধারক ও বাহক হিসেবে কাজ করে গেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ট সহচর এ ভাষা সৈনিক নৈতিকতার প্রশ্নে ছিলেন অটল ও অকুতোভয়।
 
পদাতিক নাট্য সংসদ সভাপতি সৈয়দ তাসনীন হোসাইনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, নাট্য ব্যক্তিত্ব ম’ হামিদ, এনামুল হক এবং দেশ বরেণ্য সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ।
 
#
 
তারিক/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ১১১০
 
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ঘোষণা
 
ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) : 
 
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের স¦ীকৃতিস¦রূপ শিল্পী ও কলা-কুশলীকে ২৬টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৬ ঘোষণা করা হয়েছে :  
 
আজীবন সম্মাননায় যুগ্মভাবে ফরিদা আক্তার (ববিতা) ও আকবর হোসেন পাঠান (ফারুক); শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অজ্ঞাতনামা’য়  ফরিদুর রেজা সাগর;  শ্রেষ্ঠ স¦ল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ঘ্রাণ-এ এস এম কামরুল আহসান; শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র জন্মসাথীতে যুগ্মভাবে একাত্তর মিডিয়া লিমিটেড ও মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর; আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী;  শ্রেষ্ঠ অভিনেতা প্রধান চরিত্রে আয়নাবাজিতে সুচিন্তা চৌধুরী চঞ্চল (চঞ্চল চৌধুরী); শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী প্রধান চরিত্র যুগ্মভাবে অস্তিত্ব চলচ্চিত্রে আফরোজা ইমরোজ তিশা ও শঙ্খচিলে কুসুম শিকদার;  শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে যুগ্মভাবে পুড়ে যায় মন চলচ্চিত্রে আলী রাজ, মেয়েটি এখন কোথায় যাবে চলচ্চিত্রে ফজলুর রহমান বাবু;  শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্ব চরিত্রে কৃষ্ণপক্ষ চলচ্চিত্রের জন্য তানিয়া আহমেদ;  শ্রেষ্ঠ অভিনেতা/অভিনেত্রী খল চরিত্রে অজ্ঞাতনামা চলচ্চিত্রে শহীদুজ্জামান সেলিম; শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী শঙ্খচিল চলচ্চিত্রে আনুম রহমান খান (সাজবাতি); শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক মেয়েটি এখন কোথায় যাবে চলচ্চিত্রে ইমন সাহা; শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক নিয়তি চলচ্চিত্রে মোঃ হাবিব; শ্রেষ্ঠ গায়ক দর্পন বিসর্জন চলচ্চিত্রের জন্য ওয়াকিল আহমেদ (অমৃত মেঘের বারি...); শ্রেষ্ঠ গায়িকা কৃষ্ণপক্ষ চলচ্চিত্রে মেহের আফরোজ শাওন (যদি মন কাঁদে তুমি চলে এসো...); শ্রেষ্ঠ গীতিকার মেয়েটি এখন কোথায় যাবে চলচ্চিত্রে গাজী মাজহারুল আনোয়ার (বিধিরে ও বিধি বিধি...); শ্রেষ্ঠ সুরকার মেয়েটি এখন কোথায় যাবে চলচ্চিত্রে ইমন সাহা (বিধিরে ও বিধি বিধি...); শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার অজ্ঞাতনামা চলচ্চিত্রে তৌকির আহমেদ; শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য যুগ্মভাবে অনম বিশ্বাস ও গাউসুল আলম;  শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা আন্ডার কনস্ট্রাকশন চলচ্চিত্রের জন্য সৈয়দা রুবাইয়াত হোসেন;  শ্রেষ্ঠ সম্পাদক আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য ইকবাল আহসানুল কবির; শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শঙ্খচিল চলচ্চিত্রের জন্য উত্তম গুহ; শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য রাশেদ জামান; শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য রিপন নাথ;  শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জায় যুগ্মভাবে নিয়তি চলচ্চিত্রের জন্য সাত্তার ও আয়নাবাজি চলচ্চিত্রের জন্য ফারজানা সান এবং শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান আন্ডার কনস্ট্রাকশন চলচ্চিত্রের জন্য মানিক। 
  
তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে আজ এ তথ্য জানানো হয়েছে।  
 
#
আকরাম/সেলিম/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৮/২০২১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১১০৯
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
 
ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) :
 
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২০তম বৈঠক কমিটির সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে আজ জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য ও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, রাজি উদ্দীন আহমেদ, সাবের হোসেন চৌধুরী, এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং ফজলে হোসেন বাদশা বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।
 
 কমিটি রাজশাহী ওয়াসার ঈড়হংঃৎঁপঃরড়হ ড়ভ ঝঁৎভধপব ডধঃবৎ ঞৎবধঃসবহঃ ঢ়ষধহঃ চৎড়লবপঃ এর কার্যক্রম দ্রুতগতিতে বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করে। বৈঠকে মানসম্মত রোড ডিজাইন,  জনবল নিয়োগ ও প্রতিটি উপজেলায় প্রয়োজনীয় যানবাহন বাড়ানোর যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হয় এবং সমবায় অধিদপ্তরের  সার্বিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করার জন্য সাবের হোসেন চৌধুরীকে আহ্বায়ক এবং এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান ও ফজলে হোসেন বাদশাকে সদস্য করে একটি সাবকমিটি গঠন করা হয়।
 
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়  এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
মৌমিতা/সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘন্টা 

Handout                                                                                             Number : 1108

 

5-6 May  OIC Council of Foreign Ministers

 

Dhaka, April 5 :

 

            Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali delivered a diplomatic briefing for the Heads of all Diplomatic Missions and International Organizations in Dhaka today at the State Guest House Padma on preparation for the 45th OIC Council of Foreign Ministers to be held in Dhaka on 5-6 May 2018.

 

            The theme of the CFM is 'Islamic Values for Sustainable Peace, Solidarity and Development'. The Foreign Minister apprised the issues to be discussed at the Conference which include the issue of Palestine, Challenges facing the Muslim ummah such as the conflicts, division, tension and instability of the Muslim world will receive focus at the Dhaka CFM along with the problems of terrorism and violent extremism, sectarian tendencies, hatred, prejudice and Islamophobia, massive humanitarian crises with forced displacements from and to the Muslim countries - seriously affecting rights and dignity of the Muslim minorities such as the Rakhine Muslims of Myanmar. Issues of persistent poverty, socio-economic backwardness of Muslim societies and protection of their rights and fundamental freedoms will also get priority.

 

A visit to the makeshift camps in Cox’s Bazar sheltering Rohingyas from Myanmar will be organized for the Heads of Delegations and International Organizations of interested.

 

#

 

Tohidul/Selim/Farhana/Rafiqul/Salimuzzaman/2018/1820 Hrs

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১১০৭
 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২৬তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, মোঃ ছানোয়ার হোসেন, লায়লা আরজুমান বানু এবং মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন বৈঠকে অংশ গ্রহণ করেন।
ইপিবির ফান্ড ও ট্যারিফ কমিশনের কার্যক্রম সম্পর্কে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
আসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে টিসিবির পরিকল্পনা অনুয়ায়ী চিনি ২ হাজার মেট্রিক টন, মশুর ডাল ১ হাজার ৫শ’ মেট্রিক টন, তেল ১ হাজার মেট্রিক টন, ছোলা ১ হাজার ৯৫৫ মেট্রিক টন এবং খেজুর ১শ’ মেট্রিক টন ক্রয়ের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে বলে বৈঠকে উল্লেখ করা হয়। অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানিকৃত ছোলা ও মশুরডাল অতিদ্রুত চট্টগাম বন্দরে এসে পৌঁছাবে এবং তা খালাস করে টিসিবির সকল আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোতে গুদামজাত করা হবে এবং রমজান উপলক্ষে সকল বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে ১৮৭টি ট্রাক এর মাধ্যমে টিসিবির পণ্য ভোক্তাসাধারণের নিকট বিক্রয় করার পরিকল্পনা রয়েছে। ডিলারের মাধ্যমে ভোক্তাসাধারণের নিকট সাশ্রয়ীমূল্যে টিসিবির পণ্য সরবরাহ করা হবে।
রমজান মাসে পণ্যসামগ্রীর মূল্য যেন স্থিতিশীল থাকে সে ব্যাপারে জাতীয় ভোক্তা অধিকার  সংরক্ষণ অধিদপ্তর মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদারকরণের নিমিত্ত নিয়মিত বাজার তদারকি কার্যক্রম জোরদার করবে বলে বৈঠকে জানানো হয়। 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, টিসিবির চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
 
সাব্বির/সেলিম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ১১০৬

নৌনিরাপত্তা সপ্তাহের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নৌমন্ত্রী
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদী ও নৌযান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে

ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
নৌযান মালিক, শ্রমিক ও জনগণের সচেতনতার ফলে নৌদুর্ঘটনা কমে এসেছে। বিগত তিন বছরে কোনো লঞ্চডুবি হয়নি। নৌদুর্ঘটনা হ্রাস ও নৌযান নির্মাণের ক্ষেত্রে আইনের কঠোর প্রয়োগ হচ্ছে। আগে নৌযান তৈরি করে মালিকরা নকশা অনুমোদন করে নিত। এখন আর সে সুযোগ নেই, এখন প্রথমে নকশার অনুমোদন করে নিতে হয়। নকশার বাইরে কোনো জাহাজ নির্মাণ করা যায়না। 
নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান আজ ঢাকায় শিশু একাডেমি মিলনায়তনে নৌনিরাপত্তা সপ্তাহ-২০১৮ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। এবছর নৌনিরাপত্তা সপ্তাহের মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘নৌশিল্পে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া, যাত্রা হবে নিরাপদ এটাই আমাদের চাওয়া’।
মন্ত্রী বলেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নদী ও নৌযান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। এজন্য অভ্যন্তরীণ নদীপথে যাত্রী ও মালামালের নিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দেয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে উপনীত হয়েছে। নৌশিল্পের বিকাশ তথা নৌপথের উন্নয়নে সরকার উন্নয়ন বাজেটে প্রচুর অর্থ বরাদ্দ দিয়েছে। লঞ্চে এখন লিফট ও অসুস্থ রোগিদের জন্য  ইনসেন্টিভ কেয়ার ইউনিটের (আইসিইউ) ব্যবস্থা রয়েছে। 
মন্ত্রী বলেন, নৌনিরাপত্তার বিষয়টি গুরুত্ব দেয়ার পাশাপাশি সরকার নদীতীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। নদীতীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সেটি যেন পুনরায় দখল হয়ে না যায় সেজন্য নদী তীরে ‘ওয়াকওয়ে’ স্থাপন করা হয়েছে। নদীগর্ভে স্থাপিত অবৈধ ডকইয়ার্ড উচ্ছেদ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত দেশব্যাপী নৌনিরাপত্তা সপ্তাহের কর্মসূচির মধ্যে নৌর‌্যালি, দেশের বিভিন্ন নৌবন্দরে ব্যানার ও পোস্টার প্রদর্শনের মাধ্যমে নৌসচেতনতা বৃদ্ধির কর্মসূচি, নৌসেক্টরে বিভিন্ন কাজে অবদান রাখার জন্য পুরস্কার প্রদান, সারাদেশে অরেজিষ্ট্রিকৃত নৌযানের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা ইত্যাদি কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। 
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম, অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি নূর-ই-আলম চৌধুরী, সংসদ সদস্য বেগম জেবুন্নেছা আফরোজ এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলাম। 
#

জাহাঙ্গীর/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১০৫

এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধণ শ্রিংলা আজ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সাথে সচিবালয়ে তাঁর অফিসে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে এলজিআরডি মন্ত্রী বলেন, ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব দীর্ঘদিনের। বাংলাদেশের সকল উন্নয়ন কর্মকা-ে ভারতকে সবসময় পাশে পেয়েছে। তিনি বাংলাদেশের গ্রামীণ উন্নয়নে যোগাযোগ কাঠামো ভূমিকা উল্লেখ করে বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ফলে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে। 
বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন বিষয়ে হাইকমিশনারকে অবহিত করে বলেন, বাংলাদেশ এখন শতকরা ৯৯ ভাগ স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশনের আওতায় এসেছে। পাশাপাশি প্রতি ৫০ জনের জন্য একটি করে বিশুদ্ধ পানির উৎস নিশ্চিত করার জন্য সরকার কাজ করছে।
ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধণ শ্রিংলা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় সম্পাদিত চুক্তি অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ, ঢাকা উত্তর, সিলেট, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনে এলইডি লাইট স্থাপন প্রকল্পের কাজ দ্রুত সম্পাদনের আগ্রহ প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি সিটি কর্পোরেশনসমূহের কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও মেশিনারিজ সরবরাহের বিষয়ে ভারতের আগ্রহের কথা জানান। 
এসময় মন্ত্রী বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভারতকে সবসময় পাশে পাবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়া পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের নানা কর্মকা-ের মাধ্যমে দারিদ্র্যদূরীকরণে সরকারের পদক্ষেপসমূহও তিনি তুলে ধরেন।
স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান, ভারতীয় হাইকমিশনের দ্বিতীয় সচিব শিশির কোঠারী এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#

জাকির/সেলিম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১১০৪
 
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ভূমি রক্ষায় রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নিতে হবে
                                   --- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেছেন, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ভূমি রক্ষায় রাষ্ট্রকেই দায়িত্ব নিতে হবে। তাদের জন্য কেবল ভূমি কমিশনই যথেষ্ট নয়; স্বতন্ত্র ভূমি আইনও করা প্রয়োজন। পার্বত্যবাসীদের জন্য ভূমি কমিশন গঠিত হলেও সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীরা সেই সুবিধা পায় না। প্রচলিত যে আইন আছে তাতে সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের ভূমিরক্ষা করতে ব্যাপক হয়রানির সম্মুখীন হতে হয়। ভূমিগ্রাসীরা নানা অজুহাতে, নানা কৌশলে তাদের ভূমি গ্রাস করছে। এ অবস্থা থেকে উত্তোরণে রাষ্ট্রকে এগিয়ে আসতে হবে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘সমতল ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জন্য ভূমি কমিশন’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মেনন বলেন, ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধেও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জোরালো ভূমিকা রয়েছে। তাদের জীবিকা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্যের সাথে ভূমি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। 
প্রফেসর ড. মেজবাহ কামালের সভাপতিত্বে আইন কমিশনের চিফ রিসার্স কর্মকর্তা ও জেলা জজ ফয়জুল আজিম, ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কামরুল হাসান ফেরদৌস এবং আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব উম্মে কুলসুম সভায় উপস্থিত ছিলেন ।
#
 
শফিকুল/সেলিম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৩০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর :  ১১০৩

মন্ত্রী পর্যায়ের ন্যাম সম্মেলন আজারবাইজানের বাকুতে শুরু হয়েছে

ঢাকা, ২২ চৈত্র (৫ এপ্রিল) : 

১৮তম মধ্যবর্তী মন্ত্রী পর্যায়ের ন্যাম (ঘড়হ-অষরমহবফ গড়াবসবহঃ-ঘঅগ) সম্মেলন আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে শুরু হয়েছে। পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো: শাহ্রিয়ার  আলম দু’দিন ব্যাপী (৫-৬ এপ্রিল) অনুষ্ঠিতব্য সম্মেলনে যোগদান করেছেন। তিনি চারসদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
#
তৌহিদুল/রিফাত/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১৫১৮ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১১০২

আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ৬ এপ্রিল

ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
৬ এপ্রিল-২০১৮ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস। দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য ‘ক্রীড়ায় শান্তির সমাবেশ, উন্নয়নে বাংলাদেশ’। দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে র‌্যালি, আলোচনা সভা ও ক্রীড়া আয়োজন। 
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের ১ নং গেইট থেকে একটি র‌্যালি শুরু হয়ে তা জিপিও, শিক্ষাভবন, জাতীয় প্রেসক্লাব হয়ে এনএসসি টাওয়ারে শেষ হবে। বিভিন্ন স্লোগান, ব্যানার ও ফেস্টুনসহ দেশের বরেণ্য ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়া সংগঠক ও ক্রীড়ামোদী জনগণ এ র‌্যালিতে অংশগ্রহণ করবে। র‌্যালিশেষে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ আয়োজিত পরিষদের সম্মেলন কক্ষে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। আলোচনার বিষয়বস্তু ‘শান্তি ও উন্নয়নে ক্রীড়া’। বরেণ্য ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠকবৃন্দ আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন।
এছাড়া বিভিন্ন ক্রীড়া ফেডারেশন স্ব স্ব কর্মসূচি গ্রহণ করে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদ্যাপনের নিমিত্ত প্রীতিম্যাচের আয়োজন করবে।

#
শফিকুল/রিফাত/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৪৫০ ঘণ্টা 

 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১০১
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
 
ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৬ এপ্রিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“দেশের ক্রীড়াবিদদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ৬ এপ্রিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ২০১৮ উদ্যাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়ানুরাগীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
খেলাধুলা একটি শিল্প। খেলাধুলার মূল কথাই হলো প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টি করা। সুস্থ-সবল দেহ-মন এবং দেশ ও জাতির প্রতি ভালবাসা তৈরিতে খেলাধুলা অপরিহার্য। খেলাধুলা শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান, কর্তব্যপরায়ণতা ও সহনশীলতার শিক্ষা দেয়। সাংস্কৃতিক বিকাশকে ত্বরান্বিত করে। অপরাধ প্রবণতা কমায়। খেলাধুলা যুবসমাজকে বিপথগামী হওয়া থেকে রক্ষা করে। মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে দূরে রাখে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ যখনই সরকার গঠন করেছে, তখনই খেলাধুলাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। আমরা গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত বিভিন্ন ক্রীড়া অবকাঠামো নির্মাণ করেছি। উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত স্টেডিয়াম নির্মাণ, অবকাঠামো উন্নয়নসহ উন্নত প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়েছি। আমরা শিক্ষা ও ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানে খেলাধুলার সরঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছি। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। জাতীয় পর্যায়ে একাধিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে। আমরা খেলাধুলার প্রসারে আর্থিক অনুদান বৃদ্ধি করেছি। বিকেএসপি ও শারীরিক শিক্ষা কলেজসমূহের সুযোগ সুবিধা বাড়িয়েছি। এখন আমাদের ক্রীড়াবিদরা জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে।  
আমি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস ২০১৮ এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। 
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
        বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/রিফাত/শহিদ/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১০২৫ ঘণ্টা 
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর ঃ ১১০০
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
ঢাকা, ২২ চৈত্র ( ৫ এপ্রিল ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৬ এপ্রিল আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস উদযাপিত হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি দেশের সকল ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়াসংগঠক, পৃষ্ঠপোষকসহ ক্রীড়াঙ্গনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
খেলাধুলা আমাদের জীবনযাপনের একটি অংশ। খেলাধুলা চিত্তবিনোদনের মাধ্যম হিসেবে শিশু ও তরুণদের মেধা ও মননের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এর মাধ্যমে সৃষ্টি হয় প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব, শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান ও কর্তব্যপরায়ণতা। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে খেলাধুলা একটি দেশের পরিচিতি ও সম্মান বৃদ্ধিরক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। দেশের মানুষের মধ্যে ঐক্য, সংহতি ও দেশপ্রেমকে জাগ্রত করে। বিশ্ব ভ্রাতৃত্ববোধ তৈরিতেও খেলাধুলা সহায়ক ভূমিকা রাখে। বর্তমানে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন খেলাধুলায় সাফল্য অর্জন করেছে। বিভিন্ন বয়সভিত্তিক প্রতিযোগিতায়ও বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েরা সাফল্য বয়ে আনছে তাই একটি উদীয়মান দেশ হিসেবে বাংলাদেশে খেলাধুলার প্রসার ও মানোন্নয়নে আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস পালন অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে বলে আমি মনে করি। 
বর্তমান সরকার দেশের খেলাধুলার মানোন্নয়নে ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। জেলা থেকে শুরু করে উপজেলা পর্যায়েও গড়ে তোলা হচ্ছে ক্রীড়া অবকাঠামো।  ফলে দেশের ক্রীড়াঙ্গনে জাগরণের সৃষ্টি হয়েছে। আমি আশা করি সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশের ক্রীড়াঙ্গন আরো এগিয়ে যাবে এবং আন্তর্জাতিক পরিসরে দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসবে। 
আমি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস  উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সফলতা কামনা করছি।
 
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
 
 
#
 
আজাদ/রিফাত/শহিদ/জসীম/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১০০৪ ঘণ্টা 
 
 
Todays handout (9).docx