Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 11.02.2019

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৭১ 
 
বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
আজ ঢাকায় বিয়াম মিলনায়তনে বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের বিদায়ী কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি ও নবগঠিত কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির ২০১৯-২০২০ মেয়াদের যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন এসোসিয়েশনের সভাপতি ও তথ্য সচিব আবদুল মালেক। গঠনতন্ত্র মোতাবেক নবগঠিত কার্যনির্বাহী কমিটির প্রথম সভায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের সভাপতি নির্বাচন হন। গত ৯ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (এপিডি)  শেখ ইউসুফ হারুন মহাসচিব পদে নির্বাচিত হন।
এছাড়া সহসভাপতি পদে নির্বাচিত হন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সাজ্জাদুল হাসান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়েজ আহম্মদ, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মহিবুল হক, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব কবির বিন আনোয়ার, স¦রাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ নূরুল ইসলাম। কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হন স¦াস্থ্য মন্ত্রণালয়ের  স¦াস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব খাজা আব্দুল হান্নান। যুগ্মমহাসচিব পদে নির্বাচিত হন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-১ মোঃ তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, স¦রাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আবু বকর সিদ্দীক, সড়ক পরিবহন  ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আজাহারুল ইসলাম খান, স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্মসচিব মেজবাহ উদ্দিন, ঢাকা জেলা প্রশাসক আবু ছালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান (পদাধিকার বলে)। উপকোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-২ বেগম ওয়াহিদা আক্তার ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক অতুল সরকার। সহকারী মহাসচিব পদে নির্বাচিত হন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক আল মামুন মুর্শেদ, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক মোঃ মাসুম পাটোয়ারী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-১ কাজী নিশাত রসুল, কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোঃ আল মামুন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার এস এম খুরশিদ-উল-আলম, স¦রাষ্ট্রমন্ত্রীর একান্ত সচিব দেওয়ান মাহবুবুর রহমান (বাদল)। এছাড়া সদস্য পদে নির্বাচিত হন ৩০ জন।  
সভায় প্রশাসন ক্যাডারের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা এসোসিয়েশনের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ কর্মসূচি সম্পর্কে দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখেন।
নবগঠিত কমিটি দেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় এবং বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের সদস্যদের কল্যাণার্থে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেন বলেন সভায় আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
#
 
ইউসুফ/ফারহানা/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২২০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৭০
 
এসডিজি সম্পৃক্ত কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিতে হবে 
                                      -- শাহাব উদ্দিন
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ গঠনের জন্য টেকসই উন্নয়নের বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ ২০৪১ সালের মেধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কাজেই যে কোনো কার্যক্রম বাস্তবায়নের সময় এসডিজি’র সাথে সম্পৃক্ত বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেয়ার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন পরিবশে, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন। আজ আগারগাঁও পরিবেশ ভবনে পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে তিনি এ নির্দেশ দেন। 
অনুষ্ঠানে পরিবেশ উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এবং পরিবেশ সচিব আদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং পরিবশে অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কর্মকর্তা কর্মচারীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, সারা দেশে যে সকল অবৈধ ইটভাটা রয়েছে সে সবের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পরিবেশ নষ্ট করে কোনো শিল্প প্রতিষ্ঠান চলতে পারবে না। নদী খাল পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু হয়েছে। সাভারে ট্যানারি শিল্পের মাধ্যমে পরিবেশ ও নদী দূষণের বিষয়টি এখনই বন্ধ করতে হবে। সরকার বিশ্বাস করে, উন্নয়ন যদি পরিবেশবান্ধব না হয় সেই উন্নয়ন দেশের জন্য কখনো মঙ্গল বয়ে আনতে পারে না। পরিবেশ দূষণকারী জনগণের বন্ধু হতে পারে না। সারা দেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অফিস এবং জনবল বৃদ্ধির জন্য খুব শীঘ্রই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি আরো বলেন, সারা দেশে দৃশ্যমান কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা এমনভাবে তৈরি করতে হবে যেন কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে পরিবেশ দূষণ না করে। আর যদি তা না হয় তাহলে আইনের কঠোর প্রয়োগের জন্য তিনি পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন।
পরিবেশ উপমন্ত্রী বলেন, ‘সারা বিশ্ব আজ পরিবেশ সম্পর্কে সোচ্চার। আমাদের দেশটা একসময় প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর ছিল। এখনো কোনো অংশে কম নয়। আমরা এখনো যদি পরিবেশ সম্পর্কে সচেতন না হই তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ খুব খারাপ হবে। আমরা তা কখনো হতে দিতে পারি না।’ 
 
অনুষ্ঠান শেষে মন্ত্রী, উপমন্ত্রী এবং সচিব পরিবেশ অধিদপ্তরের নব প্রতিষ্ঠিত পরীক্ষাগার পরিদর্শন করেন। 
 
#
 
কামাল/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/২১০৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৯
 
এসডিজি বাস্তবায়নে বিগ ডেটাভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে
---মোস্তাফা জব্বার
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :  
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলাদেশ সমগ্র বিশ্বে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দেয়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। বিগ ডেটা তাই এদেশের জন্য বড় কোনো চ্যালেঞ্জ নয়। সরকার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে সকল পর্যায়ে বিগ ডেটাভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণে গুরুত্ব আরোপ করবে।  
তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে বর্তমান সরকার অত্যন্ত সচেতন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, সকল নাগরিক সেবাকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তর করা সরকারের মূললক্ষ্য। তিনি আরো বলেন, ইন্টারনেট সেবা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাম এবং শহরের মধ্যে ডিজিটাল সেবার পার্থক্য দূরীকরণে সরকার বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে।  
মন্ত্রী আজ আগারগাঁওস্থ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘বিগ ডেটা ফর হেলথ’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, আইসিটি বিভাগ, ইউএসএইড ও ইউএনডিপি এর সহায়তায় পরিচালিত এটুআই, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, ডেটা ফর হেলথ ইনিশিয়েটিভ (ডিফরএইচ), ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রোপিস, ইউনিসেফ, আইসিডিডিআরবি এবং মেজার ইভাল্যুইয়েশন এর যৌথ উদ্যোগে দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলন আয়োজিত হচ্ছে।
এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রধানমন্ত্রীর এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব আসাদুল ইসলাম, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল কালাম আজাদ, ইউএনডিপির রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ সুদীপ্ত মুখার্জী এবং এটুআই এর পলিসি অ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরী।
#
 
শহিদুল/মাহমুদ/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২১০১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৮
 
স¦াস্থ্যমন্ত্রীর সাথে প্রমীলা প্যাটেনের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :  
 
মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেছেন সংঘাতকালীন যৌন সহিংসতা (ঝবীঁধষ ঠরড়ষবহপব রহ ঈড়হভষরপঃ) বিষয়ক জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত প্রমীলা প্যাটেন (চৎধসরষধ চধঃঃবহ)। 
 
আজ সচিবালয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের সাথে সাক্ষাৎকালে জাতিসংঘ মহাসচিবের বিশেষ দূত এই প্রশংসা করেন।
 
বিশেষ দূত বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত নারীদের মানসিক ট্রমা দূর করতে আরো বেশি মানসিক ও সামাজিক সহায়তা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি জানান, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সাহায্যের পরিধি বাড়াতে জাতিসংঘ সহায়তা ফ্রেমওয়ার্ক প্রণয়ন করার কাজ করছে।  
 
বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের নাগরিকদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা সহায়তার সার্বিক চিত্র তুলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাস্তুচ্যুতদের বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়ে দ্রুততম সময়ে বাসস্থান, খাদ্য ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করেছেন। বাংলাদেশের পক্ষে অতিরিক্ত দশ লক্ষাধিক মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেওয়া দূরূহ কাজ। তাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে মিয়ানমার নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে জাতিসংঘের কার্যকর ভূমিকা কামনা করেন মন্ত্রী। 
 
এ সময় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হাসপাতাল) বাবলু কুমার সাহা, অতিরিক্ত সচিব (বিশ^ স্বাস্থ্য) মোঃ হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশে ইউএনএফপি এর প্রতিনিধি ড. আসা টোরকেলসনসহ (উৎ. অংধ ঞড়ৎশবষংংড়হ) মন্ত্রণালয় এবং জাতিসংঘের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
 
#
 
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/মাহবুব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/২০১২ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৭
বাজার তদারকি
৬৬ প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ ৭১ হাজার টাকা জরিমানা
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) : 
 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর, নেত্রকোণা, গাজীপুর, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, বরিশাল, ভোলা, খুলনা, ফেনী, মাগুরা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কক্সবাজার ও সুনামগঞ্জে গতকাল বাজার তদারকি করা হয়।
 
ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের নেতৃত্বে গুলশান ও মতিঝিল এলাকায় বাজার তদারকি পরিচালনা করা হয়। বাজার তদারকিকালে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরির অপরাধে এঞ্জেল শেফকে ৫০ হাজার টাকা, ব্যামবু শুট রেস্তোরাঁকে ৫০ হাজার টাকা ও তাজমহল হোটেলকে ২০ হাজার টাকা, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে প্রাইম ফার্মাকে ২০ বিশ হাজার টাকা, ফিক্স ইট এইচ এম আরকে ২৫ হাজার টাকা, সোনারগাঁও স্টোরকে ২০ বিশ হাজার টাকা, ব্যামবু শুট রেস্তোরাঁকে ৩০ হাজার টাকা, কাজল স্টোরকে ৫ হাজার টাকা ও শাহীন স্টোরকে 
৫ হাজার টাকা, পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে গুলশানের আগোরাকে ৫০ হাজার টাকা, মজিবুল হক মাংসের দোকানকে ১ হাজার টাকা, কিশোরগঞ্জ মাংসের দোকানকে ১ হাজার টাকা ও যশোর রাইস এজেন্সিকে 
৫ হাজার টাকাসহ মোট ২ লাখ ৮২ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।   
 
দেশব্যাপী ১৭টি জেলায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, খাদ্যপণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করা, ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, ওজন পরিমাপক যন্ত্রের কারচুপি, ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয়, সেবাগ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্য ও অবহেলা দ্বারা সেবাগ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি ঘটানো, পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ৪৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১ লাখ ৭২ হাজার ৭শত টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
 
অন্যদিকে লিখিত অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রি ও প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করার অপরাধে ৮টি প্রতিষ্ঠানকে ১৭ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় এবং ৮ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ৪ হাজার ২৫০ টাকা প্রদান করা হয়। 
 
গত ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে ২১টি বাজার তদারকি ও ৮টি লিখিত অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ৬৬টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৪ লাখ ৭১ হাজার ৭ শত টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয় এবং আদায়কৃত জরিমানা হতে ২ জন অভিযোগকারীকে ৪ হাজার ২৫০ টাকা প্রদান করা হয়। 
 
সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ, সিভিল সার্জন, মৎস্য কর্মকর্তা, পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, বাজার কর্মকর্তা, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর, শিল্প ও বণিক সমিতির প্রতিনিধি এবং কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ (ক্যাব) এসব তদারকি কার্যে সহায়তা প্রদান করেন।
#
 
আফরোজা/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৬
 
বিদ্যুৎ খাতে সহযোগিতার আগ্রহ জাইকার
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :  
অর্থনৈতিক অঞ্চলসহ বিদ্যুৎ খাতে আরো সহযোগিতার আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাইকা (জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি)।
 
আজ পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নানের সাথে তাঁর দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাইকার চিফ রিপ্রেজেনটেটিভ  ঐরঃড়ংযর ঐরৎধঃধ সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা প্রকাশ করেন। পরে সাংবাদিকদেরকে ব্রিফিংকালে মন্ত্রী এ কথা জানান ।
 
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যত ঋণ নেবো জাইকা তত দেবে। জাইকার সহযোগিতায় আমাদের ৪০টির মতো প্রকল্প আছে। সামনে নতুন নতুন প্রকল্প নেবো। তবে প্রকল্প বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আমাদের সচেতন হতে হবে। মানুষের কল্যাণে আমাদের প্রকল্প নিতে হবে।’
 
এম এ মান্নান বলেন, জাইকা বিদ্যুৎ, পানি সম্পদ ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সড়ক, রেল অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের উন্নয়নে জাইকা দীর্ঘদিনের পরিক্ষিত বন্ধু। ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরো বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি জানান।
#
 
শাহেদ/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৯৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৫
 
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের প্রতিষ্ঠানকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর আর্থিক সহায়তা 
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) : 
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ আজ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নরত দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানের জন্য ৫০ হাজার টাকার অর্থ সহায়তার চেক হস্তান্তর করেছেন।
 
ডিজএবলড এডুকেশন স্পোর্টস ট্রাভেল এন্ড কালচারাল অর্গানাইজেশন (ডেস্টকো) এর পক্ষে চেক গ্রহণ করেন ডেস্টকো এর সাধারণ সম্পাদক, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী মোঃ আলী হোসেন, ট্রেজারার মোঃ শহীদুল হক ও ট্রাভেল সম্পাদক মোঃ রইছ উদ্দিন। এরা সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
 
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এ সময় বলেন, দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়েও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করা কঠিন ব্যাপার। যারা দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়েও জীবনের লড়াই চালিয়ে যেতে পারে তাদের অভিনন্দন জানাই। তিনি বলেন, একটু সরকারি সহায়তা তাদের গন্তব্যে পৌঁছানোর পথকে সহজ করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
#
 
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৮৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৬৪
 
কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের চুক্তি স¦াক্ষর
খনন কাজের উদ্বোধন ২৪ ফেব্রুয়ারি
                  ---ওবায়দুল কাদের
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানেল বোরিং মেশিন চালুর মাধ্যমে কর্ণফুলী টানেল খনন কাজের উদ্বোধন করবেন এবং এ পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি শতকরা ৩২ ভাগ। ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মন্ত্রী আজ বনানীস্থ সেতু ভবনে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বহুলেন সড়ক টানেল নির্মাণ প্রকল্পের নিরাপত্তা বিধানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সিকিউরিটি সাপোর্ট ইউনিট কর্ণফুলী টানেল নির্মাণ প্রকল্প এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা প্রদান করবে এবং চুক্তির মেয়াদ হবে ৪ বছর।
প্রায় ৬৫ কোটি টাকার চুক্তিপত্রে বংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের পক্ষে প্রধান প্রকৌশলী কাজী 
মোঃ ফেরদাউস এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষে নেভাল অপারেশনস এর পরিচালক এবং সেফটি এন্ড সিকিউরিটি সুপারভিশন কনসালটেন্টের প্রধান সমন্বয়ক কমোডর মাহমুদুল মালেক নিজ নিজ পক্ষে স্বাক্ষর করেন।
কর্ণফুলী টানেল প্রকল্পটি নয় হাজার আটশত আশি কোটি চল্লিশ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যার মধ্যে বাংলাদেশ সরকারের অর্থ সহায়তা তিন হাজার নয়শত সাতষট্টি কোটি একুশ লাখ টাকা এবং চীন সরকারের অর্থ সহায়তা পাঁচ হাজার নয়শত তের কোটি ঊনিশ লাখ টাকা।
২টি টিউব সংবলিত মূল টানেলটির দৈর্ঘ্য ৩.৪ কিলোমিটার এবং টানেলের পশ্চিম ও পূর্ব প্রান্তে ৫.৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়ক এবং ৭২৭ মিটার ওভার ব্রিজ (ঠরধফঁপঃ) সহ এই টানেলটি চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলাকে শহরাঞ্চলের সাথে যুক্ত করবে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম শহরকে বাইপাস করে সরাসরি কক্সবাজারের সাথে সহজ যোগাযোগ স্থাপিত হবে। ফলে চট্টগ্রাম শহরের যানজট কমাসহ ভ্রমণ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগের সিনিয়র সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান ভাইস এডমিরাল আওরঙ্গজেব চৌধুরীসহ বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
ওয়ালিদ/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৬৩
 
এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে সিরডাপের মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, সিরডাপ গ্রামীণ উন্নয়ন ও দারিদ্র্যমোচনে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলসমূহে যে কাজ করছে তা প্রশংসাযোগ্য। পল্লী উন্নয়নে বাংলাদেশের যে সকল প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তার সাথে যোগসূত্র স্থাপন করে কাজ করলে সিরডাপ-এর কার্যাবলী আরো ফলপ্রসূ হবে।
 
সিরডাপ (ঞযব ঈবহঃৎব ড়হ ওহঃবমৎধঃবফ জঁৎধষ উবাবষড়ঢ়সবহঃ ভড়ৎ অংরধ ধহফ ঃযব চধপরভরপ-ঈওজউঅচ)-এর মহাপরিচালক ঞবারঃধ এ. ইড়ংবরধিয়ধ ঞধমরহধ ঠঁষধঁ-আজ এলজিআরডি মন্ত্রীর সাথে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবুল হাসনাত মোঃ জিয়াউল হক এবং অতিরিক্ত সচিব নাসরীন আক্তার চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
 
মন্ত্রী বলেন, সিরডাপকে জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (ঋঅঙ) সহ জাতিসংঘের অন্যান্য সংস্থা ও দাতা সংস্থাসমূহ সবসময় সাহায্য সহযোগিতা করে আসছে। জাতিসংঘ ঘোষিত সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি)-এর ধারাবাহিকতায় টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনেও এ অঞ্চলের সহযোগী দেশসমূহ একসাথে কাজ করবে। 
 
মন্ত্রী আরো বলেন, পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে এ অঞ্চলের দেশসমূহ দারিদ্র্য বিমোচনে জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে। দারিদ্র্যমোচনে বাংলাদেশের গৃহীত “একটি বাড়ী একটি খামার” প্রকল্পের আলোকে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশসমূহও মডেল প্রকল্প গ্রহণ করতে পারে। তিনি বলেন, সিরডাপকে আরো কার্যকর করতে সদস্য দেশসমূহের পরামর্শ আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রকে আরো প্রসারিত করবে। 
 
সাক্ষাৎকালে সিরডাপ মহাপরিচালক মন্ত্রীকে তাদের কার্যাবলী অবহিত করেন ও জুলাই মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য সিরডাপের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানান। মন্ত্রী সিরডাপ-এর কার্যাবলী সম্পর্কে অবহিত হন ও বাংলাদেশের দারিদ্র্যমোচনে তাদেরকে অধিকতর ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। 
 
#
 
হাসান/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০১৯/১৭৪৬ ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৫৬২ 
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী   
 
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর ৩৯তম জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে আমি বাহিনীর সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সদস্যকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। 
মহান ভাষা আন্দোলনের এ মাসে আমি ভাষা শহিদ আনসার কমান্ডার আব্দুল জব্বারসহ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে এ বাহিনীর যে সকল সদস্য ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, তাঁদেরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
মহান মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে সরকার প্রধানকে ১২ জন বীর আনসার সদস্য ‘গার্ড অভ্ অনার’ প্রদান করেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রারম্ভে এ বাহিনীর চল্লিশ হাজার রাইফেল ছিল মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অস্ত্র-শক্তি। 
প্রতিষ্ঠার পর থেকে আনসার বাহিনী দেশের জনগণ এবং সম্পদের নিরাপত্তা বিধানে কাজ করে যাচ্ছে। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় এ বাহিনীর সদস্য-সদস্যাদের ভূমিকা প্রশংসনীয়। দেশের জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন ছাড়াও নিয়মিতভাবে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় এ বাহিনীর রয়েছে উল্লেখযোগ্য অবদান। বাহিনীর ব্যাটালিয়ন আনসার এবং সাধারণ আনসার সদস্যরা সারাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অতন্দ্র প্রহরীর ন্যায় জননিরাপত্তা রক্ষায় কাজ করছে। প্রায় ৬১ লক্ষ সদস্য-সদস্যার এ বাহিনীর তৃণমূল পর্যায়ের অর্ধেক সদস্যই নারী। এ বাহিনী তৃণমূল পর্যায়ের সুবিধাবঞ্চিত নারীদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং স্বল্পসুদে ঋণের ব্যবস্থা করে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিয়েছে।     
বাংলাদেশ আজ ধারাবাহিক উন্নয়নের মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। স্বল্পোন্নত দেশ হতে প্রবেশ করেছে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সাফল্যের অন্যতম অংশীদার বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনী। বৃহৎ ও সুশৃঙ্খল এ বাহিনীর সদস্যদের দেশপ্রেম ও দায়িত্বশীলতা সত্যিই প্রশংসনীয়। আমি দায়িত্বরত এ বাহিনীর নিহত, আহত সদস্য এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি। 
আমি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৩৯তম জাতীয় সমাবেশ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”  
#
ইমরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৪০০ ঘণ্টা
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৫৬১
 
আইসিটি বিভাগের নতুন সচিব এন এম জিয়াউল আলম
 
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের নতুন সচিব হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন এন এম জয়িাউল আলম। এর আগে তিনি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত ৩০ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ হতে তাঁকে আইসিটি বিভাগের সচিব পদে বদলি করা হয়। ১৯৮৪ ব্যাচের প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা এন এম জিয়াউল আলম ডিসেম্বর ২০১৫ সালে ভারপ্রাপ্ত সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে যোগদান করেন। 
এন এম জিয়াউল আলম এর আগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার, খুলনা জেলার জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।
#
 
শহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৯/১৭৩৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী             নম্বর : ৫৬০
 
 
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে যুবশক্তিকে কাজে লাগাতে হবে
                                    - বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান
ঢাকা, ২৯ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) : 
 
 
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার এক তৃতীয়াংশ যুবসমাজ, যা প্রায় ৫ কোটি ৩০ লাখ। ‘সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম শক্তি হচ্ছে এই যুবশক্তি। আমাদের মুক্তির সংগ্রামসহ জাতীয় জীবনে উল্লেখযোগ্য সকল উদ্যোগে এ যুবশক্তি অসামান্য অবদান রেখেছে। দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন  ও রাষ্ট্রের ইতিবাচক রূপান্তরের ক্ষেত্রে আমাদের এ যুবশক্তিকে ব্যবহার করতে হবে। যাতে বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে দরিদ্র ও ক্ষুধামুক্ত উন্নত দেশ হিসেবে বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যয়কে বাস্তবে রূপ দেয়া যায়।
রংপুর পর্যটন মোটেলে ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সমৃদ্ধি অর্জনে তরুণদের অংশগ্রহণ এবং বিনিয়োগ সম্প্রসারণে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) গৃহীত কার্যক্রম অবহিতকরণ সংক্
Todays handout (14).docx