Handout Number : 1727
Bangladesh, EU hold bilateral discussion
Dhaka, May 10 :
Bangladesh-European Union Bilateral Discussion on Sectoral Issues was held at State Guest House Padma in Dhaka today. State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam and Helena König, Deputy Secretary General for Economic and Global Issues, European External Action Service (EEAS) led the respective side.
Bangladesh and the EU expressed satisfaction that 2023 marks their 50 years of partnership and reiterated their commitment to the launching of the Partnership Cooperation Agreement at an early date for cooperation in strategic areas, as was agreed during the First Political Dialogue between Bangladesh and the EU held in November last year in Dhaka. Both sides discussed ways and means to enhance cooperation on important sectors like climate change, energy security, renewable energy, ocean governance, digitalization and cyber security, knowledge-innovation-infrastructure development under EU’s Global Gateway, etc.
#
Mohsin/Rahat/Mosharraf/Salim/2023/2200 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২৬
বাংলাদেশ শীঘ্রই জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ সংশ্লিষ্ট ‘হংকং কনভেনশন’ অনুমোদন করবে
-- শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেছেন, বাংলাদেশ ২০২৩ সালের মধ্যে আন্তর্জাতিক সমুদ্র সংস্থা প্রবর্তিত ‘দি হংকং ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন ফর দি সেফ এন্ড এনভায়রনমেন্টালি সাউন্ড রিসাইক্লিং অভ্ শিপস, ২০০৯ (দি হংকং কনভেনশন)’ অনুমোদন করবে।
আজ ঢাকার মতিঝিলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক উপমন্ত্রী রাগনহিল্ড সজোনার সিরস্টাড (Ragnhild Sjoner Syrstad) এর নেতৃত্বে নরওয়ের প্রতিনিধিদলের সাথে এক দ্বিপাক্ষিক সভায় মন্ত্রী একথা বলেন। প্রতিনিধিদলে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন ইকটার-সেভেনডসেন, নরওয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা এবং নরওয়ের জাহাজ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ। অন্যান্যের মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব জাকিয়া সুলতানা, অতিরিক্ত সচিব মোঃ জাফর উল্লাহ ও শেখ ফয়েজুল আমীন এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ শিল্পে বাংলাদেশ পরিবেশগত, পেশাগত সুরক্ষা এবং স্বাস্থ্য বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে। পরিবেশ দূষণ রোধ করতে না পারা, বিভিন্ন রকম দুর্ঘটনা এবং দেশে-বিদেশে নানা নেতিবাচক প্রচারের কারণে জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ সেক্টর বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর দূরদর্শী সিদ্ধান্তের মাধ্যমে ২০১১ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাত কার্যক্রমকে ‘শিল্প’ হিসেবে ঘোষণা করেন। শিল্প মন্ত্রণালয় জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পের পরিচালনা, উন্নয়ন ও বিকাশের অংশ হিসেবে ২০১১ সালে ‘শিপ ব্রেকিং এন্ড শিপ রিসাইক্লিং রুলস্’ জারি করে এবং ২০১৮ সালে ‘বাংলাদেশ জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ আইন’ প্রণয়ন করে।
মন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশ জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ আইন ২০১৮ অনুযায়ী এ সংক্রান্ত একটি প্রশিক্ষণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে উল্লেখ করে এ ব্যাপারে নরওয়ের সহযোগিতা কামনা করেন।
নরওয়ের উপমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের শিপ রিসাইক্লিং শিল্পের উন্নয়নে নরওয়ে বিগত এক দশক ধরে সহযোগিতা করে আসছে। ফলে ইতোমধ্যে বাংলাদেশে এ শিল্পের ব্যাপক উন্নতি ঘটেছে। তিনি এ শিল্পের আধুনিকায়ন এবং সমুদ্র ও শিল্প বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নরওয়ের কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে জানান। তিনি জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ কাজে সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যাপারে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
উল্লেখ্য, জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে ১৬৭টি জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ ইয়ার্ড রয়েছে, যা চট্রগ্রামস্থ সীতাকুণ্ড উপজেলাতে অবস্থিত। জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ বিষয়ক হংকং কনভেনশনের উদ্দেশ্য হলো জাহাজগুলো বিভাজনের সময় পরিবেশ এবং মানব স্বাস্থ্যের যেন কোনো প্রকার ক্ষতি না হয় তা নিশ্চিত করা। ‘হংকং কনভেনশন’ কার্যকর করার জন্য ইতোমধ্যে ২০টি দেশ অনুসমর্থন করেছে।
‘হংকং কনভেনশন’ কার্যকর হলে বাংলাদেশ সম্ভাব্য যে সুবিধাগুলো পেতে পারে তা হচ্ছে-OECD দেশগুলো হতে অনেক কম দামে জাহাজ প্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টি হবে। ফলে বাজারে ইস্পাতের মূল্য কমে আসবে। এ শিল্পের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য Treatment Storage and Disposal Facility (TSDF) তৈরি ও পরিচালনার জন্য জাপান হতে কারিগরি সক্ষমতা এবং সফট লোন প্রাপ্তির সুযোগ সৃষ্টি হবে। ইয়ার্ডসমূহে কম দুর্ঘটনা ঘটবে, দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে এবং শ্রমিকদের স্বাস্থ্য, সমুদ্রের পানি ও পরিবেশের বিপর্যয় রোধ হবে।
#
মাহমুদুল/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২৩/২২৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২৫
ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সবদিক থেকে প্রস্তুত সরকার
-- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় সরকার সবদিক থেকে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান।
আজ সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বয় কমিটির সভার শুরুতে সাংবাদিকদের এ কথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখেছি এটা উত্তর-পশ্চিম দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ উপকূল থেকে গড়ে ১৫০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছে। ১২ মে নাগাদ এটি উত্তর পূর্ব দিকে বাঁক নেবে এবং কক্সবাজার জেলা ও মিয়ানমার উপকূল দিয়ে অতিক্রম করবে এবং আঘাতের সময় ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ধারণা করা হচ্ছে ঘণ্টায় ১৮০-২২০ কিলোমিটার থাকবে।’ ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় এসওডি (স্থায়ী আদেশাবলি) অনুযায়ী সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ পূর্বাভাস অনুযায়ী মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেছি। কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক, শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি-সিপিপিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে আগাম সতর্কবার্তা প্রচারের জন্য। তিনি জানান, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারসহ উপকূলীয় এলাকায় যত আশ্রয়কেন্দ্র রয়েছে তা প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি বিষয়ে এনামুর রহমান আরো বলেন, ‘উপজেলার শেল্টার প্রিপারেশন কমপ্লিট। সেখানে ইতিমধ্যে ১৪ টন শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে। আগামীকালের মধ্যে ২০০ টন চাল চলে যাবে। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শেল্টার ম্যানেজমেন্টের জন্য। সরকার সবদিক থেকে প্রস্তুত রয়েছে। প্রতিবারের মতো এবারও সরকার সফলভাবে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে।’
প্রতিমন্ত্রী জানান, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ পরিবহন, জনবল ও লোকজন আনা নেওয়ায় সহায়তা করে আসছে। এছাড়া লোকজনকে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসতে পুলিশ সহায়তা করবে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিজিবি, আনসার, কোস্টগার্ড প্রস্তুত রয়েছে। তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস পাওয়ার পর থেকে যে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে তাতে ক্ষয়ক্ষতি ও জানমালের ক্ষতি শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসা সম্ভব হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ কামরুল হাসান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
সেলিম/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০২৩/২১০০ ঘণ্টা
Handout Number : 1724
Bangladesh-Malaysia 3rd bilateral consultations held in Dhaka
Dhaka, May 10 :
The Third Foreign Office Consultations (FOC) between Bangladesh & Malaysia was held at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today. Foreign Secretary Ambassador Masud Bin Momen led the Bangladesh delegation, while a 5-members Malaysian delegation was led by Deputy Secretary General of the Ministry of Foreign Affairs of Malaysia Dato Norman Muhamad.
The entire gamut of the bilateral relations, including cooperation in the areas of trade & commerce, investment, energy, halal trade, tourism & culture, education, health, defence & security, agriculture, fisheries & livestock, ICT & telecommunication, shipping etc. came under discussion. They also exchanged views on issues of mutual interests in the regional & international arena. Both sides expressed optimism that the FOC, held after a hiatus of more than five years, would contribute significantly toward infusing further dynamism into the existing bilateral relations.
Both sides expressed satisfaction at the current level of engagements and stressed on raising it further through adequate follow up on the existing bilateral instruments and mechanism.
The FOC agreed to explore the possibility of concluding a bilateral FTA in order to add further substance to the steadily increasing bilateral trade and economic relations between the two regional countries. Describing Malaysia as an important investor country in Bangladesh, Foreign Secretary encouraged for a greater flow of FDI from Malaysia, particularly in the Economic Zones of Bangladesh, for mutual benefit.
The two sides stressed the importance of maintaining the momentum through regular exchange of high-level visits and agreed to materialize the proposed visit of the Prime Minister of Malaysia to Bangladesh at the earliest convenience.
Both sides reiterated their commitment for working in closer collaboration in order to effect an orderly, safe and ethical migration of Bangladeshi expatriate workers by reducing the migration costs, and by ensuring a conducive atmosphere for the workers in Malaysia. The Malaysian side highly lauded the valuable contribution of the Bangladeshi workers in maintaining the vitality of the Malaysian economy.
Foreign Secretary Masud Bin Momen requested Malaysia to play a more proactive role bilaterally and within the ASEAN framework for an expeditious repatriation of the Rohingya people from Bangladesh to their homeland in Myanmar. He also sought an expeditious inclusion of Bangladesh as a Sectoral Dialogue Partner of ASEAN.
Both sides expressed their commitment to their increased engagement across all areas to further strengthen cooperation. The discussions were productive and substantial. The next FOC will be held in Malaysia on a mutually convenient date.
#
Mohsin/Pasha/Rahat/Sanjib/Rafiqul/Shamim/2023/1850 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২৩
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন নিশ্চিত করতে হবে
--- টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
সাভার, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল প্রযুক্তির উদ্ভাবক তৈরি এবং ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন নিশ্চিত করতে হবে। প্রযুক্তিতে শত শত বছরের পশ্চাৎপদতা অতিক্রম করে ডিজিটাল বাংলাদেশ তৈরি হয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার সক্ষমতাও অর্জন হয়েছে। তিনি শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল দক্ষতাসম্পন্ন মানব সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
মন্ত্রী আজ সাভারের বিরুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে, এটুআই এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি আয়োজিত ‘এমপাওয়ারিং ওয়ার্ক ফোর্স ফর দ্য ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিভ্যলিউশন: এ কেস স্টাডি ফর এমপ্লয়মেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ফোর্থ ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিভ্যলিউশন সামিটে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের বড় শক্তির নাম মানুষ। প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট মানুষের কথা বলেছেন। আগামী দিন রোবট-আইওটি-এআই দিয়ে শিল্প কারখানা চলবে। এসব প্রযুক্তির জন্য সংযুক্তির মহাসড়ক তৈরি করতে হবে। সরকার সেই প্রস্তুতিই নিচ্ছে। নতুন শিল্পবিপ্লবের সংযুক্তির মহাসড়ক হিসেবে সরকার ফাইভ জি পরীক্ষা করে তার উদ্বোধনও করা হয়েছে। তিনি বলেন, প্রযুক্তি হোক বা জ্ঞান হোক তোমরা তোমাদের নিজেদের মতো করে তা গ্রহণ করবে এবং তা আত্মস্থ করে প্রয়োগ করতে হবে। তিনি তাদেরকে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের জন্য নিজেদের উপযোগী করে তৈরি করার আহ্বান জানান।
মোস্তাফা জব্বার অনুষ্ঠানে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ধারণা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের
পক্ষে-বিপক্ষে মত আছে। এই মতবিরোধ থেকে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের ধারণা সমাদৃত হচ্ছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব যান্ত্রিক। অন্যদিকে পঞ্চম শিল্পবিপ্লব যন্ত্র ও মানুষের মিশেলে মানবিক। আমাদের কাছেও মানুষ আগে যন্ত্র পরে। মানুষ ও যন্ত্রের মিশেলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে।
#
শেফায়েত/পাশা/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২২
জাহাজভাঙ্গা শিল্পকে নিরাপদ ও পরিবেশসম্মত করতে কাজ করছে সরকার
-- পরিবেশ উপমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার বলেছেন, জাহাজভাঙ্গা শিল্পকে পরিবেশসম্মত ও নিরাপদ করতে নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার। তিনি বলেন, জাহাজ ভাঙ্গার ক্ষেত্রে যাতে ক্ষতিকর রাসায়নিক, জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি, জীববৈচিত্র্যের প্রতি হুমকি রোধ করা হয় তা নিশ্চিতে অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সাথে কাজ করছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়। এলক্ষ্যে সরকার প্রণীত বিপদজনক বর্জ্য ও জাহাজ ভাঙ্গার বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০১১; ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য (ই-বর্জ্য) ব্যবস্থাপনা বিধিমালা, ২০২১, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১, চিকিৎসা-বর্জ্য (ব্যবস্থাপনা ও প্রক্রিয়াজাতকরণ) বিধিমালা, ২০০৮ অনুসরণ করা হচ্ছে। এ সকল বিধিমালার সঠিক বাস্তবায়নে যেকোনো জাহাজ ভাঙ্গার ক্ষেত্রে পরিবেশ অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ নিয়মিত পরিদর্শন করছে।
আজ সচিবালয়ে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক উপমন্ত্রী রাগনহিল্ড সজোনার সিরস্টাড এর নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সাথে এক দ্বিপাক্ষিক সভায় পরিবেশ উপমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন ইকটার-সেভেনডসেন, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব
ড. ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, উপসচিব মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী; নরওয়ে দূতাবাসের ডেপুটি হেড অভ্ মিশন সিলজে ফাইনস ওয়ানেবোসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তা এবং নরওয়ের জাহাজ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক উপমন্ত্রী রাগনহিল্ড সজোনার সিরস্টাড এবং রাষ্ট্রদূত এসপেন রিক্টর-সভেনডসেন জাহাজের নিরাপদ এবং পরিবেশগতভাবে পুনর্ব্যবহারের জন্য হংকং আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুমোদনে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করার জন্য পরিবেশ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করেন।
নরওয়ের জলবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক উপমন্ত্রী জানান, নরওয়ে সরকারের ক্লাইমেট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড হতে সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত একটি দেশ। এ সংক্রান্ত থাইল্যান্ডের আঞ্চলিক অফিসের সাথে যোগাযোগ করে বাংলাদেশকে জলবায়ু মোকাবিলায় সহায়তা করা হবে। এছাড়া জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশকে প্রদত্ত সহায়তা অব্যাহত থাকবে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সবচাইতে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে ৭ম। এর ফলে বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ সম্পদ হারাচ্ছে। এসময় তিনি আন্তর্জাতিক প্রতিজ্ঞা রক্ষায় সক্ষমতা বৃদ্ধি, রাসায়নিক বর্জ্য নিয়ন্ত্রণ, সবুজ শিল্প স্থাপন সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে নরওয়ের কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা কামনা করেন। সভায় কপ২৮ সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফোরামে দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরো গভীর করার বিষয়েও দু’পক্ষ ঐকমত্য পোষণ করে।
#
দীপংকর/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/শামীম/২০২৩/২০২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২১
পুষ্টি সচেতনতা তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে
-- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, মানবসম্পদ উন্নয়ন ব্যতীত কোনো জাতি উন্নত হতে পারে না। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় মানবসম্পদ উন্নয়ন অপরিহার্য। কিন্তু অপুষ্টি যেকোনো দেশের মানব সম্পদ উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। সেজন্য পুষ্টি সচেতনতা তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে হবে।
মন্ত্রী আজ তেজগাঁওয়ে দৈনিক সমকাল পত্রিকার সভাকক্ষে রাইট টু গ্রো ও কিংডম অভ্ নেদারল্যান্ডসের সহযোগিতায় ‘শিশুর অপুষ্টি দূরীকরণে স্থানীয় সরকারের (ইউপি) বাজেট যেমন চাই’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জনগণের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা ব্যতীত দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়। প্রান্তিক মানুষের ক্ষমতায়নের জন্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহকে আরো জোরদার ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, পুষ্টি, সুস্বাস্থ্য, স্যানিটেশন ও সামাজিক সুরক্ষা বজায় রাখতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো কার্যকর ভূমিকা রাখার সুযোগ রয়েছে।
বৈঠকে বাংলাদেশ ন্যাশনাল নিউট্রিশন কাউন্সিলের মহাপরিচালক হাসান শাহরিয়ার কবির, দৈনিক সমকাল পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ, নেদারল্যাণ্ডস দূতাবাসের সিনিয়র পলিসি এডভাইজার ওসমান হারুনী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল নিউট্রিশন এন্ড ফুড সিকিউরিটি বিভাগের অধ্যাপক নাজমা শাহীন, ম্যাক্স ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর মোহাম্মদ রিয়াজ ও দ্য হাঙ্গার প্রজেক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর বদিউল আলম মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
#
হেমায়েত/পাশা/রাহাত/সঞ্জীব/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৯১২ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭২০
ধর্মীয় অপব্যাখ্যার বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে
--- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় ধর্মীয় অপব্যাখ্যার বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে। বিভিন্ন সময় বিশেষ করে নির্বাচনকালে সাধারণ মানুষদের বিভ্রান্ত করতে বিভিন্ন অপব্যাখ্যা, গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয়। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে কাউকে ধর্মের অপব্যবহার করতে দেয়া যাবে না। সারা দেশে ধর্মীয় সম্প্রীতি বৃদ্ধিতে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রকল্প চলছে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে উন্নয়ন স্থায়ী করতে সকলকে ধর্মীয়ভাবে সচেতন হতে হবে।’
আজ ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খানের সাথে মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে সেভ অ্যান্ড সার্ভ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সাক্ষাৎ করতে আসলে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এ সময় মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল আউয়াল হাওলাদার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. বশিরুল আলম, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্ত বড়ুয়া, খ্রিষ্টান ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব নির্মল রোজারিও, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল, উপসচিব মোঃ সাদিকুর রহমান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নীতি নির্ধারকদের সাথে সমন্বয় করে সামাজিক সম্প্রীতি অর্জনের উদ্দেশ্যে সেভ অ্যান্ড সার্ভ ফাউন্ডেশন ২০১৮ সালে যাত্রা শুরু করে। আজ বৈঠককালে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর হাতে একটি ফ্রেমওয়ার্ক হস্তান্তর করেন সেভ অ্যান্ড সার্ভ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ তৈয়বুল বশর।
#
আসিফ/পাশা/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭১৯
স্বাস্থ্যখাত আধুনিক ও বিশ্বমানের করার কাজ শুরু হয়েছে
--- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, বিএনপি আমলে দেশের স্বাস্থ্যখাত নিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনো কাজই করা হয়নি। তাদের সুদূরপ্রসারী কোন স্বাস্থ্যভাবনা ছিল না। সেই ভঙ্গুর অবস্থা কাটিয়ে উঠে বিশ্বমানের আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা করার কাজ মোটেও সহজ কাজ নয়। স্বাস্থ্যখাতকে আধুনিক ও বিশ্বমানের করার সেই কঠিন কাজটিতেই আমরা এখন হাত দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের ৮টি বিভাগের স্বাস্থ্যসেবার মান সরেজমিন পরিদর্শন করা হয়েছে। পাশাপাশি ৮ বিভাগেই ৮টি ১৫ তলাবিশিষ্ট উন্নতমানের ক্যান্সার, কিডনি, লিভার হাসপাতাল তৈরির কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। এগুলোর মাধ্যমে চিকিৎসা সেবাকে ডিসেন্ট্রালাইজড করা হচ্ছে। এগুলো উদ্যোগের মাধ্যমে মানুষ নিজ নিজ বিভাগ থেকেই তাদের কাক্সিক্ষত স্বাস্থ্যসেবা পাবেন।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর মিরপুরে ঢাকা ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, আইসিইউ ইউনিট ও ইমার্জেন্সি কমপ্লেক্স উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের সফলতা এমনি এমনি আসেনি। পরিশ্রম ও ত্যাগের ফসল এটি। করোনায় বিএনপি কোথাও ছিল না। তারা কাউকে সহায়তা করেনি। তারা শুধু টেলিভিশনের পর্দায় যারা করোনায় কাজ করেছে সেই চিকিৎসক, নার্সদের নিয়ে দিন-রাত সমালোচনা করেছে, তাদেরকে নিরুৎসাহিত করেছে। তারা দুর্যোগে কারো পাশে দাঁড়ায় না, শুধু টেলিভিশনের পর্দায় সমালোচনার কাজ করে।
ডেন্টাল হাসপাতালের সেবা প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই ডেন্টাল হাসপাতালে প্রতিদিন ৬০০-৭০০ মানুষ সেবা নেয়। এই হাসপাতালসহ আমরা দেশের সব হাসপাতালের বেড দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করেছি। আগে দেশে বেড ছিল ২০ হাজারের মতো। এখন সেই বেড সংখ্যা ৭০ হাজার করা হয়েছে। ৪৫ হাজার নার্স ও ৩৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে টেকনিশিয়ান ও ফার্মাসিস্ট নিয়োগের কাজ চলমান আছে। দেশের হাসপাতালগুলোতে অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়েছে। এখন শুধু লোকবল পূরণ হলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় বড় উন্নয়ন ঘটবে।
উল্লেখ্য, আজকের উদ্বোধনকৃত ইমার্জেন্সি আউটডোর সেবা ব্যবস্থায় এখন থেকে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা সেবা দেয়া হবে।
ঢাকা ডেন্টাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক বোরহান উদ্দিন হাওলাদারের সভাপতিত্বে সভায় শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম ও ঢাকা ডেন্টাল কলেজের অধ্যক্ষ হুমায়ুন কবিরসহ অন্যান্য কর্মকর্তা বক্তব্য রাখেন।
#
মাইদুল/পাশা/সঞ্জীব/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭১৮
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৪৫০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৬ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ৫ হাজার ৮৬২ জন।
#
রাশেদা/পাশা/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৭১৭ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭১৬
ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে
-- গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ বলেছেন, ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে।
আজ রাজধানীর পূর্ত ভবনের সম্মেলন কক্ষে ‘তুরস্কে সংগঠিত ভূমিকম্প থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতার আলোকে বাংলাদেশে ভূমিকম্প ঝুঁকি হ্রাসের লক্ষ্যে করণীয়, বিএনবিসির প্রয়োগ এবং স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারদের রেজিস্ট্রেশনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী একথা বলেন। গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোঃ শামীম আখতার অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার নিরাপদ নগরী গঠনের লক্ষ্যে ভূমিকম্পজনিত দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীনে গণপূর্ত অধিদপ্তর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে Retrofitting প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে, প্রয়োজনীয় কারিগরি ম্যানুয়েল প্রণয়ন করেছে এবং বিভিন্ন স্তরের প্রকৌশলীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেছে।
ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড মেনে চলার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, ঝড়-বৃষ্টি এবং টর্নেডোর মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি বাংলাদেশ উচ্চ মাত্রার ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে। প্রতি ১০০-১৫০ বছরের ইতিহাসে দেশ বড় ধরনের ভূমিকম্পে আক্রান্ত হয়েছে। বাংলাদেশ এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল ১৮৯৭ সালের গ্রেট আসাম ভূমিকম্পসহ অনেক বড় ভূমিকম্পের সম্মুখীন হয়েছে। কোনো ধরনের পূর্বাভাস ছাড়া ভূমিকম্পের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটে থাকে বলে বড় মাত্রার যেকোনো ভূমিকম্প ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ ঘটাতে পারে। তাই এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার সর্বোত্তম উপায় হল ভবনগুলোকে BNBC অনুযায়ী ভূমিকম্প সহনীয় ডিজাইন করে শক্তিশালী করা। নতুন ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে Seismic Design পদ্ধতি কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। পুরনো দুর্বল ভবনের ক্ষেত্রে যথাযথ Seismic Retrofitting করা উচিত।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমাদের দেশে তুরস্কের মতো ভয়াবহ দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য এখই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সবাইকে আইনের প্রতি আরো শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। এ ব্যপারে আইনের কঠোর প্রয়োগের ওপর সরকার গুরুত্বারোপ করছে।
#
রেজাউল/পাশা/রফিকুল/লিখন/২০২৩/১৬৪১ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭১২
অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২৭ বৈশাখ (১০ মে):
প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পনা কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।
শোকবার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথিতযশা ও দূরদর্শী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক নুরুল ইসলাম বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণে গুরুত