Handout Number : 526
State Minister Shahriar Alam holds bilateral talks with
Botswana Foreign Minister in Gaborone
Dhaka, 10 February 2023:
The State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam joined bilateral talks with the Foreign Minister of Botswana Lemogang Kwape in Gaborone yesterday (9 February). The State Minister is on a two-day visit to Botswana marking the first official bilateral visit from the Foreign Ministry. Bangladesh High Commissioner accredited to Botswana and officials of the Ministry of Foreign Affairs were present in the meeting.
The Botswana Foreign Minister welcomed the first ever Foreign Ministry delegation to Botswana and termed the visit as symbolic of the mutual desire to strengthen the relations. He commented that the visit offers the possibility of exchanging views on different areas of cooperation and termed the visit as an opportunity to leverage the contacts between the Foreign Ministry officials and share the development experience by both sides. He also remarked that Botswana and Bangladesh may share experience in economic areas and identify the concrete areas of cooperation. Commending the remarkable economic development of Bangladesh he stated that both sides are cooperating with each other at international platforms like the UN and Commonwealth and supporting each other at the bodies. He also expressed desire to visit Bangladesh in the near future.
The State Minister expressed happiness over the first ever Foreign Ministry delegation visit to Botswana. He reaffirmed Bangladesh's keen interest to develop relations with Botswana. Apprising Botswana delegation about the tremendous socio-economic development that has taken place in Bangladesh during the last decade, Shahriar Alam stated that Bangladesh aspired to become a prosperous nation by 2041 and is on satisfactory track. He narrated Bangladesh's achievements in climate adaptation, mitigation, women empowerment and MDGs areas as well as its sustained efforts made to achieve the targets of SDGs. Referring to the excellent bilateral relations between Bangladesh and Botswana both at bilateral and multilateral levels, he sought support of the Botswana government at the UN elections where Bangladesh has floated candidature. The State Minister said that Bangladesh would be happy to share its knowledge with Botswana in agriculture and textile sectors where it has comparative advantage. He underlined that both sides may forge cooperation in food safety and food security areas and proposed that Bangladesh may establish contract farming in Botswana to the mutual benefits of the two countries as Botswana has plenty of uncultivated land.
Both sides agreed to celebrate the completion of 50 years of diplomatic relations by organising different programmes in Gaborone and in Dhaka. At the end of the discussions, both the Ministers signed Agreement on Visa Exemption for Holders of Diplomatic and Official Passports. The MoU on Bilateral Political Consultations was also signed by the Ministers.
#
Mohsin/Rafiqul/Salim/2023/22.50 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২৫
সিরিয়ায় ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত জন্য বাংলাদেশের ত্রাণ সামগ্রী প্রেরণ
ঢাকা, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
সম্প্রতি ভয়াবহ ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত সিরিয়ার জন্য মানবিক সহায়তা হিসেবে সরকার ড্রাই কেক, বিস্কিট, কম্বল, তাবু, মেডিসিন এবং সোয়েটার পাঠিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আজ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে এ বরাদ্দ প্রদান করা হয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কার্গো জাহাজের মাধ্যমে এসব ত্রাণ সামগ্রী আজ রাত সাড়ে দশটায় সিরিয়ার উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছে।
ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে ৪২৮ প্যাকেট ড্রাই কেক (১১১০ কেজি), ৩৪৭ প্যাকেট ডাইজেস্টিভ বিস্কিট (৫৫৬ কেজি), ২৩ প্যাকেট কম্বল (১৩৮০ কেজি), ১০২ প্যাকেট তাবু (৪৪২৩ কেজি), ৪৪ প্যাকেট ঔষধ (৯৮০ কেজি) এবং ১৭০ প্যাকেট সোয়েটার (১৩০০ কেজি) রয়েছে।
#
সেলিম/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০২৩/২২৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২৪
এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না
-- পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
বরিশাল, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেছেন, কৃষক বাঁচলে দেশ বাচবে এই বিষয় গুরুত্বের সাথে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারই দেখে। বিগত দিনে বিএনপি সরকারের আমলে সার চাওয়ায় ২০ জন কৃষকদের গুলি করে হত্যা করেছিলো কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষকদের বিনামূল্যে সার-বীজ দেয়া থেকে শুরু করে কৃষকদের সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করে সুযোগ সুবিধা প্রদান করে আসছেন। তিনি বলেন, এসকল সুযোগ সুবিধাকে যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে ‘এক ইঞ্চি জমিও যাতে অনাবাদি না থাকে’ প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসন বাস্তবায়নের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কৃষকের পাশে দাঁড়াতে হবে।।
আজ বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে কৃষকদের মাঝে পাওয়ার টিলার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় থাকলে দেশে টেকসই উন্নয়নের পাশাপাশি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন হবে, কৃষকদের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটবে, কৃষক বাঁচবে, দেশ বাঁচবে। তিনি বলেন, কৃষকদের সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাই দেশ ও জনগনকে বাঁচাতে উন্নয়নের স্বার্থে পুনরায় আওয়ামী মনোনীত প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর নিজস্ব অর্থায়নে বরিশাল সদরের ৬টি ইউনিয়নের কৃষকদের মাঝে পাওয়ার টিলার বিতরণ করা হয়েছে। বাকি ৪ টি ইউনিয়নেও পাওয়ার টিলার বিতরণ করা হবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বরিশাল সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বরিশাল মহানগর আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ মাহমুদুল হক খান মামুন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের ২৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এনামুল হক বাহার, বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান মধু এবং উপজেলা কৃষি অফিসার মার্জিন আরা মুক্তা।
#
গিয়াস/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/২১৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২৩
পাহাড়ের জনগণের জীবনমান আগের তুলনায় অনেক বেশি উন্নত হয়েছে
-- বীর বাহাদুর উশৈসিং
বান্দরবান, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, তিন পার্বত্য জেলার মানুষের জীবনমান আগের তুলনায় অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পাহাড়ের জনসাধারণ আগের চেয়ে অনেক বেশি সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে। তিনি দুর্গম পাড়ার বাসিন্দাদের যেকোনো সমস্যা সমাধানে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পাড়া প্রধান এবং মৌজা প্রধানদের সমন্বয় করে কাজ করার আহ্বান জানান।
আজ বান্দরবান সদর উপজেলার ক্রাংউ আমতলী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ৩২৪নং চেমী মৌজার হেডম্যান-এর কীঃজাঃপোওয়েঃ (কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী মৌজা প্রধান হেডম্যানদের সামাজিক কাজের প্রশংসা করে বলেন, র্দীঘকাল থেকে পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের শান্তিশৃঙ্খলা, সামজিক দায়-দায়িত্ব, রীতি-নীতিসহ সামাজিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে মৌজা প্রধান হেডম্যান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বিশেষ করে হেডম্যানরা গ্রামীণ এবং পারিবারিক ছোট ছোট সমস্যা সামাজিকভাবে সমাধান করছে বলেই পাহাড়ি অঞ্চলে আদালতের বিচার বিভাগে মামলার চাপ অনেকটা কমে এসেছে।
এর আগে মন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বাস্তবায়নাধীন ৫৫ লাখ টাকা ব্যয়ে আমতলী পাড়া বৌদ্ধ বিহারের সাধুমা ঘরের উদ্বোধন করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বান্দরবান রিজিয়ন কমান্ডার বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোঃ জিয়াউল হক, বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোঃ শাহআলম, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাজীব কুমার বিশ্বাস, ৩২৪ নং চেমী মৌজার হেডম্যান পুলুপ্রু, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোঃ ইয়াছির আরাফাত, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের বান্দরবান ইউনিটের সাবেক প্রকল্প পরিচালক আব্দুল আজিজ, কুহালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংপু মারমাসহ সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/২১৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২২
দেশের জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে
-- পরিবেশ মন্ত্রী
বড়লেখা (মৌলভীবাজার), ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সামনে আওয়ামী লীগকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। নেতাকর্মীদের অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। ত্যাগী নেতাদের দলের নেতৃত্বে নিয়ে আসতে হবে। দেশ ও দলের জন্য প্রতিটি কর্মীকে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে।
আজ মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণভাগ দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সিরাজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সুব্রত কুমার দাস শিমুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম সুন্দর, সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, পৌর মেয়র আবুল ইমাম মোঃ কামরান চৌধুরী প্রমুখ।
#
দীপংকর/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২১
শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথে থাকবে আওয়ামী লীগ
-- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘সরকারি দল হিসেবে আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে দেশে যাতে কেউ বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে না পারে। আওয়ামী লীগ রাজপথের দল, রাজপথে আছে এবং রাজপথেই থাকবে।’ কারো সাথে পালটা কর্মসূচি আমরা দিচ্ছি না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের স্বাভাবিক কর্মসূচি দিচ্ছি। এই কর্মসূচি আগামী নির্বাচন পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।’
আজ চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট-পোর্ট লিঙ্ক রোডে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ‘চট্টগ্রাম ফুল উৎসব’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
বিএনপিকে উদ্দেশ করে সম্প্রচার মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে রাজপথে দেখলে মনে হয় ওদের গায়ে কাঁটা বিদ্ধ হয়। বিএনপি’র কর্মসূচির দিকে আমরা সতর্ক দৃষ্টি রাখছি এবং শান্তি সমাবেশ করছি। পালটা কর্মসূচি না, আমাদের স্বাভাবিক কর্মসূচি আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। সরকারে থাকি কিংবা না থাকি, যখন ছিলাম না তখনও রাজপথে ছিলাম, এখন সরকারে আছি, ভবিষ্যতে থাকলে তখনও রাজপথে থাকব।’
ফুল উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. হাছান বলেন, আমাদের দেশকে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সুন্দরভাবে সাজাতে চান। আমরা দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় নিয়ে যেতে চাই। স্বপ্নের ঠিকানা হচ্ছে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে রূপান্তর করা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আমরা ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সক্ষম হয়েছি, দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়ার ক্ষেত্রেও বহুদূর এগিয়ে গেছি। বস্তুগত উন্নয়নের পাশাপাশি একটি মানবিক সামাজিক কল্যাণরাষ্ট্র আমরা গড়ে তুলতে চাই।
পুষ্পমেলার আয়োজনের জন্য জেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘সমুদ্রের পাড়ে পশ্চিম সলিমপুরে এরকম নয়নাভিরাম একটা জায়গায় বিস্তৃত জলাশয় আছে, চারপাশে গাছপালা। এখানে স্বাভাবিকভাবে অনেক পর্যটক আসেন, পর্যটকদের জন্য এটি একটা বাড়তি পাওনা হয়েছে। চট্টগ্রাম শহরের জন্যও একটা বাড়তি পাওনা। আমি আশা করব এই জায়গাটাতে প্রতিবছর তিনমাস ব্যাপী পুষ্প মেলা হবে, শুধু চট্টগ্রাম নয় সারা দেশের মানুষের আকর্ষণ হবে। প্রয়োজনে এখানকার জলাধারে ভাসমান ফুলের বেড করা যায়।
জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার ড. আমিনুর রহমান, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এটিএম পেয়ারুল ইসলাম চৌধুরী, চট্টগ্রাম চেম্বারের সভাপতি মাহাবুবুল আলম, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ ও সীতাকুন্ডের উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ শাহাদাত হোসেন।
#
আকরাম/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫২০
শুধু সংবাদ পরিবেশনই নয়, দেশ ও সমাজ গঠনে পত্রিকা ভূমিকা রাখতে পারে
-- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘একটি পত্রিকায় শুধু সংবাদ পরিবেশন নয়, পাশাপাশি যদি বিশ্লেষণধর্মী লেখা প্রকাশিত হয় এবং নানা বিষয়ের ওপর ফিচার প্রকাশিত হয় তাহলে সেই পত্রিকা দেশ ও সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারে।’
আজ চট্টগ্রামের নাসিরাবাদে আঞ্চলিক দৈনিক পূর্বকোণ পত্রিকার কার্যালয়ে দৈনিকটির ৩৮ বছরে পদার্পণ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী একইসাথে বলেন, ‘চট্টগ্রামের দৈনিক পূর্বকোণ সেটি ৩৭ বছর ধরে চেষ্টা করছে। আশা করবো ভবিষ্যতের পথ চলায় পূর্বকোণ সেই প্রচেষ্টাকে আরো জোরদার করবে।’
‘দৈনিক পূর্বকোণ ৩৭ বছর ধরে পাঠকপ্রিয়তা ধরে রেখে জনপ্রিয়তার সাথে প্রকাশিত হচ্ছে, প্রকাশনায় কখনো ছেদ পড়েনি’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এভাবে একটি পত্রিকা সফলভাবে পরিচালনা করা চাট্টিখানি কথা নয়। পূর্বকোণকে শুধু আঞ্চলিকভাবে নয় জাতীয়ভাবে দেখতে চাই।’
পত্র-পত্রিকার সঙ্গে বাল্যস্মৃতি স্মরণ করে ড. হাছান বলেন, ‘ছোটবেলায় কোনো পত্রিকার ছোটদের পাতায় যখন আমার লেখা বা কবিতা ছাপা হতো, তা আমাকে কি রকম উদ্বেলিত করত এবং আমার আত্মবিশ্বাস কতটুকু বাড়িয়ে দিত সেটি ভাষায় প্রকাশ করবার মতো নয়। ছোটদের পাতায় লেখার সুযোগ আমার জীবন গড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সেজন্য পাতাটা প্রতি সপ্তাহে না পারলেও পাক্ষিক হলেও বের হওয়া প্রয়োজন।’
তথ্যমন্ত্রী অনুষ্ঠানে দৈনিক পূর্বকোণের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন চৌধুরী ও সম্পাদক ডা. ম রমিজ উদ্দিন চৌধুরীকে সাথে নিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন। পত্রিকার প্রয়াতজনদের মধ্যে পূর্বকোণের প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমান চেয়ারম্যানের পিতা ইউসুফ চেীধুরী, তার ভাই স্থপতি তসলিম উদ্দিন চৌধুরী এবং প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কে জি মোস্তফাকে গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন ড. হাছান মাহ্মুদ।
#
আকরাম/রাহাত/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২৩/২০৪০ ঘণ্টা
Handout Number : 519
Portuguese Parliamentary Friendship Group visits Bangladesh Embassy in Lisbon
Dhaka, 10 February :
A delegation of Portuguese Parliamentary Friendship Group for Bangladesh paid an official visit to the Embassy of Bangladesh in Lisbon yestarday to hold the first meeting of the newly formed Group. The six-member delegation was led by the President of the Group Dr. Adão Silva who is Vice-President of the Assembly of the Republic (Deputy Speaker of the Portuguese Parliament). The other members of the delegation were Assembly Members Pedro Anastácio MP, Palmira Maciel MP, Isabel Meirelles MP, Pedro Pessanha MP as well as the Secretary to the Group Suzana Santos. The Ambassador Tarik Ahsan, along with First Secretaries of the Embassy Abdullah Al-Razi and Md. Alamgeer Hossain, received the delegation warmly at the Chancery.
After exchange of pleasantries, the members of the Portuguese Parliamentary Friendship Group visited the Bangabandhu Corner of the Embassy. The delegation members showed keen interest as Ambassador Tarik Ahsan enlightened them on the life and contribution of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman to the establishment of the rights of people of Bangalees and independence of Bangladesh. Later, Ambassador Tarik Ahsan briefed the delegation on the history, geography, ethnology, democratic values & struggles, Bangalee nationalism, War of Liberation, socio-economic progress, contribution to regional peace and global leadership areas of Bangladesh. This was followed by screening of video documentary on development of Bangladesh. The Ambassador made a PowerPoint presentation on the status of the bilateral relations between Bangladesh and Portugal as well as the activities of the Mission.
President of the Friendship Group Dr. Adão Silva, in his remarks, said that he is optimistic that this first- ever Friendship Group for Bangladesh would contribute to elevation of the bilateral relations between the peoples of Bangladesh and Portugal to a new height, particularly through promotion of exchange of knowledge and experiences, the exchange of information and mutual consultations, and the publicizing and promotion of common interests in the political, economic, social and cultural fields. Dr. Silva expressed the intention of the Group to work with the Embassy to find the condition of the Bangladeshi migrants in Portugal with a view to advising their government on improving their situation, if necessary. He also mentioned the possibility of visiting Bangladesh to get to know more about the country.
Ambassador Tarik Ahsan informed the Group that, in reciprocity to formation of Parliamentary Friendship Group for Bangladesh in Portugal, Bangladesh National Parliament also formed a 10-member Parliamentary Friendship Group for Portugal. Ambassador Tarik Ahsan listed the issues that the Embassy was currently pursuing and sought the Group’s help in advancing them. He particularly highlighted the desirability of exchange of high- level visits, import of non-traditional manufactures goods from Bangladesh to Portugal, mechanism for submission of long-term Portuguese visa application in Dhaka, elaboration of human resource agreement for transparent & orderly recruitment, workplan for events to mark 50 years’ anniversary of diplomatic relation and so on. The Ambassador sought stronger support of Portugal and EU for repatriation of Rohingya population back to Myanmar and recognition of genocide committed in Bangladesh in 1971.
It may be mentioned that the formation of this Friendship Group is the fruition of an idea that was floated during a meeting between Bangladesh State Minister for Foreign Affairs Md. Shahariar Alam, MP and Deputy Speaker Dr. Adão Silva held in Lisbon in May 2022.
#
Mohsin/Rahat/Mosharaf/Shamim/2023/19550hour
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৮
‘বালি প্রসেস’ যেন সমস্যার সাময়িক উপশমের উপলক্ষ্য না হয়
---পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ক্যানবেরা (অস্ট্রেলিয়া), ১০ ফেব্রুয়ারি :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘বালি প্রসেস’ যেন সমস্যার সাময়িক উপশমের উপলক্ষ্য না হয়। বরং অনিয়মিত অভিবাসনের মূল কারণগুলো মূলোৎপাটনে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। আজ অস্ট্রেলিয়ার এডিলেডে অনুষ্ঠিত বালি প্রসেস ফোরামের মানব পাচার ও চোরাচালান এবং এ সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক আপরাধ বিষয়ক ৮ম মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধ ও সহিংসতা, দীর্ঘস্থায়ী সংঘাত, ক্রমবর্ধমান বৈষম্য, নিয়মিত অভিবাসনের স্বল্পতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট উদ্বাস্তু জনগোষ্ঠীর মতো সমস্যাগুলো অনিয়মিত অভিবাসন বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে, যা বিশ্বের নীতি নির্ধারকদের সম্মুখে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। সুতরাং বালি প্রসেসকে কার্যকর করতে সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে অনিয়মিত অভিবাসনের মূল কারণ চিহ্নিত করে তা মোকাবিলায় ভূমিকা রাখতে হবে। রোহিঙ্গা সমস্যা আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসময় রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে টেকসই প্রত্যাবাসনে সকল দেশকে সক্রিয়ভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন সম্মেলনের সাইড লাইনে অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওয়াং এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও’নীলের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে মিলিত হন। তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টিতে অস্ট্রেলিয়ার সহযোগিতা কামনা করেন। মানবিক সাহায্যের পাশাপাশি শরণার্থী ভিসা প্রদানের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের গ্রহণের বিষয়টি অস্ট্রেলিয়া বিবেচনা করতে পারে বলে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন। এছাড়া অস্ট্রেলিয়ার দু’টি প্রসিদ্ধ গণমাধ্যম এবিসি নিউজ ও দি সিডনি মর্নিং হেরাল্ড পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে। এসময় অস্ট্রেলিয়া রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে অধিক ভূমিকা রাখাসহ সেদেশে রোহিঙ্গাদের গ্রহণের বিষয়ও বিবেচনা করবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনে ড. মোমেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথেও সাক্ষাৎ করেন। এসময় তিনি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আসিয়ান দেশসমূহকে যুক্ত করতে এবং এ বিষয়ে মিয়ানমারের ওপর চাপ সৃষ্টিতে ইন্দোনেশিয়ার সহযোগিতা কামনা করেন।
#
তৌহিদুল/রাহাত/মোশারফ/আব্বাস/২০২৩/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৭
আগামী দিনের শিক্ষা হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল
--ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আগামী দিনের শিক্ষা হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল। বিদ্যমান শিক্ষা ব্যবস্থায় অর্জিত সনদ আগামী প্রযুক্তি সভ্যতার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপযোগী নয়। নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। তিনি বলেন, দেশে দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তুলতে সরকার শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তরের কাজ শুরু করেছে। ইতোমধ্যে দেশের দুর্গম অঞ্চলে সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর মধ্যে শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তরের সুযোগ পৌঁছে দিতে ৬৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পার্বত্য অঞ্চলের ২৮টি কেন্দ্রে ডিজিটাল শিক্ষার অভিযাত্রা শুরু হয়েছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী আজ ঢাকার আইডিইবি মিলনায়তনে কবি নজরুল শিশু দিগন্ত, ময়মনসিংহ আয়োজিত শিশু কিশোর মিলন মেলায় ডিজিটাইজেশনে বাংলাদেশ ও শিশু কিশোরদের মেধা বিকাশে বিজয় শিশু শিক্ষার ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী শিশু কিশোরদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরাই হচ্ছো স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বড় শক্তি। তোমরা যদি ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন না করো, ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার না জানো, তবে আমরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সফল হবো না।’ তিনি বলেন, পৃথিবীর বড় লাইব্রেরি হচ্ছে ইন্টারনেট। এ থেকে শিশুদের বঞ্চিত রেখে আগামী দিনের উপযোগী শিক্ষা অর্জন সম্ভব নয়। শিক্ষায় ডিজিটাল রূপান্তরের চেয়ে ভালো কাজ হতে পারে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল যন্ত্র ব্যবহারে দক্ষ করে তুলতে পারলে ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দেশ।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট মানুষ চেয়েছেন উল্লেখ করে ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে বলেন, তুমি স্মার্ট হলে বাংলাদেশ স্মার্ট হবে। তিনি বলেন, প্রচলিত শিক্ষা প্রতিনিয়তই বদলাচ্ছে। ডিজিটাল প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কাগুজে বইকে বিদায় করে ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে তোমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু হবে। সেদিন খুব বেশি দূরে নয়, যেদিন প্রতিটি শিক্ষার্থী ব্যাগে বই নয়, একটি ল্যাপটপ নিয়ে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে যাবে।
কবি নজরুল শিশু দিগন্ত-এর সভাপতি এডভোকেট রায়হানা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিজয় ডিজিটাল কনটেন্টের মাধ্যমে শিশু শিক্ষা বিষয়ক ভূমিকা উপস্থাপন করেন বিজয় ডিজিটাল-এর প্রধান নির্বাহী জেসমিন জুঁই। অনুষ্ঠানে অধ্যক্ষ হামিদা আলী, সাবেক সংসদ সদস্য এম এ আউয়াল, সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলে শিশুদের মধ্যে ডিজিটাল শিক্ষা বিস্তার সংক্রান্ত প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী আবদুল ওয়াহাব, বাংলাদেশ শিশু মেলা সোসাইটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শহীদুল্লাহ আনসারী, আন্তর্জাতিক বাংলা সাহিত্য কাব্য পরিষদের চেয়ারম্যান কবি নজরুল ইসলাম বাঙ্গালি, কবি নজরুল শিশু দিগন্তের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুহুল আমিন বাদল এবং অনুষ্ঠান উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক গাজী আলম ভূইয়া বক্তৃতা করেন।
#
শেফায়েত/রাহাত/মোশারফ/শামীম/২০২৩/১৭০৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৬
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৭ মাঘ (১০ ফেব্রুয়ারি) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ৯ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার শূন্য দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ সময় ১ হাজার ৩৪৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৪৪ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৫৬১ জন।
#
কবীর/রাহাত/মোশারফ/আব্বাস/২০২৩/১৬৪০ ঘণ্টা
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার করা নিষেধ
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫১৫
ডালের আমদানি নির্ভরতা কমাতে কর্মপরিকল্পনা নেয়া হবে
--কৃষিসচিব
ঢাকা, ২৭ মাঘ (১০ফেব্রুয়ারি):
কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার বলেছেন, ছোট্ট দেশে থেকে ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যের যোগানের জন্য বিভিন্ন ফসল উৎপাদনে প্রতিযোগিতা করতে হয়। ভাত আমাদের প্রধান খাদ্য, এটির উৎপাদনে গুরুত্ব বেশি দিতে হয়। ধানের সাথে ডালসহ অন্যান্য ফসল প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ে। সেজন্য, আমরা ধানের উৎপাদন না কমিয়ে ডালের উৎপাদন বাড়াতে গুরুত্ব দিচ্ছি। তিনি বলেন, এ বছর যেমন আমরা ধানের উৎপাদন না কমিয়েই ২ লাখ ৫০ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে সরিষা আবাদ বাড়াতে পেরেছি, তেমনি ডালের উৎপাদন বাড়াতেও সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। যাতে বছরে ১৩- ১৪ লাখ টন ডাল উৎপাদন করতে পারি, তাতে আমদানি নির্ভরতা অনেকটা হ্রাস পাবে।
আজ রাজধানীতে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে বিশ্ব ডাল দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিসচিব এসব কথা বলেন।
দেশে প্রথমবারের মতো ডাল দিবস পালন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি) এই আলোচনা এবং র্যালি ও ডালের তৈরি খাবারের প্রদর্শনীর আয়োজন করে। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিলো টেকসই আগামীর জন্য ডাল।
অনুষ্ঠানে কৃষিসচিব বলেন, বর্তমান সরকারের কৃষিবান্ধব নীতির কারণে বিগত ১৪ বছরে ডালের উৎপাদন প্রায় চারগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশে বর্তমানে ডাল উৎপাদন হয় প্রায় ১০ লাখ মেট্রিক টন। কিন্তু ডালের চাহিদা বছরে প্রায় ২৬ লাখ মেট্রিক টন। ফলে প্রতি বছর প্রায় ১৩ থেকে ১৪ লাখ মেট্রিক টন ডাল আমদানি করতে হয়। এতে প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা খরচ হয়।
সেমিনারে আলোচকেরা বলেন, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার পুষ্টি নিরাপত্তার জন্য উচ্চফলনশীল জাতের ডাল ফসল উদ্ভাবন, সম্প্রসারণ ও ব্যবহার বাড়ানো প্রয়োজন। কিন্তু বর্তমান শস্য বিন্যাসে ডাল ফসলের আবাদ সম্প্রসারিত করার সুযোগ সীমিত। তবে বৃহত্তর বরেন্দ্র অঞ্চল, চরাঞ্চল, পাহাড়ি অঞ্চল, উপকূলীয় অঞ্চল, রেল সড়ক ও রাস্তার ধারে এবং বসতবাড়িতে ডাল ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি ও সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ডাল ফসলকে মিশ্র ফসল ও আত্মফসল হিসেবে চাষের মাধ্যমেও ডালের উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব।
সেমিনারে বারির ডাল গবেষণা কেন্দ্র জানায়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস