তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩৮
বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে গর্বিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
-- বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে গর্বিত করেছেন। টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ কর্তৃক ‘এসডিজি প্রগ্রেস অ্যাওয়ার্ড’ এ ভূষিত হয়েছেন তিনি। এর আগেও আমাদের প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছেন। এটি জাতির জন্য গর্বের।
আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উদ্যাপন উপলক্ষ্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। তাঁর নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ তথ্যপ্রযুক্তির প্রসার ঘটেছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির কারণে দেশের গ্রামীণ আর্থসামাজিক অবস্থার হয়েছে উন্নয়ন। দেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অর্থনীতির ভিত শক্ত হয়ে আমরা পরিণত হয়েছি মধ্যম আয়ের দেশে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত হতে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন সংস্থাসমূহ কাজ করে যাচ্ছে। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণসহ দেশের প্রতিটি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অধিকতর যাত্রীসেবা নিশ্চিতে উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। কোভিড-১৯ এর মধ্যেও একদিনের জন্যও বিমানবন্দরের উন্নয়ন কাজ থেমে থাকেনি। প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক ইচ্ছায় ও আগ্রহে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহর সমৃদ্ধ হয়েছে বিশ্বের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির আধুনিক সব উড়োজাহাজ। পর্যটনের গুণগত মান উন্নয়নে পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নসহ নানাবিদ উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। দেশের মানুষ ও পর্যটকদের সুবিধার জন্য তিনি তৈরি করছেন মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, কক্সবাজারের ঘুমধুম পর্যন্ত রেললাইন, মেরিন ড্রাইভ সড়কসহ নানা অবকাঠামো।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মোঃ হান্নান মিয়া, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও জাবেদ আহমেদ, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেডের এমডি মোঃ আব্দুল কাইয়ুম, হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোঃ আমিনুর রহমানসহ মন্ত্রণালয় ও অধীন সংস্থাসমূহের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
#
তানভীর/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২৪০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩৬
ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠাই ছিল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন
-- সিনিয়র সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে সারা জীবন সংগ্রাম করে গেছেন। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠাই ছিল তাঁর স্বপ্ন। বঙ্গবন্ধুর অসম্পন্ন কাজকে সম্পন্ন করে বাংলাদেশকে একটি সুখী ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করাই আমাদের এখনকার ব্রত হওয়া উচিৎ। তাহলেই মৃত্যুঞ্জয়ী এ মহান নেতার প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা হবে।
তিনি আজ ঢাকায় বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড আয়োজিত জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
বোর্ডের মহাপরিচালক ড. নাহিদ রশীদ (সচিব) এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে প্রাক্তন সচিব সত্যব্রত সাহা বলেন বঙ্গবন্ধু এবং জাতি গঠনে তাঁর দর্শনের ওপর ব্যাপক গবেষণা হওয়া প্রয়োজন। এতে সোনার বাংলা বির্নিমাণে পরবর্তী প্রজন্ম সঠিক দিক নির্দেশনা পাবে। সভাপতি তাঁর বক্তব্যে বলেন বাঙালির স্বাধীন ভূমি মানেই বাংলাদেশ আর বাংলাদেশ মানেই বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা। দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম আর মুক্তিযুদ্ধে তাঁরই নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে গিয়েছি বীরদর্পে এবং ছিনিয়ে এনেছি স্বাধীনতার লাল সূর্য। তিনি আরও বলেন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা তাঁর স্বপ্নপূরণে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের সর্বস্তরের কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ এ আলোচনাসভায় অংশগ্রহণ করেন।
#
আজিজুল/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩৫
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে বুড়িগঙ্গায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বুড়িগঙ্গায় এক নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল নৌকা বাইচের উদ্বোধন এবং পুরস্কার বিতরণ করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, সংসদ সদস্য হাজী মোঃ সেলিম, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুলতান আব্দুল হামিদ এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক।
অনুষ্ঠান শেষে লেজার শো এবং ফানুস উত্তোলন করা হয়।
৬০ মাঝি নৌকা বাইচে শেখবাড়ী দল প্রথম, সোনারতরী দল দ্বিতীয় এবং জয় বাংলা দল তৃতীয় হয়।
১২ মাঝি নৌকা বাইচে মারুফ খান দল প্রথম, হামিদ আলী দল দ্বিতীয় এবং খায়রুল ইসলামের দল তৃতীয় হয়।
মোট ১১টি দল নৌকা বাইচে অংশ নেয়।
#
জাহাঙ্গীর/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩৪
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন
-- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। বাংলাদেশকে আজ বিশ্ব দরবারে এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ফিনিক্স পাখি। সমস্ত জীবন ধরে কণ্টকাকীর্ণ এক দীর্ঘ পথ হেঁটে, সহস্র বাধা মাড়িয়ে তিনি আজকের শেখ হাসিনা।
তিনি আজ ঢাকার আগারগাঁও ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তিনি তাঁর জীবনকে উৎসর্গ করেছেন এ বাংলার আপামর মানুষের কল্যাণে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ ও আন্তরিক নেতৃত্বের কারণে এদেশের মানুষ একটি উন্নত জাতি হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে। কেননা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় নিয়েই তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেশ পরিচালনা করছেন।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নে যা অর্জন করেছেন, তার মাধ্যমেই তিনি অমরত্ব লাভ করবেন।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মহাপরিচালক ড. মুশফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর বোর্ড অব গভর্নরস এর গভর্নর এ এফ এম ইয়াহিয়া চৌধুরী, মোঃ শাহজাহান সিদ্দিকী বীর বিক্রম, ড. মাওলানা কাফিলুদ্দিন সরকার প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘ জীবন ও সুস্বাস্থ্য কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
#
আনোয়ার/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩৩
তরুণ প্রজন্মের কাছে প্রধানমন্ত্রী এক জীবন্ত কিংবদন্তী
-- যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বলেছেন, তরুণ প্রজন্মের কাছে এক জীবন্ত কিংবদন্তির নাম শেখ হাসিনা। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে দেখিনি তবে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দেখে বঙ্গবন্ধুর বিশালত্বের কিছুটা অনুধাবন করতে পারি। বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া বাংলাদেশকে তিনি বিশ্ব দরবারে উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের রোল মডেল হিসেবে সম্মানিত করেছেন। তিনি মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে বিশ্বের সেরা মানবিক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে 'মাদার অব হিউম্যানিটি'র খেতাব পেয়েছেন। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, নতুন নতুন উড়াল সেতু, মহাসড়কগুলো ফোর লেনে উন্নীত করা, এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন,পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মতো মেগা প্রকল্প সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের সক্ষমতা প্রমাণ করেছেন। তিনি আজ দেশ ও মহাদেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর গুলশানে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ পার্কে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত 'স্বপ্নের রূপকার' শীর্ষক অনুষ্ঠানে যোগদান করে তিনি এ কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে সব প্রতিবন্ধকতা সমস্যা-সংকট ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বাংলাদেশ আজ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের কাতারে উপনীত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি, একাত্তরের ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, সংবিধান সংশোধনের মধ্য দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি ও সমুদ্রবক্ষে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠার মধ্যদিয়ে ব্লু-ইকোনমির নবদিগন্ত উন্মোচন ও বিশাল সমুদ্রে আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে মহাকাশেও বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। তাঁর নেতৃত্বে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ তথ্য প্রযুক্তির প্রসার ঘটেছে। সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির কারণে দেশের গ্রামীণ আর্থসামাজিক অবস্থার হয়েছে উন্নয়ন। দেশের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অর্থনীতির ভিত শক্ত হয়ে আমরা পরিণত হয়েছি মধ্যম আয়ের দেশে।
শেখ হাসিনা শুধু বাঙালির অধিকার সুরক্ষায় নয়, বিশ্বের সকল নিপীড়িত শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর পিতার মতোই অবিরাম সংগ্রাম করে চলেছেন বলেও মন্তব্য করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভারচুয়ালি যোগদান করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন সমবায় মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।
#
আরিফ/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/এনায়েত/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২২৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩২
মানুষের তথ্যের অধিকার নিশ্চিত করেছেন শেখ হাসিনা
-- তথ্য অধিকার দিবসে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশের মানুষের তথ্যের অধিকার নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
‘তথ্য আমার অধিকার, জানা আছে কি সবার’ প্রতিপাদ্য নিয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস ২০২১ উদ্যাপন উপলক্ষে এদিন বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে তথ্য কমিশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ মকবুল হোসেন। আলোচনায় অংশ নেন তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম এনডিসি এবং ড. আবদুল মালেক। সকল বক্তা প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘজীবন প্রার্থনা করেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজ ২৮ সেপ্টেম্বর যেমন তথ্য অধিকার দিবস একইসাথে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশের মানুষের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করেছেন। তার নেতৃত্বেই ২০০৯ সালে যখন আমরা সরকার গঠন করি তখনই সংসদে তথ্য কমিশন আইন পাস হয় এবং সেই আইন বলে তথ্য কমিশন গঠিত হয়েছে। তথ্য কমিশন গঠন করার মাধ্যমে দেশের মানুষের তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
২০১৪ সালে তথ্য কমিশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ১ লাখ ২১ হাজার আবেদনের নিষ্পত্তি হয়েছে জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, 'এজন্য কোনো মন্ত্রণালয়ে গিয়ে কোনো ফাইলের ছবি তোলারও প্রয়োজন নেই বা ফাইল থেকে কাগজ লুকিয়ে পাচার করারও প্রয়োজন নেই। সেটি যদি কোনো মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া না হয় এবং সেটি যদি এমন তথ্য না হয় যে সেটি রাষ্ট্রের গোপনীয় দলিল, সেটি দিতে মন্ত্রণালয় বা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তর কিম্বা কোনো বেসরকারি দপ্তর সেটি দিতে বাধ্য। আর যদি কোনো কারণে না দেয় তাহলে তথ্য কমিশনে আশ্রয় নেয়ার সুযোগ আছে।'
ড. হাছান বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে রচিত সংবিধানের ৩৯ ধারায় মানুষের তথ্যের অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলেছেন। সেই আলোকেই পরে তথ্য অধিকার আইন করা হয় এবং তথ্য কমিশন গঠন করা হয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুর রহমান শুধু বাংলাদেশ রচনা করে গেছেন তা নয়, তিনি আমাদেরকে এমন একটি সংবিধান দিয়ে গেছেন যে সংবিধানে জনগণকে রাষ্ট্রের মালিকানা দেয়া হয়েছে।'
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সংবিধান যেটি ৭২ সালের সংবিধান পরবর্তীতে যেটি অনেক কাঁটাছেঁড়া করা হয়েছে, কাঁটাছেঁড়া করে পরবর্তীতে সেই সংবিধানের মূল চরিত্র নষ্ট করা হয়েছে, যদিওবা মূল চরিত্র আমরা অনেকটা ফিরিয়ে এনেছি। সেই সংবিধানে রাষ্ট্রের প্রতিটি বিষয়কে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। একারণে সেটি সত্যিই অনন্য এবং খুব কম রাষ্ট্রের সংবিধানে এরকম আছে।
সভাপতির বক্তৃতায় প্রধান তথ্য কমিশনার মরতুজা আহমদ বলেন, তথ্য জানার অধিকার এখন মানুষের মৌলিক অধিকারের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণের সেই অধিকার নিশ্চিত করেছেন, একারণে তার নাম ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ মকবুল হোসেন বলেন, তথ্য জানার অধিকার সভ্যতার পথে মানুষের এগিয়ে যাবার অন্যতম প্রধান শক্তি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের মানুষের এই অধিকার প্রতিষ্ঠা জাতীয় জীবনে এক যুগান্তকারী অধ্যায়।
সভাশেষে ২০২০ সালে তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে বিশেষ ভূমিকা রাখায় মন্ত্রণালয়, বিভাগ, জেলা, উপজেলা, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কমিটি ছয়টি পর্যায়ে মোট ১৩ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। মন্ত্রণালয় পর্যায়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিএএ প্রথম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহফুজা আকতার দ্বিতীয় সম্মাননা অর্জন করেন।
#
আকরাম/পাশা/নাইচ/রেজুয়ান/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উদ্যাপন করলো শ্রম মন্ত্রণালয়
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন দোয়া মাহফিল এবং কেক কেটে উদ্যাপন করলো শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান প্রধান অতিথি হিসেবে কেক কাটেন এবং বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন।
প্রতিমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীকে জন্ম দিনের শুভেচ্ছা জানান। তিনি বলেন, জাতির পিতা আমাদের একটি দেশ দিয়ে গেছেন, তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ উপহার দেবেন। দেশ আজ উন্নয়নে বিশ্বের বিস্ময়। উন্নয়নে বিশ্বের রোল মডেল। তিনি দারিদ্র্যদূরীকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সবার জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের সর্বজনীন আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের সঠিক পথে অগ্রসরের জন্য জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের চলমান অধিবেশনে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ অর্জন করায় প্রধানমন্ত্রীকে আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা জানান।
সবাইকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়ন সফলতার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. এহছানে এলাহীর সভাপতিত্বে অতিরিক্ত সচিব বেগম জেবুন্নেছা করিম, ড. সেলিনা আক্তার, শাকিলা জেরিন আহমেদ, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গৌতম কুমারসহ মন্ত্রণালয়ের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ গ্রহণ করেন।
পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয় এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা শেখ মুজিব, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ সেদিন শাহাদতবরণকারী সকলের রুহের মাগফেরাত কামনা করা হয়।
#
আকতারুল/পাশা/নাইচ/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬৩০
‘মুজিব আমার পিতা’ এনিমেটেড মুভির শুভমুক্তি
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রচিত ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’ গ্রন্থ অবলম্বনে ‘মুজিব আমার পিতা’ এনিমেটেড চলচ্চিত্র আজ মুক্তি পেলো। প্রধানমন্ত্রীর ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর পান্থপথে বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্সে চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ প্রযোজিত এবং সোহেল রানা পরিচালিত এনিমেটেড মুভি ‘মুজিব আমার পিতা’ প্রদর্শন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন মুজিবশতবর্ষ উদ্যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড.কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু জাদুঘরের কিউরেটর ড. নজরুল ইসলাম খান প্রমুখ।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান এসময় চলচ্চিত্রটি নির্মাণের সাথে যুক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার আজকে ৭৫তম জন্মদিনে তাঁর লেখা গ্রন্থ অবলম্বনে নির্মিত প্রথম সেন্সর ছাড়পত্রপ্রাপ্ত এনিমেশন মুভি 'মুজিব আমার পিতা’র মুক্তি জাতীয় চলচ্চিত্র অঙ্গনে একটি মাইলফলক। এনিমেটেড মুভি আরো হয়েছে কিন্তু সেন্সর ছাড়পত্রপ্রাপ্ত মুভি এটিই প্রথম।
চলচ্চিত্রকে একটি ক্রমবর্ধমান মাধ্যম হিসেবে উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, প্রদর্শনের মাধ্যম থেকে শুরু করে নির্মাণ মাধ্যম সবকিছুই কিন্তু পরিবর্তন হচ্ছে। কারণ পৃথিবীতে গত দুই দশকে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। সেইসাথে চলচ্চিত্রেরও অনেক পরিবর্তন হয়ে গেছে। সেই প্রেক্ষাপটে এই এনিমেশন মুভিটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
হাছান মাহ্মুদ বলেন, শেখ হাসিনা এখন আর শুধু বাংলাদেশের নেত্রী নন, সারা পৃথিবীকে আলো দেখানো নেত্রীতে রূপান্তরিত হয়েছেন। সেই কারণে তাঁকে জাতিসংঘে এসডিজি অগ্রগতি পদক দেয়া হয়েছে। উন্নয়নে, অর্জনে, সংকটে, সংগ্রামে একটি নাম সেটি হচ্ছে শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা হাসলে বাংলাদেশ হাসে। সমগ্র বাংলাদেশ যখন ঘুমায় তখনও শেখ হাসিনা দেশের জন্য জেগে থাকেন।
তাই আজকের এই দিনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ঠিকানায় দেশকে নিয়ে যাওয়ার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই প্রয়োজন এবং তিনি আরো বহু বছর ধরে আমাদের নেতৃত্ব দিয়ে যান, সেই প্রত্যাশা আমাদের, বলেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক বলেন, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড না থাকলে আমাদের তরুণরা বিপথে যায়। ২০১৩-১৪-১৫ সালে দেখেছি, যেসমস্ত জেলায় সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের ব্যাপকতা ছিল, সেখানে মৌলবাদী হাঙ্গামা বেশি হয় নাই। আর যেসমস্ত জেলায় কম ছিল সেখানে মৌলবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। সেজন্য সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের কোনো বিকল্প নেই এবং সেটির বড় অনুসঙ্গ হচ্ছে চলচ্চিত্র।
পলক বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তাঁর দৃষ্টিতে তাঁর পিতাকে কিভাবে দেখেছেন সেটা নিয়েই তিনি বইটি লিখেছেন এবং সেটার ওপর ভিত্তি করে ছবিটা নির্মাণ করা হয়েছে। আশা করি, এটি জাতির সকলকে অনুপ্রাণিত করবে।
#
আকরাম/পাশা/নাইচ/রফিকুল/জয়নুল/২০২১/২১৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪৬২৯
দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছুতে জননেত্রী শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই
-- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ আশ্বিন (২৮ সেপ্টেম্বর) :
দেশকে স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছুতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই বলেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রগতিশীল সাংবাদিক মঞ্চ আয়োজিত ‘উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনা’ আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার আজকে ৭৫তম জন্মদিন। প্রধানমন্ত্রী নিজে জন্মদিন পালন করেন না। আমরাই তাঁর জন্মদিন পালন করি। আজকের এই দিনে মহান স্রষ্টার কাছে আমার প্রার্থনা, তাঁর শততম জন্মদিনেও যেন তিনি এই পৃথিবীতে থাকেন এবং দেশের মানুষ তাকে নিয়ে যেন তাঁর শততম জন্মদিন পালন করতে পারে।
'আজকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণের পথে তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। যে স্বপ্নে আমাদের পূর্বসূরিরা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের এই বাংলাদেশ রচনা করে গেছেন, বিশ্ব মানচিত্রে বাংলাদেশের জন্ম দিয়ে গেছেন, লাল সূর্য খচিত সবুজ পতাকার জন্ম দিয়ে গেছেন, সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন করতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে দরকার', বলেন ড. হাছান মাহ্মুদ।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সংগ্রাম, ধৈর্য্য এবং অসাধারণ গুণাবলির কারণে, সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যেও ধীরস্থির থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অসামান্য ক্ষমতার কারণে আজকে বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। দেশে শেখ হাসিনার বিকল্প জননেত্রী শেখ হাসিনা নিজেই।
বাংলাদেশ আজ বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে বদলে গেছে, স্বল্পন্নোত থেকে মধ্যম আয়ের, খাদ্যঘাটতি থেকে খাদ্যে উদ্বৃত্তের দেশে রূপান্তরিত হয়েছে, বলেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশে গত সাড়ে ১২ বছরে দারিদ্র্য ৪০ শতাংশ থেকে কমে