তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৯
সাবেক সংসদ সদস্য এম আব্দুর রহিমের জানাজা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর):
১৯৯১ সালে দিনাজপুর সদর আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী, সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিমের পিতা এম আব্দুর রহিমের নামাজে জানাজা আজ জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় মরহুমের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রথমে গার্ড অভ্ অনার প্রদান করা হয়। পরে মরহুমের প্রতি রাষ্ট্রপতির পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন তাঁর সামরিক সচিব। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও দলীয় নেতৃবৃন্দ, বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ ও হুইপবৃন্দ এবং বিরোধীদলীয় নেতার পক্ষে সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম মিলন মরহুমের মরদেহে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন।
মরহুমের জানাজায় সর্বস্তরের নাগরিক, রাজনৈতিক সহকর্মী, গুণগ্রাহী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তা- কর্মচারীসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ শরিক হন। এর আগে মরহুমের কর্মময় রাজনৈতিক জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোকপাত করেন সংসদ সদস্য জাহাঙ্গীর কবীর নানক এবং হুইপ মো. শহীদুজ্জামান সরকার। পরে মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
উল্লেখ্য, এম আব্দুর রহিম আজ স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন (ইন্না লিল্লাহে ------ রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। তিনি দুইপুত্র, চার কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
#
কামাল/আফরাজ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৮
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ভারতের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর):
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে আজ ঢাকায় সচিবালয়ে তাঁর অফিসকক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রীংলা (ঐধৎংয ঠধৎফযধহ ঝযৎরহমষধ) সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তাঁরা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট, ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি, বিদ্যুৎ আমদানিতে বেসরকারি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ, নেপাল ও ভুটান থেকে জলবিদ্যুৎ আমদানি ও এতদসংক্রান্ত ত্রিপক্ষীয় সভা, নূমালীগড় থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল আমদানি, এলএনজি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বাংলাদেশের উন্নয়নে ভারত সবসময় পাশে থাকবে বলে ভারতীয় হাইকমিশনার প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন। ভারতের ঊহবৎমু ঊভভরপরবহঃ ঝবৎারপব খঃফ. (ঊঊঝখ) ভারত সরকারের খরচে রাস্তায় সোলার বাতি স্থাপনের প্রস্তাব বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (¯্রডো) সাথে সমঝোতা স¥ারক স¦াক্ষরের পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, অভিজ্ঞতা বিনিময়, পরিকল্পনা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে ¯্রডো এবং ইইএসএল (ঊঊঝখ) উভয়ই উপকৃত হবে। কোন একটি এলাকায় পাইলট প্রকল্প নিয়ে এ কাজ শুরু করা যেতে পারে। ভারতের গ্রান্ট হতে পাইলট প্রকল্পের খরচ প্রদান করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী ভারত, ভুটান ও বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ত্রিপক্ষীয় সভার ওপর গুরুত্ব দিলে হাইকমিশনার বলেন, আগামী ৩ অক্টোবরের সভায় এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া যাবে।
এ সময় অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মনোয়ার ইসলাম এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব নাজিমউদ্দিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
#
আসলাম/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/২০০৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৭
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
দশম জাতীয় সংসদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৩তম বৈঠক আজ সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি টিপু মুন্শির সভাপতিত্বে কমিটির সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, মো. মোজাম্মেল হোসেন, মো. শামসুল হক টুকু, ওমর ফারুক চৌধুরী, মো. ফরিদুল হক খান, আবুল কালাম আজাদ, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, ফখরুল ইমাম এবং কামরুন নাহার চৌধুরী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
কমিটি সকল মন্ত্রণালয়কে সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে তাদের অবস্থান থেকে জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে কাজ করার সুপারিশ করে।
বৈঠকে জঙ্গিবাদ দমনে সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টিসহ উদ্বুদ্ধকরণ কার্যক্রম গ্রহণ ও সমন্বয়ের লক্ষ্যে নানাবিধ পদক্ষেপ যথাযথভাবে বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়। এছাড়াও শুক্রবার জুমার আগে ইমাম সাহেবদের মাধ্যমে মসজিদে জঙ্গিবাদবিরোধী বক্তব্য প্রদান, তথ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জঙ্গিবাদবিরোধী ডকুমেন্টারি, শর্টফিল্ম, বিজ্ঞাপন চিত্র, ভিডিও ক্লিপ তৈরি করে ইলেকট্্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচার, সন্ত্রাসবাদবিরোধী আলোচনা ও সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ, মসজিদের ইমাম ও অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগণ যাতে জঙ্গিবাদকে উসকে দেয়ার মতো বক্তব্য দিতে না পারে সে বিষয়ে নজরদারি বাড়ানো, সমাজের গণমান্য ব্যক্তিবর্গ, ইমাম-শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, এনজিওসহ সকলের সমন্বয়ে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকে জানানো হয়, পুলিশের সার্বিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও আধুনিকায়ন করার জন্য সরকার পুলিশ বাহিনীতে নতুন ৫০ হাজার পদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। উক্ত সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে পুলিশ অধিদপ্তরের বিদ্যমান ইউনিটের জন্য সর্বমোট ১৩ হাজার ৬৪১টি নতুন পদ সৃজন করার বিষয়ে আলোচনা হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, পুলিশের আইজিসহ মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
মৌমিতা/আফরাজ/নবী/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯০২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর :২৮৪৬
৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে চাল দেবে সরকার
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর):
এখন থেকে টিআর, কাবিখায় খাদ্য (চাল ও গম) শস্যের পরিবর্তে টাকা প্রদান করা হবে। এছাড়া ৫০ লাখ পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল দেয়া হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
সভাশেষে খাদ্যমন্ত্রী মো. কামরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, চলতি বোরো মৌসুমে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান এবং ৬ লাখ মেট্রিক টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সরকার। পরবর্তীতে আরো ২ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল ক্রয় করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ইতোমধ্যে ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। চাল সংগ্রহ করা হয়েছে ৩ লাখ মেট্রিক টন । বাকি চালও সংগ্রহ করা হবে।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মাসে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলায় হতদরিদ্রদের জন্য একটি কর্মসূচির উদ্বোধন করবেন। কর্মসূচির নাম ‘খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি’। এই কর্মসূচির আওতায় ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে ১০ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল প্রদান করা হবে। সেপ্টেম্বর, অক্টোবর, নভেম্বর এবং মার্চ ও এপ্রিল এই পাঁচ মাস চাল বিতরণ করা হবে। এই কর্মসূচির জন্য বছরে ৭ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল দরকার হবে।
উপস্থিত সাংবাদিকদের উদ্দেশে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ধান ও চাল সংগ্রহে এবার বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা হয়েছে। কৃষকদের সরাসরি প্রণোদনা দিতে এবং ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য কমাতে অতীতের যেকোন সময়ের তুলনায় এবার অধিক পরিমাণে ধান সংগ্রহ করা হয়েছে।
খাদ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে সভায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, স্থানীয় সরকার, পল্লিউন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জেল হোসেন চৌধুরী মায়াসহ কমিটির সদস্য ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
মেহেদী/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৯১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৫
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স শেষপর্র্ব ভর্তির সময় বৃদ্ধি
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর):
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স শেষপর্র্ব (নিয়মিত) ভর্তি কার্যক্রমে যেসকল প্রার্থী ইতিপূর্বে প্রাথমিক আবেদন করতে সক্ষম হয়নি সেসকল প্রার্থী আগামী ২০ সেপ্টেম্বর বিকাল ৪টা থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন করতে পারবে।
এ ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট িি.িহঁ.বফঁ.নফ/ ধফসরংংরড়হং অথবা ধফসরংংরড়হং.হঁ.বফঁ.নফ থেকে জানা যাবে।
#
ফয়জুল/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/জয়নুল/২০১৬/১৮৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪৪
আব্দুর রহিমের মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ও আইনমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও সাবেক সংসদ সদস্য এডভোকেট এম আব্দুর রহিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
আজ তথ্যমন্ত্রী এক শোকবার্তায় এম আব্দুর রহিমকে দেশমাতৃকার জন্য একজন নিবেদিতপ্রাণ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, ছাত্র অবস্থায় তিনি ভাষা আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন, আগরতলা মামলায় বঙ্গবন্ধুর আইনি সহায়তা পরিষদে কাজ করেছেন। ’৭০ সালে আওয়ামী লীগ থেকে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যও নির্বাচিত হন তিনি। তিনি ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়ন পরিষদের অন্যতম সদস্য ছিলেন। ১৯৯১ সালে তিনি আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। দেশের জন্য এম আব্দুর রহিমের অবদান ইতিহাসের পাতায় লেখা রয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া এম আব্দুর রহিমের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। আজ পৃথক শোকবার্তায় আইনমন্ত্রী বলেন, এম আব্দুর রহিমের মৃত্যুতে জাতি একজন নিবেদিতপ্রাণ, নির্ভীক মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদকে হারালো। তাঁর মৃত্যু দেশের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। একাত্তরে সম্মুখযুদ্ধে তাঁর অবদান এদেশের মানুষ চিরকাল স্মরণে রাখবে।
শোকবার্তায় তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
#
আকরাম/আফরাজ/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৮১০ ঘণ্টা
Handout Number: 2843
Asad Alam appointed Ambassador to Philippines
Dhaka, 4 September:
Government has decided to appoint Asad Alam Siam as the next Ambassador of Bangladesh to the Republic of the Philippines. He will be replacing Major General John Gomes.
Asad Alam Siam, a career diplomat, joined Foreign Service in 1995. Currently he is serving as the Chief of Protocol in the Ministry. Before taking over as Chief of Protocol, he served as Director General in charge of Europe Wing in the Ministry. In his distinguished diplomatic career, he served as the Consul General of Bangladesh in Milan, Italy and as the Assistant High Commissioner of Bangladesh in Manchester, UK. He also served in Bangladesh Missions in Jakarta and Bangkok in different capacities.
Asad Alam Siam did his graduation in Architecture from Bangladesh University of Engineering & Technology (BUET). He also did MBA from Maastricht School of Management of Netherlands.
He is married and blessed with a daughter.
#
Afraz/Mosharaf/Rezaul/2016/1748 hours
Handout Number : 2841
Bangladesh protests against press release of Pakistan
Dhaka, September 4:
The Government of Bangladesh has conveyed its strong protest against the press release published in the website of the Ministry of Foreign Affairs of Pakistan on 3 September 2016 on the execution of Mir Quasem Ali, a convict of crimes against humanity and genocide in Bangladesh. The Acting High Commissioner of Pakistan to Bangladesh Mrs. Samina Mehtab was called today and Additional Foreign Secretary (B & C) Kamrul Ahsan handed over a note verbale to her.
In the Note Verbale it was stated that by repeatedly taking the side of those Bangladesh nationals who are convicted of crimes against humanity and genocide, Pakistan has once again acknowledged its direct involvement and complicity with the mass atrocity crimes committed during Bangladesh’s Liberation War in 1971. So doing, it is also relentlessly opposing Bangladesh’s efforts to ensure justice and break the culture of impunity for the crimes committed forty five years ago.
The Government of Bangladesh strongly rejects Pakistan’s claim that these are ‘recriminations for political gains’. In fact, he was tried for specific crimes he committed during the war of liberation of Bangladesh. It was further stated that the International Crimes Tribunal, Bangladesh (ICT-BD) trials took solely into consideration the crimes i.e. crimes against humanity and genocide in Bangladesh committed by Mr. Ali during 1971 and was not at all based on his political identity or affiliation. The International Crimes Tribunal sentenced Mir Quasem Ali to death for planning, instigating and executing genocide, murder, and torture among other crimes in Chittagong during the Liberation War of Bangladesh.
Further the note stated that Mr. Ali belonged to some opposing political party is only a coincidence as far as the trials are concerned. It was made clear to Acting High Commissioner of Pakistan that to the people of Bangladesh he was the General Secretary of Islami Chhatra Sangha in 1971, and also the third-in-command of the infamous Al Badr militia force in 1971 which not only co-operated with the Pakistani occupation force in committing various crimes against humanity including genocide but also masterminded the formation of Al-Badr Bahini which had gained particular notoriety for executing the prominent progressive Bengali intellectuals.
The Acting High Commissioner was reminded that Pakistan continues to present a misleading, limited and partial interpretation of the underlying premise of the Tripartite Agreement of April 1974 which is totally unacceptable to Bangladesh. The essential spirit of the Agreement was to create an environment of good neighbourliness and peaceful co-existence for ushering in long term stability and shared prosperity in the region. The 'clemency' mentioned in the agreement never implied that the masterminds and perpetrators of war crimes, crimes against humanity and genocide would continue to enjoy impunity and eschew the course of justice. The Tripartite Agreement in no way restricted Bangladesh from prosecuting its own nationals for war crimes, genocide and crimes against humanity.
Contd.... P/2
-2-
She was also reminded that Pakistan had systematically failed in its obligation it owes to the people of Bangladesh and the international community to bring to justice, in compliance with relevant international norms and standards, those of its nationals identified and held responsible for committing mass atrocity crimes in 1971. The scope of the 1974 agreement was limited to repatriation of 195 Pakistani war criminals and remaining Pakistani prisoners of war, and the return of the Bangalis stranded inside Pakistan. The note strongly stated that in no way the 1974 Agreement had given clemency to the Bangladeshi war criminals, including the members of razakar, al badr, al shams. Even after the 1974 agreement until the end of 1975, a large number of Bangladeshi war criminals were in different jails of Bangladesh facing trials, and Pakistan had never expressed its concerns by relating those trials with 1974 Agreement. Those criminals were released only after the brutal murder of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman in 1975. Repeated misquoting of the provisions of Tripartite Agreement of 1974 and its misinterpretation is totally unacceptable.
Mentioning that the wounds and trauma inflicted in Bangladesh’s national psyche by those crimes, the note stated that this can be healed and put behind only through ensuring justice as Bangladesh continues with its onward march. By opposing the ICT-BD verdicts and the executions, Pakistan has blatantly dishonoured the sentiment of the people of Bangladesh and the spirit of the Liberation War of 1971, which are the basic premise of Bangladesh's nationhood.
Given the state of judiciary in Pakistan, the note said that they do not have the moral right even to assess the independent judiciary of another country let alone making biased, flawed and unfounded comments. It only reflects their disregard for the sanctity of judiciary of another country, which nonetheless does not surprise the world. It is also sheer travesty that Pakistan is judging the practice of democracy and rule of law of another country, when it’s past record and present state of affairs including human rights situation is a fallacy to the rest of the world, the note added.
In the note, the Government of Bangladesh deeply regrets that despite Bangladesh’s repeated overtures, the malicious campaign by Pakistan against the trials of the crimes against humanity and genocide in Bangladesh is continuing. This is an impediment to the bilateral relations.
The Acting High Commissioner was told to take serious note of the points raised by Bangladesh and bring those to the attention of the competent authorities in Pakistan. The Government of Bangladesh expected that the quarters/authorities in Pakistan would act responsibly and would refrain from continuing such uncalled for statements.
#
Khaleda/Afraz/Selim/Rezaul/2016/1721 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪২
পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের স্থান নেই
---বীর বাহাদুর উ শৈ সিং
লামা (বান্দরবান), ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং বলেছেন, যারা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস ও নাশকতা সৃষ্টি করে তারা দেশ ও জাতির শত্রু। পার্বত্য চট্টগ্রামে এ ধরনের হীন অপকর্মকারীদের স্থান নেই। তাদের বিরুদ্ধে সরকারের পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল বান্দরবান পার্বত্য জেলার লামা পৌরসভা চত্বরে পৌরসভার কৃতী ছাত্রছাত্রীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে পার্বত্যবাসীকে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। মানসিক ও শারীরিক উৎকর্ষ সাধনে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও নিয়মিত শরীরচর্চা অপরিহার্য।
লামা পৌরসভার মেয়র মো. জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দিদারে আলম মো. মাকসুদ চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অনির্বাণ চাকমা, লামা সাবজোনের কমান্ডার মেজর শাহ নুর এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. ইসমাইল।
প্রতিমন্ত্রী লামা পৌর এলাকার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পিইসি, জেএসসি, জেডিসি, এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ৮৫ জন কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা এবং লামা পৌরসভাসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের অন্তর্গত দুস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্যশস্য বিতরণ করেন। এসময় লামায় একটি বাস টার্মিনাল নির্মাণ এবং লামা মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠার আশ্বাস দেন।
#
জুলফিকার/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭৩৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৪০
প্রযুক্তির মাধ্যমে শ্রেণি পাঠদান আকর্ষণীয় করার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
নতুন উদ্ভাবিত বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষ পাঠদানকে আকর্ষণীয় করার জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। মন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলা মোটরে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ডিজিটাল ক্লাসরুম সলিউশন (স্মার্ট বোর্ড) প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতায় এ আহবান জানান।
শ্রেণিকক্ষের পাঠদানকে সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করতে তাৎক্ষণিক বিভিন্ন ছবি, চার্ট, ইমেজ প্রভৃতি প্রদর্শনে সক্ষম ডিজিটাল প্রযুক্তির শিক্ষা উপকরণ-স্মার্ট বোর্ড সরবরাহ করা হয়েছে, এমন ৫১টি স্কুল থেকে আগত শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়। প্রশিক্ষণ কর্মশালা থেকে প্রশিক্ষণার্থী শিক্ষক ও অতিথিবৃন্দ সাভার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষাদানে স্মার্ট বোর্ডের ব্যবহার অনলাইনে সরাসরি প্রত্যক্ষ করেন।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় আধুনিক শিক্ষাদান পদ্ধতি আত্মস্থ করতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রযুক্তি এবং মানবসম্পদ একইতালে এগুতে হবে। বিশ্বায়নের এ যুগে দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়াতে না পারলে আমরা টিকতে পারব না। নতুন প্রজন্মকে বিশ্বমানের জ্ঞান, দক্ষতা, প্রযুক্তিতে পারঙ্গম করতে না পারলে আমরা পিছিয়ে যাব।
তিনি বলেন, যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে দেশের ২৪ হাজারের বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম গড়ে তোলা হয়েছে। উপজেলা পর্যায়ে আইসিটি প্রশিক্ষণসহ প্রয়োজনীয় আইসিটি সেবা সহজলভ্য করতে সকল উপজেলায় উপজেলা আইসিটি ট্রেনিং এন্ড রিসোর্স সেন্টার ফর এডুকেশন (ইউআইটিআরসিই) নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে নির্মিত এ ধরনের ১২৫টি ইউআইটিআরসিই পুরোদমে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ এবং রহিম আফরোজ লিমিটেডের উপদেষ্টা সাবেক সচিব ড. মাহবুবুর রহমানও বক্তৃতা করেন। সেকেন্ডারি এডুকেশন কোয়ালিটি এন্ড একসেস এনহ্যান্সমেন্ট প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক ড. মাহমুদুল হক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
#
সাইফুল্লাহ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৯
এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও সেতুমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
স্থানীয় সরকার, পল্ল¬ী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী, সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও বর্তমান জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিমের পিতা এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
শোকবাণীতে মন্ত্রী বলেন, এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে জাতি একজন নিবেদিত প্রাণ, সত্যিকারের রাজনীতিবিদ ও দেশপ্রেমিককে হারালো। তাঁর অবদান জাতি চিরদিন স্মরণ রাখবে। তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান এবং বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
পৃথক শোকবাণীতে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাবেক সংসদ সদস্য এডভোকেট এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
#
শহীদুল/মোবাস্বেরা/আলী/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১৫৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৮
এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে স্পিকারের শোক
ঢাকা, ২০শে ভাদ্র (৪ঠা সেপ্টেম্বর) :
বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহযোগী, সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও বর্তমান হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি’র পিতা সাবেক সংসদ সদস্য এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এক শোকবাণীতে স্পিকার বলেন, এম আবুদর রহিম ছিলেন একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক। তাঁর মৃত্যুতে বাংলাদেশ একজন দক্ষ রাজনীতিবিদ ও সমাজ সেবককে হারালো। এ দেশের জন্য তাঁর অবদান জাতি চিরকাল শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।
স্পিকার মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এম আবদুর রহিমের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এবং চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
#
কামাল/মোবাস্বেরা/আলী/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৪৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৮৩৭
রাষ্ট্রপতির ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ
লন্ডন, (৪ঠা সেপ্টেম্বর):
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ গতকাল মেডিকেল ফলোআপ শেষে ঢাকার উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করেছেন। সফরসঙ্গী হিসেবে তাঁর সহধর্মিণী রাশিদা খানম এবং প্রেস সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীন সাথে রয়েছেন। তাঁকে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার খন্দকার এম তালহা হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদায় জানান। এর আগে লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তাগণ ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ রাষ্ট্রপতিকে বিদায় জানান।
#
নাদীম/মোবাস্বেরা/সাহেলা/আলী/রফিকুল/শামীম/২০১৬/১১২৩ ঘণ্টা