Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৬ মার্চ ২০২৪

তথ্যবিবরণী ২৬ মার্চ ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৩৯০৩

লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন

লন্ডন, ২৬মার্চ:

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের অমর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন আজ ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পালন করেছে।

          এ উপলক্ষ্যে হাইকমিশনের বঙ্গবন্ধু লাউঞ্জে আয়োজিত এক বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনীম জাতির পিতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদের গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ ২৪ বছরের নির্ভীক, আপসহীন ও বিচক্ষণ নেতৃত্ব ছাড়া বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে বিশ্বে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতো না।’

          রাষ্ট্রদূত ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের উন্নয়নে যুক্তরাজ্য সরকার ও জনগণ এবং যুক্তরাজ্য ও আয়ারল্যান্ডে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের অসাধারণ অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেন।

          বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আবু মুসা হাসান, ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক ও আবদুল আহাদ চৌধুরী বক্তব্যে রাখেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে হাইকমিশনার অতিথি ও মিশনের কর্মকর্তাদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর বঙ্গবন্ধু ও তাঁর শহিদ পরিবারবর্গ এবং মহান মুক্তিযোদ্ধের বীর শহিদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

          সকালে হাইকমিশনার দূতাবাসে কর্মকর্তাদের নিয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসের র্কমসূচির উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রদূত। এরপর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে প্রদত্ত রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়। পরে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহিদ সদস্যদের ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী শহিদদের আত্মার মাগফেরাত এবং দেশের শান্তি ও অব্যাহত অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মুনাজাত করা হয়। অনুষ্ঠানে জাতির পিতা ও মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত একটি বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

#

 

নবী/শফি/রফিকুল/শামীম/২০২৪/২২২১ঘণ্টা  

Handout                                                                                                          Number : 3902

 

Bangladesh High Commission in New Delhi Celebrates

54th Independence and National Day of Bangladesh

 

New Delhi (India), March 26:

 

The Bangladesh High Commission in New Delhi celebrates the Independence and National Day of Bangladesh with due solemnity and fervour today. Md. Mustafizur Rahman, High Commissioner of Bangladesh to India, started the daylong programme in the morning by hoisting the national flag at the High Commission premises and placing floral wreaths at the portrait of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

 

In the morning, a discussion programme was organized at the High Commission as part of the celebration. The messages issued by the President, Prime Minister and Foreign Minister were read out by the Mission officials. A documentary on the ongoing development journey of Bangladesh prepared by Ministry of Foreign Affairs was also screened.

 

In his speech, High Commissioner Rahman said, ‘The main goal of the Liberation War was to build a liberal, developed and democratic Bangladesh through complete emancipation.’ He called upon everyone to redouble their efforts to achieve that aspirational goal. He also highlighted the special contribution of our women throughout the nine-month long war. High Commissioner urged everyone to participate in building ‘Smart Bangladesh’ under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, holding the noble spirit of the Liberation War and the ideals of Bangabandhu in their hearts.

 

Among others, Shaban Mahmood, Minister (Press) of the High Commission took part in the discussion and highlighted the significance and importance of the day.

 

After the discussion session, a special prayer was offered for the salvation of the souls of the Father of the Nation, his family members and all the martyrs who played a historical role in all stages of movements for freedom and Liberation War of Bangladesh as well as well as for the peace, progress and prosperity of the country. Officials and employees from the Bangladesh High Commission and expatriate Bangladeshis were present at the event.

 

In the evening, a grand reception was organized at the High Commission premises. Among others, eminent political leaders of the host country, high-ranking officials, foreign diplomats based in New Delhi and expatriate Bangladeshis attended the event. 

 

At the end, the guests were served with celebrated Bangladeshi cuisine. Fakruddin’s Kacchi Biryani was the special attraction of the event.

 

#

 

Shafi/Rafiqul/Salim/2024/10.30 Hrs.

 

 

 

 

Handout                                                                                                               Number : 3901

 

Genocide Day observed in Lisbon

 

 Lisbon, March 26:

            Bangladesh Embassy in Lisbon observed the genocide Day with due honour and solemnity on 25 March 2024 reminiscing the brutal and cowardly attacks by the Pakistani occupation forces on the unarmed Bangalees. In profound remembrance of the victims of Bangladesh genocide, a seminar, a photo exhibition and a candlelight vigil were organised at the Embassy premises.  

  The seminar titled ‘Bangladesh at 52: Looking back on the Freedom Struggle and Genocide’ was held at the Embassy in the evening. University teachers, students from different Portuguese University, scholars, academics, members of expatiate Bangladeshi community and officials of Embassy attended the seminar. The seminar began with observance of one-minute silence in honour of martyrs of Bangladesh Liberation War.

In her opening remarks, the Ambassador of Bangladesh Rezina Ahmed paid rich tribute to the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and all the martyrs and Biranganas of the liberation war. She narrated the massacre that took place on the 25th night which continued throughout 9 months of War of Liberation. She urged the members of civil society of Portugal and members of international community to support the campaign for the recognition of the Genocide Day 1971.

In the panel discussion, Dr. Manas Sutradhar, Professor at the Faculty of Engineering, Universidade Lusόfona presented the keynote speech. Mr. Manas elaborated the aspects of dehumanization, extermination and denial of Bangladesh genocide and remarked that Pakistan should formally apologize to Bangladesh for what they did in 1971. He urged the international community, particularly United Nation to recognize Bangladesh genocide immediately. Pedro Anastácio, former Member of the Parliament and City Councilor in his speech paid tribute and respect to all the victims and survivors who suffered on this day.

A video documentary containing genocidal incidents of 25 March of 1971, war-time footage of genocide captured by international media and case for recognition of Bangladesh genocide were screened during the seminar.

            After the discussion session, all guests walked in a procession of a candlelight vigil in the premises of the Chancery and placed candles before the portraits of victims of Bangladesh genocide that were displayed as part of the photographic exhibition titled ‘1971 Genocide’. The visitors were appalled to witness the horrors of the atrocities perpetrated by Pakistani military and local collaborators.

#

 

Shafi/Shamim/2024/19.30 Hrs.

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৯০০

 

সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগণকে উন্নয়নের মূল ধারায় নিয়ে আসার আহ্বান সমাজকল্যাণ মন্ত্রীর

 

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

 

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য এবং একজন মানুষও যেন স্বাধীনতার সুফল থেকে বঞ্চিত না হয় সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। সমাজের একজনও যেন পিছিয়ে না থাকে, প্রত্যেককে উন্নয়নের মূল ধারায় যতদূর সম্ভব নিয়ে আসতে হবে। কারণ একাজটি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যস্ত। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সমাজের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে তিনি নিরলস পরিশ্রম করছেন। স্বাধীনতা দিবসের শপথ হোক প্রতিটি মানুষকে উন্নয়নের মূল স্রোতে আনা।

 

মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওস্থ সমাজসেবা অধিদপ্তর মিলনায়তনে ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস এবং ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সালেহ্ মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আফম রুহুল হক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ খায়রুল আলম সেখ।

 

মন্ত্রী বলেন, শহিদদের রক্তের প্রতি অঙ্গীকার নিয়ে আমাদের সমাজের কল্যাণে কাজ করতে হবে। আজকে এ স্বাধীনতা দিবসে সে অঙ্গীকারটি করা আমাদের জন্য জরুরি। আমরা সৌভাগ্যবান এজন্য যে, সমাজকে এগিয়ে নেবার, কল্যাণ করার, সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষটিকে হাত ধরে তাকে টেনে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসবার কাজটি আমাদের । তাই সকলকেই নিষ্ঠার সাথে এ কাজটি করতে হবে।

 

ডা. দীপু মনি বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের অভ্যুত্থান সম্পর্কে বিশদভাবে আলোকপাত করতে গিয়ে বলেন, ‘আমরা বাঙালি না মুসলমান এ প্রশ্ন ৫২ সালে মীমাংসা হয়ে গেছে। আমরা সবাই বাঙালি একই সংগে আমরা সবাই মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান কিংবা কেহ যদি কোন ধর্ম বিশ্বাস না করে সেটি তার নিজস্ব বিষয়। আমরা বলেছি, ধর্ম নিয়ে কারো উপরে কেউ চাপাচাপি করতে পারবে না। ইসলাম ধর্মের বিধানেও একই কথা আছে। যার যার ধর্ম তার তার কাছে।

 

এর আগে মন্ত্রী সমাজসেবা অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

 #

 

জাকির/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২২৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৩৮৯৯

 

স্বাধীনতা সংগ্রামের স্লোগান ছিল জয়বাংলা

                          -- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী

 

খাগড়াছড়ি, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেছেন, আমাদের দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি, শিক্ষার মুক্তি এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের একটিই স্লোগান ছিল জয় বাংলা। জিন্দাবাদ নয়। আমরা ৫৪ বছর আগেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে জিন্দাবাদ স্লোগান বাদ দিয়ে জয় বাংলা কায়েম করো, পাকিস্তানিদের লাথি মারো স্লোগান দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। এখন দেখতে পাচ্ছি কেউ কেউ জয় বাংলা স্লোগান বাদ দিয়ে সেই ৫৪ বছর আগের জিন্দাবাদ ধ্বনি তুলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির বিরোধিতা করছে, যা কাম্য নয়।

 

আজ খাগড়াছড়ি অফিসার্স ক্লাবে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসন আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব ও দেশের উন্নয়ন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। 

 

কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, যে মহান মানুষটি আমাদেরকে আপনাদের সামনে কথা বলার সুযোগ করে দিয়েছেন, যে মহান মানুষটি বাঙালি জাতির স্বাধীনতা অর্জনের জন্য ৪ হাজার ৬৮২ দিন জেলখানায় কাটিয়েছেন, যে মানুষটি না খেয়ে, না ঘুমিয়ে, সারাজীবন মানুষের মুক্তির জন্য ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন, যে মহান মানুষটি একটি স্বাধীন দেশ প্রতিষ্ঠার জন্য একটি মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এদেশ স্বাধীন করেছিলেন- সেই মহান নেতা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর গুণকীর্তন সম্পর্কে হাজার বার বলেও ঋণ শোধ করা যাবে না। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লক্ষ্য ছিল একটাই- ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা।

 

খাগড়াছড়ি জেলার জেলা প্রশাসক মোঃ সহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, পার্বত্য চট্টগ্রাম শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কৃষ্ণ চন্দ্র চাকমা, খাগড়াছড়ি পৌর মেয়র নির্মলেন্দু চৌধুরী, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী, সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মুবিত রায়হান, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ শানে আলম, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া, সাবেক যুগ্ম-সচিব উংক্যজাই মারমা (মুক্তিযোদ্ধা), সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রহিচ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

রেজুয়ান/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২২১০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৩৮৯৭

জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করেছেন, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মূল আদর্শের অনুসারী ছিলেন না

                                                                                  -গণপূর্তমন্ত্রী

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬মার্চ):

            জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন ও কতিপয় মুক্তিযোদ্ধার নেতৃত্ব দিয়েছেন কিন্তু তিনি মুক্তিযুদ্ধের মূল আদর্শের অনুসারী ছিলেন না বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

            আজ রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের হল রুমে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

            মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মূল উদ্দেশ্য ছিল গণতন্ত্র, একটি শোষণ ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলা। জিয়াউর রহমান নিজে এর একটিও অনুসরণ করেননি।

            তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একটি বড় সাফল্য ছিল সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করা। তার আগে মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকসহ অনেকেই বাঙালির মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাদের কেউই সফল হননি। বঙ্গবন্ধু এ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে পেরেছেন বলেই আমাদের স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হয়েছে।

            গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ছাপ্পান্নর শাসনতন্ত্র, ছেষট্টির ছয় দফা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন এবং ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এই সকল আন্দোলন সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং জাতির প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসা দেশের স্বাধীনতাকে অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছে।  

            মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন মাত্র তিন বছর। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের রিজার্ভ শূন্য ছিল, দেশের অবকাঠামো ছিল একেবারেই নাজুক অবস্থায়। নিজস্ব কোনো মুদ্রা ছিল না। অথচ মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে তিনি দেশের সকল সেক্টরে যে সংস্কার সাধন করতে সক্ষম হয়েছিলেন তা সত্যিই অকল্পনীয়। নিখাদ দেশপ্রেম ছিল বলেই তিনি তা করতে পেরেছিলেন। তিনি বলেন, রাজউক কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ হৃদয়ে ধারণ করে জনস্বার্থে প্রত্যেকটি কাজ করার আহ্বান জানান।

            রাজউক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আনিসুর রহমান মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মোহাম্মদ নবীরুল ইসলাম এবং রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

            এর আগে মন্ত্রী সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শাহাদতবরণকারী বীর শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

 

#

 

রেজাউল/শফি/রফিকুল/শামীম/২০২৪/২১০৫ঘণ্টা  

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮৯৬

বিজিবিতে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপিত       

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) যথাযোগ্য মর্যাদা এবং উৎসাহ উদ্দীপনার সাথে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদ্‌যাপন করেছে।

            দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে আজ পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরসহ সারা দেশে বিজিবি’র সকল ইউনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী অংশগ্রহণ করেন। এরপর বিজিবি মহাপরিচালক পিলখানাস্থ ‘সীমান্ত গৌরব’-এ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় বিজিবি’র একটি সুসজ্জিত চৌকস দল ‘গার্ড অভ্‌ অনার’ প্রদান করে।

            মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে সারা দেশে বিজিবি’র বিভিন্ন স্থাপনায় ‘স্বাধীনতা আমার স্বাধীনতা’ শীর্ষক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরের সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বিজিবি মহাপরিচালক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সকলের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।

            দিবসের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে জোহরের নামাজের পর পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরসহ সারা দেশে বিজিবি’র সকল রিজিয়ন, প্রতিষ্ঠান, সেক্টর ও ইউনিটের মসজিদে দেশ ও জাতির শান্তি, সমৃদ্ধি, উন্নয়ন ও অগ্রগতি, বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শাহাদতবরণকারী সদস্যসহ মুক্তিযুদ্ধের শহিদদের আত্মার শান্তি এবং বিজিবি’র উত্তরোত্তর অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়। দিবসটি উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে বিজিবি’র সকল রিজিয়ন, সেক্টর ও ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার ১৮ হাজার ৭০ জন দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার ও খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

 মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত শিশুদের জন্য বিজিবি জাদুঘর উম্মুক্ত রাখা হয় এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিজিবি বাদকদল কর্তৃক বাদ্য পরিবেশন করা হয়।

            বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের বেনাপোল-পেট্রাপোল, বাংলাবান্ধা-ফুলবাড়ী ও আখাউড়া-আগরতলা আইসিপিতে বিজিবি-বিএসএফ কর্তৃক জমকালো ‘জয়েন্ট রিট্রিট সিরিমনি’ প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়। মূলত ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের মধ্যে যে বন্ধুপ্রতিম ভাতৃত্ববোধ জাগ্রত হয়েছিলো সেই ভাতৃত্ববোধ সম্প্রসারণের পাশাপাশি বিজিবি ও বিএসএফের মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই প্যারেড অনুষ্ঠিত হয়।

            এর আগে ২৫ মার্চ ২০২৪ তারিখ গণহত্যা দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নৃশংসতম গণহত্যাকাণ্ডে নিহত শহিদদের স্মরণ ও তাঁদের আত্মার শান্তি কামনা করে জোহরের নামাজের পর বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয় এবং জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিজিবি সদর দপ্তরসহ সকল রিজিয়ন, সেক্টর এবং ইউনিটে রাত ১১টা থেকে ১১টা ১ মিনিট পর্যন্ত ১ মিনিট প্রতীকী ‘ব্ল্যাক আউট’ কর্মসূচি পালন করা হয়।

#

 

শরীফুল/শফি/সঞ্জীব/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/১৯৩০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮৯৫

 

টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স

                                       -- রেলপথ মন্ত্রী

             

রাজবাড়ী, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

 

রেলপথ মন্ত্রী মোঃ জিল্লুল হাকিম বলেছেন, টিকিট কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স। ইতোমধ্যে টিকিট কালোবাজারির কয়েকটি সিন্ডিকেট ধরা হয়েছে। টিকিট কালোবাজারের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 

আজ রাজবাড়ী শহিদ স্মৃতি চত্বরে শহিদদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

মন্ত্রী বলেন, ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি মুক্ত রাখতে আমরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি। আসন্ন ঈদটা এবার যাত্রীদের ভালোই কাটবে। তারা নির্বিঘ্নে ঘরে ফিরতে পারবে। তিনি বলেন, জনগণকে অনুরোধ করবো কালোবাজারির কাছ থেকে টিকিট কাটবেন না। কালোবাজারিরা দেশকে ধ্বংস করতে চায়, রেলকে ধ্বংস করতে চায়। ওরা অন্য কারো সহযোগিতা নিয়ে রেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায়।’

 

জিল্লুল হাকিম বলেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছিলাম। পাকিস্তানি হানাদার ও একাত্তরের ঘাতক দালালরা ষড়যন্ত্র করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছেন। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর তারই সুযোগ্য কন্যা দেশটাকে শক্ত হাতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

 

মন্ত্রী বলেন, বিএনপি জামায়াতের উদ্দেশ্য ছিল দেশকে ধ্বংস করার। তারা ফরিদপুরের রেল ও রাজবাড়ীর ভাটিয়াপাড়ার রেলের সবকিছু বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শুধু রেল না সর্বক্ষেত্রে দেশকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। আমরা সবাই আন্তরিকভাবে চেষ্টা করলে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করা সম্ভব। আজকের স্বাধীনতার এই দিনে আমাদের শপথ হবে আমরা দেশকে একটা উন্নত দেশে পরিণত করব। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে তাকে সহযোগিতা করব।

 

এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী ইরাদত আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রেজাউল হক রেজা, সহ-সভাপতি ফকরুজ্জামান মুকুট, সহ-সভাপতি সালমা চৌধুরী রুমা, হেদায়েত আলী সোহরাবসহ জেলা আওয়ামী ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

সিরাজ/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৫০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮৯৩

 

স্বাধীনতা দিবসে ভারতের শুভেচ্ছা

             

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

 

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে ভারত।

 

রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনকে প্রেরিত বার্তায় ভারতের প্রেসিডেন্ট দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর এবং ভারতের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান।

 

বাংলাদেশে ভারতীয় হাইকমিশনের ফেসবুক পাতায় বিধৃত বার্তার কপিতে উল্লেখ করা হয়, ভারতের প্রেসিডেন্ট বিগত এক দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক আরো শক্তিশালী হওয়া এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধির কথা তুলে ধরে বলেন, দুই দেশের নেতৃত্ব দু’দেশের মধ্যে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।

 

#

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮৯৪

 

স্বাধীনতা দিবসে পাকিস্তানের শুভেচ্ছা

             

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

 

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে পাকিস্তান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো বার্তায় এ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।

 

সোমবার (২৫ মার্চ) রাতে পাকিস্তানি হাইকমিশনের ভেরিফায়েড এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে দেশটির সরকার ও জনগণকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো বার্তায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে অভিন্ন মূল্যবোধ এবং সাধারণ বিশ্বাসের ওপর ভিত্তি করে ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। দু’দেশ একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় অবদান রাখতে পারে।

 

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য এবং বাংলাদেশের জনগণের অব্যাহত অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিও কামনা করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।

#

 

আকরাম/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা

 

 

 

Handout                                                                                                         Number : 3891

 

Genocide Day-2024 observed in Bangladesh Embassy Amman

 

Amman (Jordan), March 26:

 

Bangladesh Embassy Amman, Jordan observed ‘Genocide Day-2024’ with lighting candles in memory of the martyrs of the liberation war and the victims of the Genocide on 25 March 1971. Expatriate Bangladeshi workers joined the Ambassador Nahida Sobhan and Embassy officials. 

 

Following the lighting of the candles a moment of silence was observed in the memory of the victims of the Genocide. Earlier the messages given by the President and the Prime Minister on the Day were read out. Reading out of the messages was followed by a discussion session highlighting the history and significance of the Day. Ambassador Nahida Sobhan, at the beginning of her speech, paid the deepest tribute to the Father of the Nation, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, highlighting how the history of Bangladesh is profoundly inspired by his leadership and vision. She paid homage to the martyrs who sacrificed their lives, during the liberation war of Bangladesh.

 

The Ambassador provided detailed insights into the history of 'Genocide Day' that took place in Bangladesh and outlined the efforts of the Government of Bangladesh for the international recognition for the genocide. She added that as the nation that survived genocide, the Government of Bangladesh consistently stands alongside victims of genocide including Palestine. She drew parallels between the genocide in Bangladesh and the ongoing situation in Gaza. 

 

The programme ended with the offering of a special prayer for the salvation of the departed soul of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, his martyred family members, martyrs of the liberation war and the victims of the Genocide on 25 March 1971. The prayer also included wish for continuous peace and prosperity of Bangladesh.

 

#

 

Shafi/Sanjib/Salim/2024/19.40 Hrs.

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩৮৯০

বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউল-মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন

 

সিউল, ২৬মার্চ:

বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউল-এ যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্‌যাপন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে আজ দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলওয়ার হোসেন দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও প্রবাসী বাংলাদেশিদের উপস্থিতিতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন এবং দূতাবাসে জাতির পিতার ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন। জাতির পিতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং দেশ ও জাতির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রেরিত বাণী পাঠ করেন। অনুষ্ঠানে মহান  স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। পরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।       

রাষ্ট্রদূত দেলওয়ার হোসেন তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মহান স্থপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে জাতির পিতা, আত্মোৎসর্গকারী বীর মুক্তিযোদ্ধা ও নির্যাতিতা বীরাঙ্গণাদের অবদানের কথা সশ্রদ্ধচিত্তে স্মরণ করেন। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতির পিতার ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।  

#

শফি/সঞ্জীব/রফিকুল/শামীম/২০২৪/২০০৫ঘণ্টা  

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর :  ৩৮৮৯

 

এক্টিভ শেয়ারিং স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অভিযাত্রায় একটি যুগান্তকারী উদ্ভাবনী পদক্ষেপ

                                                                               -- টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী          

ঢাকা, ১২ চৈত্র (২৬ মার্চ):

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ন‌্যাশনাল রোমিং যুগে বাংলাদেশ। রাষ্ট্রীয় মোবাইল অপারেটর টেলিটক এবং বেসরকারি মোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের মধ্যে এক্টিভ শেয়ারিং পাইলটিং চালুর ফলে স্মার্ট সংযুক্তি সম্প্রসারণে আরো একটি মাইলফলক স্থাপন করলো বাংলাদেশ।

প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারের বিসিসি মিলনায়তনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনু<

2024-03-26-16-53-056cfa6ae248fd359bd3bad513544de3.docx