Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ মার্চ ২০১৮

তথ্যবিবরণী ৭/০৩/২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৭৩১

ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশনে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ৭ মার্চ :  

পাকিস্তানে বাংলাদেশের হাইকমিশন আজ সেদেশের রাজধানী ইসলামাবাদে যথাযথ মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ ও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন করেছে।

বিকেলে চান্সারিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানের শুরুতেই বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার তারিক আহসানের নেতৃত্বে হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের শহিদ সদস্য এবং স্বাধীনতা যুদ্ধে শহিদদের রূহের মাগফেরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মুনাজাত করা হয়। এছাড়া দেশের অব্যাহত শান্তি, উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেও দোয়া করা হয়। এরপর ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

     হাইকমিশনার তারিক আহসান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে ইউনেস্কো কর্তৃক ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে অন্তর্ভুক্তির কথা উল্লেখ করে বলেন, মুক্তিকামী মানুষের প্রেরণার চিরন্তন উৎস হিসেবে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের ইতিহাসে একটি মাইল ফলক হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। তিনি  বলেন, বাঙালির ন্যায্য অধিকার অর্জনের লক্ষ্যে গৃহীত সকল গণতান্ত্রিক প্রচেষ্টা যখন শেষ হয়ে যায়, তখনই বঙ্গবন্ধু তাঁর এই  ভাষণের মাধ্যমে জাতিকে মুক্তি সংগ্রামের জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত করেছিলেন। হাইকমিশনার  বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক  ৭ মার্চের ভাষণের  অন্তর্নিহিত  চিরকালীন আবেদন অন্তরে লালন ও পরবর্তী প্রজন্মের  হৃদয়ে সঞ্চারিত করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার  বাংলা  প্রতিষ্ঠায়  যথাযথ অবদান  রাখার  জন্য উপস্থিত সকলের  প্রতি  আহ্বান  জানান।

    অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের ওপর ভিত্তি করে কবি নির্মলেন্দু গুণের ‘স্বাধীনতা, এই শব্দটি কিভাবে আমাদের হল’ কবিতাটি আবৃত্তি করা হয় এবং ৭ মার্চের ভাষণের রঙিন ভিডিও চিত্র প্রদর্শিত হয়।

অনুষ্ঠানে হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ ও প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন।

#

ইকবাল/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৭৩০
৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের অকাট্য দলিল
                                                                 --- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
কেশবপুর (যশোর), ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের এক অকাট্য দলিল। এই ভাষণেই প্রোথিত ছিল আমাদের স্বাধীনতার বীজ। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুর পাবলিক মাঠে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
যশোরের পাবলিক প্রসিকিউটর রফিকুল ইসলাম পিটু, কেশবপুর পৌরসভার মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল, কেশবপুর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসিমা সাদেক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি তপন কুমার ঘোষ মন্টু প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেক আত্মত্যাগের ফসল আজকের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দিয়ে এদেশের মানুষকে ধারাবাহিক আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে সংগঠিত ও স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য প্রস্তুত করেন। 
এর আগে প্রতিমন্ত্রী ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে কেশবপুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মাসুম/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/২০৪০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৭২৯

৭ মার্চের ভাষণের মধ্য দিয়ে মুক্তিকামী বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটেছিল
                                  -- তথ্য প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :  

    তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের আবেদন চিরদিনের, তা কখনও শেষ হবার নয়। এ ভাষণের মধ্য দিয়েই এ দেশের মুক্তিকামী বাঙালির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটেছিল। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চে দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণটি যে বিশ্বমানবের স্মৃতির অংশ, সে স্বীকৃতি মিলেছে ইউনেস্কোর মেমোরি অভ্ দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টারে সেটি অন্তর্ভুক্তির মধ্য দিয়ে।

    প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরে (ডিএফপি) বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ উদ্যাপন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত তথ্যসচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেন এবং ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আজিজুর রহমান বক্তৃতা করেন।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালিকে স্বাধীনতার পথ দেখিয়েছিল। এ ভাষণ এখনও আমাদের উজ্জীবিত করে। তিনি বলেন, পৃথিবীতে যত বিখ্যাত ভাষণ রয়েছে এর মধ্যে মার্টিন লুথার কিংয়ের ভাষণটি ছাড়া বাকি সব ভাষণ লিখিত। এর মধ্যে একমাত্র বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি অলিখিত। এটি তার নিজের মনের কথা। ইতিহাসে এমন নজির বিরল। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের পর এ ভাষণ বাজাতে দেয়া হতো না, কেউ এ ভাষণ বাজাতে চাইলে তাকে নির্যাতনের মুখোমুখি হতে হতো। তিনি এ ভাষণটি সংরক্ষণ করার জন্য ডিএফপি’র সকল স্তরের কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান।

#

এনায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ৭২৮
শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
                                   --- শ্রম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক (চুন্নু) বলেছেন, শিশুশ্রমমুক্ত নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করে শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি আজ রাজধানীতে সিরডাপ মিলনায়তনে  শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আয়োজিত  মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট এসডিজি ২০৩০ লক্ষ্য অর্জনে মাস্টার প্ল্যান চূড়ান্তকরণে এক জাতীয় কর্মশালায় এসব কথা বলেন। 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতীয় অর্থনীতির প্রাণশক্তি,  দেশের সবচেয়ে বড়  শ্রমঘন শিল্প হিসেবে  পোশাক শিল্পকে  শতভাগ শিশুশ্রমমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। ২০২১ সালে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে শিশুশ্রমমুক্ত করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে এবং  এসডিজির ৮ দশমিক ৭ টার্গেট অনুযায়ী ২০২৫ সালে শিশুশ্রমমুক্ত সব কর্মক্ষেত্র নিশ্চিত 
করা হবে। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণে সরকার অনেক উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে গার্মেন্টস শিল্প নিরাপদ করতে রেমিডিয়েশন কো-অর্ডিনেশন সেল (আরসিসি) গঠন করা হয়েছে। তিনি বলেন, বিশে^র সবচেয়ে বেশি গ্রিন ফ্যাক্টরির দেশ এখন বাংলাদেশ। 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, গৃহকর্মীদের সুরক্ষায় নীতিমালা করা হয়েছে। সরকার এটাকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার চিন্তা করছে। তিনি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সরকারের সাথে শ্রমিক-মালিকদের সমন¦য়ের মাধ্যমে কাজ করার আহ্বান জানান।
কর্মশালায় জানানো হয়, শ্রম ও কর্মসংস্থান এসডিজির সাথে সমন¦য় রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য মন্ত্রণালয়ের জন্য একটি মাস্টারপ্লানের খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। এ কর্মশালার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের মতামত গ্রহণের পর এটি চূড়ান্তÍ করা হবে।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইএলও’র কনসালটেন্ট ডঃ হাবিবুর রহমান। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আফরোজা খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ডঃ শামছুল আলম এবং আইএলও’র প্রতিনিধি ¯েœহাল সনেজি বক্তৃতা করেন। 
#
আকতারুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৭২৭
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন
 
কক্সবাজার, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার আজ কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। তিনি ক্যাম্প এলাকায় বসবাসরত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর খোঁজখবর নেন এবং ত্রাণ সমন্বয় কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। 
এসময় কক্সবাজার জেলা প্রশাসক কামাল হোসেন এবং ত্রাণ সমন্বয় কার্যক্রমের সাথে জড়িত কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
ত্রাণ সমন্বয় কার্যক্রমে নিয়োজিত কর্মকর্তাগণ যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন, বর্তমানে প্রায় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী এই এলাকায় বসবাস করছে এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ত্রাণ কার্যক্রম সমন্বিতভাবে পরিচালনা করা হচ্ছে।
#
শফিকুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৭২৬
বাংলাদেশে স্বাস্থ্য অবকাঠামো নির্মাণে ভারতীয় কোম্পানির আগ্রহ
 
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
ভারতের বিখ্যাত হাসপাতাল নির্মাণ প্রতিষ্ঠান শাপুরজি পালনজি (ঝযধঢ়ড়ড়ৎলর চধষষড়হলর) কোম্পানি বাংলাদেশে স্বাস্থ্য অবকাঠামো নির্মাণে সহযোগিতার আগ্রহ দেখিয়াছে।
আজ সচিবালয়ে হাসপাতাল নির্মাণ সংক্রান্ত এক সভায় প্রতিষ্ঠানটি এই আগ্রহের কথা ব্যক্ত করে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিগণ তাদের বাস্তবায়িত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা করেন। এসময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী শাপুরজি পালনজির আগ্রহকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, অতীতের যে কোনো সময়ের তুলনায় বাংলাদেশে এখন বিদেশি বিনিয়োগের জন্য সবচাইতে সুষ্ঠু পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার পরিচালনার ফলে গত কয়েক বছর দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিদ্যমান থাকায় বিদেশিরা নিরাপদ বিনিয়োগের পরিবেশ পাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের সাম্প্রতিক সাফল্যও বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার সাথে সংশ্লিষ্টদের আকর্ষণ করছে। তিনি আরো বলেন, সরকার সবসময় দেশের স্বাস্থ্য অবকাঠামো নির্মাণে বেসরকারি পর্যায়ের দেশি বিদেশি সহায়তাকে স্বাগত জানায়।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ সিরাজুল হক খান, চিকিৎসা শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সচিব ফয়েজ আহম্মেদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, শাপুরজি পালনজির পরিচালক বরুণ পাল চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 
#
পরীক্ষিৎ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা 
   
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৭২৫
পাকিস্তানের দালালদেরও বিদায় জানাতে হবে
                                  --- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, বাংলাদেশকে স্বাধীনতার পথে রাখতে ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধু যেমন পাকিস্তানকে বিদায় দেন, তেমনি পাকিস্তানের ‘প্রক্সি’ বা দালালদেরও আজ বিদায় জানাতে হবে।
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণের ওপর আজ ঢাকায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কর্নেল তাহের মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ আয়োজিত সভা এবং বিকেলে জাতীয় জাদুঘর আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতাদ্বয়ে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 
‘পাকিস্তানের সঙ্গে যেমন মিটমাট সম্ভব হয়নি, তেমনি পাকিস্তানের প্রক্সি-দালালচক্র বিএনপি-খালেদা জিয়ার সঙ্গেও কোনো মিটমাটের অজুহাতে কোনো আপোশ সম্ভব নয়। তখন যাদের পাকিস্তানপ্রীতি ছিল, তারা বোঝেনি যে, পাকিস্তান সবসময়েই চক্রান্তকারী ও বাংলাদেশ অস্বীকারকারী। ঠিক তেমনই এখন যাদের বিএনপিপ্রীতি রয়েছে, তারা মিটমাটের কথা বলেন, কিন্তু জানে না, বিএনপি আসলে পাকিস্তানেরই প্রক্সি, রাজাকারী ছাড়েনি’, বলেন জাসদ সভাপতি।
হাসানুল হক ইনু বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের সকল চক্রান্ত নস্যাৎ করে দিয়ে বাংলাদেশকে নিজের পথে নিতে ৭ মার্চের মঞ্চে দাঁড়িয়েছিলেন। এই ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে তিনি কার্যত দেশের কর্তৃত্ব গ্রহণ এবং নিরস্ত্র জনগণকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেন। জাতিসংঘের স্বীকৃতির মাধ্যমে একটি জাতির জন্য দেয়া পথনির্দেশ আজ বিশে^র সামনে অনন্য উদাহরণ।
ইনু বলেন, বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন পাকিস্তানের সঙ্গে নির্বাচন-গণতন্ত্র-সংসদ এসব কথা বলে লাভ নেই। আজ আমাদের বুঝতে হবে, তাদের ‘প্রক্সি’দের সাথেও এসবের অজুহতে মিটমাটের সুযোগ নেই, কারণ তারাও দেশের বিরুদ্ধে ক্রমাগত চক্রান্তকারী।
জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাদুঘর আয়োজিত সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন ও কবি কামাল চৌধুরী মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপক অধ্যাপক মেসবাহ কামালের ৭ মার্চের ওপর সুলিখিত প্রবন্ধভিত্তিক আলোচনা করেন।
জাসদের সহসভাপতি মীর হোসাইন আখতারের সভাপতিত্বে দলীয় নেতৃবৃন্দের এড. হাবিবুর রহমান শওকত, শফিউদ্দিন মোল্লা, শহিদুল ইসলাম, নাদের চৌধুরী, শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান, মাইনুর রহমান, মহিবুর রহমান সভায় বক্তব্য রাখেন। 
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৭৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৭২৪

একটি বিলে রাষ্ট্রপতির সম্মতি 

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :  

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ দশম জাতীয় সংসদের ১৯তম (২০১৮ খ্রিস্টাব্দের ১ম) অধিবেশনে জাতীয় সংসদ গৃহীত একটি বিলে আজ তাঁর সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। 
বিলটি হচ্ছে: বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ড বিল, ২০১৮।

#

নুরুল/মাহমুদ/সেলিম/রফিকুল/রেজাউল/২০১৮/১৭২৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৭২৩

ডট বিডি ডট বাংলা ডোমেইনে কোন প্রিমিয়াম ক্যাটেগরি থাকছে না

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) : 

বাংলাদেশে ডট বিডি ও ডট বাংলা ডোমেইন সমহারে রেজিস্ট্রেশন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিসিএল। 'আগে আসলে আগে পাবেন' ভিত্তিতে ডোমেইন বরাদ্দ/রেজিস্ট্রেশন করা হবে। সকল ডোমেইন একই রেটে বাৎসরিক ৮০০/- (আটশত) টাকা ফি-তে দেয়া হবে।

উল্লেখ্য, পূর্বে প্রিমিয়াম ক্যাটেগরির জন্য বাৎসরিক ফি ছিল যথাক্রমে ৫ হাজার, ১৫ হাজার এবং
২৫ হাজার টাকা যা কমিয়ে বর্তমানে সমহারে মাত্র ৮ শত টাকা ধার্য করা হয়েছে। তাছাড়া, অনলাইনে ডোমেইনের জন্য আবেদন, বরাদ্দ ও পেমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে। 

আগ্রহী গ্রাহকদের অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের জন্য বিটিসিএল এর ওয়েবসাইট বিটিসিএল.বাংলা অথবা www.btcl.com.bd তে ভিজিট করতে অনুরোধ করা যাচ্ছে।

#

মোরশেদ/অনসূয়া/রিফাত/সুর্বণা/আসমা/২০১৮/১৫৪৫ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৭২২

বিকেএসপি’র আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের গ্রাউন্ড ব্রেকিং উদ্বোধন
কক্সবাজার, ২২ ফাল্গুন (৭ মার্চ ) :
কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলায় বিকেএসপি’র আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের গ্রাউন্ড ব্রেকিং উদ্বোধন করেছেন  যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. শ্রী বীরেন শিকদার। গতকাল এ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়া বাংলাদেশকে আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি পরিচিতি এনে দিয়েছে। একটি উন্নত, সুস্থ জাতি গঠনে ক্রীড়াচর্চার বিকল্প নেই। 
মন্ত্রী বলেন, রামুতে নির্মিতব্য বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ হলে এখানকার সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়রা ক্রীড়াক্ষেত্রে দেশে-বিদেশে সম্মান বয়ে আনবে। তিনি বলেন, রামুতে স্বয়ং সম্পূর্ণ বিকেএসপি হবে। শীঘ্রই এর কাজ সম্পন্ন করা হচ্ছে। 
বীরেন শিকদার আরো বলেন, কক্সবাজারকে ঘিরে সরকার অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। এখানে পর্যটন শিল্পের যথাযথ বিকাশে ট্যুরিস্ট জোন ও বিমানবন্দরকে আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে রূপান্তর করা হচ্ছে। 
কক্সবাজার-৩ আসনের সাংসদ আলহাজ সাইমুম সরওয়ার কমল, মহিলা সংসদ সদস্য খোরশেদ আরা হক এবং বিকেএসপি’র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সামছুর রহমান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
#

শফিকুল/অনসূয়া/শহিদ/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৪৪৮ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৭২০
ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর শোক 
ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :  
প্রখ্যাত ভাস্কর ও মুক্তিযোদ্ধা ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ এবং ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
আজ পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 
#
রেজুয়ান/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১২১২ ঘন্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৭১৮

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) : 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

"বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ৮ই মার্চ  'আন্তর্জাতিক নারী দিবস' পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি বিশ্বের সকল নারীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।

আমি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নারী জাগরণের অগ্রদূতদের, যাঁদের আত্মত্যাগ ও নিষ্ঠায় আজ নারীর সমান মর্যাদা বর্তমান অবস্থানে পৌঁছেছে। আরো শ্রদ্ধা জানাই মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারানো ২ লাখ মাবোনকে। যাঁদের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি মহান স্বাধীনতা।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের পবিত্র সংবিধানে রাষ্ট্রীয় ও সমাজ জীবনের সকল কর্মকাণ্ডে নারীর সমান অধিকার নিশ্চিত করেছেন।

এবারের নারী দিবসের প্রতিপাদ্য 'সময় এখন নারীরঃ উন্নয়নে তারা, বদলে যাচ্ছে গ্রামশহরে কর্মজীবন ধারা' অত্যন্ত সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।  

আওয়ামী লীগ সরকার বিগত ৯ বছরে নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আমরা জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি-২০১১ প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। 'বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ আইন ১৯২৯' সময়োপযোগী করে 'বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন ২০১৭' পাশ করা হয়েছে। পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১০, পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন ২০১৩, ডিএনএ আইন ২০১৪ এবং নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে জাতীয় কর্মপরিকল্পনা ২০১৩-২০২৫ প্রণয়ন করেছি। মাতৃত্বকালীন ছুটি সবেতনে ৬ মাসে উন্নীত এবং মাতৃত্বকালীন ভাতা ও ল্যাকটেটিং মাদার ভাতা চালু করেছি। এছাড়াও বয়স্ক ভাতা, বিধবা, তালাকপ্রাপ্ত ও নির্যাতিত নারীদের ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধীদের ভাতা চালু করা হয়েছে। নারী নির্যাতন প্রতিরোধে জেলাউপজেলায় ৬০টি ওয়ানস্টপ ক্রাইসিস সেল ও ন্যাশনাল হেল্পলাইন (১০৯)চালু করা হয়েছে। ভিজিএফ, ভিজিডি ও জিআর কার্যক্রম সম্প্রসারণের মাধ্যমেও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। বর্তমান সরকারের সময়োপযোগী ও বলিষ্ঠ পদক্ষেপের ফলে রাজনীতি, বিচার বিভাগ, প্রশাসন, শিক্ষা, চিকিৎসা, সশস্ত্রবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সর্বক্ষেত্রে নারীরা যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখছেন।

জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা বাংলাদেশের নারী উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করছে। আমরা জাতিসংঘের এমডিজি অ্যাওয়ার্ড, সাউথ সাউথ অ্যাওয়ার্ড, প্লানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন, এজেন্ট অভ্  চেঞ্জ, শিক্ষায় লিঙ্গ সমতা আনার স্বীকৃতিস্বরূপ ইউনেস্কোর 'শান্তিবৃক্ষ' সহ অসংখ্য আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করেছি। Global Gender Gap Report  অনুযায়ী বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ এশিয়ায় সকল দেশের উপরে।

আসুন আমরা সকলে মিলে জাতীয় উন্নয়নের প্রতিটিক্ষেত্রে নারীর উন্নয়ন, অংশগ্রহণ ও অধিকার নিশ্চিত করার মাধ্যমে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলি।  

আমি 'আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০১৮'-এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।   

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীরী হোক।" 

#

ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৭১৭

আন্তর্জাতিক নারী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৭ মার্চ) :   

রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   

"৮ মার্চ, আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এ উপলক্ষে আমি বাংলাদেশ ও বিশ্বের সকল নারীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

 বর্তমান সরকার নারী শিক্ষার বিস্তার ও নারীঅধিকার প্রতিষ্ঠাসহ নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, কর্মক্ষেত্রে অবাধ প্রবেশ ও নীতি নির্ধারণে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে বহুমুখী পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। পিছিয়ে থাকা নারীরা আজ জাতীয় উন্নয়নের অংশীদার। কর্মসংস্থানের ব্যাপক সুযোগ
গ্রাম-শহরে নারীর কর্ম জীবনকে করেছে দৃশ্যমান। এ বছরে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারিত হয়েছে,

“সময় এখন নারীরঃ উন্নয়নে তারা

বদলে যাচ্ছে গ্রাম-শহরে কর্ম জীবন ধারা” - বর্তমান প্রেক্ষাপটে যা অত্যন্ত সময়োপযোগী ও যথাযথ হয়েছে বলে আমি মনে করি।

দেশের আয়বর্ধক কর্মকাণ্ড তথা ব্যবসা বাণিজ্যে নারী সমাজের অংশগ্রহণ উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামে কম সুযোগ পাওয়া নারীর জীবনে লেগেছে তথ্য প্রযুক্তির ছোঁয়া। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও আইনী পরামর্শ সহজলভ্য হবার কারণে নারীর জীবনযাত্রার মানে এসেছে ইতিবাচক পরিবর্তন। নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ আজ সারাবিশ্বে রোলমডেল হিসেবে স্বীকৃত। নারীর ক্ষমতায়নে এসব সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ কর্তৃক  ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘এজেন্ট অভ্ চেঞ্জ’ এওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। আমি আশা করি দেশের টেকসই উন্নয়নে নারীপুরুষ নির্বিশেষে সকলেই সহযাত্রী হিসেবে কাজ করবেন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সুখীসমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত হবে, আন্তর্জাতিক নারী দিবসে - এ প্রত্যাশা করি।

আমি 'আন্তজাতিক নারী দিবস-২০১৮' উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কমনা করছি।

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।"

#

হাসান/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা 

 

Todays handout (8).docx