Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৫ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী ২৫ এপ্রিল ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ১১৪১

গড় আয়ু বেড়ে ৭১ বছর ৬ মাস
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
    জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের  নির্বাহী কমিটি (একনেক) সভায় ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ১টি করে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক  সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স'াপন’ প্রকল্পসহ ২০ হাজার ৪ শত ২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৩টি নতুন ও সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
    আজ ঢাকায় শেরেবাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন  শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে  একনেক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। একনেক সদস্যবৃন্দ, সংশিস্নষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক এবং  সংশিস্নষ্ট সিনিয়র সচিব ও সচিববৃন্দ বৈঠকে উপসি'ত ছিলেন। সভায় পরিকল্পনা মন্ত্রী জানান, দেশের মানুষের গড় আয়ু ৭০ বছর ৯ মাস থেকে  বেড়ে ৭১ বছর ৬ মাসে উন্নীত হয়েছে। তিনি জানান, বর্তমানে বিশ্বে মানুষের বর্তমান গড় আয়ু ৭১ বছর ৪ মাস।
    পরিকল্পনা মন্ত্রী একনেক সভা শেষে  সভার বিসত্মারিত সাংবাদিকদের জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশ একটি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামী ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তারই উত্তরসূরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  ‘প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় ১টি করে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স'াপন’ করছেন। এই মসজিদে আলাদাভাবে নারী পুরম্নষ উভয়েই নামাজ আদায় করতে পারবে। এটি দেশের ইতিহাসে ধর্মীয় খাতে এককভাবে সর্বোচ্চ ব্যয়ের প্রকল্প। এ প্রকল্পটি বাসত্মবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৯ হাজার ৬২ কোটি টাকা। এর মধ্যে সৌদি সরকারের অনুদান হিসেবে পাওয়া যাবে ৮ হাজার ১৭০ কোটি টাকা।
    বৈঠকে অনুমোদন পাওয়া অন্য প্রকল্পগুলো হচ্ছে, ‘জেলা পর্যায়ে আইটি/হাইটেক পার্ক স'াপন (১২টি জেলায়) প্রকল্প।’ এর ব্যয় প্রায় ১ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা। ‘পটুয়াখালী (পায়রা)- গোপালগঞ্জ ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইন এবং গোপালগঞ্জ ৪০০ কেভি গ্রিড উপকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প’। এর ব্যয় ৩ হাজার ২৯৪ কোটি টাকা। ‘মহেশখালী-আনোয়ারা গ্যাস সঞ্চালন সমানত্মরাল পাইপলাইন নির্মাণ প্রকল্প”। এর ব্যয় ১ হাজার ১০৯ কোটি টাকা। ‘কর্ণফূলী নদীর তীর বরাবর কালুঘাট সেতু থেকে চাক্তাই খাল পর্যনত্ম সড়ক নির্মাণ প্রকল্প।’ এর ব্যয় ১ হাজার ৯৭৯ কোটি টাকা। ‘গুরম্নত্বপূর্ণ আঞ্চলিক মহাসড়ক যথাযথ মান ও প্রশসত্মতায় উন্নীতকরণ (ময়মনসিংহ অঞ্চল)’। এর ব্যয় ৭৯৮ কোটি টাকা। ‘থানচি-রিমাকরি-মদক-লিকরি সড়ক নির্মাণ প্রকল্প।’ এতে ব্যয় ধরা হয়েছে ৪৬৯ কোটি টাকা। ‘“কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক নির্মাণ প্রকল্প, তৃতীয় পর্যায় (শিলখালী-টেকনাফ)’। এর ব্যয় ৪৫৬ কোটি টাকা। ‘সিলেট শহর বাইপাস-গ্যারিসন লিংক টু শাহপরান সেতু ঘাট সড়ক ৪ লেন মহাসড়কে উন্নয়ন’ প্রকল্প। এর ব্যয় ২৩৫ কোটি টাকা। ‘খালীশপুর-মহেশপুর- দত্তনগর-জিন্না নগর-জাদবপুর মহাসড়ক প্রশসত্মকরণ ও উন্ন্নয়ন’ প্রকল্প। এর ব্যয় ৭৮ কোটি টাকা। ‘সুনামগঞ্জ টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট স'াপন’ প্রকল্প। এর ব্যয় ৯৭ কোটি টাকা। ‘ঢাকা শহরে তিনটি পাইকারি কাঁচাবাজার নির্মাণ’ প্রকল্পের (২য় সংশোধিত)। এর ব্যয় ৩৫০ কোটি টাকা। ‘টেলিটকের ৩জি নেটওয়ার্ক চালুকরণ এবং ২.৫ জি শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প। এর ব্যয় ৬৭৫ কোটি টাকা।
#
শেফায়েত/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৪০


জঙ্গি ও মাদকমুক্ত দেশ গড়তে সাংস্কৃতিক সংগঠনের ভূমিকা অপরিহার্য
                                                                 -- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
সমাজে সত্য, সুন্দর, শান্তি ও সমৃদ্ধি প্রতিষ্ঠা তথা জঙ্গি ও মাদকমুক্ত স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর সহায়ক ভূমিকা অপরিহার্য। একটা জাতির নিজস্ব সংস্কৃতি চর্চার অর্জনসমূহ প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে স্থান করে দিতে পারলে প্রজন্মের পর প্রজন্ম নিজস্ব কৃষ্টি, সভ্যতা ও স্বকীয়তা চিরজাগরূক থাকতে পারে। 
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ আজ বাংলামোটর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে সোনার বাংলা সংগীত একাডেমি আয়োজিত এক আলোচনা সভা, গুণিজন সম্মাননা পদক প্রদান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার রূপকল্প-২০২১ অনুযায়ী একটি নিরাপদ, সুখী, সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সুস্থ ধারার সংস্কৃতি চর্চায় পৃষ্ঠপোষকতা করছে। দেশ ও জাতিকে আলোকিত সাদা মনের মানুষ উপহার দিতে হলে নতুন প্রজন্মকে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞান চর্চায় দক্ষতা ও যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তিনি সোনার বাংলা সংগীত একাডেমিকে মুক্তচিন্তা ও স্বাধীনতার স্বপক্ষের মননশীল ও সৃষ্টিধর্মী সাংস্কৃতিক সংগঠন হিসেবে উল্লেখ করে এর কর্মযজ্ঞকে তৃণমূল মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানান। তিনি সংগঠনটিকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
সংগঠনের সভাপতি সৈয়দা সাজেদা সাজুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এস জাকির খান, ডিএনসিসি’র কাউন্সিলর রাজিয়া সুলতানা ইতি, আড়াইহাজার পৌরসভার প্যানেল মেয়র মোঃ বশির উল্লাহ ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মশিউর রহমান।  
পরে প্রতিমন্ত্রী সংগঠনের পক্ষ থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা গুণিজনদের মাঝে সম্মাননা পদক বিতরণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
#
আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৩৯

হাওর অঞ্চলে বিশেষ ভিজিএফের মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা শুরু

মদন  (নেত্রকোনা), ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
 হাওর অঞ্চলে আজ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ও অতিদরিদ্র ৩ লাখ ৩০ হাজার পরিবারের মাঝে বিশেষ ভিজিএফের মাধ্যমে চাল বিতরণ শুরু হয়েছে। 
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম আজ নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা উপজেলা ও মদন উপজেলায় খাদ্যশস্য বিতরণের মাধ্যমে ১০০ দিনের কর্মসূচি শুরু করেন। যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, জেলা প্রশাসক ড. মোঃ মুশফিকুর রহমানসহ স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী বলেন, হাওর এলাকার বন্যাপ্লাবিত মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। নতুন ধান না আসা পর্যন্ত সরকার খাদ্য ও অর্থ সহায়তা দিয়ে যাবে। এছাড়া বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর কৃষকদের পুনর্বাসনের জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
তিনি আরো বলেন, যেসব কৃষক কৃষি ঋণ নিয়ে ধান চাষ করেছিলেন তাদের আগামী ১ বছর ঋণ পরিশোধ স্থগিত থাকবে। আগামী ১ বছর ঋণের কিস্তি স্থগিত রাখার জন্য তিনি এসময় এনজিওদের প্রতিও আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, নেত্রকোনা জেলায় সাধারণ ত্রাণ হিসেবে ১৪৮ মেট্রিক টন চাল, ৩৪ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এর মধ্য থেকে ৫০ হাজার দরিদ্র পরিবারকে বিশেষ ভিজিএফের মাধ্যমে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে। এখানে গ্রামীণ কর্মসংস্থানের জন্য ১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। একই সাথে ১০ টাকা কেজি দরে চাল ও ১৫ টাকা কেজি দরে ওএমএস চালু থাকবে বলে মন্ত্রী জনগণকে অবহিত করেন। সকল কর্মকর্তাদের বন্যাপ্লাবিত এলাকায় গ্রামে গ্রামে ঘুরে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তিনি নির্দেশ দেন। ত্রাণ বিতরণ ও কৃষি পুনর্বাসনে কোন ধরনের অনিয়ম বরদাশ্ত করা হবে না বলে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
#
ওমর ফারুক/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১১৩৮

২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ফাইলেরিয়া মুক্ত হবে
                -- স্বাস'্য মন্ত্রী

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :

    স্বাস'্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ ফাইলেরিয়া মুক্ত রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি পাবে। এ সময়ে দেশের সব কয়টি জেলা থেকে এই রোগ নির্মূলে সড়্গম হবে সরকার।

    তিনি আজ ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তায় ‘দড়্গিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলে ট্রপিক্যাল রোগ নির্মূল : প্রতিশ্রম্নতি রড়্গা’ বিষয়ক বিশ্ব স্বাস'্য সংস'ার সিয়ারো অঞ্চলের দেশসমূহের স্বাস'্য মন্ত্রীদের সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে সহ-সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ইন্দোনেশিয়ার স্বাস'্যমন্ত্রী নিলা মোলয়েক (ঘরষধ গড়বষড়বশ) এতে সভাপতিত্ব করেন। এর আগে বিশ্ব স্বাস'্য সংস'ার দড়্গিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলের পরিচালক ড. পুনম ড়্গেত্রপাল সিং সম্মেলনের উদ্বোধন করেন।

    এই অঞ্চলের ট্রপিক্যাল রোগ নির্মূলের লড়্গ্যে দেশসমূহের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরম্নত্বারোপ করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, তৃণমূল পর্যায়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে রোগ সনাক্তকরণ কর্মসূচি পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে সমগ্র দেশে তা ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রোগ নির্মূলের লড়্গ্যে পৌঁছাতে অগ্রগতি পর্যালোচনার যথাযথ মনিটরিং নিশ্চিত করতে হবে। রোগের বাহক নিয়ন্ত্রণের জন্যেও এই অঞ্চলে আরো কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার জন্য তিনি সিয়ারো নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

    প্রায় ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক স'াপন করে বাংলাদেশের গ্রাম পর্যায়ে মৌলিক চিকিৎসা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা পর্যায় পর্যনত্ম জনগণের জন্য আধুনিক চিকিৎসা নিশ্চিতকরণে বাংলাদেশের সাফল্যের চিত্র এ সময় তুলে ধরেন স্বাস'্যমন্ত্রী।     আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে স্বাস'্যখাতের টেকসই উন্নয়ন লড়্গ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে এখাতে কারিগরি ও আর্থিক সহায়তা অব্যাহত রাখার জন্য বিশ্ব স্বাস'্য সংস'ার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

    আজ থেকে শুরম্ন হওয়া তিন দিনব্যাপী সিয়ারো অঞ্চলের স্বাস'্যমন্ত্রীদের সম্মেলনে যোগ দিতে স্বাস'্যমন্ত্রী গত রোববার জাকার্তা যান। আগামী ২৭ এপ্রিল তাঁর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।  #

পরীড়্গিৎ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৭/১৮০০  ঘণ্টা  

Handout                                        Number : 1137

Brazilian Ambassador makes farewell call with Foreign Minister
Dhaka, 25 April :
Brazilian Ambassador to Bangladesh Wanja Campos Da Nóbrega made a farewell call with the Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali at the Ministry of Foreign Affairs today. 
During the meeting, Foreign Minister deeply appreciated the continued efforts and contributions of Ambassador Wanja in advancing the bilateral relationship between Bangladesh and Brazil. He also noticed that during her four years’ tenure in Dhaka, this relationship has grown both in depth and dimensions. In this connection the Foreign Minister noted with delight that the first ever bilateral consultations between Bangladesh and Brazil has just been concluded last month (20th March) in Dhaka which has added a new dimensions in the existing bilateral relationship between the two nations. He also commended her role as the first female Dean of Diplomatic Core in Bangladesh and also admired for her high esteem for the culture and tradition of Bangladesh. 
Ambassador Wanja observed that tremendous growth and progress have taken place in Bangladesh during her tenure here especially in the socio-economic sectors under the present leadership.  She hoped that the bilateral relationship between the two countries would reach to a newer height in the days ahead. She underlined that both Brazil and Bangladesh always work side by side and support each other’s position at the United Nations and other international fora on myriad of global issues of mutual interest. She praised the rich Bengali culture and sought for enhanced people to people contact through cultural exchange between the two countries. She also expressed her gratitude for all the support and cooperation which she has received during her stay here and stated that she is departing Bangladesh with good memories which she will cherish all her life. 
#

Khaleda/Mahmud/Sanjib/Joynul/2017/1750Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ১১৩৬    

 
 ১২ জেলায় হাই-টেক পার্ক স্থাপন   
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):    
    খুলনা, বরিশাল, রংপুর, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ, জামালপুর, নাটোর, গোপালগঞ্জ, ঢাকা ও সিলেট জেলায় ১২টি আইটি পার্ক/ হাই-টেক পার্ক স্থাপন করতে “জেলা পর্যায়ে আইটি পার্ক/ হাই-টেক পার্ক স্থাপন (১২ জেলায়)” শীর্ষক প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি(একনেক)। আজ সকালে রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে একনেক চেয়ারপার্সন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই প্রকল্পের অনুমোদন দেয় ।
      জেলাগুলোতে আইটি পার্ক/হাই-টেক পার্ক গড়ার জন্য ১৭৯৬.৪০ কোটি টাকা ব্যায়ের এই প্রকল্পে ভারতের দ্বিতীয় লাইন অব ক্রেডিট থেকে ১৫৪৪ কোটি টাকা ও সরকারি তহবিল থেকে ২৫২.৪০ কোটি টাকা অর্থের যোগান দেয়া হবে। জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২০  মেয়াদে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। 
      তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও  প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ২০২১ সাল নাগাদ আমরা যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা ও ডিজিটাল ইকোনমি গড়ে তোলার চেষ্টা করছি এবং আইসিটি খাতে ৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয় ও ২০ লক্ষ তরুণ তরুণীর কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি আজকের এই প্রকল্প অনুমোদন সে সকল উদ্যোগের অন্যতম ভিত্তি ।
#
আবু নাছের/অনসূয়া/গিয়াস/শামীম/২০১৭/১৬৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                            নম্বর :১১৩৫  

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশসমূহের মিঠাপানিতে মৎস্যচাষ ভিত্তিক সংস্থার সভা শুরু

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :

    এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের ১৯টি দেশের মিঠাপানির মৎস্যসম্পদ উন্নয়ন ভিত্তিক আন্তর্জাতিক আন্তঃসরকারি সংস্থা “ঘবঃড়িৎশ ড়ভ অয়ঁধপঁষঃঁৎব ঈবহঃৎবং রহ অংরধ-চধপরভরপ (ঘঅঈঅ) এর তিনদিনব্যাপী ২৮তম গভর্নিং কাউন্সিল আজ ঢাকার স্থানীয় এক হোটেলে শুরু হয়েছে। 

    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ তার বক্তৃতায় এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের মিঠাপানির মৎস্যচাষ এবং মৎস্যসম্পদ ভিত্তিক যুতসই ব্যবস্থাপনা ও কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। 

    উল্লেখ্য, এই সংস্থা মৎস্য চাষসহ মৎস্য সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহারের মাধ্যমে পল্লী উন্নয়নে ভূমিকা রেখে যাচ্ছে। তাদের উপকারভোগী মূলত কৃষক ও পল্লীর সাধারণ মানুষ। দারিদ্র্যবিমোচন ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে ঘঅঈঅ সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের জনগণের জীবনমানের উন্নয়নে বদ্ধপরিকর। 

    গতবছর ব্যাংককে অনুষ্ঠিত ২৭তম এঈগ সভায় বাংলাদেশ সংস্থাটির সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয় এবং ২৮তম সভা বাংলাদেশে করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 

      মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাকসুদুল হাসান খানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ঘঅঈঅ এর ডিজি ঈযবৎফংধশ ঠরৎধঢ়ধঃ, বাংলাদেশস্থ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া প্যাসিফিক সম্পাদক মাহবুব উজ্জামান এবং মৎস্য অধিদফতরের ডিজি সৈয়দ আরিফ আজাদ ।

    সভায় ১৯ দেশের প্রতিনিধি ছাড়াও জাতিসংঘের ঋঅঙ ভুক্ত ঝড়ঁঃযবধংঃ অংরধহ ঋরংযবৎরবং উবাবষড়ঢ়সবহঃ ঈবহঃৎব (ঝঊঅঋউঊঈ) এর প্রতিনিধিগণ অংশ নেন।  
  
#
শাহ আলম/অনসূয়/গিয়াস/শহিদ/শামীম/২০১৭/১৫৫১ ঘণ্টা
                                                                           
তথ্যবিবরণী                                            নম্বর : ১১৩৪ 

এনপিও এবং নাসিব’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) :
জাতীয় পর্যায়ে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে উৎপাদনশীলতা জোরদারের লক্ষ্যে যৌথ অংশীদারিত্বে কাজ করতে সম্মত হয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) এবং জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতি বাংলাদেশ (নাসিব)। আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ে এলক্ষ্যে দু’পক্ষের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। 
সিনিয়র শিল্পসচিব মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া এনডিসি’র উপস্থিতিতে এনপিও’র পরিচালক এস এম আশরাফুজ্জামান এবং নাসিবের সভাপতি মির্জা নূরুল গনী শোভন সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। 
সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, দেশব্যাপী ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উভয় প্রতিষ্ঠান পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে কাজ করবে। 
অনুষ্ঠানে সিনিয়র শিল্পসচিব এ ধরণের উদ্যোগকে অত্যন্ত ইতিবাচক বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে সরকারি বেসরকারি অংশীদারিত্বে দেশে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রয়াস জোরদার হবে। রূপকল্প-২০২১ অর্জনের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সাথে যৌথ উদ্যোগে কাজ করতে আগ্রহী বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
অনুষ্ঠানে মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং নাসিব কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। 

#
আরেফীন/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১২৫৬ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১১৩২
জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তিতে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল) : 
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৬ এপ্রিল জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তিতে সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি ঐতিহ্যবাহী এই প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। 
    বিজ্ঞান কূপম-ূকতার বিপরীতে সত্য অনুসন্ধান করে, অন্ধকার থেকে আলোর পথে নিয়ে যায় এবং বিজ্ঞানমনস্ক যুক্তিবাদী সমাজ গঠনের পথ দেখায়। জাদুঘর মহাকালের জ্ঞানভা-ারকে আপনবক্ষে ধারণ করে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে তা তুলে ধরে। জাদুঘর থেকে শিক্ষা নিয়ে তরুণ প্রজন্ম অতীত সম্পর্কে জেনে নিজেদের জ্ঞানের ভা-ার সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি ভবিষ্যতে তা প্রয়োগ করতে পারে। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর স্থায়ী বিজ্ঞান প্রদর্শনী, ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান প্রদর্শনী, বিজ্ঞান বিষয়ক সভা, সেমিনার, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ পালনসহ নানাবিধ কার্যক্রমের মাধ্যমে জাতির মাঝে বিজ্ঞানমনস্কতা সৃষ্টির প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে, যা প্রশংসনীয় বলে আমি মনে করি।   
    বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে দ্রুত গতিতে ধাবমান। দেশের এ অভিযাত্রাকে আরো বেগবান এবং টেকসই করার জন্য বিজ্ঞানমনস্কতার প্রসার অত্যাবশ্যক। বিজ্ঞানমনস্কতা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দেশের দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুসংস্কার, দুর্নীতি ও অসচেতনতা দূর করে স্বাধীনতার কাক্সিক্ষত সুফল মানুষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেয়ার প্রয়াস ত্বরান্বিত করা যায়। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর একটি বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গঠনের অবদান রাখবে, দেশবাসী তা প্রত্যাশা করে।
    আমাদের তরুণ প্রজন্ম বিশেষত ছাত্রছাত্রীদের আহ্বান জানাবো তারা যেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর পরিদর্শন করে নিজেদের জ্ঞানের পরিধি বিস্তৃত করে এবং বিজ্ঞানমনস্ক জাতি হিসেবে গড়ে ওঠে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ অসাম্প্রদায়িক, বিজ্ঞানমনস্ক দেশ হিসেবে গড়ে উঠুক, পরিণত হোক জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলায়, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে এ প্রত্যাশা করি।       
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”  
#

আজাদ/অনসূয়া/নুসরাত/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/৯২৬ ঘণ্টা 
   
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১১৩৩ 

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তিতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ১২ বৈশাখ (২৫ এপ্রিল):    
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
    “জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আমি এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানাই।
    সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান চর্চার গুরুত্ব অনুধাবন করেছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে তিনি বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন, বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ শক্তিশালী করে পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু করেন। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের ১ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের জন্য ৫০ লাখ টাকা মঞ্জুরি প্রদান করেন। 
    প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে মাথা উঁচু করে টিকে থাকতে হলে বাংলাদেশকে একটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। সে লক্ষ্যে আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সাল থেকে বিভিন্নমুখী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। আমরা রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কক্সবাজারে জাতীয় সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অভ্ বায়োটেকনোলজি, চট্টগ্রাম পরমাণু শক্তিকেন্দ্র, কক্সবাজার পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র ও একটি ঝঃবৎরষব ওহংবপঃ টহরঃ স্থাপনের পাশাপাশি জয়পুরহাটে ইনস্টিটিউট অভ্ মাইনিং মিনারোলজি এন্ড মেটালার্জি শক্তিশালী করা হয়েছে। বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ ও গবেষক তৈরির লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ফেলোশিপ প্রদান করা হচ্ছে।
    আমরা বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ার লক্ষ্যে ২০১০ সালে ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর’ আইন পাশ করি। এর ফলে ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর’ বিজ্ঞানের প্রতি শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ তৈরি ও ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্থায়ী বিজ্ঞান প্রদর্শনী, ভ্রাম্যমাণ বিজ্ঞান প্রদর্শনী, বিজ্ঞান বিষয়ক ফোর-ডি মুভি প্রদর্শনী, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ফিচার প্রদর্শনীসহ বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পাদন করছে। এসকল কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণের মধ্যে বিজ্ঞান চর্চা ও উদ্ভাবন চর্চার বিকাশ ঘটবে বলে আমি মনে করি।
    আমি আশা করি, সীমিত সম্পদ ও বিপুল জনগোষ্ঠীর এই দেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে নতুন প্রজন্ম বিজ্ঞান চর্চায় আত্মনিয়োগ করবেন।
    আমি ‘জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর’-এর সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।  
             জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
                   বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/নুসরাত/সুবর্ণা/রফিকুল/শামীম/২০১৭/৯২৭ ঘণ্টা 
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না                            

Todays handout (6).docx